শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

শেখ কামালের জন্মদিন উদযাপন অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা

জাতির পিতার সন্তান হয়েও সাদাসিধা জীবনযাপন করত কামাল

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
জাতির পিতার সন্তান হয়েও সাদাসিধা জীবনযাপন করত কামাল

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বড় ছেলে শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল অত্যন্ত সাদাসিধা জীবনযাপন করতেন জানিয়ে তাঁর বড়বোন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতির ছেলে, জাতির পিতার ছেলে, অথচ সে (শেখ কামাল) অত্যন্ত সাদাসিধা জীবনযাপন করত। কখনো বাবা প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতি সেজন্য অর্থসম্পদ, ব্যবসা-বাণিজ্যের দিকে তার কোনো নজর ছিল না।

গতকাল গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ‘শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের ৭২তম জন্মদিন উদ্যাপন’ এবং ‘শেখ কামাল  জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার-২০২১’ প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের ৭২তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে প্রথমবারের মতো যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় প্রবর্তিত এ পুরস্কারের জন্য সাতটি ক্যাটাগরিতে মোট ১০ জন ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব ও দুটি প্রতিষ্ঠানকে মনোনীত করা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের শহীদ শেখ কামাল মিলনায়তনের মূল অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানে টোকিও অলিম্পিক গেমস থেকে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আক্তার হোসেন অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন এবং প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে তিনিই বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন। অনুষ্ঠানে শেখ কামালকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করে স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের ম্যানেজার তানভীর মাজাহার তান্না এবং আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক হারুনুর রশীদ বক্তৃতা করেন। প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানে শহীদ শেখ কামালকে নিয়ে প্রকাশিত স্মারকগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন। অনুষ্ঠানে শেখ কামালের জীবন ও কর্মের ওপর একটি ভিডিওচিত্র পরিবেশিত হয় এবং তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করে মুনাজাত করা হয়। শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৭৪ সালের ১৬ ডিসেম্বর একটা চক্রান্ত করে শেখ কামালকে গুলি করা হয়, হত্যার চেষ্টা করা হয়। সে যখন বেঁচে যায় তার বিরুদ্ধে নানা ধরনের অপপ্রচার চালানো হয়। তিনি বলেন, দেশকে গড়ে তোলা, দেশের মানুষের পাশে থাকা বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা সাংস্কৃতিক অঙ্গন বা ক্রীড়া অঙ্গন- এসব কিছুর উন্নতি করা এটাই ছিল শেখ কামালের কাছে সব থেকে বড় কথা। আবুল ফজল সাহেব একটা লেখা লিখেছিলেন, সেটা যদি কেউ পড়েন তবে দেখবেন কীভাবে শেখ কামালের অমায়িকতা, সাদাসিধা জীবনযাত্রা, চলাফেরা। সেটাই তিনি তুলে ধরেছেন। শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমার ছোট ভাই, আমি নিজে বলতে পারি শেখ কামাল অত্যন্ত সাদাসিধা জীবন যাপন করত। সে একজন সংস্কৃতিমনা আবার রাজনীতিবিদ। কখনো বিলাস-ব্যসন এসব দিকে তার দৃষ্টি ছিল না। এটা আমার বাবার শিক্ষা ছিল, মায়ের শিক্ষা ছিল। তা ছাড়া একটা যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ। সেখানে তো বিলাসিতা করার সুযোগ নেই। আর ব্যবসা-বাণিজ্য, অর্থসম্পদ এসব দিকে তার কোনো নজরই ছিল না।’ বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের বহুমুখী প্রতিভার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়ার দিক থেকে আজকে যে উৎকর্ষতা, স্বাধীনতার পর বিশেষ করে সেখানে শেখ কামালের একটা বিরাট অবদান রয়েছে। শেখ কামাল বাংলাদেশে আধুনিক ফুটবলের প্রবর্তন করে, খেলাধুলাকে উন্নত করে এবং আবাহনী ক্রীড়া চক্র গড়ে তোলে। ঠিক এর পূর্বে আবাহনী সমাজকল্যাণ সংস্থা করা হয়। বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, এ প্রতিষ্ঠানটি করার পেছনে একটা উদ্দেশ্য ছিল। ধানমন্ডি এলাকায় তখন খেলাধুলা বা শিশুদের প্রতিভা বিকাশের কোনো সুযোগ ছিল না। তাই এ অঞ্চলের শিশু এবং তরুণদের জন্য একটা খেলাধুলার পরিবেশ তৈরি করাই ছিল শেখ কামালের উদ্দেশ্য। সে এ ব্যাপারে আলোচনা করেই প্রতিষ্ঠানটি গড়ে তোলে। কাজেই তার সঙ্গে এবং পাশাপাশি আমরা সবাই ছিলাম। এ ছাড়া শেখ কামাল যেমন খেলাধুলার দিকে তেমনি সাংস্কৃতিক চর্চার দিকেও ছিল। চমৎকার গান গাইতে পারত। স্পন্দন শিল্পীগোষ্ঠী সে গড়ে তোলে। নাট্যচর্চার সঙ্গেও সম্পৃক্ততা ছিল। সুরেলা গানের গলার সঙ্গে সে চমৎকার সেতার বাজাতে পারত। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশে যে আধুনিক ফুটবল খেলা বা ক্রিকেট খেলা বা এই যে খেলাধুলা, সেটাকে একটা আধুনিকতার ছোঁয়া এবং সংগীত জগতে বা সাংস্কৃতিক জগতে সেখানেও শেখ কামালের যথেষ্ট অবদান রয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হিসেবে সে অনেক অবদান রেখে গেছে আমাদের সমাজের জন্য। তিনি বলেন, ‘আমার আব্বা যেমন এ দেশের জন্য সারা জীবন ত্যাগ স্বীকার করেছেন, সন্তান হিসেবে আমরাও একদিকে যেমন পিতৃস্নেহ থেকে বঞ্চিত হয়েছি, কিন্তু সেই কষ্টকে আমরা কখনো কষ্ট মনে করিনি। আমার মা সেটা করতে দেননি। কোনো হা-হুতাশ বা চাওয়া-পাওয়ার কিছু ছিল না। একটা আদর্শ নিয়ে সাধারণভাবে চলা, দেশের জন্য কাজ করা, দেশের মানুষের জন্য কাজ করা এবং দেশের মানুষকে ভালোবাসা- এটাই ছিল আমাদের শিক্ষা। সে শিক্ষাটাই কামাল অনুসরণ করেছে।’ পুরস্কার বিজয়ীদের অভিনন্দন জানিয়ে একটি জাতি গঠনে শিক্ষার পাশাপাশি ক্রীড়া এবং সংস্কৃতি চর্চাকে অপরিহার্য উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ক্রীড়া ক্ষেত্রে বাংলাদেশ আরও এগিয়ে যাক সেটাই আমি চাই। ক্রীড়া পুরস্কারের মধ্য দিয়ে যেমন শেখ কামালের প্রতি সম্মান দেখানো হয়েছে, তেমনি ক্রীড়াঙ্গনে মানুষের সম্পৃক্ততা আরও বাড়বে, উৎসাহী হয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং বিশ্বসভায় মর্যাদা বয়ে আনবে, সেটাই আমাদের কাম্য। স্বাধীনতার আন্দোলন ও মহান মুক্তিযুদ্ধে শেখ কামালের সাহসী ভূমিকার কথা অনুষ্ঠানে তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধুকে প্রায়ই গ্রেফতার করা হতো। ছয় দফা দেওয়ার পর শেখ কামালের আন্দোলনের ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য। ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান এবং ’৭০-এর নির্বাচনে মানুষকে সম্পৃক্ত করা ও প্রচার-প্রচারণা চালানোয়ও শেখ কামাল ভালো করেছে। সে সময় একজন এক ভোট ছিল, নির্বাচনে ভোটের প্রশিক্ষণ দিতে হতো। শেখ কামাল সে প্রশিক্ষণ দিত। অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে কামাল কাজগুলো করেছিল। তিনি বলেন, আসলে আজকে আমাদের সংগীতাঙ্গনে যে আধ্যাত্মিক বা ফোক গান, আধুনিক সংগীতের সঙ্গে সুর করে প্রচার করা হয়, এতে শেখ কামালের অবদান ছিল। আজকে যেটি প্রাসঙ্গিক। উপস্থিত বক্তৃতায়ও শেখ কামাল পারদর্শী ছিল। যুবসমাজকে সুসংগঠিত করার অনেক কাজ করে গেছে শেখ কামাল। বেঁচে থাকলে হয়তো যুবকদের জন্য আরও কিছু করত। শেখ হাসিনা বলেন, বারবার যাকে (জাতির পিতা) ফাঁসি দেওয়ার চেষ্টা হলো, হত্যার চেষ্টা হলো, অথচ তিনি নিজের জীবন তুচ্ছ করে বাঙালি জাতিকে স্বাধীন রাষ্ট্র উপহার দিলেন। একটি পতাকা দিলেন। একটা জাতি হিসেবে আত্মপরিচয়ের সুযোগ দিলেন। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলেছেন। সেনা, বিমান ও নৌবাহিনী সবই সীমিত শক্তির মধ্যে গড়ে তুলেছেন। অথচ এ দেশের কিছুসংখ্যক মানুষ ষড়যন্ত্র করে কী নির্মমভাবে তাঁকে হত্যা করল। আবেগজড়িত কণ্ঠে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সবচেয়ে ট্র্যাজেডি শেখ কামালের জন্য। যে নূর (পলাতক খুনি নূর চৌধুরী) শেখ কামালের সঙ্গে ওসমানীর এডিসি হিসেবে কাজ করেছে, যখন বাসায় আক্রমণ করে কামাল নিচে বারান্দায় চলে যায়, ও যখন দেখে যে নূর ও হুদা একসঙ্গে ঢুকছে, তখন কামাল তাদের বলে আপনারা এসে গেছেন? খুব ভালো হয়েছে। দেখেন বাসায় কারা আক্রমণ করছে। এই কথা শেষ করতে পারেনি। ওই নূরের হাতের অস্ত্রই গর্জে ওঠে। ওরা ওখানেই কামালকে নির্মমভাবে হত্যা করে। এত বড় বিশ্বাসঘাতকতা এই বাংলাদেশে ঘটে গেছে!

এই নির্মম হত্যাকান্ডের পর হত্যাকারীদের নানা কুৎসা রটনার ঘটনা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর শেখ কামালের বিরুদ্ধে নানা কুৎসা রটানো হয়। অথচ সে অত্যন্ত সাদাসিধা জীবনযাপন করত। বিলাস-ব্যসনে তার দৃষ্টি ছিল না। রাষ্ট্রপতির ছেলে হয়েও অর্থের প্রতি আকর্ষণ ছিল না। ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থসম্পদে তার নজরই ছিল না। মায়ের ইচ্ছা ছিল সে যেন পড়াশোনা শেষ করে। সে তখন সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ছিল। মায়ের ইচ্ছায় রিজাইন করে আবার পড়াশোনা করে। শেখ কামাল মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করে বাংলাদেশ সরকারের দেওয়া ওয়ার ট্রেনিং নিয়ে ওসমানীর (মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্রবাহিনীর অধিনায়ক জেনারেল আতাউল গনি ওসমানী) এডিসি হিসেবে নিয়োগ লাভ করে। পিঠাপিঠি ছোট ভাই শেখ কামালের সঙ্গে একত্রে বড় হওয়ার স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে বাষ্পরুদ্ধ কণ্ঠে তাঁর বড় বোন শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা একসঙ্গে বড় হয়েছি, একসঙ্গে চলতাম। খেলাধুলা, পড়ালেখা ও ঝগড়াও করেছি। ভালো বোঝাপড়া ছিল আমাদের মধ্যে। যে কোনো কাজে আমার সঙ্গে পরামর্শ করত। একরকম নির্ভর করত আমার ওপর। বাবার স্নেহ থেকে সে বঞ্চিত ছিল। যার কারণে কামালের মনে অনেক আক্ষেপ ছিল। আব্বা তাকে আদরও করতেন বেশি। কামালের অনেক গুণ ছিল। সে যে কাজেই হাত দিত, সেখানে তার মেধার স্বাক্ষর রেখে আসত। শেখ কামাল সেতার বাজানো শিখত, সে চর্চা সে রেখে গিয়েছিল।’ আবেগজড়িত কণ্ঠে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৪ জুলাই শেখ কামালের ও ১৭ জুলাই জামালের (শেখ জামাল) বিয়ে হয়। আমরা যাচ্ছিলাম বাইরে (শেখ হাসিনার স্বামীর কর্মস্থল জার্মানিতে), জিজ্ঞাসা করলাম তোমার জন্য কী আনব? বলল, আমার জন্য না, আমার আবাহনীর খেলোয়াড়দের জন্য বুট নিয়ে এসো। তখন ডায়েরিতে নামটাও লিখে দেয় এডিডাসের বুট। সেখান থেকেই বোঝা যায় তার নিজের জন্য কোনো কিছুর আগ্রহ ছিল না।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট যদি এই বাঙালির জীবনে না ঘটত, তাহলে বাঙালি অনেক আগেই বিশ্বে মর্যাদা নিয়ে চলত। এই হত্যাকান্ডের পর বাংলাদেশকে ইসলামিক রিপাবলিক অব বাংলাদেশ ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল, যদিও সেটা টেকেনি। তখন চক্রান্তটা কোথায়, কীভাবে হয়েছিল তা নিশ্চয় এখন এত দিনে বাংলাদেশের মানুষ উপলব্ধি করতে পারে। আর কত বড় বিশ্বাসঘাতকতা, তা-ও নিশ্চয়ই উপলব্ধি করতে পারে।

পুরস্কার পেলেন যারা : ক্রীড়াবিদ হিসেবে রোমান সানা (আরচ্যারি), মাবিয়া আক্তার সীমান্ত (ভারোত্তোলন), মাহফুজা খাতুন শিলা (সাঁতার), ক্রীড়া সংগঠক হিসেবে মনজুর কাদের (শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব) এবং ক্যা শৈ ল হ্ন (কারাতে ফেডারেশন), উদীয়মান ক্রীড়াবিদ হিসেবে আকবর আলী (ক্রিকেট) ও ফাহাদ রহমান (দাবা), উন্নতি খাতুন (ফুটবল), ফেডারেশন/অ্যাসোসিয়েশন/সংস্থা ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড, আজীবন সম্মাননায় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন সভাপতি কাজী মো. সালাউদ্দিন এবং ক্রীড়া সাংবাদিক হিসেবে মুহাম্মদ কামরুজ্জামান এবং পৃষ্ঠপোষক হিসেবে ওয়ালটন শেখ কামাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার লাভ করেন। পুরস্কার হিসেবে প্রত্যেককে ১ লাখ টাকা, ক্রেস্ট ও সম্মাননা সনদ দেওয়া হয়। উল্লেখ্য, গত বছর যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সরকারিভাবে প্রথমবারের মতো বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠপুত্র শহীদ শেখ কামালের ৭১তম জন্মবার্ষিকী উদ্যাপন করে এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ শেখ কামালের জন্মদিন ৫ আগস্টকে ‘ক’ শ্রেণিভুক্ত দিবস হিসেবে জাতীয়ভাবে উদ্যাপনের সিদ্ধান্ত নেয়।

স্মারক ডাকটিকিট খাম ও ডাটাকার্ড অবমুক্ত : শহীদ শেখ কামালের ৭২তম জন্মদিন উপলক্ষে ১০ টাকা মূল্যমানের একটি স্মারক ডাকটিকিট, একই মূল্যমানের একটি উদ্বোধনী খাম ও ৫ টাকা দামের একটি ডাটাকার্ড অবমুক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল এ উপলক্ষে গণভবনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এগুলো অবমুক্ত করা হয়। এ সময় ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব মো. আফজাল হোসেন এবং ডাক অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. সিরাজ উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটির নোটিস
ছুটির নোটিস
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাজ্যের সংসদে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
কল্যাণ রাষ্ট্রের জন্য সংগ্রাম করছে জামায়াত
কল্যাণ রাষ্ট্রের জন্য সংগ্রাম করছে জামায়াত
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
সর্বশেষ খবর
হামজার প্রশংসায় নেপালের কোচ ও অধিনায়ক
হামজার প্রশংসায় নেপালের কোচ ও অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেসিকে নিয়ে রোকুজ্জোর আবেগঘন পোস্ট
মেসিকে নিয়ে রোকুজ্জোর আবেগঘন পোস্ট

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নেইমার শিগগিরই দলে ফিরে ব্রাজিলকে বিশ্বকাপ জেতাবে’
‘নেইমার শিগগিরই দলে ফিরে ব্রাজিলকে বিশ্বকাপ জেতাবে’

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বিমান বিধ্বস্ত হয়ে দুজন নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বিমান বিধ্বস্ত হয়ে দুজন নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনতা ব্যাংক ও এসএসএলের মধ্যে বিলার পেমেন্ট সার্ভিস নিয়ে চুক্তি
জনতা ব্যাংক ও এসএসএলের মধ্যে বিলার পেমেন্ট সার্ভিস নিয়ে চুক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম
একাত্তরের গৌরব ছিল দেশপ্রেম

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ফখর প্রাপ্য সম্মান পান না, দাবি পাকিস্তান অধিনায়কের
ফখর প্রাপ্য সম্মান পান না, দাবি পাকিস্তান অধিনায়কের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২
হানিফ ফ্লাইওভারে বাসের ধাক্কায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে বিএনপি প্রস্তুত : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন নিয়ে যেকোনো ষড়যন্ত্র রুখে দিতে বিএনপি প্রস্তুত : নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকৃত সংস্কারের আগে মানসিক সংস্কার দরকার : গয়েশ্বর
প্রকৃত সংস্কারের আগে মানসিক সংস্কার দরকার : গয়েশ্বর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে গোপালগঞ্জে শোভাযাত্রা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মোহাম্মদপুর-আদাবরে অভিযানে গ্রেফতার ৩৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুর-আদাবরে অভিযানে গ্রেফতার ৩৪

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষাবিদ মাহমুদ উল্লাহর কুলখানি অনুষ্ঠিত
শিক্ষাবিদ মাহমুদ উল্লাহর কুলখানি অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নওগাঁয় তারুণ্যের উৎসবে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
নওগাঁয় তারুণ্যের উৎসবে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিকে আবারও ক্ষমতায় আনবে জনগণ : ডা. শাহাদাত
বিএনপিকে আবারও ক্ষমতায় আনবে জনগণ : ডা. শাহাদাত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহেশপুর সীমান্তে ৩ পিস স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক
মহেশপুর সীমান্তে ৩ পিস স্বর্ণের বারসহ চোরাকারবারি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী
খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে ১০ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার
কুড়িগ্রামে ১০ ফুট লম্বা অজগর সাপ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষক দলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাম বিভ্রাটে অ্যাকাউন্ট বন্ধ, মেটার বিরুদ্ধে মামলা করলেন মার্ক জুকারবার্গ!
নাম বিভ্রাটে অ্যাকাউন্ট বন্ধ, মেটার বিরুদ্ধে মামলা করলেন মার্ক জুকারবার্গ!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমারখালীতে ৯ বছর পর সম্মেলন, সভাপতি আনছার সম্পাদক লুৎফর
কুমারখালীতে ৯ বছর পর সম্মেলন, সভাপতি আনছার সম্পাদক লুৎফর

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ডায়রিয়ার প্রকোপ কমছে
নাটোরে ডায়রিয়ার প্রকোপ কমছে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি সভা, এবার ৩৫ মন্দিরে দুর্গোৎসব
মোংলায় আসন্ন দুর্গাপূজার প্রস্তুতি সভা, এবার ৩৫ মন্দিরে দুর্গোৎসব

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্র দলের র‌্যালি
বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে সিদ্ধিরগঞ্জে ছাত্র দলের র‌্যালি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বজুড়ে ‘এমপক্স’ জরুরি অবস্থা তুলে নিল ডব্লিউএইচও
বিশ্বজুড়ে ‘এমপক্স’ জরুরি অবস্থা তুলে নিল ডব্লিউএইচও

১০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে বিদ্যুৎকর্মীর মৃত্যু
ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে বিদ্যুৎকর্মীর মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে ছিনতাইকারী গ্রেফতার, মালামাল উদ্ধার
লালমনিরহাটে ছিনতাইকারী গ্রেফতার, মালামাল উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
নোয়াখালীতে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেফতারের দাবি ইলিয়াসের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির
দামি ঘড়ি-আইপ্যাড ফিরিয়ে দিলেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে মার্কিন যুদ্ধজাহাজের উপর দিয়ে ২ যুদ্ধবিমান উড়াল ভেনেজুয়েলা
উত্তেজনা বাড়িয়ে মার্কিন যুদ্ধজাহাজের উপর দিয়ে ২ যুদ্ধবিমান উড়াল ভেনেজুয়েলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ
জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আবারও ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে
ফোনে যেসব নম্বর থেকে কল পেলেই বুঝবেন জিমেইল হ্যাকের চেষ্টা চলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পূর্ণ প্রস্তুতির কথা ঘোষণা করল ইরানের সশস্ত্র বাহিনী
পূর্ণ প্রস্তুতির কথা ঘোষণা করল ইরানের সশস্ত্র বাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় স্ত্রীর মৃত্যুর পর মারা গেলেন স্বামীও
সড়ক দুর্ঘটনায় স্ত্রীর মৃত্যুর পর মারা গেলেন স্বামীও

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচেই হোঁচট খেল জার্মানি
বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের প্রথম ম্যাচেই হোঁচট খেল জার্মানি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফখর জামানের ব্যাটিং তাণ্ডবে পাকিস্তানের জয়
ফখর জামানের ব্যাটিং তাণ্ডবে পাকিস্তানের জয়

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে
নুরাল পাগলার মরদেহে আগুন দেওয়ার ঘটনায় জড়িতরা উপযুক্ত শাস্তি পাবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের মাটিতে বিদায়ী ম্যাচে মেসির জোড়া গোল, সহজ জয় আর্জেন্টিনার
দেশের মাটিতে বিদায়ী ম্যাচে মেসির জোড়া গোল, সহজ জয় আর্জেন্টিনার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনশনকারী শিক্ষার্থীদের পাশে শুয়ে রাত কাটালেন উপাচার্য
অনশনকারী শিক্ষার্থীদের পাশে শুয়ে রাত কাটালেন উপাচার্য

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিরাপত্তা শঙ্কায় বিসিবি সভাপতি, গানম্যান চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি
নিরাপত্তা শঙ্কায় বিসিবি সভাপতি, গানম্যান চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির
আবদুল কাদেরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি ছাত্রদল সভাপতির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরলেন আরো ৩০ বাংলাদেশি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
এসএসসি ও সমমানের বৃত্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ তেল ক্রয় বন্ধ ও চীনের উপর চাপ বাড়াতে ইউরোপকে ট্রাম্পের আহ্বান
রুশ তেল ক্রয় বন্ধ ও চীনের উপর চাপ বাড়াতে ইউরোপকে ট্রাম্পের আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আফগানিস্তানে জরুরি ত্রাণ সহায়তা পাঠাল বাংলাদেশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আফগানিস্তানে জরুরি ত্রাণ সহায়তা পাঠাল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো আফগানিস্তান
ফের শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো আফগানিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন
ডাকসুতে জিএস পদে বাকেরকে সমর্থন দিয়ে সরে দাঁড়ালেন মাহিন

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেসিদের সঙ্গে লাতিন অঞ্চলে আরও যাদের বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত
মেসিদের সঙ্গে লাতিন অঞ্চলে আরও যাদের বিশ্বকাপের টিকিট নিশ্চিত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিলিকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে ব্রাজিল
চিলিকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে পয়েন্ট টেবিলের দুইয়ে ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন
হিজবুল্লাহকে নিরস্ত্রীকরণে সেনাবাহিনীর পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করবে লেবানন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পেন্টাগনকে ‘যুদ্ধ দফতর’ হিসেবে পরিচিত করানোর আদেশ ট্রাম্পের
পেন্টাগনকে ‘যুদ্ধ দফতর’ হিসেবে পরিচিত করানোর আদেশ ট্রাম্পের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির ন্যায়বিচারের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর মহিমান্বিত মুহূর্ত ঈদে মিলাদুন্নবী : মির্জা ফখরুল
নবীজির ন্যায়বিচারের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর মহিমান্বিত মুহূর্ত ঈদে মিলাদুন্নবী : মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়
ভুয়া আর্থিক প্রণোদনা নিয়ে সতর্ক করল প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন, পুতিনের হুঁশিয়ারি
ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনা মোতায়েন, পুতিনের হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী
খুনি হাসিনার আওয়ামী লীগ ভারতপন্থী, বিএনপিকে ট্যাগ দিবেন না : রিজভী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়
সহজে জান্নাতে যেতে করণীয়

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস
এবার বিএনপির সমাবেশে অপু বিশ্বাস

প্রথম পৃষ্ঠা

কবর থেকে লাশ তুলে আগুন
কবর থেকে লাশ তুলে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া
অর্ধশত আসনে কাটাছেঁড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা
ব্যাটারি রিকশার দখলে ঢাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদের কিনারে পর্যটন খাত
খাদের কিনারে পর্যটন খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি
শৃঙ্খলা রক্ষায় কঠোর বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য
ব্রিটিশ নাগরিকত্বের আড়ালে টিউলিপের বাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার
আমার কাছে চিঠি এলো ওপারে যাবার

শোবিজ

ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার
ছুটির দিনে আবাসিক হলে জমজমাট প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি
নুরের শারীরিক অবস্থার অবনতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক
বিএনপির ছয় প্রার্থী মাঠে জামায়াতের একক

নগর জীবন

জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক
জামায়াতকে ক্ষমা চাইতে বললেন ফারুক

প্রথম পৃষ্ঠা

মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের
মুনিয়ার বোনকে গ্রেপ্তারের দাবি ইলিয়াসের

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম
অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ নিয়ে কক্সবাজারে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির তিন নেতার মনোনয়ন দৌড় অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা
বসুন্ধরা আবাসিকে দেশের প্রথম ‘টগি টয়স’-এর যাত্রা

নগর জীবন

গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়
গোয়ালন্দে লাশে অগ্নিসংযোগকারীদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)
আজ পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো লতিফ সিদ্দিকীর ভাইকে

নগর জীবন

লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন
লিটনদের এশিয়া কাপ মিশন

মাঠে ময়দানে

সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন
সৈকতে ভেসে এলো মৃত ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন
থাইল্যান্ডের নতুন প্রধানমন্ত্রী আনুতিন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের বিকল্প নেই
নির্বাচনের বিকল্প নেই

নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আমরা বিএনপি পরিবার
অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

গণপরিষদের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
গণপরিষদের মাধ্যমে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

নগর জীবন

১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
১৭ ঘণ্টার অভিযানে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

উদীচীর নাগরিক শোকসভা গান-কবিতায় যতীন সরকারকে স্মরণ
উদীচীর নাগরিক শোকসভা গান-কবিতায় যতীন সরকারকে স্মরণ

নগর জীবন

সিলেটে অর্ধকোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেটে অর্ধকোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

নগর জীবন

মোহাম্মদ গণি চৌধুরীর জানাজা সম্পন্ন
মোহাম্মদ গণি চৌধুরীর জানাজা সম্পন্ন

নগর জীবন