শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

সংকট পিছু ছাড়ছে না বিএনপির

দুই সিনিয়র নেতার শোকজ ইস্যুতে অস্বস্তি । দলে আস্থার সংকট চরমে । জোট ও ফ্রন্টে টানাপোড়েন থমকে আছে খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলন । নেতা-কর্মীদের হতাশা কাটাতে নেই উদ্যোগ
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
সংকট পিছু ছাড়ছে না বিএনপির

সংকট একেবারেই পিছু ছাড়ছে না বিএনপির। গুটিকয় এমপি নিয়ে সংসদে যাওয়ার পর থেকেই দলীয় রাজনীতি নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়েছে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। পরবর্তীতে এর প্রভাব পড়ে বিএনপি নেতৃত্বাধীন দুই জোটেও। ২০-দল ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে বিএনপির টানাপোড়েন চলছে। দলটির শীর্ষ নেতৃত্বে এখন আস্থার সংকট চরমে। শীর্ষ পর্যায় থেকে তৃণমূল পর্যন্ত কেউ কাউকে বিশ্বাস করছেন না। এ সংকটের জেরেই সম্প্রতি দলের সিনিয়র দুই নেতাকে ‘শোকজ’ করা হয় বলে জানা গেছে। ২০১৬ সালে দলের জাতীয় কাউন্সিলের পর এখনো গুছিয়ে উঠতে পারেনি দলটি। নতুন কোনো আশার আলো দেখাতে না পারায় মামলায় জর্জরিত থাকা তৃণমূলের নেতা-কর্মীরাও হতাশায়। থমকে আছে দলের প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলনও। সর্বশেষ দলের দুই সিনিয়র নেতাকে শোকজ ইস্যুতেও বিএনপিতে অস্বস্তি বিরাজ করছে। দলের স্থায়ী কমিটি থেকে শুরু করে নেতা-কর্মীদের বড় একটি অংশই এ মুহূর্তে এই শোকজের বিপক্ষে। কিন্তু শীর্ষ নেতার পক্ষ থেকে শোকজ দেওয়ায় এ নিয়ে প্রকাশ্যে কেউ কিছু বলতে পারছেন না।

এ ব্যাপারে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম শীর্ষ নেতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিএনপিকে এ মুহূর্তে ঘুরে দাঁড়াতে হলে কাউন্সিল করে নতুন নেতৃত্ব আনতে হবে। এর মাধ্যমে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। তৃণমূল নেতা-কর্মীদের আস্থায় নিয়ে আসতে হবে। তাদের আশার আলো দেখাতে হবে। নেতাদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি দূর করে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ইতিবাচক ধারায় রাজনীতি করতে হবে।’

তবে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপিতে কোনো সংকট নেই। সংকট আছে সরকারের। নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও বিএনপি এখন অনেক বেশি সুসংহত ও শক্তিশালী। দলের ভিতরে এখন নেতৃত্ব সংকটও নেই। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে জাতীয় স্থায়ী কমিটি যৌথভাবে দল পরিচালনা করছে।’

বিএনপির নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, বিএনপির নীতি-নির্ধারণী পর্যায়েও চরম সমন্বয়হীনতা কাজ করছে। দলের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে স্থায়ী কমিটি বা সিনিয়র নেতৃত্ব কার্যকর কোনো ভূমিকা পালন করতে পারছে না। মেয়াদোত্তীর্ণ ৫০২ সদস্যের ঢাউস নির্বাহী কমিটিও প্রায় অকার্যকর। গুটিকয় নেতাই দলের নীতি-নির্ধারণী সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। তৃণমূলে একাধিক কমিটি গঠনেও দায়িত্বশীল নেতারা জানেন না। এ নিয়ে কথা বলতে গেলে হুমকি-ধমকির মুখে পড়েন তারা। নেতাদের অনেকেই হতাশায় নিজেকে গুটিয়ে নেওয়ার চিন্তাভাবনা করছেন। প্রবীণ ও তরুণ নেতৃত্বের মধ্যে অন্তর্দ্বন্দ্ব তৈরি করে দলের একটি ক্ষুদ্র অংশ বিএনপিতে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে।

বিএনপির সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ এনে সম্প্রতি শোকজ করা দুই ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ ও সাংবাদিক নেতা শওকত মাহমুদের বিরুদ্ধে কঠোর কোনো সিদ্ধান্ত নিচ্ছে না দল। এজন্য এই দুই নেতাকে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের জাতীয় একাধিক কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তবে দলটি নতুন রাজনৈতিক মেরুকরণে বেশ সতর্ক। দলের শীর্ষ নেতৃত্ব মনে করে, নতুন রাজনৈতিক মেরুকরণে দলের কিছু নেতা ছাড়াও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও ২০-দলীয় জোটের নেতারা রয়েছেন। সে ক্ষেত্রে বিএনপির হাইকমান্ডকে না জানিয়ে তারা সরকার পতনের আন্দোলন চান। তারা তৃতীয় রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতন চান। এক্ষেত্রে তারা বিএনপির শীর্ষ দুই নেতাকেও মাইনাস করতে চান। এ নিয়ে দলের ভিতরে তোলপাড় শুরু হয়েছে।

জানা যায়, একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর থেকে ২০-দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে বিএনপির দূরত্বের সৃষ্টি হয়েছে। নতুন রাজনৈতিক মেরুকরণের অংশ হিসেবে জোটের অন্যতম শরিক দল জামায়াত, এলডিপি ও কল্যাণ পার্টির শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে বিএনপির টানাপড়েন চরমে। দীর্ঘদিন ধরে জোটের বৈঠকও হচ্ছে না। নতুন রাজনৈতিক মেরুকরণে এ দলগুলোকেও সন্দেহের তালিকায় রেখেছে বিএনপি। সম্প্রতি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.)  সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক। সেখানে বিএনপির দুই নেতার শোকজ ইস্যুসহ চলমান রাজনীতি নিয়ে কথা হয় বলে জানা গেছে।

বৈঠকের সত্যতা স্বীকার করে সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, ‘শোকজ করা দুই নেতার প্রতি যেন বিএনপি নমনীয় সিদ্ধান্ত নেয় এবং ওই দুই নেতাও যাতে কঠোর কোনো সিদ্ধান্তে না যান, এ বিষয়টি নিয়ে বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে কথা হয়েছে। পরবর্তীতে মেজর হাফিজ ইতিবাচকভাবেই সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন। শোকজের জবাবও দেওয়া হয়েছে। এখন আমরা আশা করছি, বিএনপিও নমনীয় মনোভাব দেখাবে। এ ছাড়া বৈঠকে জোটের দূরত্ব, বৈঠক না হওয়াসহ চলমান নানা বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে।’

বিএনপি নেতারা অবশ্য বলছেন, ২০০৭ সালে সেনা সমর্থিত এক-এগারো সরকারের আমল থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ১২ বছর ধরে ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপি এক কঠিন সময় পার করছে। জরুরি সরকারের সময়ে দলটির ওপর যে মামলা, হামলা, জেল-জুলুম শুরু হয়েছিল তার ধারাবাহিকতা এখনো চলছে। দলটির তথ্যানুযায়ী- সহস্রাধিক নেতাকর্মী হত্যা, গুম, খুনের শিকার হয়েছেন। প্রায় ৩৭ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলার খড়গ। সরকারের নির্বাহী আদেশে বাসভবনে অবস্থান করলেও দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এখনো কারাবন্দী। শীর্ষ থেকে তৃণমূল পর্যন্ত নেতা-কর্মীরা মামলায় জর্জরিত। এরকম নানা প্রতিকূলতা পেরিয়ে সংগঠনকে গতিশীল রেখে নতুন আশায় পথ চলছে বিএনপি। বিএনপির মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীরা বলছেন, দলের লক্ষ্য, উদ্দেশ্য কী তৃণমূল জানে না। কোন পথে এগোবে বিএনপি, তাও অজানা। মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীদের হতাশা কাটাতে কেন্দ্রের নেই কোনো কর্মসূচি। প্রায় তিন বছর ধরে কারাবন্দী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলন নিয়েও কোনো ভাবনা নেই কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে। গত দুই বছরে বেশ কয়েকটি জেলা বিএনপির কমিটিতে আহ্বায়ক কমিটি হলেও এখনো পূর্ণাঙ্গতা পায়নি। অঙ্গ সংগঠনগুলোও এখনো গুছিয়ে উঠতে পারেনি। বিএনপিকে ঘুরে দাঁড়াতে হলে এসব সংকট কাটাতে হবে।

বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এত প্রতিকূল পরিবেশেও বিএনপি এ দেশে এখন সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল। দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি এখন ঐক্যবদ্ধ। দলের ভিতরে নেতৃত্বশূন্যতা নেই, কোনো সংকটও নেই। দেশে এখন প্রয়োজন গণতন্ত্রের। সুষ্ঠু ভোটের নিশ্চয়তা পেলে জনগণের জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে। তখন সব সংকটই কেটে যাবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি
বন্দর রক্ষায় হরতাল-অবরোধসহ কঠোর কর্মসূচির হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে
নাশকতাকারীদের শাস্তি দিতে হবে

নগর জীবন

বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ
বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন শুরু আজ

নগর জীবন

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ
বেরোবি নির্বাচনের ভোটের তারিখ পুনর্নির্ধারণ

নগর জীবন