শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ মে, ২০২০

দুর্যোগ মোকাবিলার কাজ আমলানির্ভর হতে পারে না

ড. আইনুন নিশাত
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্যোগ মোকাবিলার কাজ আমলানির্ভর হতে পারে না

বাংলাদেশে প্রাচীনকাল থেকেই দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়। মূলত বাংলাদেশ প্রাকৃতিক দুর্যোগের দেশ। বন্যা, খরা, ঘূর্ণিঝড়, নদী ভাঙন, বজ্রপাত- এগুলো স্বাভাবিক ঘটনা। এ দেশের মানুষের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় অভিজ্ঞতাও অনেক। ব্রিটিশ শাসনামলে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করে। দুর্যোগের পর ত্রাণ দেওয়া-পুনর্বাসন করাটাই মূল লক্ষ্য থাকে। লজ্জার বিষয় হচ্ছে, এখনো সেই পুরনো ধ্যান-ধারণায় আমাদের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা চলছে। মূলত আমলাতান্ত্রিকভাবে এ কাজগুলো করা হয়।

আমরা দেখি, একটি দুর্যোগের পর সরকার থেকে প্রশাসনের মাধ্যমে কিছু ঢেউটিন, কিছু চাল ও কিছু টাকা দেওয়া হয়। স্বাধীন দেশে এ ধরনের উদ্যোগ কার্যকর হতে পারে না। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় দুই ধরনের ধাপ থাকবে। একটা হচ্ছে স্বাভাবিক সময়ে কর্মকান্ড পরিচালিত হবে। যেমন বছরে দুটি সময়ে এপ্রিল-মে মাসে অথবা অক্টোবর-নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে জলোচ্ছ্বাস হতে পারে। এ জন্য প্রয়োজন পর্যাপ্ত আশ্রয় কেন্দ্র ও জলোচ্ছ্বাস ঠেকানোর জন্য উপযুক্ত উচ্চতাসহ শক্ত বেড়িবাঁধ। দুর্যোগ শুরু হলে সেখানে কাজ করার সময় নয়। স্বাভাবিক সময়ে পরিকল্পনার মধ্যে এগুলো করতে হবে।

দ্বিতীয় ধাপ হলো, দুর্যোগকালীন সময়ে। যখনই এর আলামত পাওয়া যায়, সতর্ক সংকেত থাকুক আর না থাকুক এর আগে স্বাভাবিক সময়ে প্রস্তুতিমূলক কাজ করতে হবে। যেমন বাঁধগুলো মেরামতের কাজ করে ফেলতে হবে। আমরা দেখেছি, বিগত সময়ে আইলার পরে বাঁধ মেরামতে দুই-তিন বছর লেগেছে। এটা কেন হবে? তাৎক্ষণিকভাবে কাজগুলো করে ফেলতে হবে। ঝড়ের সময় বাঁধ ভেঙে পড়বে এটা আমরা জানি। তাহলে তাৎক্ষণিকভাবে বাঁধ রক্ষার কাজটি সেরে ফেলতে হবে। বাংলাদেশের ভালো জিনিস হচ্ছে, দুর্যোগের সময় কার কী দায়িত্ব সেটা ভাগ করে দেওয়া আছে। দুর্যোগের প্রাক-প্রস্তুতির সময় কী হবে, দুর্যোগ চলাকালীন কী হবে এবং দুর্যোগ-পরবর্তী কী হবে- সে ব্যবস্থাপনা আছে। এ জন্য নতুন কোনো আদেশ বা নির্দেশনার প্রয়োজন নেই।

এবার আমরা লক্ষ্য করেছি, দুর্যোগ মন্ত্রণালয় চার-পাঁচ দিন আগে থেকেই তৎপর ছিল। তারা প্রশংসার দাবিদার। তারা কী করতে হবে সে বিষয়ে জেলা ও থানা পর্যায়ে আদেশ জারি করেছেন। একই কাজ করতে দেখেছি কৃষি মন্ত্রণালয় ও মৎস্য মন্ত্রণালয়েও। তবে পানি মন্ত্রণালয়ে কর্মকর্তাদের ছুটি বাতিল করেছে সেটাই কি পর্যাপ্ত? তারা মেরামতের ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপই নেয়নি। আমার বক্তব্য হচ্ছে, পরবর্তী পর্যায়ে অভিজ্ঞতার আলোকে বেড়িবাঁধ ভেঙে যেখানে পানি জমেছে সেখানে পানি যেন না থাকে। লোনা পানি যেন দুবার জোয়ারের সময় ওঠে এবং ভাটার সময় বেরিয়ে যায়। কোনো কোনো জায়গায় পানি বেরুতেও পাঁচ-সাত দিন সময় লাগবে। জমিটা নষ্ট হবে। অর্থাৎ খুব দ্রুত যেখানে যেখানে ভেঙেছে তাৎক্ষণিকভাবে মেরামত করতে হবে। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে এমনিতেই খাবার পানি সংকট। বাঁধ ভাঙার মাধ্যমে এই সংকট আরও তীব্রতর হবে। কাজেই খাবার পানির ব্যাপারে বিশেষ নজর দিতে হবে। বাড়িঘর ভেঙে গেছে। এগুলো দ্রুত মেরামত করতে হবে। মানুষের বসবাস উপযোগী করতে হবে। নইলে মানুষজন বাঁধের ওপরে বসবাস করতে বাধ্য হবে। এতে বাঁধ ভেঙে যাওয়ার উপক্রম হবে। চারদিকে পানি থাকার কারণে বাঁধই সুবিধাজনক জায়গা। চারদিকে থই থই পানি, বাড়িঘর ভেঙে গেছে। এ জন্য শেল্টারগুলোতে যারা আশ্রয় নিয়েছেন, তাদের কথা ভাবতে হবে। বহুদিন শেল্টারে আশ্রয় নিতে হলে তা নিয়েও গভীরভাবে ভাবতে হবে। শেল্টারগুলো করোনাকালে আরও রোগ ছড়ানোর আশঙ্কার কারণ হবে। সেখানে তারা গাদাগাদি করে থাকছে। তাদের পর্যবেক্ষণের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। মূল কথা হচ্ছে, প্রচলিতভাবে আমরা দুর্যোগের পর ভিক্ষার মতো কিছু ঢেউ টিন, গম, চাল বা টাকা-পয়সা দিই। এটার পরিবর্তে এখানে অ্যাকশনে আসতে হবে, যাতে মানুষ যত শিগগির সম্ভব স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় ফিরে আসতে পারে। কৃষি ক্ষেত্রে কৃষি মন্ত্রণালয় কিছু কথাবার্তা বলেছে। তারা কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। কথা হচ্ছে, সেই পরামর্শগুলো বাহ্যিকভাবে কার্যকর করার পদক্ষেপ নিতে হবে। অর্থাৎ আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের প্রয়োজন। দুর্যোগ মোকাবিলায় আমলাদের পরিবর্তে জনপ্রতিনিধিদের দায়িত্ব দিতে হবে। কেউ কেউ বলতে পারেন, জনপ্রতিনিধিদের কাঁধে দায়িত্ব দিলে দলীয়করণ করতে পারেন। আমাদের সমাজকে এ ধরনের প্রবৃত্তি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। কোনো একটা সময় আমাদের শুরু করতে হবে। যাতে আমরা এ ধরনের প্রবৃত্তির মধ্যে আটকে না থাকি।

আমলাদের পরিবর্তে জনপ্রতিনিধিদের দায়িত্ব দিতে বলছি এ কারণে যে, আমলারা তো রাষ্ট্রের সেবক। তারা জনপ্রতিনিধিদের নির্দেশমতো কাজ করবেন। তারা জনপ্রতিনিধিদের সহায়ক হিসেবে কাজ করবেন। বাংলাদেশে এখন দায়িত্বশীল অফিসার হলেন মন্ত্রী ও নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি। সরকার যে ’৯৬-৯৭ সালে নিয়ম পরিবর্তন করেছে তাতে বলা আছে, প্রতিটি মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রমের জন্য দায়ী হচ্ছেন মন্ত্রী ও নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া যদি সত্যিকার অর্থে চালু হতে হয়, তাহলে এটা আমলানির্ভর হতে পারে না। তারা হচ্ছে জনগণের সেবক, সহায়ক। সেবকরা প্রভু হতে পারে না। তারা রাষ্ট্রের সেবক।

এমনিতেই বাংলাদেশ বৈশ্বিক উষ্ণতা বাড়ার কারণে প্রাকৃতিক দুর্যোগের দেশ। এখানে ঘন ঘন প্রাকৃতিক দুর্যোগ হয়। আবার কিছু দুর্যোগ হঠাৎ করে আসে। এ মাসের প্রথম দিক থেকেই কিন্তু ভারত মহাসাগরে যে নিম্নচাপটি হয়েছিল, সেটা আমরা জানি। আমাদের আবহাওয়া দফতর তেমন কোনো প্রচার করেনি। কিন্তু বিশ্ব আবহাওয়াবিদরা আম্ফানের কথা আমাদের জানিয়েছে। নিম্নচাপ হলেই যে আমাদের উপকূলে আঘাত হানবে তা নয়, কিন্তু এটাকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে।

আবহাওয়া দফতর যেভাবে কাজ করে তা ছেঁটে দিতে হবে। আবহাওয়া দফতরকে নতুনভাবে সাজাতে হবে। এ নিয়ে আমি ২০-৩০ বছর ধরে বলে আসছি। তারা অনাবশ্যকভাবে তর্ক করে। তারা যেটা করে সেটা ঠিক আছে বলতে চায়। এটা মোটেও ঠিক নয়। আপনি চাঁদপুরকে দিলেন ১০ নম্বর সংকেত, কক্সবাজারকে দিলেন ৯ নম্বর সংকেত। এর মানেটা কী? কক্সবাজারে তো আম্ফানের প্রভাব তেমন থাকার কথা নয়। তাহলে এই যে সামুদ্রিক বন্দরগুলোতে যে সতর্ক সংকেত দেওয়া হয়, এটাকে পুরোপুরি বাতিল করে নতুনভাবে ঢেলে সাজাতে হবে। ভারত, ফিলিপাইন, জাপান, আমেরিকা, হল্যান্ড, ইংল্যান্ড যে পদ্ধতি ব্যবহার করে আমাদেরও সেই পদ্ধতি চালু করতে হবে। পুরনো পদ্ধতি কিছু দিন চালু রাখতে হবে। নতুন পদ্ধতি চালু না হওয়া পর্যন্ত। এটা নিয়ে প্রচার করতে হবে, যাতে মানুষ অভ্যস্ত হয়। মানুষ অভ্যস্ত হয়ে গেলে পুরনোটা পর্যায়ক্রমে বাতিল করে দিতে হবে। ব্রিটিশ শাসন আমলের সতর্ক সংকেত বদলানোটা খুবই জরুরি হয়ে পড়েছে।

লেখক : ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক

অনুলিখক : মাহমুদ আজহার

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
রাজসাক্ষী মামুনের পাঁচ বছর জেল
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
বাংলাদেশে আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
ব্যাংকলুটের টাকায় নাশকতা
আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে গঠনমূলক যোগাযোগ রাখবে ভারত
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
আমাদের সংগ্রাম গণতন্ত্র ও স্বাধীনতার পক্ষে
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
সর্বশেষ খবর
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

১৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা