শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

গাড়ির চাপে স্থবির মহাসড়ক

রাজধানীতে যানজট, শিমুলিয়া ঘাটে মানুষের ঢল, ঝুঁকি নিয়ে পদ্মা পাড়ি টার্মিনালের ফেরিঘাটে ঠাঁই নেই
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
গাড়ির চাপে স্থবির মহাসড়ক

কোরবানির ঈদ সামনে রেখে লকডাউন তুলে নেওয়ায় ঢাকায় আসা-যাওয়ার দুই দিকে বেড়েছে গাড়ির চাপ। স্থবির হয়ে পড়েছে সড়ক-মহাসড়ক। মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ফেরিঘাটে ঢল নেমেছে ঘরমুখো মানুষের। রেলস্টেশন, বাস টার্মিনাল ও ফেরিঘাটে ঠাঁই নেই। করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়ে ঈদে বাড়ি ফিরছে মানুষ। স্বাস্থ্যবিধি তোয়াক্কা করছে না কেউ।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মেঘনা ও গোমতী সেতুর টোল প্লাজা এলাকায় হালকা যানজট ছিল দিনভর। যান চলাচলে ছিল ধীরগতি। কাঁচপুর থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট। সেই সঙ্গে মহাসড়কের দুই দিকেই যানবাহনের চাপ বেড়েছে।

ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে ১৭ কিলোমিটার এলাকায় থেমে থেমে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। যানজট ছিল ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের নবীনগর থেকে হেমায়েতপুর পর্যন্ত। একদিকে যানজটে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকা, তার ওপর রোদের ভিতরে প্রচ- গরমে নাভিশ্বাস ওঠে যাত্রী ও পরিবহনকর্মীদের। সেই সঙ্গে বিক্রি করতে আনা কোরবানির পশু নিয়ে সড়কে আটকা পড়ে বিপাকে পড়েন মানুষজন।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ১৪ দিনের লকডাউন শেষে গত বৃহস্পতিবার থেকে সড়ক ও মহাসড়কে যানবাহন চলাচল শুরু করেছে। সড়কে পশুবাহী ট্রাকের সংখ্যাও এখন বেশি। গতকাল ছুটির দিনেও সকাল থেকে সব সড়ক- মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজটে আটকা পড়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রী ও পরিবহনকর্মীরা।

রাজধানীতে যানজট : লকডাউন শিথিল হওয়ার দ্বিতীয় দিনে চিরচেনা রূপে ফিরেছে ঢাকা। গতকাল রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে যানজট ছিল। আবার কোথাও ফাঁকা দেখা যায়। তবে গাবতলী, উত্তরা, আবদুল্লাহপুর এলাকায় ছিল তীব্র যানজট। দুই সপ্তাহ পর শিথিল করা বিধিনিষেধের দ্বিতীয় দিনে দেখা গেছে গতিহীন ঢাকার আগের চিত্র। অনেকেই বলছেন, কোরবানির পশুবাহী ট্রাক চলাচল, অতিরিক্ত গাড়ি রাস্তায় নামার কারণে রাজধানীজুড়ে তীব্র যানজট ছিল। শুক্রবার পুরান ঢাকার মিটফোর্ড, সদরঘাট, গুলিস্তানসহ বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক যানজট দেখা যায়। এসব এলাকার বিভিন্ন পাইকারি মার্কেট আজ খোলা থাকায় যানজট বেশি হয়। কোথাও কোথাও ১৫ মিনিটের পথ যেতে এক ঘণ্টা থেকে দেড় ঘণ্টা সময় লেগে যায়।

আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-

মানুষের চাপ শিমুলিয়া ঘাটে

ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে ঘরমুখো মানুষের ঢল নেমেছে মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে। ঢাকা থেকে দক্ষিণ জনপদের জেলাগুলোতে যাওয়ার জন্য পদ্মা পারাপারের গুরুত্বপূর্ণ দুই নৌপথের একটি হলো শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ফেরি রুট। লঞ্চগুলোতে অর্ধেক যাত্রী নিয়ে চলার কথা থাকলেও বাস্তবে ধারণক্ষমতার বেশি যাত্রী নিয়ে পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে নৌযানগুলো। প্রশাসনের পক্ষ থেকে তেমন কোনো তৎপরতাও দেখা যায়নি।  বিধিনিষেধ শিথিলের দ্বিতীয় দিন সকাল হতে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছোট-বড় যানবাহনে চড়ে যাত্রীরা শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটের শিমুলিয়া ঘাটে এসে উপস্থিত হচ্ছেন। ঘাটে আসা যাত্রীরা ফেরি ও লঞ্চযোগে পদ্মা পারাপার হচ্ছেন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে বাড়ি ফেরা মানুষের চাপ। এক পর্যায়ে দুপুরের দিকে জনসমুদ্রে পরিণত হয়ে যায় শিমুলিয়া ঘাট। ঘাট সামলাতে প্রশাসনকে হিমশিম খেতে দেখা গেছে। ঘাট কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, যানবাহন ও যাত্রী পারাপারে নৌরুটে বর্তমানে ১৭টি ফেরি ও ৮২টি লঞ্চ সচল রয়েছে।

এ বিষয়ে বিআইডব্লিউটিসি শিমুলিয়া ঘাটের সহকারী উপ-মহাব্যবস্থাপক শফিকুল ইসলাম জানান, নৌরুটে বর্তমানে ১৭টি ফেরি সচল রয়েছে। ঘাট এলাকায় পারাপারের জন্য যাত্রী ও পণ্যবাহী মিলিয়ে প্রায় ৮০০ থেকে ৯০০ যানবাহন রয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব যানবাহন পারাপার করা হবে। লঞ্চ চালু হওয়ায় ফেরিতে যাত্রী চাপ কমেছে। তবে গণপরিবহন ও প্রচুর ব্যক্তিগত গাড়ি ঘাটে আসায় পণ্যবাহী ট্রাক পারাপারে বেগ পেতে হচ্ছে।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট : ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ার ভাটেরচর এলাকা থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত প্রায় ১২ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়। এখানে রয়েছে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে ছেড়ে যাওয়া যানবাহন আবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা উভয়মুখী যানবাহনের চাপ বেড়েছে।

বাংলাবাজার-শিমুলিয়া ঘাটে ট্রাকের দীর্ঘ সারি : বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে লঞ্চ ও ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে শত শত কোরবানির পশুবাহী ও পণ্যবাহী ট্রাক। দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে এসে ঘাটে পারের অপেক্ষায় রয়েছে ট্রাকগুলো। ফেরিতে কম সংখ্যক পশুবাহী ট্রাক উঠিয়ে বেশির ভাগই ব্যক্তিগত গাড়ি পারাপার হচ্ছে অভিযোগ গরু ব্যবসায়ীদের। ঘণ্টার পর ঘণ্টা তীব্র রোদ ও গরমে গরুগুলো অসুস্থ হয়ে পড়ছে। এদিকে সকাল থেকেই বেড়েছে যাত্রীদের চাপ।

জানা গেছে, শুক্রবার সকাল থেকে দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা পশুবাহী ট্রাক পারাপারের জন্য বাংলাবাজার ঘাটে আসে। অগ্রাধিকার থাকলেও কর্তৃপক্ষ পশুবাহী ট্রাকগুলো কম পারাপার করছে। এদিকে তীব্র রোদ ও গরমে গরুগুলো অসুস্থ হয়ে পড়ছে। ট্রাকে তাম্বুরা টাঙিয়ে পাখা দিয়ে বাতাস করে ও পশুর মাথায় পানি ঢেলেও কাজ হচ্ছে না। এ ছাড়া ফেরি চলাচল শুরু হওয়ায় ঘরমুখো মানুষের ভিড় রয়েছে ঘাটটিতে। ফেরিঘাটে অ্যাম্বুলেন্সসহ ঢাকাগামী ছোট যানবাহনের ভিড় রয়েছে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে বরাবরের মতোই উদাসীন ছিল কোরবানির গরু ব্যবসায়ী, সাধারণ যাত্রীসহ অনেকেই।

বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন আহমেদ জানান, সকাল থেকে নৌরুটে চারটি রো রো ফেরিসহ ১২টি ফেরি চলাচল করছে। শিথিলের ঘোষণা আসার পর থেকেই ঘাটে কোরবানির পশুবাহী ট্রাকের চাপ শুরু হয়। পাশাপাশি কাঁচামালের পরিবহন ও ব্যক্তিগত গাড়ির চাপও রয়েছে।

পাটুরিয়া ঘাটে চাপ বেড়েছে : পাটুরিয়া ঘাটে ছোট গাড়ি, যাত্রীবাহী পরিবহন ও যাত্রীর চাপ বেড়েছে। এ নৌরুটের ১৫টি ফেরি এবং ৩৫টি লঞ্চ সচল থাকায় এখনো ভোগান্তি ছাড়াই পারাপার হচ্ছে যাত্রী ও পরিবহনগুলো। তবে যাত্রীবাহী পরিবহন ও ছোট গাড়ি অগ্রাধিকার দিয়ে পারাপার করায় অন্যান্য পণ্যবাহী পরিবহনের সিরিয়াল পেতে কিছুটা বেগ পেতে হচ্ছে। ফলে ঘাটে প্রায় ৩ শতাধিক পণ্যবাহী পরিবহন পারের অপেক্ষায় রয়েছে। ঘাট এলাকায় যাত্রীদের বেশির ভাগ লোকের মুখে মাস্ক থাকলেও দূরত্বের বালাই নেই। ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে।

দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ভোগান্তি : পদ্মা নদীতে তীব্র স্রোতে ফেরি চলাচল ব্যাহত। ফেরি সংকট ও পশুবাহী গাড়ির চাপে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ঢাকামুখী যাত্রী ও যানবাহন চালকদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা ঢাকামুখী পশুবাহী ট্রাকগুলো। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করে ফেরির নাগাল পাচ্ছে না এসব পশুবাহী ট্রাকের চালকরা। গতকাল দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে ৪ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানবাহনের দীর্ঘ সারি সৃষ্টি হয়।

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ১৭ কিলোমিটার যানজট : ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে ঘরমুখো যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বেড়েছে। এতে শুক্রবার সকাল থেকেই বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থেকে পৌলি পর্যন্ত ১৭ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে চালক ও ঘরমুখো যাত্রীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। এদিকে ঢাকামুখী গরুবাহী ট্রাকের চাপ রয়েছে। এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ইয়াসির আরাফাত জানান, ঈদ সামনে রেখে সড়কে যানবাহনের প্রচুর চাপ রয়েছে। অনেক স্থানে থেমে থেমে চলাচল করছে যানবাহন। যানজট নিরসনে হাইওয়ে থানা পুলিশ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলেও জানান তিনি।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ধীরগতি : কুমিল্লার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মেঘনা ও গোমতী সেতুর টোল প্লাজা এলাকায় যানবাহনের ধীরগতি রয়েছে। সেই সঙ্গে মহাসড়কের দুই দিক থেকে যানবাহনের চাপও বাড়ছে। যানবাহনের চাপ বাড়ায় কুমিল্লার দাউদকান্দি, গৌরীপুর, ইলিয়টগঞ্জ, মাধাইয়া, চান্দিনা ও ময়নামতি ক্যান্টনমেন্টসহ গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলোতেও গাড়ির ধীরগতি দেখা গেছে। সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত এ অবস্থা বিরাজ করছে।

শুক্রবার কুমিল্লা থেকে দাউদকান্দি মেঘনা ও গোমতী সেতুর টোল প্লাজা এলাকা ঘুরে দেখা যায়, স্বাভাবিকের তুলনায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার অংশে গাড়ির চাপ বেড়েছে। সড়কে ঈদে ঘরমুখো মানুষের ব্যক্তিগত পরিবহন, গণপরিবহন ও পশুবাহী পরিবহন দেখা গেছে। অন্যদিকে দাউদকান্দি টোল প্লাজা থেকে চট্টগ্রাম লেনে প্রায় এক কিলোমিটার যানজট তৈরি হয়েছে। তবে এই যানজট স্থায়ী হচ্ছে না।  এ ছাড়া চান্দিনা বাসস্ট্যান্ড থেকে ঊষা জুটমিল পর্যন্ত মহাসড়কের দুই পাশে অন্তত ২ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজটে আটকা পড়ে যাত্রী ও পণ্যবাহী পরিবহন। এতে দুর্ভোগে পড়েন রোগী ও ঈদে ঘরমুখো মানুষ।

এ বিষয়ে কুমিল্লার দাউদকান্দি হাইওয়ে থানার ওসি জহুরুল হক জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে দুই দিক থেকে শুক্রবার বেলা সাড়ে ১০টার দিকে যানবাহনের চাপ বাড়তে শুরু করেছে। মেঘনা ও গোমতী সেতুর টোল প্লাজা এলাকায় ধীরগতি থাকলেও তা স্থায়ী হচ্ছে না। এই জট সৃষ্টি হচ্ছে যানবাহন থেকে টোল আদায়ে। তবে পুলিশ মহাসড়কে যানজট নিরসনে কাজ করছে।

সাভার ও আশুলিয়ায় যানজট : সাভার-আশুলিয়ায় যানজট রাত থেকেই বাড়তে শুরু করেছে। বেলা যত বাড়ছে যানজটে দাঁড়িয়ে থাকা গাড়ির সারিও ততই দীর্ঘ হচ্ছে। লকডাউন শিথিলের দ্বিতীয় দিন শুক্রবার সাভারের দুটি মহাসড়কে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার যানজট লেগে আছে। এ ছাড়া একটি সড়কে ২৫ কিলোমিটার এলাকার বিভিন্ন স্থানে যানবাহনের জটলা লেগে আছে। এ যানজট ও রোদের উত্তাপের কারণে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। সেই সঙ্গে কোরবানির পশু নিয়েও বিপাকে পড়েছেন পাইকাররা।

জানা গেছে, নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের চন্দ্রা থেকে নবীনগর পর্যন্ত ১৯ কিলোমিটার যানজট, ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের নবীনগর থেকে হেমায়েতপুর পর্যন্ত ১৭ কিলোমিটার যানজট। এ ছাড়া টঙ্গী-আশুলিয়া-ইপিজেড সড়কের জামগড়া থেকে ধৌড় পর্যন্ত ২৫ কিলোমিটার সড়কের ভিন্ন স্থানে যানবাহনের জটলা লেগেই ছিল। থেমে থেমে চলছে পরিবহন। এসব মহাসড়কে হাজার হাজার যানবাহন ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে রয়েছে। সাভার হাইওয়ে থানার (ওসি) সাজ্জাত হোসেন বলেন, চন্দ্রা থেকে হেমায়েতপুর পর্যন্ত তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আমরা চেষ্টা করে এখন কিছুটা কমাতে পেরেছি।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট, দিনভর দুর্ভোগ : ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর সেতু থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। গতকাল সকাল থেকে এই পথ দিয়ে চলাচলকারী বিভিন্ন পণ্যবাহী গাড়ির চালক ও দূরপাল্লার বাসের যাত্রীরা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। সরেজমিন দেখা যায়, মহাসড়কে বিভিন্ন পণ্যবাহী গাড়ি ও যাত্রীবাহী বাসের দীর্ঘ সারি তৈরি হয়েছে। সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটার এলাকায় ঈদে ঘরমুখো মানুষ চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষার পরও যানবাহন সামনে এগোতে পারছে না।

তিন কারণে মহাসড়কে যানজট : বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় মহাসড়কের নলকায় ঝুঁকিপূর্ণ সরু সেতু, ফোর লেনের কাজ চলমান ও অতিরিক্ত গাড়ির চাপের কারণে মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। বিশেষ করে নলকা এলাকার সরু ও ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটি যানজটের মাত্রা কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটির কারণে ২৪ ঘণ্টা বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় থেকে নলকা পর্যন্ত যানজট লেগেই রয়েছে। এতে ঈদযাত্রায় চালক ও যাত্রীদের প্রতি বছরের ন্যায় এবারও চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।

জানা যায়, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের ১৬ জেলা এবং খুলনা বিভাগের বেশ কয়েকটি জেলার মানুষের ঘরে ফেরার অন্যতম রুট বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম মহাসড়ক। প্রতি বছর ঈদের আগে নানা কারণে মহাসড়কটি ঈদে ঘরে ফেরা মানুষের দুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এ বছরেও মহাসড়কের নলকার সেতুটি দুর্ভোগের প্রধান কারণ হিসেবে দাঁড়িয়েছে। দেখা যায় যানবাহনগুলো নলকা সেতুতে ওঠেই গতি কমিয়ে দিতে হচ্ছে। এ কারণে সেতুর উভয় প্রান্তে সবসময় শত শত যানবাহন আটক থাকতে হচ্ছে। এতে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। কখনো কখনো এ যানজট তীব্র হয়ে বঙ্গবন্ধু পশ্চিম থেকে নলকা পর্যন্ত ১১ কিলোমিটার, কখনো নলকা থেকে হাটিকুমরুল মোড় পর্যন্ত এবং হাটিকুমরুল থেকে চান্দাইকোনা পর্যন্ত বিস্তৃত হচ্ছে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে যাত্রী ও চালকদের। এ ছাড়াও অতিরিক্ত গাড়ির চাপের কারণে বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় থেকে মুলিবাড়ী পর্যন্ত তীব্র যানজট কখনো বাম্পার টু বাম্পার গাড়ি ধীরগতিতে চলছে।  বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোসাদ্দেক হোসেন জানান, সেতুটির কারণে এই মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। একদিকে গাড়ির চাপ অন্যদিকে সেতু দিয়ে গাড়ি পার হতে সময় লাগছে। এ কারণে থেমে থেমেই যানজট দেখা দিচ্ছে। কখনো কখনো তীব্র যানজট দেখা দিচ্ছে।

গাজীপুরে মহাসড়কের পরিস্থিতি : গাজীপুরের ঢাকা-ময়মনসিংহ এবং ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। লোকজনের চলাচলও বেড়ে গেছে। শুক্রবার ছুটির দিন হওয়ায় সকাল থেকেই পণ্যবাহী বিভিন্ন ধরনের যানবাহনের সঙ্গে ব্যক্তিগত গাড়ি, দূরপাল্লার বাস কোরবানির পশুবাহী ট্রাকের সংখ্যা বেড়ে যায়। এদিকে সাধারণ মানুষ যাদের ঢাকায় কোনো কাজ নেই, তারা আগেভাগে বাড়ি ফেরার চেষ্টা করছেন। তাদের কারণেও সড়কে বাড়তি চাপ রয়েছে।

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা থেকে টঙ্গী পর্যন্ত বিআরটি প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। মহাসড়কের মন্নু ক্রসিং, গাজীপুরা এলাকায় যানবাহন চলাচল করছে থেমে থেমে। টঙ্গী-সিলেট সড়কের মীরেরবাজার থেকে ভোগড়া মোড় পর্যন্ত মালবাহী ট্রাকের কারণে ওই অংশে যানবাহন চলছে থেমে থেমে।

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) ট্রাফিক বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, শুক্রবার ছুটির দিনেও গার্মেন্ট খোলা থাকায় সকাল ও বিকালে মহাসড়কে শ্রমিকদের যাওয়া-আসার কারণে যানবাহন চলেছে ধীরগতিতে। ছুটির দিনে মহাসড়কে সব ধরনের গাড়ি চলাচল শুরু করায় যানবাহনের চাপ বেড়ে যায়। মহাসড়কে অতিরিক্ত গাড়ি থাকায় যান চলাচলে ধীরগতি রয়েছে। তাছাড়া ঈদে ঘরমুখো মানুষের ভিড়ও বাড়ছে। তারপরও সড়কের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ চেষ্টা করে যাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সিদ্ধান্তহীন ৩০% তরুণ ভোটার
সিদ্ধান্তহীন ৩০% তরুণ ভোটার
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
আবারও পতিত ফ্যাসিবাদের হিংস্রতা
আবারও পতিত ফ্যাসিবাদের হিংস্রতা
গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনায় ঢাকায় সুইডিশ দূত
গণতন্ত্র নিয়ে আলোচনায় ঢাকায় সুইডিশ দূত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বোচ্চ সতর্ক
সর্বশেষ খবর
অ্যাশেজের আগে ইংল্যান্ড দলে ইনজুরি দুশ্চিন্তা
অ্যাশেজের আগে ইংল্যান্ড দলে ইনজুরি দুশ্চিন্তা

৫৩ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে: টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে: টুকু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে জমজমাট হেমন্তকালীন কবিতা উৎসব
রংপুরে জমজমাট হেমন্তকালীন কবিতা উৎসব

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গভীর রাতে রেললাইনে আগুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গভীর রাতে রেললাইনে আগুন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে লকডাউনে সাড়া নেই, শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদী মিছিল
রংপুরে লকডাউনে সাড়া নেই, শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদী মিছিল

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতির পরেও ২৪৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতির পরেও ২৪৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৩৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে তিনজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮৩৩

৯ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সুনামগঞ্জে লকডাউনের কোনো প্রভাব পড়েনি, গ্রেপ্তার ৩
সুনামগঞ্জে লকডাউনের কোনো প্রভাব পড়েনি, গ্রেপ্তার ৩

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যারিবিয়ান দেশগুলো আক্রমণে মিথ্যা নাটক সাজাচ্ছে আমেরিকা: মাদুরো
ক্যারিবিয়ান দেশগুলো আক্রমণে মিথ্যা নাটক সাজাচ্ছে আমেরিকা: মাদুরো

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়ান আর্চারির ফাইনালে হেরে রুপা জিতল বাংলাদেশ
এশিয়ান আর্চারির ফাইনালে হেরে রুপা জিতল বাংলাদেশ

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো
ধর্মেন্দ্র ও হেমা মালিনীর প্রেম, যে গল্পটাও সিনেমার মতো

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

সমাজ পরিবর্তনে তরুণ নেতৃত্বের ভূমিকা নিয়ে রাবিতে শুভসংঘের আলোচনা সভা
সমাজ পরিবর্তনে তরুণ নেতৃত্বের ভূমিকা নিয়ে রাবিতে শুভসংঘের আলোচনা সভা

১৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাংবাদিক সুভাষ সিংহের ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল কলেজ ছাত্রের
ঝিনাইদহে সড়কে প্রাণ গেল কলেজ ছাত্রের

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার: মান্না
সুন্দর দেশ গড়তে দরকার ভালো সরকার: মান্না

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্লে গ্রাউন্ড স্থাপন, আনন্দমুখর শিক্ষার নতুন দিগন্ত
টাঙ্গাইলে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্লে গ্রাউন্ড স্থাপন, আনন্দমুখর শিক্ষার নতুন দিগন্ত

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিটিভি কোনো দলের বা রাজনৈতিক শক্তির হাতিয়ার হবে না : মাহফুজ
বিটিভি কোনো দলের বা রাজনৈতিক শক্তির হাতিয়ার হবে না : মাহফুজ

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

লকডাউন প্রতিরোধে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি
লকডাউন প্রতিরোধে ঠাকুরগাঁওয়ে বিএনপির মিছিল ও অবস্থান কর্মসূচি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলকাতার সহকারী কোচ শেন ওয়াটসন
কলকাতার সহকারী কোচ শেন ওয়াটসন

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টাঙ্গাইলে শিক্ষকদের ছাতা উপহার দিলেন টুকু
টাঙ্গাইলে শিক্ষকদের ছাতা উপহার দিলেন টুকু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
সন্ধ্যায় স্থায়ী কমিটির জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

৫১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইরান ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা সীমিত করবে না: আইআরজিসি
ইরান ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা সীমিত করবে না: আইআরজিসি

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তর সেঞ্চুরি, ৩০১ রানের লিড নিয়ে টাইগারদের ইনিংস ঘোষণা
শান্তর সেঞ্চুরি, ৩০১ রানের লিড নিয়ে টাইগারদের ইনিংস ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গারো পাহাড়ে হচ্ছে হাফ ম্যারাথন
গারো পাহাড়ে হচ্ছে হাফ ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া সরকারি শাহ সুলতান কলেজ ছাত্রদলের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান
বগুড়া সরকারি শাহ সুলতান কলেজ ছাত্রদলের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না
বিএনপির কাছে বগুড়া-২ আসন থেকেই নির্বাচন করার দাবি করবো: মান্না

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’
‘রাজপথের সঙ্গীদের প্রতি আহ্বান, দয়া করে পরিস্থিতি ঘোলাটে করবেন না’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?
বিবাহবিচ্ছেদের পর সানিয়া মির্জার প্যানিক অ্যাটাক হয়েছিল?

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন
ধোলাইপাড়ে বাসে আগুন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে