শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ঘরে বাইরে চাপে সরকার

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ঘরে বাইরে চাপে সরকার

ঘরে বাইরে চাপে পড়েছে সরকার। জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধিকে কেন্দ্র করে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, পরিবহন ভাড়া বৃদ্ধি এবং এ ঘটনা ঘিরে ছাত্রদের মাঠে নামা সরকারের জন্য বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি করেছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে সারা দেশে হানাহানি ও সংঘাত।

ইউপি নির্বাচনে এ পর্যন্ত ৭৪ জন নিহত হয়েছেন। এর অধিকাংশ সরকারি দলের। অভ্যন্তরীণ বিদ্রোহ ঘিরেই এ পরিস্থিতির সৃষ্টি। অন্যদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বিদেশ পাঠানো নিয়ে সরকার কিছুটা চাপে পড়েছে। বিএনপি দেশ-বিদেশে খালেদা জিয়ার অসুস্থতা ঘিরে সামনে নিয়ে আসছে মানবিকতার বিষয়টি। এর বিপরীতে সরকারি দল যুক্তিসংগত কোনো জবাব দাঁড় করাতে পারেনি। সরকারের এ অবস্থা নিয়ে জানতে চাইলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ড. মীজানুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ইউপি নির্বাচন নিয়ে হানাহানি ঘটছেই। দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা তা বন্ধ করতে পারছেন না। ইউপি নির্বাচনে প্রার্থী বাছাইয়ে মনোনয়ন বাণিজ্যের অভিযোগও শোনা যায়। ফলে কারও কারও নৌকা নিয়েও জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। আবার কিছু এলাকায় এমপিরা এতই প্রভাবশালী ও দলকে নিয়ন্ত্রণ করছেন যে নৌকা প্রতীক পাওয়ার পরও নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে বাধ্য হচ্ছেন দীর্ঘদিনের ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতারা। এমন পরিস্থিতি সব সময় থাকবে তা কিন্তু ভাবার সুযোগ নেই।’ বাজার পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, ‘জ্বালানি তেলের দাম বাড়লে এর প্রভাব সব জায়গায় পড়ে। এতে নির্দিষ্ট আয়ের মানুষের সমস্যা বেশি। সঠিকভাবে বাজার মনিটরিং করা হয় না। ফলে মানুষের ভোগান্তি বাড়ছে। যে কারণে সরকারের ওপর চাপ পড়ছে।’

ছাত্রদের আন্দোলন প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অধ্যাপক বলেন, ‘বাসে হাফ ভাড়া নিয়ে ছাত্ররা আন্দোলনে নেমেছে। রাজধানীতে সরকার ও বেসরকারি বাস মালিকরা ভাড়া কম নেওয়ার সিদ্ধান্তও নিয়েছে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ঢাকার বাইরে ভাড়া কমানো হয়নি। সরকার ও মালিকপক্ষ একটা ঘোষণা দিলেই এটা সমাধান হয়ে যায়। কিন্তু সে লক্ষণ নেই। সবকিছু প্রধানমন্ত্রীকেই দেখতে হচ্ছে।’ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এটা নিয়ে দুই রাজনৈতিক দলেরই কথার বাহাস দেখছি। প্রকৃত অর্থে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের অবস্থা কী? এভারকেয়ার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিলে ভালো হতো। কারণ এখন খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে যারা কথা বলছেন তারা কেউ এভারকেয়ার হাসপাতালের চিকিৎসক নন। তারা বিএনপিপন্থি চিকিৎসকদের সংগঠন ড্যাবের নেতা।’

সরকারের ঘরে বাইরে চাপ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান  অধ্যাপক নুরুল আমিন বেপারী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ঘরে বাইরে চাপের বিষয়টি সরকার যতই অস্বীকার করুক না কেন ধীরে ধীরে তা কঠিন পর্যায়ে চলে আসবে। এ সরকার প্রকৃতপক্ষে জনগণের রায় নিয়ে আসা নির্বাচিত সরকার নয়। আমরা অতীতে দেখেছি আইয়ুব খান, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদসহ অনির্বাচিত সরকার শুরুর দিকে জনগণের ওপর কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু ধীরে ধীরে সে নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখা সম্ভব হয়নি। ২০১৪-এর পর ২০১৮ সালে রাতের আঁধারে যে নির্বাচন হলো তাকে কোনোভাবেই বৈধ নির্বাচন বলা যায় না। যেহেতু সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়নি তাই তারা জনগণের প্রকৃত বার্তা বুঝতে পারে না। কারণ তাদের জনসম্পৃক্ততা নেই। জনসম্পৃক্ততা না থাকায় তারা ভুল সিদ্ধান্ত নেয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘ছাত্ররা বর্তমানে হাফ ভাড়ার যে আন্দোলন করছে অভিভাবকরা তা বৈধ আন্দোলন মনে করে সমর্থন দিচ্ছেন। সরকার ছাত্র আন্দোলন প্রশমিত করতে যে সিদ্ধান্ত নিল তা-ও যৌক্তিক হয়নি। তারা বলেছে ঢাকায় স্কুল খোলার দিন হাফ ভাড়া কার্যকর করবে। ঢাকার বাইরে করবে না। এ বার্তা যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চট্টগ্রাম, সিলেটসহ বিভিন্ন স্থানে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছে। কিছু ক্ষেত্রে সরকার বিএনপি-জামায়াত বা প্রতিবেশী দেশের ষড়যন্ত্রও বলতে চাইছে। সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা যে বক্তব্য দিচ্ছেন সাধারণ মানুষ তা বিশ্বাস করছে না। ভাড়া বৃদ্ধি, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন বিষয়ে সরকার যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে সেগুলো যৌক্তিক হচ্ছে না।’

অধ্যাপক নুরুল আমিন বেপারী আরও বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে যে মামলায় আদালতে দন্ডিত করা হয়েছে সেখানে কোনো দুর্নীতি হয়েছে বলে সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করে না। বরং তারা মনে করে দেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে। সেগুলোর কোনো বিচার হচ্ছে না। সরকার তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও একজন বয়োজ্যেষ্ঠ নাগরিককে বিদেশে চিকিৎসার জন্য পাঠাতে নানা টালবাহানা করছে।’ তিনি বলেন, ‘বিদেশি চিকিৎসকদেরও খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশে চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব নয়। বিদেশে অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য বা জার্মানিতে উন্নত হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে বলেছে। কিন্তু সরকার আইনের দোহাই দিয়ে তা মানছে না। সাধারণ মানুষ বিষয়টি ভালোভাবে নেয়নি।’ জ্বালানি তেলের দাম ও দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘দ্রব্যমূল্য পাগলা ঘোড়ার মতো বাড়ছে। এর আগে কয়েক দফায় বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম বেড়েছে। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার সঙ্গে দ্রব্যমূল্য লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় দ্রব্যমূল্য যৌক্তিকভাবে যতটুকু বাড়ত তার চাইতে অনেক বেশি বেড়েছে। এ ক্ষেত্রে যারা মধ্যস্বত্বভোগী আছে তারা সরকারের কথা শুনছে না। কারণ তারা প্রায় সবাই সরকারি দলের লোক। অবাধে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি সরকারের ওপর বাড়তি চাপ তৈরি করছে।’

ঘরে বাইরে সরকারে চাপ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ সরকার বরাবরই চাপের মধ্যে আছে। কিন্তু সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা তা কখনো স্বীকার করতে চান না। সাধারণ মানুষের চাপ ও আন্দোলনকে তারা কখনো কখনো দমন করে, অগ্রাহ্য করে, কখনো আবার তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে। আবার সবকিছুতেই তারা ষড়যন্ত্রের গন্ধ খোঁজে। মূল কথা হচ্ছে দেশে প্রকৃত বিরোধী দল নেই। এ সরকার যেহেতু গণমানুষের প্রকৃত ভোটে ক্ষমতায় আসেনি তাই তারা মানুষের আশা-আকাক্সক্ষা জানতে চায় না। কিন্তু যারা ভুক্তভোগী তাদের মধ্যে ধিকিধিকি করে আগুন জ্বলতেই থাকে। সরকার এসব বার্তা জানতে চায় না। জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা না থাকায় সরকার নিজেদের দায়িত্ববোধ থেকে দূরে সরে আছে। সরকারের উচিত জনগণের প্রকৃত বার্তা জানা। সাধারণ মানুষ কী চায় তা উপলব্ধি করা এবং মানুষের সমস্যাগুলো সমাধানে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া।’

ঘরে বাইরে সরকার কী ধরনের চাপে আছে জানতে চাইলে জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ইউপি নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে নির্বাচন কমিশন পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সামনে অস্ত্রের মহড়া দেখে সাধারণ মানুষ ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়ছে। প্রতিদিনই খুনোখুনি হচ্ছে। এ থেকে সরকার বড় ধরনের চাপে পড়ছে। সরকার ও নির্বাচন কমিশনকে আগামী নির্বাচনগুলো যাতে অবাধ, নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর হয় সেজন্য কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে।’

জাপা মহাসচিব আরও বলেন, ‘আমরা বিরোধী দল হিসেবে সরকারকে চাপে রাখার জন্য সংসদে কথা বলছি। বাইরে সভা-সমাবেশে সরকারের কঠোর সমালোচনা করছি। সরকারের নানা অনিয়মের বিরুদ্ধে সোচ্চার আছি। আমাদের দল জনগণের স্বার্থে সরকারকে আরও বেশি চাপে রাখার জন্য রাজপথে কঠোর কর্মসূচি দিচ্ছে এবং আরও দেব।’ তিনি আরও বলেন, ‘দ্রব্যমূল্য, জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অনিয়ম, পরিবহনে অরাজকতাসহ প্রতিটি বিষয়ে আমরা গঠনমূলক সমালোচনা করছি। কিন্তু এতে সরকারের টনক নড়ছে না। মনে হয় সরকারের কোনো কিছুতেই নিয়ন্ত্রণ নেই।’

শিক্ষার্থীদের আন্দোলন যৌক্তিক উল্লেখ করে চুন্নু বলেন, ‘ছাত্রদের হাফ ভাড়ার দাবি মানার ক্ষেত্রে কোনো শর্ত গ্রহণযোগ্য নয়। সড়কে নৈরাজ্য বন্ধ করতে হবে। এ সরকার জনগণের পক্ষে কাজ করছে না। কাজের মাধ্যমে সরকারকেই প্রমাণ দিতে হবে যে তারা জনবান্ধব ও জনগণের সরকার।’

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন