শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ জুন, ২০২১

অভিযান হয় গ্রেফতার হয় বন্ধ হয় না মাদক স্পট

মাহবুব মমতাজী
প্রিন্ট ভার্সন
অভিযান হয় গ্রেফতার হয় বন্ধ হয় না মাদক স্পট

চিহ্নিত মাদকের সবগুলো স্পটেই অভিযান চলছে। গ্রেফতারও হচ্ছে একের পর এক মাদক কারবারী। তবুও মাদক বিক্রি বন্ধ হয়নি। মাদকসেবীরা পরিচিত মাদক ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে খুব সহজেই মাদক সংগ্রহ করতে পারছেন। নানা কৌশলে মাদক ব্যবসায়ীরা বাহকের মাধ্যমে মাদকসেবীর কাছে পৌঁছে দিচ্ছে। মাদক বহনে নারী ও শিশুদের বেশি ব্যবহার করা হয়। তেলের লরি, গ্যাসের সিলিন্ডার, মৌসুমি ফল ও শাড়ির ভিতরে ভরে ইয়াবা এক স্থান থেকে অন্য স্থানে নিয়ে যাচ্ছে।

রাজধানীতে মাদকের স্পটগুলোর মধ্যে কড়াইল বস্তি, মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্প, তেজগাঁও রেললাইন বস্তি এবং পল্লবীর বিভিন্ন বিহারি ক্যাম্পেও থেমে নেই মাদকের কেনাবেচা। 

ঢাকা মহানগরের থানাগুলোর অভিযানে শুধু চলতি মাসে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে ১ হাজার ৩০৩ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সূত্র বলছে, কক্সবাজার ও টেকনাফ থেকে নানা কৌশলে ঢাকায় নিয়ে আসা হচ্ছে ইয়াবার চালান। বহনকারীদের শরীরে বিশেষ ডিভাইস বেঁধে দিয়ে আত্মগোপনে থেকে ওই ডিভাইসের মাধ্যমে বহনকারীর গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে মাদক ব্যবসায়ীরা। এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর নজর এড়াতে এমন সব কায়দায় ইয়াবার চালান বহন করা হয়, যাতে বহনকারীর জন্য মৃত্যুঝুঁকিও থাকে। বিশেষ করে চোরাচালানে শিশুসহ বিভিন্নজনের পাকস্থলী ব্যবহার করা হয়। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (এডিসি-মিডিয়া) ইফতেখায়রুল ইসলাম জানান, মাদকের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে পুলিশ সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করার পরও মাদক পুরোপুরি নিশ্চিহ্ন হয়নি। এটি আসলে একটি সামগ্রিক কর্মযজ্ঞের বিষয়। শুধু আইনশৃঙ্খলা বাহিনী দিয়ে নয়, সামাজিক প্রতিরোধও গড়ে উঠতে হবে। মাদক ব্যবসায়ীদের সমাজের শত্রু হিসেবে চিহ্নিত করে সামাজিকভাবে বয়কট করতে হবে। এর পাশাপাশি সবাইকে সচেতন করে তুলতে হবে। এর ভয়াবহতা নিয়ে ব্যাপক প্রচারণা চালাতে হবে। প্রত্যেক দায়িত্বপ্রাপ্ত জায়গা থেকে একযোগে কাজ করলে সার্বিকভাবে মাদকের নিয়ন্ত্রণ সম্ভব। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) সূত্র জানায়, নারী ও শিশুর শরীরে বা পোশাকের ভিতরে, শরীরের গোপন স্থানে, রোগী বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স, মাছের পেটে, নারিকেলের ভিতরে, সবজির মধ্যে, গাড়ির সিটের নিচে, ইঞ্জিনের ভিতরে, লঞ্চ বা নৌকা-ট্রলারের গোপন স্থানসহ আরও নানা কৌশলে চলছে ইয়াবা ও গাঁজার পাচার।

চলতি বছরের গত ২৩ জুন রাজধানীর শ্যাওড়া এলাকায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে আসা একটি তেলের লরিতে তল্লাশি চালায় ডিবি পুলিশ। তল্লাশির এক পর্যায়ে ট্যাংকিতে আঘাত করলে ফাঁপা আওয়াজ আসে। এতে সন্দেহ হয় ডিবি পুলিশের সদস্যদের। এরপর তারা ট্যাংকির ঢাকনা খোলেন। ভিতরে দেখা যায় সারি সারি বস্তা। সেখান থেকে জব্দ করা হয় ৫০ কেজি গাঁজা। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়। একই দিন পৃথক আরেকটি অভিযানে যাত্রাবাড়ী এলাকায় একটি সাদা রঙের প্রাইভেটকারে তল্লাশি চালানো হয়। গাড়ির গায়ে মার্কারের কালিতে লেখা চট্টগ্রাম বন্দর থেকে রিলিজের নম্বর। রেজিস্ট্রেশন হয়নি বলে শোরুমের নম্বর ঝুলিয়ে গাড়িটি চলছিল। তল্লাশির সময় চালক দাবি করেন, গাড়িটি বন্দর থেকে রিলিজ করে গাজীপুরের শোরুমে নেওয়া হচ্ছিল। তল্লাশিকালে গাড়ির পেছনে গ্যাসের সিলিন্ডার দেখে পুলিশের সন্দেহ হয়। কারণ আমদানি করা রিকন্ডিশন্ড গাড়িতে গ্যাস সিলিন্ডার থাকে না। ভিন্ন আদলের এই সিলিন্ডারের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের মুখেই জানা যায় মাদক চোরাচালানের তথ্য। পরে সিলিন্ডার খুলে জব্দ করা হয় ২০ হাজার পিস ইয়াবা ট্যাবলেট।

ডিএমপি সূত্র জানায়, রাজধানীর অন্তত ২২টি মাদক স্পট নিয়ন্ত্রণ করেন ২৫ নারী মাদক ব্যবসায়ী। তাদের একেকজনের বিরুদ্ধে রয়েছে ৪ থেকে ২২টি করে মামলা। অধিকাংশই গ্রেফতারের পর জামিনে বেরিয়ে মাদক ব্যবসা অব্যাহত রাখে। এসব নারীর সবাই পুলিশের তালিকাভুক্ত। আর মাদক স্পটগুলোর মধ্যে আছে- দয়াগঞ্জের রেললাইনের আশপাশ, পল্লবীর দুয়ারীপাড়া বস্তি, ভাসানটেকের সাগরিকা বস্তি ও ভাসানটেকের ১ নম্বর বস্তি, ভাসানটেকের ধামালকোট মাঠসংলগ্ন বস্তি, মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্প, সবুজবাগের ওহাব কলোনি, কামরাঙ্গীরচরের রসুলপুর, কমলাপুর রেলস্টেশনের আশপাশ এবং খিলক্ষেত বাজারের আশপাশ। এসব স্পট নিয়ন্ত্রণে যাদের নাম পাওয়া যায় তারা হচ্ছে- রহিমা, সুফিয়া, সালেহা বেগম, মোরশেদা, স্বপ্না, ফারহানা আক্তার ওরফে পাপিয়া, শামসুননাহার চম্পা, সুফিয়া আক্তার শোভা, তানিয়া বেগম, শাহিনুর বেগম ওরফে দিনারা ওরফে মিনারা, শাহনাজ, জমিলা খাতুন ও নাজমা বেগম।

মিরপুরে মাদকের ভয়ঙ্কর সিন্ডিকেট : রাজধানীর মিরপুর মাদকের অন্যতম আখড়া। বছরের পর বছর ধরে ভয়াবহ মাদকের বিস্তার এই এলাকায়। মিরপুরে গত ১০ বছরে মাদকের জের ধরে অন্তত ১৯টি খুনের ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে। গত বছরের আগস্টে সাব্বির নামের এক কিশোরকে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় মাদক ব্যবসায়ী লেংড়া রুবেলের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করে সাব্বিরের পরিবার। একই বছরের ২৩ জুলাই সিগারেট সেবনকে কেন্দ্র করে বিপ্লবের সঙ্গে মাদক ব্যবসায়ী ইমতিয়াজ ও রনির কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে ইমতিয়াজ ও রনি বিপ্লবকে এলোপাতাড়িভাবে মারধর করেন এবং ইট দিয়ে তার মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করেন। পরে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান বিপ্লব হাওলাদার। এ ঘটনায় ২৬ জুলাই পল্লবী থানায় একটি হত্যা মামলা হয়। ২০১৪ সালের ২২ এপ্রিল মিরপুর দক্ষিণ পীরেরবাগের একটি নির্মাণাধীন ভবনের সামনে থেকে জাহাঙ্গীর আলম ও কাইয়ুম নামের দুই ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করা হয়। তাদের এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করা হয়। ঘটনার পর হত্যা মামলার তদন্ত-সংশ্লিষ্ট মিরপুর থানা পুলিশ জানায়, মাদক-সংক্রান্ত বিরোধের জেরে তাদের হত্যা করা হয়। প্রাপ্ত তথ্যানুযায়ী, মিরপুর মডেল থানা এলাকায় আটটি, পল্লবী থানা এলাকায় ২৪টি, কাফরুল থানা এলাকায় ১০টি, শাহ আলী থানায় চারটি এবং রূপনগর, ভাসানটেক ও দারুসসালাম থানা এলাকায় রয়েছে ১০টি মাদকের স্পট। এসব এলাকায় আরও অনেক ভাসমান মাদকের স্পট রয়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
প্রতি ১০ শিশুর ৪ জনের রক্তে সিসার মাত্রা উদ্বেগজনক
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নারী কাবাডি বিশ্বকাপের ট্রফি উন্মোচন
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য নয়
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উন্নতি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
গণতন্ত্রের লড়াইয়ে ভাসানী পথপ্রদর্শক
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
ইসিকে শক্ত থাকার পরামর্শ দলগুলোর
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া
পাকিস্তান–আফগানিস্তান উত্তেজনা কমাতে মধ্যস্থতায় আগ্রহী রাশিয়া

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরে বিদেশি রিভলভারসহ ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

হাসিনার রায় ঘিরে কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী
হাসিনার রায় ঘিরে কড়া নিরাপত্তার চাদরে রাজধানী

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৭ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

১৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে
নভেম্বরের প্রধমার্ধে প্রবাসী আয় ২৩.১ শতাংশ বেড়েছে

২৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?
আজ ঢাকার বাতাসে কতটা দূষণ?

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি
গ্রিস থেকে গ্যাস আমদানি করবে ইউক্রেন: জেলেনস্কি

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ
তিতুমীর কলেজের সামনে ও আমতলীতে ককটেল বিস্ফোরণ

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে
মানিকগঞ্জে বেগুন চাষে কৃষকদের আগ্রহ বাড়ছে

৪৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা
রাজধানীতে অপরিবর্তিত থাকবে তাপমাত্রা

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ
মহানবী (সা.)-এর নির্মোহ জীবন ও আত্মত্যাগ

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার
রায়ের আগে ট্রাইব্যুনালে নিরাপত্তা জোরদার

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক
কঙ্গোয় তামা–কোবাল্ট খনিতে সেতু ধসে নিহত ৩২ শ্রমিক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১
লেবাননে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা : নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন
সাভারে ফের পার্কিং করা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব
অধীনদের নামাজের আদেশ দেওয়ার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড
বিশ্বকাপের আশা টিকিয়ে রাখল আয়ারল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার
ইউক্রেনের আরও দুটি গ্রাম দখলের দাবি রাশিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে বনে এলিয়েন নামে!
যে বনে এলিয়েন নামে!

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় থাকা দেশের নাগরিকরা গ্রিন কার্ডও পাবে না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম