শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৬ জুন, ২০২১ আপডেট:

পথে পথে পরিবহন চাঁদাবাজি

বেড়েছে রেট, সবকিছুর নিয়ন্ত্রণে ক্ষমতাসীনরা
সাঈদুর রহমান রিমন
প্রিন্ট ভার্সন
পথে পথে পরিবহন চাঁদাবাজি

সড়কপথে পরিবহন চাঁদাবাজিও এখন ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা নিয়ন্ত্রণ করছেন। এর অধিকাংশই আবার সরকারি দলে অনুপ্রবেশকারী। ফলে পরিবহন মালিক, শ্রমিক বা উভয় সংগঠনের সমন্বিত ফেডারেশনের নামে যুগ যুগ ধরে চলা চাঁদাবাজির একচ্ছত্র দাপট অনেকটা খর্ব হতে চলেছে।  কেন্দ্রীয় পরিবহন মালিক, শ্রমিক এবং উভয় সংগঠনের ফেডারেশনের পরিবর্তে এখন শতেক পয়েন্টে গজিয়ে উঠেছে নতুন চাঁদাবাজ। ফলে পথে পথে, পয়েন্টে পয়েন্টে চলছে চাঁদাবাজি। গ্রামীণ তিন রাস্তার মোড় থেকে শহরমুখী ইজিবাইক স্ট্যান্ড থেকেও স্থানীয় পর্যায়ে চাঁদা তোলা হচ্ছে। আবার শহরের গন্তব্যে পৌঁছে আরেক গ্রুপকেও চাঁদা দিতে হচ্ছে। এতে বিপদে পড়েছে দূরপাল্লার কোচ ও আন্তজেলার ট্রাকচালকরা। পথে নানা স্থানে গাড়ি থামিয়ে তাদের কাছ থেকে চাঁদা নেওয়া হচ্ছে।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, একশ্রেণির পরিবহন শ্রমিক, চিহ্নিত সন্ত্রাসী, পুলিশ ও ক্ষমতাসীন মহলের আশীর্বাদপুষ্টদের সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে চাঁদাবাজ মাফিয়াচক্র। এ চক্রের কাছে যানবাহন মালিক-চালকসহ সংশ্লিষ্ট সবাই এক রকম জিম্মি হয়ে পড়েছে। এতদিন পরিবহন সেক্টরে গাড়ি মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের নামে সিংহভাগ চাঁদাবাজি হলেও এখন সড়ক, মহাসড়ক, টার্মিনাল-স্ট্যান্ডে নানা নামে বিভিন্ন সন্ত্রাসী গ্রুপও প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি করছে। এ ছাড়া হাইওয়ে পুলিশ, ট্রাফিক বিভাগ ও থানা পুলিশের একাংশও চাঁদাবাজিতে জড়িত বলে দীর্ঘদিন ধরে অভিযোগ আছে। পরিবহন মালিকদের অভিযোগ, যমুনা সেতুর দুই প্রান্তে ও গাইবান্ধা জেলার গোবিন্দগঞ্জে সরকারি দলের নেতা-কর্মী-ক্যাডার নামধারী সন্ত্রাসীসহ অসাধু পুলিশ চাঁদাবাজি করছে। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলো থেকে ঢাকার পথে যাতায়াত করা কোচগুলো থেকে আগে বগুড়ার চারমাথা মোড়, বঙ্গবন্ধু সেতুর পশ্চিম প্রান্তের হাটিকুমরুল ও পূর্ব প্রান্তের এলেঙ্গা ছাড়া আর কোথাও চাঁদা নেওয়ার দৃশ্য দেখা যেত না। কিন্তু এখন গাড়িগুলো জ্বালানি তেল নেওয়ার জন্য কোনো পেট্রোল পাম্পে থামলে সেখানেও চাঁদাবাজ গ্রুপের উপস্থিতি দেখা যায়। এমনকি সেতুর টোল পয়েন্টগুলোতেও রয়েছে ওতপাতা চাঁদাবাজ।

সড়কপথে সবচেয়ে বেশি চাঁদাবাজির শিকার হয় পণ্যবাহী ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যান। পুলিশের বিরুদ্ধেও ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যানে চাঁদাবাজির অভিযোগ আছে। বাংলাদেশ ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যান মালিক সমিতির নেতাদের মতে, আগে মালিক সমিতি, শ্রমিক সংগঠন ও ফেডারেশনের নামে বিভিন্ন পয়েন্টে চাঁদাবাজি হতো। এখন ক্ষমতাসীন দলের নামে রাস্তায় রাস্তায় চাঁদাবাজি হচ্ছে। শুভযাত্রা পরিবহন নামে মানিকগঞ্জ থেকে ঢাকার গুলিস্তান পর্যন্ত চলাচলকারী মিনিবাসগুলো থেকে প্রতিদিন বাসপ্রতি মানিকগঞ্জেই আদায় হচ্ছে ৭০০ টাকা করে চাঁদা। এ বাসগুলোকেই আবার গুলিস্তানে চাঁদা দিতে হয় ৬০০ টাকা করে। মানিকগঞ্জে ক্ষমতাসীন দলের অঙ্গসংগঠন শ্রমিক লীগের সমন্বয়ে গঠিত জেলা পরিবহন মালিক ও শ্রমিক সংগঠনের নামে এ চাঁদাবাজি হচ্ছে। অভিন্ন চিত্র পাওয়া যায় নরসিংদী, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, কুমিল্লা, ফেনী, নোয়াখালী, গাজীপুর, ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইলসহ অন্যান্য জেলার সঙ্গে রাজধানীর যোগাযোগ রক্ষাকারী বাস-মিনিবাসের ক্ষেত্রেও।

কভিড-১৯ ঘিরে লকডাউনের কারণে প্রায় এক বছর ধরে দেশের সড়কপথে যানবাহন চলাচল অনেকটা সীমিত। ইদানীং আন্তজেলা রুটে সীমিত পরিসরে চলাচল শুরু করা পরিবহনে চলছে অসীম চাঁদাবাজি। পথে পথে আদায় করা হচ্ছে টাকা। রাজধানী থেকে উত্তর, পূর্ব, পশ্চিমের প্রায় সব রুটেই নানা প্রক্রিয়ায় বাড়তি চাঁদা হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে। ঢাকার বাইরে পথে পথে চাঁদার অত্যাচার থাকলেও রাজধানীজুড়ে চাঁদা তোলা হয় ফ্রি-স্টাইলে। এখানে আগে চাঁদা শোধ করেই গাড়িতে যাত্রী তোলার সুযোগ মেলে। অলিখিত এ আইন ভঙ্গের সাহস নেই কারও। ভুক্তভোগী গাড়ির মালিক ও শ্রমিকরা অভিন্ন অভিযোগ তুলে বলেছেন, মালিক সমিতি, শ্রমিক কমিটি কিংবা রুটের মাস্তান ভাতা বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে প্রায় দেড় গুণ। এখন উত্তরবঙ্গের জেলাগুলোতে চলাচল করা পরিবহনগুলো থেকে ২ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা আদায় করা হচ্ছে। চট্টগ্রাম, কক্সবাজার কিংবা সিলেটে যাতায়াতকারী পরিবহনগুলো থেকে আড়াই হাজার টাকা পর্যন্ত চাঁদা হাতিয়ে নেওয়ার নজির রয়েছে। রাজধানীর অভ্যন্তরে চলাচলকারী বাস, মিনিবাসগুলোকে প্রতি ট্রিপেই দিতে হচ্ছে ১ হাজার ১০০ টাকা থেকে ১ হাজার ৩০০ টাকা চাঁদা। অভিযোগ রয়েছে, পুলিশ সদস্য, পরিবহন মালিক শ্রমিক ও ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীরা গড়ে তুলেছে চাঁদা আদায়ের শক্তিশালী সিন্ডিকেট। পরস্পর যোগসাজশ করে নানা কৌশলে সড়ক-মহাসড়কে চাঁদা নেওয়া হচ্ছে। যমুনা সেতুর পূর্ব প্রান্তের এলেঙ্গা এবং পশ্চিম প্রান্তে হাটিকুমরুলের অদূরে শ্রমিক কল্যাণের নামে ৬০-৭০ জন পালাক্রমে চাঁদা তোলে। নিজেদের বেকার শ্রমিক দাবি করে তারা চাঁদা নেন। বগুড়ার শেরপুর উপজেলার দুটি পৃথক পয়েন্টে পরিবহন মালিক, শ্রমিক ও ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীদের সমন্বিত সিন্ডিকেটের নিয়োগ দেওয়া ব্যক্তিরা ঢাকাগামী ট্রাক থেকে ৫০০-৬০০ টাকা, পিকআপ থেকে ৪০০-৫০০ টাকা, বাস থেকে ৮০০-১০০০ টাকা আদায় করে থাকেন। বৃহত্তর রংপুর ও দিনাজপুর জেলার ঢাকাগামী যাত্রীবাহী বাসগুলো থেকে বিভিন্ন পয়েন্টে ১২০০ টাকা থেকে ১৮০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা নেওয়া হচ্ছে বলে দাবি করেছেন চালকরা। তারা জানান, লকডাউনের আগে এ চাঁদার পরিমাণ ছিল ১ হাজার থেকে সর্বোচ্চ ১ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সাইনবোর্ড, শিমরাইল, কাঁচপুর, মদনপুর ও ডেমরা স্টাফ কোয়ার্টার এলাকায় সরেজমিন দেখা যায়, সড়ক-মহাসড়কে চলাচলরত সব ছোট-বড় যাত্রীবাহী পরিবহন থেকে ২০০ থেকে ৫০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা তোলা হচ্ছে। সিলেট, মৌলভীবাজার, চট্টগ্রাম, নোয়াখালী থেকে যাত্রীবাহী বাস ঢাকায় আসতে প্রতি ট্রিপে দেড়-দুই হাজার টাকা পর্যন্ত চাঁদা দিতে হয় বলে অভিযোগ আছে। বাসগুলো যেসব জেলা পেরিয়ে আসতে হয়, সেসব জেলায় মাসিক ভিত্তিতে পুলিশ সার্জেন্টদের ৫০০ টাকা করে বখড়া দেওয়াও বাধ্যতামূলক রয়েছে। এর বাইরে থানা-ফাঁড়ির পুলিশদেরও নিয়মিত চাঁদা দিতে হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন স্থানে ক্ষমতাসীন দলের নেতাদের পরিবহন মালিক ও শ্রমিকদের নিয়ে স্থানীয়ভাবে গড়ে তোলা নানা সমিতি ও সংগঠনগুলোকেও চাঁদা দিতে হয়।

চাঁদাবাজির ধকল বেশি ট্রাকে : বাংলাদেশ ট্রাক ও কাভার্ড ভ্যান মালিক সমিতির মতে, সড়ক-মহাসড়কে চলাচলকারী ট্রাককে একেকটি স্পটে ৫০ টাকা থেকে ১০০০ টাকা পর্যন্ত চাঁদা দিতে হয়। এই চাঁদা যেমন হাইওয়ে পুলিশ নেয়, তেমনি মালিক ও শ্রমিক সমিতির নামেও আদায় করা হয়। পণ্যবাহী ট্রাক ট্রাফিক জ্যামে পড়লে একটি গ্রুপ আছে যারা ভাঙচুরের হুমকি দিয়েও চাঁদাবাজি করে। বগুড়া থেকে ঢাকায় আসতে একটি ট্রাককে কমপক্ষে দেড় থেকে দুই হাজার টাকা চাঁদা দিতে হয়। একইভাবে সিলেট থেকে ঢাকা যেতে কমপক্ষে তিন জায়গায় পুলিশকে ঘুষ দিতে হয়। এর বাইরেও দুটি স্থানে অনিয়মিতভাবে চাঁদা দিতে হচ্ছে।

ঢাকায় চাঁদা বেশুমার : রাজধানীর গণপরিবহন চাঁদাবাজির কবলে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। রাস্তায় গাড়ি নামলেই চাঁদার তালিকায় রয়েছে মালিক সমিতির নামে দৈনিক ১১০০ থেকে ১৩০০ টাকা, মোবাইল কোর্ট বন্ধের নামে ৫০০ টাকা, শ্রমিকদের নানা সংগঠনের নামে ৫০০ টাকা এবং চালক, কন্ডাক্টর, হেলপারের বেতন-ভাতাসহ রুট খরচ, পার্কিং বখরা, টার্মিনাল খরচ, মস্তান ভাতা প্রভৃতি। এ ছাড়া বিভিন্ন পয়েন্টে থানা পুলিশ, হাইওয়ে পুলিশ ও ট্রাফিক বিভাগের বিশেষ চাঁদা-বখরাবাজি তো আছেই। ঢাকার প্রবেশমুখ সায়েদাবাদ-গাজীপুর রুটে চলাচলকারী একাধিক মিনিবাস চালক বলেন, নানামুখী চাঁদার কবলে চালক, মালিক, শ্রমিকসহ সবার জীবনই অতিষ্ঠ। আর যাত্রীরা হচ্ছেন নানা দুর্ভোগের শিকার। মহাখালী, গাবতলী, সায়েদাবাদসহ সব বাস-ট্রাক টার্মিনালের অবস্থা প্রায় অভিন্ন। এসব স্থানে গাড়ি ঢুকতেও টাকা লাগে, বেরোতেও টাকা লাগে।

হিউম্যান হলার-ইজিবাইকে অফুরন্ত চাঁদা : রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় কয়েক হাজার টেম্পো ও হিউম্যান হলার চলাচল করে। স্থানভেদে এসব খুদে যানবাহন থেকে প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৫০০ টাকা করে চাঁদা তোলা হয়। টেম্পো বা হিউম্যান হলার থেকে সবচেয়ে বেশি চাঁদাবাজি হয় মিরপুর-১০ নম্বর গোলচত্বর, বাড্ডা, ফার্মগেট, যাত্রাবাড়ী, শনিরআখড়া, মোহাম্মদপুর, গাবতলী-মিরপুর মাজার রোড, উত্তরখান, দক্ষিণখান ও খিলক্ষেত এলাকায়। নিষিদ্ধ ইজিবাইক চলাচলের ক্ষেত্রে রাজধানীর সর্বত্রই চলে সীমাহীন নৈরাজ্য। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নিষিদ্ধ ইজিবাইককে কেন্দ্র করেই রাজধানীর প্রতিটি থানা এলাকায় মাসে কোটি টাকা চাঁদাবাজি চলে। স্থানীয় মাস্তান-সন্ত্রাসী, দলীয় নেতা-কর্মী, নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি ও পুলিশ এসব চাঁদার টাকা ভাগাভাগি কওে নেয়। যাত্রাবাড়ী-ডেমরা রুটে কাগজপত্রবিহীন চোরাই টেম্পো ও হিউম্যান হলার চলাচলের তীর্থস্থান হয়ে দাঁড়িয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে হায়েস, মাইক্রোবাসসহ দামি গাড়ি ছিনিয়ে নিয়ে সংঘবদ্ধ চক্র মুক্তিপণ আদায়ের জন্য কয়েক দিন পর্যন্ত তা নানা স্থানে লুকিয়ে রাখে। কিন্তু যেসব গাড়ির মালিক ছিনতাই হওয়া গাড়ি উদ্ধারের জন্য প্রশাসনিক সহায়তা নেন তখন গাড়ি আর ফেরত পাওয়া যায় না। তখন ছিনতাইকারী চক্র এসব গাড়ি ভেঙে জোড়াতালি দিয়ে হিউম্যান হলারে পরিণত করে। এ গাড়িগুলোর বেশির ভাগই চলাচল করে যাত্রাবাড়ী-ডেমরা রুটে।

এই বিভাগের আরও খবর
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সর্বশেষ খবর
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ
চাঁদা আদায় বন্ধের দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান
রায় মেনে ভারতকে সিন্ধু পানি চুক্তি বাস্তবায়নের আহ্বান জানাল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত
মির্জাপুরে বন বিভাগের সাড়ে ৭ একর জমি দখলমুক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল
গাজা যুদ্ধে সেনা হতাহতের সংখ্যা জানাল ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রের ক্ষতি আসলে কতোটা?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’
‘ইরানকে উপড়ে ফেলার ইসরায়েলি চেষ্টা ব্যর্থ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়
কক্সবাজারে বিদেশি পর্যটক আকর্ষণে বাধার পাহাড়

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন

জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ
জাগপার জুলাইব্যাপী গণসংযোগ

নগর জীবন

সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে
সরকার জনগণের ভাষা বুঝতে পেরেছে

নগর জীবন

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

নগর জীবন

পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ
পোশাক খাতে চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সহযোগিতা চায় বিজিএমইএ

পেছনের পৃষ্ঠা