শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

হয়রানি ইমিগ্রেশন ও কাস্টমসে

আলাউদ্দিন আরিফ
প্রিন্ট ভার্সন
হয়রানি ইমিগ্রেশন ও কাস্টমসে

ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দেখা দিয়েছে ভয়াবহ বিশৃঙ্খলা। ফ্লাইট শিডিউলে বিপর্যয়, স্বল্পসময়ে অধিক ফ্লাইট ওঠানামা, অতিরিক্ত যাত্রীর চাপ, করোনা টেস্টের জন্য দীর্ঘ লাইন, যাত্রীদের স্ক্যান করার পরও কাস্টমস ও ইমিগ্রেশনে আলাদাভাবে তল্লাশি, লাগেজ পেতে বিড়ম্বনা, পার্কিং বিড়ম্বনা, মশার উপদ্রব, দালালের উৎপাতসহ সবখানেই শুধু বিশৃঙ্খলা আর হয়রানি। এসব নিয়ে প্রতিনিয়ত যাত্রীরা নানাভাবে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। চিৎকার-চেঁচামেচি করেন। কিন্তু ফল হচ্ছে না। যাত্রীরা বলছেন, শাহজালালে এ রকম বিড়ম্বনায় অতীতে আর কখনো পড়তে হয়নি। যাত্রীসেবার মান বাড়াতে বিশ্বের উন্নত ও অত্যধিক ব্যস্ত বিমানবন্দরগুলোর অনুকরণে কর্মকর্তাদের উন্নত প্রশিক্ষণের পরামর্শ দিয়েছেন যাত্রীরা। প্রয়োজনে বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপনা বেসরকারি খাতে দেশি বা বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে দেওয়ার পক্ষেও মত দিয়েছেন অনেকে। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা বলছেন, রাতে ফ্লাইট বন্ধ থাকায় দিনের বেলায় চাপ কিছুটা বেড়েছে। ইমিগ্রেশনসহ প্রতিটি স্থানে লোকবল বাড়িয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া হচ্ছে। পরিস্থিতির ক্রমেই উন্নতি হচ্ছে।

শ্রীলঙ্কা এয়ারলাইনসে মালয়েশিয়া থেকে গতকাল সকাল ১০টায় শাহজালাল বিমানবন্দরে নামেন গোলাম মোস্তফা। তিনি বলেন, ‘বিশ্বের অন্যান্য বিমানবন্দরের তুলনায় আমাদের বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপনা খারাপ। এয়ারপোর্টে নামলেই মনে হয় যেন গরুঘরে ঢুকছি। ধুলোবালি, ময়লা-আবর্জনা, অপরিচ্ছন্ন টয়লেট সব মিলিয়ে খারাপ অবস্থা। বিমানবন্দরে আত্মীয়স্বজন এলেই নানান শ্রেণির দালালের উৎপাত। খাবারের দামও বেশি।’

ফ্রান্স থেকে আসা ব্যবসায়ী জিকো বলেন, ‘ফ্লাইট ১ ঘণ্টা দেরিতে নেমেছে। এয়ারপোর্টে নামার পর কাস্টমস অনেক সময় নেয়। এ ছাড়া লাগেজের জন্য দাঁড়িয়ে থাকতে হয় আরও ৪০-৪৫ মিনিট।’ তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বের অনেক দেশ ভ্রমণ করেছি, অনেক বড় বড় বিমানবন্দর দেখেছি। আমাদের চাইতে কয়েক গুণ বেশি বিমান ওইসব বন্দরে নামে। কিন্তু সেখানকার সবকিছু সিস্টেমেটিক। আমাদের বিমানবন্দরে গুণগত পরিবর্তন আনা দরকার। সেবার মান বাড়াতে প্রয়োজনে বিশ্বের ব্যস্ত বিমানবন্দরে নিয়ে আমাদের বিমানবন্দর কর্মীদের প্রশিক্ষণ করিয়ে আনা দরকার।’

কাতার থেকে বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে আসা কুষ্টিয়ার আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা ১০টা ২৮ মিনিটে নামি শাহজালালে। একই ফ্লাইটে আবুধাবি থেকে কিছু যাত্রীর লাগেজ এসেছে; যাত্রী আসেনি। আর আমরা যারা যাত্রী পৌঁছাই আমাদের লাগেজ আসেনি। ২ ঘণ্টা অপেক্ষার পর আমরা লাগেজ বুঝে পেয়ে দুপুর ১টার দিকে বেরিয়ে আসি। এ রকম প্রায়ই হচ্ছে।’

বাহরাইন থেকে আসা যাত্রী জামালপুরের জাহাঙ্গীর বলেন, ‘ইমিগ্রেশন পুলিশ শুধু আমাদের দেরি করায়। হাতে পাসপোর্ট নিয়ে ২-১ মিনিটে চেক করে ছেড়ে দিতে পারে। তারা এ কথা-ও কথা বলে ১০-১৫ মিনিট বা তারও বেশি সময় নেয়। অযথা হয়রানি করে। তা ছাড়া ইমিগ্রেশনের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা প্রায়ই কাউন্টার থেকে উঠে এদিক-ওদিক চলে যান। এভাবেই বিমান যাত্রীরা হয়রানি ও বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন।’

বহির্গমন টার্মিনালে ইতিহাদ এয়ারওয়েজে আবুধাবিগামী যাত্রী জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘সাড়ে ৪টায় ফ্লাইটের সময় দেওয়া ছিল। বিমানবন্দরে এসে দেখি সাড়ে ৫টায়। অযথা ১ ঘণ্টা দেরি। এভাবে প্রতিদিন বিভিন্ন এয়ারলাইনসে ফ্লাইট দেরি হচ্ছে।’

শাহজালাল বিমানবন্দরের পিসিআর সেন্টারে টেস্ট বুথেও ভোগান্তির শেষ নেই। হাজার হাজার যাত্রী করোনা টেস্ট করার জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে। স্বজনরা বাইরে অপেক্ষায়। সব মিলিয়ে পুরো এলাকায় ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা। সঞ্জয় কুমার দে নামে এক যাত্রী বলেন, ‘শুক্রবার মহাখালীর একটি ল্যাব থেকে ২ হাজার টাকায় করোনা পরীক্ষা করেছি। এখন আবার এখানে সকাল ৯টায় লাইন ধরে নমুনা দিয়েছি। এখানে নিয়েছে ১ হাজার ৬০০। দুবার টাকা দিয়ে টেস্ট করতে হলো।’

বিমানবন্দর পিসিআর ল্যাবের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘দুবাইগামী যাত্রীদের ফ্লাইটের কমপক্ষে ৭ ঘণ্টা আগে আসতে হয়। এয়ারলাইনসগুলো মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে চিঠি দিয়েছে কমপক্ষে ৩ ঘণ্টা আগে করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট দেওয়ার জন্য। রিপোর্ট নিয়ে বিমানবন্দরে প্রবেশের পর ইমিগ্রেশন, কাস্টমস, বোর্ডিংসহ আনুষঙ্গিক কাজ থাকে। যাত্রী দেরি করে পৌঁছালে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। আমরা চেষ্টা করছি যাতে যাত্রীরা দ্রুত রিপোর্ট পান।’

বিমানবন্দরে কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, থার্ড টার্মিনাল নির্মাণসহ উন্নয়ন কাজের জন্য আগামী ১০ জুন পর্যন্ত রাতে বন্ধ থাকে শাহজালালের রানওয়ে। এতে আসা-যাওয়া দুই দিকেই যাত্রীর চাপ অনেক বেড়ে গেছে। একটি বিদেশি এয়ারলাইনসের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কর্মকর্তা বলেন, বিমানবন্দরে বর্তমানে যাত্রীরা হৈহুল্লোড়, চিৎকার-চেঁচামেচি করছেন। ফ্লাইট রি-শিডিউলের বিষয়টি যাত্রীরা মেনে নিতে পারছেন না।

বিদেশগামীদের জন্য বিমানবন্দরের বহির্গমন টার্মিনালে তিনটি গেটে ইমিগ্রেশন কাউন্টার রয়েছে। গতকাল বিকাল ৫টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার মধ্যে এয়ার অ্যারাবিয়া, বাংলাদেশ বিমান, ইতিহাদ, এমিরেটস ও কাতার এয়ারলাইনসের ১০টি ফ্লাইট ছেড়ে যায়। এই সময়ে প্রায় ৪ হাজার যাত্রী চলাচল করেন। এ তিনটি ইমিগ্রেশন গেট এত যাত্রীর জন্য পর্যাপ্ত ছিল না। যাত্রীর কারণে পুরো হযবরল অবস্থা দেখা দেয়। এ দৃশ্য প্রতিদিনের।

বিমানবন্দর কর্মকর্তারা জানান, থার্ড টার্মিনালের নতুন হাইস্পিড কানেকটিং ট্যাক্সিওয়ে নির্মাণের জন্য ১০ ডিসেম্বর থেকে ১১ মার্চ পর্যন্ত প্রতিদিন রাত ১২টা থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত রানওয়ে বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া ১১ মার্চ থেকে ১০ জুন পর্যন্ত প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ২টা পর্যন্ত বিমানবন্দরে ফ্লাইট ওঠানামা বন্ধ রাখবে বেবিচক।

তবে কর্মকর্তারা দাবি করেছেন রানওয়ে বন্ধ থাকলেও বিমানবন্দরের স্বাভাবিক কাজে কোনো প্রভাব পড়বে না। এ সময় বাংলাদেশে কোনো এয়ারলাইনসের জরুরি অবতরণের প্রয়োজন হলে তাকে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ব্যবহার করার নির্দেশনা দেওয়া রয়েছে। এ ছাড়া শাহজালাল বিমানবন্দরে শীতকালীন ফ্লাইটসূচি শুরু হয়েছে। পরিবর্তন করা হয়েছে মধ্যরাতের ফ্লাইটগুলোর সময়ও। প্রতি বছর নভেম্বর থেকে শীতকালীন ফ্লাইটসূচি অনুসরণ করা হয়। কারণ এ সময় রাত ২টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঘন কুয়াশা থাকে। তাই রানওয়েতে ‘ভিজিবিলিটি’ কম থাকে বলে উড়োজাহাজের অবতরণে সমস্যা হয়।

যাত্রীদের কিছুটা বিড়ম্বনার বিষয়টি স্বীকার করেছেন বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম. মফিদুর রহমান। তিনি গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণের অংশ হিসেবে হাইস্পিড কানেক্টিং ট্যাক্সিওয়ের নির্মাণ কাজ চলছে। কাজ চলছে লাইটিং সেক্টরেও। রাত ১২টার পর রানওয়ে বন্ধ রাখায় ফ্লাইট হয় না। এ কারণে দিনের বেলায় অতিরিক্ত চাপ পড়ছে, ফ্লাইট বেড়েছে। তবে এটা ম্যানেজেবল। বিমানের গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ে লাগেজ পেতে দেরি হয়। আমার কাছেও এ ধরনের অভিযোগ এসেছে। আমি বিমান কর্তৃপক্ষকে ডেকেছি এবং তাদের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছি। মন্ত্রণালয় থেকেও তাদের এ বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যাতে তারা (বিমান) লোকবল বাড়িয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে এবং দ্রুত সেবা দিতে পারে। আমি তাদের বলেছি কী কী ত্রুটি হচ্ছে, কোথায় কোথায় যাত্রীরা কাক্সিক্ষত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন বা বিড়ম্বনায় পড়ছেন সেগুলো চিহ্নিত করে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে। এ বিষয়ে তারা চেষ্টা করেছেন।’

ইমিগ্রেশনে দেরি হওয়া সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তাদের জনবল বাড়িয়ে দিয়েছেন। আশা করি পরিস্থিতি দ্রুত আরও উন্নত হবে। কাস্টমস কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও আমরা কথা বলেছি যাতে কোনো যাত্রী হয়রানির শিকার না হন। সব মিলিয়ে আমরা আশা করি দ্রুতই পরিস্থিতি আরও উন্নত হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
নৃত্যশিল্পীকে মারধর করে মুখে কালি মাখাল দুর্বৃত্তরা
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
তৃতীয় দিনেই টেস্ট জয়
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হতে হবে ফেব্রুয়ারিতেই
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
জুলাই সনদ নিয়ে সংশয় কেটে গেছে
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
সনদ বাস্তবায়ন না হলে নির্বাচন অবৈধ
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বশেষ খবর
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৩০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে বিএনপি নেতাকে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে পলাতক দুই আসামি গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের
প্লাস্টিকমুক্ত ক্যাম্পাস গড়ার আহ্বান রিজওয়ানা হাসানের

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর
ভাড়া নিয়ে শ্রমিক ও শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ, ১০ বাস ভাঙচুর

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা
ঢাকার রাস্তায় রিকশাচালকের আসনে পাকিস্তানি অভিনেতা

৪১ মিনিট আগে | শোবিজ

মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মুখস্থ নয়, সন্তানদের প্রকৃত শিক্ষায় গড়তে হবে: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি
চমেকে পুনর্মিলনী ১৭ ও ১৮ জানুয়ারি

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু
রাজনীতি আর আগের মতো চলবে না: আমীর খসরু

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়
সিংড়ায় শীতের আগমনে লেপ–তোষকের দোকানে ভিড়

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ
ধর্মকে রাজনীতিতে আনবেন না: ডা. জাহিদ

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান
ভাল ফলাফলের পাশাপাশি ভাল মানুষ হতে হবে : ঢাকা বোর্ড চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে ১১ জনের প্রাণহানি, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’
‘‌বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের প্রতিষ্ঠিত করতে নানা উদ্যোগ নেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু
জাতি একটি সুষ্ঠু সুন্দর অবাধ নির্বাচনের জন্য অপেক্ষা করছে: দুলু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান
লড়াই এখনো শেষ হয়নি : সেলিমা রহমান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ
মিরপুরে বিআরটিএ এলাকায় ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’
‘আগামী নির্বাচনে নোয়াখালীর ৬টি আসন বিএনপিকে উপহার দেওয়া হবে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন
হাতিরঝিলে ককটেল বিস্ফোরণ, মোটরসাইকেলে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক
৩১ দফা রাষ্ট্রের পুনর্গঠনের সার্বজনীন নির্দেশনা: মনিরুল হক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে
আমাদের সবাইকে ভালো মানুষ হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা