শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৬ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

শেখ কামালের জন্মদিন উদযাপন অনুষ্ঠানে শেখ হাসিনা

জাতির পিতার সন্তান হয়েও সাদাসিধা জীবনযাপন করত কামাল

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
জাতির পিতার সন্তান হয়েও সাদাসিধা জীবনযাপন করত কামাল

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বড় ছেলে শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল অত্যন্ত সাদাসিধা জীবনযাপন করতেন জানিয়ে তাঁর বড়বোন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতির ছেলে, জাতির পিতার ছেলে, অথচ সে (শেখ কামাল) অত্যন্ত সাদাসিধা জীবনযাপন করত। কখনো বাবা প্রধানমন্ত্রী বা রাষ্ট্রপতি সেজন্য অর্থসম্পদ, ব্যবসা-বাণিজ্যের দিকে তার কোনো নজর ছিল না।

গতকাল গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে ‘শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের ৭২তম জন্মদিন উদ্যাপন’ এবং ‘শেখ কামাল  জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার-২০২১’ প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন। শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের ৭২তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে প্রথমবারের মতো যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় প্রবর্তিত এ পুরস্কারের জন্য সাতটি ক্যাটাগরিতে মোট ১০ জন ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব ও দুটি প্রতিষ্ঠানকে মনোনীত করা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের শহীদ শেখ কামাল মিলনায়তনের মূল অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করেন। অনুষ্ঠানে টোকিও অলিম্পিক গেমস থেকে ভার্চুয়ালি সংযুক্ত ছিলেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল। যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. আক্তার হোসেন অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন এবং প্রধানমন্ত্রীর পক্ষে তিনিই বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন। অনুষ্ঠানে শেখ কামালকে নিয়ে স্মৃতিচারণা করে স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের ম্যানেজার তানভীর মাজাহার তান্না এবং আওয়ামী লীগের যুব ও ক্রীড়াবিষয়ক সম্পাদক হারুনুর রশীদ বক্তৃতা করেন। প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানে শহীদ শেখ কামালকে নিয়ে প্রকাশিত স্মারকগ্রন্থের মোড়ক উন্মোচন করেন। অনুষ্ঠানে শেখ কামালের জীবন ও কর্মের ওপর একটি ভিডিওচিত্র পরিবেশিত হয় এবং তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনা করে মুনাজাত করা হয়। শেখ হাসিনা বলেন, ১৯৭৪ সালের ১৬ ডিসেম্বর একটা চক্রান্ত করে শেখ কামালকে গুলি করা হয়, হত্যার চেষ্টা করা হয়। সে যখন বেঁচে যায় তার বিরুদ্ধে নানা ধরনের অপপ্রচার চালানো হয়। তিনি বলেন, দেশকে গড়ে তোলা, দেশের মানুষের পাশে থাকা বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা সাংস্কৃতিক অঙ্গন বা ক্রীড়া অঙ্গন- এসব কিছুর উন্নতি করা এটাই ছিল শেখ কামালের কাছে সব থেকে বড় কথা। আবুল ফজল সাহেব একটা লেখা লিখেছিলেন, সেটা যদি কেউ পড়েন তবে দেখবেন কীভাবে শেখ কামালের অমায়িকতা, সাদাসিধা জীবনযাত্রা, চলাফেরা। সেটাই তিনি তুলে ধরেছেন। শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমার ছোট ভাই, আমি নিজে বলতে পারি শেখ কামাল অত্যন্ত সাদাসিধা জীবন যাপন করত। সে একজন সংস্কৃতিমনা আবার রাজনীতিবিদ। কখনো বিলাস-ব্যসন এসব দিকে তার দৃষ্টি ছিল না। এটা আমার বাবার শিক্ষা ছিল, মায়ের শিক্ষা ছিল। তা ছাড়া একটা যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ। সেখানে তো বিলাসিতা করার সুযোগ নেই। আর ব্যবসা-বাণিজ্য, অর্থসম্পদ এসব দিকে তার কোনো নজরই ছিল না।’ বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের বহুমুখী প্রতিভার কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়ার দিক থেকে আজকে যে উৎকর্ষতা, স্বাধীনতার পর বিশেষ করে সেখানে শেখ কামালের একটা বিরাট অবদান রয়েছে। শেখ কামাল বাংলাদেশে আধুনিক ফুটবলের প্রবর্তন করে, খেলাধুলাকে উন্নত করে এবং আবাহনী ক্রীড়া চক্র গড়ে তোলে। ঠিক এর পূর্বে আবাহনী সমাজকল্যাণ সংস্থা করা হয়। বঙ্গবন্ধুকন্যা বলেন, এ প্রতিষ্ঠানটি করার পেছনে একটা উদ্দেশ্য ছিল। ধানমন্ডি এলাকায় তখন খেলাধুলা বা শিশুদের প্রতিভা বিকাশের কোনো সুযোগ ছিল না। তাই এ অঞ্চলের শিশু এবং তরুণদের জন্য একটা খেলাধুলার পরিবেশ তৈরি করাই ছিল শেখ কামালের উদ্দেশ্য। সে এ ব্যাপারে আলোচনা করেই প্রতিষ্ঠানটি গড়ে তোলে। কাজেই তার সঙ্গে এবং পাশাপাশি আমরা সবাই ছিলাম। এ ছাড়া শেখ কামাল যেমন খেলাধুলার দিকে তেমনি সাংস্কৃতিক চর্চার দিকেও ছিল। চমৎকার গান গাইতে পারত। স্পন্দন শিল্পীগোষ্ঠী সে গড়ে তোলে। নাট্যচর্চার সঙ্গেও সম্পৃক্ততা ছিল। সুরেলা গানের গলার সঙ্গে সে চমৎকার সেতার বাজাতে পারত। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশে যে আধুনিক ফুটবল খেলা বা ক্রিকেট খেলা বা এই যে খেলাধুলা, সেটাকে একটা আধুনিকতার ছোঁয়া এবং সংগীত জগতে বা সাংস্কৃতিক জগতে সেখানেও শেখ কামালের যথেষ্ট অবদান রয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হিসেবে সে অনেক অবদান রেখে গেছে আমাদের সমাজের জন্য। তিনি বলেন, ‘আমার আব্বা যেমন এ দেশের জন্য সারা জীবন ত্যাগ স্বীকার করেছেন, সন্তান হিসেবে আমরাও একদিকে যেমন পিতৃস্নেহ থেকে বঞ্চিত হয়েছি, কিন্তু সেই কষ্টকে আমরা কখনো কষ্ট মনে করিনি। আমার মা সেটা করতে দেননি। কোনো হা-হুতাশ বা চাওয়া-পাওয়ার কিছু ছিল না। একটা আদর্শ নিয়ে সাধারণভাবে চলা, দেশের জন্য কাজ করা, দেশের মানুষের জন্য কাজ করা এবং দেশের মানুষকে ভালোবাসা- এটাই ছিল আমাদের শিক্ষা। সে শিক্ষাটাই কামাল অনুসরণ করেছে।’ পুরস্কার বিজয়ীদের অভিনন্দন জানিয়ে একটি জাতি গঠনে শিক্ষার পাশাপাশি ক্রীড়া এবং সংস্কৃতি চর্চাকে অপরিহার্য উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ক্রীড়া ক্ষেত্রে বাংলাদেশ আরও এগিয়ে যাক সেটাই আমি চাই। ক্রীড়া পুরস্কারের মধ্য দিয়ে যেমন শেখ কামালের প্রতি সম্মান দেখানো হয়েছে, তেমনি ক্রীড়াঙ্গনে মানুষের সম্পৃক্ততা আরও বাড়বে, উৎসাহী হয়ে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং বিশ্বসভায় মর্যাদা বয়ে আনবে, সেটাই আমাদের কাম্য। স্বাধীনতার আন্দোলন ও মহান মুক্তিযুদ্ধে শেখ কামালের সাহসী ভূমিকার কথা অনুষ্ঠানে তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, বঙ্গবন্ধুকে প্রায়ই গ্রেফতার করা হতো। ছয় দফা দেওয়ার পর শেখ কামালের আন্দোলনের ভূমিকা ছিল উল্লেখযোগ্য। ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান এবং ’৭০-এর নির্বাচনে মানুষকে সম্পৃক্ত করা ও প্রচার-প্রচারণা চালানোয়ও শেখ কামাল ভালো করেছে। সে সময় একজন এক ভোট ছিল, নির্বাচনে ভোটের প্রশিক্ষণ দিতে হতো। শেখ কামাল সে প্রশিক্ষণ দিত। অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে কামাল কাজগুলো করেছিল। তিনি বলেন, আসলে আজকে আমাদের সংগীতাঙ্গনে যে আধ্যাত্মিক বা ফোক গান, আধুনিক সংগীতের সঙ্গে সুর করে প্রচার করা হয়, এতে শেখ কামালের অবদান ছিল। আজকে যেটি প্রাসঙ্গিক। উপস্থিত বক্তৃতায়ও শেখ কামাল পারদর্শী ছিল। যুবসমাজকে সুসংগঠিত করার অনেক কাজ করে গেছে শেখ কামাল। বেঁচে থাকলে হয়তো যুবকদের জন্য আরও কিছু করত। শেখ হাসিনা বলেন, বারবার যাকে (জাতির পিতা) ফাঁসি দেওয়ার চেষ্টা হলো, হত্যার চেষ্টা হলো, অথচ তিনি নিজের জীবন তুচ্ছ করে বাঙালি জাতিকে স্বাধীন রাষ্ট্র উপহার দিলেন। একটি পতাকা দিলেন। একটা জাতি হিসেবে আত্মপরিচয়ের সুযোগ দিলেন। যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ গড়ে তুলেছেন। সেনা, বিমান ও নৌবাহিনী সবই সীমিত শক্তির মধ্যে গড়ে তুলেছেন। অথচ এ দেশের কিছুসংখ্যক মানুষ ষড়যন্ত্র করে কী নির্মমভাবে তাঁকে হত্যা করল। আবেগজড়িত কণ্ঠে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সবচেয়ে ট্র্যাজেডি শেখ কামালের জন্য। যে নূর (পলাতক খুনি নূর চৌধুরী) শেখ কামালের সঙ্গে ওসমানীর এডিসি হিসেবে কাজ করেছে, যখন বাসায় আক্রমণ করে কামাল নিচে বারান্দায় চলে যায়, ও যখন দেখে যে নূর ও হুদা একসঙ্গে ঢুকছে, তখন কামাল তাদের বলে আপনারা এসে গেছেন? খুব ভালো হয়েছে। দেখেন বাসায় কারা আক্রমণ করছে। এই কথা শেষ করতে পারেনি। ওই নূরের হাতের অস্ত্রই গর্জে ওঠে। ওরা ওখানেই কামালকে নির্মমভাবে হত্যা করে। এত বড় বিশ্বাসঘাতকতা এই বাংলাদেশে ঘটে গেছে!

এই নির্মম হত্যাকান্ডের পর হত্যাকারীদের নানা কুৎসা রটনার ঘটনা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর শেখ কামালের বিরুদ্ধে নানা কুৎসা রটানো হয়। অথচ সে অত্যন্ত সাদাসিধা জীবনযাপন করত। বিলাস-ব্যসনে তার দৃষ্টি ছিল না। রাষ্ট্রপতির ছেলে হয়েও অর্থের প্রতি আকর্ষণ ছিল না। ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থসম্পদে তার নজরই ছিল না। মায়ের ইচ্ছা ছিল সে যেন পড়াশোনা শেষ করে। সে তখন সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন ছিল। মায়ের ইচ্ছায় রিজাইন করে আবার পড়াশোনা করে। শেখ কামাল মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করে বাংলাদেশ সরকারের দেওয়া ওয়ার ট্রেনিং নিয়ে ওসমানীর (মুক্তিযুদ্ধে সশস্ত্রবাহিনীর অধিনায়ক জেনারেল আতাউল গনি ওসমানী) এডিসি হিসেবে নিয়োগ লাভ করে। পিঠাপিঠি ছোট ভাই শেখ কামালের সঙ্গে একত্রে বড় হওয়ার স্মৃতিচারণা করতে গিয়ে বাষ্পরুদ্ধ কণ্ঠে তাঁর বড় বোন শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা একসঙ্গে বড় হয়েছি, একসঙ্গে চলতাম। খেলাধুলা, পড়ালেখা ও ঝগড়াও করেছি। ভালো বোঝাপড়া ছিল আমাদের মধ্যে। যে কোনো কাজে আমার সঙ্গে পরামর্শ করত। একরকম নির্ভর করত আমার ওপর। বাবার স্নেহ থেকে সে বঞ্চিত ছিল। যার কারণে কামালের মনে অনেক আক্ষেপ ছিল। আব্বা তাকে আদরও করতেন বেশি। কামালের অনেক গুণ ছিল। সে যে কাজেই হাত দিত, সেখানে তার মেধার স্বাক্ষর রেখে আসত। শেখ কামাল সেতার বাজানো শিখত, সে চর্চা সে রেখে গিয়েছিল।’ আবেগজড়িত কণ্ঠে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৪ জুলাই শেখ কামালের ও ১৭ জুলাই জামালের (শেখ জামাল) বিয়ে হয়। আমরা যাচ্ছিলাম বাইরে (শেখ হাসিনার স্বামীর কর্মস্থল জার্মানিতে), জিজ্ঞাসা করলাম তোমার জন্য কী আনব? বলল, আমার জন্য না, আমার আবাহনীর খেলোয়াড়দের জন্য বুট নিয়ে এসো। তখন ডায়েরিতে নামটাও লিখে দেয় এডিডাসের বুট। সেখান থেকেই বোঝা যায় তার নিজের জন্য কোনো কিছুর আগ্রহ ছিল না।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট যদি এই বাঙালির জীবনে না ঘটত, তাহলে বাঙালি অনেক আগেই বিশ্বে মর্যাদা নিয়ে চলত। এই হত্যাকান্ডের পর বাংলাদেশকে ইসলামিক রিপাবলিক অব বাংলাদেশ ঘোষণা দেওয়া হয়েছিল, যদিও সেটা টেকেনি। তখন চক্রান্তটা কোথায়, কীভাবে হয়েছিল তা নিশ্চয় এখন এত দিনে বাংলাদেশের মানুষ উপলব্ধি করতে পারে। আর কত বড় বিশ্বাসঘাতকতা, তা-ও নিশ্চয়ই উপলব্ধি করতে পারে।

পুরস্কার পেলেন যারা : ক্রীড়াবিদ হিসেবে রোমান সানা (আরচ্যারি), মাবিয়া আক্তার সীমান্ত (ভারোত্তোলন), মাহফুজা খাতুন শিলা (সাঁতার), ক্রীড়া সংগঠক হিসেবে মনজুর কাদের (শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব) এবং ক্যা শৈ ল হ্ন (কারাতে ফেডারেশন), উদীয়মান ক্রীড়াবিদ হিসেবে আকবর আলী (ক্রিকেট) ও ফাহাদ রহমান (দাবা), উন্নতি খাতুন (ফুটবল), ফেডারেশন/অ্যাসোসিয়েশন/সংস্থা ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড, আজীবন সম্মাননায় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন সভাপতি কাজী মো. সালাউদ্দিন এবং ক্রীড়া সাংবাদিক হিসেবে মুহাম্মদ কামরুজ্জামান এবং পৃষ্ঠপোষক হিসেবে ওয়ালটন শেখ কামাল জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ পুরস্কার লাভ করেন। পুরস্কার হিসেবে প্রত্যেককে ১ লাখ টাকা, ক্রেস্ট ও সম্মাননা সনদ দেওয়া হয়। উল্লেখ্য, গত বছর যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় সরকারিভাবে প্রথমবারের মতো বঙ্গবন্ধুর জ্যেষ্ঠপুত্র শহীদ শেখ কামালের ৭১তম জন্মবার্ষিকী উদ্যাপন করে এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ শেখ কামালের জন্মদিন ৫ আগস্টকে ‘ক’ শ্রেণিভুক্ত দিবস হিসেবে জাতীয়ভাবে উদ্যাপনের সিদ্ধান্ত নেয়।

স্মারক ডাকটিকিট খাম ও ডাটাকার্ড অবমুক্ত : শহীদ শেখ কামালের ৭২তম জন্মদিন উপলক্ষে ১০ টাকা মূল্যমানের একটি স্মারক ডাকটিকিট, একই মূল্যমানের একটি উদ্বোধনী খাম ও ৫ টাকা দামের একটি ডাটাকার্ড অবমুক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল এ উপলক্ষে গণভবনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এগুলো অবমুক্ত করা হয়। এ সময় ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, ডাক ও টেলিযোগাযোগ সচিব মো. আফজাল হোসেন এবং ডাক অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. সিরাজ উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
আইএলওর তিনটি কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সহযোগিতা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
ভোটের মাঠের পরিবেশ জানতে চায় আইআরআই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
হাসিনা-কামালের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
শিগগিরই চূড়ান্ত সুপারিশ
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
সেনাবাহিনীর সহযোগিতা প্রশংসনীয়
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
সর্বশেষ খবর
আজ কেমন থাকবে আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে আবহাওয়া?

এই মাত্র | জাতীয়

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

জ্ঞাননির্ভর সমাজ গঠনে শিক্ষকদের পেশাদারিত্ব অপরিহার্য : ডুয়েট উপাচার্য
জ্ঞাননির্ভর সমাজ গঠনে শিক্ষকদের পেশাদারিত্ব অপরিহার্য : ডুয়েট উপাচার্য

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনার মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

জেনেভা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে যুবক নিহত
জেনেভা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে যুবক নিহত

১৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের কার্যালয় দখল বিষয়ে এনসিপির বক্তব্য
আওয়ামী লীগের কার্যালয় দখল বিষয়ে এনসিপির বক্তব্য

২৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিরিজ জয়ের মিশনে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
সিরিজ জয়ের মিশনে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শীত আসার আগেই গোড়ালি ফেটে চৌচির? জানুন সমধান
শীত আসার আগেই গোড়ালি ফেটে চৌচির? জানুন সমধান

৩৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মান্দায় তিন মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই যুবকের মৃত্যু
মান্দায় তিন মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই যুবকের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি
আজ সিইসির সঙ্গে বৈঠক করবে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রাঙ্কফুর্টকে উড়িয়ে স্বরূপে ফিরল লিভারপুল
ফ্রাঙ্কফুর্টকে উড়িয়ে স্বরূপে ফিরল লিভারপুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া
আজ যেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৩ অক্টোবর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২৩ অক্টোবর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বেলিংহ্যামের গোলে জুভেন্তাসকে হারাল রিয়াল
বেলিংহ্যামের গোলে জুভেন্তাসকে হারাল রিয়াল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রটের চাকরি ছাড়ার গুঞ্জন, যা বললো আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড
ট্রটের চাকরি ছাড়ার গুঞ্জন, যা বললো আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অপহরণের আট দিনেও উদ্ধার হয়নি স্কুলছাত্র রাকিবুল
অপহরণের আট দিনেও উদ্ধার হয়নি স্কুলছাত্র রাকিবুল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকো রিয়াল জিতবে, রামোসের ভবিষ্যদ্বাণী
এল ক্লাসিকো রিয়াল জিতবে, রামোসের ভবিষ্যদ্বাণী

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতার ছুরিকাঘাতে যুবক আহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সভাপতি নিয়োগ বিষয়ক প্রজ্ঞাপন স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট
ভারতীয় পণ্যে শুল্ক কমিয়ে ১৫-১৬ শতাংশ করছে যুক্তরাষ্ট্র: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’
‘ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ৬০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
পরমাণু ইস্যুতে খামেনির বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের
হামাস নির্মূলে গাজায় সেনা পাঠাতে প্রস্তুত মধ্যপ্রাচ্যের কয়েকটি দেশ, দাবি ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা
বিচার প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনীর সহযোগিতা অত্যন্ত প্রশংসনীয় : আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন
সিঙ্গাপুরে ফিলিস্তিনপন্থী মিছিল করা তিন তরুণী খালাস পেলেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের বৈদেশিক মুদ্রার বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের
পাকিস্তান ইস্যুতে মোদিকে স্পষ্ট নির্দেশনা ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা
প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা-রণবীরের কন্যা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস
বিয়ে ও সন্তানকে প্রকাশ্যে আনলেন জেমস

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ, বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান
আচমকা শাহরুখের গালে চড়, হকচকিয়ে যান কিং খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক
বিশ্বনাথে অসময়ে তরমুজ চাষ, লাভের স্বপ্ন দেখছেন কৃষক

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় গ্রেফতার সেলিম প্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির
৩৮ বছর বয়সে অভিষেকেই বিশ্বরেকর্ড আসিফ আফ্রিদির

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)
ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার নামতেই দেবে গেল হেলিপ্যাড (ভিডিও)

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির
বিএনপির যুগ্ম-মহাসচিব হলেন হুমায়ুন কবির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
ক্ষমতা থাকলে বিক্ষোভ বন্ধ করে দেখান, ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গয়নার দাম জানাল ফ্রান্স
ল্যুভর মিউজিয়ামে চুরি হওয়া গয়নার দাম জানাল ফ্রান্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার তত্ত্বাবধানে মিশর কেন টনি ব্লেয়ারকেই চায়?
গাজার তত্ত্বাবধানে মিশর কেন টনি ব্লেয়ারকেই চায়?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর