শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ জুন, ২০২১

প্রবৃদ্ধির পরিমাপে মানুষের জীবন চলে না

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
প্রবৃদ্ধির পরিমাপে মানুষের জীবন চলে না

দেশের অর্থনীতি যদি ভালো থাকে, তবেই প্রবৃদ্ধির উচ্চতর ধারা অব্যাহত থাকবে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিটা কত অর্জিত হলো সেটি বড় বিষয় নয়। বড় বিষয় হলো মানুষ কেমন আছে? মানুষের জীবন-মান বাড়ল কি না। আয়-রোজগার বাড়ল কিনা-স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও মানব উন্নয়ন খাতের কতটুকু উন্নতি হলো। বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান হলো কি না? দারিদ্র্য কমল নাকি বাড়ল। সেটি নির্ভর করে এসবের ওপরই। ফলে এসব বিষয় যদি ঠিক থাকে, তাহলে প্রবৃদ্ধি এমনিতেই বাড়বে। আমি তো বলি প্রবৃদ্ধির পরিমাপে মানুষের জীবন চলে না। বরং মানুষের জীবন-মান উন্নত হলেই কেবল প্রবৃদ্ধিতে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করেন বিশ্বব্যাংক ঢাকা অফিসের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ (মুখ্য) ড. জাহিদ হোসেন। গত বুধবার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। করোনাভাইরাস মহামারীতে বিপর্যস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধার, করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন সংগ্রহ এবং প্রয়োগের প্রসঙ্গ টেনে ড. জাহিদ হোসেন বলেন, অর্থনীতি রিকোভারিতে হয়তো অনেক দেশের তুলনায় আমরা ভালো করেছি। কিন্তু এখানে আমাদের আরও ভালো করার সুযোগ ছিল। প্রথমে যেসব প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছিল সেগুলোর সুষ্ঠু বাস্তবায়ন করতে পারলে অর্থনীতির গতিটা আরও ইতিবাচক থাকত। আর ভ্যাকসিন সংগ্রহ করতে গিয়ে আমরা রাজনৈতিকভাবে সঠিক কৌশল নিতে পারিনি। ফলে একক উৎসের ওপর নির্ভর করে আমরা পিছিয়ে গেছি। এখন যদিও ভিন্ন ভিন্ন সোর্স থেকে ভ্যাকসিন আনার চেষ্টা চলছে। দু-একটি জায়গা থেকে এসেছেও। সেগুলোর প্রয়োগও শুরু হয়েছে। কিন্তু এসব ক্ষেত্রেও আমরা আমাদের সঠিক কৌশল কাজে লাগাতে পারিনি। এখানে কূটনৈতিক ব্যর্থতা জড়িত। ফলে ভ্যাকসিন সংগ্রহ ও প্রাপ্তির বিষয়ে নানামুখী জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে বলে তিনি মনে করেন। অর্থনীতি সচল করার ক্ষেত্রে ডিজিটাল ইকোনমি বিরাট এক ভূমিকা রেখেছে। কিন্তু প্রযুক্তিগত সমস্যাগুলো আমরা কতটা সমাধান করলাম। ইন্টারনেটের গতি বাড়ানো, এ সংক্রান্ত ডিভাইসের দাম কতটা কমালাম। না হলে তো ই-কমার্সের পরিধি বাড়ানো সম্ভব নয়। এ জন্য তাদের ব্যবসায়িক খরচটা কমানো দরকার।

তিনি বলেন, ইকোনমিক রিকোভারি বলতে আমরা এখন আগের জায়গায় যেতে না পারলেও অনেকটাই সামাল দিতে পেরেছি। কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে আমরা এর একটা প্রভাব দেখতে পাই। আগে সব থেমে গিয়েছিল। এখন আবার ধীরে ধীরে চলছে। কিন্তু আয়ের ক্ষেত্রে সেটার প্রভাব খুবই কম। মানুষের কাজ শুরু হলেও আয় যে কমে গেছে, সেখানেই রয়েছে। মানুষের আয় ধপ করে নিচে নেমেছে। অনেক জরিপে দেখা গেছে, মানুষের আয় কমে গেছে। কিন্তু সার্বিকভাবে যদি বলি তাহলে বলতে হবে কর্ম যতটা ফিরেছে, আয় ততটা ফিরেনি। কাজের ক্ষেত্রে যে মন্দা সৃষ্টি হয়েছিল সেটি পুরোপুরি কেটে যায়নি। তবে কাজকর্ম শুরু হয়েছে। এখানে শুধু জরিপ নয়, সামষ্টিক অর্থনীতির যে সূচকগুলো রয়েছে সেগুলো দেখলেও বোঝা যায় আমরা কোন পর্যায়ে আছি।

করোনায় সৃষ্ট নতুন দারিদ্র্য প্রসঙ্গে ড. জাহিদ হোসেন বলেন, দারিদ্র্য নির্ণয়ের জন্য অনেক মেজারমেন্ট আছে। এটা একক কোনো সূচক দিয়ে নির্ণয় করা যায় না। সারা বছর তাদের পেছনে লেগে থেকে তাদের জীবনধারণের ধরনগুলোকে আমলে নিতে হবে। ওই ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করে জরিপ করা হয়। এখানে এখন তো তাৎক্ষণিকভাবে একটা পদ্ধতি ব্যবহার করা হচ্ছে। আবার একই সঙ্গে নতুন দরিদ্রদের সহযোগিতাও করা হচ্ছে। এটি তো শুধু আমাদের এখানে নয়। বিশ্বের সর্বত্রই এর একটা নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। কিন্তু সরকার যদি সেটিকে আমলে না নেয় তাহলে আমরা কি ধরে নেব যে দরিদ্র লোকের সংখ্যা বাড়েনি। সেটা তো ঠিক নয়। নতুন করে কিছু লোক দারিদ্র্যের কশাঘাতে পড়েছে। ফলে এটা বলা যায় নতুন দরিদ্র তো কিছু হয়েছেই। এটি মানতেই হবে। কোনো সংস্থা জরিপ করেনি বলে নতুন দরিদ্র হয়নি, এটা তো বলা যাবে না। এখন যে অবস্থা তাতে যদি ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগ হয় তাহলে কর্মসংস্থান হবে। কর্মসংস্থান হলে মানুষের আয় হবে। আয় বাড়বেও। এটার ওপর বিনিয়োগের চিত্রটা দেখুন-এখানে দুটি সূচক আছে-একটা হলো যন্ত্রপাতির আমদানি আর অন্যটা ব্যক্তি খাতের ঋণপ্রবাহ। দুটিই তো খুব দুর্বল। যন্ত্রপাতি আমদানি তো বেশ বড় নেগেটিভ ছিল। এখন সেটি সামান্য কমেছে। আর ব্যক্তি খাতের ঋণপ্রবাহ অব্যাহতভাবে কমছেই। অথচ বহির্বিশ্বের অর্থনীতি কিন্তু বেশ ভালোভাবেই রিকোভারি করছে। তাদের অবস্থাও খুব খারাপ ছিল। আগামী বছর ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে কি না-বাজেট ঘাটতি ৬ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে এ দুটি বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সম্পর্কিত যে সূচকগুলো রয়েছে, সেগুলো যেসব কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত এসব সচল রাখাই এখন চ্যালেঞ্জ। প্রবৃদ্ধির চালিকাশক্তি হিসেবে কর্মসংস্থান, ব্যবসা-বিনিয়োগ, উৎপাদনসহ সামগ্রিক অর্থনীতি যদি সচল রাখতে পারি তাহলে প্রবৃদ্ধি এমনিতেই বাড়বে। তবে ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়তো হবে না। চলতি বছরের প্রবৃদ্ধি কত হতে পারে সেটিই তো চূড়ান্ত হয়নি। ফলে আগামী বছর কত হবে সেটা তো এখনই বলা মুশকিল। যেহেতু এবারের পরিস্থিতিটা একেবারেই ভিন্ন। এখন তো ভিত্তিটাই ধরা কঠিন। এখন তো শুধু ভবিষ্যৎ নিয়ে বলতে হচ্ছে না। অতীতকে নিয়েও ভাবতে হচ্ছে। অর্থাৎ শুধু ফোরকাস্ট নয়, ব্যাককাস্টও করতে হচ্ছে। এটা কিন্তু করোনার আগে ছিল না।

রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে প্রস্তাবিত বাজেটে অনেক জায়গায় কর ছাড়ের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। আবার রাজস্ব আদায় বাড়ানোর কথাও বলা হয়েছে। কিন্তু বড় কোনো উদ্যোগ নেই। ইএফটি মেশিন বসানোর, ভ্যাট অটোমেশনের ব্যাপারে তেমন বড় কোনো উদ্যোগও নেই। শুধু সাহিত্যটাই রয়েছে। ফলে এখানে কতগুলো বিপরীতমুখী বিষয় রয়েছে। তবে হ্যাঁ, ব্যবসা-বাণিজ্য চাঙা করার কতগুলো উদ্যোগের কথা বলা হয়েছে সেগুলো কাজে লাগাতে পারলে হয়তো অর্থনীতি লাভবান হবে। তিনি বলেন, ভ্যাকসিন জোগাড় করতে পারলে দেড় বিলিয়ন ডলারের যে কমিটমেন্টে আছে উন্নয়ন সহযোগীদের সেটা পাওয়া যাবে। কিন্তু এটা একটা বড় চ্যালেঞ্জ। এ ছাড়া বাজেট সহায়তার হিসেবে দুই বিলিয়ন ডলারের কথা আছে, সেখানে আবার কতগুলো সংস্কারের ইস্যু আছে। এগুলো করতে না পারলে সেটাও তো আসবে না। ফলে বাজেট ঘাটতি অর্থায়নের পুরো চিত্র পরিষ্কার নয়। ভ্যাকসিন নিয়ে আমরা একটা ঝুঁকিপূর্ণ কৌশলের মধ্যে ছিলাম। একক উৎসের ওপর ভরসা করা ঠিক হয়নি। এটা বহুমুখী করা উচিত ছিল।

বাজেট বাস্তবায়ন ও মেগা প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সার্বিকভাবে এডিপি বাস্তবায়নে যে সমস্যাগুলো সেখানে প্রতি বছর নতুন নতুন প্রকল্প যুক্ত হয়। কিন্তু চলমান প্রকল্পগুলো শেষ করার ব্যাপারে যে পরিকল্পনা থাকে সেটি বাস্তবায়ন হয় না। এডিপিতে প্রকল্প ঢুকছে কিন্তু সে অনুপাতে তো প্রকল্প সমাপ্ত হয় না। প্রকল্প বাস্তবায়নে সক্ষমতার যে অভাব, সেটা তো আগের জায়গাতেই রয়ে গেছে। এখানে প্রকল্প শুরু করতেই অনেক সময় লেগে যায়। প্রকিউরমেন্টেও অনেক সময় নষ্ট হয়। এর মধ্যে আবার বদলি হয়ে যায়। ইজিপি করা সত্ত্বেও কেনাকাটার ক্ষেত্রে দৃশ্যমান কোনো পরিবর্তন চোখে পড়েনি।

ড. জাহিদ হোসেন বলেন, রিজার্ভ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আমরা কতটা সক্ষমতা অর্জন করেছি। এর ভালো-মন্দ দিক পর্যালোচনায় তিনি বলেন, এটার পক্ষে একটি মাত্র যুক্তি আছে। সেটা হলো এর সুদের হার ২ শতাংশ। রিজার্ভ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সুদের হার খুবই কম। সেখানে সোয়াপের অধীনে ২ শতাংশ সুদ কম না। কিন্তু সমস্যা হলো, রিটার্ন যেমন দেখতে হবে, রিস্কটাও তো দেখতে হবে। শ্রীলঙ্কা সরকারের সভরেন ক্রেডিট রেটিংটাও দেখতে হবে। আবার তারা কারেন্সিতে রি-পেমেন্ট করবে সেটাও দেখার বিষয়। তারা তো আমাদের ডলারে দেবে না। দেবে শ্রীলঙ্কার কারেন্সিতে। যদি ডলার দিতে না পারে, তখন বলবে সিকিউরিটি মানি হিসেবে শ্রীলঙ্কান কারেন্সি তো দিয়েছি। কিন্তু সেটা তো ওয়ার্ল্ডওয়াইড লেনদেন হয় না। ফলে আমি বলব এটা একটা ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগ।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

১০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

৩০ মিনিট আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

৪৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা