শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০২২ আপডেট:

অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেটে জিম্মি রোগী

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেটে জিম্মি রোগী

রাত আনুমানিক ১০টা। রাজধানীর বনানী এলাকায় সিএনজি অটোরিকশায় হৃদরোগে আক্রান্ত হন জহিরুল ইসলাম। আনা হয় কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে। প্রয়োজনীয় লাইফ সাপোর্ট না থাকায় প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে রাতেই তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ, হৃদরোগ ইনস্টিটিউট অথবা বড় কোনো বেসরকারি হাসপাতালে নেওয়ার পরামর্শ দেন দায়িত্বরতরা। নিকটদূরত্বের বেসরকারি হাসপাতাল এভারকেয়ারে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন স্বজনরা।

মাত্র সাত কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে ২ হাজার টাকা দিতে হয় অ্যাম্বুলেন্স চালককে। সিন্ডিকেটের কারণে সুযোগ ছিল না দরকষাকষি বা অন্য অ্যাম্বুলেন্সে রোগী তোলার। পরদিন ফের অ্যাম্বুলেন্সে হৃদরোগ ইনস্টিটিউটে নিতে খরচ হয় আরও ৩ হাজার টাকা। জহিরুল ইসলাম নামের ওই রোগী আর বাঁচেননি। তবে মৃত্যুর আগে দেখে গেছেন চিকিৎসা খাতের পদে পদে অমানবিক নৈরাজ্য। চিকিৎসা খরচ জোগাড়ে যখন তার স্বজনরা হিমশিম খাচ্ছিলেন তখন রোগীর শারীরিক অবস্থার সুযোগ নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেটগুলো পকেট কাটার নগ্ন খেলায় মেতেছিল। এদিকে গত বৃহস্পতিবার মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার শিকার আবদুল্লাহ ফয়েজকে অ্যাম্বুলেন্সে আনা হয় ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে। এ জন্য তার পরিবারকে গুনতে হয়েছে ১১ হাজার টাকা।

খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, প্রতিটি সরকারি-বেসরকারি হাসপাতাল ঘিরেই গড়ে উঠেছে অ্যাম্বুলেন্সকেন্দ্রিক শক্তিশালী সিন্ডিকেট।  রোগী বা রোগীর স্বজনদের অসহায়ত্বের সুযোগ নিয়ে ইচ্ছামতো ভাড়া আদায় করছেন তারা। অধিকাংশ অ্যাম্বুলেন্সের মালিক হাসপাতালের কতিপয় কর্মচারী ও তাদের স্বজনরা। অনেক রাজনীতিক ও স্থানীয় প্রভাবশালীরাও জড়িত এই সিন্ডিকেটে। তাদের কারও অ্যাম্বুলেন্স আছে, কেউ আবার মাসোয়ারা পান। সরেজমিন ও বিভিন্ন মহলে কথা বলে জানা গেছে, সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ, ঢাকা শিশু হাসপাতাল, জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, পঙ্গু হাসপাতাল, জাতীয় ক্যান্সার গবেষণা ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, বারডেম জেনারেল হাসপাতাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতাল ও জাতীয় কিডনি ইনস্টিটিউট ঘিরে গড়ে উঠেছে এক ডজনের মতো শক্তিশালী অ্যাম্বুলেন্স সিন্ডিকেট। এসব সিন্ডিকেটের রয়েছে পৃথক সমিতি ও নেতা। হাসপাতালগুলোর আশপাশেই রয়েছে তাদের অলিখিত অফিস। তারাই অ্যাম্বুলেন্সগুলো নিয়ন্ত্রণ করে। চাইলেই কেউ কম ভাড়ায় অন্য অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করতে পারে না। কেউ বাইরে থেকে অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে গেলে তাতে রোগী উঠতে দেওয়া হয় না। বেশি টাকায় তাদের কাছ থেকেই অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া নিতে হয়।

শেরেবাংলানগর এলাকার চারটি হাসপাতালের একাধিক অ্যাম্বুলেন্স চালকের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঢাকার ভিতর রোগী বহন করতে তারা ২ থেকে ৪ হাজার টাকা পর্যন্ত নেন। ঢাকার হাসপাতাল থেকে আশপাশের জেলায় রোগী নিতে ৫ থেকে ১২ হাজার টাকা নেওয়া হয়। একটু দূরের জেলার ক্ষেত্রে অনেক সময় ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত ভাড়া আদায় করা হয়।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, হাসপাতালগুলোয় পর্যাপ্ত অ্যাম্বুলেন্সের অভাব ও অ্যাম্বুলেন্স পরিচালনায় কোনো নীতিমালা না থাকার সুযোগে প্রতিনিয়ত বাড়ছে ব্যক্তিমালিকানাধীন অ্যাম্বুলেন্সের সংখ্যা। রোগীদের জিম্মি করে ইচ্ছামতো ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। ব্যক্তিমালিকানায় অ্যাম্বুলেন্স নিবন্ধনের সুযোগ না থাকায় অধিকাংশ সরকারি হাসপাতালের কর্মচারীরা বিভিন্ন হাসপাতালের নামে নিবন্ধন নিয়ে অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। মাইক্রোবাস কেটেও বানানো হচ্ছে অ্যাম্বুলেন্স। এগুলোতে নেই রোগী বহনে প্রয়োজনীয় সব সরঞ্জাম। কাগজপত্র ছাড়াই লক্কড়ঝক্কড় অ্যাম্বুলেন্স দিয়ে প্রকাশ্যে রোগীর গলা কাটা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে সিন্ডিকেট। অনেক সময় ভুয়া এসব অ্যাম্বুলেন্স ব্যবহার করে ডাকাতি-ছিনতাই ও মাদক পরিবহনের মতো গুরুতর অপরাধও সংঘটিত হচ্ছে। গত ২১ আগস্ট ভোরে রাজশাহীর শাহ মখদুম থানার পোস্টাল একাডেমির সামনে একটি অ্যাম্বুলেন্স থেকে সাত ডাকাত নেমে অস্ত্র ঠেকিয়ে তিন পান ব্যবসায়ীর ৩৪ লাখ ২৭ হাজার টাকা ছিনিয়ে নেয়। পরে জানা যায়, নীল রঙের ওই অ্যাম্বুলেন্সটি (ঢাকা মেট্রো চ ১১-৩৫৫২) এক সময় ছিল মাইক্রোবাস। ভাড়ায় খাটার পাশাপাশি প্রায়ই এই বাহনে চড়ে ছিনতাই-ডাকাতি করা হতো।

এদিকে মাইক্রোবাস কেটে শুধু একটি বিছানা বসিয়েই বানানো হচ্ছে অ্যাম্বুলেন্স। চলে না এসি। অনেকটিতে অক্সিজেন সিলিন্ডার পর্যন্ত নেই। আবার অক্সিজেন সিলিন্ডার থাকলেও তাতে থাকে না গ্যাস। তবে ভাড়া আদায় করা হচ্ছে কয়েকগুণ। বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) তথ্যানুযায়ী সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠানের অধীনে অ্যাম্বুলেন্সের নিবন্ধন শুধু বাংলা বর্ণমালার ‘ছ’ সিরিয়ালে দেওয়া হলেও ঢাকায় অসংখ্য অ্যাম্বুলেন্স দেখা গেছে ঢাকা মেট্রো-য় ও ঢাকা মেট্রো-চ সিরিয়ালের। বিআরটিএ কর্মকর্তারা জানান, প্রথমত ব্যক্তিমালিকানায় অ্যাম্বুলেন্স ব্যবসার সুজোগ নেই। এ ছাড়া অ্যাম্বুলেন্স হিসেবে নিবন্ধন পেতে রোগীর জন্য স্থায়ী শয্যা (মাথার দিকে রিভলবিং), অক্সিজেন সিলিন্ডার ও মাস্ক, চিকিৎসক বসার ব্যবস্থা, স্ট্রেচার ও সাইরেন থাকতে হবে। এ ছাড়া চিকিৎসাসেবায় প্রাথমিক জ্ঞানসহ চালক, চিকিৎসক, রোগীসহ সর্বোচ্চ ছয়জন বহন করা যাবে। ঢাকা মেট্রো-য় মূলত শোরুম নম্বর। পোর্ট থেকে শোরুম পর্যন্ত আনা ছাড়া এটা রাস্তায় চলারই অনুমতি নেই। এ ছাড়া ঢাকা মেট্রো-চ মাইক্রোবাসের সিরিয়াল। জানা গেছে, অ্যাম্বুলেন্সে নেই রুটপারমিটের বাধা। সাইরেন বাজালেই চলে যাওয়া যায় সড়কের যে কোনো পাশ দিয়ে। দিতে হয় না দেশের ৬৪টি সেতুর টোল। নীতিমালা বা ভাড়া নির্ধারিত না থাকায় ইচ্ছামতো ভাড়া আদায় করা যায়। এসব সুযোগ কাজে লাগিয়ে রাজধানীসহ সারা দেশে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে অ্যাম্বুলেন্সকেন্দ্রিক সিন্ডিকেট। অন্যদিকে রাজধানীর বড় বড় সরকারি হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্সের সংখ্যা ২ থেকে ১০টির মধ্যে। এগুলোর মধ্যে আবার অনেকটি নষ্ট থাকে বছরব্যাপী। নেই চালক। যেগুলো সচল আছে, সিন্ডিকেটের কারণে সেগুলো ব্যবহারের সুযোগ পান না রোগীরা। জবাবদিহির ব্যবস্থা না থাকা ও একচেটিয়া ব্যবসার কারণে ব্যক্তিমালিকানায় অবৈধ অ্যাম্বুলেন্সের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছেই। বিআরটিএর পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত অক্টোবর পর্যন্ত ঢাকাতেই অ্যাম্বুলেন্স নিবন্ধন হয়েছে ৫ হাজার ৬০৩টি এবং সারা দেশে নিবন্ধিত অ্যাম্বুলেন্স ৮ হাজার ৯৬টি। আর অ্যাম্বুলেন্স মালিক সমিতির হিসাবে সারা দেশে অ্যাম্বুলেন্স চলছে ১০ হাজারের বেশি। ২ হাজারের মতো পুরোপুরি অবৈধ। ভাড়া নৈরাজ্য ও মাইক্রোবাস কেটে অবৈধ অ্যাম্বুলেন্সের কথা স্বীকার করে ঢাকা মহানগর অ্যাম্বুলেন্স মালিক সমবায় সমিতির সভাপতি আলমগীর হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সংকটময় মুহূর্তে চিকিৎসকদের শরণাপন্ন হতে সবার আগে প্রয়োজন হয় আম্বুলেন্সের। ১৯৮৩ সালের মোটরযান বিধিতে নিবন্ধনের আওতায় দেশে ২০ ধরনের সড়ক পরিবহনের মধ্যে ১ নম্বরে অ্যাম্বুলেন্সের নাম থাকলেও জরুরি সেবামূলক এই বাহন ব্যবহারে কোনো নীতিমালা নেই। এ কারণেই ভাড়া নৈরাজ্য। অনেক সময় রোগী নিজে গাড়ি আনলেও তাতে উঠতে  দেওয়া হয় না। সব মালিক এটা করে না। বিষয়টি পুলিশের ঊর্ধ্বতন মহলে জানিয়েছি। এক্ষেত্রে ৯৯৯ এ কল করে জানাতে পারেন রোগীরা। এসব সংকট দূর করতে আমরা দীর্ঘদিন ধরে একটা নীতিমালা করার জন্য বলছি। অ্যাম্বুলেন্সকেন্দ্রিক সমস্যাগুলো তুলে ধরে যোগাযোগ মন্ত্রণালয়, বিআরটিএ, অর্থ মন্ত্রণালয়, রাজস্ব বোর্ডকে লিখিত আকারে জানিয়েছি। তিনি বলেন, বিআরটিএর শর্তে বলা আছে অ্যাম্বুলেন্স ব্যক্তিমালিকানায় ও ভাড়ায় চালানো যাবে না। তাহলে এসব রোগীরা কীভাবে যাতায়াত করবে? হাসপাতালে তো অ্যাম্বুলেন্স নেই। অনেকে অন্য গাড়ি কেটে অবৈধভাবে অ্যাম্বুলেন্স বানাচ্ছে। বিআরটিএ নিবন্ধন দেওয়ার পর খোঁজ না রাখায় এই সুযোগ পাচ্ছে।

এ বিষয়ে বিআরটিএ চেয়ারম্যান নুর মোহাম্মদ মজুমদার বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিআরটিএ মূলত হাসপাতালের জন্য অ্যাম্বুলেন্সের অনুমোদন দেয়। এর বাইরে দেওয়ার সুযোগ নেই। কেউ যদি হাসপাতালের নাম দিয়ে ব্যক্তিমালিকানাধীন অ্যাম্বুলেন্সের নিবন্ধন নেয়, তা সম্পূর্ণ বেআইনি। এদের বিরুদ্ধে মামলাসহ আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার বিধান রয়েছে। তিনি বলেন, কিছু অসাধু অ্যাম্বুলেন্স ব্যবসায়ীকে নিয়ে অ্যাম্বুলেন্স মালিক সমিতির নেতারা আমার কাছে অভিযোগ করেছেন। একই সঙ্গে অনুমোদনহীন অ্যাম্বুলেন্সের কথাও বলেছেন। আমরা বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখছি। তিনি বলেন, বিআরটিএ শুধু বাসের ভাড়া নির্ধারণ করে থাকে। এর বাইরে আর কোনো পরিবহনের ভাড়া নির্ধারণ করে না। অ্যাম্বুলেন্স, মাইক্রোবাস, প্রাইভেটকার ও মালামাল পরিবহনে গাড়ির ভাড়া সাধারণ মানুষের ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তারা মালিকদের সঙ্গে আলোচনা বা সমঝোতার মাধ্যমে নির্ধারণ করে। এখানে আমাদের কোনো কার্যক্রম নেই। আর সব ক্ষেত্রেই নীতিমালা করা যায় না।

এই বিভাগের আরও খবর
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
কর্মচাঞ্চল্য ফিরেছে রাজস্ব খাতে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
হাসিনার বিচার ঠিক গতিতেই এগোচ্ছে
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
আগের গভর্নররা এজেন্টের কাজ করেছেন
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টা ও মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফোনালাপ
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
দেশকে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ফেরাতে চীন ইতিবাচক
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সর্বশেষ খবর
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়ার থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
উখিয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
আগামী মাসে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা
পানিতে গলে যাওয়া স্মার্ট মেমোরি চিপ বানালেন কোরিয়ার বিজ্ঞানীরা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’
‘নারায়ণগঞ্জের ৫টি আসনে বিএনপির প্রার্থীকে নির্বাচিত করাতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন
জুলাই শহীদদের স্মৃতি স্মরণে ছাত্রদলের মোমবাতি প্রজ্বলন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা
শারজায় প্রবাসী ফেনীবাসীদের মিলনমেলা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় কপক্ষে ৮৫ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’
জেলা প্রশাসক ফুটবলে চ্যাম্পিয়ন ‘নীলফামারী ক্যাপিটালস’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ
ইরানের ইউরেনিয়াম কোথায়, জানে না জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি
৪৪ তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল পিএসসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ, ক্যাডার পদে মনোনয়ন পেলেন ১৬৯০ জন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু
২০৩১ সালে চাঁদে আঘাত হানতে পারে বিরল গ্রহাণু

৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির
ছেলের সঙ্গে দেখা করে ফেরার পথে প্রাণ গেল দম্পতির

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে
সাবেক সংসদ সদস্য ফয়সাল বিপ্লব কারাগারে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫
ইসরায়েলের হামলায় ইরানে নিহত বেড়ে ৯৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ
ছেলের সাথে দেখা করে বাড়ি ফেরা হলো না, ট্রেনের ধাক্কায় গেলো দম্পতির প্রাণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি
সরকারি চাকরিতে ৪ লাখ ৬৮ হাজার পদ খালি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার
ঢাবির ১০৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী মঙ্গলবার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা
ইলিশের দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ানো যাবে না : মৎস্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড
দুই দিন আগেই একাদশ ঘোষণা করলো ইংল্যান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যারে শুরু জুলাইয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’
‘ভারতের অন্যায় আবদারের কাছে আমরা মাথানত করবো না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ
নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে : নায়াব ইউসুফ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু
এআইইউবি ইন্টার কলেজ ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত
৮৮০ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা
গোবিন্দগঞ্জ পৌরসভার উন্মুক্ত বাজেট ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ
গ্রাম্য ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান
ইসরায়েলি আগ্রাসন : পাকিস্তানের ‘সাহসী অবস্থানের’ প্রশংসায় ইরানের সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু
মগবাজারে আবাসিক হোটেলে স্বামী-স্ত্রী ও সন্তানের রহস্যজনক মৃত্যু

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
নেতানিয়াহুকে ‘অবশ্যই চলে যেতে হবে’: সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফের অস্ত্রের লাইসেন্স নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি
যুক্তরাষ্ট্রের হামলার ফলাফল অতিরঞ্জিত করেছেন ট্রাম্প: খামেনি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প
ইরানের নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে যে শর্ত দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!
নায়কের মুখে দুর্গন্ধ, অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন বিপাশা!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ
আদালতের কাঠগড়ায় হাসিমুখে তুহিন, নিশ্চুপ মমতাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল
ভালোবেসে বিয়ে, স্ত্রী তালাক দেওয়ায় দুধ দিয়ে গোসল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবির আড়ালে ষড়যন্ত্র রয়েছে : এ্যানি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার
এইচএসসি পরীক্ষা দিতে বেরিয়ে নিখোঁজ মাহিরা উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার
তালগাছ কেটে পাঁচ শতাধিক বাবুই ছানা হত্যায় প্রধান আসামি গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির সক্ষমতা এখনও আছে, ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান
পিআর ইস্যুতে যা বললেন মঈন খান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান
ভাঙ্গায় এক্সপ্রেসওয়ের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে উচ্ছেদ অভিযান

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা
অক্টোবরের আগে ভাঙা রাস্তা মেরামত, সরবে পুরনো বাস : পরিবেশ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ
ভোটকেন্দ্র নীতিমালার গেজেট প্রকাশ, ডিসি-এসপির কমিটি ও ইভিএম বাদ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে
মঙ্গলবার ব্যাংকে লেনদেন বন্ধ থাকবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু
পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগ সার্কুলার ২০২৫, মঙ্গলবার থেকে আবেদন শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’
আমেরিকায় যেভাবে ভয়ানক আসক্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ‘লাফিং গ্যাস’

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ফোনালাপ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি
ইরানের পরমাণু সমৃদ্ধকরণ কখনওই বন্ধ হবে না: ইরাভানি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান
আলোচনায় ফিরতে হলে হামলা না করার নিশ্চয়তা দিতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রকে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুন)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচিত সরকারের সঙ্গে কাজ করতে মুখিয়ে আছে চীন : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান
রাজস্ব আদায় গতবারের চেয়ে বেশি হবে এটা নিশ্চিত: এনবিআর চেয়ারম্যান

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন
গৃহবধূর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন শ্বশুরবাড়ির লোকজন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর
ইরানের হামলায় গাজার মতো ধ্বংসস্তুপ হয়েছে ইসরায়েলের যে শহর

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম
ব্যাংক হলিডে মঙ্গলবার, বন্ধ থাকবে লেনদেন ও শেয়ারবাজার কার্যক্রম

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে নির্বাচন কমিশন
থমথমে নির্বাচন কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা
গাজীপুরে নির্মমভাবে পিটিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ
সঞ্চয়পত্রে বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারের পদক্ষেপ

শিল্প বাণিজ্য

সেই জুলাই শুরু আজ
সেই জুলাই শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেমন আছে সেন্ট মার্টিন
কেমন আছে সেন্ট মার্টিন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন
ভোট কেন্দ্র নীতিমালায় বড় পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন
সংখ্যানুপাতিক ভোট প্রশ্নে বিভাজন

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা
বেরিয়ে আসছে মুরাদনগরের মূল ঘটনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ
রাজশাহীতে চালের দামে দিশাহারা সাধারণ মানুষ

নগর জীবন

শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা
শেয়ারবাজার থেকে লুট ২০ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে
ভারত থেকে ভিড়ছেন ব্রিটেনে

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়
পিআর ইস্যু নিয়ে তারা দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ
এবার মিরাজদের ওয়ানডে চ্যালেঞ্জ

মাঠে ময়দানে

তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর
তিন লাশে মিলছে না অনেক প্রশ্নের উত্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট জুলাই সনদ নিয়ে
সংকট জুলাই সনদ নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি
বন্দরে অপেক্ষমাণ জাহাজের সারি

নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!
মালয়েশিয়ায় আটক বাংলাদেশিরা জড়িত আইএসের সঙ্গে!

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্রকে ইরানের হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ
সরকারের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তুললেন নাহিদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ
ট্রেজারি বিলের মাধ্যমে রেকর্ড ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে
কনজুমার খাত ঝড়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে

শিল্প বাণিজ্য

আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসিফ মাহমুদের ব্যাগে ম্যাগাজিন নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী
আট দিন আটকে রাখার পর উদ্ধার করল যৌথ বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের
বাংলাদেশে প্রকল্প বাতিলে উদ্বেগ চীনা বিনিয়োগকারীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই
মিসাইল সঙ্গে রাখলেও আমি আপনি নিরাপদ নই

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল
পিআর পদ্ধতির উদ্দেশ্য নির্বাচন বানচাল

নগর জীবন

এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে
এনসিপির ‘জনতার দুয়ারে জুলাই পদযাত্রা’ শুরু আজ রংপুর থেকে

নগর জীবন

ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের
ইরানের শোকবইয়ে স্বাক্ষর জামায়াতের

পেছনের পৃষ্ঠা

অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে
অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তিতে খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বার্তা থাকবে

নগর জীবন