শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৭ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

আফগানিস্তানের ক্ষমতায় তালেবান

বিশৃঙ্খলা কাবুল বিমানবন্দরে

পালাতে ব্যাপক ভিড়, গুলি করে ছত্রভঙ্গের চেষ্টা, আকাশে ওঠার পর বিমান থেকে পড়ে মৃত্যু, গনি আশ্রয় পাননি তাজিকিস্তানে
প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
বিশৃঙ্খলা কাবুল বিমানবন্দরে

তালেবানের হাতে আফগান রাজধানী কাবুলের পতন ঘটার পর থেকে বিমানবন্দরে দেশত্যাগের জন্য হাজার হাজার নাগরিক ভিড় করে রয়েছেন। এ ভিড়কে কেন্দ্র করে মার্কিন সেনারা গতকাল গুলি চালালে ভয়াবহ বিশৃঙ্খল অবস্থার সৃষ্টি হয়। গুলিতে কমপক্ষে পাঁচজন মারা গেছেন বলেও দাবি করা হয়েছে। সূত্র : বিবিসি, রয়টার্স, সিএনএন, আলজাজিরা, দ্য ইনডিপেনডেন্ট, আরটি।

কাবুল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এখনো মার্কিন বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে বলে জানা গেছে। তারা শুধু নিজেদের লোকজনসহ দূতাবাস কর্মীদের নেওয়ার চেষ্টা করলে সাধারণ নাগরিকরা ভিমরুলের মতো মার্কিন বিমান ছেঁকে ধরে তাতে ওঠার চেষ্টা করেন। এ সময়ই গুলি চালানো হয়। এদিকে মানুষ বোঝাই বিমান আকাশে ওড়ার পর বেশ কয়েকজন নিচে পড়ে মারা গেছেন। আকাশ থেকে পড়তে থাকা এরকম দুজনের ভিডিও ভাইরালও হয়েছে। সর্বশেষ প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, তালেবানদের নিয়ন্ত্রণে যাওয়ার পর কাবুল জনশূন্য ভুতুড়ে নগরীতে পরিণত হয়েছে। এদিকে পলাতক আফগান প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনিকে তাজিকিস্তান আশ্রয় না দেওয়ায় তার বিমান ওমানে পৌঁছেছে বলে জানা গেছে। সেখান থেকে তিনি যুক্তরাষ্ট্রে যাবেন বলে ধারণা পাওয়া গেছে।

কাবুল বিমানবন্দর জনসমুদ্র : প্রত্যক্ষদর্শীদের ভাষ্য অনুযায়ী, তালেবান আফগানিস্তান নিয়ন্ত্রণের পর দেশত্যাগে কাবুল বিমানবন্দরে ছুটছেন হাজার হাজার মানুষ। বিমানবন্দর জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। বিকাল পর্যন্ত পাঁচজন নিহতের খবর দিয়েছে একাধিক সংবাদমাধ্যম। ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যাত্রী টার্মিনালের কাছে মার্কিন বাহিনীর গুলিতে তিনজন প্রাণ হারিয়েছেন। গুলির ব্যাপারে এক মার্কিন সেনা বলেছেন, রানওয়ের দিকে ছুটতে থাকা মানুষকে সতর্ক করতেই ফাঁকা গুলি ছোড়া হয়েছে। তবে হতাহতরা মার্কিন বাহিনীর গুলিতে নিহত হয়েছেন কিনা- বিষয়টি তাদের পক্ষ থেকে নিশ্চিত করা হয়নি।

সূত্র জানায়, তালেবানরা কাবুল দখলের পর থেকেই বিদেশি এবং আফগান নাগরিকরা সীমান্ত ক্রসিং এবং কাবুলের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জড়ো হতে থাকে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খাচ্ছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। যে যার মতো লোকজনকে বিমানে উঠতে দেখা গেছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণ অনুযায়ী, তালেবান শাসন থেকে রেহাই পেতে প্রাণ হাতে নিয়ে অনেকেই বিমানের ইঞ্জিন, পাখনা, টায়ার আঁকড়ে ধরে দেশ ছাড়ার চেষ্টা করেন। এভাবে যেতে গিয়ে উড়ন্ত বিমান থেকে পড়ে মৃত্যু হয়েছে অন্তত দুজনের।

কাবুল ভুতুড়ে নগরী : তালেবানের দখলে আসার পর আফগানিস্তানের রাজধানী কাবুল ভুতুড়ে নগরীতে পরিণত হয়েছে। কাবুলের সড়কগুলো ফাঁকা হয়ে গেছে। সেখানে পিনপতন নীরবতা বিরাজ করছে। কার্পেট, অলঙ্কারের দোকান, ছোট ছোট ক্যাফে বন্ধ রয়েছে। দোকান মালিকরা বলেছেন, তারা তাদের জিনিসপত্র বাঁচাতে দোকান বন্ধ করে দিয়েছেন। এক মালিক জানান, তিনি পুরোপুরিভাবে হতাশ। তালেবানের রাজধানী দখলে তিনি হতচকিত হয়ে পড়েছেন। এর মধ্যে প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি এমন দুর্বিষহ পরিস্থিতিতে দেশ ছেড়ে চলে গেছেন। আফগানিস্তান পুরোপুরি তালেবানের দখলে চলে যাওয়ার পর সরকারি অফিসগুলোও বন্ধ আছে। কাবুলের নিকটস্থ দূতাবাস এলাকাও নীরব। কূটনীতিক ও তাদের পরিবারবর্গ আফগানিস্তান ছেড়ে চলে যাচ্ছে।

এদিকে গতকাল সকালে আফগানিস্তান উড়োজাহাজ কর্তৃপক্ষ জানায়, তাদের আকাশসীমা আপাতত বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এরপরই আফগানিস্তানগামী বিভিন্ন দেশের এয়ারলাইনস তাদের ফ্লাইট বাতিল করেছে। এতে আটকে পড়া বিদেশিদের ফিরিয়ে আনার বিষয়টি পড়েছে অনিশ্চয়তায়। এদিকে আফগান আকাশসীমা বন্ধের খবরে অনেক উড়োজাহাজই তাদের রুট বদলাতে বাধ্য হয়েছে বলে জানা গেছে। ইউনাইটেড এয়ারলাইনস, ব্রিটিশ এয়ারওয়েজ ও ভার্জিন আটলান্টিকও তাদের আফগানিস্তান ফ্লাইট বাতিল করেছে।

ওমানে আশরাফ গনি : আফগানিস্তান ছেড়ে পালিয়ে তাজিকিস্তানে আশ্রয় পাননি আফগানিস্তানের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি। এ অবস্থায় বিমান ঘুরিয়ে ওমান পৌঁছেছেন তিনি। ওমান সরকার তাকে আশ্রয় দিতে রাজি হয়েছে কিনা- নিশ্চিতভাবে জানা যায়নি। তবে গতকাল তিনি ওমানেই কাটিয়েছেন। সংবাদ সূত্রগুলো জানিয়েছে, একসময় আমেরিকার নাগরিকত্ব ছিল আশরাফ গনির। ওমান থেকে তিনি আমেরিকা রওনা দিতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। জানা গেছে, আশরাফ গনির সঙ্গে তার পরিবারের সঙ্গে রয়েছেন আফগানিস্তানের প্রাক্তন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হামিদুল্লা মোহিব।

আফগানিস্তান এখন ইসলামিক এমিরেটস অব আফগানিস্তান : রবিবার দুপুরে দেশ দখল করার পর তালেবানদের পক্ষ থেকে ঘোষণা করা হয়েছে, আফগানিস্তান এখন থেকে ‘ইসলামিক এমিরেটস অব আফগানিস্তান’। নতুন সরকার গঠনের লক্ষ্যে তারা এখন কাজ করছে।

মার্কিন পতাকা নামলেও নামছে না চীন, রাশিয়া, ইরানের পতাকা : তালেবানরা কাবুলের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্র ও তাদের সহযোগী দেশগুলোর দূতাবাস কর্মীরা পতাকা নামিয়ে রাজধানী শহর ছাড়তে শুরু করলেও চীন, রাশিয়া, ইরান বলেছে- তাদের দূতাবাস বন্ধ করার কোনো পরিকল্পনা নেই। আফগানিস্তানে তাদের দূতাবাস চালু থাকবে।

তবে চীন তাদের নাগরিকদের সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, তারা যেন ঘরের ভিতরে থাকে এবং পরিস্থিতি সম্পর্কে সচেতন থাকে। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, তারা আফগানিস্তানের ক্ষেত্রে ‘অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করার’ নীতি নেবে। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গণমাধ্যমকে জানিয়েছে, তাদের আফগানিস্তান ছাড়ার কোনো পরিকল্পনা নেই। অনুরূপ কথা বলেছে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও।

৬৫ দেশের বিবৃতি : আফগানিস্তানে রাজনৈতিক সংকটের কারণে যারা দেশ ত্যাগ করতে চাচ্ছেন তাদের বাধা না দিতে তালেবানের প্রতি আহ্‌বান জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে ৬৫ দেশ। রবিবার গভীর রাতে কানাডা, ফ্রান্স এবং যুক্তরাজ্যসহ ৬৫ দেশের স্বাক্ষরিত যৌথ বিবৃতিতে এ আহ্‌বান জানানো হয়। বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘যারা আফগানিস্তান ছেড়ে যেতে চাচ্ছে তারা নিশ্চিন্তভাবে ত্যাগ করতে পারবেন। এ জন্য সীমান্তের ক্রসিং এবং বিমানবন্দর খোলা থাকবে। চলমান সংকটে বিদেশি এবং আফগান নাগরিকদের নিরাপদে দেশত্যাগে আমরা কাজ করে চলছি।’ দেশত্যাগে ইচ্ছুক ব্যক্তিরা কোনো হয়রানির শিকার হলে এর দায় তালেবানকেই নিতে হবে বলে জানিয়েছে এসব দেশ। টুইটারে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিনকেন জানান, ‘আফগানসহ বিভিন্ন দেশের নাগরিক যারা দেশত্যাগ করতে চান, তাদের যেন তা করতে দেওয়া হয়। এটি নিশ্চিত করতে যুক্তরাষ্ট্র আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের সঙ্গে রয়েছে।’

আফগান সংসদ সদস্যরা পালিয়ে দিল্লিতে : আফগানিস্তান ছেড়ে ভারতে চলে এসেছেন সে দেশের বেশ কয়েকজন সংসদ সদস্য ও সরকারি কর্মকর্তা। এদিকে কাবুলে ভারতীয় দূতাবাস সূত্রে জানা গেছে, আফগানিস্তানে ভারতীয় সেনাবাহিনীর বিমান সি-১৭ গ্লোবমাস্টার প্রস্তুত হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। প্রয়োজন পড়লেই এই বিমানে চাপিয়ে কূটনীতিক, দূতাবাস কর্মী, নাগরিকদের ফেরানো হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
সর্বশেষ খবর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

১ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

২ মিনিট আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

২২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

২৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন
সালমান শাহ্ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবিতে নারায়ণগঞ্জে মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!
চলন্ত ট্রেনে কেটলিতে নুডলস রান্নাকে করে বিপাকে ভারতীয় নারী!

৩৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী
ভূমিকম্পের পর মাগুরায় আতঙ্কে অসুস্থ শতাধিক গার্মেন্টস কর্মী

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীতে বদ্ধ ঘর থেকে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি
ঢাকায় আসছে ‍ফুটবল বিশ্বকাপের ট্রফি

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু
শেরপুরে ওয়ানগালা উৎসব শুরু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা
টাঙ্গাইলে ভূমিকম্পে আতঙ্কে স্থানীয়রা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’
‘ঢাকার পুরনো ভবনগুলোর ৯০ শতাংশ বিল্ডিং কোড না মেনে নির্মিত’

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু
নাটোর চিনিকলে আখ মাড়াই কার্যক্রম শুরু

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালুর পথে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন
নারায়ণগঞ্জে বাউল শিল্পীর মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন
কেরানীগঞ্জে ভূমিকম্পে হেলে পড়ল ৭ তলা ভবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু
৩১ দফার ভিত্তিতে সম্প্রীতির দেশ গড়ে তোলা হবে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির
পর্যটকের মোমবাতির আগুনে পুড়ল চীনের জনপ্রিয় পাহাড়ি মন্দির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু
ধানের শীষে দেশের মানুষের আস্থা রয়েছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ
দেখা যায়নি জমাদিউস সানি মাসের চাঁদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত
নাটোরে উদ্ধারের পর শতাধিক পাখি অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা