শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ঘরে বাইরে চাপে সরকার

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ঘরে বাইরে চাপে সরকার

ঘরে বাইরে চাপে পড়েছে সরকার। জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধিকে কেন্দ্র করে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, পরিবহন ভাড়া বৃদ্ধি এবং এ ঘটনা ঘিরে ছাত্রদের মাঠে নামা সরকারের জন্য বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি করেছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে সারা দেশে হানাহানি ও সংঘাত।

ইউপি নির্বাচনে এ পর্যন্ত ৭৪ জন নিহত হয়েছেন। এর অধিকাংশ সরকারি দলের। অভ্যন্তরীণ বিদ্রোহ ঘিরেই এ পরিস্থিতির সৃষ্টি। অন্যদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বিদেশ পাঠানো নিয়ে সরকার কিছুটা চাপে পড়েছে। বিএনপি দেশ-বিদেশে খালেদা জিয়ার অসুস্থতা ঘিরে সামনে নিয়ে আসছে মানবিকতার বিষয়টি। এর বিপরীতে সরকারি দল যুক্তিসংগত কোনো জবাব দাঁড় করাতে পারেনি। সরকারের এ অবস্থা নিয়ে জানতে চাইলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ড. মীজানুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ইউপি নির্বাচন নিয়ে হানাহানি ঘটছেই। দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা তা বন্ধ করতে পারছেন না। ইউপি নির্বাচনে প্রার্থী বাছাইয়ে মনোনয়ন বাণিজ্যের অভিযোগও শোনা যায়। ফলে কারও কারও নৌকা নিয়েও জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। আবার কিছু এলাকায় এমপিরা এতই প্রভাবশালী ও দলকে নিয়ন্ত্রণ করছেন যে নৌকা প্রতীক পাওয়ার পরও নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে বাধ্য হচ্ছেন দীর্ঘদিনের ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতারা। এমন পরিস্থিতি সব সময় থাকবে তা কিন্তু ভাবার সুযোগ নেই।’ বাজার পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, ‘জ্বালানি তেলের দাম বাড়লে এর প্রভাব সব জায়গায় পড়ে। এতে নির্দিষ্ট আয়ের মানুষের সমস্যা বেশি। সঠিকভাবে বাজার মনিটরিং করা হয় না। ফলে মানুষের ভোগান্তি বাড়ছে। যে কারণে সরকারের ওপর চাপ পড়ছে।’

ছাত্রদের আন্দোলন প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অধ্যাপক বলেন, ‘বাসে হাফ ভাড়া নিয়ে ছাত্ররা আন্দোলনে নেমেছে। রাজধানীতে সরকার ও বেসরকারি বাস মালিকরা ভাড়া কম নেওয়ার সিদ্ধান্তও নিয়েছে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ঢাকার বাইরে ভাড়া কমানো হয়নি। সরকার ও মালিকপক্ষ একটা ঘোষণা দিলেই এটা সমাধান হয়ে যায়। কিন্তু সে লক্ষণ নেই। সবকিছু প্রধানমন্ত্রীকেই দেখতে হচ্ছে।’ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এটা নিয়ে দুই রাজনৈতিক দলেরই কথার বাহাস দেখছি। প্রকৃত অর্থে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের অবস্থা কী? এভারকেয়ার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিলে ভালো হতো। কারণ এখন খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে যারা কথা বলছেন তারা কেউ এভারকেয়ার হাসপাতালের চিকিৎসক নন। তারা বিএনপিপন্থি চিকিৎসকদের সংগঠন ড্যাবের নেতা।’

সরকারের ঘরে বাইরে চাপ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান  অধ্যাপক নুরুল আমিন বেপারী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ঘরে বাইরে চাপের বিষয়টি সরকার যতই অস্বীকার করুক না কেন ধীরে ধীরে তা কঠিন পর্যায়ে চলে আসবে। এ সরকার প্রকৃতপক্ষে জনগণের রায় নিয়ে আসা নির্বাচিত সরকার নয়। আমরা অতীতে দেখেছি আইয়ুব খান, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদসহ অনির্বাচিত সরকার শুরুর দিকে জনগণের ওপর কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু ধীরে ধীরে সে নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখা সম্ভব হয়নি। ২০১৪-এর পর ২০১৮ সালে রাতের আঁধারে যে নির্বাচন হলো তাকে কোনোভাবেই বৈধ নির্বাচন বলা যায় না। যেহেতু সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়নি তাই তারা জনগণের প্রকৃত বার্তা বুঝতে পারে না। কারণ তাদের জনসম্পৃক্ততা নেই। জনসম্পৃক্ততা না থাকায় তারা ভুল সিদ্ধান্ত নেয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘ছাত্ররা বর্তমানে হাফ ভাড়ার যে আন্দোলন করছে অভিভাবকরা তা বৈধ আন্দোলন মনে করে সমর্থন দিচ্ছেন। সরকার ছাত্র আন্দোলন প্রশমিত করতে যে সিদ্ধান্ত নিল তা-ও যৌক্তিক হয়নি। তারা বলেছে ঢাকায় স্কুল খোলার দিন হাফ ভাড়া কার্যকর করবে। ঢাকার বাইরে করবে না। এ বার্তা যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চট্টগ্রাম, সিলেটসহ বিভিন্ন স্থানে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছে। কিছু ক্ষেত্রে সরকার বিএনপি-জামায়াত বা প্রতিবেশী দেশের ষড়যন্ত্রও বলতে চাইছে। সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা যে বক্তব্য দিচ্ছেন সাধারণ মানুষ তা বিশ্বাস করছে না। ভাড়া বৃদ্ধি, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন বিষয়ে সরকার যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে সেগুলো যৌক্তিক হচ্ছে না।’

অধ্যাপক নুরুল আমিন বেপারী আরও বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে যে মামলায় আদালতে দন্ডিত করা হয়েছে সেখানে কোনো দুর্নীতি হয়েছে বলে সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করে না। বরং তারা মনে করে দেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে। সেগুলোর কোনো বিচার হচ্ছে না। সরকার তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও একজন বয়োজ্যেষ্ঠ নাগরিককে বিদেশে চিকিৎসার জন্য পাঠাতে নানা টালবাহানা করছে।’ তিনি বলেন, ‘বিদেশি চিকিৎসকদেরও খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশে চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব নয়। বিদেশে অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য বা জার্মানিতে উন্নত হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে বলেছে। কিন্তু সরকার আইনের দোহাই দিয়ে তা মানছে না। সাধারণ মানুষ বিষয়টি ভালোভাবে নেয়নি।’ জ্বালানি তেলের দাম ও দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘দ্রব্যমূল্য পাগলা ঘোড়ার মতো বাড়ছে। এর আগে কয়েক দফায় বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম বেড়েছে। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার সঙ্গে দ্রব্যমূল্য লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় দ্রব্যমূল্য যৌক্তিকভাবে যতটুকু বাড়ত তার চাইতে অনেক বেশি বেড়েছে। এ ক্ষেত্রে যারা মধ্যস্বত্বভোগী আছে তারা সরকারের কথা শুনছে না। কারণ তারা প্রায় সবাই সরকারি দলের লোক। অবাধে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি সরকারের ওপর বাড়তি চাপ তৈরি করছে।’

ঘরে বাইরে সরকারে চাপ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ সরকার বরাবরই চাপের মধ্যে আছে। কিন্তু সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা তা কখনো স্বীকার করতে চান না। সাধারণ মানুষের চাপ ও আন্দোলনকে তারা কখনো কখনো দমন করে, অগ্রাহ্য করে, কখনো আবার তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে। আবার সবকিছুতেই তারা ষড়যন্ত্রের গন্ধ খোঁজে। মূল কথা হচ্ছে দেশে প্রকৃত বিরোধী দল নেই। এ সরকার যেহেতু গণমানুষের প্রকৃত ভোটে ক্ষমতায় আসেনি তাই তারা মানুষের আশা-আকাক্সক্ষা জানতে চায় না। কিন্তু যারা ভুক্তভোগী তাদের মধ্যে ধিকিধিকি করে আগুন জ্বলতেই থাকে। সরকার এসব বার্তা জানতে চায় না। জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা না থাকায় সরকার নিজেদের দায়িত্ববোধ থেকে দূরে সরে আছে। সরকারের উচিত জনগণের প্রকৃত বার্তা জানা। সাধারণ মানুষ কী চায় তা উপলব্ধি করা এবং মানুষের সমস্যাগুলো সমাধানে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া।’

ঘরে বাইরে সরকার কী ধরনের চাপে আছে জানতে চাইলে জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ইউপি নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে নির্বাচন কমিশন পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সামনে অস্ত্রের মহড়া দেখে সাধারণ মানুষ ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়ছে। প্রতিদিনই খুনোখুনি হচ্ছে। এ থেকে সরকার বড় ধরনের চাপে পড়ছে। সরকার ও নির্বাচন কমিশনকে আগামী নির্বাচনগুলো যাতে অবাধ, নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর হয় সেজন্য কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে।’

জাপা মহাসচিব আরও বলেন, ‘আমরা বিরোধী দল হিসেবে সরকারকে চাপে রাখার জন্য সংসদে কথা বলছি। বাইরে সভা-সমাবেশে সরকারের কঠোর সমালোচনা করছি। সরকারের নানা অনিয়মের বিরুদ্ধে সোচ্চার আছি। আমাদের দল জনগণের স্বার্থে সরকারকে আরও বেশি চাপে রাখার জন্য রাজপথে কঠোর কর্মসূচি দিচ্ছে এবং আরও দেব।’ তিনি আরও বলেন, ‘দ্রব্যমূল্য, জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অনিয়ম, পরিবহনে অরাজকতাসহ প্রতিটি বিষয়ে আমরা গঠনমূলক সমালোচনা করছি। কিন্তু এতে সরকারের টনক নড়ছে না। মনে হয় সরকারের কোনো কিছুতেই নিয়ন্ত্রণ নেই।’

শিক্ষার্থীদের আন্দোলন যৌক্তিক উল্লেখ করে চুন্নু বলেন, ‘ছাত্রদের হাফ ভাড়ার দাবি মানার ক্ষেত্রে কোনো শর্ত গ্রহণযোগ্য নয়। সড়কে নৈরাজ্য বন্ধ করতে হবে। এ সরকার জনগণের পক্ষে কাজ করছে না। কাজের মাধ্যমে সরকারকেই প্রমাণ দিতে হবে যে তারা জনবান্ধব ও জনগণের সরকার।’

এই বিভাগের আরও খবর
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
রাকসুও শিবিরের
রাকসুও শিবিরের
সর্বশেষ খবর
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তারেক রহমানের উদ্বেগ
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তারেক রহমানের উদ্বেগ

৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কলকাতা বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ ঢাকাগামী দুই ইন্ডিগো বিমানের
কলকাতা বিমানবন্দরে জরুরি অবতরণ ঢাকাগামী দুই ইন্ডিগো বিমানের

৫৭ সেকেন্ড আগে | এভিয়েশন

সলঙ্গায় ডোবার কচুরিপানার নিচ থেকে কঙ্কাল উদ্ধার
সলঙ্গায় ডোবার কচুরিপানার নিচ থেকে কঙ্কাল উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর সড়কে তীব্র যানজট
বিমানবন্দর সড়কে তীব্র যানজট

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে মাছ-ট্রলারসহ ১৪ ভারতীয় জেলে আটক
বঙ্গোপসাগরে মাছ-ট্রলারসহ ১৪ ভারতীয় জেলে আটক

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জান-মালের নিরাপত্তা দিতে পারলে হিন্দুরাও ভোট দেবে’
‘জান-মালের নিরাপত্তা দিতে পারলে হিন্দুরাও ভোট দেবে’

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে প্রফেশনাল ইন্সটিটিউট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে’
‘দক্ষ মানবসম্পদ তৈরিতে প্রফেশনাল ইন্সটিটিউট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে’

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা
গাইবান্ধায় স্কুলছাত্রীর আত্মহত্যা

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় আসলে হাওরবাসীর উন্নয়ন হবে : আনিসুল হক
বিএনপি ক্ষমতায় আসলে হাওরবাসীর উন্নয়ন হবে : আনিসুল হক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘নারী অধিকার ও ক্ষমতায়নে বিএনপিই পথপ্রদর্শক’
‘নারী অধিকার ও ক্ষমতায়নে বিএনপিই পথপ্রদর্শক’

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদক ও দুর্নীতি সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে: অতিরিক্ত আইজি
মাদক ও দুর্নীতি সামাজিক ব্যাধিতে পরিণত হয়েছে: অতিরিক্ত আইজি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ট্যারিফের সমাধান না হলে চট্টগ্রাম বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে’
‘ট্যারিফের সমাধান না হলে চট্টগ্রাম বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে’

৪০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

টাঙ্গাইলে কৃষক প্রশিক্ষণ
টাঙ্গাইলে কৃষক প্রশিক্ষণ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সিডনিতে গালা নাইট অনুষ্ঠিত
সিডনিতে গালা নাইট অনুষ্ঠিত

৫০ মিনিট আগে | পরবাস

বিগত সরকারের সময় ঘুমন্ত অবস্থায় ভোট হয়েছে: জাহিদ হোসেন
বিগত সরকারের সময় ঘুমন্ত অবস্থায় ভোট হয়েছে: জাহিদ হোসেন

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৫৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীরাই বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার প্রধান শক্তি : সেলিমা রহমান
নারীরাই বিএনপিকে ক্ষমতায় আনার প্রধান শক্তি : সেলিমা রহমান

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ৭০ ভরি স্বর্ণসহ ২ কোটি টাকার মালামাল লুট
অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে ৭০ ভরি স্বর্ণসহ ২ কোটি টাকার মালামাল লুট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানার বাড়িতে মিলল প্রেমিকার মরদেহ
প্রেমিকের নানার বাড়িতে মিলল প্রেমিকার মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহরুখের জন্মদিন ঘিরে ৩০ শহরে চলচ্চিত্র উৎসব!
শাহরুখের জন্মদিন ঘিরে ৩০ শহরে চলচ্চিত্র উৎসব!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলীর সহযোগী অস্ত্রসহ গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জের শীর্ষ সন্ত্রাসী সাহেব আলীর সহযোগী অস্ত্রসহ গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে গলা কাটা লাশ উদ্ধার
রংপুরে গলা কাটা লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুনের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে বিমান উপদেষ্টা
আগুনের ঘটনাস্থল পরিদর্শনে বিমান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় জিরা ও মদ জব্দ
কুড়িগ্রামে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় জিরা ও মদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে যত চ্যালেঞ্জই আসুক, হাসিমুখে সামাল দেব : সিইসি
নির্বাচনে যত চ্যালেঞ্জই আসুক, হাসিমুখে সামাল দেব : সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি নির্বাপণে যোগ দিয়েছে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা
অগ্নি নির্বাপণে যোগ দিয়েছে সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালালের আগুনে ফায়ার ফাইটারসহ বেশ কয়েকজন আহত
শাহজালালের আগুনে ফায়ার ফাইটারসহ বেশ কয়েকজন আহত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পর নির্বাচন হতে বাধা নেই: দুদু
জুলাই সনদ স্বাক্ষরের পর নির্বাচন হতে বাধা নেই: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস
শিয়ালবাড়ির সেই গুদামে প্রাণঘাতী মাত্রায় হাইড্রোজেন সালফাইড গ্যাস

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে এনসিপি থাকলে ভালো লাগত : আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে
দক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় লেখক বেক সে-হি মারা গেলেন, কিন্তু বাঁচালেন পাঁচজনকে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ-লিফলেট বিতরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা
বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা

দেশগ্রাম

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন