শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

গাড়ির চাপে স্থবির মহাসড়ক

রাজধানীতে যানজট, শিমুলিয়া ঘাটে মানুষের ঢল, ঝুঁকি নিয়ে পদ্মা পাড়ি টার্মিনালের ফেরিঘাটে ঠাঁই নেই
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
গাড়ির চাপে স্থবির মহাসড়ক

কোরবানির ঈদ সামনে রেখে লকডাউন তুলে নেওয়ায় ঢাকায় আসা-যাওয়ার দুই দিকে বেড়েছে গাড়ির চাপ। স্থবির হয়ে পড়েছে সড়ক-মহাসড়ক। মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ফেরিঘাটে ঢল নেমেছে ঘরমুখো মানুষের। রেলস্টেশন, বাস টার্মিনাল ও ফেরিঘাটে ঠাঁই নেই। করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়ে ঈদে বাড়ি ফিরছে মানুষ। স্বাস্থ্যবিধি তোয়াক্কা করছে না কেউ।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মেঘনা ও গোমতী সেতুর টোল প্লাজা এলাকায় হালকা যানজট ছিল দিনভর। যান চলাচলে ছিল ধীরগতি। কাঁচপুর থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট। সেই সঙ্গে মহাসড়কের দুই দিকেই যানবাহনের চাপ বেড়েছে।

ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে ১৭ কিলোমিটার এলাকায় থেমে থেমে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। যানজট ছিল ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের নবীনগর থেকে হেমায়েতপুর পর্যন্ত। একদিকে যানজটে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকা, তার ওপর রোদের ভিতরে প্রচ- গরমে নাভিশ্বাস ওঠে যাত্রী ও পরিবহনকর্মীদের। সেই সঙ্গে বিক্রি করতে আনা কোরবানির পশু নিয়ে সড়কে আটকা পড়ে বিপাকে পড়েন মানুষজন।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ১৪ দিনের লকডাউন শেষে গত বৃহস্পতিবার থেকে সড়ক ও মহাসড়কে যানবাহন চলাচল শুরু করেছে। সড়কে পশুবাহী ট্রাকের সংখ্যাও এখন বেশি। গতকাল ছুটির দিনেও সকাল থেকে সব সড়ক- মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজটে আটকা পড়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রী ও পরিবহনকর্মীরা।

রাজধানীতে যানজট : লকডাউন শিথিল হওয়ার দ্বিতীয় দিনে চিরচেনা রূপে ফিরেছে ঢাকা। গতকাল রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে যানজট ছিল। আবার কোথাও ফাঁকা দেখা যায়। তবে গাবতলী, উত্তরা, আবদুল্লাহপুর এলাকায় ছিল তীব্র যানজট। দুই সপ্তাহ পর শিথিল করা বিধিনিষেধের দ্বিতীয় দিনে দেখা গেছে গতিহীন ঢাকার আগের চিত্র। অনেকেই বলছেন, কোরবানির পশুবাহী ট্রাক চলাচল, অতিরিক্ত গাড়ি রাস্তায় নামার কারণে রাজধানীজুড়ে তীব্র যানজট ছিল। শুক্রবার পুরান ঢাকার মিটফোর্ড, সদরঘাট, গুলিস্তানসহ বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক যানজট দেখা যায়। এসব এলাকার বিভিন্ন পাইকারি মার্কেট আজ খোলা থাকায় যানজট বেশি হয়। কোথাও কোথাও ১৫ মিনিটের পথ যেতে এক ঘণ্টা থেকে দেড় ঘণ্টা সময় লেগে যায়।

আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-

মানুষের চাপ শিমুলিয়া ঘাটে

ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে ঘরমুখো মানুষের ঢল নেমেছে মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে। ঢাকা থেকে দক্ষিণ জনপদের জেলাগুলোতে যাওয়ার জন্য পদ্মা পারাপারের গুরুত্বপূর্ণ দুই নৌপথের একটি হলো শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ফেরি রুট। লঞ্চগুলোতে অর্ধেক যাত্রী নিয়ে চলার কথা থাকলেও বাস্তবে ধারণক্ষমতার বেশি যাত্রী নিয়ে পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে নৌযানগুলো। প্রশাসনের পক্ষ থেকে তেমন কোনো তৎপরতাও দেখা যায়নি।  বিধিনিষেধ শিথিলের দ্বিতীয় দিন সকাল হতে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছোট-বড় যানবাহনে চড়ে যাত্রীরা শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটের শিমুলিয়া ঘাটে এসে উপস্থিত হচ্ছেন। ঘাটে আসা যাত্রীরা ফেরি ও লঞ্চযোগে পদ্মা পারাপার হচ্ছেন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে বাড়ি ফেরা মানুষের চাপ। এক পর্যায়ে দুপুরের দিকে জনসমুদ্রে পরিণত হয়ে যায় শিমুলিয়া ঘাট। ঘাট সামলাতে প্রশাসনকে হিমশিম খেতে দেখা গেছে। ঘাট কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, যানবাহন ও যাত্রী পারাপারে নৌরুটে বর্তমানে ১৭টি ফেরি ও ৮২টি লঞ্চ সচল রয়েছে।

এ বিষয়ে বিআইডব্লিউটিসি শিমুলিয়া ঘাটের সহকারী উপ-মহাব্যবস্থাপক শফিকুল ইসলাম জানান, নৌরুটে বর্তমানে ১৭টি ফেরি সচল রয়েছে। ঘাট এলাকায় পারাপারের জন্য যাত্রী ও পণ্যবাহী মিলিয়ে প্রায় ৮০০ থেকে ৯০০ যানবাহন রয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব যানবাহন পারাপার করা হবে। লঞ্চ চালু হওয়ায় ফেরিতে যাত্রী চাপ কমেছে। তবে গণপরিবহন ও প্রচুর ব্যক্তিগত গাড়ি ঘাটে আসায় পণ্যবাহী ট্রাক পারাপারে বেগ পেতে হচ্ছে।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট : ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ার ভাটেরচর এলাকা থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত প্রায় ১২ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়। এখানে রয়েছে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে ছেড়ে যাওয়া যানবাহন আবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা উভয়মুখী যানবাহনের চাপ বেড়েছে।

বাংলাবাজার-শিমুলিয়া ঘাটে ট্রাকের দীর্ঘ সারি : বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে লঞ্চ ও ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে শত শত কোরবানির পশুবাহী ও পণ্যবাহী ট্রাক। দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে এসে ঘাটে পারের অপেক্ষায় রয়েছে ট্রাকগুলো। ফেরিতে কম সংখ্যক পশুবাহী ট্রাক উঠিয়ে বেশির ভাগই ব্যক্তিগত গাড়ি পারাপার হচ্ছে অভিযোগ গরু ব্যবসায়ীদের। ঘণ্টার পর ঘণ্টা তীব্র রোদ ও গরমে গরুগুলো অসুস্থ হয়ে পড়ছে। এদিকে সকাল থেকেই বেড়েছে যাত্রীদের চাপ।

জানা গেছে, শুক্রবার সকাল থেকে দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা পশুবাহী ট্রাক পারাপারের জন্য বাংলাবাজার ঘাটে আসে। অগ্রাধিকার থাকলেও কর্তৃপক্ষ পশুবাহী ট্রাকগুলো কম পারাপার করছে। এদিকে তীব্র রোদ ও গরমে গরুগুলো অসুস্থ হয়ে পড়ছে। ট্রাকে তাম্বুরা টাঙিয়ে পাখা দিয়ে বাতাস করে ও পশুর মাথায় পানি ঢেলেও কাজ হচ্ছে না। এ ছাড়া ফেরি চলাচল শুরু হওয়ায় ঘরমুখো মানুষের ভিড় রয়েছে ঘাটটিতে। ফেরিঘাটে অ্যাম্বুলেন্সসহ ঢাকাগামী ছোট যানবাহনের ভিড় রয়েছে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে বরাবরের মতোই উদাসীন ছিল কোরবানির গরু ব্যবসায়ী, সাধারণ যাত্রীসহ অনেকেই।

বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন আহমেদ জানান, সকাল থেকে নৌরুটে চারটি রো রো ফেরিসহ ১২টি ফেরি চলাচল করছে। শিথিলের ঘোষণা আসার পর থেকেই ঘাটে কোরবানির পশুবাহী ট্রাকের চাপ শুরু হয়। পাশাপাশি কাঁচামালের পরিবহন ও ব্যক্তিগত গাড়ির চাপও রয়েছে।

পাটুরিয়া ঘাটে চাপ বেড়েছে : পাটুরিয়া ঘাটে ছোট গাড়ি, যাত্রীবাহী পরিবহন ও যাত্রীর চাপ বেড়েছে। এ নৌরুটের ১৫টি ফেরি এবং ৩৫টি লঞ্চ সচল থাকায় এখনো ভোগান্তি ছাড়াই পারাপার হচ্ছে যাত্রী ও পরিবহনগুলো। তবে যাত্রীবাহী পরিবহন ও ছোট গাড়ি অগ্রাধিকার দিয়ে পারাপার করায় অন্যান্য পণ্যবাহী পরিবহনের সিরিয়াল পেতে কিছুটা বেগ পেতে হচ্ছে। ফলে ঘাটে প্রায় ৩ শতাধিক পণ্যবাহী পরিবহন পারের অপেক্ষায় রয়েছে। ঘাট এলাকায় যাত্রীদের বেশির ভাগ লোকের মুখে মাস্ক থাকলেও দূরত্বের বালাই নেই। ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে।

দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ভোগান্তি : পদ্মা নদীতে তীব্র স্রোতে ফেরি চলাচল ব্যাহত। ফেরি সংকট ও পশুবাহী গাড়ির চাপে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ঢাকামুখী যাত্রী ও যানবাহন চালকদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা ঢাকামুখী পশুবাহী ট্রাকগুলো। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করে ফেরির নাগাল পাচ্ছে না এসব পশুবাহী ট্রাকের চালকরা। গতকাল দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে ৪ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানবাহনের দীর্ঘ সারি সৃষ্টি হয়।

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ১৭ কিলোমিটার যানজট : ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে ঘরমুখো যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বেড়েছে। এতে শুক্রবার সকাল থেকেই বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থেকে পৌলি পর্যন্ত ১৭ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে চালক ও ঘরমুখো যাত্রীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। এদিকে ঢাকামুখী গরুবাহী ট্রাকের চাপ রয়েছে। এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ইয়াসির আরাফাত জানান, ঈদ সামনে রেখে সড়কে যানবাহনের প্রচুর চাপ রয়েছে। অনেক স্থানে থেমে থেমে চলাচল করছে যানবাহন। যানজট নিরসনে হাইওয়ে থানা পুলিশ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলেও জানান তিনি।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ধীরগতি : কুমিল্লার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মেঘনা ও গোমতী সেতুর টোল প্লাজা এলাকায় যানবাহনের ধীরগতি রয়েছে। সেই সঙ্গে মহাসড়কের দুই দিক থেকে যানবাহনের চাপও বাড়ছে। যানবাহনের চাপ বাড়ায় কুমিল্লার দাউদকান্দি, গৌরীপুর, ইলিয়টগঞ্জ, মাধাইয়া, চান্দিনা ও ময়নামতি ক্যান্টনমেন্টসহ গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলোতেও গাড়ির ধীরগতি দেখা গেছে। সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত এ অবস্থা বিরাজ করছে।

শুক্রবার কুমিল্লা থেকে দাউদকান্দি মেঘনা ও গোমতী সেতুর টোল প্লাজা এলাকা ঘুরে দেখা যায়, স্বাভাবিকের তুলনায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার অংশে গাড়ির চাপ বেড়েছে। সড়কে ঈদে ঘরমুখো মানুষের ব্যক্তিগত পরিবহন, গণপরিবহন ও পশুবাহী পরিবহন দেখা গেছে। অন্যদিকে দাউদকান্দি টোল প্লাজা থেকে চট্টগ্রাম লেনে প্রায় এক কিলোমিটার যানজট তৈরি হয়েছে। তবে এই যানজট স্থায়ী হচ্ছে না।  এ ছাড়া চান্দিনা বাসস্ট্যান্ড থেকে ঊষা জুটমিল পর্যন্ত মহাসড়কের দুই পাশে অন্তত ২ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজটে আটকা পড়ে যাত্রী ও পণ্যবাহী পরিবহন। এতে দুর্ভোগে পড়েন রোগী ও ঈদে ঘরমুখো মানুষ।

এ বিষয়ে কুমিল্লার দাউদকান্দি হাইওয়ে থানার ওসি জহুরুল হক জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে দুই দিক থেকে শুক্রবার বেলা সাড়ে ১০টার দিকে যানবাহনের চাপ বাড়তে শুরু করেছে। মেঘনা ও গোমতী সেতুর টোল প্লাজা এলাকায় ধীরগতি থাকলেও তা স্থায়ী হচ্ছে না। এই জট সৃষ্টি হচ্ছে যানবাহন থেকে টোল আদায়ে। তবে পুলিশ মহাসড়কে যানজট নিরসনে কাজ করছে।

সাভার ও আশুলিয়ায় যানজট : সাভার-আশুলিয়ায় যানজট রাত থেকেই বাড়তে শুরু করেছে। বেলা যত বাড়ছে যানজটে দাঁড়িয়ে থাকা গাড়ির সারিও ততই দীর্ঘ হচ্ছে। লকডাউন শিথিলের দ্বিতীয় দিন শুক্রবার সাভারের দুটি মহাসড়কে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার যানজট লেগে আছে। এ ছাড়া একটি সড়কে ২৫ কিলোমিটার এলাকার বিভিন্ন স্থানে যানবাহনের জটলা লেগে আছে। এ যানজট ও রোদের উত্তাপের কারণে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। সেই সঙ্গে কোরবানির পশু নিয়েও বিপাকে পড়েছেন পাইকাররা।

জানা গেছে, নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের চন্দ্রা থেকে নবীনগর পর্যন্ত ১৯ কিলোমিটার যানজট, ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের নবীনগর থেকে হেমায়েতপুর পর্যন্ত ১৭ কিলোমিটার যানজট। এ ছাড়া টঙ্গী-আশুলিয়া-ইপিজেড সড়কের জামগড়া থেকে ধৌড় পর্যন্ত ২৫ কিলোমিটার সড়কের ভিন্ন স্থানে যানবাহনের জটলা লেগেই ছিল। থেমে থেমে চলছে পরিবহন। এসব মহাসড়কে হাজার হাজার যানবাহন ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে রয়েছে। সাভার হাইওয়ে থানার (ওসি) সাজ্জাত হোসেন বলেন, চন্দ্রা থেকে হেমায়েতপুর পর্যন্ত তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আমরা চেষ্টা করে এখন কিছুটা কমাতে পেরেছি।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট, দিনভর দুর্ভোগ : ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর সেতু থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। গতকাল সকাল থেকে এই পথ দিয়ে চলাচলকারী বিভিন্ন পণ্যবাহী গাড়ির চালক ও দূরপাল্লার বাসের যাত্রীরা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। সরেজমিন দেখা যায়, মহাসড়কে বিভিন্ন পণ্যবাহী গাড়ি ও যাত্রীবাহী বাসের দীর্ঘ সারি তৈরি হয়েছে। সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটার এলাকায় ঈদে ঘরমুখো মানুষ চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষার পরও যানবাহন সামনে এগোতে পারছে না।

তিন কারণে মহাসড়কে যানজট : বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় মহাসড়কের নলকায় ঝুঁকিপূর্ণ সরু সেতু, ফোর লেনের কাজ চলমান ও অতিরিক্ত গাড়ির চাপের কারণে মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। বিশেষ করে নলকা এলাকার সরু ও ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটি যানজটের মাত্রা কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটির কারণে ২৪ ঘণ্টা বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় থেকে নলকা পর্যন্ত যানজট লেগেই রয়েছে। এতে ঈদযাত্রায় চালক ও যাত্রীদের প্রতি বছরের ন্যায় এবারও চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।

জানা যায়, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের ১৬ জেলা এবং খুলনা বিভাগের বেশ কয়েকটি জেলার মানুষের ঘরে ফেরার অন্যতম রুট বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম মহাসড়ক। প্রতি বছর ঈদের আগে নানা কারণে মহাসড়কটি ঈদে ঘরে ফেরা মানুষের দুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এ বছরেও মহাসড়কের নলকার সেতুটি দুর্ভোগের প্রধান কারণ হিসেবে দাঁড়িয়েছে। দেখা যায় যানবাহনগুলো নলকা সেতুতে ওঠেই গতি কমিয়ে দিতে হচ্ছে। এ কারণে সেতুর উভয় প্রান্তে সবসময় শত শত যানবাহন আটক থাকতে হচ্ছে। এতে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। কখনো কখনো এ যানজট তীব্র হয়ে বঙ্গবন্ধু পশ্চিম থেকে নলকা পর্যন্ত ১১ কিলোমিটার, কখনো নলকা থেকে হাটিকুমরুল মোড় পর্যন্ত এবং হাটিকুমরুল থেকে চান্দাইকোনা পর্যন্ত বিস্তৃত হচ্ছে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে যাত্রী ও চালকদের। এ ছাড়াও অতিরিক্ত গাড়ির চাপের কারণে বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় থেকে মুলিবাড়ী পর্যন্ত তীব্র যানজট কখনো বাম্পার টু বাম্পার গাড়ি ধীরগতিতে চলছে।  বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোসাদ্দেক হোসেন জানান, সেতুটির কারণে এই মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। একদিকে গাড়ির চাপ অন্যদিকে সেতু দিয়ে গাড়ি পার হতে সময় লাগছে। এ কারণে থেমে থেমেই যানজট দেখা দিচ্ছে। কখনো কখনো তীব্র যানজট দেখা দিচ্ছে।

গাজীপুরে মহাসড়কের পরিস্থিতি : গাজীপুরের ঢাকা-ময়মনসিংহ এবং ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। লোকজনের চলাচলও বেড়ে গেছে। শুক্রবার ছুটির দিন হওয়ায় সকাল থেকেই পণ্যবাহী বিভিন্ন ধরনের যানবাহনের সঙ্গে ব্যক্তিগত গাড়ি, দূরপাল্লার বাস কোরবানির পশুবাহী ট্রাকের সংখ্যা বেড়ে যায়। এদিকে সাধারণ মানুষ যাদের ঢাকায় কোনো কাজ নেই, তারা আগেভাগে বাড়ি ফেরার চেষ্টা করছেন। তাদের কারণেও সড়কে বাড়তি চাপ রয়েছে।

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা থেকে টঙ্গী পর্যন্ত বিআরটি প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। মহাসড়কের মন্নু ক্রসিং, গাজীপুরা এলাকায় যানবাহন চলাচল করছে থেমে থেমে। টঙ্গী-সিলেট সড়কের মীরেরবাজার থেকে ভোগড়া মোড় পর্যন্ত মালবাহী ট্রাকের কারণে ওই অংশে যানবাহন চলছে থেমে থেমে।

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) ট্রাফিক বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, শুক্রবার ছুটির দিনেও গার্মেন্ট খোলা থাকায় সকাল ও বিকালে মহাসড়কে শ্রমিকদের যাওয়া-আসার কারণে যানবাহন চলেছে ধীরগতিতে। ছুটির দিনে মহাসড়কে সব ধরনের গাড়ি চলাচল শুরু করায় যানবাহনের চাপ বেড়ে যায়। মহাসড়কে অতিরিক্ত গাড়ি থাকায় যান চলাচলে ধীরগতি রয়েছে। তাছাড়া ঈদে ঘরমুখো মানুষের ভিড়ও বাড়ছে। তারপরও সড়কের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ চেষ্টা করে যাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আবার সোনার দামে রেকর্ড
আবার সোনার দামে রেকর্ড
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
পাক-আফগান সংঘাতও বন্ধ করতে চান ট্রাম্প
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
জুলাই আগস্টে মানবতাবিরোধী ব্যাপক অপরাধ
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
তারেক রহমান ভোটের প্রচারে অংশ নেবেন
সর্বশেষ খবর
সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে
সারা দেশে তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকতে পারে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের সঙ্গে ডেনিশ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে ডেনিশ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা, আটক ২
মোংলায় যুবককে পিটিয়ে হত্যা, আটক ২

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ
টাঙ্গাইলকে ঢাকা বিভাগে রাখার দাবিতে যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিচ্ছন্ন তেঁতুলিয়া গড়তে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ
পরিচ্ছন্ন তেঁতুলিয়া গড়তে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগ

১৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দুই লেয়ারে হবে চাকসুর ভোট গণনা: উপ-উপাচার্য
দুই লেয়ারে হবে চাকসুর ভোট গণনা: উপ-উপাচার্য

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অসহায় আয়েশা বেগমের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৮ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে মানব পাচারকারীর কারাদণ্ড
বরিশালে মানব পাচারকারীর কারাদণ্ড

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু: শেষ দিনে আচরণবিধি স্পষ্ট করল নির্বাচন কমিশন
রাকসু: শেষ দিনে আচরণবিধি স্পষ্ট করল নির্বাচন কমিশন

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে কোটি টাকার মূল্যের ভারতীয় শাড়িসহ আটক ২
নারায়ণগঞ্জে কোটি টাকার মূল্যের ভারতীয় শাড়িসহ আটক ২

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক
১ হাজারের বেশি স্কুলে বিতরণ করা হলো টাইলচক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝালকাঠিতে নিজ বাসা থেকে আওয়ামী লীগ নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নিজ বাসা থেকে আওয়ামী লীগ নেত্রীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের
সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় জামায়াত নেতা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ‘বিষাক্ত মদপানে’ একে একে পাঁচজনের মৃত্যু
বগুড়ায় ‘বিষাক্ত মদপানে’ একে একে পাঁচজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম কারাগারে হাজতির মৃত্যু
চট্টগ্রাম কারাগারে হাজতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার
জাবিতে মধ্যরাতে র‍্যাগিং, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৬ শিক্ষার্থীকে সাময়িক বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে : অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশে সংস্কার অগ্রগতি যুক্তরাষ্ট্রের বিনিয়োগ আগ্রহ বাড়াবে : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিমবঙ্গের বন্যায় ভুটানকে দায়ী, ক্ষতিপূরণ চাইলেন মমতা
পশ্চিমবঙ্গের বন্যায় ভুটানকে দায়ী, ক্ষতিপূরণ চাইলেন মমতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় পিতার লাশ আটকে রেখে সম্পত্তি আদায়
বগুড়ায় পিতার লাশ আটকে রেখে সম্পত্তি আদায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ
ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র ছাড়া মধ্যপ্রাচ্য ‌‘ধ্বংস’ হবে : জর্ডানের বাদশাহ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে কৃষিসিনেমা প্রদর্শন
বরিশালে কৃষিসিনেমা প্রদর্শন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষকতার আসল সার্থকতা শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেওয়া: ইউজিসি চেয়ারম্যান
শিক্ষকতার আসল সার্থকতা শিক্ষার্থীর মনে জায়গা করে নেওয়া: ইউজিসি চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুরে কৃষকের অর্ধশতাধিক কলা গাছ কেটে দিয়েছে প্রতিপক্ষরা
মহেশপুরে কৃষকের অর্ধশতাধিক কলা গাছ কেটে দিয়েছে প্রতিপক্ষরা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সেবনে বাধা, বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন
মাদক সেবনে বাধা, বড় ভাইয়ের হাতে ছোট ভাই খুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত মদ পানে আরও একজনের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গায় বিষাক্ত মদ পানে আরও একজনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে মা ইলিশ শিকারের দায়ে ৪৫ জেলে আটক, কারেন্ট জাল জব্দ
চাঁদপুরে মা ইলিশ শিকারের দায়ে ৪৫ জেলে আটক, কারেন্ট জাল জব্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড
এইচএসসি পরীক্ষার ফল পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ জানাল শিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
অস্থির শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়
আরেক দফা পরিবর্তন আসছে অঙ্গীকারনামায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ
বিমসটেক অঞ্চলে ক্রসবর্ডার লেনদেনের উদ্যোগ

শিল্প বাণিজ্য

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের
এবার ইসির কাছে শাপলা প্রতীকের জন্য আবদার বাংলাদেশ কংগ্রেসের

পেছনের পৃষ্ঠা

রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার
রাবিতে শেষ মুহূর্তে জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়
প্রতিদিন ৩ কোটি লিটার পানি অপচয়

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই
রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে সেবক হতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন