শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ জুন, ২০২১

প্রবৃদ্ধির পরিমাপে মানুষের জীবন চলে না

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
প্রবৃদ্ধির পরিমাপে মানুষের জীবন চলে না

দেশের অর্থনীতি যদি ভালো থাকে, তবেই প্রবৃদ্ধির উচ্চতর ধারা অব্যাহত থাকবে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিটা কত অর্জিত হলো সেটি বড় বিষয় নয়। বড় বিষয় হলো মানুষ কেমন আছে? মানুষের জীবন-মান বাড়ল কি না। আয়-রোজগার বাড়ল কিনা-স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও মানব উন্নয়ন খাতের কতটুকু উন্নতি হলো। বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান হলো কি না? দারিদ্র্য কমল নাকি বাড়ল। সেটি নির্ভর করে এসবের ওপরই। ফলে এসব বিষয় যদি ঠিক থাকে, তাহলে প্রবৃদ্ধি এমনিতেই বাড়বে। আমি তো বলি প্রবৃদ্ধির পরিমাপে মানুষের জীবন চলে না। বরং মানুষের জীবন-মান উন্নত হলেই কেবল প্রবৃদ্ধিতে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করেন বিশ্বব্যাংক ঢাকা অফিসের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ (মুখ্য) ড. জাহিদ হোসেন। গত বুধবার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। করোনাভাইরাস মহামারীতে বিপর্যস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধার, করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন সংগ্রহ এবং প্রয়োগের প্রসঙ্গ টেনে ড. জাহিদ হোসেন বলেন, অর্থনীতি রিকোভারিতে হয়তো অনেক দেশের তুলনায় আমরা ভালো করেছি। কিন্তু এখানে আমাদের আরও ভালো করার সুযোগ ছিল। প্রথমে যেসব প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছিল সেগুলোর সুষ্ঠু বাস্তবায়ন করতে পারলে অর্থনীতির গতিটা আরও ইতিবাচক থাকত। আর ভ্যাকসিন সংগ্রহ করতে গিয়ে আমরা রাজনৈতিকভাবে সঠিক কৌশল নিতে পারিনি। ফলে একক উৎসের ওপর নির্ভর করে আমরা পিছিয়ে গেছি। এখন যদিও ভিন্ন ভিন্ন সোর্স থেকে ভ্যাকসিন আনার চেষ্টা চলছে। দু-একটি জায়গা থেকে এসেছেও। সেগুলোর প্রয়োগও শুরু হয়েছে। কিন্তু এসব ক্ষেত্রেও আমরা আমাদের সঠিক কৌশল কাজে লাগাতে পারিনি। এখানে কূটনৈতিক ব্যর্থতা জড়িত। ফলে ভ্যাকসিন সংগ্রহ ও প্রাপ্তির বিষয়ে নানামুখী জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে বলে তিনি মনে করেন। অর্থনীতি সচল করার ক্ষেত্রে ডিজিটাল ইকোনমি বিরাট এক ভূমিকা রেখেছে। কিন্তু প্রযুক্তিগত সমস্যাগুলো আমরা কতটা সমাধান করলাম। ইন্টারনেটের গতি বাড়ানো, এ সংক্রান্ত ডিভাইসের দাম কতটা কমালাম। না হলে তো ই-কমার্সের পরিধি বাড়ানো সম্ভব নয়। এ জন্য তাদের ব্যবসায়িক খরচটা কমানো দরকার।

তিনি বলেন, ইকোনমিক রিকোভারি বলতে আমরা এখন আগের জায়গায় যেতে না পারলেও অনেকটাই সামাল দিতে পেরেছি। কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে আমরা এর একটা প্রভাব দেখতে পাই। আগে সব থেমে গিয়েছিল। এখন আবার ধীরে ধীরে চলছে। কিন্তু আয়ের ক্ষেত্রে সেটার প্রভাব খুবই কম। মানুষের কাজ শুরু হলেও আয় যে কমে গেছে, সেখানেই রয়েছে। মানুষের আয় ধপ করে নিচে নেমেছে। অনেক জরিপে দেখা গেছে, মানুষের আয় কমে গেছে। কিন্তু সার্বিকভাবে যদি বলি তাহলে বলতে হবে কর্ম যতটা ফিরেছে, আয় ততটা ফিরেনি। কাজের ক্ষেত্রে যে মন্দা সৃষ্টি হয়েছিল সেটি পুরোপুরি কেটে যায়নি। তবে কাজকর্ম শুরু হয়েছে। এখানে শুধু জরিপ নয়, সামষ্টিক অর্থনীতির যে সূচকগুলো রয়েছে সেগুলো দেখলেও বোঝা যায় আমরা কোন পর্যায়ে আছি।

করোনায় সৃষ্ট নতুন দারিদ্র্য প্রসঙ্গে ড. জাহিদ হোসেন বলেন, দারিদ্র্য নির্ণয়ের জন্য অনেক মেজারমেন্ট আছে। এটা একক কোনো সূচক দিয়ে নির্ণয় করা যায় না। সারা বছর তাদের পেছনে লেগে থেকে তাদের জীবনধারণের ধরনগুলোকে আমলে নিতে হবে। ওই ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করে জরিপ করা হয়। এখানে এখন তো তাৎক্ষণিকভাবে একটা পদ্ধতি ব্যবহার করা হচ্ছে। আবার একই সঙ্গে নতুন দরিদ্রদের সহযোগিতাও করা হচ্ছে। এটি তো শুধু আমাদের এখানে নয়। বিশ্বের সর্বত্রই এর একটা নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। কিন্তু সরকার যদি সেটিকে আমলে না নেয় তাহলে আমরা কি ধরে নেব যে দরিদ্র লোকের সংখ্যা বাড়েনি। সেটা তো ঠিক নয়। নতুন করে কিছু লোক দারিদ্র্যের কশাঘাতে পড়েছে। ফলে এটা বলা যায় নতুন দরিদ্র তো কিছু হয়েছেই। এটি মানতেই হবে। কোনো সংস্থা জরিপ করেনি বলে নতুন দরিদ্র হয়নি, এটা তো বলা যাবে না। এখন যে অবস্থা তাতে যদি ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগ হয় তাহলে কর্মসংস্থান হবে। কর্মসংস্থান হলে মানুষের আয় হবে। আয় বাড়বেও। এটার ওপর বিনিয়োগের চিত্রটা দেখুন-এখানে দুটি সূচক আছে-একটা হলো যন্ত্রপাতির আমদানি আর অন্যটা ব্যক্তি খাতের ঋণপ্রবাহ। দুটিই তো খুব দুর্বল। যন্ত্রপাতি আমদানি তো বেশ বড় নেগেটিভ ছিল। এখন সেটি সামান্য কমেছে। আর ব্যক্তি খাতের ঋণপ্রবাহ অব্যাহতভাবে কমছেই। অথচ বহির্বিশ্বের অর্থনীতি কিন্তু বেশ ভালোভাবেই রিকোভারি করছে। তাদের অবস্থাও খুব খারাপ ছিল। আগামী বছর ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে কি না-বাজেট ঘাটতি ৬ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে এ দুটি বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সম্পর্কিত যে সূচকগুলো রয়েছে, সেগুলো যেসব কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত এসব সচল রাখাই এখন চ্যালেঞ্জ। প্রবৃদ্ধির চালিকাশক্তি হিসেবে কর্মসংস্থান, ব্যবসা-বিনিয়োগ, উৎপাদনসহ সামগ্রিক অর্থনীতি যদি সচল রাখতে পারি তাহলে প্রবৃদ্ধি এমনিতেই বাড়বে। তবে ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়তো হবে না। চলতি বছরের প্রবৃদ্ধি কত হতে পারে সেটিই তো চূড়ান্ত হয়নি। ফলে আগামী বছর কত হবে সেটা তো এখনই বলা মুশকিল। যেহেতু এবারের পরিস্থিতিটা একেবারেই ভিন্ন। এখন তো ভিত্তিটাই ধরা কঠিন। এখন তো শুধু ভবিষ্যৎ নিয়ে বলতে হচ্ছে না। অতীতকে নিয়েও ভাবতে হচ্ছে। অর্থাৎ শুধু ফোরকাস্ট নয়, ব্যাককাস্টও করতে হচ্ছে। এটা কিন্তু করোনার আগে ছিল না।

রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে প্রস্তাবিত বাজেটে অনেক জায়গায় কর ছাড়ের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। আবার রাজস্ব আদায় বাড়ানোর কথাও বলা হয়েছে। কিন্তু বড় কোনো উদ্যোগ নেই। ইএফটি মেশিন বসানোর, ভ্যাট অটোমেশনের ব্যাপারে তেমন বড় কোনো উদ্যোগও নেই। শুধু সাহিত্যটাই রয়েছে। ফলে এখানে কতগুলো বিপরীতমুখী বিষয় রয়েছে। তবে হ্যাঁ, ব্যবসা-বাণিজ্য চাঙা করার কতগুলো উদ্যোগের কথা বলা হয়েছে সেগুলো কাজে লাগাতে পারলে হয়তো অর্থনীতি লাভবান হবে। তিনি বলেন, ভ্যাকসিন জোগাড় করতে পারলে দেড় বিলিয়ন ডলারের যে কমিটমেন্টে আছে উন্নয়ন সহযোগীদের সেটা পাওয়া যাবে। কিন্তু এটা একটা বড় চ্যালেঞ্জ। এ ছাড়া বাজেট সহায়তার হিসেবে দুই বিলিয়ন ডলারের কথা আছে, সেখানে আবার কতগুলো সংস্কারের ইস্যু আছে। এগুলো করতে না পারলে সেটাও তো আসবে না। ফলে বাজেট ঘাটতি অর্থায়নের পুরো চিত্র পরিষ্কার নয়। ভ্যাকসিন নিয়ে আমরা একটা ঝুঁকিপূর্ণ কৌশলের মধ্যে ছিলাম। একক উৎসের ওপর ভরসা করা ঠিক হয়নি। এটা বহুমুখী করা উচিত ছিল।

বাজেট বাস্তবায়ন ও মেগা প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সার্বিকভাবে এডিপি বাস্তবায়নে যে সমস্যাগুলো সেখানে প্রতি বছর নতুন নতুন প্রকল্প যুক্ত হয়। কিন্তু চলমান প্রকল্পগুলো শেষ করার ব্যাপারে যে পরিকল্পনা থাকে সেটি বাস্তবায়ন হয় না। এডিপিতে প্রকল্প ঢুকছে কিন্তু সে অনুপাতে তো প্রকল্প সমাপ্ত হয় না। প্রকল্প বাস্তবায়নে সক্ষমতার যে অভাব, সেটা তো আগের জায়গাতেই রয়ে গেছে। এখানে প্রকল্প শুরু করতেই অনেক সময় লেগে যায়। প্রকিউরমেন্টেও অনেক সময় নষ্ট হয়। এর মধ্যে আবার বদলি হয়ে যায়। ইজিপি করা সত্ত্বেও কেনাকাটার ক্ষেত্রে দৃশ্যমান কোনো পরিবর্তন চোখে পড়েনি।

ড. জাহিদ হোসেন বলেন, রিজার্ভ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আমরা কতটা সক্ষমতা অর্জন করেছি। এর ভালো-মন্দ দিক পর্যালোচনায় তিনি বলেন, এটার পক্ষে একটি মাত্র যুক্তি আছে। সেটা হলো এর সুদের হার ২ শতাংশ। রিজার্ভ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সুদের হার খুবই কম। সেখানে সোয়াপের অধীনে ২ শতাংশ সুদ কম না। কিন্তু সমস্যা হলো, রিটার্ন যেমন দেখতে হবে, রিস্কটাও তো দেখতে হবে। শ্রীলঙ্কা সরকারের সভরেন ক্রেডিট রেটিংটাও দেখতে হবে। আবার তারা কারেন্সিতে রি-পেমেন্ট করবে সেটাও দেখার বিষয়। তারা তো আমাদের ডলারে দেবে না। দেবে শ্রীলঙ্কার কারেন্সিতে। যদি ডলার দিতে না পারে, তখন বলবে সিকিউরিটি মানি হিসেবে শ্রীলঙ্কান কারেন্সি তো দিয়েছি। কিন্তু সেটা তো ওয়ার্ল্ডওয়াইড লেনদেন হয় না। ফলে আমি বলব এটা একটা ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগ।

এই বিভাগের আরও খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সর্বোচ্চ সতর্কতার সময়
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
সীমান্তে বিজিবির সতর্ক অবস্থান
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
নেতিবাচক চর্চা বন্ধ করতে হবে
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে ঐক্যে পরিবর্তনের সূচনা
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
সর্বশেষ খবর
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত
চুয়াঙ্গায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৫ জন হতাহত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে
মেঘনা পেট্রোলিয়াম শ্রমিক ইউনিয়ন সভাপতিসহ ৬ জন কারাগারে

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত
লক্ষ্মীপুরে ট্রাকের ধাক্কায় কৃষি কর্মকর্তা নিহত

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত
এল-ক্লাসিকোর রেফারি চূড়ান্ত

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল
পাকিস্তান থেকে সরিয়ে যেখানে হবে পিএসএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস
কাশ্মীরে ইসলাম প্রচারের ইতিহাস

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র
ভারত ও পাকিস্তানের উচিত কূটনৈতিক সমাধান খুঁজে বের করা: যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম
অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করার পরিণাম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ
রাতভর অবস্থানের পর সকালেও চলছে যমুনার সামনে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৯ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক অবরোধ জাবি শিক্ষার্থীদের

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে রাবিতে বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট
প্রথম আমেরিকান পোপ রবার্ট প্রেভোস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও বিচারের দাবিতে যমুনার সামনে অবস্থান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত
ঐকমত্য কমিশনের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২
সিরাজগঞ্জে স্কুলশিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, গ্রেফতার ২

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন
বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী
উজানে পলি পড়ে ভরাট হয়ে মরছে করতোয়া নদী

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?
ভারতের বিরুদ্ধে এফ-১৬ কি ব্যবহারই করতে পারবে না পাকিস্তান?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান
১২৫ যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতে পাল্টা হামলা চালায় পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ
দেশ ছাড়লেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনায় লাভে চীন, লোকসানে রাফাল নির্মাতা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী
হঠাৎ একই দিনে ভারতে হাজির ইরান ও সৌদির দুই মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা
আবদুল হামিদের সঙ্গে আরও দেশ ছাড়লেন যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!
ভারতের রাফাল ধ্বংস করে নজির গড়ল পাকিস্তান!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩
পাকিস্তানের হামলায় ভারতের সেনাসহ নিহত ১৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের
ইসরায়েলের তৈরি ২৫ ভারতীয় ড্রোন ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার
নিজের দোষ ঢাকতেই অপবাদ দিচ্ছে শামীম? প্রশ্ন অহনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?
লাহোরে হঠাৎ বিস্ফোরণ, যা জানা গেলো?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ
পাকিস্তানের সম্ভাব্য হামলার জন্য ভারতের রাজ্যগুলোকে সতর্ক থাকার নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে করা আপিলের রায় ২৭ মে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন
আজ বিশ্ব গাধা দিবস: যে কারণে দিনটি মনে রাখবেন

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
ভারতের আরও একটি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট
চাঁদা না পেয়ে হামলা লুট

খবর

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার
আড়াই কোটি টাকার জমি উদ্ধার

দেশগ্রাম

মা
মা

সাহিত্য

‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’
‘কেউ প্রমাণ দিতে পারবে না’

মাঠে ময়দানে