শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ মে, ২০২০

দুর্যোগ মোকাবিলার কাজ আমলানির্ভর হতে পারে না

ড. আইনুন নিশাত
প্রিন্ট ভার্সন
দুর্যোগ মোকাবিলার কাজ আমলানির্ভর হতে পারে না

বাংলাদেশে প্রাচীনকাল থেকেই দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়। মূলত বাংলাদেশ প্রাকৃতিক দুর্যোগের দেশ। বন্যা, খরা, ঘূর্ণিঝড়, নদী ভাঙন, বজ্রপাত- এগুলো স্বাভাবিক ঘটনা। এ দেশের মানুষের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় অভিজ্ঞতাও অনেক। ব্রিটিশ শাসনামলে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা প্রাতিষ্ঠানিক রূপ লাভ করে। দুর্যোগের পর ত্রাণ দেওয়া-পুনর্বাসন করাটাই মূল লক্ষ্য থাকে। লজ্জার বিষয় হচ্ছে, এখনো সেই পুরনো ধ্যান-ধারণায় আমাদের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা চলছে। মূলত আমলাতান্ত্রিকভাবে এ কাজগুলো করা হয়।

আমরা দেখি, একটি দুর্যোগের পর সরকার থেকে প্রশাসনের মাধ্যমে কিছু ঢেউটিন, কিছু চাল ও কিছু টাকা দেওয়া হয়। স্বাধীন দেশে এ ধরনের উদ্যোগ কার্যকর হতে পারে না। দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় দুই ধরনের ধাপ থাকবে। একটা হচ্ছে স্বাভাবিক সময়ে কর্মকান্ড পরিচালিত হবে। যেমন বছরে দুটি সময়ে এপ্রিল-মে মাসে অথবা অক্টোবর-নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে জলোচ্ছ্বাস হতে পারে। এ জন্য প্রয়োজন পর্যাপ্ত আশ্রয় কেন্দ্র ও জলোচ্ছ্বাস ঠেকানোর জন্য উপযুক্ত উচ্চতাসহ শক্ত বেড়িবাঁধ। দুর্যোগ শুরু হলে সেখানে কাজ করার সময় নয়। স্বাভাবিক সময়ে পরিকল্পনার মধ্যে এগুলো করতে হবে।

দ্বিতীয় ধাপ হলো, দুর্যোগকালীন সময়ে। যখনই এর আলামত পাওয়া যায়, সতর্ক সংকেত থাকুক আর না থাকুক এর আগে স্বাভাবিক সময়ে প্রস্তুতিমূলক কাজ করতে হবে। যেমন বাঁধগুলো মেরামতের কাজ করে ফেলতে হবে। আমরা দেখেছি, বিগত সময়ে আইলার পরে বাঁধ মেরামতে দুই-তিন বছর লেগেছে। এটা কেন হবে? তাৎক্ষণিকভাবে কাজগুলো করে ফেলতে হবে। ঝড়ের সময় বাঁধ ভেঙে পড়বে এটা আমরা জানি। তাহলে তাৎক্ষণিকভাবে বাঁধ রক্ষার কাজটি সেরে ফেলতে হবে। বাংলাদেশের ভালো জিনিস হচ্ছে, দুর্যোগের সময় কার কী দায়িত্ব সেটা ভাগ করে দেওয়া আছে। দুর্যোগের প্রাক-প্রস্তুতির সময় কী হবে, দুর্যোগ চলাকালীন কী হবে এবং দুর্যোগ-পরবর্তী কী হবে- সে ব্যবস্থাপনা আছে। এ জন্য নতুন কোনো আদেশ বা নির্দেশনার প্রয়োজন নেই।

এবার আমরা লক্ষ্য করেছি, দুর্যোগ মন্ত্রণালয় চার-পাঁচ দিন আগে থেকেই তৎপর ছিল। তারা প্রশংসার দাবিদার। তারা কী করতে হবে সে বিষয়ে জেলা ও থানা পর্যায়ে আদেশ জারি করেছেন। একই কাজ করতে দেখেছি কৃষি মন্ত্রণালয় ও মৎস্য মন্ত্রণালয়েও। তবে পানি মন্ত্রণালয়ে কর্মকর্তাদের ছুটি বাতিল করেছে সেটাই কি পর্যাপ্ত? তারা মেরামতের ব্যাপারে কোনো পদক্ষেপই নেয়নি। আমার বক্তব্য হচ্ছে, পরবর্তী পর্যায়ে অভিজ্ঞতার আলোকে বেড়িবাঁধ ভেঙে যেখানে পানি জমেছে সেখানে পানি যেন না থাকে। লোনা পানি যেন দুবার জোয়ারের সময় ওঠে এবং ভাটার সময় বেরিয়ে যায়। কোনো কোনো জায়গায় পানি বেরুতেও পাঁচ-সাত দিন সময় লাগবে। জমিটা নষ্ট হবে। অর্থাৎ খুব দ্রুত যেখানে যেখানে ভেঙেছে তাৎক্ষণিকভাবে মেরামত করতে হবে। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে এমনিতেই খাবার পানি সংকট। বাঁধ ভাঙার মাধ্যমে এই সংকট আরও তীব্রতর হবে। কাজেই খাবার পানির ব্যাপারে বিশেষ নজর দিতে হবে। বাড়িঘর ভেঙে গেছে। এগুলো দ্রুত মেরামত করতে হবে। মানুষের বসবাস উপযোগী করতে হবে। নইলে মানুষজন বাঁধের ওপরে বসবাস করতে বাধ্য হবে। এতে বাঁধ ভেঙে যাওয়ার উপক্রম হবে। চারদিকে পানি থাকার কারণে বাঁধই সুবিধাজনক জায়গা। চারদিকে থই থই পানি, বাড়িঘর ভেঙে গেছে। এ জন্য শেল্টারগুলোতে যারা আশ্রয় নিয়েছেন, তাদের কথা ভাবতে হবে। বহুদিন শেল্টারে আশ্রয় নিতে হলে তা নিয়েও গভীরভাবে ভাবতে হবে। শেল্টারগুলো করোনাকালে আরও রোগ ছড়ানোর আশঙ্কার কারণ হবে। সেখানে তারা গাদাগাদি করে থাকছে। তাদের পর্যবেক্ষণের আওতায় নিয়ে আসতে হবে। মূল কথা হচ্ছে, প্রচলিতভাবে আমরা দুর্যোগের পর ভিক্ষার মতো কিছু ঢেউ টিন, গম, চাল বা টাকা-পয়সা দিই। এটার পরিবর্তে এখানে অ্যাকশনে আসতে হবে, যাতে মানুষ যত শিগগির সম্ভব স্বাভাবিক জীবনযাত্রায় ফিরে আসতে পারে। কৃষি ক্ষেত্রে কৃষি মন্ত্রণালয় কিছু কথাবার্তা বলেছে। তারা কিছু পরামর্শ দিয়েছেন। কথা হচ্ছে, সেই পরামর্শগুলো বাহ্যিকভাবে কার্যকর করার পদক্ষেপ নিতে হবে। অর্থাৎ আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তনের প্রয়োজন। দুর্যোগ মোকাবিলায় আমলাদের পরিবর্তে জনপ্রতিনিধিদের দায়িত্ব দিতে হবে। কেউ কেউ বলতে পারেন, জনপ্রতিনিধিদের কাঁধে দায়িত্ব দিলে দলীয়করণ করতে পারেন। আমাদের সমাজকে এ ধরনের প্রবৃত্তি থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। কোনো একটা সময় আমাদের শুরু করতে হবে। যাতে আমরা এ ধরনের প্রবৃত্তির মধ্যে আটকে না থাকি।

আমলাদের পরিবর্তে জনপ্রতিনিধিদের দায়িত্ব দিতে বলছি এ কারণে যে, আমলারা তো রাষ্ট্রের সেবক। তারা জনপ্রতিনিধিদের নির্দেশমতো কাজ করবেন। তারা জনপ্রতিনিধিদের সহায়ক হিসেবে কাজ করবেন। বাংলাদেশে এখন দায়িত্বশীল অফিসার হলেন মন্ত্রী ও নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি। সরকার যে ’৯৬-৯৭ সালে নিয়ম পরিবর্তন করেছে তাতে বলা আছে, প্রতিটি মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রমের জন্য দায়ী হচ্ছেন মন্ত্রী ও নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিরা। গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া যদি সত্যিকার অর্থে চালু হতে হয়, তাহলে এটা আমলানির্ভর হতে পারে না। তারা হচ্ছে জনগণের সেবক, সহায়ক। সেবকরা প্রভু হতে পারে না। তারা রাষ্ট্রের সেবক।

এমনিতেই বাংলাদেশ বৈশ্বিক উষ্ণতা বাড়ার কারণে প্রাকৃতিক দুর্যোগের দেশ। এখানে ঘন ঘন প্রাকৃতিক দুর্যোগ হয়। আবার কিছু দুর্যোগ হঠাৎ করে আসে। এ মাসের প্রথম দিক থেকেই কিন্তু ভারত মহাসাগরে যে নিম্নচাপটি হয়েছিল, সেটা আমরা জানি। আমাদের আবহাওয়া দফতর তেমন কোনো প্রচার করেনি। কিন্তু বিশ্ব আবহাওয়াবিদরা আম্ফানের কথা আমাদের জানিয়েছে। নিম্নচাপ হলেই যে আমাদের উপকূলে আঘাত হানবে তা নয়, কিন্তু এটাকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে।

আবহাওয়া দফতর যেভাবে কাজ করে তা ছেঁটে দিতে হবে। আবহাওয়া দফতরকে নতুনভাবে সাজাতে হবে। এ নিয়ে আমি ২০-৩০ বছর ধরে বলে আসছি। তারা অনাবশ্যকভাবে তর্ক করে। তারা যেটা করে সেটা ঠিক আছে বলতে চায়। এটা মোটেও ঠিক নয়। আপনি চাঁদপুরকে দিলেন ১০ নম্বর সংকেত, কক্সবাজারকে দিলেন ৯ নম্বর সংকেত। এর মানেটা কী? কক্সবাজারে তো আম্ফানের প্রভাব তেমন থাকার কথা নয়। তাহলে এই যে সামুদ্রিক বন্দরগুলোতে যে সতর্ক সংকেত দেওয়া হয়, এটাকে পুরোপুরি বাতিল করে নতুনভাবে ঢেলে সাজাতে হবে। ভারত, ফিলিপাইন, জাপান, আমেরিকা, হল্যান্ড, ইংল্যান্ড যে পদ্ধতি ব্যবহার করে আমাদেরও সেই পদ্ধতি চালু করতে হবে। পুরনো পদ্ধতি কিছু দিন চালু রাখতে হবে। নতুন পদ্ধতি চালু না হওয়া পর্যন্ত। এটা নিয়ে প্রচার করতে হবে, যাতে মানুষ অভ্যস্ত হয়। মানুষ অভ্যস্ত হয়ে গেলে পুরনোটা পর্যায়ক্রমে বাতিল করে দিতে হবে। ব্রিটিশ শাসন আমলের সতর্ক সংকেত বদলানোটা খুবই জরুরি হয়ে পড়েছে।

লেখক : ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক

অনুলিখক : মাহমুদ আজহার

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন