শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

সংকট পিছু ছাড়ছে না বিএনপির

দুই সিনিয়র নেতার শোকজ ইস্যুতে অস্বস্তি । দলে আস্থার সংকট চরমে । জোট ও ফ্রন্টে টানাপোড়েন থমকে আছে খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলন । নেতা-কর্মীদের হতাশা কাটাতে নেই উদ্যোগ
মাহমুদ আজহার
প্রিন্ট ভার্সন
সংকট পিছু ছাড়ছে না বিএনপির

সংকট একেবারেই পিছু ছাড়ছে না বিএনপির। গুটিকয় এমপি নিয়ে সংসদে যাওয়ার পর থেকেই দলীয় রাজনীতি নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত হয়ে পড়েছে দলের শীর্ষ নেতৃত্ব। পরবর্তীতে এর প্রভাব পড়ে বিএনপি নেতৃত্বাধীন দুই জোটেও। ২০-দল ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে বিএনপির টানাপোড়েন চলছে। দলটির শীর্ষ নেতৃত্বে এখন আস্থার সংকট চরমে। শীর্ষ পর্যায় থেকে তৃণমূল পর্যন্ত কেউ কাউকে বিশ্বাস করছেন না। এ সংকটের জেরেই সম্প্রতি দলের সিনিয়র দুই নেতাকে ‘শোকজ’ করা হয় বলে জানা গেছে। ২০১৬ সালে দলের জাতীয় কাউন্সিলের পর এখনো গুছিয়ে উঠতে পারেনি দলটি। নতুন কোনো আশার আলো দেখাতে না পারায় মামলায় জর্জরিত থাকা তৃণমূলের নেতা-কর্মীরাও হতাশায়। থমকে আছে দলের প্রধান বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলনও। সর্বশেষ দলের দুই সিনিয়র নেতাকে শোকজ ইস্যুতেও বিএনপিতে অস্বস্তি বিরাজ করছে। দলের স্থায়ী কমিটি থেকে শুরু করে নেতা-কর্মীদের বড় একটি অংশই এ মুহূর্তে এই শোকজের বিপক্ষে। কিন্তু শীর্ষ নেতার পক্ষ থেকে শোকজ দেওয়ায় এ নিয়ে প্রকাশ্যে কেউ কিছু বলতে পারছেন না।

এ ব্যাপারে গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের অন্যতম শীর্ষ নেতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিএনপিকে এ মুহূর্তে ঘুরে দাঁড়াতে হলে কাউন্সিল করে নতুন নেতৃত্ব আনতে হবে। এর মাধ্যমে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে। তৃণমূল নেতা-কর্মীদের আস্থায় নিয়ে আসতে হবে। তাদের আশার আলো দেখাতে হবে। নেতাদের মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি দূর করে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ইতিবাচক ধারায় রাজনীতি করতে হবে।’

তবে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বিএনপিতে কোনো সংকট নেই। সংকট আছে সরকারের। নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও বিএনপি এখন অনেক বেশি সুসংহত ও শক্তিশালী। দলের ভিতরে এখন নেতৃত্ব সংকটও নেই। আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে জাতীয় স্থায়ী কমিটি যৌথভাবে দল পরিচালনা করছে।’

বিএনপির নির্ভরযোগ্য সূত্র জানায়, বিএনপির নীতি-নির্ধারণী পর্যায়েও চরম সমন্বয়হীনতা কাজ করছে। দলের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে স্থায়ী কমিটি বা সিনিয়র নেতৃত্ব কার্যকর কোনো ভূমিকা পালন করতে পারছে না। মেয়াদোত্তীর্ণ ৫০২ সদস্যের ঢাউস নির্বাহী কমিটিও প্রায় অকার্যকর। গুটিকয় নেতাই দলের নীতি-নির্ধারণী সিদ্ধান্ত নিচ্ছেন। তৃণমূলে একাধিক কমিটি গঠনেও দায়িত্বশীল নেতারা জানেন না। এ নিয়ে কথা বলতে গেলে হুমকি-ধমকির মুখে পড়েন তারা। নেতাদের অনেকেই হতাশায় নিজেকে গুটিয়ে নেওয়ার চিন্তাভাবনা করছেন। প্রবীণ ও তরুণ নেতৃত্বের মধ্যে অন্তর্দ্বন্দ্ব তৈরি করে দলের একটি ক্ষুদ্র অংশ বিএনপিতে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে।

বিএনপির সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ এনে সম্প্রতি শোকজ করা দুই ভাইস চেয়ারম্যান মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ ও সাংবাদিক নেতা শওকত মাহমুদের বিরুদ্ধে কঠোর কোনো সিদ্ধান্ত নিচ্ছে না দল। এজন্য এই দুই নেতাকে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের জাতীয় একাধিক কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তবে দলটি নতুন রাজনৈতিক মেরুকরণে বেশ সতর্ক। দলের শীর্ষ নেতৃত্ব মনে করে, নতুন রাজনৈতিক মেরুকরণে দলের কিছু নেতা ছাড়াও জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট ও ২০-দলীয় জোটের নেতারা রয়েছেন। সে ক্ষেত্রে বিএনপির হাইকমান্ডকে না জানিয়ে তারা সরকার পতনের আন্দোলন চান। তারা তৃতীয় রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের পতন চান। এক্ষেত্রে তারা বিএনপির শীর্ষ দুই নেতাকেও মাইনাস করতে চান। এ নিয়ে দলের ভিতরে তোলপাড় শুরু হয়েছে।

জানা যায়, একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর থেকে ২০-দলীয় জোট ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে বিএনপির দূরত্বের সৃষ্টি হয়েছে। নতুন রাজনৈতিক মেরুকরণের অংশ হিসেবে জোটের অন্যতম শরিক দল জামায়াত, এলডিপি ও কল্যাণ পার্টির শীর্ষ নেতৃত্বের সঙ্গে বিএনপির টানাপড়েন চরমে। দীর্ঘদিন ধরে জোটের বৈঠকও হচ্ছে না। নতুন রাজনৈতিক মেরুকরণে এ দলগুলোকেও সন্দেহের তালিকায় রেখেছে বিএনপি। সম্প্রতি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠক করেছেন কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.)  সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীরপ্রতীক। সেখানে বিএনপির দুই নেতার শোকজ ইস্যুসহ চলমান রাজনীতি নিয়ে কথা হয় বলে জানা গেছে।

বৈঠকের সত্যতা স্বীকার করে সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, ‘শোকজ করা দুই নেতার প্রতি যেন বিএনপি নমনীয় সিদ্ধান্ত নেয় এবং ওই দুই নেতাও যাতে কঠোর কোনো সিদ্ধান্তে না যান, এ বিষয়টি নিয়ে বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে কথা হয়েছে। পরবর্তীতে মেজর হাফিজ ইতিবাচকভাবেই সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেছেন। শোকজের জবাবও দেওয়া হয়েছে। এখন আমরা আশা করছি, বিএনপিও নমনীয় মনোভাব দেখাবে। এ ছাড়া বৈঠকে জোটের দূরত্ব, বৈঠক না হওয়াসহ চলমান নানা বিষয় নিয়ে কথা হয়েছে।’

বিএনপি নেতারা অবশ্য বলছেন, ২০০৭ সালে সেনা সমর্থিত এক-এগারো সরকারের আমল থেকে এ পর্যন্ত প্রায় ১২ বছর ধরে ক্ষমতার বাইরে থাকা বিএনপি এক কঠিন সময় পার করছে। জরুরি সরকারের সময়ে দলটির ওপর যে মামলা, হামলা, জেল-জুলুম শুরু হয়েছিল তার ধারাবাহিকতা এখনো চলছে। দলটির তথ্যানুযায়ী- সহস্রাধিক নেতাকর্মী হত্যা, গুম, খুনের শিকার হয়েছেন। প্রায় ৩৭ লাখ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলার খড়গ। সরকারের নির্বাহী আদেশে বাসভবনে অবস্থান করলেও দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া এখনো কারাবন্দী। শীর্ষ থেকে তৃণমূল পর্যন্ত নেতা-কর্মীরা মামলায় জর্জরিত। এরকম নানা প্রতিকূলতা পেরিয়ে সংগঠনকে গতিশীল রেখে নতুন আশায় পথ চলছে বিএনপি। বিএনপির মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীরা বলছেন, দলের লক্ষ্য, উদ্দেশ্য কী তৃণমূল জানে না। কোন পথে এগোবে বিএনপি, তাও অজানা। মাঠপর্যায়ের নেতা-কর্মীদের হতাশা কাটাতে কেন্দ্রের নেই কোনো কর্মসূচি। প্রায় তিন বছর ধরে কারাবন্দী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলন নিয়েও কোনো ভাবনা নেই কেন্দ্রীয় নেতৃত্বে। গত দুই বছরে বেশ কয়েকটি জেলা বিএনপির কমিটিতে আহ্বায়ক কমিটি হলেও এখনো পূর্ণাঙ্গতা পায়নি। অঙ্গ সংগঠনগুলোও এখনো গুছিয়ে উঠতে পারেনি। বিএনপিকে ঘুরে দাঁড়াতে হলে এসব সংকট কাটাতে হবে।

বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এত প্রতিকূল পরিবেশেও বিএনপি এ দেশে এখন সবচেয়ে জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল। দলের চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি এখন ঐক্যবদ্ধ। দলের ভিতরে নেতৃত্বশূন্যতা নেই, কোনো সংকটও নেই। দেশে এখন প্রয়োজন গণতন্ত্রের। সুষ্ঠু ভোটের নিশ্চয়তা পেলে জনগণের জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে। তখন সব সংকটই কেটে যাবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু
র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
এখন জনমালিকানা ফেরানোর সময়
এখন জনমালিকানা ফেরানোর সময়
তৌহিদ-ইসহাক বৈঠক দোহায়
তৌহিদ-ইসহাক বৈঠক দোহায়
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকার?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকার?

১৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

২২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৫০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

সম্পাদকীয়

বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থীর ভিড় জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

সৌজন্য সাক্ষাৎ
সৌজন্য সাক্ষাৎ

নগর জীবন

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু
র‌্যাব হেফাজতে হত্যা মামলার আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা
জুলাই আন্দোলনে বিজিবি : ভ্রান্তি বনাম বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

সম্পাদকীয়

প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ
প্রতিমা ভাঙচুরের অভিযোগ

দেশগ্রাম

চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ব্যাংক কর্মকর্তার
চার দিনেও খোঁজ মেলেনি ব্যাংক কর্মকর্তার

দেশগ্রাম

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন
হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল রোহান এখনো চিকিৎসাধীন ১০ জন

নগর জীবন

সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস
সারা দেশে শুরু হলো একাদশ শ্রেণির ক্লাস

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে বেকারত্ব
বাড়ছে বেকারত্ব

সম্পাদকীয়

জুলাই সনদ
জুলাই সনদ

সম্পাদকীয়

চুরির অভিযোগে ছয় যুবককে গণপিটুনি
চুরির অভিযোগে ছয় যুবককে গণপিটুনি

দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় সিএনজিচালকসহ নিহত ২
ট্রেনের ধাক্কায় সিএনজিচালকসহ নিহত ২

দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান
চমেক হাসপাতাল এলাকায় উচ্ছেদ অভিযান

দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসব উদ্‌যাপন
তারুণ্যের উৎসব উদ্‌যাপন

দেশগ্রাম