শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেটে জিম্মি রোগী

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেটে জিম্মি রোগী

রাত আনুমানিক ১০টা। রাজধানীর বনানী এলাকায় সিএনজি অটোরিকশায় হৃদরোগে আক্রান্ত হন জহিরুল ইসলাম। আনা হয় কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে। প্রয়োজনীয় লাইফ সাপোর্ট না থাকায় প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে রাতেই তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ, হৃদরোগ ইনস্টিটিউট অথবা বড় কোনো বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়ার পরামর্শ দেন দায়িত্বরতরা। নিকটদূরত্বের বেসরকারি হাসপাতাল এভারকেয়ারে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন স্বজনরা।

মাত্র সাত কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে ২ হাজার টাকা দিতে হয় অ্যাম্বুলেন্স চালককে। সিন্ডিকেটের কারণে সুযোগ ছিল না দরকষাকষি বা অন্য অ্যাম্বুলেন্সে রোগী তোলার। পরদিন ফের অ্যাম্বুলেন্সে হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে নিতে খরচ হয় আরও ৩ হাজার টাকা। জহিরুল ইসলাম নামের ওই রোগী আর বাঁচেননি। তবে মৃত্যুর আগে দেখে গেছেন চিকিৎসা খাতের পদে পদে অমানবিক নৈরাজ্য। চিকিৎসা খরচ জোগাড়ে যখন তার স্বজনরা হিমশিম খাচ্ছিলেন তখন রোগীর শারীরিক অবস্থার সুযোগ নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেটগুলো পকেট কাটার নগ্ন খেলায় মেতেছিল। এদিকে গত বৃহস্পতিবার মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার শিকার আবদুল্লাহ ফয়েজকে অ্যাম্বুলেন্সে আনা হয় ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে। এ জন্য তার পরিবারকে গুনতে হয়েছে ১১ হাজার টাকা।

খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, প্রতিটি সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল ঘিরেই গড়ে উঠেছে অ্যাম্বুলেন্সকেন্দ্রিক শক্তিশালী সিন্ডিকেট।  রোগী বা রোগীর স্বজনদের অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে ইচ্ছামতো ভাড়া আদায় করছেন তারা। অধিকাংশ অ্যাম্বুলেন্সের মালিক হাসপাতালের কতিপয় কর্মচারী ও তাদের স্বজনরা। অনেক রাজনীতিক ও স্থানীয় প্রভাবশালীরাও জড়িত এই সিন্ডিকেটে। তাদের কারও অ্যাম্বুলেন্স আছে, কেউ আবার মাসোয়ারা পান। সরেজমিন ও বিভিন্ন মহলে কথা বলে জানা গেছে, সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ, ঢাকা শিশু হাসপাতাল, জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, পঙ্গু হাসপাতাল, জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, বারডেম জেনারেল হাসপাতাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল ও জাতীয় কিডনি ইনস্টিটিউট ঘিরে গড়ে উঠেছে এক ডজনের মতো শক্তিশালী অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেট। এসব সিন্ডিকেটের রয়েছে পৃথক সমিতি ও নেতা। হাসপাতালগুলোর আশপাশেই রয়েছে তাদের অলিখিত অফিস। তারাই অ্যাম্বুলেন্সগুলো নিয়ন্ত্রণ করে। চাইলেই কেউ কম ভাড়ায় অন্য অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করতে পারে না। কেউ বাইরে থেকে অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে গেলে তাতে রোগী উঠতে দেওয়া হয় না। বেশি টাকায় তাদের কাছ থেকেই অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া নিতে হয়।

শেরেবাংলানগর এলাকার চারটি হাসপাতালের একাধিক অ্যাম্বুলেন্স চালকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঢাকার ভিতর রোগী বহন করতে তারা ২ থেকে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত নেন। ঢাকার হাসপাতাল থেকে আশপাশের জেলায় রোগী নিতে ৫ থেকে ১২ হাজার টাকা নেওয়া হয়। একটু দূরের জেলার ক্ষেত্রে অনেক সময় ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত ভাড়া আদায় করা হয়।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, হাসপাতালগুলোয় পর্যাপ্ত অ্যাম্বুলেন্সের অভাব ও অ্যাম্বুলেন্স পরিচালনায় কোনো নীতিমালা না থাকার সুযোগে প্রতিনিয়ত বাড়ছে ব্যক্তিমালিকানাধীন অ্যাম্বুলেন্সের সংখ্যা। রোগীদের জিম্মি করে ইচ্ছামতো ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। ব্যক্তিমালিকানায় অ্যাম্বুলেন্স নিবন্ধনের সুযোগ না থাকায় অধিকাংশ সরকারি হাসপাতালের কর্মচারীরা বিভিন্ন হাসপাতালের নামে নিবন্ধন নিয়ে অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। মাইক্রোবাস কেটেও বানানো হচ্ছে অ্যাম্বুলেন্স। এগুলোতে নেই রোগী বহনে প্রয়োজনীয় সব সরঞ্জাম। কাগজপত্র ছাড়াই লক্কড়ঝক্কড় অ্যাম্বুলেন্স দিয়ে প্রকাশ্যে রোগীর গলা কাটা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে সিন্ডিকেট। অনেক সময় ভুয়া এসব অ্যাম্বুলেন্স ব্যবহার করে ডাকাতি-ছিনতাই ও মাদক পরিবহনের মতো গুরুতর অপরাধও সংঘটিত হচ্ছে। গত ২১ আগস্ট ভোরে রাজশাহীর শাহ মখদুম থানার পোস্টাল একাডেমির সামনে একটি অ্যাম্বুলেন্স থেকে সাত ডাকাত নেমে অস্ত্র ঠেকিয়ে তিন পান ব্যবসায়ীর ৩৪ লাখ ২৭ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয়। পরে জানা যায়, নীল রঙের ওই অ্যাম্বুলেন্সটি (ঢাকা মেট্রো চ ১১-৩৫৫২) এক সময় ছিল মাইক্রোবাস। ভাড়ায় খাটার পাশাপাশি প্রায়ই এই বাহনে চড়ে ছিনতাই-ডাকাতি করা হতো।

এদিকে মাইক্রোবাস কেটে শুধু একটি বিছানা বসিয়েই বানানো হচ্ছে অ্যাম্বুলেন্স। চলে না এসি। অনেকটিতে অক্সিজেন সিলিন্ডার পর্যন্ত নেই। আবার অক্সিজেন সিলিন্ডার থাকলেও তাতে থাকে না গ্যাস। তবে ভাড়া আদায় করা হচ্ছে কয়েকগুণ। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) তথ্যানুযায়ী সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠানের অধীনে অ্যাম্বুলেন্সের নিবন্ধন শুধু বাংলা বর্ণমালার ‘ছ’ সিরিয়ালে দেওয়া হলেও ঢাকায় অসংখ্য অ্যাম্বুলেন্স দেখা গেছে ঢাকা মেট্রো-য় ও ঢাকা মেট্রো-চ সিরিয়ালের। বিআরটিএ কর্মকর্তারা জানান, প্রথমত ব্যক্তিমালিকানায় অ্যাম্বুলেন্স ব্যবসার সুজোগ নেই। এ ছাড়া অ্যাম্বুলেন্স হিসেবে নিবন্ধন পেতে রোগীর জন্য স্থায়ী শয্যা (মাথার দিকে রিভলবিং), অক্সিজেন সিলিন্ডার ও মাস্ক, চিকিৎসক বসার ব্যবস্থা, স্ট্রেচার ও সাইরেন থাকতে হবে। এ ছাড়া চিকিৎসাসেবায় প্রাথমিক জ্ঞানসহ চালক, চিকিৎসক, রোগীসহ সর্বোচ্চ ছয়জন বহন করা যাবে। ঢাকা মেট্রো-য় মূলত শোরুম নম্বর। পোর্ট থেকে শোরুম পর্যন্ত আনা ছাড়া এটা রাস্তায় চলারই অনুমতি নেই। এ ছাড়া ঢাকা মেট্রো-চ মাইক্রোবাসের সিরিয়াল। জানা গেছে, অ্যাম্বুলেন্সে নেই রুটপারমিটের বাধা। সাইরেন বাজালেই চলে যাওয়া যায় সড়কের যে কোনো পাশ দিয়ে। দিতে হয় না দেশের ৬৪টি সেতুর টোল। নীতিমালা বা ভাড়া নির্ধারিত না থাকায় ইচ্ছামতো ভাড়া আদায় করা যায়। এসব সুযোগ কাজে লাগিয়ে রাজধানীসহ সারা দেশে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে অ্যাম্বুলেন্সকেন্দ্রিক সিন্ডিকেট। অন্যদিকে রাজধানীর বড় বড় সরকারি হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্সের সংখ্যা ২ থেকে ১০টির মধ্যে। এগুলোর মধ্যে আবার অনেকটি নষ্ট থাকে বছরব্যাপী। নেই চালক। যেগুলো সচল আছে, সিন্ডিকেটের কারণে সেগুলো ব্যবহারের সুযোগ পান না রোগীরা। জবাবদিহির ব্যবস্থা না থাকা ও একচেটিয়া ব্যবসার কারণে ব্যক্তিমালিকানায় অবৈধ অ্যাম্বুলেন্সের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছেই। বিআরটিএর পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত অক্টোবর পর্যন্ত ঢাকাতেই অ্যাম্বুলেন্স নিবন্ধন হয়েছে ৫ হাজার ৬০৩টি এবং সারা দেশে নিবন্ধিত অ্যাম্বুলেন্স ৮ হাজার ৯৬টি। আর অ্যাম্বুলেন্স মালিক সমিতির হিসাবে সারা দেশে অ্যাম্বুলেন্স চলছে ১০ হাজারের বেশি। ২ হাজারের মতো পুরোপুরি অবৈধ। ভাড়া নৈরাজ্য ও মাইক্রোবাস কেটে অবৈধ অ্যাম্বুলেন্সের কথা স্বীকার করে ঢাকা মহানগর অ্যাম্বুলেন্স মালিক সমবায় সমিতির সভাপতি আলমগীর হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সংকটময় মুহূর্তে চিকিৎসকদের শরণাপন্ন হতে সবার আগে প্রয়োজন হয় আম্বুলেন্সের। ১৯৮৩ সালের মোটরযান বিধিতে নিবন্ধনের আওতায় দেশে ২০ ধরনের সড়ক পরিবহনের মধ্যে ১ নম্বরে অ্যাম্বুলেন্সের নাম থাকলেও জরুরি সেবামূলক এই বাহন ব্যবহারে কোনো নীতিমালা নেই। এ কারণেই ভাড়া নৈরাজ্য। অনেক সময় রোগী নিজে গাড়ি আনলেও তাতে উঠতে  দেওয়া হয় না। সব মালিক এটা করে না। বিষয়টি পুলিশের ঊর্ধ্বতন মহলে জানিয়েছি। এক্ষেত্রে ৯৯৯ এ কল করে জানাতে পারেন রোগীরা। এসব সংকট দূর করতে আমরা দীর্ঘদিন ধরে একটা নীতিমালা করার জন্য বলছি। অ্যাম্বুলেন্সকেন্দ্রিক সমস্যাগুলো তুলে ধরে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়, বিআরটিএ, অর্থ মন্ত্রণালয়, রাজস্ব বোর্ডকে লিখিত আকারে জানিয়েছি। তিনি বলেন, বিআরটিএর শর্তে বলা আছে অ্যাম্বুলেন্স ব্যক্তিমালিকানায় ও ভাড়ায় চালানো যাবে না। তাহলে এসব রোগীরা কীভাবে যাতায়াত করবে? হাসপাতালে তো অ্যাম্বুলেন্স নেই। অনেকে অন্য গাড়ি কেটে অবৈধভাবে অ্যাম্বুলেন্স বানাচ্ছে। বিআরটিএ নিবন্ধন দেওয়ার পর খোঁজ না রাখায় এই সুযোগ পাচ্ছে।

এ বিষয়ে বিআরটিএ চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিআরটিএ মূলত হাসপাতালের জন্য অ্যাম্বুলেন্সের অনুমোদন দেয়। এর বাইরে দেওয়ার সুযোগ নেই। কেউ যদি হাসপাতালের নাম দিয়ে ব্যক্তিমালিকানাধীন অ্যাম্বুলেন্সের নিবন্ধন নেয়, তা সম্পূর্ণ বেআইনি। এদের বিরুদ্ধে মামলাসহ আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার বিধান রয়েছে। তিনি বলেন, কিছু অসাধু অ্যাম্বুলেন্স ব্যবসায়ীকে নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স মালিক সমিতির নেতারা আমার কাছে অভিযোগ করেছেন। একই সঙ্গে অনুমোদনহীন অ্যাম্বুলেন্সের কথাও বলেছেন। আমরা বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখছি। তিনি বলেন, বিআরটিএ শুধু বাসের ভাড়া নির্ধারণ করে থাকে। এর বাইরে আর কোনো পরিবহনের ভাড়া নির্ধারণ করে না। অ্যাম্বুলেন্স, মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকার ও মালামাল পরিবহনে গাড়ির ভাড়া সাধারণ মানুষের ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তারা মালিকদের সঙ্গে আলোচনা বা সমঝোতার মাধ্যমে নির্ধারণ করে। এখানে আমাদের কোনো কার্যক্রম নেই। আর সব ক্ষেত্রেই নীতিমালা করা যায় না।

এই বিভাগের আরও খবর
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন
আরাউহোকে বিক্রির ভাবনা বার্সার, সৌদি ক্লাবগুলোর নজরে ফার্মিন

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কৃষকের ৫ গরু চুরি
কৃষকের ৫ গরু চুরি

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা
পোশাক খাতের জন্য ৯ দফা অগ্রাধিকার ঘোষণা

১১ মিনিট আগে | বাণিজ্য

নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল
নাটোরে জামায়াতের আনন্দ মিছিল

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত ইতিবাচক : ফ্যাসিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত : বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাধুবাদ

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু
চট্টগ্রামে পৃথক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যু

২১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ
আ. লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে নেত্রকোনায় মিষ্টি বিতরণ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
বগুড়া ডিএসএ কাপ ক্রিকেট টুর্ণামেন্টে এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু
গাজায় মৃত্যু ঝুঁকিতে ৬৫ হাজার শিশু

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি
তথ্য যাচাই-বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা জরুরি : খুবি ভিসি

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে
রিয়ালের বিপক্ষে আজও বার্সার বড় জয় দেখছেন এনরিকে

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল
ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের কোনো কার্যক্রম চলবে না : ডিআইজি রেজাউল

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার
রাজশাহীর হত্যা মামলার ৫ আসামি কক্সবাজারে গ্রেফতার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক
বগুড়ায় শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের মাসিক বৈঠক

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বগুড়ায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ছোঁয়া ক্রীড়াঙ্গনেও লেগেছিল : আসিফ মাহমুদ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী
নির্বাচন নিয়ে সরকারের নীরবতায় জনগণের সন্দেহ ঘনীভূত হচ্ছে : রিজভী

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম
সোনারগাঁয়ে জমি নিয়ে বিরোধে নারীকে পিটিয়ে জখম

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!
সিরি বিতর্কে সাড়ে ৯ কোটি ডলার ক্ষতিপূরণ দিচ্ছে অ্যাপল!

৫৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ৪শ মেধাবী ছাত্রের মাঝে কোরআন বিতরণ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ
জামিন মেলেনি সাবেক এমপি শামীমার, কারাগারে প্রেরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন
বসুন্ধরা শুভসংঘ নাটোর জেলা শাখার উদ্যোগে সচেতনতামূলক ক্যাম্পেইন

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন
ইমাম সমিতির কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম
নতুন সংবিধান না হলে নতুন বাংলাদেশ বলা যাবে না : নাহিদ ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য
বেরোবিতে উচ্ছ্বাস ছড়াচ্ছে পালাম ফুলের মনকাড়া সৌন্দর্য

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি