শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

আন্দোলনে অনড় শিক্ষার্থীরা অসুস্থ ১২ জন হাসপাতালে

ফোনে কথা বললেন শিক্ষামন্ত্রী
নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট ও শাবি প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
আন্দোলনে অনড় শিক্ষার্থীরা অসুস্থ ১২ জন হাসপাতালে

আন্দোলনে অনড় সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবি) শিক্ষার্থীরা। অনশনরত ২৪ শিক্ষার্থীর মধ্যে ১২ জন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। তাদের সিলেটের তিনটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যদিকে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে তাদের একটি প্রতিনিধি দলকে ঢাকায় আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। প্রথমে সেই আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছিলেন শিক্ষার্থীরা। কিন্তু পরে মত পাল্টে ঢাকায় না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তারা। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ দ্রুত বাড়তে থাকায় ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করে একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। তবে গতকাল দুপুরে সংবাদ  সম্মেলনে শাবি শিক্ষার্থীরা এই বন্ধের মধ্যেও উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন। আন্দোলনকারীদের মুখপাত্র ইয়াসির সরকার বলেন, ‘স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে ঘোষণা এসেছে, ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্কুল-কলেজ বন্ধ থাকবে এবং বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অনুরূপ ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। আমাদের উপাচার্য ১৬ জানুয়ারি শিক্ষার্থীদের ওপর প্রশাসনিক হামলার পর শাবি বন্ধের ঘোষণা দেন। হলগুলোও বন্ধ। ১৬ জানুয়ারির পর থেকেই আমাদের ক্যাম্পাস বন্ধ হয়ে গেছে এবং নতুন করে বন্ধ হওয়ার কিছু নেই।’ তিনি বলেন, ‘কার্যত বন্ধ ক্যাম্পাসেই শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করে আসছে। বোমাবাজ উপাচার্য অপসারণ করে একটি সুন্দর শিক্ষাজীবন উন্মোচনের লক্ষ্যে আমাদের আন্দোলন চলছে এবং যতক্ষণ পর্যন্ত এই উপাচার্যের পতন না হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাব।’ আন্দোলনরতরা জানান, অনশনরত ২৪ শিক্ষার্থীর মধ্যে ১২ জন অসুস্থ হয়ে পড়ায় তাদের সিলেটের তিনটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ছাড়া অনশনরত বাকিদের স্যালাইন প্রদান করা হয়েছে। এদিকে গতকাল দুপুরে শাবি ছাত্রলীগের সাবেক কয়েকজন নেতা-কর্মী ক্যাম্পাসে গিয়ে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করেন। এ সময় সাবেক ছাত্রলীগ নেতা মকাদ্দুস আলী, মাসুম বিল্লাহ চৌধুরী, মলয় সরকার, আবু সায়েম, সৌমিত্র সিংহ দাশ, প্রদীপ চন্দ্র দাশ, আবদুর রশিদ রাশেদ, জ্যোতিলাল দাস, নবকুমার রায়, বিজিত লাল দাস, সাইফুল আলম রিজভী, সুপ্রাজিৎ চৌধুরী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। আন্দোলনে সমর্থন জানিয়ে গতকাল সন্ধ্যার পর ক্যাম্পাসে শাবির বর্তমান ও সাবেক শিক্ষার্থীদের একটি মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। এদিকে শিক্ষামন্ত্রী আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে তাদের একটি প্রতিনিধি দলকে ঢাকায় আমন্ত্রণ জানানোর প্রেক্ষিতে শিক্ষার্থীরা বলেছেন- শিক্ষামন্ত্রীকে সিলেটে এসে তাদের সঙ্গে কথা বলতে হবে অথবা ভার্চুয়াল মাধ্যমে বৈঠক করতে হবে। সরেজমিন জানা যায়, গতকাল দুপুর দেড়টার দিকে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম নাদেলের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল শাবি ক্যাম্পাসে যায়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি আশফাক আহমদও। প্রতিনিধি দলটি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলে। তারা জানান, উপাচার্য শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলতে চান। এ সময় শিক্ষার্থীরা বলেন, ‘উপাচার্যকে ক্ষমা চেয়ে সসম্মানে পদত্যাগ করতে হবে। উপাচার্য পদত্যাগ না করলে আমরা আন্দোলন থেকে সরব না। উপাচার্যকে বাইরে যেতে হলে আমাদের লাশের ওপর দিয়ে যেতে হবে।’ পরে উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের সঙ্গে দেখা করতে তার বাসভবনে যায় প্রতিনিধি দল। সেখান থেকে বেরিয়ে বিকাল ৩টার দিকে আওয়ামী লীগ নেতা শফিউল আলম নাদেল মোবাইল ফোনে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলিয়ে দেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনিকে। এ সময় শিক্ষামন্ত্রী আন্দোলনরতদের সঙ্গে কথা বলতে তাদের একটি প্রতিনিধি দলকে ঢাকায় আমন্ত্রণ জানান। শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আমরা আপনাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান পরিস্থিতি এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সব বিষয় নিয়ে কথা বলতে চাই। আপনারা আপনাদের মধ্যে কথা বলে ঠিক করেন যে কারা আসবেন। আপনাদের যারাই আসবেন আমি তাদের সঙ্গেই কথা বলব।’ দীপু মনি বলেন, ‘আমি চাই না যে আমাদের ছেলে-মেয়েরা কষ্ট পাক। আপনারা যদি আজকে (গতকাল) সন্ধ্যায়ই আসতে পারেন, তাহলে আজকেই আমি আপনাদের সময় দেব। আমি চাই দ্রুত এই সমস্যার সমাধান হোক।’ তখন শিক্ষার্থীরা ঢাকায় যাওয়ার আমন্ত্রণ গ্রহণ করেন। তারা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে প্রতিনিধি দলে কারা থাকবেন, সেটা ঠিক করে জানানোর সিদ্ধান্ত নেন। পরে শিক্ষার্থীরা নিজেদের মধ্যে আলোচনায় বসেন। সে আলোচনা শেষে সন্ধ্যা সাড়ে ৫টার দিকে শিক্ষার্থীরা জানান, তারা আলোচনার জন্য ঢাকায় যেতে চান না। আলোচনা করতে চাইলে শিক্ষামন্ত্রীকে সিলেটে আসতে হবে অথবা ভার্চুয়াল মাধ্যমে কথা বলতে হবে। শিক্ষার্থীরা তাদের এ সিদ্ধান্ত আওয়ামী লীগ নেতা শফিউল আলম নাদেলকে জানিয়ে দেন। এরপর সন্ধ্যায় ফের ক্যাম্পাসে যান নাদেল। তিনি শিক্ষার্থীদের সঙ্গে কথা বলার পর সন্ধ্যা ৭টার দিকে সাংবাদিকদের সামনে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দেন। নাদেল বলেন, ‘মাননীয় শিক্ষামন্ত্রী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ফোনে কথা বলে তাদের ঢাকায় আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা সবার সামনে জানিয়েছিলেন, তারা একটি প্রতিনিধি দল নিয়ে ঢাকায় যাবেন। কিন্তু পরে তারা আমাকে ফোন করে জানান, তারা ভার্চুয়ালি কথা বলতে চান, তাদের পক্ষে ঢাকায় যাওয়া সম্ভব নয়। যারা অনশনে আছেন, তারা এই আলোচনায় অংশ নিতে চান। এই কারণে ঢাকায় যাওয়া সম্ভব নয়।’ তিনি বলেন, ‘আমি এই বিষয়টি শিক্ষামন্ত্রীকে জানাই। তিনি আমাকে আরেকবার ক্যাম্পাসে গিয়ে শিক্ষার্থীদের অনুরোধ করতে বলেন। শিক্ষামন্ত্রী প্রস্তাব দেন, অনশনকারীরা ভার্চুয়াল মাধ্যমে কথা বলতে পারেন এবং একটি প্রতিনিধি দল শনিবার (আজ) ঢাকায় গিয়ে আলোচনা করতে পারেন।’ নাদেল জানান, শিক্ষামন্ত্রীর পরিবারের একজন অসুস্থ। যে কারণে তাঁর পক্ষে সিলেটে আসতে দু-একদিন সময় লাগতে পারে। এতে শিক্ষার্থীদের বিড়ম্বনা বাড়বে। এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ নেতা নাদেল বলেন, ‘শিক্ষামন্ত্রী বিমানযোগে প্রতিনিধি দলকে ঢাকায় নেওয়ার ব্যবস্থা করতে চেয়েছেন। শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক যেসব দাবি ছিল, তা যুক্তিসংগত। পরবর্তীতে হয়তো বাইরের কেউ যুক্ত হয়েছে। অনেকেই আশঙ্কা করছেন, এই আন্দোলনকে কেউ হয়তো অন্যদিকে নিয়ে যেতে চায়। তবে আমি বিশ্বাস করতে চাই, সে রকম কিছু নয়।’ এরপর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন। সেখানে অনশনকারী শাহরিয়ার আবেদিন বলেন, ‘শিক্ষামন্ত্রী আমাদের আলোচনার জন্য ঢাকায় যেতে প্রস্তাব দিয়েছেন। আমরা তাঁর প্রস্তাবকে স্বাগত জানাই। কিন্তু আমরা যারা অনশনকারী ও আন্দোলনকারী আছি, আমরা মনে করছি, আমাদেরকে ফেলে প্রতিনিধি দলকে ঢাকায় যাওয়া সম্ভব না। মাননীয় মন্ত্রীর কাছে আমাদের প্রস্তাব ছিল, কাজের ব্যস্ততার ফাঁকে যদি সম্ভব হয়, তবে এখানে এসে আমাদের সঙ্গে আলাপ করে যেতে পারেন। অথবা শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে আমাদের মিটিং যদি অনলাইনে হয়, সে ক্ষেত্রেও আমরা কথা বলতে রাজি আছি।’ হয় শিক্ষামন্ত্রীকে সিলেটে এসে কথা বলতে হবে, অথবা ভার্চুয়াল মাধ্যমে বৈঠক করতে হবে বলে জানিয়ে দেন তিনি। এদিকে, চলমান পরিস্থিতি নিয়ে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির সঙ্গে বৈঠক করতে ঢাকা এসেছেন পাঁচ শিক্ষকের একটি প্রতিনিধি দল। শুক্রবার রাতে শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড তুলসী কুমার দাশ এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

ঢাবিতে শাহজালালের সাবেক শিক্ষার্থীদের সমাবেশ  সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে সমাবেশ করেছেন ঢাকায় অবস্থানরত শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থীরা। গতকাল সন্ধ্যায় এ সমাবেশ করেন তারা।

এ সময় আন্দোলনরতরা ভিসির পদত্যাগের দাবিতে নানা ধরনের স্লোগান দেন। উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদকে অপসারণে রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদের হস্তক্ষেপ কামনা করেন আন্দোলনকারীরা। শাবিপ্রবির ২০০৩-০৪ সেশনের সমাজকর্ম বিভাগের শিক্ষার্থী মোহাম্মদ জামশেদুল আলম বলেন, ৫২ ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে আমাদের জুনিয়ররা অনশনরত। তাদের মধ্যে অনেকে অসুস্থ। কিন্তু উপাচার্য এখনো পদত্যাগ করেননি। তিনি ফরিদ উদ্দিনকে অপসারণ করে একজন যোগ্য উপাচার্য দিয়ে শাবিপ্রবিকে রক্ষা করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য অ্যাডভোকেট আবদুল হামিদের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান
পুরান ঢাকার অধিকাংশ ভবন ঝুঁকিপূর্ণ : রাজউক চেয়ারম্যান

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন
সংঘাত সমাধানের ভিত্তি হতে পারে মার্কিন শান্তি পরিকল্পনা: পুতিন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১৫ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার
সিলেট বিভাগের কোন জেলায় বেড়েছে কত ভোটার

৪১ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের
সুদানে সংঘাত বন্ধের আহ্বান গুতেরেসের

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সিটিজেএ নির্বাচনে সভাপতি রফিক, সম্পাদক জুয়েল

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?
সুফিবাদে কেন বিশ্বাস করেন এ আর রহমান?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত
আশুলিয়ার বাইপাইলে ভূকম্পন অনুভূত

৪১ মিনিট আগে | নগর জীবন

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা