শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

চট্টগ্রাম ভোটে ব্যাপক সংঘর্ষ

নিহত ২, আহত শতাধিক, ইভিএম ভাঙচুর । দুই কেন্দ্রের ভোট স্থগিত । ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে বিদ্রোহীদের সংঘাত, দুই কাউন্সিলর প্রার্থী আটক । এক মেয়র ও এক নারী কাউন্সিলর প্রার্থীর ভোট বর্জন । সহিংসতা কমই হয়েছে : ইসি । ভোট ছিল স্বাভাবিক : পুলিশ
রিয়াজ হায়দার চৌধুরী, গোলাম রাব্বানী ও মুহাম্মদ সেলিম, চট্টগ্রাম থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
চট্টগ্রাম ভোটে ব্যাপক সংঘর্ষ

দফায় দফায় সংঘর্ষ-সহিংসতা, গোলাগুলি, ককটেল বিস্ফোরণ, প্রাণহানি ও বর্জনের মধ্য দিয়ে গতকাল শেষ হয়েছে চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) নির্বাচন। ভোট চলাকালে বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষ, পাঁচটি ইভিএম ও পুলিশ-নির্বাচনী কর্মকর্তাদের তিনটি মিনিবাস ভাঙচুর হয়। আমবাগানে কেন্দ্রের বাইরে গুলিতে একজন নিহত হয়েছেন। পাহাড়তলিতে আরও একজনের মৃত্যু হলেও পুলিশ বলছে এ মৃত্যু পারিবারিক সংঘাতে। সংঘর্ষের কারণে পাথরঘাটা বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের দুই কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ বন্ধ ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আটক করা হয়েছে আওয়ামী লীগের একজন বিদ্রোহী ও বিএনপি সমর্থিত একজন কাউন্সিল         প্রার্থীকে। চট্টগ্রামের নির্বাচন নিয়ে আওয়ামী লীগের অভিযোগ, প্রায় ৪০টি ওয়ার্ডে বিএনপি সন্ত্রাস চালিয়েছে। বিএনপি বলছে চট্টগ্রামে তাদের অর্ধশতাধিক নেতা-কর্মী আহত হয়েছেন। এজেন্ট বের করে দেওয়ার পাশাপাশি ভোটারদের কেন্দ্রে যেতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ দলটির। এজেন্টদের বের করে দেওয়ার অভিযোগে নির্বাচন বর্জন করেছেন ইসলামী আন্দোলনের মেয়র প্রার্থী মো. জান্নাতুল ইসলাম। কেন্দ্র দখল, প্রকাশ্যে ভোট দিতে বাধ্য করা ও নিজের ভোট দিতে না পারায় সকালেই ভোট বর্জন করেন বিএনপির একজন সংরক্ষিত নারী কাউন্সিলর প্রার্থী। দলীয় প্রতীকে প্রথম এ সিটির ভোটে মেয়র পদে লড়াইয়ে ছিলেন আওয়ামী লীগ, বিএনপির প্রার্থীসহ সাতজন। সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, গোপন কক্ষে অবস্থান নিয়ে নির্দিষ্ট প্রতীকে ভোট দিতে বাধ্য করা হয়েছে ভোটারদের। নির্বাচন নিয়ে নৈরাজ্যকর অবস্থার কারণে সকালের পর কেন্দ্রগুলোয় ভোটারের উপস্থিতি কমতে শুরু করে। কেন্দ্র নিয়ন্ত্রণের জেরে কাউন্সিলর প্রার্থীদের সমর্থকদের মধ্যে একের পর এক সংঘর্ষ ঘটে। অনেক কেন্দ্রের নিয়ন্ত্রণ ছিল কাউন্সিলর প্রার্থীদের হাতে। এ ছাড়া ভোটার ও এজেন্টদের বের করে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে বেশ কিছু ওয়ার্ডে। আওয়ামী লীগ সমর্থিত ও বিদ্রোহী এবং বিএনপি সমর্থিত কাউন্সিলর প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকদের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া ও সংঘর্ষে আহত হয়েছেন শতাধিক। গতকাল সকাল ৮টায় ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে চলে বিকাল ৪টা পর্যন্ত। এবার সব কেন্দ্রে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট গ্রহণ করা হয়। এ ভোটে তরুণদের উচ্ছ্বাস ছিল। তবে নজিরবিহীন কম উপস্থিতি ছিল নারী ভোটারের। ভোট গ্রহণ শুরুর পরপরই বিভিন্ন কেন্দ্রে সংঘর্ষ-সহিংসতা ঘটতে থাকে। ককটেল বিস্ফোরণ হয় লালখান বাজার, পাহাড়তলী, চান্দগাঁও ও পাথরঘাটায়। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে উত্তেজনা বাড়তে থাকে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে। এর মধ্যেই ১০টায় পাহাড়তলীর একটি কেন্দ্রের বাইরে গুলিতে মারা যান আলাউদ্দিন নামে এক ব্যক্তি। পাথরঘাটায় দুই কাউন্সিলর প্রার্থীর সংঘর্ষের ফলে দুটি কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ স্থগিত করা হয়। লাঠিসোঁটা নিয়ে কয়েক শ উত্তেজিত নারী-পুরুষ কেন্দ্রে হামলা চালায়। তারা ইভিএম, কেন্দ্রের দরজা-জানালা ও নিরাপত্তারক্ষীদের গাড়ি ভাঙচুর করে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ১০ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়ে।

বিক্ষিপ্ত সংঘর্ষে নিহত দুজন : সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ওয়ার্ড লালখান বাজারে পুরো দিনই ছিল সংঘাতপূর্ণ। মতিঝর্ণা, হাইলেভেল রোড, তুলপুকুর লেন, ইস্পাহানি মোড়, চানমারি রোডসহ বিভিন্ন এলাকায় আওয়ামী লীগের কাউন্সিলর প্রার্থী আবুল হাসনাত বেলাল ও এ এফ কবির মানিক অনুসারীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ ঘটে। এ সময় বিএনপির সংরক্ষিত কাউন্সিলর প্রার্থী মনোয়ারা বেগম মণি ও তার মেয়ের ওপর হামলার অভিযোগ ওঠে। বিএনপি, আওয়ামী লীগ এবং আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থীর কর্মী-সমর্থকসহ কমপক্ষে ৩০ জন আহত হন। তার মধ্যে মারাত্মক অবস্থায় চমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে আনসার সদস্য কামাল (২২), হোসেন (৩৫), মহসিন (২৪), সেলিনা (৫৫), তারেক (২১), মোক্তার (৩৫), অভিজিৎ চৌধুরী অভি (৫০), লুজক লুক (৩১), সায়েদ, ইলিয়াস, ইভান, রাকিব ও দেলোয়ারকে (২৬)। পাহাড়তলী ওয়ার্ডে আওয়ামী লীগের কাউন্সিলর প্রার্থী ওয়াসিম উদ্দিন চৌধুরী ও বিদ্রোহী প্রার্থী মো. মাহমুদুর রহমানের অনুসারীদের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়। এতে আলাউদ্দিন আলো নামে এক যুবক নিহত এবং আহত হন কমপক্ষে ২০ জন। তার মধ্যে মারাত্মক অবস্থায় চমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয় মো. হোসেন (৩৫), ইমরান (২৫), রাকিব মাহমুদ, রাজু, বাবু (৪০), আবু তাহের (৪২), রাজু, হৃদয় (১৬), জামশেদ (২৬), ফারুক (২০), মাহমুদুল হাসানকে। চান্দগাঁও ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকায় দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়।

নির্বাচন চলাকালে সংঘর্ষ নিয়ে সিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (অপরাধ) এম এম মোস্তাক আহমদ বলেন, ‘বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া নির্বাচন শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশের পাশাপাশি র‌্যাব, বিজিবিসহ অন্যান্য সংস্থার সদস্যরা নিয়োজিত ছিলেন। যে ঘটনাগুলো ঘটেছে এরই মধ্যে তার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। জড়িতদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হবে।’

এক মেয়র ও এক নারী কাউন্সিলরের ভোট বর্জন : অনিয়মের অভিযোগ তুলে ভোট বর্জন ও পুনর্নির্বাচনের দাবি করেছেন ইসলামী আন্দোলনের মেয়র প্রার্থী জান্নাতুল ইসলাম। বিএনপির সংরক্ষিত কাউন্সিলর প্রার্থী মনোয়ার বেগম মণিও নির্বাচন বর্জন করেছেন। ইসলামী আন্দোলনের প্রার্থী জান্নাতুল ইসলাম বলেন, ‘কেন্দ্রে কেন্দ্রে আমার কর্মীদের ওপর হামলা হয়েছে। এজেন্টদের বের করে দেওয়া হয়েছে। তাই নির্বাচন বর্জন করে পুনর্নির্বাচনের দাবি করে ইসিতে অভিযোগ দিয়েছি।’ বিএনপির ১৪, ১৫ ও ২১ নম্বর ওয়ার্ডের সংরক্ষিত কাউন্সিলর প্রার্থী মনোয়ারা বেগম মণি বলেন, ‘আমাকে ভোট দিতে দেওয়া হয়নি! আমার পরিবারের ওপর হামলা হয়েছে। এজেন্টদের কেন্দ্র থেকে বের করে দেওয়া হয়েছে। তাই নির্বাচন বর্জন করলাম।’

ভোটের মাঠে নতুন অস্ত্র ‘বিলাই খামচি’ : শরীরের সংস্পর্শে এলে প্রচ- চুলকানি তৈরি করে এমন গুল্মজাতীয় উদ্ভিদ ‘বিলাই খামচি’ দিয়ে প্রতিপক্ষের ওপর আক্রমণ করার অভিযোগ উঠেছে। চট্টগ্রামে স্থানীয়ভাবে এ উদ্ভিদকে ‘বাঁদরওলা’ বলা হয়। এটি দেহের সংস্পর্শে এলে প্রচ- চুলকানি তৈরি করে। ফলে আক্রান্ত ব্যক্তিকে প্রায় ২৪ ঘণ্টা অস্বস্তিতে থাকতে হয়। লালখান বাজার ওয়ার্ডের স্বতন্ত্র প্রার্থী এ এফ কবির মানিকের সমর্থকদের বিরুদ্ধে বিলাই খামচি প্রয়োগের অভিযোগ করেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবুল হাসনাত মো. বেলালের নারী সমর্থকরা। ভোটের দিন শহীদনগর বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের সামনে কাউন্সিলর প্রার্থীর অনুসারী আসমা বেগম জানান, বিদ্রোহী প্রার্থীর নারী সমর্থকরা তাদের ওপর বিলাই খামচি ছিটিয়েছেন।

মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিয়েছে : আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী রেজাউল করিম চৌধুরী বলেন, ‘মানুষ স্বতঃস্ফূর্ত ভোট দিতে এসেছেন। সারা দিন সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবেই ভোট হয়েছে। বিএনপি কিছু এলাকায় সরকার বা এ সিটি নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ করতে বিচ্ছিন্ন কিছু ঘটনা ঘটিয়েছে। এসব এলাকায় আমাদের নেতা-কর্মীরাও গুরুতর আহত হয়েছেন।’ তিনি বলেন, ‘বিএনপির অভিযোগ ভিত্তিহীন। তারা সব সময় এমন অভিযোগ করেই এসেছে।’

রাষ্ট্রযন্ত্রের নির্বাচন : নির্বাচন নির্যাতনে পরিণত হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন বিএনপির মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন। গতকাল ভোট গ্রহণ শেষে দলীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি অভিযোগ করেন, ‘প্রচারণার শুরু থেকেই ইভিএমকে সুরক্ষা, এনআইডি ছাড়া কেন্দ্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা ও বহিরাগতদের ঠেকাতে উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলে আসছিলাম। কিন্তু তা হয়নি। আমাদের নির্বাচন হয়েছে রাষ্ট্রযন্ত্রের সঙ্গে। বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে মারধর করে এজেন্টদের বের করে দেওয়া হয়েছে। নারী এজেন্টদের শারীরিকভাবে নির্যাতন করা হয়েছে। প্রতিটি কেন্দ্রে শত শত বহিরাগত দেখেছি। বিভিন্ন এলাকা থেকে ২০০ নেতা-কর্মীকে আটক করা হয়েছে।’ ভোট গ্রহণ শেষে সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী অভিযোগ করে বলেন, ‘চট্টগ্রামে কোনো নির্বাচনই হয়নি। নির্বাচনের নামে হামলা, খুন ও সহিংসতা হয়েছে। এখানে সন্ত্রাসীদের মিলনমেলা হয়েছে। উত্তর-দক্ষিণ থেকে সন্ত্রাসী এনে রাজত্ব কায়েম করেছে। তাই একে নির্বাচন বলা যাবে না। নির্বাচনই যখন হয়নি সেখানে ভোট বর্জন কিংবা প্রত্যাখ্যানের প্রশ্নই আসে না।’

কারা কোথায় ভোট দিয়েছেন : বাবা-মার কবর জিয়ারত ও মাকে সালাম করেই দুই প্রধান দলের মেয়র প্রার্থী ভোট প্রদান করেন নিজেদের কেন্দ্রে। আওয়ামী লীগের প্রার্থী মো. রেজাউল করিম চৌধুরী বহদ্দারহাটের এখলাছুর রহমান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আর বিএনপি প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন চকবাজারে বিএড কলেজ কেন্দ্রে ভোট প্রদান করেন। সাবেক মেয়র, নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিন আন্দরকিল্লা কদম মোবারক এমআই উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রে ভোট দেন।

ভালো নির্বাচন হয়েছে : দুটি কেন্দ্র ছাড়া সবখানে ভালো নির্বাচন হয়েছে বলে দাবি করেছেন ইসির সিনিয়র সচিব মো. আলমগীর। তৃতীয় বিশ্বের মতো দেশে নির্বাচনে সহিংস কিছু ঘটনা ঘটে মন্তব্য করে তিনি বলেন, ‘সে হিসেবে চট্টগ্রামে সহিংসতা কমই হয়েছে।’ গতকাল ভোট শেষে সন্ধ্যায় নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের কাছে এ প্রতিক্রিয়া দেন তিনি। সচিব বলেন, ‘গণমাধ্যমে আমরা যে নির্বাচন দেখেছি, আমাদের নিয়ন্ত্রণকক্ষের মাধ্যমে যে রিপোর্ট পেয়েছি তাতে বলব ভালো নির্বাচন হয়েছে।’

পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ইসিতে : ‘নজিরবিহীন ভোট ডাকাতি ও সন্ত্রাস’ হয়েছে বলে ইসিতে অভিযোগ করেছে বিএনপি। অন্যদিকে সন্ত্রাস-সহিংসতার জন্য বিএনপিকে দায়ী করে ইসিতে পাল্টা অভিযোগ করেছে আওয়ামী লীগ। গতকাল বিকালে ভোট গ্রহণের শেষ দিকে আওয়ামী লীগের একটি প্রতিনিধি দল ইসি সচিবের কাছে লিখিত অভিযোগ দেন। বিএনপি প্রতিনিধি দল কমিশনের কাছে অভিযোগ দেওয়ার পরই আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি দল আসেন। ক্ষমতাসীন দলের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য এ বি এম রিয়াজুল কবীর কাউছার লিখিত অভিযোগ জমা দেন।

ভোটের উত্তাপ সংসদে : চট্টগ্রামের নির্বাচনে আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও বিদ্রোহী কাউন্সিলর প্রার্থীর অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষের উত্তাপ গড়িয়েছে জাতীয় সংসদেও। স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের গতকালের অধিবেশনে ‘দ্য সিভিল কোর্টস (সংশোধন)-২০২১’ বিল পাসের আগে জনমত যাচাই, বাছাই কমিটিতে প্রেরণ ও সংশোধন প্রস্তাবের আলোচনার সময় এ বিতর্ক হয়।

জনমত যাচাই ও সংশোধন প্রস্তাব দানের সময় বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন সরকারি ও বিরোধী দলের সদস্যরা। প্রথমে প্রসঙ্গটি তোলেন বিএনপির এমপি হারুনুর রশীদ। তিনি বলেন, ‘সংবিধানে বলা আছে সকল পর্যায়ে নির্বাচিত প্রতিনিধিরা প্রশাসন চালাবেন। কিন্তু আজ কী হচ্ছে? নির্বাচনের নামে তামাশা হচ্ছে। প্রহসন হচ্ছে।’ পরে জাতীয় পার্টির সদস্যরা বিভিন্ন জায়গায় সুষ্ঠু নির্বাচন হয়েছে উল্লেখ করে কোথায় বিএনপি ও জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছেন তা তুলে ধরেন।

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেন, ‘উনারা নির্বাচনের কথা বলছেন। আমরা জিয়াউর রহমানের সময় হ্যাঁ-না ভোট দেখেছি। ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচন দেখেছি। ব্যালট বাক্স পাওয়া যেত না। ভোট যে দেবে ব্যালট বাক্স নেই।’ বিএনপির অভিযোগের জবাবে জাতীয় পার্টির মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘আমার এলাকায় পৌরসভা নির্বাচন অত্যন্ত সুষ্ঠু হয়েছে।’ পীর ফজলুর রহমান মিসবাহ বলেন, ‘সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে বিএনপির বিদ্রোহী প্রার্থী জয়ী হয়েছেন। নির্বাচন অত্যন্ত সুন্দর হয়েছে। বিএনপির প্রার্থীরাও সেটা বিবিসিকে বলেছেন।’ জাতীয় পার্টির শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, ‘৮৪ ভাগ ভোট পড়েছে আমার পৌরসভায়। লাঙ্গল জয়ী হয়েছে। সবাই মিলে চাইলে ভোট সুষ্ঠু হবে।’ পরে সংশোধন প্রস্তাব তোলার সময় বিএনপির এমপি ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা বলেন, ‘ভোট দেয় প্রশাসন আর দেখে জনগণ। ভোটটা সুষ্ঠু করলেই তো হয়। কারও থেকে ভোট শিখতে হবে না। ভোট কীভাবে দিতে হয় তা সবাই জানে। ভোটটা দিতে দিলেই হয়।’

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্প লন্ডন ছাড়লেই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্প লন্ডন ছাড়লেই ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের
সূর্যকুমারের কঠোর শাস্তি দাবি পাকিস্তানের

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

৫০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা
শিক্ষার্থীদের ইন্টারনেট আসক্তি ও বই পড়ার আগ্রহ বিষয়ে ফকিরহাটে শুভসংঘের আলোচনা সভা

৫৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জ সীমান্তে দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

৫৮ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু
স্ন্যাপচ্যাটে নতুন দুই ফিচার চালু

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা
চাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্যানেল ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা
সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতির চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর
সংসদ নির্বাচন: চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৮ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু
চাঁদপুরে হাতুড়ির আঘাতে বড় ভাইয়ের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক
যশোরে কোটি টাকার স্বর্ণের বারসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু
টরেন্টোতে ফিফা বিশ্বকাপের টিকিট বিক্রি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৩১৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প
শাবিপ্রবিতে দুই দিনব্যাপী ফ্রি স্টুডেন্ট হেলথ ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু
৫ দিনের রিমান্ডে স্বাস্থ্যের ঠিকাদার মিঠু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’
বাজারে এলো সাশ্রয়ী মূল্যের ‘আকিজ ড্রিংকিং ওয়াটার’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা
৪ বিভাগে ভারি বৃষ্টির শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আরও ১৭৬ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা
বাংলাদেশের মানবাধিকার চর্চার প্রচেষ্টায় ইইউয়ের প্রতিনিধি দলের প্রশংসা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের
বৈশ্বিক অনিশ্চয়তায় সুদের হার অপরিবর্তিত ব্রাজিলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ
মালয়েশিয়া হালাল শোকেসের ২১তম আসরে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু
উখিয়ায় বন্যহাতির রহস্যজনক মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা
ফিলিপাইনে দুর্নীতি-স্বজনপ্রীতির বিরুদ্ধে ক্ষোভে ফুঁসছে জনতা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!
জেমস বন্ডের রূপে ধরা দেবেন রণবীর!

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন