শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

হয়রানি ইমিগ্রেশন ও কাস্টমসে

আলাউদ্দিন আরিফ
প্রিন্ট ভার্সন
হয়রানি ইমিগ্রেশন ও কাস্টমসে

ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দেখা দিয়েছে ভয়াবহ বিশৃঙ্খলা। ফ্লাইট শিডিউলে বিপর্যয়, স্বল্পসময়ে অধিক ফ্লাইট ওঠানামা, অতিরিক্ত যাত্রীর চাপ, করোনা টেস্টের জন্য দীর্ঘ লাইন, যাত্রীদের স্ক্যান করার পরও কাস্টমস ও ইমিগ্রেশনে আলাদাভাবে তল্লাশি, লাগেজ পেতে বিড়ম্বনা, পার্কিং বিড়ম্বনা, মশার উপদ্রব, দালালের উৎপাতসহ সবখানেই শুধু বিশৃঙ্খলা আর হয়রানি। এসব নিয়ে প্রতিনিয়ত যাত্রীরা নানাভাবে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। চিৎকার-চেঁচামেচি করেন। কিন্তু ফল হচ্ছে না। যাত্রীরা বলছেন, শাহজালালে এ রকম বিড়ম্বনায় অতীতে আর কখনো পড়তে হয়নি। যাত্রীসেবার মান বাড়াতে বিশ্বের উন্নত ও অত্যধিক ব্যস্ত বিমানবন্দরগুলোর অনুকরণে কর্মকর্তাদের উন্নত প্রশিক্ষণের পরামর্শ দিয়েছেন যাত্রীরা। প্রয়োজনে বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপনা বেসরকারি খাতে দেশি বা বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে দেওয়ার পক্ষেও মত দিয়েছেন অনেকে। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা বলছেন, রাতে ফ্লাইট বন্ধ থাকায় দিনের বেলায় চাপ কিছুটা বেড়েছে। ইমিগ্রেশনসহ প্রতিটি স্থানে লোকবল বাড়িয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া হচ্ছে। পরিস্থিতির ক্রমেই উন্নতি হচ্ছে।

শ্রীলঙ্কা এয়ারলাইনসে মালয়েশিয়া থেকে গতকাল সকাল ১০টায় শাহজালাল বিমানবন্দরে নামেন গোলাম মোস্তফা। তিনি বলেন, ‘বিশ্বের অন্যান্য বিমানবন্দরের তুলনায় আমাদের বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপনা খারাপ। এয়ারপোর্টে নামলেই মনে হয় যেন গরুঘরে ঢুকছি। ধুলোবালি, ময়লা-আবর্জনা, অপরিচ্ছন্ন টয়লেট সব মিলিয়ে খারাপ অবস্থা। বিমানবন্দরে আত্মীয়স্বজন এলেই নানান শ্রেণির দালালের উৎপাত। খাবারের দামও বেশি।’

ফ্রান্স থেকে আসা ব্যবসায়ী জিকো বলেন, ‘ফ্লাইট ১ ঘণ্টা দেরিতে নেমেছে। এয়ারপোর্টে নামার পর কাস্টমস অনেক সময় নেয়। এ ছাড়া লাগেজের জন্য দাঁড়িয়ে থাকতে হয় আরও ৪০-৪৫ মিনিট।’ তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বের অনেক দেশ ভ্রমণ করেছি, অনেক বড় বড় বিমানবন্দর দেখেছি। আমাদের চাইতে কয়েক গুণ বেশি বিমান ওইসব বন্দরে নামে। কিন্তু সেখানকার সবকিছু সিস্টেমেটিক। আমাদের বিমানবন্দরে গুণগত পরিবর্তন আনা দরকার। সেবার মান বাড়াতে প্রয়োজনে বিশ্বের ব্যস্ত বিমানবন্দরে নিয়ে আমাদের বিমানবন্দর কর্মীদের প্রশিক্ষণ করিয়ে আনা দরকার।’

কাতার থেকে বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে আসা কুষ্টিয়ার আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা ১০টা ২৮ মিনিটে নামি শাহজালালে। একই ফ্লাইটে আবুধাবি থেকে কিছু যাত্রীর লাগেজ এসেছে; যাত্রী আসেনি। আর আমরা যারা যাত্রী পৌঁছাই আমাদের লাগেজ আসেনি। ২ ঘণ্টা অপেক্ষার পর আমরা লাগেজ বুঝে পেয়ে দুপুর ১টার দিকে বেরিয়ে আসি। এ রকম প্রায়ই হচ্ছে।’

বাহরাইন থেকে আসা যাত্রী জামালপুরের জাহাঙ্গীর বলেন, ‘ইমিগ্রেশন পুলিশ শুধু আমাদের দেরি করায়। হাতে পাসপোর্ট নিয়ে ২-১ মিনিটে চেক করে ছেড়ে দিতে পারে। তারা এ কথা-ও কথা বলে ১০-১৫ মিনিট বা তারও বেশি সময় নেয়। অযথা হয়রানি করে। তা ছাড়া ইমিগ্রেশনের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা প্রায়ই কাউন্টার থেকে উঠে এদিক-ওদিক চলে যান। এভাবেই বিমান যাত্রীরা হয়রানি ও বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন।’

বহির্গমন টার্মিনালে ইতিহাদ এয়ারওয়েজে আবুধাবিগামী যাত্রী জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘সাড়ে ৪টায় ফ্লাইটের সময় দেওয়া ছিল। বিমানবন্দরে এসে দেখি সাড়ে ৫টায়। অযথা ১ ঘণ্টা দেরি। এভাবে প্রতিদিন বিভিন্ন এয়ারলাইনসে ফ্লাইট দেরি হচ্ছে।’

শাহজালাল বিমানবন্দরের পিসিআর সেন্টারে টেস্ট বুথেও ভোগান্তির শেষ নেই। হাজার হাজার যাত্রী করোনা টেস্ট করার জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে। স্বজনরা বাইরে অপেক্ষায়। সব মিলিয়ে পুরো এলাকায় ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা। সঞ্জয় কুমার দে নামে এক যাত্রী বলেন, ‘শুক্রবার মহাখালীর একটি ল্যাব থেকে ২ হাজার টাকায় করোনা পরীক্ষা করেছি। এখন আবার এখানে সকাল ৯টায় লাইন ধরে নমুনা দিয়েছি। এখানে নিয়েছে ১ হাজার ৬০০। দুবার টাকা দিয়ে টেস্ট করতে হলো।’

বিমানবন্দর পিসিআর ল্যাবের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘দুবাইগামী যাত্রীদের ফ্লাইটের কমপক্ষে ৭ ঘণ্টা আগে আসতে হয়। এয়ারলাইনসগুলো মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে চিঠি দিয়েছে কমপক্ষে ৩ ঘণ্টা আগে করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট দেওয়ার জন্য। রিপোর্ট নিয়ে বিমানবন্দরে প্রবেশের পর ইমিগ্রেশন, কাস্টমস, বোর্ডিংসহ আনুষঙ্গিক কাজ থাকে। যাত্রী দেরি করে পৌঁছালে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। আমরা চেষ্টা করছি যাতে যাত্রীরা দ্রুত রিপোর্ট পান।’

বিমানবন্দরে কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, থার্ড টার্মিনাল নির্মাণসহ উন্নয়ন কাজের জন্য আগামী ১০ জুন পর্যন্ত রাতে বন্ধ থাকে শাহজালালের রানওয়ে। এতে আসা-যাওয়া দুই দিকেই যাত্রীর চাপ অনেক বেড়ে গেছে। একটি বিদেশি এয়ারলাইনসের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কর্মকর্তা বলেন, বিমানবন্দরে বর্তমানে যাত্রীরা হৈহুল্লোড়, চিৎকার-চেঁচামেচি করছেন। ফ্লাইট রি-শিডিউলের বিষয়টি যাত্রীরা মেনে নিতে পারছেন না।

বিদেশগামীদের জন্য বিমানবন্দরের বহির্গমন টার্মিনালে তিনটি গেটে ইমিগ্রেশন কাউন্টার রয়েছে। গতকাল বিকাল ৫টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার মধ্যে এয়ার অ্যারাবিয়া, বাংলাদেশ বিমান, ইতিহাদ, এমিরেটস ও কাতার এয়ারলাইনসের ১০টি ফ্লাইট ছেড়ে যায়। এই সময়ে প্রায় ৪ হাজার যাত্রী চলাচল করেন। এ তিনটি ইমিগ্রেশন গেট এত যাত্রীর জন্য পর্যাপ্ত ছিল না। যাত্রীর কারণে পুরো হযবরল অবস্থা দেখা দেয়। এ দৃশ্য প্রতিদিনের।

বিমানবন্দর কর্মকর্তারা জানান, থার্ড টার্মিনালের নতুন হাইস্পিড কানেকটিং ট্যাক্সিওয়ে নির্মাণের জন্য ১০ ডিসেম্বর থেকে ১১ মার্চ পর্যন্ত প্রতিদিন রাত ১২টা থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত রানওয়ে বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া ১১ মার্চ থেকে ১০ জুন পর্যন্ত প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ২টা পর্যন্ত বিমানবন্দরে ফ্লাইট ওঠানামা বন্ধ রাখবে বেবিচক।

তবে কর্মকর্তারা দাবি করেছেন রানওয়ে বন্ধ থাকলেও বিমানবন্দরের স্বাভাবিক কাজে কোনো প্রভাব পড়বে না। এ সময় বাংলাদেশে কোনো এয়ারলাইনসের জরুরি অবতরণের প্রয়োজন হলে তাকে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ব্যবহার করার নির্দেশনা দেওয়া রয়েছে। এ ছাড়া শাহজালাল বিমানবন্দরে শীতকালীন ফ্লাইটসূচি শুরু হয়েছে। পরিবর্তন করা হয়েছে মধ্যরাতের ফ্লাইটগুলোর সময়ও। প্রতি বছর নভেম্বর থেকে শীতকালীন ফ্লাইটসূচি অনুসরণ করা হয়। কারণ এ সময় রাত ২টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঘন কুয়াশা থাকে। তাই রানওয়েতে ‘ভিজিবিলিটি’ কম থাকে বলে উড়োজাহাজের অবতরণে সমস্যা হয়।

যাত্রীদের কিছুটা বিড়ম্বনার বিষয়টি স্বীকার করেছেন বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম. মফিদুর রহমান। তিনি গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণের অংশ হিসেবে হাইস্পিড কানেক্টিং ট্যাক্সিওয়ের নির্মাণ কাজ চলছে। কাজ চলছে লাইটিং সেক্টরেও। রাত ১২টার পর রানওয়ে বন্ধ রাখায় ফ্লাইট হয় না। এ কারণে দিনের বেলায় অতিরিক্ত চাপ পড়ছে, ফ্লাইট বেড়েছে। তবে এটা ম্যানেজেবল। বিমানের গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ে লাগেজ পেতে দেরি হয়। আমার কাছেও এ ধরনের অভিযোগ এসেছে। আমি বিমান কর্তৃপক্ষকে ডেকেছি এবং তাদের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছি। মন্ত্রণালয় থেকেও তাদের এ বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যাতে তারা (বিমান) লোকবল বাড়িয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে এবং দ্রুত সেবা দিতে পারে। আমি তাদের বলেছি কী কী ত্রুটি হচ্ছে, কোথায় কোথায় যাত্রীরা কাক্সিক্ষত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন বা বিড়ম্বনায় পড়ছেন সেগুলো চিহ্নিত করে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে। এ বিষয়ে তারা চেষ্টা করেছেন।’

ইমিগ্রেশনে দেরি হওয়া সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তাদের জনবল বাড়িয়ে দিয়েছেন। আশা করি পরিস্থিতি দ্রুত আরও উন্নত হবে। কাস্টমস কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও আমরা কথা বলেছি যাতে কোনো যাত্রী হয়রানির শিকার না হন। সব মিলিয়ে আমরা আশা করি দ্রুতই পরিস্থিতি আরও উন্নত হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় - চীন
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
আন্দোলনে নামার হুঁশিয়ারি মোবাইল ব্যবসায়ীদের
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
সেঞ্চুরিতে শততম টেস্ট রাঙানোর অপেক্ষা
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
নারীদের পেছনে রেখে আমরা এগোতে পারব না
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
ট্রানজিশনাল পিরিয়ডে আছি আমরা
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
চ্যালেঞ্জ গণভোট আয়োজন
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানিতে রাজনীতিতে উদ্বেগ বাড়ছে
সর্বশেষ খবর
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৮ মিনিট আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : আমানউল্লাহ আমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা