শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ মার্চ, ২০২১

নতুন চন্দ্র সিংহকে বাঁচাতে না পারাটাই অনেক বেদনার

আবদুল্লাহ আল-নোমান
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন চন্দ্র সিংহকে বাঁচাতে না পারাটাই অনেক বেদনার

অনেক সতর্কতা সত্ত্বেও আপনজনদের বাঁচাতে পারিনি। মুক্তিযুদ্ধের অগ্নিঝরা মার্চে আমরা সশস্ত্র সংগ্রামের প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। পাকিস্তান ভাঙার ‘ষড়যন্ত্রে’ জড়িত থাকার অভিযোগে আমার বিরুদ্ধে মামলায় চার্জশিট দেওয়া হয়েছিল। সামারি মার্শাল ল’ কোর্টে সাত বছরের কারাদন্ড, ১০ বেত্রাঘাত ও স্থায়ী-অস্থায়ী সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের রায়ে হুলিয়া ছিল আমার বিরুদ্ধে।

আমরা বুঝে গিয়েছিলাম, বিজাতীয় শাসন থেকে মুক্তির একমাত্র পথ সশস্ত্র সংগ্রাম। তাই সেই প্রস্তুতি চলছিল। অসহযোগ চলছিল তখন। বোমা-রাইফেল সংগ্রহের চেষ্টা করছিলাম। আপনজনদের পার্শ্ববর্তী ভারতে নিরাপদে          পাঠিয়ে দেওয়ার প্রস্তুতিও ছিল। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে শহর ছেড়ে রাউজানে গ্রামের বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নিতেও বাধ্য হই। প্রথমত, সেখানে গিয়ে কুন্ডেশ্বরী পরিবারের নতুন চন্দ্র সিংহসহ তাঁর পরিবারের সদস্যদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ নেই। কিন্তু পরিবারটির কর্তা নতুন চন্দ্র সিংহকে দেশত্যাগে রাজি করাতে পারিনি। শেষ পর্যন্ত তাকে বাঁচাতে না পারাটাই অনেক বেদনার।

সেই সময়ে রাজনীতিবিদদের মধ্যে মতান্তর থাকলেও ভ্রাতৃপ্রতিম সম্পর্ক ছিল। এখনকার মতো অবস্থা ছিল না। চরম ঝুঁকি নিয়ে আমরা চট্টগ্রামের আমেরিকান সেন্টার, দাউদ করপোরেশন, আমিন জুট মিলসহ বিভিন্ন পয়েন্টে ‘সিম্বলিক বোম ব্রাস্ট’-এর টার্গেট নিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছিলাম। তখন মার্চের ২০/২১ তারিখ হবে। চট্টগ্রাম কলেজের কেমিস্ট্রি ল্যাব থেকে রাসায়নিক জার নিয়ে শহর থেকে নিরাপদে রাউজানের গহিরা গ্রামের বাড়িতে যাই। জহির রায়হানের গাড়িতে করেই রাসায়নিক বহন করি আমরা। গাড়িটি ঢাকা থেকে নিয়ে এসেছিলেন কাজী জাফর আহমেদ। মরিস মাইনর কারটি করে কেমিক্যাল ও আর্মস বহন করে রাউজানে নিয়ে গিয়েছিলাম। ক্যান্টনমেন্টের সামনে দিয়ে ঝুঁকি নিয়েই যেতে হয় সেখানে।

আমি তখন ন্যাপ মেনন গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত। মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে কমিউনিস্ট বিপ্লবীদের পূর্ব বাংলা সমন্বয় কমিটির বৃহত্তর চট্টগ্রামের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক। এর আগেই ন্যাপ চট্টগ্রাম বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নিযুক্ত হই। তখন সভাপতি হন ব্যারিস্টার সলিমুল হক খান মিল্কি। এ ছাড়া শ্রমিক ফেডারেশন কাজী জাফর গ্রুপের সভাপতি আমি। কমিউনিস্ট বিপ্লবীদের আন্ডারগ্রাউন্ড ওয়ার্কের জন্য গঠিত পূর্ববাংলা সমন্বয় কমিটির সশস্ত্র প্রস্তুতির জন্য গঠিত বিশেষ সেলের লিডার ছিলেন শামসুল আলম। আমরা তাঁর সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করতাম। জহির রায়হানের গাড়িটি নিয়ে রাউজান যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় পতিত হই। রাউজানে জেলা আওয়ামী লীগ নেতা এম এ হান্নানের সঙ্গেও দেখা হয়। ডাবুয়া পুলিশ ফাঁড়িতে গিয়ে দেখি পাকিস্তানি পতাকা পুলিশ নিজেরাই লুকিয়ে রেখেছে। ধমক দিয়ে আমরা সে পতাকা বের করে নিই। অবশ্য বুঝতে পারি, পরে পাঞ্জাবি আর্মি এলে প্রদর্শনের জন্যই তারা পতাকাটি লুকিয়ে রাখেন। এম এ হান্নানের সঙ্গে ফটিকছড়ি আওয়ামী লীগ নেতা মির্জা আবুর বাড়িতেও অবস্থানকালে আমাদের কথা হয়। সে সময় দলের ভিন্নতা থাকলেও একে অপরের সঙ্গে আলোচনা, পরামর্শ হতো। গহিরা যাওয়ার আগেই আমরা রাইফেল সংগ্রহের চেষ্টা করি। সিটি কলেজের পাশে অগ্রণী ব্যাংকের গোডাউন থেকে অস্ত্র লুটের চেষ্টা চালাই। রুমঘাটার লুৎফর রহমান ও উনার ছেলে স্বপন এবং নওশাদ আমাদের সহযোগিতা করেন। সাধারণ মানুষ গোডাউনের লকার ভেঙে অস্ত্র নিয়ে যায়। আমরা সংগ্রহ করি চারটি রাইফেল। তা নিয়েই রাউজানে অবস্থান নিতে যাই। সেখানে গিয়ে প্রস্তুতি সভা করি। সে সময় ডাবুয়ায় দেখি সাম্প্রদায়িকতার ধুয়ো তুলে ফজলুল কাদের চৌধুরীর লোকজন উত্তেজনা তৈরি করেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আমরা সভা করি। এর মধ্যে আবার চট্টগ্রাম শহরে ফিরে আসি। দেশত্যাগ করে ভারতে আশ্রয় নিতে যাওয়ার পথে ফের রাউজানে যাই। এদিকে ক্যান্টনমেন্ট থেকে হাটহাজারী-রাউজানেও মর্টার সেল নিক্ষেপের খবর পাওয়া যাচ্ছিল। ভীতি ছড়িয়ে যায়। আবারও গহিরা, রাউজান স্কুলের মাঠ, ডাবুয়ায় সভা করি।

গ্রেনেট রাখতে দিয়েছিলাম ফরহাদ নামে এক সহযোদ্ধাকে। তাকে আমরা ‘ক্যাপ্টেন ফরহাদ’ বলেই ডাকতাম। সে মাকে দেখতে যাবে বলে। হাতে গ্রেনেড নিয়ে মোটরসাইকেল করে যাচ্ছিল। যাওয়ার পথে কুন্ডেশ্বরী থেকে পেট্রোল সংগ্রহের জন্য বলি। ক্যান্টনমেন্ট থেকে অগ্রসরমান পাকিস্তানি সেনাদের চোখ ফাঁকি দিতে ফরহাদ মোটরসাইকেল চালিয়ে কাপ্তাই রোড হয়ে বেতাগী দিয়ে বোয়ালখালী সংযোগে বাঁশখালী নিজ গ্রামে মাকে দেখতে যায়। পরে শুনলাম কক্সবাজারে সে ধরা পড়ে। কীভাবে যে সে কক্সবাজার গেল খবরই পাইনি। রাজাকাররা নৃশংসভাবে সেখানে তাঁকে হত্যা করে।

এর মধ্যে আমার মেজো ভাই আওয়ামী লীগের এমপি আবদুল্লাহ আল-হারুন ভারত থেকে চিঠি লেখেন। এক সপ্তাহ আগে আমাদের পরিবারের সবাই রামগড় হয়ে ভারত চলে যায়। আমাকে যেতে বলা হয়। রাউজানে একই এলাকায় বসবাস করে ভিন্ন রাজনৈতিক মতের অনুসারী হওয়ায় ফজলুল কাদের চৌধুরীর সঙ্গে আমার ভাই আবদুল্লাহ আল-হারুনের বিরোধ ছিল।

এদিকে আমি ছিলাম ভিন্ন ধারার রাজনীতিক। মাও সেতুংয়ের ধারায় দেশের মাটিতে থেকেই সংগ্রাম করতে চেয়েছিলাম। শহর থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে পাকিস্তানি সেনা সদস্যরা রাউজানমুখো হওয়ার খবরে রাউজানের বাড়িতে নিরাপদ বোধ না করে সহযোদ্ধাদের নিয়ে ফটিকছড়ি যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিই। যাওয়ার পথে কিছু আলু ও চাল-ডাল কিনি। কুন্ডেশ্বরী যাই। সেখানে নতুন চন্দ্র সিংহকে বোঝানোর চেষ্টা করি নিরাপত্তার জন্য ভারত যেতে। নতুন চন্দ্র সিংহ কোনোভাবেই ভারত যেতে রাজি হননি। তাঁর পুত্র সত্যরঞ্জন সিংহ ও প্রফুল্ল রঞ্জন সিংহসহ পরিবারের সবাইকে পাঠালেও শেষ পর্যন্ত তিনি যাননি।

আমার বাবা-চাচাদের সঙ্গে তাঁদের সম্পর্ক ছিল অত্যন্ত গভীর পারিবারিক। আমার বাবারা তিন ভাই ছিলেন। নতুন চন্দ্র সিংহসহ চার ভাই বলে বলতাম। উনাকে আমাদের সঙ্গে ভারত যেতে অনেক বোঝালাম, কিন্তু তিনি দেশের মাটিতেই থাকতে চাইলেন। জানতে চাইলাম কেন ভারত যাবেন না? এখানে, দেশের মাটিতে আপনার শক্তি কী? কেন থাকবেন? উত্তরে বললেন, আমার শক্তি ভগবান। উনার বাড়ির ভিতরে থাকা ধর্মীয় শ্লোক লেখাগুলো পড়ালেন।

আমরা যাওয়ার সময় উনার পুরো পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে যাই। শুধু থেকে যান নতুন চন্দ্র সিংহ। সঙ্গে ভাতিজা মনোরঞ্জন সিংহ ছিলেন। আমরা ফটিকছড়ি গিয়ে এক রাত কাটাতেই পরের দিন শুনি নতুন সিংহকে হত্যা করা হয়েছে। উনাকে আমরা বাঁচাতে পারলাম না। এটাই চরম দুঃখের।

নানুপুরে মির্জা আবু এমপির বাড়ির পাশে একটি হিন্দু বাড়িতে রাত কাটালাম। সেখান থেকে রামগড় হয়ে ভারত যাওয়ার পথে দেখি শিল্পী কল্যাণী ঘোষসহ অনেকেই লাইন ধরে বসা। মাঠের পাশে রাস্তায় বসে আছেন। ফেনী নদীর পাশে রামগড় গিয়ে দেখা হয় মেজর জিয়াউর রহমানের সঙ্গে। রামগড় সদরে তাঁর সঙ্গে সেটাই জীবনের প্রথম দেখা। উনার দিকে তাকালাম। আগে নাম শুনেছিলাম কেবল। তিনিও সাবরুম পার হয়ে হরিণা ক্যাম্পে যান। আমরাও সাবরুম হয়ে ওপারে আশ্রয় নিই। সেখানে কয়েক দিন মার্কসবাদী কমিউনিস্ট পার্টি জ্যোতি বসুর সিপিআইএমের সংযোগ-সহযোগিতায় অবস্থান নিই।

লেখক : সাবেক মন্ত্রী ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভাইস প্রেসিডেন্ট। অনুলিখন : রিয়াজ হায়দার চৌধুরী।

এই বিভাগের আরও খবর
বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
রেমিট্যান্স প্রবাহে ২৮.৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা
বিশ্ব বাণিজ্যে রূপান্তর ঘটাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা : বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার
তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী পিচ্চি আকাশ সহযোগীসহ গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুর-আদাবরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৭

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতিসংঘের ৮০তম সভায় যোগ দিতে ২২ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজাকে ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজাকে ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা
বাপদাদার ঐতিহ্য প্রতিমাশিল্প আঁকড়ে আছেন তাঁরা

পেছনের পৃষ্ঠা