শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

হয়রানি ইমিগ্রেশন ও কাস্টমসে

আলাউদ্দিন আরিফ
প্রিন্ট ভার্সন
হয়রানি ইমিগ্রেশন ও কাস্টমসে

ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দেখা দিয়েছে ভয়াবহ বিশৃঙ্খলা। ফ্লাইট শিডিউলে বিপর্যয়, স্বল্পসময়ে অধিক ফ্লাইট ওঠানামা, অতিরিক্ত যাত্রীর চাপ, করোনা টেস্টের জন্য দীর্ঘ লাইন, যাত্রীদের স্ক্যান করার পরও কাস্টমস ও ইমিগ্রেশনে আলাদাভাবে তল্লাশি, লাগেজ পেতে বিড়ম্বনা, পার্কিং বিড়ম্বনা, মশার উপদ্রব, দালালের উৎপাতসহ সবখানেই শুধু বিশৃঙ্খলা আর হয়রানি। এসব নিয়ে প্রতিনিয়ত যাত্রীরা নানাভাবে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। চিৎকার-চেঁচামেচি করেন। কিন্তু ফল হচ্ছে না। যাত্রীরা বলছেন, শাহজালালে এ রকম বিড়ম্বনায় অতীতে আর কখনো পড়তে হয়নি। যাত্রীসেবার মান বাড়াতে বিশ্বের উন্নত ও অত্যধিক ব্যস্ত বিমানবন্দরগুলোর অনুকরণে কর্মকর্তাদের উন্নত প্রশিক্ষণের পরামর্শ দিয়েছেন যাত্রীরা। প্রয়োজনে বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপনা বেসরকারি খাতে দেশি বা বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে দেওয়ার পক্ষেও মত দিয়েছেন অনেকে। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা বলছেন, রাতে ফ্লাইট বন্ধ থাকায় দিনের বেলায় চাপ কিছুটা বেড়েছে। ইমিগ্রেশনসহ প্রতিটি স্থানে লোকবল বাড়িয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া হচ্ছে। পরিস্থিতির ক্রমেই উন্নতি হচ্ছে।

শ্রীলঙ্কা এয়ারলাইনসে মালয়েশিয়া থেকে গতকাল সকাল ১০টায় শাহজালাল বিমানবন্দরে নামেন গোলাম মোস্তফা। তিনি বলেন, ‘বিশ্বের অন্যান্য বিমানবন্দরের তুলনায় আমাদের বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপনা খারাপ। এয়ারপোর্টে নামলেই মনে হয় যেন গরুঘরে ঢুকছি। ধুলোবালি, ময়লা-আবর্জনা, অপরিচ্ছন্ন টয়লেট সব মিলিয়ে খারাপ অবস্থা। বিমানবন্দরে আত্মীয়স্বজন এলেই নানান শ্রেণির দালালের উৎপাত। খাবারের দামও বেশি।’

ফ্রান্স থেকে আসা ব্যবসায়ী জিকো বলেন, ‘ফ্লাইট ১ ঘণ্টা দেরিতে নেমেছে। এয়ারপোর্টে নামার পর কাস্টমস অনেক সময় নেয়। এ ছাড়া লাগেজের জন্য দাঁড়িয়ে থাকতে হয় আরও ৪০-৪৫ মিনিট।’ তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বের অনেক দেশ ভ্রমণ করেছি, অনেক বড় বড় বিমানবন্দর দেখেছি। আমাদের চাইতে কয়েক গুণ বেশি বিমান ওইসব বন্দরে নামে। কিন্তু সেখানকার সবকিছু সিস্টেমেটিক। আমাদের বিমানবন্দরে গুণগত পরিবর্তন আনা দরকার। সেবার মান বাড়াতে প্রয়োজনে বিশ্বের ব্যস্ত বিমানবন্দরে নিয়ে আমাদের বিমানবন্দর কর্মীদের প্রশিক্ষণ করিয়ে আনা দরকার।’

কাতার থেকে বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে আসা কুষ্টিয়ার আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা ১০টা ২৮ মিনিটে নামি শাহজালালে। একই ফ্লাইটে আবুধাবি থেকে কিছু যাত্রীর লাগেজ এসেছে; যাত্রী আসেনি। আর আমরা যারা যাত্রী পৌঁছাই আমাদের লাগেজ আসেনি। ২ ঘণ্টা অপেক্ষার পর আমরা লাগেজ বুঝে পেয়ে দুপুর ১টার দিকে বেরিয়ে আসি। এ রকম প্রায়ই হচ্ছে।’

বাহরাইন থেকে আসা যাত্রী জামালপুরের জাহাঙ্গীর বলেন, ‘ইমিগ্রেশন পুলিশ শুধু আমাদের দেরি করায়। হাতে পাসপোর্ট নিয়ে ২-১ মিনিটে চেক করে ছেড়ে দিতে পারে। তারা এ কথা-ও কথা বলে ১০-১৫ মিনিট বা তারও বেশি সময় নেয়। অযথা হয়রানি করে। তা ছাড়া ইমিগ্রেশনের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা প্রায়ই কাউন্টার থেকে উঠে এদিক-ওদিক চলে যান। এভাবেই বিমান যাত্রীরা হয়রানি ও বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন।’

বহির্গমন টার্মিনালে ইতিহাদ এয়ারওয়েজে আবুধাবিগামী যাত্রী জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘সাড়ে ৪টায় ফ্লাইটের সময় দেওয়া ছিল। বিমানবন্দরে এসে দেখি সাড়ে ৫টায়। অযথা ১ ঘণ্টা দেরি। এভাবে প্রতিদিন বিভিন্ন এয়ারলাইনসে ফ্লাইট দেরি হচ্ছে।’

শাহজালাল বিমানবন্দরের পিসিআর সেন্টারে টেস্ট বুথেও ভোগান্তির শেষ নেই। হাজার হাজার যাত্রী করোনা টেস্ট করার জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে। স্বজনরা বাইরে অপেক্ষায়। সব মিলিয়ে পুরো এলাকায় ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা। সঞ্জয় কুমার দে নামে এক যাত্রী বলেন, ‘শুক্রবার মহাখালীর একটি ল্যাব থেকে ২ হাজার টাকায় করোনা পরীক্ষা করেছি। এখন আবার এখানে সকাল ৯টায় লাইন ধরে নমুনা দিয়েছি। এখানে নিয়েছে ১ হাজার ৬০০। দুবার টাকা দিয়ে টেস্ট করতে হলো।’

বিমানবন্দর পিসিআর ল্যাবের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘দুবাইগামী যাত্রীদের ফ্লাইটের কমপক্ষে ৭ ঘণ্টা আগে আসতে হয়। এয়ারলাইনসগুলো মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে চিঠি দিয়েছে কমপক্ষে ৩ ঘণ্টা আগে করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট দেওয়ার জন্য। রিপোর্ট নিয়ে বিমানবন্দরে প্রবেশের পর ইমিগ্রেশন, কাস্টমস, বোর্ডিংসহ আনুষঙ্গিক কাজ থাকে। যাত্রী দেরি করে পৌঁছালে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। আমরা চেষ্টা করছি যাতে যাত্রীরা দ্রুত রিপোর্ট পান।’

বিমানবন্দরে কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, থার্ড টার্মিনাল নির্মাণসহ উন্নয়ন কাজের জন্য আগামী ১০ জুন পর্যন্ত রাতে বন্ধ থাকে শাহজালালের রানওয়ে। এতে আসা-যাওয়া দুই দিকেই যাত্রীর চাপ অনেক বেড়ে গেছে। একটি বিদেশি এয়ারলাইনসের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কর্মকর্তা বলেন, বিমানবন্দরে বর্তমানে যাত্রীরা হৈহুল্লোড়, চিৎকার-চেঁচামেচি করছেন। ফ্লাইট রি-শিডিউলের বিষয়টি যাত্রীরা মেনে নিতে পারছেন না।

বিদেশগামীদের জন্য বিমানবন্দরের বহির্গমন টার্মিনালে তিনটি গেটে ইমিগ্রেশন কাউন্টার রয়েছে। গতকাল বিকাল ৫টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার মধ্যে এয়ার অ্যারাবিয়া, বাংলাদেশ বিমান, ইতিহাদ, এমিরেটস ও কাতার এয়ারলাইনসের ১০টি ফ্লাইট ছেড়ে যায়। এই সময়ে প্রায় ৪ হাজার যাত্রী চলাচল করেন। এ তিনটি ইমিগ্রেশন গেট এত যাত্রীর জন্য পর্যাপ্ত ছিল না। যাত্রীর কারণে পুরো হযবরল অবস্থা দেখা দেয়। এ দৃশ্য প্রতিদিনের।

বিমানবন্দর কর্মকর্তারা জানান, থার্ড টার্মিনালের নতুন হাইস্পিড কানেকটিং ট্যাক্সিওয়ে নির্মাণের জন্য ১০ ডিসেম্বর থেকে ১১ মার্চ পর্যন্ত প্রতিদিন রাত ১২টা থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত রানওয়ে বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া ১১ মার্চ থেকে ১০ জুন পর্যন্ত প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ২টা পর্যন্ত বিমানবন্দরে ফ্লাইট ওঠানামা বন্ধ রাখবে বেবিচক।

তবে কর্মকর্তারা দাবি করেছেন রানওয়ে বন্ধ থাকলেও বিমানবন্দরের স্বাভাবিক কাজে কোনো প্রভাব পড়বে না। এ সময় বাংলাদেশে কোনো এয়ারলাইনসের জরুরি অবতরণের প্রয়োজন হলে তাকে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ব্যবহার করার নির্দেশনা দেওয়া রয়েছে। এ ছাড়া শাহজালাল বিমানবন্দরে শীতকালীন ফ্লাইটসূচি শুরু হয়েছে। পরিবর্তন করা হয়েছে মধ্যরাতের ফ্লাইটগুলোর সময়ও। প্রতি বছর নভেম্বর থেকে শীতকালীন ফ্লাইটসূচি অনুসরণ করা হয়। কারণ এ সময় রাত ২টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঘন কুয়াশা থাকে। তাই রানওয়েতে ‘ভিজিবিলিটি’ কম থাকে বলে উড়োজাহাজের অবতরণে সমস্যা হয়।

যাত্রীদের কিছুটা বিড়ম্বনার বিষয়টি স্বীকার করেছেন বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম. মফিদুর রহমান। তিনি গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণের অংশ হিসেবে হাইস্পিড কানেক্টিং ট্যাক্সিওয়ের নির্মাণ কাজ চলছে। কাজ চলছে লাইটিং সেক্টরেও। রাত ১২টার পর রানওয়ে বন্ধ রাখায় ফ্লাইট হয় না। এ কারণে দিনের বেলায় অতিরিক্ত চাপ পড়ছে, ফ্লাইট বেড়েছে। তবে এটা ম্যানেজেবল। বিমানের গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ে লাগেজ পেতে দেরি হয়। আমার কাছেও এ ধরনের অভিযোগ এসেছে। আমি বিমান কর্তৃপক্ষকে ডেকেছি এবং তাদের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছি। মন্ত্রণালয় থেকেও তাদের এ বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যাতে তারা (বিমান) লোকবল বাড়িয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে এবং দ্রুত সেবা দিতে পারে। আমি তাদের বলেছি কী কী ত্রুটি হচ্ছে, কোথায় কোথায় যাত্রীরা কাক্সিক্ষত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন বা বিড়ম্বনায় পড়ছেন সেগুলো চিহ্নিত করে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে। এ বিষয়ে তারা চেষ্টা করেছেন।’

ইমিগ্রেশনে দেরি হওয়া সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তাদের জনবল বাড়িয়ে দিয়েছেন। আশা করি পরিস্থিতি দ্রুত আরও উন্নত হবে। কাস্টমস কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও আমরা কথা বলেছি যাতে কোনো যাত্রী হয়রানির শিকার না হন। সব মিলিয়ে আমরা আশা করি দ্রুতই পরিস্থিতি আরও উন্নত হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
আর্থিক লেনদেন নিয়ে এনসিপির মারামারি
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
এবার মিরপুরে পোশাক কারখানায় আগুন
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
এখনই আন্তর্জাতিক হচ্ছে না কক্সবাজার বিমানবন্দর
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
সৌদি সফর বাতিল প্রধান উপদেষ্টার
এনসিপিতে আছি থাকব
এনসিপিতে আছি থাকব
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
নির্বাচনের সুযোগ নেই আওয়ামী লীগের
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা হবে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
ইসরায়েল নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
সর্বশেষ খবর
বিগ ব্যাশে খেলবেন বাবর-রিজওয়ানরা, দেখা যাবে কি বিপিএলে
বিগ ব্যাশে খেলবেন বাবর-রিজওয়ানরা, দেখা যাবে কি বিপিএলে

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাগরে নিম্নচাপ, চার সমুদ্রবন্দরে সতর্কসংকেত
সাগরে নিম্নচাপ, চার সমুদ্রবন্দরে সতর্কসংকেত

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী প্রেমিকের সঙ্গে ১০ বছরের প্রেম, ভিডিও কলে রেখে তরুণীর কাণ্ড
প্রবাসী প্রেমিকের সঙ্গে ১০ বছরের প্রেম, ভিডিও কলে রেখে তরুণীর কাণ্ড

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাংশায় র‌্যাব পরিচয়ে পিকআপ ডাকাতি: গ্রেফতার ২
পাংশায় র‌্যাব পরিচয়ে পিকআপ ডাকাতি: গ্রেফতার ২

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিছিলে ডামি রাইফেল দেখিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি, গ্রেফতার ১
মিছিলে ডামি রাইফেল দেখিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি, গ্রেফতার ১

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতীয় টিভি সিরিয়ালে 'ক্যামিও চরিত্রে' বিল গেটস
ভারতীয় টিভি সিরিয়ালে 'ক্যামিও চরিত্রে' বিল গেটস

২৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বিরল রোগে ভুগছেন কিম কার্দাশিয়ান
বিরল রোগে ভুগছেন কিম কার্দাশিয়ান

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

গাজীপুর সাফারি পার্কে শেষ জিরাফের মৃত্যু
গাজীপুর সাফারি পার্কে শেষ জিরাফের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

হাতিয়ায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ শিকার, ৪ ট্রলারসহ ৫০ জেলে আটক
হাতিয়ায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ শিকার, ৪ ট্রলারসহ ৫০ জেলে আটক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়া আন্টি খুব নরম মনের মানুষ: করণ জোহর
জয়া আন্টি খুব নরম মনের মানুষ: করণ জোহর

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বিজ্ঞানমনস্ক প্রজন্ম গঠনে বিনিয়োগই টেকসই উন্নয়নের চাবিকাঠি : শিক্ষা উপদেষ্টা
বিজ্ঞানমনস্ক প্রজন্ম গঠনে বিনিয়োগই টেকসই উন্নয়নের চাবিকাঠি : শিক্ষা উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে পৃথক ঘটনায় একদিনে ৪ জনের মৃত্যু
গোবিন্দগঞ্জে পৃথক ঘটনায় একদিনে ৪ জনের মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় আহত-অসুস্থদের চিকিৎসায় বাধা দিচ্ছে ইসরায়েল
গাজায় আহত-অসুস্থদের চিকিৎসায় বাধা দিচ্ছে ইসরায়েল

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে পৃথক দুর্ঘটনায় দু’জনের মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পৃথক দুর্ঘটনায় দু’জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে: সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে: সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌন হেনস্তার মামলায় জামিনে ‘আজ কি রাত’ খ্যাত সুরকার
যৌন হেনস্তার মামলায় জামিনে ‘আজ কি রাত’ খ্যাত সুরকার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৌলভীবাজারে ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যানের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে তদন্ত শুরু
মৌলভীবাজারে ইউপি প্যানেল চেয়ারম্যানের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে তদন্ত শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে নাজমা হত্যা মামলার আসামি শহিদুল গ্রেফতার
শরীয়তপুরে নাজমা হত্যা মামলার আসামি শহিদুল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পিকআপভ্যান উল্টে পথচারী নিহত
সিরাজগঞ্জে পিকআপভ্যান উল্টে পথচারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে পাঁচ দিনব্যাপী ‘অদম্য নারী উদ্যোক্তা মেলা’ শুরু
নোয়াখালীতে পাঁচ দিনব্যাপী ‘অদম্য নারী উদ্যোক্তা মেলা’ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ জনের প্রার্থিতা বাতিল
উপখাদ্য পরিদর্শক পদে ১৪২ জনের প্রার্থিতা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

ত্রৈমাসিক অর্থনৈতিক সূচক প্রণয়ণের উদ্যোগ ঢাকা চেম্বারের
ত্রৈমাসিক অর্থনৈতিক সূচক প্রণয়ণের উদ্যোগ ঢাকা চেম্বারের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খাবার-পানি সঙ্কটে ১৫ লাখ গাজাবাসী, দরকার জরুরি সহায়তা: জাতিসংঘ
খাবার-পানি সঙ্কটে ১৫ লাখ গাজাবাসী, দরকার জরুরি সহায়তা: জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা নারী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা নারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’
‘দখল করা ব্যাংকের কর্মীদের পোলিং এজেন্ট বানাতে চায় একটি দল’

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার
সাত দিনে ইউক্রেনের নতুন ১০ এলাকার দখল রাশিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান
লিবিয়ায় অভিবাসীরা নির্যাতন ও অপহরণের শিকার হচ্ছেন : আইওএম প্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?
প্রিয়াঙ্কাকে কেন ‌‌‘ইঁদুর’ বলেছিলেন শাহরুখ?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান
পাবলিক হেলথ অ্যাসোসিয়েশনের মহাসচিব নির্বাচিত ডা. মিজান

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন
তারেক রহমান নভেম্বরের মধ্যেই দেশে ফিরবেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন