শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

কাদের সিদ্দিকী বললেন মেরুদণ্ড দেখান শক্ত রাখার চেষ্টা করব মন্তব্য সিইসির

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
কাদের সিদ্দিকী বললেন মেরুদণ্ড দেখান শক্ত রাখার চেষ্টা করব মন্তব্য সিইসির

মেরুদণ্ড বাঁকা বা নতজানু করে নয়, মেরুদণ্ড শক্ত রেখে দায়িত্ব পালনের প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল। তিনি বলেন, তবে কামিয়াব কতটুকু হব, সেটা আল্লাহ পাক জানেন। গতকাল রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সংলাপে সমাপনী বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

সংলাপে বিগত দশম সংসদ নির্বাচনের নানা তথ্য-উপাত্ত তুলে ধরে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী, বীর উত্তম বলেছেন, বিগত নির্বাচনের কথা মাথায় রেখে আপনারা মেরুদণ্ড দেখাতে পারেন। তাহলে যাই হয়ে থাকুক। মানুষের কাছে আপনারা শ্রদ্ধার, সম্মানের ব্যক্তিত্ব হয়ে থাকবেন। এর আগে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি বলেন, ২০১৪ সালের নির্বাচনে ১৫৩ জন বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। ইসির রিপোর্টে দেখেছি ৫০ ভোট কেন্দ্রে কোনো ভোট পড়েনি। ৫ হাজার কেন্দ্রে ১০০/২০০টি ভোট পড়েছে। ভোট কেন্দ্রে বাইরে কুকুর ঘুমিয়েছে। ভোটের ডিউটি যারা করেন তারা ঘুমিয়েছেন, কোনো কোনো কেন্দ্রে প্রিসাইডিং অফিসারও ঘুমিয়েছেন। সেই নির্বাচনে ইসি বলেছে ৪০ ভাগ ভোট পড়েছে। তবে (নির্বাচিত) ১৪৭ জন যদি ৪০ ভাগ ভোট পায়, তবে ভোট হয়েছে ২০ ভাগ। ২০ ভোগ ভোট নিয়ে তো একটা নির্বাচনকে সঠিক নির্বাচন হিসেবে স্বীকার করা যায় না। এসব বিষয় উল্লেখ করে তিনি ইসির উদ্দেশে বলেন, আপনারা যদি এটাকে মাথায় রেখে, আপনাদের মেরুদণ্ড দেখাতে পারেন। তাহলে যাই হয়ে থাকুক। মানুষের কাছে আপনারা শ্রদ্ধার, সম্মানের ব্যক্তিত্ব হয়ে থাকবেন।  ইসির উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারা ছেড়ে দিতে চেয়েছেন, যদি না পারেন। দিতে পারেন। কিন্তু সত্যি যদি আপনার সঙ্গে বিরোধ হয়। নীতির সঙ্গে বিরোধ হয়, ন্যায়ের সঙ্গে বিরোধ হয়। সেই সময় আপনি পদত্যাগ করলেও মানুষের মাথার মণি হয়ে থাকবেন। তবে দায়িত্ব পালন করা হচ্ছে পুরুষের লক্ষণ। মানুষের লক্ষণ।  চলমান রাজনৈতিক সংলাপে সময় নির্ধারণ নিয়ে নির্বাচন কমিশন (ইসি) নিরপেক্ষতা হারিয়েছে বলে মনে করেন কাদের সিদ্দিকী। সংলাপে তিনি ইভিএম নিয়ে পুরস্কার ঘোষণা, সিইসির তলোয়ার-রাইফেল প্রসঙ্গ এবং কুমিল্লা সিটির বিষয় সিইসিকে নানা প্রশ্ন করেন। এ সময় সিইসি সেই সব প্রশ্নে ব্যাখ্যাও দেন। কাদের সিদ্দিকী বলেন, আমরা আপনাদের মতামত শুনিনি কিন্তু পত্রিকায় দেখেছি। সংলাপে বিএনপির জন্য দুই ঘণ্টা, আওয়ামী লীগের জন্য দুই ঘণ্টা বরাদ্দ, বাকিদের জন্য এক ঘণ্টা। এটা আপনাদের সিদ্ধান্ত কি-না? যদি আপনাদের সিদ্ধান্ত হয়ে থাকে, তবে আপনারা আপনাদের নিরপেক্ষতা হারিয়েছেন। নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণের বিষয়ে কাদের সিদ্দিকী বলেন, আমরা বলব, এখানে বিএনপি কিছু না, আওয়ামী লীগও কিছু না, এখানে সবকিছু হচ্ছে জনগণ এবং দেশের ভোটার। আপনাদের নিশ্চিত করতে হবে- ভোট যেন দেয় তা নিশ্চিত করতে হবে, ভোটাররা উৎসাহ পায় সে ব্যবস্থাও করতে হবে। বাধা অনেক আছে, প্রতিবন্ধকতা অনেক আছে। কিন্তু ঘোরতর কঠিন কোনো কাজ মোটেই নয়।  গত নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন সমস্ত দেশকে ডুবিয়েছে দাবি করে কাদের সিদ্দিকী বলেন, তার আগের জনও তাই করেছেন। তার আগের জনও কম বেশি তাই করেছেন। আমার দেখা মতে, আবু হেনার মতো শক্তিশালী মেরুদণ্ড ওয়ালা নির্বাচন কমিশনার দ্বিতীয় কেউ হননি। ইভিএমে ভুল ধরিয়ে দিলে ১০ মিলিয়ন ডলার পুরস্কার ঘোষণা নিয়েও তিনি বলেন, কমিশনের পদে থেকে এই ধরনের বক্তব্য দেওয়া ঠিক নয়। সিইসি তখন বলেন, এটা ভুলে একজন নির্বাচন কমিশনার দিয়ে ফেলেছেন। আমার মুখ থেকে এমন শব্দ আমি উচ্চারণও করিনি। এটা বিভ্রান্তি। কাদের সিদ্দিকী আরও বলেন, অনেকে বলেন তত্ত্বাবধায়ক ছাড়া নির্বাচন করব না। নির্বাচনের সময় সরকার কে? আমাকে যদি জিজ্ঞেস করেন আমি বলব তফসিল ঘোষণা করার পর সরকার কে? যিনি প্রধানমন্ত্রী তিনি প্রধানমন্ত্রী, যিনি রাষ্ট্রপতি তিনি রাষ্ট্রপতি। কিন্তু আমি মনে করি নির্বাচন কমিশনই রাষ্ট্রপতি, নির্বাচন কমিশনই প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু আপনি সেই ক্ষমতার ব্যবহার করতে পারবেন, কি পারবেন না, সেটা মেরুদণ্ডের ব্যাপার। প্রধানমন্ত্রী তার গেটের বাইরে বের হবেন কি হবেন না, সেটাও ইসিকে জিজ্ঞেস করতে হবে। এদিকে নির্বাচনকালীন সরকার এবং প্রশাসন দল নিরপেক্ষ না হলে কোনোভাবেই নির্বাচন সুষ্ঠু করা সম্ভব নয় বলে মনে করে কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ। দলটি লিখিত বক্তব্যে বলা হয়- আগের কমিশনগুলো সংলাপে অংশগ্রহণকারী রাজনৈতিক দল এবং জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নিদারুণভাবে ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ইসির অসহায়ত্ব এবং বিভিন্ন অসংলগ্ন কথাবার্তা দেশের মানুষকে করেছে বিস্মিত। ইভিএম নিয়ে নির্বাচন কমিশনের অতি উৎসাহ এবং অকল্পনীয় পুরস্কারের ঘোষণা ক্ষমতাসীনদের তল্পিবাহক হওয়ার ইঙ্গিত পাওয়া যায়।  এদিকে সিইসি বলেছেন, সময় পাল্টে গেছে, এটাই বোধহয় বাস্তবতা। তরুণ প্রজন্মকে রাজনীতির দায়িত্ব নিতে হবে। রাজনীতি থেকে গণতন্ত্রের বিস্তৃত হয়েছে। গণতন্ত্র নির্বাচনের জন্ম দিয়েছে। নির্বাচন পদ্ধতির জন্ম দিয়েছে। তাই আমি মনে করি যারা রাজনৈতিক নেতা দেশের, আপনাদের যে দায়িত্ব আপনাদের প্রতি আমাদের যে আস্থা, সম্মান এবং ভরসা, সেটা আমরা অক্ষুণ্ন রাখতে চাই।  সংলাপের নবম দিনে ৩২টি দলের সঙ্গে সংলাপ হওয়ার কথা থাকলেও সর্বশেষ বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি (বিজেপি) ‘না’ করে দেওয়ায় গতকাল পর্যন্ত সংলাপে অংশ নেওয়া দলের সংখ্যা দাঁড়াবে ২৩টি। সংলাপ বর্জন করেছে ৮টি রাজনৈতিক দল।  গতকাল সকালে জাকের পার্টির সঙ্গে সংলাপ করে নির্বাচন কমিশন। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএমে) নিয়ে বাহিরে অনেক কথা চাউর আছে যে হ্যাকিং হতে পারে উল্লেখ করে সিইসি বলেন, এটাতে ভোট কারচুপি হতে পারে। কিন্তু আমরা এ পর্যন্ত সুস্পষ্ট কোনো প্রমাণ পাইনি। ইভিএমের হ্যাকিংটা কোনোভাবেই সম্ভব না বলে মনে করেন তিনি। ইভিএম নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেইনি বলেও জানান। নির্বাচনের মাঠে নিয়ন্ত্রণ করতে হলে সব দলের ওখানে থাকতে হবে জানিয়ে তিনি বলেন, সবাই যদি থাকেন আপনারা, তাহলে ওখানে (নির্বাচনে) একটা ভারসাম্য সৃষ্টি হয়। তখন আমাদের কাজ কমে যায়, আপনারা আপনারাই কিন্তু ভারসাম্য সৃষ্টি করেন। আমার এই আবেদন থাকবে। সংলাপে জাকের পার্টির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব শামীম হায়দারের নেতৃত্বে নয় সদস্যের প্রতিনিধি দল, প্রধান নির্বাচন কমিশনার ছাড়াও চার নির্বাচন কমিশনার ও ইসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অংশ নিয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু
দেশ-বিদেশে ভ্রমণের নানা অফার নিয়ে আইসিসিবিতে পর্যটন মেলা শুরু

এই মাত্র | অর্থনীতি

চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো
চট্টগ্রামের সড়ক যেন মৃত্যুকূপ, ছয় মাসে নিহত আড়াইশো

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা
হবিগঞ্জে হাসপাতাল সিলগালা ও জরিমানা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল
ঐক্যমত কমিশনের সিদ্ধান্তের আইনি বৈধতা চান এটিএম আজহারুল

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা
জাতীয় চ্যাম্পিয়নশীপ ফুটবলে টাঙ্গাইলকে ৪-১ গোলে হারাল নেত্রকোনা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩
থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া সীমান্তে ফের উত্তেজনা, আহত ২৩

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আরও ৬ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৪৭

১৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা
রাঙামাটি লিগ্যাল এইডে সমাধান হবে ৮ মামলা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার
পানিতে ডুবে নিখোঁজের তিন দিন পর লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা
নারায়ণগঞ্জে ২২৪ মন্ডপে দুর্গাপূজা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো
ক্যান্সার আক্রান্ত হয়েছেন ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার
জামালপুরের আওয়ামী লীগ ও ছাত্রলীগের নেতা ঢাকায় গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন
বগুড়ায় ৭টি সংসদীয় আসনের খসড়া ভোটার ও কেন্দ্র তালিকা সম্পন্ন

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ
শ্রীপুরে বনের ভেতরের পুকুরে ভাসছিল লাশ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার
দিনাজপুরে পিস্তলসহ গুলি উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু
রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায় বিএনপি : আমীর খসরু

৪১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি
নেপালের অন্তর্বর্তী প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ফোনে কথা বললেন মোদি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক
নেত্রকোনায় দুই মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব
৯ দিনের সরকারি সফরে পাকিস্তান গেলেন স্বরাষ্ট্র সচিব

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি
ফেলানীর ছোট ভাইকে চাকরি দিলো বিজিবি

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
সৌদি সফর শেষে যুক্তরাজ্য যাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা
খাগড়াছড়ির পাহাড়ে পূজার আমেজ, প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?
পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি, কি বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মাদকবিরোধী সচেতনতামূলক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন
শারদীয় দুর্গোৎসবে সারা’র আয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’
বাংলাদেশ থেকেও দেখা যাবে ‘এইচবিও ম্যাক্স’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর
জকসু নির্বাচন ২৭ নভেম্বর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’
‘পিআর পদ্ধতির দাবি জনগণের প্রত্যাশার প্রতি মুনাফেকি’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন