শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২২ জুন, ২০২১

প্রবৃদ্ধির পরিমাপে মানুষের জীবন চলে না

মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
প্রবৃদ্ধির পরিমাপে মানুষের জীবন চলে না

দেশের অর্থনীতি যদি ভালো থাকে, তবেই প্রবৃদ্ধির উচ্চতর ধারা অব্যাহত থাকবে। অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিটা কত অর্জিত হলো সেটি বড় বিষয় নয়। বড় বিষয় হলো মানুষ কেমন আছে? মানুষের জীবন-মান বাড়ল কি না। আয়-রোজগার বাড়ল কিনা-স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও মানব উন্নয়ন খাতের কতটুকু উন্নতি হলো। বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান হলো কি না? দারিদ্র্য কমল নাকি বাড়ল। সেটি নির্ভর করে এসবের ওপরই। ফলে এসব বিষয় যদি ঠিক থাকে, তাহলে প্রবৃদ্ধি এমনিতেই বাড়বে। আমি তো বলি প্রবৃদ্ধির পরিমাপে মানুষের জীবন চলে না। বরং মানুষের জীবন-মান উন্নত হলেই কেবল প্রবৃদ্ধিতে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে বলে মনে করেন বিশ্বব্যাংক ঢাকা অফিসের সাবেক প্রধান অর্থনীতিবিদ (মুখ্য) ড. জাহিদ হোসেন। গত বুধবার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা বলেন। করোনাভাইরাস মহামারীতে বিপর্যস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধার, করোনাভাইরাসের ভ্যাকসিন সংগ্রহ এবং প্রয়োগের প্রসঙ্গ টেনে ড. জাহিদ হোসেন বলেন, অর্থনীতি রিকোভারিতে হয়তো অনেক দেশের তুলনায় আমরা ভালো করেছি। কিন্তু এখানে আমাদের আরও ভালো করার সুযোগ ছিল। প্রথমে যেসব প্যাকেজ ঘোষণা করা হয়েছিল সেগুলোর সুষ্ঠু বাস্তবায়ন করতে পারলে অর্থনীতির গতিটা আরও ইতিবাচক থাকত। আর ভ্যাকসিন সংগ্রহ করতে গিয়ে আমরা রাজনৈতিকভাবে সঠিক কৌশল নিতে পারিনি। ফলে একক উৎসের ওপর নির্ভর করে আমরা পিছিয়ে গেছি। এখন যদিও ভিন্ন ভিন্ন সোর্স থেকে ভ্যাকসিন আনার চেষ্টা চলছে। দু-একটি জায়গা থেকে এসেছেও। সেগুলোর প্রয়োগও শুরু হয়েছে। কিন্তু এসব ক্ষেত্রেও আমরা আমাদের সঠিক কৌশল কাজে লাগাতে পারিনি। এখানে কূটনৈতিক ব্যর্থতা জড়িত। ফলে ভ্যাকসিন সংগ্রহ ও প্রাপ্তির বিষয়ে নানামুখী জটিলতার সৃষ্টি হয়েছে বলে তিনি মনে করেন। অর্থনীতি সচল করার ক্ষেত্রে ডিজিটাল ইকোনমি বিরাট এক ভূমিকা রেখেছে। কিন্তু প্রযুক্তিগত সমস্যাগুলো আমরা কতটা সমাধান করলাম। ইন্টারনেটের গতি বাড়ানো, এ সংক্রান্ত ডিভাইসের দাম কতটা কমালাম। না হলে তো ই-কমার্সের পরিধি বাড়ানো সম্ভব নয়। এ জন্য তাদের ব্যবসায়িক খরচটা কমানো দরকার।

তিনি বলেন, ইকোনমিক রিকোভারি বলতে আমরা এখন আগের জায়গায় যেতে না পারলেও অনেকটাই সামাল দিতে পেরেছি। কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে আমরা এর একটা প্রভাব দেখতে পাই। আগে সব থেমে গিয়েছিল। এখন আবার ধীরে ধীরে চলছে। কিন্তু আয়ের ক্ষেত্রে সেটার প্রভাব খুবই কম। মানুষের কাজ শুরু হলেও আয় যে কমে গেছে, সেখানেই রয়েছে। মানুষের আয় ধপ করে নিচে নেমেছে। অনেক জরিপে দেখা গেছে, মানুষের আয় কমে গেছে। কিন্তু সার্বিকভাবে যদি বলি তাহলে বলতে হবে কর্ম যতটা ফিরেছে, আয় ততটা ফিরেনি। কাজের ক্ষেত্রে যে মন্দা সৃষ্টি হয়েছিল সেটি পুরোপুরি কেটে যায়নি। তবে কাজকর্ম শুরু হয়েছে। এখানে শুধু জরিপ নয়, সামষ্টিক অর্থনীতির যে সূচকগুলো রয়েছে সেগুলো দেখলেও বোঝা যায় আমরা কোন পর্যায়ে আছি।

করোনায় সৃষ্ট নতুন দারিদ্র্য প্রসঙ্গে ড. জাহিদ হোসেন বলেন, দারিদ্র্য নির্ণয়ের জন্য অনেক মেজারমেন্ট আছে। এটা একক কোনো সূচক দিয়ে নির্ণয় করা যায় না। সারা বছর তাদের পেছনে লেগে থেকে তাদের জীবনধারণের ধরনগুলোকে আমলে নিতে হবে। ওই ধরনের পদ্ধতি ব্যবহার করে জরিপ করা হয়। এখানে এখন তো তাৎক্ষণিকভাবে একটা পদ্ধতি ব্যবহার করা হচ্ছে। আবার একই সঙ্গে নতুন দরিদ্রদের সহযোগিতাও করা হচ্ছে। এটি তো শুধু আমাদের এখানে নয়। বিশ্বের সর্বত্রই এর একটা নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। কিন্তু সরকার যদি সেটিকে আমলে না নেয় তাহলে আমরা কি ধরে নেব যে দরিদ্র লোকের সংখ্যা বাড়েনি। সেটা তো ঠিক নয়। নতুন করে কিছু লোক দারিদ্র্যের কশাঘাতে পড়েছে। ফলে এটা বলা যায় নতুন দরিদ্র তো কিছু হয়েছেই। এটি মানতেই হবে। কোনো সংস্থা জরিপ করেনি বলে নতুন দরিদ্র হয়নি, এটা তো বলা যাবে না। এখন যে অবস্থা তাতে যদি ব্যক্তি খাতের বিনিয়োগ হয় তাহলে কর্মসংস্থান হবে। কর্মসংস্থান হলে মানুষের আয় হবে। আয় বাড়বেও। এটার ওপর বিনিয়োগের চিত্রটা দেখুন-এখানে দুটি সূচক আছে-একটা হলো যন্ত্রপাতির আমদানি আর অন্যটা ব্যক্তি খাতের ঋণপ্রবাহ। দুটিই তো খুব দুর্বল। যন্ত্রপাতি আমদানি তো বেশ বড় নেগেটিভ ছিল। এখন সেটি সামান্য কমেছে। আর ব্যক্তি খাতের ঋণপ্রবাহ অব্যাহতভাবে কমছেই। অথচ বহির্বিশ্বের অর্থনীতি কিন্তু বেশ ভালোভাবেই রিকোভারি করছে। তাদের অবস্থাও খুব খারাপ ছিল। আগামী বছর ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জিত হবে কি না-বাজেট ঘাটতি ৬ শতাংশ ছাড়িয়ে যাবে এ দুটি বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, প্রবৃদ্ধির সঙ্গে সম্পর্কিত যে সূচকগুলো রয়েছে, সেগুলো যেসব কর্মকান্ডের সঙ্গে জড়িত এসব সচল রাখাই এখন চ্যালেঞ্জ। প্রবৃদ্ধির চালিকাশক্তি হিসেবে কর্মসংস্থান, ব্যবসা-বিনিয়োগ, উৎপাদনসহ সামগ্রিক অর্থনীতি যদি সচল রাখতে পারি তাহলে প্রবৃদ্ধি এমনিতেই বাড়বে। তবে ৭ দশমিক ২ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়তো হবে না। চলতি বছরের প্রবৃদ্ধি কত হতে পারে সেটিই তো চূড়ান্ত হয়নি। ফলে আগামী বছর কত হবে সেটা তো এখনই বলা মুশকিল। যেহেতু এবারের পরিস্থিতিটা একেবারেই ভিন্ন। এখন তো ভিত্তিটাই ধরা কঠিন। এখন তো শুধু ভবিষ্যৎ নিয়ে বলতে হচ্ছে না। অতীতকে নিয়েও ভাবতে হচ্ছে। অর্থাৎ শুধু ফোরকাস্ট নয়, ব্যাককাস্টও করতে হচ্ছে। এটা কিন্তু করোনার আগে ছিল না।

রাজস্ব আদায়ের ক্ষেত্রে প্রস্তাবিত বাজেটে অনেক জায়গায় কর ছাড়ের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। আবার রাজস্ব আদায় বাড়ানোর কথাও বলা হয়েছে। কিন্তু বড় কোনো উদ্যোগ নেই। ইএফটি মেশিন বসানোর, ভ্যাট অটোমেশনের ব্যাপারে তেমন বড় কোনো উদ্যোগও নেই। শুধু সাহিত্যটাই রয়েছে। ফলে এখানে কতগুলো বিপরীতমুখী বিষয় রয়েছে। তবে হ্যাঁ, ব্যবসা-বাণিজ্য চাঙা করার কতগুলো উদ্যোগের কথা বলা হয়েছে সেগুলো কাজে লাগাতে পারলে হয়তো অর্থনীতি লাভবান হবে। তিনি বলেন, ভ্যাকসিন জোগাড় করতে পারলে দেড় বিলিয়ন ডলারের যে কমিটমেন্টে আছে উন্নয়ন সহযোগীদের সেটা পাওয়া যাবে। কিন্তু এটা একটা বড় চ্যালেঞ্জ। এ ছাড়া বাজেট সহায়তার হিসেবে দুই বিলিয়ন ডলারের কথা আছে, সেখানে আবার কতগুলো সংস্কারের ইস্যু আছে। এগুলো করতে না পারলে সেটাও তো আসবে না। ফলে বাজেট ঘাটতি অর্থায়নের পুরো চিত্র পরিষ্কার নয়। ভ্যাকসিন নিয়ে আমরা একটা ঝুঁকিপূর্ণ কৌশলের মধ্যে ছিলাম। একক উৎসের ওপর ভরসা করা ঠিক হয়নি। এটা বহুমুখী করা উচিত ছিল।

বাজেট বাস্তবায়ন ও মেগা প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়ন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সার্বিকভাবে এডিপি বাস্তবায়নে যে সমস্যাগুলো সেখানে প্রতি বছর নতুন নতুন প্রকল্প যুক্ত হয়। কিন্তু চলমান প্রকল্পগুলো শেষ করার ব্যাপারে যে পরিকল্পনা থাকে সেটি বাস্তবায়ন হয় না। এডিপিতে প্রকল্প ঢুকছে কিন্তু সে অনুপাতে তো প্রকল্প সমাপ্ত হয় না। প্রকল্প বাস্তবায়নে সক্ষমতার যে অভাব, সেটা তো আগের জায়গাতেই রয়ে গেছে। এখানে প্রকল্প শুরু করতেই অনেক সময় লেগে যায়। প্রকিউরমেন্টেও অনেক সময় নষ্ট হয়। এর মধ্যে আবার বদলি হয়ে যায়। ইজিপি করা সত্ত্বেও কেনাকাটার ক্ষেত্রে দৃশ্যমান কোনো পরিবর্তন চোখে পড়েনি।

ড. জাহিদ হোসেন বলেন, রিজার্ভ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আমরা কতটা সক্ষমতা অর্জন করেছি। এর ভালো-মন্দ দিক পর্যালোচনায় তিনি বলেন, এটার পক্ষে একটি মাত্র যুক্তি আছে। সেটা হলো এর সুদের হার ২ শতাংশ। রিজার্ভ বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সুদের হার খুবই কম। সেখানে সোয়াপের অধীনে ২ শতাংশ সুদ কম না। কিন্তু সমস্যা হলো, রিটার্ন যেমন দেখতে হবে, রিস্কটাও তো দেখতে হবে। শ্রীলঙ্কা সরকারের সভরেন ক্রেডিট রেটিংটাও দেখতে হবে। আবার তারা কারেন্সিতে রি-পেমেন্ট করবে সেটাও দেখার বিষয়। তারা তো আমাদের ডলারে দেবে না। দেবে শ্রীলঙ্কার কারেন্সিতে। যদি ডলার দিতে না পারে, তখন বলবে সিকিউরিটি মানি হিসেবে শ্রীলঙ্কান কারেন্সি তো দিয়েছি। কিন্তু সেটা তো ওয়ার্ল্ডওয়াইড লেনদেন হয় না। ফলে আমি বলব এটা একটা ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগ।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে