শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৩ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ঘরে বাইরে চাপে সরকার

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
ঘরে বাইরে চাপে সরকার

ঘরে বাইরে চাপে পড়েছে সরকার। জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধিকে কেন্দ্র করে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, পরিবহন ভাড়া বৃদ্ধি এবং এ ঘটনা ঘিরে ছাত্রদের মাঠে নামা সরকারের জন্য বিব্রতকর পরিস্থিতি তৈরি করেছে। এর সঙ্গে যোগ হয়েছে ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে সারা দেশে হানাহানি ও সংঘাত।

ইউপি নির্বাচনে এ পর্যন্ত ৭৪ জন নিহত হয়েছেন। এর অধিকাংশ সরকারি দলের। অভ্যন্তরীণ বিদ্রোহ ঘিরেই এ পরিস্থিতির সৃষ্টি। অন্যদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে বিদেশ পাঠানো নিয়ে সরকার কিছুটা চাপে পড়েছে। বিএনপি দেশ-বিদেশে খালেদা জিয়ার অসুস্থতা ঘিরে সামনে নিয়ে আসছে মানবিকতার বিষয়টি। এর বিপরীতে সরকারি দল যুক্তিসংগত কোনো জবাব দাঁড় করাতে পারেনি। সরকারের এ অবস্থা নিয়ে জানতে চাইলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ড. মীজানুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ইউপি নির্বাচন নিয়ে হানাহানি ঘটছেই। দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা তা বন্ধ করতে পারছেন না। ইউপি নির্বাচনে প্রার্থী বাছাইয়ে মনোনয়ন বাণিজ্যের অভিযোগও শোনা যায়। ফলে কারও কারও নৌকা নিয়েও জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে। আবার কিছু এলাকায় এমপিরা এতই প্রভাবশালী ও দলকে নিয়ন্ত্রণ করছেন যে নৌকা প্রতীক পাওয়ার পরও নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়াতে বাধ্য হচ্ছেন দীর্ঘদিনের ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতারা। এমন পরিস্থিতি সব সময় থাকবে তা কিন্তু ভাবার সুযোগ নেই।’ বাজার পরিস্থিতি নিয়ে তিনি বলেন, ‘জ্বালানি তেলের দাম বাড়লে এর প্রভাব সব জায়গায় পড়ে। এতে নির্দিষ্ট আয়ের মানুষের সমস্যা বেশি। সঠিকভাবে বাজার মনিটরিং করা হয় না। ফলে মানুষের ভোগান্তি বাড়ছে। যে কারণে সরকারের ওপর চাপ পড়ছে।’

ছাত্রদের আন্দোলন প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই অধ্যাপক বলেন, ‘বাসে হাফ ভাড়া নিয়ে ছাত্ররা আন্দোলনে নেমেছে। রাজধানীতে সরকার ও বেসরকারি বাস মালিকরা ভাড়া কম নেওয়ার সিদ্ধান্তও নিয়েছে। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ঢাকার বাইরে ভাড়া কমানো হয়নি। সরকার ও মালিকপক্ষ একটা ঘোষণা দিলেই এটা সমাধান হয়ে যায়। কিন্তু সে লক্ষণ নেই। সবকিছু প্রধানমন্ত্রীকেই দেখতে হচ্ছে।’ বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘এটা নিয়ে দুই রাজনৈতিক দলেরই কথার বাহাস দেখছি। প্রকৃত অর্থে খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের অবস্থা কী? এভারকেয়ার হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে ব্যাখ্যা দিলে ভালো হতো। কারণ এখন খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিয়ে যারা কথা বলছেন তারা কেউ এভারকেয়ার হাসপাতালের চিকিৎসক নন। তারা বিএনপিপন্থি চিকিৎসকদের সংগঠন ড্যাবের নেতা।’

সরকারের ঘরে বাইরে চাপ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান  অধ্যাপক নুরুল আমিন বেপারী বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ঘরে বাইরে চাপের বিষয়টি সরকার যতই অস্বীকার করুক না কেন ধীরে ধীরে তা কঠিন পর্যায়ে চলে আসবে। এ সরকার প্রকৃতপক্ষে জনগণের রায় নিয়ে আসা নির্বাচিত সরকার নয়। আমরা অতীতে দেখেছি আইয়ুব খান, হুসেইন মুহম্মদ এরশাদসহ অনির্বাচিত সরকার শুরুর দিকে জনগণের ওপর কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু ধীরে ধীরে সে নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখা সম্ভব হয়নি। ২০১৪-এর পর ২০১৮ সালে রাতের আঁধারে যে নির্বাচন হলো তাকে কোনোভাবেই বৈধ নির্বাচন বলা যায় না। যেহেতু সরকার জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়নি তাই তারা জনগণের প্রকৃত বার্তা বুঝতে পারে না। কারণ তাদের জনসম্পৃক্ততা নেই। জনসম্পৃক্ততা না থাকায় তারা ভুল সিদ্ধান্ত নেয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘ছাত্ররা বর্তমানে হাফ ভাড়ার যে আন্দোলন করছে অভিভাবকরা তা বৈধ আন্দোলন মনে করে সমর্থন দিচ্ছেন। সরকার ছাত্র আন্দোলন প্রশমিত করতে যে সিদ্ধান্ত নিল তা-ও যৌক্তিক হয়নি। তারা বলেছে ঢাকায় স্কুল খোলার দিন হাফ ভাড়া কার্যকর করবে। ঢাকার বাইরে করবে না। এ বার্তা যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চট্টগ্রাম, সিলেটসহ বিভিন্ন স্থানে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছে। কিছু ক্ষেত্রে সরকার বিএনপি-জামায়াত বা প্রতিবেশী দেশের ষড়যন্ত্রও বলতে চাইছে। সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা যে বক্তব্য দিচ্ছেন সাধারণ মানুষ তা বিশ্বাস করছে না। ভাড়া বৃদ্ধি, দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন বিষয়ে সরকার যে সিদ্ধান্ত নিচ্ছে সেগুলো যৌক্তিক হচ্ছে না।’

অধ্যাপক নুরুল আমিন বেপারী আরও বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে যে মামলায় আদালতে দন্ডিত করা হয়েছে সেখানে কোনো দুর্নীতি হয়েছে বলে সাধারণ মানুষ বিশ্বাস করে না। বরং তারা মনে করে দেশ থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে। সেগুলোর কোনো বিচার হচ্ছে না। সরকার তিনবারের প্রধানমন্ত্রী ও একজন বয়োজ্যেষ্ঠ নাগরিককে বিদেশে চিকিৎসার জন্য পাঠাতে নানা টালবাহানা করছে।’ তিনি বলেন, ‘বিদেশি চিকিৎসকদেরও খালেদা জিয়াকে বাংলাদেশে চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব নয়। বিদেশে অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য বা জার্মানিতে উন্নত হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে বলেছে। কিন্তু সরকার আইনের দোহাই দিয়ে তা মানছে না। সাধারণ মানুষ বিষয়টি ভালোভাবে নেয়নি।’ জ্বালানি তেলের দাম ও দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘দ্রব্যমূল্য পাগলা ঘোড়ার মতো বাড়ছে। এর আগে কয়েক দফায় বিদ্যুৎ ও গ্যাসের দাম বেড়েছে। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার সঙ্গে দ্রব্যমূল্য লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। জ্বালানি তেলের দাম বাড়ায় দ্রব্যমূল্য যৌক্তিকভাবে যতটুকু বাড়ত তার চাইতে অনেক বেশি বেড়েছে। এ ক্ষেত্রে যারা মধ্যস্বত্বভোগী আছে তারা সরকারের কথা শুনছে না। কারণ তারা প্রায় সবাই সরকারি দলের লোক। অবাধে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি সরকারের ওপর বাড়তি চাপ তৈরি করছে।’

ঘরে বাইরে সরকারে চাপ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘এ সরকার বরাবরই চাপের মধ্যে আছে। কিন্তু সরকারের দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা তা কখনো স্বীকার করতে চান না। সাধারণ মানুষের চাপ ও আন্দোলনকে তারা কখনো কখনো দমন করে, অগ্রাহ্য করে, কখনো আবার তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে। আবার সবকিছুতেই তারা ষড়যন্ত্রের গন্ধ খোঁজে। মূল কথা হচ্ছে দেশে প্রকৃত বিরোধী দল নেই। এ সরকার যেহেতু গণমানুষের প্রকৃত ভোটে ক্ষমতায় আসেনি তাই তারা মানুষের আশা-আকাক্সক্ষা জানতে চায় না। কিন্তু যারা ভুক্তভোগী তাদের মধ্যে ধিকিধিকি করে আগুন জ্বলতেই থাকে। সরকার এসব বার্তা জানতে চায় না। জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতা না থাকায় সরকার নিজেদের দায়িত্ববোধ থেকে দূরে সরে আছে। সরকারের উচিত জনগণের প্রকৃত বার্তা জানা। সাধারণ মানুষ কী চায় তা উপলব্ধি করা এবং মানুষের সমস্যাগুলো সমাধানে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া।’

ঘরে বাইরে সরকার কী ধরনের চাপে আছে জানতে চাইলে জাতীয় পার্টির (জাপা) মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ইউপি নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে নির্বাচন কমিশন পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সামনে অস্ত্রের মহড়া দেখে সাধারণ মানুষ ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়ছে। প্রতিদিনই খুনোখুনি হচ্ছে। এ থেকে সরকার বড় ধরনের চাপে পড়ছে। সরকার ও নির্বাচন কমিশনকে আগামী নির্বাচনগুলো যাতে অবাধ, নিরপেক্ষ ও উৎসবমুখর হয় সেজন্য কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে।’

জাপা মহাসচিব আরও বলেন, ‘আমরা বিরোধী দল হিসেবে সরকারকে চাপে রাখার জন্য সংসদে কথা বলছি। বাইরে সভা-সমাবেশে সরকারের কঠোর সমালোচনা করছি। সরকারের নানা অনিয়মের বিরুদ্ধে সোচ্চার আছি। আমাদের দল জনগণের স্বার্থে সরকারকে আরও বেশি চাপে রাখার জন্য রাজপথে কঠোর কর্মসূচি দিচ্ছে এবং আরও দেব।’ তিনি আরও বলেন, ‘দ্রব্যমূল্য, জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধি, স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অনিয়ম, পরিবহনে অরাজকতাসহ প্রতিটি বিষয়ে আমরা গঠনমূলক সমালোচনা করছি। কিন্তু এতে সরকারের টনক নড়ছে না। মনে হয় সরকারের কোনো কিছুতেই নিয়ন্ত্রণ নেই।’

শিক্ষার্থীদের আন্দোলন যৌক্তিক উল্লেখ করে চুন্নু বলেন, ‘ছাত্রদের হাফ ভাড়ার দাবি মানার ক্ষেত্রে কোনো শর্ত গ্রহণযোগ্য নয়। সড়কে নৈরাজ্য বন্ধ করতে হবে। এ সরকার জনগণের পক্ষে কাজ করছে না। কাজের মাধ্যমে সরকারকেই প্রমাণ দিতে হবে যে তারা জনবান্ধব ও জনগণের সরকার।’

এই বিভাগের আরও খবর
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
দোহায় আরব নেতাদের বৈঠকে ইসরায়েলি আগ্রাসনের তীব্র নিন্দা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
আসছে একীভূত পরিশোধসেবা
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
নির্বাচনি সরঞ্জাম ইসির হাতে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শিল্পমালিকদের
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
আপত্তি উপেক্ষা করে মাশুল বাড়ল চট্টগ্রাম বন্দরে
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সংস্কার জরুরি
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
মেধা সৃজনশীলতা দিয়ে উন্নয়নে ভূমিকা রাখো
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
সর্বশেষ খবর
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

এই মাত্র | অর্থনীতি

কুমিল্লায় বাড়ির পাশ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার, কারণ খুঁজছে পুলিশ
কুমিল্লায় বাড়ির পাশ থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার, কারণ খুঁজছে পুলিশ

২৭ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দেশে বেকারের সংখ্যা ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেনি: অর্থ উপদেষ্টা
দেশে বেকারের সংখ্যা ভয়ঙ্কর রূপ ধারণ করেনি: অর্থ উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দুর্যোগ মোকাবেলার চেয়ে প্রশমন বেশি গুরুত্বপূর্ণ : ত্রাণ উপদেষ্টা
দুর্যোগ মোকাবেলার চেয়ে প্রশমন বেশি গুরুত্বপূর্ণ : ত্রাণ উপদেষ্টা

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

৩ দফা দাবিতে অনশনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা
৩ দফা দাবিতে অনশনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন ২৭ সেপ্টেম্বর
নির্বাচন কর্মকর্তা সম্মেলন ২৭ সেপ্টেম্বর

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় সড়ক ও রেলপথে যান চলাচল স্বাভাবিক
ভাঙ্গায় সড়ক ও রেলপথে যান চলাচল স্বাভাবিক

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন, ঢাকায় একদিনেই ২১৫২ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন, ঢাকায় একদিনেই ২১৫২ মামলা

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

৫১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ
বাংলাদেশ রাষ্ট্রবিজ্ঞান ছাত্র ফোরামের আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা অ্যাডভার্টাইজিং স্কুলের আত্মপ্রকাশ
ঢাকা অ্যাডভার্টাইজিং স্কুলের আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন
মালয়েশিয়া দিবস: জাতীয় ঐক্যের বার্তা ও বহুসংস্কৃতির উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মাদারীপুরে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার
মাদারীপুরে ব্যবসায়ীর মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি
বাগেরহাটে চার আসন বহালের দাবিতে নির্বাচন অফিসে অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুয়েটের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের সমঝোতা স্মারক সই
বুয়েটের সঙ্গে জিপিএইচ ইস্পাতের সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের ভোটদান নিয়ে মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন
স্যার জন উইলসন স্কুলের ৩০ বছর পূর্তি উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের তিন দিন পর নদী থেকে লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের
ভারতে নারীদের ক্যান্সারের প্রকোপ বেশি, মৃত্যুহার বেশি পুরুষের

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার
ঢাকেশ্বরী মন্দির পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী
চাকসু নির্বাচন ঘিরে উৎসবমুখর চবি, দ্বিতীয় দিনে মনোনয়ন নিলেন ১৪১ প্রার্থী

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’
‘ওজোনস্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে
দেশে গমের আবাদ সর্বনিম্ন পর্যায়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম
অর্থনীতিতে নারীর অদৃশ্য ঘাম

পেছনের পৃষ্ঠা

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন