শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ জুন, ২০২১

প্রবৃদ্ধির পরিমাপে মানুষের জীবন চলে না

মানিক মুনতাসির
প্রবৃদ্ধির পরিমাপে মানুষের জীবন চলে না

দেশের অর্থনীতি যদি ভালো থাকে, তবেই প্রবৃদ্ধির উচ্চতর ধারা অব্যাহত থাকবে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিটা কত অর্জিত হলো সেটি বড় বিষয় নয়। বড় বিষয় হলো মানুষ কেমন আছে? মানুষের জীবন-মান বাড়ল কি না। আয়-রোজগার বাড়ল কিনা-স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও মানব উন্নয়ন খাতের কতটুকু উন্নতি হলো। বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান হলো কি না? দারিদ্র্য কমল নাকি বাড়ল। সেটি নির্ভর করে এসবের ওপরই। ফলে এসব বিষয় যদি ঠিক থাকে, তাহলে প্রবৃদ্ধি এমনিতেই বাড়বে। আমি তো বলি প্রবৃদ্ধির পরিমাপে মানুষের জীবন চলে না। বরং মানুষের জীবন-মান উন্নত হলেই কেবল প্রবৃদ্ধিতে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করেন বিশ্বব্যাংক ঢাকা অফিসের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ (মুখ্য) ড. জাহিদ হোসেন। গত বুধবার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। করোনাভাইরাস মহামারীতে বিপর্যস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধার, করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন সংগ্রহ এবং প্রয়োগের প্রসঙ্গ টেনে ড. জাহিদ হোসেন বলেন, অর্থনীতি রিকোভারিতে হয়তো অনেক দেশের তুলনায় আমরা ভালো করেছি। কিন্তু এখানে আমাদের আরও ভালো করার সুযোগ ছিল। প্রথমে যেসব প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছিল সেগুলোর সুষ্ঠু বাস্তবায়ন করতে পারলে অর্থনীতির গতিটা আরও ইতিবাচক থাকত। আর ভ্যাকসিন সংগ্রহ করতে গিয়ে আমরা রাজনৈতিকভাবে সঠিক কৌশল নিতে পারিনি। ফলে একক উৎসের ওপর নির্ভর করে আমরা পিছিয়ে গেছি। এখন যদিও ভিন্ন ভিন্ন সোর্স থেকে ভ্যাকসিন আনার চেষ্টা চলছে। দু-একটি জায়গা থেকে এসেছেও। সেগুলোর প্রয়োগও শুরু হয়েছে। কিন্তু এসব ক্ষেত্রেও আমরা আমাদের সঠিক কৌশল কাজে লাগাতে পারিনি। এখানে কূটনৈতিক ব্যর্থতা জড়িত। ফলে ভ্যাকসিন সংগ্রহ ও প্রাপ্তির বিষয়ে নানামুখী জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে বলে তিনি মনে করেন। অর্থনীতি সচল করার ক্ষেত্রে ডিজিটাল ইকোনমি বিরাট এক ভূমিকা রেখেছে। কিন্তু প্রযুক্তিগত সমস্যাগুলো আমরা কতটা সমাধান করলাম। ইন্টারনেটের গতি বাড়ানো, এ সংক্রান্ত ডিভাইসের দাম কতটা কমালাম। না হলে তো ই-কমার্সের পরিধি বাড়ানো সম্ভব নয়। এ জন্য তাদের ব্যবসায়িক খরচটা কমানো দরকার।

তিনি বলেন, ইকোনমিক রিকোভারি বলতে আমরা এখন আগের জায়গায় যেতে না পারলেও অনেকটাই সামাল দিতে পেরেছি। কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে আমরা এর একটা প্রভাব দেখতে পাই। আগে সব থেমে গিয়েছিল। এখন আবার ধীরে ধীরে চলছে। কিন্তু আয়ের ক্ষেত্রে সেটার প্রভাব খুবই কম। মানুষের কাজ শুরু হলেও আয় যে কমে গেছে, সেখানেই রয়েছে। মানুষের আয় ধপ করে নিচে নেমেছে। অনেক জরিপে দেখা গেছে, মানুষের আয় কমে গেছে। কিন্তু সার্বিকভাবে যদি বলি তাহলে বলতে হবে কর্ম যতটা ফিরেছে, আয় ততটা ফিরেনি। কাজের ক্ষেত্রে যে মন্দা সৃষ্টি হয়েছিল সেটি পুরোপুরি কেটে যায়নি। তবে কাজকর্ম শুরু হয়েছে। এখানে শুধু জরিপ নয়, সামষ্টিক অর্থনীতির যে সূচকগুলো রয়েছে সেগুলো দেখলেও বোঝা যায় আমরা কোন পর্যায়ে আছি।

করোনায় সৃষ্ট নতুন দারিদ্র্য প্রসঙ্গে ড. জাহিদ হোসেন বলেন, দারিদ্র্য নির্ণয়ের জন্য অনেক মেজারমেন্ট আছে। এটা একক কোনো সূচক দিয়ে নির্ণয় করা যায় না। সারা বছর তাদের পেছনে লেগে থেকে তাদের জীবনধারণের ধরনগুলোকে আমলে নিতে হবে। ওই ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করে জরিপ করা হয়। এখানে এখন তো তাৎক্ষণিকভাবে একটা পদ্ধতি ব্যবহার করা হচ্ছে। আবার একই সঙ্গে নতুন দরিদ্রদের সহযোগিতাও করা হচ্ছে। এটি তো শুধু আমাদের এখানে নয়। বিশ্বের সর্বত্রই এর একটা নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। কিন্তু সরকার যদি সেটিকে আমলে না নেয় তাহলে আমরা কি ধরে নেব যে দরিদ্র লোকের সংখ্যা বাড়েনি। সেটা তো ঠিক নয়। নতুন করে কিছু লোক দারিদ্র্যের কশাঘাতে পড়েছে। ফলে এটা বলা যায় নতুন দরিদ্র তো কিছু হয়েছেই। এটি মানতেই হবে। কোনো সংস্থা জরিপ করেনি বলে নতুন দরিদ্র হয়নি, এটা তো বলা যাবে না। এখন যে অবস্থা তাতে যদি ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগ হয় তাহলে কর্মসংস্থান হবে। কর্মসংস্থান হলে মানুষের আয় হবে। আয় বাড়বেও। এটার ওপর বিনিয়োগের চিত্রটা দেখুন-এখানে দুটি সূচক আছে-একটা হলো যন্ত্রপাতির আমদানি আর অন্যটা ব্যক্তি খাতের ঋণপ্রবাহ। দুটিই তো খুব দুর্বল। যন্ত্রপাতি আমদানি তো বেশ বড় নেগেটিভ ছিল। এখন সেটি সামান্য কমেছে। আর ব্যক্তি খাতের ঋণপ্রবাহ অব্যাহতভাবে কমছেই। অথচ বহির্বিশ্বের অর্থনীতি কিন্তু বেশ ভালোভাবেই রিকোভারি করছে। তাদের অবস্থাও খুব খারাপ ছিল। আগামী বছর ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে কি না-বাজেট ঘাটতি ৬ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে এ দুটি বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সম্পর্কিত যে সূচকগুলো রয়েছে, সেগুলো যেসব কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত এসব সচল রাখাই এখন চ্যালেঞ্জ। প্রবৃদ্ধির চালিকাশক্তি হিসেবে কর্মসংস্থান, ব্যবসা-বিনিয়োগ, উৎপাদনসহ সামগ্রিক অর্থনীতি যদি সচল রাখতে পারি তাহলে প্রবৃদ্ধি এমনিতেই বাড়বে। তবে ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়তো হবে না। চলতি বছরের প্রবৃদ্ধি কত হতে পারে সেটিই তো চূড়ান্ত হয়নি। ফলে আগামী বছর কত হবে সেটা তো এখনই বলা মুশকিল। যেহেতু এবারের পরিস্থিতিটা একেবারেই ভিন্ন। এখন তো ভিত্তিটাই ধরা কঠিন। এখন তো শুধু ভবিষ্যৎ নিয়ে বলতে হচ্ছে না। অতীতকে নিয়েও ভাবতে হচ্ছে। অর্থাৎ শুধু ফোরকাস্ট নয়, ব্যাককাস্টও করতে হচ্ছে। এটা কিন্তু করোনার আগে ছিল না।

রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে প্রস্তাবিত বাজেটে অনেক জায়গায় কর ছাড়ের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। আবার রাজস্ব আদায় বাড়ানোর কথাও বলা হয়েছে। কিন্তু বড় কোনো উদ্যোগ নেই। ইএফটি মেশিন বসানোর, ভ্যাট অটোমেশনের ব্যাপারে তেমন বড় কোনো উদ্যোগও নেই। শুধু সাহিত্যটাই রয়েছে। ফলে এখানে কতগুলো বিপরীতমুখী বিষয় রয়েছে। তবে হ্যাঁ, ব্যবসা-বাণিজ্য চাঙা করার কতগুলো উদ্যোগের কথা বলা হয়েছে সেগুলো কাজে লাগাতে পারলে হয়তো অর্থনীতি লাভবান হবে। তিনি বলেন, ভ্যাকসিন জোগাড় করতে পারলে দেড় বিলিয়ন ডলারের যে কমিটমেন্টে আছে উন্নয়ন সহযোগীদের সেটা পাওয়া যাবে। কিন্তু এটা একটা বড় চ্যালেঞ্জ। এ ছাড়া বাজেট সহায়তার হিসেবে দুই বিলিয়ন ডলারের কথা আছে, সেখানে আবার কতগুলো সংস্কারের ইস্যু আছে। এগুলো করতে না পারলে সেটাও তো আসবে না। ফলে বাজেট ঘাটতি অর্থায়নের পুরো চিত্র পরিষ্কার নয়। ভ্যাকসিন নিয়ে আমরা একটা ঝুঁকিপূর্ণ কৌশলের মধ্যে ছিলাম। একক উৎসের ওপর ভরসা করা ঠিক হয়নি। এটা বহুমুখী করা উচিত ছিল।

বাজেট বাস্তবায়ন ও মেগা প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সার্বিকভাবে এডিপি বাস্তবায়নে যে সমস্যাগুলো সেখানে প্রতি বছর নতুন নতুন প্রকল্প যুক্ত হয়। কিন্তু চলমান প্রকল্পগুলো শেষ করার ব্যাপারে যে পরিকল্পনা থাকে সেটি বাস্তবায়ন হয় না। এডিপিতে প্রকল্প ঢুকছে কিন্তু সে অনুপাতে তো প্রকল্প সমাপ্ত হয় না। প্রকল্প বাস্তবায়নে সক্ষমতার যে অভাব, সেটা তো আগের জায়গাতেই রয়ে গেছে। এখানে প্রকল্প শুরু করতেই অনেক সময় লেগে যায়। প্রকিউরমেন্টেও অনেক সময় নষ্ট হয়। এর মধ্যে আবার বদলি হয়ে যায়। ইজিপি করা সত্ত্বেও কেনাকাটার ক্ষেত্রে দৃশ্যমান কোনো পরিবর্তন চোখে পড়েনি।

ড. জাহিদ হোসেন বলেন, রিজার্ভ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আমরা কতটা সক্ষমতা অর্জন করেছি। এর ভালো-মন্দ দিক পর্যালোচনায় তিনি বলেন, এটার পক্ষে একটি মাত্র যুক্তি আছে। সেটা হলো এর সুদের হার ২ শতাংশ। রিজার্ভ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সুদের হার খুবই কম। সেখানে সোয়াপের অধীনে ২ শতাংশ সুদ কম না। কিন্তু সমস্যা হলো, রিটার্ন যেমন দেখতে হবে, রিস্কটাও তো দেখতে হবে। শ্রীলঙ্কা সরকারের সভরেন ক্রেডিট রেটিংটাও দেখতে হবে। আবার তারা কারেন্সিতে রি-পেমেন্ট করবে সেটাও দেখার বিষয়। তারা তো আমাদের ডলারে দেবে না। দেবে শ্রীলঙ্কার কারেন্সিতে। যদি ডলার দিতে না পারে, তখন বলবে সিকিউরিটি মানি হিসেবে শ্রীলঙ্কান কারেন্সি তো দিয়েছি। কিন্তু সেটা তো ওয়ার্ল্ডওয়াইড লেনদেন হয় না। ফলে আমি বলব এটা একটা ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগ।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশের পতাকা অবমাননায় পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ৩
বাংলাদেশের পতাকা অবমাননায় পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ৩
ট্রাইব্যুনালে হাজির আমির হোসেন
ট্রাইব্যুনালে হাজির আমির হোসেন
মারা গেলেন হামলায় আহত ব্যবসায়ী
মারা গেলেন হামলায় আহত ব্যবসায়ী
আস্থার ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে চায় ইসি
আস্থার ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে চায় ইসি
নির্বাচনি অপরাধে জড়িতদের বিচার জরুরি
নির্বাচনি অপরাধে জড়িতদের বিচার জরুরি
হাসিনাকে ক্ষমা নয় দ্রুত বিচার করতে হবে
হাসিনাকে ক্ষমা নয় দ্রুত বিচার করতে হবে
কয়েকজন বিচারপতির বিষয়ে প্রাথমিক অনুসন্ধান
কয়েকজন বিচারপতির বিষয়ে প্রাথমিক অনুসন্ধান
বেনজীরের ক্যাশিয়ার সেই জসীম গ্রেপ্তার
বেনজীরের ক্যাশিয়ার সেই জসীম গ্রেপ্তার
ফিরিয়ে দাও বাংলা বিহার ওড়িশা
ফিরিয়ে দাও বাংলা বিহার ওড়িশা
ডাক পেয়েও সংলাপে যোগ দিতে পারেননি কর্নেল অলি
ডাক পেয়েও সংলাপে যোগ দিতে পারেননি কর্নেল অলি
জনগণের রাজনীতিই শেষ ভরসা বিএনপির
জনগণের রাজনীতিই শেষ ভরসা বিএনপির
এখনো পলাতক ৭০০ বন্দি, অতিঝুঁকিপূর্ণ ১৭ কারাগার
এখনো পলাতক ৭০০ বন্দি, অতিঝুঁকিপূর্ণ ১৭ কারাগার
সর্বশেষ খবর
প্রকাশ্যে গরুর মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করলো আসাম
প্রকাশ্যে গরুর মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ করলো আসাম

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই ব্যবসায়ী নিহত
ঠাকুরগাঁওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই ব্যবসায়ী নিহত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ গোষ্ঠী রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে প্রোপাগাণ্ডা চালাচ্ছে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বিশেষ গোষ্ঠী রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে প্রোপাগাণ্ডা চালাচ্ছে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৩ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কাকরাইলে কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
কাকরাইলে কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন প্রধান বিচারপতি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন প্রধান বিচারপতি

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত, দুই পাইলট নিহত
ইরানে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত, দুই পাইলট নিহত

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ১২টি শৈত্যপ্রবাহ ও শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশে ১২টি শৈত্যপ্রবাহ ও শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে শুরু হয়েছে আটদিন ব্যাপী বইমেলা
বরিশালে শুরু হয়েছে আটদিন ব্যাপী বইমেলা

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

তিনদিন মাছ ধরা বন্ধ থাকায় কমেছে শুঁটকি উৎপাদন
তিনদিন মাছ ধরা বন্ধ থাকায় কমেছে শুঁটকি উৎপাদন

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

খুবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পরিবহন শ্রমিকদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, সড়ক অবরোধ
খুবি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পরিবহন শ্রমিকদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া, সড়ক অবরোধ

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে রেল কর্মকর্তার শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
লালমনিরহাটে রেল কর্মকর্তার শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে ট্রেনের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, শিশুর অঙ্গহানি
শিবচরে ট্রেনের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু, শিশুর অঙ্গহানি

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আইনজীবী আলিফ হত্যার বিচারে বার কাউন্সিল প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : অ্যাটর্নি জেনারেল
আইনজীবী আলিফ হত্যার বিচারে বার কাউন্সিল প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : অ্যাটর্নি জেনারেল

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নিরাপদ সড়কের দাবিতে যানবাহন আটকে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
নিরাপদ সড়কের দাবিতে যানবাহন আটকে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

আগরতলায় বাংলাদেশ মিশনে হামলার প্রতিবাদে যশোরে বিএনপির বিক্ষোভ
আগরতলায় বাংলাদেশ মিশনে হামলার প্রতিবাদে যশোরে বিএনপির বিক্ষোভ

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ম্যাজিস্ট্রেটের সিল-স্বাক্ষর জাল করায় গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় ম্যাজিস্ট্রেটের সিল-স্বাক্ষর জাল করায় গ্রেফতার ৩

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে দুই মামলায় সাবেক এমপি আজাদ কারাগারে
জামালপুরে দুই মামলায় সাবেক এমপি আজাদ কারাগারে

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুপিয়ে একজনের হাত-পা ভাঙল সন্ত্রাসীরা
কুপিয়ে একজনের হাত-পা ভাঙল সন্ত্রাসীরা

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

এই সরকার ব্যর্থ হলে দুঃশাসনের কালো ছায়া নেমে আসবে : ধর্ম উপদেষ্টা
এই সরকার ব্যর্থ হলে দুঃশাসনের কালো ছায়া নেমে আসবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রি পেইড মিটার স্থাপন বন্ধসহ চার দফা দাবিতে মানববন্ধন
প্রি পেইড মিটার স্থাপন বন্ধসহ চার দফা দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি চেয়ারপারসনের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
বিএনপি চেয়ারপারসনের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

পঞ্চগড় চেম্বার অফ কমার্সের কমিটি গঠন
পঞ্চগড় চেম্বার অফ কমার্সের কমিটি গঠন

৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আগরতলায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলা: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ
আগরতলায় বাংলাদেশ হাইকমিশনে হামলা: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন বাংলাদেশে একটি সুন্দর সমাজ গড়তে চায় বিএনপি : টুকু
নতুন বাংলাদেশে একটি সুন্দর সমাজ গড়তে চায় বিএনপি : টুকু

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

অনেক অদৃশ্য শক্তি আমাদের বিরুদ্ধে কাজ করছে : তারেক রহমান
অনেক অদৃশ্য শক্তি আমাদের বিরুদ্ধে কাজ করছে : তারেক রহমান

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় দুর্নীতি প্রতিরোধে শতাধিক নাগরিকের শপথ
গাইবান্ধায় দুর্নীতি প্রতিরোধে শতাধিক নাগরিকের শপথ

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় গণমাধ্যমে সংখ্যালঘু ইস্যুতে অপতথ্য ছড়ানোয় বিএফইউজে-ডিইউজের উদ্বেগ
ভারতীয় গণমাধ্যমে সংখ্যালঘু ইস্যুতে অপতথ্য ছড়ানোয় বিএফইউজে-ডিইউজের উদ্বেগ

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শাবিপ্রবিতে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি
শাবিপ্রবিতে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডেঙ্গুর ‘উচ্চ ঝুঁকি’তে ঢাকার ৫৬টি ওয়ার্ড
ডেঙ্গুর ‘উচ্চ ঝুঁকি’তে ঢাকার ৫৬টি ওয়ার্ড

৮ ঘন্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ
বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
দু-এক দিনের মধ্যে সুখবর আসছে : জামায়াত আমির
দু-এক দিনের মধ্যে সুখবর আসছে : জামায়াত আমির

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয়ে কাজে কারও মন বসে না
সচিবালয়ে কাজে কারও মন বসে না

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলুম করে নেওয়া হয়েছিল ৪০ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের টাকা
জুলুম করে নেওয়া হয়েছিল ৪০ ব্যক্তি-প্রতিষ্ঠানের টাকা

১৯ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীর ভূমিকা মমতা বোঝেন কিনা, নিশ্চিত নই: শশী থারুর
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীর ভূমিকা মমতা বোঝেন কিনা, নিশ্চিত নই: শশী থারুর

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক-এগারোর মতো টার্গেটে ব্যবসায়ীরা!
এক-এগারোর মতো টার্গেটে ব্যবসায়ীরা!

২০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

'ভারত সাম্প্রদায়িক আগ্রাসন অব্যাহত রাখলে বাংলা বিহার ও উড়িষ্যার দাবি করবে বাংলাদেশ'
'ভারত সাম্প্রদায়িক আগ্রাসন অব্যাহত রাখলে বাংলা বিহার ও উড়িষ্যার দাবি করবে বাংলাদেশ'

১৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘জাতির অস্তিত্বের প্রশ্নে’ সবাইকে এক হওয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
‘জাতির অস্তিত্বের প্রশ্নে’ সবাইকে এক হওয়ার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের কাছ থেকে ২৫ হাজার টন চিনি কিনল বাংলাদেশ
পাকিস্তানের কাছ থেকে ২৫ হাজার টন চিনি কিনল বাংলাদেশ

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠক
ড. ইউনূসের সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ রাজনৈতিক দলগুলোর বৈঠক

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুর্ঘটনার শিকার শ্যামলী বাস নিয়ে ভারতে অপপ্রচার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুর্ঘটনার শিকার শ্যামলী বাস নিয়ে ভারতে অপপ্রচার

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডিএনএ মিলেছে, সেই মাহমুদুর রহমানই হারিছ চৌধুরী
ডিএনএ মিলেছে, সেই মাহমুদুর রহমানই হারিছ চৌধুরী

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এক-এগারোর মতো টার্গেটে ব্যবসায়ীরা!
এক-এগারোর মতো টার্গেটে ব্যবসায়ীরা!

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সর্বকালের তলানীতে ভারতীয় রুপির দর
সর্বকালের তলানীতে ভারতীয় রুপির দর

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ১২টি শৈত্যপ্রবাহ ও শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস
দেশে ১২টি শৈত্যপ্রবাহ ও শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সড়কে ৩০ গাড়ি থামিয়ে যাত্রীদের মালামাল লুট, আহত ৭
সড়কে ৩০ গাড়ি থামিয়ে যাত্রীদের মালামাল লুট, আহত ৭

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালের নির্দেশে কারাগারে আমু-কামরুল
ট্রাইব্যুনালের নির্দেশে কারাগারে আমু-কামরুল

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানি টিকটক তারকা মরিয়মের ভিডিও ফাঁস
এবার পাকিস্তানি টিকটক তারকা মরিয়মের ভিডিও ফাঁস

২২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

তিন স্থলবন্দরে অচলাবস্থা
তিন স্থলবন্দরে অচলাবস্থা

১৮ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসিকে গ্রেফতার দেখালো ট্রাইব্যুনাল
যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ওসিকে গ্রেফতার দেখালো ট্রাইব্যুনাল

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা সরকার সবকিছু ধ্বংস করে গেছে: নিক্কেই এশিয়াকে ড. ইউনূস
শেখ হাসিনা সরকার সবকিছু ধ্বংস করে গেছে: নিক্কেই এশিয়াকে ড. ইউনূস

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে করাচিতে বিমানের জরুরি অবতরণ
যে কারণে করাচিতে বিমানের জরুরি অবতরণ

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত হলেন সাবেক এসপি বাবুল আক্তার
কারামুক্ত হলেন সাবেক এসপি বাবুল আক্তার

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যেসব আমলে জান্নাতে প্রাসাদ নির্মাণ করা যায়
যেসব আমলে জান্নাতে প্রাসাদ নির্মাণ করা যায়

২০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ৭৩ আসামিসহ এখনও পলাতক ৭০০: কারা মহাপরিদর্শক
ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত ৭৩ আসামিসহ এখনও পলাতক ৭০০: কারা মহাপরিদর্শক

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

দেশে পৌঁছেছে পাকিস্তানে জরুরি অবতরণ করা বিমান
দেশে পৌঁছেছে পাকিস্তানে জরুরি অবতরণ করা বিমান

১২ ঘন্টা আগে | এভিয়েশন

এটা কোন ধরনের বন্ধুত্ব, ভারতের আচরণ প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল
এটা কোন ধরনের বন্ধুত্ব, ভারতের আচরণ প্রসঙ্গে মির্জা ফখরুল

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

যাই ঘটুক, ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
যাই ঘটুক, ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্কে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা

১৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

৫১ বছরেও তারুণ্য ধরে রাখার রহস্য জানালেন মালাইকা
৫১ বছরেও তারুণ্য ধরে রাখার রহস্য জানালেন মালাইকা

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞা
ইরানের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নতুন নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবারের টার্গেট খালেদা-তারেক
এবারের টার্গেট খালেদা-তারেক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাক পেয়েও সংলাপে যোগ দিতে পারেননি কর্নেল অলি
ডাক পেয়েও সংলাপে যোগ দিতে পারেননি কর্নেল অলি

প্রথম পৃষ্ঠা

সার্বভৌমত্ব প্রশ্নে সবাই ঐক্যবদ্ধ
সার্বভৌমত্ব প্রশ্নে সবাই ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইএমএফের ঋণের দীর্ঘ মেয়াদি ফাঁদে বাংলাদেশ
আইএমএফের ঋণের দীর্ঘ মেয়াদি ফাঁদে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সূক্ষ্মভাবে ধ্বংস করা হচ্ছে ব্যবসা
সূক্ষ্মভাবে ধ্বংস করা হচ্ছে ব্যবসা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ট্রাইব্যুনালে হাজির আমির হোসেন
ট্রাইব্যুনালে হাজির আমির হোসেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে দাও বাংলা বিহার ওড়িশা
ফিরিয়ে দাও বাংলা বিহার ওড়িশা

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার সৈকতে ‘প্লাস্টিক দানব’
কক্সবাজার সৈকতে ‘প্লাস্টিক দানব’

নগর জীবন

বেনজীরের ক্যাশিয়ার সেই জসীম গ্রেপ্তার
বেনজীরের ক্যাশিয়ার সেই জসীম গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

মারা গেলেন হামলায় আহত ব্যবসায়ী
মারা গেলেন হামলায় আহত ব্যবসায়ী

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্নেয়াস্ত্রের ছড়াছড়ি বাড়ছে আতঙ্ক
আগ্নেয়াস্ত্রের ছড়াছড়ি বাড়ছে আতঙ্ক

নগর জীবন

কঠোর অবস্থানে ঢাকা
কঠোর অবস্থানে ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েকজন বিচারপতির বিষয়ে প্রাথমিক অনুসন্ধান
কয়েকজন বিচারপতির বিষয়ে প্রাথমিক অনুসন্ধান

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধাগ্রস্ত আমদানি-রপ্তানি
বাধাগ্রস্ত আমদানি-রপ্তানি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ক্ষমা নয় দ্রুত বিচার করতে হবে
হাসিনাকে ক্ষমা নয় দ্রুত বিচার করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি অপরাধে জড়িতদের বিচার জরুরি
নির্বাচনি অপরাধে জড়িতদের বিচার জরুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

অবাধে আবর্জনা ফেলা হচ্ছে হাতিরঝিলে
অবাধে আবর্জনা ফেলা হচ্ছে হাতিরঝিলে

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে চায় ইসি
আস্থার ঘাটতি কাটিয়ে উঠতে চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সামরিক বাহিনীর জন্য রিফর্ম কমিশন গঠনের প্রস্তাব
সামরিক বাহিনীর জন্য রিফর্ম কমিশন গঠনের প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের পতাকা অবমাননায় পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ৩
বাংলাদেশের পতাকা অবমাননায় পশ্চিমবঙ্গে গ্রেপ্তার ৩

প্রথম পৃষ্ঠা

মৌলিক স্বাধীনতা ও মানবাধিকারে গুরুত্ব যুক্তরাষ্ট্রের
মৌলিক স্বাধীনতা ও মানবাধিকারে গুরুত্ব যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো পলাতক ৭০০ বন্দি, অতিঝুঁকিপূর্ণ ১৭ কারাগার
এখনো পলাতক ৭০০ বন্দি, অতিঝুঁকিপূর্ণ ১৭ কারাগার

প্রথম পৃষ্ঠা

পুরান ঢাকায় ব্যবসায়ীর হাত-পা বাঁধা লাশ
পুরান ঢাকায় ব্যবসায়ীর হাত-পা বাঁধা লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের রাজনীতিই শেষ ভরসা বিএনপির
জনগণের রাজনীতিই শেষ ভরসা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্যের জন্য চাই জাতীয় সংলাপ
ঐকমত্যের জন্য চাই জাতীয় সংলাপ

সম্পাদকীয়

‘ভবের নদী’তে বাপ্পা-শম্পা
‘ভবের নদী’তে বাপ্পা-শম্পা

শোবিজ

আমরা কখনোই নেতিবাচক ক্রিকেট খেলিনি : মিরাজ
আমরা কখনোই নেতিবাচক ক্রিকেট খেলিনি : মিরাজ

মাঠে ময়দানে

সাবেক পৌর মেয়র গ্রেপ্তার
সাবেক পৌর মেয়র গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

স্বাগতার নতুন পরিচয়
স্বাগতার নতুন পরিচয়

শোবিজ