শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২১ মার্চ, ২০২১

নতুন চন্দ্র সিংহকে বাঁচাতে না পারাটাই অনেক বেদনার

আবদুল্লাহ আল-নোমান
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন চন্দ্র সিংহকে বাঁচাতে না পারাটাই অনেক বেদনার

অনেক সতর্কতা সত্ত্বেও আপনজনদের বাঁচাতে পারিনি। মুক্তিযুদ্ধের অগ্নিঝরা মার্চে আমরা সশস্ত্র সংগ্রামের প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। পাকিস্তান ভাঙার ‘ষড়যন্ত্রে’ জড়িত থাকার অভিযোগে আমার বিরুদ্ধে মামলায় চার্জশিট দেওয়া হয়েছিল। সামারি মার্শাল ল’ কোর্টে সাত বছরের কারাদন্ড, ১০ বেত্রাঘাত ও স্থায়ী-অস্থায়ী সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের রায়ে হুলিয়া ছিল আমার বিরুদ্ধে।

আমরা বুঝে গিয়েছিলাম, বিজাতীয় শাসন থেকে মুক্তির একমাত্র পথ সশস্ত্র সংগ্রাম। তাই সেই প্রস্তুতি চলছিল। অসহযোগ চলছিল তখন। বোমা-রাইফেল সংগ্রহের চেষ্টা করছিলাম। আপনজনদের পার্শ্ববর্তী ভারতে নিরাপদে          পাঠিয়ে দেওয়ার প্রস্তুতিও ছিল। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে শহর ছেড়ে রাউজানে গ্রামের বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নিতেও বাধ্য হই। প্রথমত, সেখানে গিয়ে কুন্ডেশ্বরী পরিবারের নতুন চন্দ্র সিংহসহ তাঁর পরিবারের সদস্যদের নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ নেই। কিন্তু পরিবারটির কর্তা নতুন চন্দ্র সিংহকে দেশত্যাগে রাজি করাতে পারিনি। শেষ পর্যন্ত তাকে বাঁচাতে না পারাটাই অনেক বেদনার।

সেই সময়ে রাজনীতিবিদদের মধ্যে মতান্তর থাকলেও ভ্রাতৃপ্রতিম সম্পর্ক ছিল। এখনকার মতো অবস্থা ছিল না। চরম ঝুঁকি নিয়ে আমরা চট্টগ্রামের আমেরিকান সেন্টার, দাউদ করপোরেশন, আমিন জুট মিলসহ বিভিন্ন পয়েন্টে ‘সিম্বলিক বোম ব্রাস্ট’-এর টার্গেট নিয়ে চেষ্টা করে যাচ্ছিলাম। তখন মার্চের ২০/২১ তারিখ হবে। চট্টগ্রাম কলেজের কেমিস্ট্রি ল্যাব থেকে রাসায়নিক জার নিয়ে শহর থেকে নিরাপদে রাউজানের গহিরা গ্রামের বাড়িতে যাই। জহির রায়হানের গাড়িতে করেই রাসায়নিক বহন করি আমরা। গাড়িটি ঢাকা থেকে নিয়ে এসেছিলেন কাজী জাফর আহমেদ। মরিস মাইনর কারটি করে কেমিক্যাল ও আর্মস বহন করে রাউজানে নিয়ে গিয়েছিলাম। ক্যান্টনমেন্টের সামনে দিয়ে ঝুঁকি নিয়েই যেতে হয় সেখানে।

আমি তখন ন্যাপ মেনন গ্রুপের সঙ্গে যুক্ত। মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে কমিউনিস্ট বিপ্লবীদের পূর্ব বাংলা সমন্বয় কমিটির বৃহত্তর চট্টগ্রামের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক। এর আগেই ন্যাপ চট্টগ্রাম বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক নিযুক্ত হই। তখন সভাপতি হন ব্যারিস্টার সলিমুল হক খান মিল্কি। এ ছাড়া শ্রমিক ফেডারেশন কাজী জাফর গ্রুপের সভাপতি আমি। কমিউনিস্ট বিপ্লবীদের আন্ডারগ্রাউন্ড ওয়ার্কের জন্য গঠিত পূর্ববাংলা সমন্বয় কমিটির সশস্ত্র প্রস্তুতির জন্য গঠিত বিশেষ সেলের লিডার ছিলেন শামসুল আলম। আমরা তাঁর সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করতাম। জহির রায়হানের গাড়িটি নিয়ে রাউজান যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় পতিত হই। রাউজানে জেলা আওয়ামী লীগ নেতা এম এ হান্নানের সঙ্গেও দেখা হয়। ডাবুয়া পুলিশ ফাঁড়িতে গিয়ে দেখি পাকিস্তানি পতাকা পুলিশ নিজেরাই লুকিয়ে রেখেছে। ধমক দিয়ে আমরা সে পতাকা বের করে নিই। অবশ্য বুঝতে পারি, পরে পাঞ্জাবি আর্মি এলে প্রদর্শনের জন্যই তারা পতাকাটি লুকিয়ে রাখেন। এম এ হান্নানের সঙ্গে ফটিকছড়ি আওয়ামী লীগ নেতা মির্জা আবুর বাড়িতেও অবস্থানকালে আমাদের কথা হয়। সে সময় দলের ভিন্নতা থাকলেও একে অপরের সঙ্গে আলোচনা, পরামর্শ হতো। গহিরা যাওয়ার আগেই আমরা রাইফেল সংগ্রহের চেষ্টা করি। সিটি কলেজের পাশে অগ্রণী ব্যাংকের গোডাউন থেকে অস্ত্র লুটের চেষ্টা চালাই। রুমঘাটার লুৎফর রহমান ও উনার ছেলে স্বপন এবং নওশাদ আমাদের সহযোগিতা করেন। সাধারণ মানুষ গোডাউনের লকার ভেঙে অস্ত্র নিয়ে যায়। আমরা সংগ্রহ করি চারটি রাইফেল। তা নিয়েই রাউজানে অবস্থান নিতে যাই। সেখানে গিয়ে প্রস্তুতি সভা করি। সে সময় ডাবুয়ায় দেখি সাম্প্রদায়িকতার ধুয়ো তুলে ফজলুল কাদের চৌধুরীর লোকজন উত্তেজনা তৈরি করেছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আমরা সভা করি। এর মধ্যে আবার চট্টগ্রাম শহরে ফিরে আসি। দেশত্যাগ করে ভারতে আশ্রয় নিতে যাওয়ার পথে ফের রাউজানে যাই। এদিকে ক্যান্টনমেন্ট থেকে হাটহাজারী-রাউজানেও মর্টার সেল নিক্ষেপের খবর পাওয়া যাচ্ছিল। ভীতি ছড়িয়ে যায়। আবারও গহিরা, রাউজান স্কুলের মাঠ, ডাবুয়ায় সভা করি।

গ্রেনেট রাখতে দিয়েছিলাম ফরহাদ নামে এক সহযোদ্ধাকে। তাকে আমরা ‘ক্যাপ্টেন ফরহাদ’ বলেই ডাকতাম। সে মাকে দেখতে যাবে বলে। হাতে গ্রেনেড নিয়ে মোটরসাইকেল করে যাচ্ছিল। যাওয়ার পথে কুন্ডেশ্বরী থেকে পেট্রোল সংগ্রহের জন্য বলি। ক্যান্টনমেন্ট থেকে অগ্রসরমান পাকিস্তানি সেনাদের চোখ ফাঁকি দিতে ফরহাদ মোটরসাইকেল চালিয়ে কাপ্তাই রোড হয়ে বেতাগী দিয়ে বোয়ালখালী সংযোগে বাঁশখালী নিজ গ্রামে মাকে দেখতে যায়। পরে শুনলাম কক্সবাজারে সে ধরা পড়ে। কীভাবে যে সে কক্সবাজার গেল খবরই পাইনি। রাজাকাররা নৃশংসভাবে সেখানে তাঁকে হত্যা করে।

এর মধ্যে আমার মেজো ভাই আওয়ামী লীগের এমপি আবদুল্লাহ আল-হারুন ভারত থেকে চিঠি লেখেন। এক সপ্তাহ আগে আমাদের পরিবারের সবাই রামগড় হয়ে ভারত চলে যায়। আমাকে যেতে বলা হয়। রাউজানে একই এলাকায় বসবাস করে ভিন্ন রাজনৈতিক মতের অনুসারী হওয়ায় ফজলুল কাদের চৌধুরীর সঙ্গে আমার ভাই আবদুল্লাহ আল-হারুনের বিরোধ ছিল।

এদিকে আমি ছিলাম ভিন্ন ধারার রাজনীতিক। মাও সেতুংয়ের ধারায় দেশের মাটিতে থেকেই সংগ্রাম করতে চেয়েছিলাম। শহর থেকে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে পাকিস্তানি সেনা সদস্যরা রাউজানমুখো হওয়ার খবরে রাউজানের বাড়িতে নিরাপদ বোধ না করে সহযোদ্ধাদের নিয়ে ফটিকছড়ি যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিই। যাওয়ার পথে কিছু আলু ও চাল-ডাল কিনি। কুন্ডেশ্বরী যাই। সেখানে নতুন চন্দ্র সিংহকে বোঝানোর চেষ্টা করি নিরাপত্তার জন্য ভারত যেতে। নতুন চন্দ্র সিংহ কোনোভাবেই ভারত যেতে রাজি হননি। তাঁর পুত্র সত্যরঞ্জন সিংহ ও প্রফুল্ল রঞ্জন সিংহসহ পরিবারের সবাইকে পাঠালেও শেষ পর্যন্ত তিনি যাননি।

আমার বাবা-চাচাদের সঙ্গে তাঁদের সম্পর্ক ছিল অত্যন্ত গভীর পারিবারিক। আমার বাবারা তিন ভাই ছিলেন। নতুন চন্দ্র সিংহসহ চার ভাই বলে বলতাম। উনাকে আমাদের সঙ্গে ভারত যেতে অনেক বোঝালাম, কিন্তু তিনি দেশের মাটিতেই থাকতে চাইলেন। জানতে চাইলাম কেন ভারত যাবেন না? এখানে, দেশের মাটিতে আপনার শক্তি কী? কেন থাকবেন? উত্তরে বললেন, আমার শক্তি ভগবান। উনার বাড়ির ভিতরে থাকা ধর্মীয় শ্লোক লেখাগুলো পড়ালেন।

আমরা যাওয়ার সময় উনার পুরো পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে যাই। শুধু থেকে যান নতুন চন্দ্র সিংহ। সঙ্গে ভাতিজা মনোরঞ্জন সিংহ ছিলেন। আমরা ফটিকছড়ি গিয়ে এক রাত কাটাতেই পরের দিন শুনি নতুন সিংহকে হত্যা করা হয়েছে। উনাকে আমরা বাঁচাতে পারলাম না। এটাই চরম দুঃখের।

নানুপুরে মির্জা আবু এমপির বাড়ির পাশে একটি হিন্দু বাড়িতে রাত কাটালাম। সেখান থেকে রামগড় হয়ে ভারত যাওয়ার পথে দেখি শিল্পী কল্যাণী ঘোষসহ অনেকেই লাইন ধরে বসা। মাঠের পাশে রাস্তায় বসে আছেন। ফেনী নদীর পাশে রামগড় গিয়ে দেখা হয় মেজর জিয়াউর রহমানের সঙ্গে। রামগড় সদরে তাঁর সঙ্গে সেটাই জীবনের প্রথম দেখা। উনার দিকে তাকালাম। আগে নাম শুনেছিলাম কেবল। তিনিও সাবরুম পার হয়ে হরিণা ক্যাম্পে যান। আমরাও সাবরুম হয়ে ওপারে আশ্রয় নিই। সেখানে কয়েক দিন মার্কসবাদী কমিউনিস্ট পার্টি জ্যোতি বসুর সিপিআইএমের সংযোগ-সহযোগিতায় অবস্থান নিই।

লেখক : সাবেক মন্ত্রী ও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের ভাইস প্রেসিডেন্ট। অনুলিখন : রিয়াজ হায়দার চৌধুরী।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৩৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৫৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা