শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২১ আপডেট:

হয়রানি ইমিগ্রেশন ও কাস্টমসে

আলাউদ্দিন আরিফ
প্রিন্ট ভার্সন
হয়রানি ইমিগ্রেশন ও কাস্টমসে

ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দেখা দিয়েছে ভয়াবহ বিশৃঙ্খলা। ফ্লাইট শিডিউলে বিপর্যয়, স্বল্পসময়ে অধিক ফ্লাইট ওঠানামা, অতিরিক্ত যাত্রীর চাপ, করোনা টেস্টের জন্য দীর্ঘ লাইন, যাত্রীদের স্ক্যান করার পরও কাস্টমস ও ইমিগ্রেশনে আলাদাভাবে তল্লাশি, লাগেজ পেতে বিড়ম্বনা, পার্কিং বিড়ম্বনা, মশার উপদ্রব, দালালের উৎপাতসহ সবখানেই শুধু বিশৃঙ্খলা আর হয়রানি। এসব নিয়ে প্রতিনিয়ত যাত্রীরা নানাভাবে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। চিৎকার-চেঁচামেচি করেন। কিন্তু ফল হচ্ছে না। যাত্রীরা বলছেন, শাহজালালে এ রকম বিড়ম্বনায় অতীতে আর কখনো পড়তে হয়নি। যাত্রীসেবার মান বাড়াতে বিশ্বের উন্নত ও অত্যধিক ব্যস্ত বিমানবন্দরগুলোর অনুকরণে কর্মকর্তাদের উন্নত প্রশিক্ষণের পরামর্শ দিয়েছেন যাত্রীরা। প্রয়োজনে বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপনা বেসরকারি খাতে দেশি বা বিদেশি প্রতিষ্ঠানকে দেওয়ার পক্ষেও মত দিয়েছেন অনেকে। বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) দায়িত্বশীল কর্মকর্তারা বলছেন, রাতে ফ্লাইট বন্ধ থাকায় দিনের বেলায় চাপ কিছুটা বেড়েছে। ইমিগ্রেশনসহ প্রতিটি স্থানে লোকবল বাড়িয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া হচ্ছে। পরিস্থিতির ক্রমেই উন্নতি হচ্ছে।

শ্রীলঙ্কা এয়ারলাইনসে মালয়েশিয়া থেকে গতকাল সকাল ১০টায় শাহজালাল বিমানবন্দরে নামেন গোলাম মোস্তফা। তিনি বলেন, ‘বিশ্বের অন্যান্য বিমানবন্দরের তুলনায় আমাদের বিমানবন্দরের ব্যবস্থাপনা খারাপ। এয়ারপোর্টে নামলেই মনে হয় যেন গরুঘরে ঢুকছি। ধুলোবালি, ময়লা-আবর্জনা, অপরিচ্ছন্ন টয়লেট সব মিলিয়ে খারাপ অবস্থা। বিমানবন্দরে আত্মীয়স্বজন এলেই নানান শ্রেণির দালালের উৎপাত। খাবারের দামও বেশি।’

ফ্রান্স থেকে আসা ব্যবসায়ী জিকো বলেন, ‘ফ্লাইট ১ ঘণ্টা দেরিতে নেমেছে। এয়ারপোর্টে নামার পর কাস্টমস অনেক সময় নেয়। এ ছাড়া লাগেজের জন্য দাঁড়িয়ে থাকতে হয় আরও ৪০-৪৫ মিনিট।’ তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বের অনেক দেশ ভ্রমণ করেছি, অনেক বড় বড় বিমানবন্দর দেখেছি। আমাদের চাইতে কয়েক গুণ বেশি বিমান ওইসব বন্দরে নামে। কিন্তু সেখানকার সবকিছু সিস্টেমেটিক। আমাদের বিমানবন্দরে গুণগত পরিবর্তন আনা দরকার। সেবার মান বাড়াতে প্রয়োজনে বিশ্বের ব্যস্ত বিমানবন্দরে নিয়ে আমাদের বিমানবন্দর কর্মীদের প্রশিক্ষণ করিয়ে আনা দরকার।’

কাতার থেকে বাংলাদেশ বিমানের ফ্লাইটে আসা কুষ্টিয়ার আসাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা ১০টা ২৮ মিনিটে নামি শাহজালালে। একই ফ্লাইটে আবুধাবি থেকে কিছু যাত্রীর লাগেজ এসেছে; যাত্রী আসেনি। আর আমরা যারা যাত্রী পৌঁছাই আমাদের লাগেজ আসেনি। ২ ঘণ্টা অপেক্ষার পর আমরা লাগেজ বুঝে পেয়ে দুপুর ১টার দিকে বেরিয়ে আসি। এ রকম প্রায়ই হচ্ছে।’

বাহরাইন থেকে আসা যাত্রী জামালপুরের জাহাঙ্গীর বলেন, ‘ইমিগ্রেশন পুলিশ শুধু আমাদের দেরি করায়। হাতে পাসপোর্ট নিয়ে ২-১ মিনিটে চেক করে ছেড়ে দিতে পারে। তারা এ কথা-ও কথা বলে ১০-১৫ মিনিট বা তারও বেশি সময় নেয়। অযথা হয়রানি করে। তা ছাড়া ইমিগ্রেশনের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা প্রায়ই কাউন্টার থেকে উঠে এদিক-ওদিক চলে যান। এভাবেই বিমান যাত্রীরা হয়রানি ও বিড়ম্বনার শিকার হচ্ছেন।’

বহির্গমন টার্মিনালে ইতিহাদ এয়ারওয়েজে আবুধাবিগামী যাত্রী জয়নাল আবেদীন বলেন, ‘সাড়ে ৪টায় ফ্লাইটের সময় দেওয়া ছিল। বিমানবন্দরে এসে দেখি সাড়ে ৫টায়। অযথা ১ ঘণ্টা দেরি। এভাবে প্রতিদিন বিভিন্ন এয়ারলাইনসে ফ্লাইট দেরি হচ্ছে।’

শাহজালাল বিমানবন্দরের পিসিআর সেন্টারে টেস্ট বুথেও ভোগান্তির শেষ নেই। হাজার হাজার যাত্রী করোনা টেস্ট করার জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে। স্বজনরা বাইরে অপেক্ষায়। সব মিলিয়ে পুরো এলাকায় ত্রাহি ত্রাহি অবস্থা। সঞ্জয় কুমার দে নামে এক যাত্রী বলেন, ‘শুক্রবার মহাখালীর একটি ল্যাব থেকে ২ হাজার টাকায় করোনা পরীক্ষা করেছি। এখন আবার এখানে সকাল ৯টায় লাইন ধরে নমুনা দিয়েছি। এখানে নিয়েছে ১ হাজার ৬০০। দুবার টাকা দিয়ে টেস্ট করতে হলো।’

বিমানবন্দর পিসিআর ল্যাবের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘দুবাইগামী যাত্রীদের ফ্লাইটের কমপক্ষে ৭ ঘণ্টা আগে আসতে হয়। এয়ারলাইনসগুলো মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে চিঠি দিয়েছে কমপক্ষে ৩ ঘণ্টা আগে করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট দেওয়ার জন্য। রিপোর্ট নিয়ে বিমানবন্দরে প্রবেশের পর ইমিগ্রেশন, কাস্টমস, বোর্ডিংসহ আনুষঙ্গিক কাজ থাকে। যাত্রী দেরি করে পৌঁছালে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। আমরা চেষ্টা করছি যাতে যাত্রীরা দ্রুত রিপোর্ট পান।’

বিমানবন্দরে কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, থার্ড টার্মিনাল নির্মাণসহ উন্নয়ন কাজের জন্য আগামী ১০ জুন পর্যন্ত রাতে বন্ধ থাকে শাহজালালের রানওয়ে। এতে আসা-যাওয়া দুই দিকেই যাত্রীর চাপ অনেক বেড়ে গেছে। একটি বিদেশি এয়ারলাইনসের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কর্মকর্তা বলেন, বিমানবন্দরে বর্তমানে যাত্রীরা হৈহুল্লোড়, চিৎকার-চেঁচামেচি করছেন। ফ্লাইট রি-শিডিউলের বিষয়টি যাত্রীরা মেনে নিতে পারছেন না।

বিদেশগামীদের জন্য বিমানবন্দরের বহির্গমন টার্মিনালে তিনটি গেটে ইমিগ্রেশন কাউন্টার রয়েছে। গতকাল বিকাল ৫টা থেকে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার মধ্যে এয়ার অ্যারাবিয়া, বাংলাদেশ বিমান, ইতিহাদ, এমিরেটস ও কাতার এয়ারলাইনসের ১০টি ফ্লাইট ছেড়ে যায়। এই সময়ে প্রায় ৪ হাজার যাত্রী চলাচল করেন। এ তিনটি ইমিগ্রেশন গেট এত যাত্রীর জন্য পর্যাপ্ত ছিল না। যাত্রীর কারণে পুরো হযবরল অবস্থা দেখা দেয়। এ দৃশ্য প্রতিদিনের।

বিমানবন্দর কর্মকর্তারা জানান, থার্ড টার্মিনালের নতুন হাইস্পিড কানেকটিং ট্যাক্সিওয়ে নির্মাণের জন্য ১০ ডিসেম্বর থেকে ১১ মার্চ পর্যন্ত প্রতিদিন রাত ১২টা থেকে সকাল ৮টা পর্যন্ত রানওয়ে বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া ১১ মার্চ থেকে ১০ জুন পর্যন্ত প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ২টা পর্যন্ত বিমানবন্দরে ফ্লাইট ওঠানামা বন্ধ রাখবে বেবিচক।

তবে কর্মকর্তারা দাবি করেছেন রানওয়ে বন্ধ থাকলেও বিমানবন্দরের স্বাভাবিক কাজে কোনো প্রভাব পড়বে না। এ সময় বাংলাদেশে কোনো এয়ারলাইনসের জরুরি অবতরণের প্রয়োজন হলে তাকে সিলেটের ওসমানী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ব্যবহার করার নির্দেশনা দেওয়া রয়েছে। এ ছাড়া শাহজালাল বিমানবন্দরে শীতকালীন ফ্লাইটসূচি শুরু হয়েছে। পরিবর্তন করা হয়েছে মধ্যরাতের ফ্লাইটগুলোর সময়ও। প্রতি বছর নভেম্বর থেকে শীতকালীন ফ্লাইটসূচি অনুসরণ করা হয়। কারণ এ সময় রাত ২টা থেকে সকাল ৯টা পর্যন্ত ঘন কুয়াশা থাকে। তাই রানওয়েতে ‘ভিজিবিলিটি’ কম থাকে বলে উড়োজাহাজের অবতরণে সমস্যা হয়।

যাত্রীদের কিছুটা বিড়ম্বনার বিষয়টি স্বীকার করেছেন বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম. মফিদুর রহমান। তিনি গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল নির্মাণের অংশ হিসেবে হাইস্পিড কানেক্টিং ট্যাক্সিওয়ের নির্মাণ কাজ চলছে। কাজ চলছে লাইটিং সেক্টরেও। রাত ১২টার পর রানওয়ে বন্ধ রাখায় ফ্লাইট হয় না। এ কারণে দিনের বেলায় অতিরিক্ত চাপ পড়ছে, ফ্লাইট বেড়েছে। তবে এটা ম্যানেজেবল। বিমানের গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিংয়ে লাগেজ পেতে দেরি হয়। আমার কাছেও এ ধরনের অভিযোগ এসেছে। আমি বিমান কর্তৃপক্ষকে ডেকেছি এবং তাদের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছি। মন্ত্রণালয় থেকেও তাদের এ বিষয়ে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে যাতে তারা (বিমান) লোকবল বাড়িয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করে এবং দ্রুত সেবা দিতে পারে। আমি তাদের বলেছি কী কী ত্রুটি হচ্ছে, কোথায় কোথায় যাত্রীরা কাক্সিক্ষত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন বা বিড়ম্বনায় পড়ছেন সেগুলো চিহ্নিত করে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে। এ বিষয়ে তারা চেষ্টা করেছেন।’

ইমিগ্রেশনে দেরি হওয়া সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমরা আলোচনা করেছি। ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ তাদের জনবল বাড়িয়ে দিয়েছেন। আশা করি পরিস্থিতি দ্রুত আরও উন্নত হবে। কাস্টমস কর্তৃপক্ষের সঙ্গেও আমরা কথা বলেছি যাতে কোনো যাত্রী হয়রানির শিকার না হন। সব মিলিয়ে আমরা আশা করি দ্রুতই পরিস্থিতি আরও উন্নত হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সর্বশেষ খবর
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন