শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ঘরে বাইরে চাপে সরকার

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ঘরে বাইরে চাপে সরকার

ঘরে বাইরে চাপে পড়েছে সরকার। জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধিকে কেন্দ্র করে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, পরিবহন ভাড়া বৃদ্ধি এবং এ ঘটনা ঘিরে ছাত্রদের মাঠে নামা সরকারের জন্য বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি করেছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে সারা দেশে হানাহানি ও সংঘাত।

ইউপি নির্বাচনে এ পর্যন্ত ৭৪ জন নিহত হয়েছেন। এর অধিকাংশ সরকারি দলের। অভ্যন্তরীণ বিদ্রোহ ঘিরেই এ পরিস্থিতির সৃষ্টি। অন্যদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বিদেশ পাঠানো নিয়ে সরকার কিছুটা চাপে পড়েছে। বিএনপি দেশ-বিদেশে খালেদা জিয়ার অসুস্থতা ঘিরে সামনে নিয়ে আসছে মানবিকতার বিষয়টি। এর বিপরীতে সরকারি দল যুক্তিসংগত কোনো জবাব দাঁড় করাতে পারেনি। সরকারের এ অবস্থা নিয়ে জানতে চাইলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ড. মীজানুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ইউপি নির্বাচন নিয়ে হানাহানি ঘটছেই। দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা তা বন্ধ করতে পারছেন না। ইউপি নির্বাচনে প্রার্থী বাছাইয়ে মনোনয়ন বাণিজ্যের অভিযোগও শোনা যায়। ফলে কারও কারও নৌকা নিয়েও জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। আবার কিছু এলাকায় এমপিরা এতই প্রভাবশালী ও দলকে নিয়ন্ত্রণ করছেন যে নৌকা প্রতীক পাওয়ার পরও নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে বাধ্য হচ্ছেন দীর্ঘদিনের ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতারা। এমন পরিস্থিতি সব সময় থাকবে তা কিন্তু ভাবার সুযোগ নেই।’ বাজার পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, ‘জ্বালানি তেলের দাম বাড়লে এর প্রভাব সব জায়গায় পড়ে। এতে নির্দিষ্ট আয়ের মানুষের সমস্যা বেশি। সঠিকভাবে বাজার মনিটরিং করা হয় না। ফলে মানুষের ভোগান্তি বাড়ছে। যে কারণে সরকারের ওপর চাপ পড়ছে।’

ছাত্রদের আন্দোলন প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অধ্যাপক বলেন, ‘বাসে হাফ ভাড়া নিয়ে ছাত্ররা আন্দোলনে নেমেছে। রাজধানীতে সরকার ও বেসরকারি বাস মালিকরা ভাড়া কম নেওয়ার সিদ্ধান্তও নিয়েছে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ঢাকার বাইরে ভাড়া কমানো হয়নি। সরকার ও মালিকপক্ষ একটা ঘোষণা দিলেই এটা সমাধান হয়ে যায়। কিন্তু সে লক্ষণ নেই। সবকিছু প্রধানমন্ত্রীকেই দেখতে হচ্ছে।’ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এটা নিয়ে দুই রাজনৈতিক দলেরই কথার বাহাস দেখছি। প্রকৃত অর্থে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের অবস্থা কী? এভারকেয়ার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিলে ভালো হতো। কারণ এখন খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে যারা কথা বলছেন তারা কেউ এভারকেয়ার হাসপাতালের চিকিৎসক নন। তারা বিএনপিপন্থি চিকিৎসকদের সংগঠন ড্যাবের নেতা।’

সরকারের ঘরে বাইরে চাপ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান  অধ্যাপক নুরুল আমিন বেপারী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ঘরে বাইরে চাপের বিষয়টি সরকার যতই অস্বীকার করুক না কেন ধীরে ধীরে তা কঠিন পর্যায়ে চলে আসবে। এ সরকার প্রকৃতপক্ষে জনগণের রায় নিয়ে আসা নির্বাচিত সরকার নয়। আমরা অতীতে দেখেছি আইয়ুব খান, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদসহ অনির্বাচিত সরকার শুরুর দিকে জনগণের ওপর কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু ধীরে ধীরে সে নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখা সম্ভব হয়নি। ২০১৪-এর পর ২০১৮ সালে রাতের আঁধারে যে নির্বাচন হলো তাকে কোনোভাবেই বৈধ নির্বাচন বলা যায় না। যেহেতু সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়নি তাই তারা জনগণের প্রকৃত বার্তা বুঝতে পারে না। কারণ তাদের জনসম্পৃক্ততা নেই। জনসম্পৃক্ততা না থাকায় তারা ভুল সিদ্ধান্ত নেয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘ছাত্ররা বর্তমানে হাফ ভাড়ার যে আন্দোলন করছে অভিভাবকরা তা বৈধ আন্দোলন মনে করে সমর্থন দিচ্ছেন। সরকার ছাত্র আন্দোলন প্রশমিত করতে যে সিদ্ধান্ত নিল তা-ও যৌক্তিক হয়নি। তারা বলেছে ঢাকায় স্কুল খোলার দিন হাফ ভাড়া কার্যকর করবে। ঢাকার বাইরে করবে না। এ বার্তা যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চট্টগ্রাম, সিলেটসহ বিভিন্ন স্থানে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছে। কিছু ক্ষেত্রে সরকার বিএনপি-জামায়াত বা প্রতিবেশী দেশের ষড়যন্ত্রও বলতে চাইছে। সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা যে বক্তব্য দিচ্ছেন সাধারণ মানুষ তা বিশ্বাস করছে না। ভাড়া বৃদ্ধি, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন বিষয়ে সরকার যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে সেগুলো যৌক্তিক হচ্ছে না।’

অধ্যাপক নুরুল আমিন বেপারী আরও বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে যে মামলায় আদালতে দন্ডিত করা হয়েছে সেখানে কোনো দুর্নীতি হয়েছে বলে সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করে না। বরং তারা মনে করে দেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে। সেগুলোর কোনো বিচার হচ্ছে না। সরকার তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও একজন বয়োজ্যেষ্ঠ নাগরিককে বিদেশে চিকিৎসার জন্য পাঠাতে নানা টালবাহানা করছে।’ তিনি বলেন, ‘বিদেশি চিকিৎসকদেরও খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশে চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব নয়। বিদেশে অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য বা জার্মানিতে উন্নত হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে বলেছে। কিন্তু সরকার আইনের দোহাই দিয়ে তা মানছে না। সাধারণ মানুষ বিষয়টি ভালোভাবে নেয়নি।’ জ্বালানি তেলের দাম ও দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘দ্রব্যমূল্য পাগলা ঘোড়ার মতো বাড়ছে। এর আগে কয়েক দফায় বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম বেড়েছে। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার সঙ্গে দ্রব্যমূল্য লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় দ্রব্যমূল্য যৌক্তিকভাবে যতটুকু বাড়ত তার চাইতে অনেক বেশি বেড়েছে। এ ক্ষেত্রে যারা মধ্যস্বত্বভোগী আছে তারা সরকারের কথা শুনছে না। কারণ তারা প্রায় সবাই সরকারি দলের লোক। অবাধে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি সরকারের ওপর বাড়তি চাপ তৈরি করছে।’

ঘরে বাইরে সরকারে চাপ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ সরকার বরাবরই চাপের মধ্যে আছে। কিন্তু সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা তা কখনো স্বীকার করতে চান না। সাধারণ মানুষের চাপ ও আন্দোলনকে তারা কখনো কখনো দমন করে, অগ্রাহ্য করে, কখনো আবার তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে। আবার সবকিছুতেই তারা ষড়যন্ত্রের গন্ধ খোঁজে। মূল কথা হচ্ছে দেশে প্রকৃত বিরোধী দল নেই। এ সরকার যেহেতু গণমানুষের প্রকৃত ভোটে ক্ষমতায় আসেনি তাই তারা মানুষের আশা-আকাক্সক্ষা জানতে চায় না। কিন্তু যারা ভুক্তভোগী তাদের মধ্যে ধিকিধিকি করে আগুন জ্বলতেই থাকে। সরকার এসব বার্তা জানতে চায় না। জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা না থাকায় সরকার নিজেদের দায়িত্ববোধ থেকে দূরে সরে আছে। সরকারের উচিত জনগণের প্রকৃত বার্তা জানা। সাধারণ মানুষ কী চায় তা উপলব্ধি করা এবং মানুষের সমস্যাগুলো সমাধানে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া।’

ঘরে বাইরে সরকার কী ধরনের চাপে আছে জানতে চাইলে জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ইউপি নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে নির্বাচন কমিশন পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সামনে অস্ত্রের মহড়া দেখে সাধারণ মানুষ ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়ছে। প্রতিদিনই খুনোখুনি হচ্ছে। এ থেকে সরকার বড় ধরনের চাপে পড়ছে। সরকার ও নির্বাচন কমিশনকে আগামী নির্বাচনগুলো যাতে অবাধ, নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর হয় সেজন্য কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে।’

জাপা মহাসচিব আরও বলেন, ‘আমরা বিরোধী দল হিসেবে সরকারকে চাপে রাখার জন্য সংসদে কথা বলছি। বাইরে সভা-সমাবেশে সরকারের কঠোর সমালোচনা করছি। সরকারের নানা অনিয়মের বিরুদ্ধে সোচ্চার আছি। আমাদের দল জনগণের স্বার্থে সরকারকে আরও বেশি চাপে রাখার জন্য রাজপথে কঠোর কর্মসূচি দিচ্ছে এবং আরও দেব।’ তিনি আরও বলেন, ‘দ্রব্যমূল্য, জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অনিয়ম, পরিবহনে অরাজকতাসহ প্রতিটি বিষয়ে আমরা গঠনমূলক সমালোচনা করছি। কিন্তু এতে সরকারের টনক নড়ছে না। মনে হয় সরকারের কোনো কিছুতেই নিয়ন্ত্রণ নেই।’

শিক্ষার্থীদের আন্দোলন যৌক্তিক উল্লেখ করে চুন্নু বলেন, ‘ছাত্রদের হাফ ভাড়ার দাবি মানার ক্ষেত্রে কোনো শর্ত গ্রহণযোগ্য নয়। সড়কে নৈরাজ্য বন্ধ করতে হবে। এ সরকার জনগণের পক্ষে কাজ করছে না। কাজের মাধ্যমে সরকারকেই প্রমাণ দিতে হবে যে তারা জনবান্ধব ও জনগণের সরকার।’

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় গুলিসহ অস্ত্র উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের
ব্রোঞ্জ পদক নিয়েই নারী কাবাডি বিশ্বকাপ শেষ বাংলাদেশের

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ
শেকৃবিতে একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ, শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি
আগুনে পুড়ে ছাই আড়াই হাজার মুরগি

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি
নিউইয়র্কে আন্তর্জাতিক লোকসংগীত সম্মেলনের ২৫ বছর পূর্তি

৫৫ মিনিট আগে | পরবাস

বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ
বগুড়ায় হাইওয়ে পুলিশের কমিউনিটি পুলিশিং ও সুধী সমাবেশ

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে ধানের শীষের প্রার্থীর পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন
মুশফিকের মাইলফলকে সতীর্থদেরও জেগেছে শত টেস্টের স্বপ্ন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র
কুবির ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ২৭ নভেম্বর শুরু, রাবিতেও থাকবে পরীক্ষার কেন্দ্র

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান
দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব রক্ষায় বিএনপির বিকল্প নেই : আমানউল্লাহ আমান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়
নারীর ক্ষমতায়ন সৃষ্টি করছেন তারেক রহমান: নিপুন রায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
গাইবান্ধা কারাগারে অসুস্থ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার
আদাবরের শীর্ষ ছিনতাইকারী ‘চোরা রুবেল’ গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ
চুয়াডাঙ্গায় মহিলা দলের নির্বাচনী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স প্রথম বর্ষে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক
সমুদ্রপথে ইয়াবা আনতে গিয়ে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স
বাংলাদেশের সঙ্গে জ্বালানি ও পরিবহন সহযোগিতা বাড়াবে ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে এক নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক
বান্দরবানে মিয়ানমারের নিরাপত্তা বাহিনীর ৫ সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ
ঢাকা মেডিকেলে একাডেমিক কার্যক্রম আগামী ২৯ নভেম্বর পর্যন্ত বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স
জামায়াত ও আওয়ামী লীগ মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ : প্রিন্স

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল
ভারতের ওয়ানডে অধিনায়ক হলেন রাহুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা