শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

গাড়ির চাপে স্থবির মহাসড়ক

রাজধানীতে যানজট, শিমুলিয়া ঘাটে মানুষের ঢল, ঝুঁকি নিয়ে পদ্মা পাড়ি টার্মিনালের ফেরিঘাটে ঠাঁই নেই
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
গাড়ির চাপে স্থবির মহাসড়ক

কোরবানির ঈদ সামনে রেখে লকডাউন তুলে নেওয়ায় ঢাকায় আসা-যাওয়ার দুই দিকে বেড়েছে গাড়ির চাপ। স্থবির হয়ে পড়েছে সড়ক-মহাসড়ক। মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ফেরিঘাটে ঢল নেমেছে ঘরমুখো মানুষের। রেলস্টেশন, বাস টার্মিনাল ও ফেরিঘাটে ঠাঁই নেই। করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়ে ঈদে বাড়ি ফিরছে মানুষ। স্বাস্থ্যবিধি তোয়াক্কা করছে না কেউ।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মেঘনা ও গোমতী সেতুর টোল প্লাজা এলাকায় হালকা যানজট ছিল দিনভর। যান চলাচলে ছিল ধীরগতি। কাঁচপুর থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট। সেই সঙ্গে মহাসড়কের দুই দিকেই যানবাহনের চাপ বেড়েছে।

ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে ১৭ কিলোমিটার এলাকায় থেমে থেমে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। যানজট ছিল ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের নবীনগর থেকে হেমায়েতপুর পর্যন্ত। একদিকে যানজটে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকা, তার ওপর রোদের ভিতরে প্রচ- গরমে নাভিশ্বাস ওঠে যাত্রী ও পরিবহনকর্মীদের। সেই সঙ্গে বিক্রি করতে আনা কোরবানির পশু নিয়ে সড়কে আটকা পড়ে বিপাকে পড়েন মানুষজন।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ১৪ দিনের লকডাউন শেষে গত বৃহস্পতিবার থেকে সড়ক ও মহাসড়কে যানবাহন চলাচল শুরু করেছে। সড়কে পশুবাহী ট্রাকের সংখ্যাও এখন বেশি। গতকাল ছুটির দিনেও সকাল থেকে সব সড়ক- মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজটে আটকা পড়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রী ও পরিবহনকর্মীরা।

রাজধানীতে যানজট : লকডাউন শিথিল হওয়ার দ্বিতীয় দিনে চিরচেনা রূপে ফিরেছে ঢাকা। গতকাল রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে যানজট ছিল। আবার কোথাও ফাঁকা দেখা যায়। তবে গাবতলী, উত্তরা, আবদুল্লাহপুর এলাকায় ছিল তীব্র যানজট। দুই সপ্তাহ পর শিথিল করা বিধিনিষেধের দ্বিতীয় দিনে দেখা গেছে গতিহীন ঢাকার আগের চিত্র। অনেকেই বলছেন, কোরবানির পশুবাহী ট্রাক চলাচল, অতিরিক্ত গাড়ি রাস্তায় নামার কারণে রাজধানীজুড়ে তীব্র যানজট ছিল। শুক্রবার পুরান ঢাকার মিটফোর্ড, সদরঘাট, গুলিস্তানসহ বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক যানজট দেখা যায়। এসব এলাকার বিভিন্ন পাইকারি মার্কেট আজ খোলা থাকায় যানজট বেশি হয়। কোথাও কোথাও ১৫ মিনিটের পথ যেতে এক ঘণ্টা থেকে দেড় ঘণ্টা সময় লেগে যায়।

আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-

মানুষের চাপ শিমুলিয়া ঘাটে

ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে ঘরমুখো মানুষের ঢল নেমেছে মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে। ঢাকা থেকে দক্ষিণ জনপদের জেলাগুলোতে যাওয়ার জন্য পদ্মা পারাপারের গুরুত্বপূর্ণ দুই নৌপথের একটি হলো শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ফেরি রুট। লঞ্চগুলোতে অর্ধেক যাত্রী নিয়ে চলার কথা থাকলেও বাস্তবে ধারণক্ষমতার বেশি যাত্রী নিয়ে পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে নৌযানগুলো। প্রশাসনের পক্ষ থেকে তেমন কোনো তৎপরতাও দেখা যায়নি।  বিধিনিষেধ শিথিলের দ্বিতীয় দিন সকাল হতে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছোট-বড় যানবাহনে চড়ে যাত্রীরা শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটের শিমুলিয়া ঘাটে এসে উপস্থিত হচ্ছেন। ঘাটে আসা যাত্রীরা ফেরি ও লঞ্চযোগে পদ্মা পারাপার হচ্ছেন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে বাড়ি ফেরা মানুষের চাপ। এক পর্যায়ে দুপুরের দিকে জনসমুদ্রে পরিণত হয়ে যায় শিমুলিয়া ঘাট। ঘাট সামলাতে প্রশাসনকে হিমশিম খেতে দেখা গেছে। ঘাট কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, যানবাহন ও যাত্রী পারাপারে নৌরুটে বর্তমানে ১৭টি ফেরি ও ৮২টি লঞ্চ সচল রয়েছে।

এ বিষয়ে বিআইডব্লিউটিসি শিমুলিয়া ঘাটের সহকারী উপ-মহাব্যবস্থাপক শফিকুল ইসলাম জানান, নৌরুটে বর্তমানে ১৭টি ফেরি সচল রয়েছে। ঘাট এলাকায় পারাপারের জন্য যাত্রী ও পণ্যবাহী মিলিয়ে প্রায় ৮০০ থেকে ৯০০ যানবাহন রয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব যানবাহন পারাপার করা হবে। লঞ্চ চালু হওয়ায় ফেরিতে যাত্রী চাপ কমেছে। তবে গণপরিবহন ও প্রচুর ব্যক্তিগত গাড়ি ঘাটে আসায় পণ্যবাহী ট্রাক পারাপারে বেগ পেতে হচ্ছে।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট : ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ার ভাটেরচর এলাকা থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত প্রায় ১২ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়। এখানে রয়েছে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে ছেড়ে যাওয়া যানবাহন আবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা উভয়মুখী যানবাহনের চাপ বেড়েছে।

বাংলাবাজার-শিমুলিয়া ঘাটে ট্রাকের দীর্ঘ সারি : বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে লঞ্চ ও ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে শত শত কোরবানির পশুবাহী ও পণ্যবাহী ট্রাক। দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে এসে ঘাটে পারের অপেক্ষায় রয়েছে ট্রাকগুলো। ফেরিতে কম সংখ্যক পশুবাহী ট্রাক উঠিয়ে বেশির ভাগই ব্যক্তিগত গাড়ি পারাপার হচ্ছে অভিযোগ গরু ব্যবসায়ীদের। ঘণ্টার পর ঘণ্টা তীব্র রোদ ও গরমে গরুগুলো অসুস্থ হয়ে পড়ছে। এদিকে সকাল থেকেই বেড়েছে যাত্রীদের চাপ।

জানা গেছে, শুক্রবার সকাল থেকে দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা পশুবাহী ট্রাক পারাপারের জন্য বাংলাবাজার ঘাটে আসে। অগ্রাধিকার থাকলেও কর্তৃপক্ষ পশুবাহী ট্রাকগুলো কম পারাপার করছে। এদিকে তীব্র রোদ ও গরমে গরুগুলো অসুস্থ হয়ে পড়ছে। ট্রাকে তাম্বুরা টাঙিয়ে পাখা দিয়ে বাতাস করে ও পশুর মাথায় পানি ঢেলেও কাজ হচ্ছে না। এ ছাড়া ফেরি চলাচল শুরু হওয়ায় ঘরমুখো মানুষের ভিড় রয়েছে ঘাটটিতে। ফেরিঘাটে অ্যাম্বুলেন্সসহ ঢাকাগামী ছোট যানবাহনের ভিড় রয়েছে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে বরাবরের মতোই উদাসীন ছিল কোরবানির গরু ব্যবসায়ী, সাধারণ যাত্রীসহ অনেকেই।

বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন আহমেদ জানান, সকাল থেকে নৌরুটে চারটি রো রো ফেরিসহ ১২টি ফেরি চলাচল করছে। শিথিলের ঘোষণা আসার পর থেকেই ঘাটে কোরবানির পশুবাহী ট্রাকের চাপ শুরু হয়। পাশাপাশি কাঁচামালের পরিবহন ও ব্যক্তিগত গাড়ির চাপও রয়েছে।

পাটুরিয়া ঘাটে চাপ বেড়েছে : পাটুরিয়া ঘাটে ছোট গাড়ি, যাত্রীবাহী পরিবহন ও যাত্রীর চাপ বেড়েছে। এ নৌরুটের ১৫টি ফেরি এবং ৩৫টি লঞ্চ সচল থাকায় এখনো ভোগান্তি ছাড়াই পারাপার হচ্ছে যাত্রী ও পরিবহনগুলো। তবে যাত্রীবাহী পরিবহন ও ছোট গাড়ি অগ্রাধিকার দিয়ে পারাপার করায় অন্যান্য পণ্যবাহী পরিবহনের সিরিয়াল পেতে কিছুটা বেগ পেতে হচ্ছে। ফলে ঘাটে প্রায় ৩ শতাধিক পণ্যবাহী পরিবহন পারের অপেক্ষায় রয়েছে। ঘাট এলাকায় যাত্রীদের বেশির ভাগ লোকের মুখে মাস্ক থাকলেও দূরত্বের বালাই নেই। ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে।

দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ভোগান্তি : পদ্মা নদীতে তীব্র স্রোতে ফেরি চলাচল ব্যাহত। ফেরি সংকট ও পশুবাহী গাড়ির চাপে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ঢাকামুখী যাত্রী ও যানবাহন চালকদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা ঢাকামুখী পশুবাহী ট্রাকগুলো। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করে ফেরির নাগাল পাচ্ছে না এসব পশুবাহী ট্রাকের চালকরা। গতকাল দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে ৪ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানবাহনের দীর্ঘ সারি সৃষ্টি হয়।

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ১৭ কিলোমিটার যানজট : ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে ঘরমুখো যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বেড়েছে। এতে শুক্রবার সকাল থেকেই বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থেকে পৌলি পর্যন্ত ১৭ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে চালক ও ঘরমুখো যাত্রীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। এদিকে ঢাকামুখী গরুবাহী ট্রাকের চাপ রয়েছে। এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ইয়াসির আরাফাত জানান, ঈদ সামনে রেখে সড়কে যানবাহনের প্রচুর চাপ রয়েছে। অনেক স্থানে থেমে থেমে চলাচল করছে যানবাহন। যানজট নিরসনে হাইওয়ে থানা পুলিশ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলেও জানান তিনি।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ধীরগতি : কুমিল্লার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মেঘনা ও গোমতী সেতুর টোল প্লাজা এলাকায় যানবাহনের ধীরগতি রয়েছে। সেই সঙ্গে মহাসড়কের দুই দিক থেকে যানবাহনের চাপও বাড়ছে। যানবাহনের চাপ বাড়ায় কুমিল্লার দাউদকান্দি, গৌরীপুর, ইলিয়টগঞ্জ, মাধাইয়া, চান্দিনা ও ময়নামতি ক্যান্টনমেন্টসহ গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলোতেও গাড়ির ধীরগতি দেখা গেছে। সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত এ অবস্থা বিরাজ করছে।

শুক্রবার কুমিল্লা থেকে দাউদকান্দি মেঘনা ও গোমতী সেতুর টোল প্লাজা এলাকা ঘুরে দেখা যায়, স্বাভাবিকের তুলনায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার অংশে গাড়ির চাপ বেড়েছে। সড়কে ঈদে ঘরমুখো মানুষের ব্যক্তিগত পরিবহন, গণপরিবহন ও পশুবাহী পরিবহন দেখা গেছে। অন্যদিকে দাউদকান্দি টোল প্লাজা থেকে চট্টগ্রাম লেনে প্রায় এক কিলোমিটার যানজট তৈরি হয়েছে। তবে এই যানজট স্থায়ী হচ্ছে না।  এ ছাড়া চান্দিনা বাসস্ট্যান্ড থেকে ঊষা জুটমিল পর্যন্ত মহাসড়কের দুই পাশে অন্তত ২ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজটে আটকা পড়ে যাত্রী ও পণ্যবাহী পরিবহন। এতে দুর্ভোগে পড়েন রোগী ও ঈদে ঘরমুখো মানুষ।

এ বিষয়ে কুমিল্লার দাউদকান্দি হাইওয়ে থানার ওসি জহুরুল হক জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে দুই দিক থেকে শুক্রবার বেলা সাড়ে ১০টার দিকে যানবাহনের চাপ বাড়তে শুরু করেছে। মেঘনা ও গোমতী সেতুর টোল প্লাজা এলাকায় ধীরগতি থাকলেও তা স্থায়ী হচ্ছে না। এই জট সৃষ্টি হচ্ছে যানবাহন থেকে টোল আদায়ে। তবে পুলিশ মহাসড়কে যানজট নিরসনে কাজ করছে।

সাভার ও আশুলিয়ায় যানজট : সাভার-আশুলিয়ায় যানজট রাত থেকেই বাড়তে শুরু করেছে। বেলা যত বাড়ছে যানজটে দাঁড়িয়ে থাকা গাড়ির সারিও ততই দীর্ঘ হচ্ছে। লকডাউন শিথিলের দ্বিতীয় দিন শুক্রবার সাভারের দুটি মহাসড়কে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার যানজট লেগে আছে। এ ছাড়া একটি সড়কে ২৫ কিলোমিটার এলাকার বিভিন্ন স্থানে যানবাহনের জটলা লেগে আছে। এ যানজট ও রোদের উত্তাপের কারণে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। সেই সঙ্গে কোরবানির পশু নিয়েও বিপাকে পড়েছেন পাইকাররা।

জানা গেছে, নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের চন্দ্রা থেকে নবীনগর পর্যন্ত ১৯ কিলোমিটার যানজট, ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের নবীনগর থেকে হেমায়েতপুর পর্যন্ত ১৭ কিলোমিটার যানজট। এ ছাড়া টঙ্গী-আশুলিয়া-ইপিজেড সড়কের জামগড়া থেকে ধৌড় পর্যন্ত ২৫ কিলোমিটার সড়কের ভিন্ন স্থানে যানবাহনের জটলা লেগেই ছিল। থেমে থেমে চলছে পরিবহন। এসব মহাসড়কে হাজার হাজার যানবাহন ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে রয়েছে। সাভার হাইওয়ে থানার (ওসি) সাজ্জাত হোসেন বলেন, চন্দ্রা থেকে হেমায়েতপুর পর্যন্ত তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আমরা চেষ্টা করে এখন কিছুটা কমাতে পেরেছি।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট, দিনভর দুর্ভোগ : ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর সেতু থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। গতকাল সকাল থেকে এই পথ দিয়ে চলাচলকারী বিভিন্ন পণ্যবাহী গাড়ির চালক ও দূরপাল্লার বাসের যাত্রীরা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। সরেজমিন দেখা যায়, মহাসড়কে বিভিন্ন পণ্যবাহী গাড়ি ও যাত্রীবাহী বাসের দীর্ঘ সারি তৈরি হয়েছে। সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটার এলাকায় ঈদে ঘরমুখো মানুষ চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষার পরও যানবাহন সামনে এগোতে পারছে না।

তিন কারণে মহাসড়কে যানজট : বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় মহাসড়কের নলকায় ঝুঁকিপূর্ণ সরু সেতু, ফোর লেনের কাজ চলমান ও অতিরিক্ত গাড়ির চাপের কারণে মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। বিশেষ করে নলকা এলাকার সরু ও ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটি যানজটের মাত্রা কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটির কারণে ২৪ ঘণ্টা বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় থেকে নলকা পর্যন্ত যানজট লেগেই রয়েছে। এতে ঈদযাত্রায় চালক ও যাত্রীদের প্রতি বছরের ন্যায় এবারও চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।

জানা যায়, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের ১৬ জেলা এবং খুলনা বিভাগের বেশ কয়েকটি জেলার মানুষের ঘরে ফেরার অন্যতম রুট বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম মহাসড়ক। প্রতি বছর ঈদের আগে নানা কারণে মহাসড়কটি ঈদে ঘরে ফেরা মানুষের দুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এ বছরেও মহাসড়কের নলকার সেতুটি দুর্ভোগের প্রধান কারণ হিসেবে দাঁড়িয়েছে। দেখা যায় যানবাহনগুলো নলকা সেতুতে ওঠেই গতি কমিয়ে দিতে হচ্ছে। এ কারণে সেতুর উভয় প্রান্তে সবসময় শত শত যানবাহন আটক থাকতে হচ্ছে। এতে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। কখনো কখনো এ যানজট তীব্র হয়ে বঙ্গবন্ধু পশ্চিম থেকে নলকা পর্যন্ত ১১ কিলোমিটার, কখনো নলকা থেকে হাটিকুমরুল মোড় পর্যন্ত এবং হাটিকুমরুল থেকে চান্দাইকোনা পর্যন্ত বিস্তৃত হচ্ছে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে যাত্রী ও চালকদের। এ ছাড়াও অতিরিক্ত গাড়ির চাপের কারণে বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় থেকে মুলিবাড়ী পর্যন্ত তীব্র যানজট কখনো বাম্পার টু বাম্পার গাড়ি ধীরগতিতে চলছে।  বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোসাদ্দেক হোসেন জানান, সেতুটির কারণে এই মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। একদিকে গাড়ির চাপ অন্যদিকে সেতু দিয়ে গাড়ি পার হতে সময় লাগছে। এ কারণে থেমে থেমেই যানজট দেখা দিচ্ছে। কখনো কখনো তীব্র যানজট দেখা দিচ্ছে।

গাজীপুরে মহাসড়কের পরিস্থিতি : গাজীপুরের ঢাকা-ময়মনসিংহ এবং ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। লোকজনের চলাচলও বেড়ে গেছে। শুক্রবার ছুটির দিন হওয়ায় সকাল থেকেই পণ্যবাহী বিভিন্ন ধরনের যানবাহনের সঙ্গে ব্যক্তিগত গাড়ি, দূরপাল্লার বাস কোরবানির পশুবাহী ট্রাকের সংখ্যা বেড়ে যায়। এদিকে সাধারণ মানুষ যাদের ঢাকায় কোনো কাজ নেই, তারা আগেভাগে বাড়ি ফেরার চেষ্টা করছেন। তাদের কারণেও সড়কে বাড়তি চাপ রয়েছে।

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা থেকে টঙ্গী পর্যন্ত বিআরটি প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। মহাসড়কের মন্নু ক্রসিং, গাজীপুরা এলাকায় যানবাহন চলাচল করছে থেমে থেমে। টঙ্গী-সিলেট সড়কের মীরেরবাজার থেকে ভোগড়া মোড় পর্যন্ত মালবাহী ট্রাকের কারণে ওই অংশে যানবাহন চলছে থেমে থেমে।

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) ট্রাফিক বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, শুক্রবার ছুটির দিনেও গার্মেন্ট খোলা থাকায় সকাল ও বিকালে মহাসড়কে শ্রমিকদের যাওয়া-আসার কারণে যানবাহন চলেছে ধীরগতিতে। ছুটির দিনে মহাসড়কে সব ধরনের গাড়ি চলাচল শুরু করায় যানবাহনের চাপ বেড়ে যায়। মহাসড়কে অতিরিক্ত গাড়ি থাকায় যান চলাচলে ধীরগতি রয়েছে। তাছাড়া ঈদে ঘরমুখো মানুষের ভিড়ও বাড়ছে। তারপরও সড়কের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ চেষ্টা করে যাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
উধাও ৯০০ কেজি মাছ!
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
সর্বশেষ খবর
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ
তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কৃষি ও খাদ্য সম্মেলন করবে বিএজেএফ

এই মাত্র | নগর জীবন

অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল
অবরোধের পর ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে স্বাভাবিক যান চলাচল

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য করণীয় সব কিছুই করছে ইসি : আনোয়ারুল

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক
পরীক্ষা দিতে এসে ইবি ছাত্রলীগ কর্মী আটক

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে
মামুন হত্যা মামলায় দুই শ্যুটারসহ ৪ আসামি রিমান্ডে

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’
‘দেশের মানুষ মনে করে হাসিনাকে আদালত সর্বোচ্চ শাস্তি দেবেন’

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা
রূপগঞ্জে  দিপু ভূইয়ার উদ্যোগ দিনব্যাপী বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা

১৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক
কুমিল্লায় আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের ৪৪ নেতা-কর্মী আটক

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা
সাবেক মন্ত্রী মায়া ও তার স্ত্রীর নামে দুদকের দুই মামলা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ
ফ্যাসিবাদী শক্তি মোকাবিলায় জনগণ সক্রিয় থাকবে : আমানউল্লাহ

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী
দুই দিনে মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করলেন ৩১ প্রার্থী

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক
জামালপুরে ইয়াবাসহ নারী আটক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে
বরিশালে অভ্যন্তরীণ ও দূরপাল্লা রুটের বাস চলাচল বন্ধ, ভোগান্তি চরমে

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ
‘ভুয়া ভিডিও’ সম্পর্কে সচেতন হতে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুরোধ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার
এবার ১০ গোলে বাংলাদেশের হার

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব
কুয়েতে হোমনা প্রবাসীদের মিলনমেলা ও পিঠা উৎসব

৫৮ মিনিট আগে | পরবাস

গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা
গৌরনদীতে তিন মরদেহ উদ্ধার: দুটি হত্যা, একটি আত্মহত্যা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব
ইথিওপিয়ায় প্রথমবারের মতো মারাত্মক মারবার্গ ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা
চট্টগ্রাম কলেজে শিক্ষক সংকটে বিঘ্নিত গুণগত শিক্ষা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক
খুলনা-বরিশাল বিভাগে পরিবহন ধর্মঘটের ডাক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ঢাবি শাখার নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬
গোপালগঞ্জে মহাসড়কে গাছ ফেলে অবরোধের চেষ্টা, গ্রেফতার ৬

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি
রূপগঞ্জের গোলাম ফারুক খোকন বিএসটিএমপিআইএ'র সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক
জুলাই সনদ আদেশ সংশোধন করে কেবল মতৈক্যের বিষয়গুলো গণভোটে দিন: সাইফুল হক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি
আমেরিকা থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে এমভি উইকোটাটি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা