শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

গাড়ির চাপে স্থবির মহাসড়ক

রাজধানীতে যানজট, শিমুলিয়া ঘাটে মানুষের ঢল, ঝুঁকি নিয়ে পদ্মা পাড়ি টার্মিনালের ফেরিঘাটে ঠাঁই নেই
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
গাড়ির চাপে স্থবির মহাসড়ক

কোরবানির ঈদ সামনে রেখে লকডাউন তুলে নেওয়ায় ঢাকায় আসা-যাওয়ার দুই দিকে বেড়েছে গাড়ির চাপ। স্থবির হয়ে পড়েছে সড়ক-মহাসড়ক। মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ফেরিঘাটে ঢল নেমেছে ঘরমুখো মানুষের। রেলস্টেশন, বাস টার্মিনাল ও ফেরিঘাটে ঠাঁই নেই। করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি নিয়ে ঈদে বাড়ি ফিরছে মানুষ। স্বাস্থ্যবিধি তোয়াক্কা করছে না কেউ।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মেঘনা ও গোমতী সেতুর টোল প্লাজা এলাকায় হালকা যানজট ছিল দিনভর। যান চলাচলে ছিল ধীরগতি। কাঁচপুর থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজট। সেই সঙ্গে মহাসড়কের দুই দিকেই যানবাহনের চাপ বেড়েছে।

ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে ১৭ কিলোমিটার এলাকায় থেমে থেমে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। যানজট ছিল ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের নবীনগর থেকে হেমায়েতপুর পর্যন্ত। একদিকে যানজটে ঘণ্টার পর ঘণ্টা আটকা, তার ওপর রোদের ভিতরে প্রচ- গরমে নাভিশ্বাস ওঠে যাত্রী ও পরিবহনকর্মীদের। সেই সঙ্গে বিক্রি করতে আনা কোরবানির পশু নিয়ে সড়কে আটকা পড়ে বিপাকে পড়েন মানুষজন।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ১৪ দিনের লকডাউন শেষে গত বৃহস্পতিবার থেকে সড়ক ও মহাসড়কে যানবাহন চলাচল শুরু করেছে। সড়কে পশুবাহী ট্রাকের সংখ্যাও এখন বেশি। গতকাল ছুটির দিনেও সকাল থেকে সব সড়ক- মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা যানজটে আটকা পড়ে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রী ও পরিবহনকর্মীরা।

রাজধানীতে যানজট : লকডাউন শিথিল হওয়ার দ্বিতীয় দিনে চিরচেনা রূপে ফিরেছে ঢাকা। গতকাল রাজধানীর বিভিন্ন সড়কে যানজট ছিল। আবার কোথাও ফাঁকা দেখা যায়। তবে গাবতলী, উত্তরা, আবদুল্লাহপুর এলাকায় ছিল তীব্র যানজট। দুই সপ্তাহ পর শিথিল করা বিধিনিষেধের দ্বিতীয় দিনে দেখা গেছে গতিহীন ঢাকার আগের চিত্র। অনেকেই বলছেন, কোরবানির পশুবাহী ট্রাক চলাচল, অতিরিক্ত গাড়ি রাস্তায় নামার কারণে রাজধানীজুড়ে তীব্র যানজট ছিল। শুক্রবার পুরান ঢাকার মিটফোর্ড, সদরঘাট, গুলিস্তানসহ বিভিন্ন এলাকায় ব্যাপক যানজট দেখা যায়। এসব এলাকার বিভিন্ন পাইকারি মার্কেট আজ খোলা থাকায় যানজট বেশি হয়। কোথাও কোথাও ১৫ মিনিটের পথ যেতে এক ঘণ্টা থেকে দেড় ঘণ্টা সময় লেগে যায়।

আমাদের নিজস্ব প্রতিবেদক ও প্রতিনিধিদের পাঠানো খবর-

মানুষের চাপ শিমুলিয়া ঘাটে

ঈদুল আজহাকে সামনে রেখে ঘরমুখো মানুষের ঢল নেমেছে মুন্সীগঞ্জের শিমুলিয়া ঘাটে। ঢাকা থেকে দক্ষিণ জনপদের জেলাগুলোতে যাওয়ার জন্য পদ্মা পারাপারের গুরুত্বপূর্ণ দুই নৌপথের একটি হলো শিমুলিয়া-বাংলাবাজার ফেরি রুট। লঞ্চগুলোতে অর্ধেক যাত্রী নিয়ে চলার কথা থাকলেও বাস্তবে ধারণক্ষমতার বেশি যাত্রী নিয়ে পদ্মা পাড়ি দিচ্ছে নৌযানগুলো। প্রশাসনের পক্ষ থেকে তেমন কোনো তৎপরতাও দেখা যায়নি।  বিধিনিষেধ শিথিলের দ্বিতীয় দিন সকাল হতে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ছোট-বড় যানবাহনে চড়ে যাত্রীরা শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌরুটের শিমুলিয়া ঘাটে এসে উপস্থিত হচ্ছেন। ঘাটে আসা যাত্রীরা ফেরি ও লঞ্চযোগে পদ্মা পারাপার হচ্ছেন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়তে থাকে বাড়ি ফেরা মানুষের চাপ। এক পর্যায়ে দুপুরের দিকে জনসমুদ্রে পরিণত হয়ে যায় শিমুলিয়া ঘাট। ঘাট সামলাতে প্রশাসনকে হিমশিম খেতে দেখা গেছে। ঘাট কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গেছে, যানবাহন ও যাত্রী পারাপারে নৌরুটে বর্তমানে ১৭টি ফেরি ও ৮২টি লঞ্চ সচল রয়েছে।

এ বিষয়ে বিআইডব্লিউটিসি শিমুলিয়া ঘাটের সহকারী উপ-মহাব্যবস্থাপক শফিকুল ইসলাম জানান, নৌরুটে বর্তমানে ১৭টি ফেরি সচল রয়েছে। ঘাট এলাকায় পারাপারের জন্য যাত্রী ও পণ্যবাহী মিলিয়ে প্রায় ৮০০ থেকে ৯০০ যানবাহন রয়েছে। পর্যায়ক্রমে সব যানবাহন পারাপার করা হবে। লঞ্চ চালু হওয়ায় ফেরিতে যাত্রী চাপ কমেছে। তবে গণপরিবহন ও প্রচুর ব্যক্তিগত গাড়ি ঘাটে আসায় পণ্যবাহী ট্রাক পারাপারে বেগ পেতে হচ্ছে।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট : ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ার ভাটেরচর এলাকা থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত প্রায় ১২ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজটের সৃষ্টি হয়। এখানে রয়েছে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে ছেড়ে যাওয়া যানবাহন আবার চট্টগ্রাম থেকে ঢাকার উদ্দেশে ছেড়ে আসা উভয়মুখী যানবাহনের চাপ বেড়েছে।

বাংলাবাজার-শিমুলিয়া ঘাটে ট্রাকের দীর্ঘ সারি : বাংলাবাজার-শিমুলিয়া নৌরুটে লঞ্চ ও ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। ঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে শত শত কোরবানির পশুবাহী ও পণ্যবাহী ট্রাক। দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে এসে ঘাটে পারের অপেক্ষায় রয়েছে ট্রাকগুলো। ফেরিতে কম সংখ্যক পশুবাহী ট্রাক উঠিয়ে বেশির ভাগই ব্যক্তিগত গাড়ি পারাপার হচ্ছে অভিযোগ গরু ব্যবসায়ীদের। ঘণ্টার পর ঘণ্টা তীব্র রোদ ও গরমে গরুগুলো অসুস্থ হয়ে পড়ছে। এদিকে সকাল থেকেই বেড়েছে যাত্রীদের চাপ।

জানা গেছে, শুক্রবার সকাল থেকে দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা পশুবাহী ট্রাক পারাপারের জন্য বাংলাবাজার ঘাটে আসে। অগ্রাধিকার থাকলেও কর্তৃপক্ষ পশুবাহী ট্রাকগুলো কম পারাপার করছে। এদিকে তীব্র রোদ ও গরমে গরুগুলো অসুস্থ হয়ে পড়ছে। ট্রাকে তাম্বুরা টাঙিয়ে পাখা দিয়ে বাতাস করে ও পশুর মাথায় পানি ঢেলেও কাজ হচ্ছে না। এ ছাড়া ফেরি চলাচল শুরু হওয়ায় ঘরমুখো মানুষের ভিড় রয়েছে ঘাটটিতে। ফেরিঘাটে অ্যাম্বুলেন্সসহ ঢাকাগামী ছোট যানবাহনের ভিড় রয়েছে। তবে স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে বরাবরের মতোই উদাসীন ছিল কোরবানির গরু ব্যবসায়ী, সাধারণ যাত্রীসহ অনেকেই।

বিআইডব্লিউটিসির বাংলাবাজার ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক মো. সালাহউদ্দিন আহমেদ জানান, সকাল থেকে নৌরুটে চারটি রো রো ফেরিসহ ১২টি ফেরি চলাচল করছে। শিথিলের ঘোষণা আসার পর থেকেই ঘাটে কোরবানির পশুবাহী ট্রাকের চাপ শুরু হয়। পাশাপাশি কাঁচামালের পরিবহন ও ব্যক্তিগত গাড়ির চাপও রয়েছে।

পাটুরিয়া ঘাটে চাপ বেড়েছে : পাটুরিয়া ঘাটে ছোট গাড়ি, যাত্রীবাহী পরিবহন ও যাত্রীর চাপ বেড়েছে। এ নৌরুটের ১৫টি ফেরি এবং ৩৫টি লঞ্চ সচল থাকায় এখনো ভোগান্তি ছাড়াই পারাপার হচ্ছে যাত্রী ও পরিবহনগুলো। তবে যাত্রীবাহী পরিবহন ও ছোট গাড়ি অগ্রাধিকার দিয়ে পারাপার করায় অন্যান্য পণ্যবাহী পরিবহনের সিরিয়াল পেতে কিছুটা বেগ পেতে হচ্ছে। ফলে ঘাটে প্রায় ৩ শতাধিক পণ্যবাহী পরিবহন পারের অপেক্ষায় রয়েছে। ঘাট এলাকায় যাত্রীদের বেশির ভাগ লোকের মুখে মাস্ক থাকলেও দূরত্বের বালাই নেই। ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে।

দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ভোগান্তি : পদ্মা নদীতে তীব্র স্রোতে ফেরি চলাচল ব্যাহত। ফেরি সংকট ও পশুবাহী গাড়ির চাপে দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ঢাকামুখী যাত্রী ও যানবাহন চালকদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। সবচেয়ে বেশি ভোগান্তিতে পড়েছে দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা ঢাকামুখী পশুবাহী ট্রাকগুলো। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করে ফেরির নাগাল পাচ্ছে না এসব পশুবাহী ট্রাকের চালকরা। গতকাল দৌলতদিয়া ফেরিঘাটের জিরো পয়েন্ট থেকে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে ৪ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানবাহনের দীর্ঘ সারি সৃষ্টি হয়।

ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে ১৭ কিলোমিটার যানজট : ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতু মহাসড়কে ঘরমুখো যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বেড়েছে। এতে শুক্রবার সকাল থেকেই বঙ্গবন্ধু সেতু পূর্ব থেকে পৌলি পর্যন্ত ১৭ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে চালক ও ঘরমুখো যাত্রীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। এদিকে ঢাকামুখী গরুবাহী ট্রাকের চাপ রয়েছে। এলেঙ্গা হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ ইয়াসির আরাফাত জানান, ঈদ সামনে রেখে সড়কে যানবাহনের প্রচুর চাপ রয়েছে। অনেক স্থানে থেমে থেমে চলাচল করছে যানবাহন। যানজট নিরসনে হাইওয়ে থানা পুলিশ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলেও জানান তিনি।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ধীরগতি : কুমিল্লার ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মেঘনা ও গোমতী সেতুর টোল প্লাজা এলাকায় যানবাহনের ধীরগতি রয়েছে। সেই সঙ্গে মহাসড়কের দুই দিক থেকে যানবাহনের চাপও বাড়ছে। যানবাহনের চাপ বাড়ায় কুমিল্লার দাউদকান্দি, গৌরীপুর, ইলিয়টগঞ্জ, মাধাইয়া, চান্দিনা ও ময়নামতি ক্যান্টনমেন্টসহ গুরুত্বপূর্ণ এলাকাগুলোতেও গাড়ির ধীরগতি দেখা গেছে। সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত এ অবস্থা বিরাজ করছে।

শুক্রবার কুমিল্লা থেকে দাউদকান্দি মেঘনা ও গোমতী সেতুর টোল প্লাজা এলাকা ঘুরে দেখা যায়, স্বাভাবিকের তুলনায় ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লার অংশে গাড়ির চাপ বেড়েছে। সড়কে ঈদে ঘরমুখো মানুষের ব্যক্তিগত পরিবহন, গণপরিবহন ও পশুবাহী পরিবহন দেখা গেছে। অন্যদিকে দাউদকান্দি টোল প্লাজা থেকে চট্টগ্রাম লেনে প্রায় এক কিলোমিটার যানজট তৈরি হয়েছে। তবে এই যানজট স্থায়ী হচ্ছে না।  এ ছাড়া চান্দিনা বাসস্ট্যান্ড থেকে ঊষা জুটমিল পর্যন্ত মহাসড়কের দুই পাশে অন্তত ২ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যানজটে আটকা পড়ে যাত্রী ও পণ্যবাহী পরিবহন। এতে দুর্ভোগে পড়েন রোগী ও ঈদে ঘরমুখো মানুষ।

এ বিষয়ে কুমিল্লার দাউদকান্দি হাইওয়ে থানার ওসি জহুরুল হক জানান, ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে দুই দিক থেকে শুক্রবার বেলা সাড়ে ১০টার দিকে যানবাহনের চাপ বাড়তে শুরু করেছে। মেঘনা ও গোমতী সেতুর টোল প্লাজা এলাকায় ধীরগতি থাকলেও তা স্থায়ী হচ্ছে না। এই জট সৃষ্টি হচ্ছে যানবাহন থেকে টোল আদায়ে। তবে পুলিশ মহাসড়কে যানজট নিরসনে কাজ করছে।

সাভার ও আশুলিয়ায় যানজট : সাভার-আশুলিয়ায় যানজট রাত থেকেই বাড়তে শুরু করেছে। বেলা যত বাড়ছে যানজটে দাঁড়িয়ে থাকা গাড়ির সারিও ততই দীর্ঘ হচ্ছে। লকডাউন শিথিলের দ্বিতীয় দিন শুক্রবার সাভারের দুটি মহাসড়কে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার যানজট লেগে আছে। এ ছাড়া একটি সড়কে ২৫ কিলোমিটার এলাকার বিভিন্ন স্থানে যানবাহনের জটলা লেগে আছে। এ যানজট ও রোদের উত্তাপের কারণে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা। সেই সঙ্গে কোরবানির পশু নিয়েও বিপাকে পড়েছেন পাইকাররা।

জানা গেছে, নবীনগর-চন্দ্রা মহাসড়কের চন্দ্রা থেকে নবীনগর পর্যন্ত ১৯ কিলোমিটার যানজট, ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের নবীনগর থেকে হেমায়েতপুর পর্যন্ত ১৭ কিলোমিটার যানজট। এ ছাড়া টঙ্গী-আশুলিয়া-ইপিজেড সড়কের জামগড়া থেকে ধৌড় পর্যন্ত ২৫ কিলোমিটার সড়কের ভিন্ন স্থানে যানবাহনের জটলা লেগেই ছিল। থেমে থেমে চলছে পরিবহন। এসব মহাসড়কে হাজার হাজার যানবাহন ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে রয়েছে। সাভার হাইওয়ে থানার (ওসি) সাজ্জাত হোসেন বলেন, চন্দ্রা থেকে হেমায়েতপুর পর্যন্ত তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। আমরা চেষ্টা করে এখন কিছুটা কমাতে পেরেছি।

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে দীর্ঘ যানজট, দিনভর দুর্ভোগ : ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর সেতু থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। গতকাল সকাল থেকে এই পথ দিয়ে চলাচলকারী বিভিন্ন পণ্যবাহী গাড়ির চালক ও দূরপাল্লার বাসের যাত্রীরা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। সরেজমিন দেখা যায়, মহাসড়কে বিভিন্ন পণ্যবাহী গাড়ি ও যাত্রীবাহী বাসের দীর্ঘ সারি তৈরি হয়েছে। সোনারগাঁ উপজেলার কাঁচপুর থেকে মেঘনা সেতু পর্যন্ত ১৫ কিলোমিটার এলাকায় ঈদে ঘরমুখো মানুষ চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষার পরও যানবাহন সামনে এগোতে পারছে না।

তিন কারণে মহাসড়কে যানজট : বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় মহাসড়কের নলকায় ঝুঁকিপূর্ণ সরু সেতু, ফোর লেনের কাজ চলমান ও অতিরিক্ত গাড়ির চাপের কারণে মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। বিশেষ করে নলকা এলাকার সরু ও ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটি যানজটের মাত্রা কয়েক গুণ বাড়িয়ে দিয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ সেতুটির কারণে ২৪ ঘণ্টা বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় থেকে নলকা পর্যন্ত যানজট লেগেই রয়েছে। এতে ঈদযাত্রায় চালক ও যাত্রীদের প্রতি বছরের ন্যায় এবারও চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে।

জানা যায়, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের ১৬ জেলা এবং খুলনা বিভাগের বেশ কয়েকটি জেলার মানুষের ঘরে ফেরার অন্যতম রুট বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিম মহাসড়ক। প্রতি বছর ঈদের আগে নানা কারণে মহাসড়কটি ঈদে ঘরে ফেরা মানুষের দুর্ভোগের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এ বছরেও মহাসড়কের নলকার সেতুটি দুর্ভোগের প্রধান কারণ হিসেবে দাঁড়িয়েছে। দেখা যায় যানবাহনগুলো নলকা সেতুতে ওঠেই গতি কমিয়ে দিতে হচ্ছে। এ কারণে সেতুর উভয় প্রান্তে সবসময় শত শত যানবাহন আটক থাকতে হচ্ছে। এতে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়েছে। কখনো কখনো এ যানজট তীব্র হয়ে বঙ্গবন্ধু পশ্চিম থেকে নলকা পর্যন্ত ১১ কিলোমিটার, কখনো নলকা থেকে হাটিকুমরুল মোড় পর্যন্ত এবং হাটিকুমরুল থেকে চান্দাইকোনা পর্যন্ত বিস্তৃত হচ্ছে। এতে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে যাত্রী ও চালকদের। এ ছাড়াও অতিরিক্ত গাড়ির চাপের কারণে বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় থেকে মুলিবাড়ী পর্যন্ত তীব্র যানজট কখনো বাম্পার টু বাম্পার গাড়ি ধীরগতিতে চলছে।  বঙ্গবন্ধু সেতু পশ্চিমপাড় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোসাদ্দেক হোসেন জানান, সেতুটির কারণে এই মহাসড়কে যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে। একদিকে গাড়ির চাপ অন্যদিকে সেতু দিয়ে গাড়ি পার হতে সময় লাগছে। এ কারণে থেমে থেমেই যানজট দেখা দিচ্ছে। কখনো কখনো তীব্র যানজট দেখা দিচ্ছে।

গাজীপুরে মহাসড়কের পরিস্থিতি : গাজীপুরের ঢাকা-ময়মনসিংহ এবং ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে যানবাহনের চাপ বেড়েছে। লোকজনের চলাচলও বেড়ে গেছে। শুক্রবার ছুটির দিন হওয়ায় সকাল থেকেই পণ্যবাহী বিভিন্ন ধরনের যানবাহনের সঙ্গে ব্যক্তিগত গাড়ি, দূরপাল্লার বাস কোরবানির পশুবাহী ট্রাকের সংখ্যা বেড়ে যায়। এদিকে সাধারণ মানুষ যাদের ঢাকায় কোনো কাজ নেই, তারা আগেভাগে বাড়ি ফেরার চেষ্টা করছেন। তাদের কারণেও সড়কে বাড়তি চাপ রয়েছে।

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা থেকে টঙ্গী পর্যন্ত বিআরটি প্রকল্পের কাজ চলমান রয়েছে। মহাসড়কের মন্নু ক্রসিং, গাজীপুরা এলাকায় যানবাহন চলাচল করছে থেমে থেমে। টঙ্গী-সিলেট সড়কের মীরেরবাজার থেকে ভোগড়া মোড় পর্যন্ত মালবাহী ট্রাকের কারণে ওই অংশে যানবাহন চলছে থেমে থেমে।

গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) ট্রাফিক বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, শুক্রবার ছুটির দিনেও গার্মেন্ট খোলা থাকায় সকাল ও বিকালে মহাসড়কে শ্রমিকদের যাওয়া-আসার কারণে যানবাহন চলেছে ধীরগতিতে। ছুটির দিনে মহাসড়কে সব ধরনের গাড়ি চলাচল শুরু করায় যানবাহনের চাপ বেড়ে যায়। মহাসড়কে অতিরিক্ত গাড়ি থাকায় যান চলাচলে ধীরগতি রয়েছে। তাছাড়া ঈদে ঘরমুখো মানুষের ভিড়ও বাড়ছে। তারপরও সড়কের পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে পুলিশ চেষ্টা করে যাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
জামায়াতের নিবন্ধন আপিলের রায় ১ জুন
জামায়াতের নিবন্ধন আপিলের রায় ১ জুন
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির
এনবিআরে কর্মবিরতি ভোগান্তিতে গ্রাহক
এনবিআরে কর্মবিরতি ভোগান্তিতে গ্রাহক
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
ডলার বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করার ঘোষণা
ডলার বিনিময় হার বাজারভিত্তিক করার ঘোষণা
সর্বশেষ খবর
২৪ মে নিউইয়র্কে ‘আমেরিকান কারি অ্যাওয়ার্ড’র আসর
২৪ মে নিউইয়র্কে ‘আমেরিকান কারি অ্যাওয়ার্ড’র আসর

এই মাত্র | পরবাস

নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের নাশকতার ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে: ডিএমপি কমিশনার
নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দলের নাশকতার ব্যাপারে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে: ডিএমপি কমিশনার

১৩ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান সফরে সরকারের সবুজ সংকেত পেল বিসিবি
পাকিস্তান সফরে সরকারের সবুজ সংকেত পেল বিসিবি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আওয়ামী লীগের কার্যালয়সহ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
আওয়ামী লীগের কার্যালয়সহ অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন
বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দামে বড় পতন

১১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

টিকটক লাইভেই ইনফ্লুয়েন্সারকে গুলি করে হত্যা
টিকটক লাইভেই ইনফ্লুয়েন্সারকে গুলি করে হত্যা

১৯ মিনিট আগে | শোবিজ

শিল্পবান্ধব নীতি সহায়তা আদায়ে কাজ করবে সম্মিলিত পরিষদ
শিল্পবান্ধব নীতি সহায়তা আদায়ে কাজ করবে সম্মিলিত পরিষদ

২০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ৬ মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড, ৮ জনের যাবজ্জীবন
রুপগঞ্জে ব্যবসায়ী হত্যায় দুজনের মৃত্যুদণ্ড, ৮ জনের যাবজ্জীবন

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাদারীপুরে পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু
মাদারীপুরে পানিতে ডুবে এক শিশুর মৃত্যু

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালীগঞ্জে অলস ঘরে পুলিশের অভিযান
কালীগঞ্জে অলস ঘরে পুলিশের অভিযান

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘খাগড়াছড়িতে তারুণ্য নির্ভর বাংলাদেশ বিনির্মাণ’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা
‌‘খাগড়াছড়িতে তারুণ্য নির্ভর বাংলাদেশ বিনির্মাণ’ শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে ‘ডামি’ প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছে রাশিয়া : জেলেনস্কি
তুরস্কে ‘ডামি’ প্রতিনিধি দল পাঠিয়েছে রাশিয়া : জেলেনস্কি

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি পৌঁছালেন ৪৪ হাজার ৭১৮ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছালেন ৪৪ হাজার ৭১৮ হজযাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অগ্রগতি ও প্রতিভা বিকাশে অংশীজন সন্নিবদ্ধ কর্মশালা
অগ্রগতি ও প্রতিভা বিকাশে অংশীজন সন্নিবদ্ধ কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে ফের দুদকের অভিযান
রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে ফের দুদকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসএল ছেড়ে আইপিএলে কুসাল মেন্ডিস
পিএসএল ছেড়ে আইপিএলে কুসাল মেন্ডিস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে
নোয়াখালীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ
সাম্য হত্যার বিচার দাবিতে নোয়াখালীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মেয়র তাপসের বিশেষ প্রতিনিধি গ্রেফতার
সাবেক মেয়র তাপসের বিশেষ প্রতিনিধি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সান্তাহারে প্রতিমা বিসর্জনের ঘাট নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
সান্তাহারে প্রতিমা বিসর্জনের ঘাট নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিহারে রাহুল গান্ধীর কর্মসূচিতে বাধা দেয়ার অভিযোগ
বিহারে রাহুল গান্ধীর কর্মসূচিতে বাধা দেয়ার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে অন্তত দুটি ম্যাচে মুস্তাফিজকে পাবে দিল্লি
আইপিএলে অন্তত দুটি ম্যাচে মুস্তাফিজকে পাবে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়া-ইউক্রেন আলোচনায় অগ্রগতি হলে তুরস্ক যেতে পারেন ট্রাম্প
রাশিয়া-ইউক্রেন আলোচনায় অগ্রগতি হলে তুরস্ক যেতে পারেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাপল পণ্যের উৎপাদনে চীনের বিকল্প ভারত
অ্যাপল পণ্যের উৎপাদনে চীনের বিকল্প ভারত

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লালমাই পাহাড়ে বসছে আন্তর্জাতিক প্রত্নতত্ত্ব সম্মেলন
লালমাই পাহাড়ে বসছে আন্তর্জাতিক প্রত্নতত্ত্ব সম্মেলন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুলাউড়ায় শিশুসহ ১৪ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
কুলাউড়ায় শিশুসহ ১৪ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রক্তে কোলেস্টেরল : কতদিন ওষুধ খাবেন?
রক্তে কোলেস্টেরল : কতদিন ওষুধ খাবেন?

২৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী
দোকানের কর্মচারীদের ব্যস্ত রেখে ১০০ ভরি স্বর্ণ নিয়ে চম্পট পাঁচ নারী

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
ভারতের অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!
মুস্তাফিজের আইপিএল অংশগ্রহণ নিয়ে অনিশ্চয়তা!

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূসকে ডি-লিট চবির
ইউনূসকে ডি-লিট চবির

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা