শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ জুন, ২০২১

প্রবৃদ্ধির পরিমাপে মানুষের জীবন চলে না

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
প্রবৃদ্ধির পরিমাপে মানুষের জীবন চলে না

দেশের অর্থনীতি যদি ভালো থাকে, তবেই প্রবৃদ্ধির উচ্চতর ধারা অব্যাহত থাকবে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিটা কত অর্জিত হলো সেটি বড় বিষয় নয়। বড় বিষয় হলো মানুষ কেমন আছে? মানুষের জীবন-মান বাড়ল কি না। আয়-রোজগার বাড়ল কিনা-স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও মানব উন্নয়ন খাতের কতটুকু উন্নতি হলো। বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান হলো কি না? দারিদ্র্য কমল নাকি বাড়ল। সেটি নির্ভর করে এসবের ওপরই। ফলে এসব বিষয় যদি ঠিক থাকে, তাহলে প্রবৃদ্ধি এমনিতেই বাড়বে। আমি তো বলি প্রবৃদ্ধির পরিমাপে মানুষের জীবন চলে না। বরং মানুষের জীবন-মান উন্নত হলেই কেবল প্রবৃদ্ধিতে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করেন বিশ্বব্যাংক ঢাকা অফিসের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ (মুখ্য) ড. জাহিদ হোসেন। গত বুধবার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। করোনাভাইরাস মহামারীতে বিপর্যস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধার, করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন সংগ্রহ এবং প্রয়োগের প্রসঙ্গ টেনে ড. জাহিদ হোসেন বলেন, অর্থনীতি রিকোভারিতে হয়তো অনেক দেশের তুলনায় আমরা ভালো করেছি। কিন্তু এখানে আমাদের আরও ভালো করার সুযোগ ছিল। প্রথমে যেসব প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছিল সেগুলোর সুষ্ঠু বাস্তবায়ন করতে পারলে অর্থনীতির গতিটা আরও ইতিবাচক থাকত। আর ভ্যাকসিন সংগ্রহ করতে গিয়ে আমরা রাজনৈতিকভাবে সঠিক কৌশল নিতে পারিনি। ফলে একক উৎসের ওপর নির্ভর করে আমরা পিছিয়ে গেছি। এখন যদিও ভিন্ন ভিন্ন সোর্স থেকে ভ্যাকসিন আনার চেষ্টা চলছে। দু-একটি জায়গা থেকে এসেছেও। সেগুলোর প্রয়োগও শুরু হয়েছে। কিন্তু এসব ক্ষেত্রেও আমরা আমাদের সঠিক কৌশল কাজে লাগাতে পারিনি। এখানে কূটনৈতিক ব্যর্থতা জড়িত। ফলে ভ্যাকসিন সংগ্রহ ও প্রাপ্তির বিষয়ে নানামুখী জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে বলে তিনি মনে করেন। অর্থনীতি সচল করার ক্ষেত্রে ডিজিটাল ইকোনমি বিরাট এক ভূমিকা রেখেছে। কিন্তু প্রযুক্তিগত সমস্যাগুলো আমরা কতটা সমাধান করলাম। ইন্টারনেটের গতি বাড়ানো, এ সংক্রান্ত ডিভাইসের দাম কতটা কমালাম। না হলে তো ই-কমার্সের পরিধি বাড়ানো সম্ভব নয়। এ জন্য তাদের ব্যবসায়িক খরচটা কমানো দরকার।

তিনি বলেন, ইকোনমিক রিকোভারি বলতে আমরা এখন আগের জায়গায় যেতে না পারলেও অনেকটাই সামাল দিতে পেরেছি। কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে আমরা এর একটা প্রভাব দেখতে পাই। আগে সব থেমে গিয়েছিল। এখন আবার ধীরে ধীরে চলছে। কিন্তু আয়ের ক্ষেত্রে সেটার প্রভাব খুবই কম। মানুষের কাজ শুরু হলেও আয় যে কমে গেছে, সেখানেই রয়েছে। মানুষের আয় ধপ করে নিচে নেমেছে। অনেক জরিপে দেখা গেছে, মানুষের আয় কমে গেছে। কিন্তু সার্বিকভাবে যদি বলি তাহলে বলতে হবে কর্ম যতটা ফিরেছে, আয় ততটা ফিরেনি। কাজের ক্ষেত্রে যে মন্দা সৃষ্টি হয়েছিল সেটি পুরোপুরি কেটে যায়নি। তবে কাজকর্ম শুরু হয়েছে। এখানে শুধু জরিপ নয়, সামষ্টিক অর্থনীতির যে সূচকগুলো রয়েছে সেগুলো দেখলেও বোঝা যায় আমরা কোন পর্যায়ে আছি।

করোনায় সৃষ্ট নতুন দারিদ্র্য প্রসঙ্গে ড. জাহিদ হোসেন বলেন, দারিদ্র্য নির্ণয়ের জন্য অনেক মেজারমেন্ট আছে। এটা একক কোনো সূচক দিয়ে নির্ণয় করা যায় না। সারা বছর তাদের পেছনে লেগে থেকে তাদের জীবনধারণের ধরনগুলোকে আমলে নিতে হবে। ওই ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করে জরিপ করা হয়। এখানে এখন তো তাৎক্ষণিকভাবে একটা পদ্ধতি ব্যবহার করা হচ্ছে। আবার একই সঙ্গে নতুন দরিদ্রদের সহযোগিতাও করা হচ্ছে। এটি তো শুধু আমাদের এখানে নয়। বিশ্বের সর্বত্রই এর একটা নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। কিন্তু সরকার যদি সেটিকে আমলে না নেয় তাহলে আমরা কি ধরে নেব যে দরিদ্র লোকের সংখ্যা বাড়েনি। সেটা তো ঠিক নয়। নতুন করে কিছু লোক দারিদ্র্যের কশাঘাতে পড়েছে। ফলে এটা বলা যায় নতুন দরিদ্র তো কিছু হয়েছেই। এটি মানতেই হবে। কোনো সংস্থা জরিপ করেনি বলে নতুন দরিদ্র হয়নি, এটা তো বলা যাবে না। এখন যে অবস্থা তাতে যদি ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগ হয় তাহলে কর্মসংস্থান হবে। কর্মসংস্থান হলে মানুষের আয় হবে। আয় বাড়বেও। এটার ওপর বিনিয়োগের চিত্রটা দেখুন-এখানে দুটি সূচক আছে-একটা হলো যন্ত্রপাতির আমদানি আর অন্যটা ব্যক্তি খাতের ঋণপ্রবাহ। দুটিই তো খুব দুর্বল। যন্ত্রপাতি আমদানি তো বেশ বড় নেগেটিভ ছিল। এখন সেটি সামান্য কমেছে। আর ব্যক্তি খাতের ঋণপ্রবাহ অব্যাহতভাবে কমছেই। অথচ বহির্বিশ্বের অর্থনীতি কিন্তু বেশ ভালোভাবেই রিকোভারি করছে। তাদের অবস্থাও খুব খারাপ ছিল। আগামী বছর ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে কি না-বাজেট ঘাটতি ৬ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে এ দুটি বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সম্পর্কিত যে সূচকগুলো রয়েছে, সেগুলো যেসব কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত এসব সচল রাখাই এখন চ্যালেঞ্জ। প্রবৃদ্ধির চালিকাশক্তি হিসেবে কর্মসংস্থান, ব্যবসা-বিনিয়োগ, উৎপাদনসহ সামগ্রিক অর্থনীতি যদি সচল রাখতে পারি তাহলে প্রবৃদ্ধি এমনিতেই বাড়বে। তবে ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়তো হবে না। চলতি বছরের প্রবৃদ্ধি কত হতে পারে সেটিই তো চূড়ান্ত হয়নি। ফলে আগামী বছর কত হবে সেটা তো এখনই বলা মুশকিল। যেহেতু এবারের পরিস্থিতিটা একেবারেই ভিন্ন। এখন তো ভিত্তিটাই ধরা কঠিন। এখন তো শুধু ভবিষ্যৎ নিয়ে বলতে হচ্ছে না। অতীতকে নিয়েও ভাবতে হচ্ছে। অর্থাৎ শুধু ফোরকাস্ট নয়, ব্যাককাস্টও করতে হচ্ছে। এটা কিন্তু করোনার আগে ছিল না।

রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে প্রস্তাবিত বাজেটে অনেক জায়গায় কর ছাড়ের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। আবার রাজস্ব আদায় বাড়ানোর কথাও বলা হয়েছে। কিন্তু বড় কোনো উদ্যোগ নেই। ইএফটি মেশিন বসানোর, ভ্যাট অটোমেশনের ব্যাপারে তেমন বড় কোনো উদ্যোগও নেই। শুধু সাহিত্যটাই রয়েছে। ফলে এখানে কতগুলো বিপরীতমুখী বিষয় রয়েছে। তবে হ্যাঁ, ব্যবসা-বাণিজ্য চাঙা করার কতগুলো উদ্যোগের কথা বলা হয়েছে সেগুলো কাজে লাগাতে পারলে হয়তো অর্থনীতি লাভবান হবে। তিনি বলেন, ভ্যাকসিন জোগাড় করতে পারলে দেড় বিলিয়ন ডলারের যে কমিটমেন্টে আছে উন্নয়ন সহযোগীদের সেটা পাওয়া যাবে। কিন্তু এটা একটা বড় চ্যালেঞ্জ। এ ছাড়া বাজেট সহায়তার হিসেবে দুই বিলিয়ন ডলারের কথা আছে, সেখানে আবার কতগুলো সংস্কারের ইস্যু আছে। এগুলো করতে না পারলে সেটাও তো আসবে না। ফলে বাজেট ঘাটতি অর্থায়নের পুরো চিত্র পরিষ্কার নয়। ভ্যাকসিন নিয়ে আমরা একটা ঝুঁকিপূর্ণ কৌশলের মধ্যে ছিলাম। একক উৎসের ওপর ভরসা করা ঠিক হয়নি। এটা বহুমুখী করা উচিত ছিল।

বাজেট বাস্তবায়ন ও মেগা প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সার্বিকভাবে এডিপি বাস্তবায়নে যে সমস্যাগুলো সেখানে প্রতি বছর নতুন নতুন প্রকল্প যুক্ত হয়। কিন্তু চলমান প্রকল্পগুলো শেষ করার ব্যাপারে যে পরিকল্পনা থাকে সেটি বাস্তবায়ন হয় না। এডিপিতে প্রকল্প ঢুকছে কিন্তু সে অনুপাতে তো প্রকল্প সমাপ্ত হয় না। প্রকল্প বাস্তবায়নে সক্ষমতার যে অভাব, সেটা তো আগের জায়গাতেই রয়ে গেছে। এখানে প্রকল্প শুরু করতেই অনেক সময় লেগে যায়। প্রকিউরমেন্টেও অনেক সময় নষ্ট হয়। এর মধ্যে আবার বদলি হয়ে যায়। ইজিপি করা সত্ত্বেও কেনাকাটার ক্ষেত্রে দৃশ্যমান কোনো পরিবর্তন চোখে পড়েনি।

ড. জাহিদ হোসেন বলেন, রিজার্ভ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আমরা কতটা সক্ষমতা অর্জন করেছি। এর ভালো-মন্দ দিক পর্যালোচনায় তিনি বলেন, এটার পক্ষে একটি মাত্র যুক্তি আছে। সেটা হলো এর সুদের হার ২ শতাংশ। রিজার্ভ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সুদের হার খুবই কম। সেখানে সোয়াপের অধীনে ২ শতাংশ সুদ কম না। কিন্তু সমস্যা হলো, রিটার্ন যেমন দেখতে হবে, রিস্কটাও তো দেখতে হবে। শ্রীলঙ্কা সরকারের সভরেন ক্রেডিট রেটিংটাও দেখতে হবে। আবার তারা কারেন্সিতে রি-পেমেন্ট করবে সেটাও দেখার বিষয়। তারা তো আমাদের ডলারে দেবে না। দেবে শ্রীলঙ্কার কারেন্সিতে। যদি ডলার দিতে না পারে, তখন বলবে সিকিউরিটি মানি হিসেবে শ্রীলঙ্কান কারেন্সি তো দিয়েছি। কিন্তু সেটা তো ওয়ার্ল্ডওয়াইড লেনদেন হয় না। ফলে আমি বলব এটা একটা ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগ।

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
সর্বশেষ খবর
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন
খুলনায় পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বিষয়ক সচেতনতা ক্যাম্পেইন

৬ সেকেন্ড আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা
জুবিনের জন্মদিনে স্ত্রী গরিমার আবেগঘন বার্তা

১ মিনিট আগে | শোবিজ

সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের
সৌদিকে ন্যাটোর বাইরে প্রধান মিত্র ঘোষণা ট্রাম্পের

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র
'ব্যানফ ফেস্টিভালে' এভারেস্টজয়ী নিশাতকে নিয়ে তথ্যচিত্র

৭ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের
প্রাচীনকালে চাঁদে তুষারপাত হতো ধারণা বিজ্ঞানীদের

১০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি
সুষ্ঠু নির্বাচন করতে ইসি ওয়াদাবদ্ধ: সিইসি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল
ঠাকুরগাঁওয়ে বিসিক উদ্যোক্তা মেলায় ৬০ স্টল

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা
ভিসা আবেদন নিয়ে জার্মান দূতাবাসের সতর্কবার্তা

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫
কাউখালীতে নাশকতার অভিযোগে আটক ৫

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন
কুমিল্লায় ৪ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক ক্বিরাত সম্মেলন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে
কিডনি দান ও ৫৬ বার রক্ত দেওয়া সেই মুন্না আজ মৃত্যুর মুখে

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার
মঙ্গলগ্রহে অচেনা শিলা খুঁজে পেল নাসার রোভার

৫৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ
তেঁতুলিয়ায় তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি, বেড়েছে শীতের আমেজ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি
ন্যাটোর বাইরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মিত্রের তালিকায় সৌদি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস
আজ বিশ্ব পুরুষ দিবস

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর
জাতিসংঘ রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিলে ফিলিস্তিনি কর্মকর্তাদের হত্যার হুমকি ইসরায়েলি মন্ত্রীর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে প্লাস্টিক কারখানায় আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন
সেই আফিয়ার পিতৃত্বের স্বীকৃতি পেতে ডিএনএ পরীক্ষার আবেদন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা
কানাডায় ‘দেওয়ান গাজীর কিসসা’ মঞ্চায়নের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন
মুশফিকের ঐতিহাসিক টেস্ট ম্যাচে বিসিবির বিশেষ আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স
মুকুটসহ যা যা পান একজন মিস ইউনিভার্স

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন