শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ মার্চ, ২০২১

নতুন চন্দ্র সিংহকে বাঁচাতে না পারাটাই অনেক বেদনার

আবদুল্লাহ আল-নোমান
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন চন্দ্র সিংহকে বাঁচাতে না পারাটাই অনেক বেদনার

অনেক সতর্কতা সত্ত্বেও আপনজনদের বাঁচাতে পারিনি। মুক্তিযুদ্ধের অগ্নিঝরা মার্চে আমরা সশস্ত্র সংগ্রামের প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। পাকিস্তান ভাঙার ‘ষড়যন্ত্রে’ জড়িত থাকার অভিযোগে আমার বিরুদ্ধে মামলায় চার্জশিট দেওয়া হয়েছিল। সামারি মার্শাল ল’ কোর্টে সাত বছরের কারাদন্ড, ১০ বেত্রাঘাত ও স্থায়ী-অস্থায়ী সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের রায়ে হুলিয়া ছিল আমার বিরুদ্ধে।

আমরা বুঝে গিয়েছিলাম, বিজাতীয় শাসন থেকে মুক্তির একমাত্র পথ সশস্ত্র সংগ্রাম। তাই সেই প্রস্তুতি চলছিল। অসহযোগ চলছিল তখন। বোমা-রাইফেল সংগ্রহের চেষ্টা করছিলাম। আপনজনদের পার্শ্ববর্তী ভারতে নিরাপদে          পাঠিয়ে দেওয়ার প্রস্তুতিও ছিল। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে শহর ছেড়ে রাউজানে গ্রামের বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নিতেও বাধ্য হই। প্রথমত, সেখানে গিয়ে কুন্ডেশ্বরী পরিবারের নতুন চন্দ্র সিংহসহ তাঁর পরিবারের সদস্যদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ নেই। কিন্তু পরিবারটির কর্তা নতুন চন্দ্র সিংহকে দেশত্যাগে রাজি করাতে পারিনি। শেষ পর্যন্ত তাকে বাঁচাতে না পারাটাই অনেক বেদনার।

সেই সময়ে রাজনীতিবিদদের মধ্যে মতান্তর থাকলেও ভ্রাতৃপ্রতিম সম্পর্ক ছিল। এখনকার মতো অবস্থা ছিল না। চরম ঝুঁকি নিয়ে আমরা চট্টগ্রামের আমেরিকান সেন্টার, দাউদ করপোরেশন, আমিন জুট মিলসহ বিভিন্ন পয়েন্টে ‘সিম্বলিক বোম ব্রাস্ট’-এর টার্গেট নিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছিলাম। তখন মার্চের ২০/২১ তারিখ হবে। চট্টগ্রাম কলেজের কেমিস্ট্রি ল্যাব থেকে রাসায়নিক জার নিয়ে শহর থেকে নিরাপদে রাউজানের গহিরা গ্রামের বাড়িতে যাই। জহির রায়হানের গাড়িতে করেই রাসায়নিক বহন করি আমরা। গাড়িটি ঢাকা থেকে নিয়ে এসেছিলেন কাজী জাফর আহমেদ। মরিস মাইনর কারটি করে কেমিক্যাল ও আর্মস বহন করে রাউজানে নিয়ে গিয়েছিলাম। ক্যান্টনমেন্টের সামনে দিয়ে ঝুঁকি নিয়েই যেতে হয় সেখানে।

আমি তখন ন্যাপ মেনন গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত। মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে কমিউনিস্ট বিপ্লবীদের পূর্ব বাংলা সমন্বয় কমিটির বৃহত্তর চট্টগ্রামের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক। এর আগেই ন্যাপ চট্টগ্রাম বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নিযুক্ত হই। তখন সভাপতি হন ব্যারিস্টার সলিমুল হক খান মিল্কি। এ ছাড়া শ্রমিক ফেডারেশন কাজী জাফর গ্রুপের সভাপতি আমি। কমিউনিস্ট বিপ্লবীদের আন্ডারগ্রাউন্ড ওয়ার্কের জন্য গঠিত পূর্ববাংলা সমন্বয় কমিটির সশস্ত্র প্রস্তুতির জন্য গঠিত বিশেষ সেলের লিডার ছিলেন শামসুল আলম। আমরা তাঁর সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করতাম। জহির রায়হানের গাড়িটি নিয়ে রাউজান যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় পতিত হই। রাউজানে জেলা আওয়ামী লীগ নেতা এম এ হান্নানের সঙ্গেও দেখা হয়। ডাবুয়া পুলিশ ফাঁড়িতে গিয়ে দেখি পাকিস্তানি পতাকা পুলিশ নিজেরাই লুকিয়ে রেখেছে। ধমক দিয়ে আমরা সে পতাকা বের করে নিই। অবশ্য বুঝতে পারি, পরে পাঞ্জাবি আর্মি এলে প্রদর্শনের জন্যই তারা পতাকাটি লুকিয়ে রাখেন। এম এ হান্নানের সঙ্গে ফটিকছড়ি আওয়ামী লীগ নেতা মির্জা আবুর বাড়িতেও অবস্থানকালে আমাদের কথা হয়। সে সময় দলের ভিন্নতা থাকলেও একে অপরের সঙ্গে আলোচনা, পরামর্শ হতো। গহিরা যাওয়ার আগেই আমরা রাইফেল সংগ্রহের চেষ্টা করি। সিটি কলেজের পাশে অগ্রণী ব্যাংকের গোডাউন থেকে অস্ত্র লুটের চেষ্টা চালাই। রুমঘাটার লুৎফর রহমান ও উনার ছেলে স্বপন এবং নওশাদ আমাদের সহযোগিতা করেন। সাধারণ মানুষ গোডাউনের লকার ভেঙে অস্ত্র নিয়ে যায়। আমরা সংগ্রহ করি চারটি রাইফেল। তা নিয়েই রাউজানে অবস্থান নিতে যাই। সেখানে গিয়ে প্রস্তুতি সভা করি। সে সময় ডাবুয়ায় দেখি সাম্প্রদায়িকতার ধুয়ো তুলে ফজলুল কাদের চৌধুরীর লোকজন উত্তেজনা তৈরি করেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আমরা সভা করি। এর মধ্যে আবার চট্টগ্রাম শহরে ফিরে আসি। দেশত্যাগ করে ভারতে আশ্রয় নিতে যাওয়ার পথে ফের রাউজানে যাই। এদিকে ক্যান্টনমেন্ট থেকে হাটহাজারী-রাউজানেও মর্টার সেল নিক্ষেপের খবর পাওয়া যাচ্ছিল। ভীতি ছড়িয়ে যায়। আবারও গহিরা, রাউজান স্কুলের মাঠ, ডাবুয়ায় সভা করি।

গ্রেনেট রাখতে দিয়েছিলাম ফরহাদ নামে এক সহযোদ্ধাকে। তাকে আমরা ‘ক্যাপ্টেন ফরহাদ’ বলেই ডাকতাম। সে মাকে দেখতে যাবে বলে। হাতে গ্রেনেড নিয়ে মোটরসাইকেল করে যাচ্ছিল। যাওয়ার পথে কুন্ডেশ্বরী থেকে পেট্রোল সংগ্রহের জন্য বলি। ক্যান্টনমেন্ট থেকে অগ্রসরমান পাকিস্তানি সেনাদের চোখ ফাঁকি দিতে ফরহাদ মোটরসাইকেল চালিয়ে কাপ্তাই রোড হয়ে বেতাগী দিয়ে বোয়ালখালী সংযোগে বাঁশখালী নিজ গ্রামে মাকে দেখতে যায়। পরে শুনলাম কক্সবাজারে সে ধরা পড়ে। কীভাবে যে সে কক্সবাজার গেল খবরই পাইনি। রাজাকাররা নৃশংসভাবে সেখানে তাঁকে হত্যা করে।

এর মধ্যে আমার মেজো ভাই আওয়ামী লীগের এমপি আবদুল্লাহ আল-হারুন ভারত থেকে চিঠি লেখেন। এক সপ্তাহ আগে আমাদের পরিবারের সবাই রামগড় হয়ে ভারত চলে যায়। আমাকে যেতে বলা হয়। রাউজানে একই এলাকায় বসবাস করে ভিন্ন রাজনৈতিক মতের অনুসারী হওয়ায় ফজলুল কাদের চৌধুরীর সঙ্গে আমার ভাই আবদুল্লাহ আল-হারুনের বিরোধ ছিল।

এদিকে আমি ছিলাম ভিন্ন ধারার রাজনীতিক। মাও সেতুংয়ের ধারায় দেশের মাটিতে থেকেই সংগ্রাম করতে চেয়েছিলাম। শহর থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে পাকিস্তানি সেনা সদস্যরা রাউজানমুখো হওয়ার খবরে রাউজানের বাড়িতে নিরাপদ বোধ না করে সহযোদ্ধাদের নিয়ে ফটিকছড়ি যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিই। যাওয়ার পথে কিছু আলু ও চাল-ডাল কিনি। কুন্ডেশ্বরী যাই। সেখানে নতুন চন্দ্র সিংহকে বোঝানোর চেষ্টা করি নিরাপত্তার জন্য ভারত যেতে। নতুন চন্দ্র সিংহ কোনোভাবেই ভারত যেতে রাজি হননি। তাঁর পুত্র সত্যরঞ্জন সিংহ ও প্রফুল্ল রঞ্জন সিংহসহ পরিবারের সবাইকে পাঠালেও শেষ পর্যন্ত তিনি যাননি।

আমার বাবা-চাচাদের সঙ্গে তাঁদের সম্পর্ক ছিল অত্যন্ত গভীর পারিবারিক। আমার বাবারা তিন ভাই ছিলেন। নতুন চন্দ্র সিংহসহ চার ভাই বলে বলতাম। উনাকে আমাদের সঙ্গে ভারত যেতে অনেক বোঝালাম, কিন্তু তিনি দেশের মাটিতেই থাকতে চাইলেন। জানতে চাইলাম কেন ভারত যাবেন না? এখানে, দেশের মাটিতে আপনার শক্তি কী? কেন থাকবেন? উত্তরে বললেন, আমার শক্তি ভগবান। উনার বাড়ির ভিতরে থাকা ধর্মীয় শ্লোক লেখাগুলো পড়ালেন।

আমরা যাওয়ার সময় উনার পুরো পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে যাই। শুধু থেকে যান নতুন চন্দ্র সিংহ। সঙ্গে ভাতিজা মনোরঞ্জন সিংহ ছিলেন। আমরা ফটিকছড়ি গিয়ে এক রাত কাটাতেই পরের দিন শুনি নতুন সিংহকে হত্যা করা হয়েছে। উনাকে আমরা বাঁচাতে পারলাম না। এটাই চরম দুঃখের।

নানুপুরে মির্জা আবু এমপির বাড়ির পাশে একটি হিন্দু বাড়িতে রাত কাটালাম। সেখান থেকে রামগড় হয়ে ভারত যাওয়ার পথে দেখি শিল্পী কল্যাণী ঘোষসহ অনেকেই লাইন ধরে বসা। মাঠের পাশে রাস্তায় বসে আছেন। ফেনী নদীর পাশে রামগড় গিয়ে দেখা হয় মেজর জিয়াউর রহমানের সঙ্গে। রামগড় সদরে তাঁর সঙ্গে সেটাই জীবনের প্রথম দেখা। উনার দিকে তাকালাম। আগে নাম শুনেছিলাম কেবল। তিনিও সাবরুম পার হয়ে হরিণা ক্যাম্পে যান। আমরাও সাবরুম হয়ে ওপারে আশ্রয় নিই। সেখানে কয়েক দিন মার্কসবাদী কমিউনিস্ট পার্টি জ্যোতি বসুর সিপিআইএমের সংযোগ-সহযোগিতায় অবস্থান নিই।

লেখক : সাবেক মন্ত্রী ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভাইস প্রেসিডেন্ট। অনুলিখন : রিয়াজ হায়দার চৌধুরী।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

৩৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর
ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা
প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন