শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০২৩

সরকারের সামনে ১০ চ্যালেঞ্জ

♦ মেগা প্রকল্পগুলো চালু ও উদ্বোধন, উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখা ♦ মাঠপ্রশাসনে সমন্বয় ♦ শিক্ষাঙ্গন ও শিল্পাঞ্চলে স্থিতিশীলতা ♦ দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ♦ বিরোধী দলের আন্দোলন মোকাবিলা ♦ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ইমেজ ফিরিয়ে আনা ♦ আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখা জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদ দমন ♦ অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে তোলা ♦ ব্যবসা-বাণিজ্য স্বাভাবিক রাখতে এলসিতে ডলারের জোগান ধরে রাখা ♦ রোহিঙ্গা শিবিরে নজরদারি বাড়ানো
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারের সামনে ১০ চ্যালেঞ্জ

আওয়ামী লীগ সরকার টানা তৃতীয় মেয়াদে ১৪ বছর পার করেছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বাকি এক বছর। আর এ কারণেই এ নির্বাচনের আগে সরকারকে বিভিন্ন রকম চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। আর এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেই আগামী নির্বাচনের মাঠে নামতে হবে আওয়ামী লীগকে।

সরকারের সামনে এখন নানামুখী চ্যালেঞ্জ রয়েছে, রয়েছে নানারকম ষড়যন্ত্র। রাজনৈতিক বিশ্লেষক, অর্থনীতিবিদ ও সাবেক আমলাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সরকারের সামনে অনেক বড় চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এর মধ্যে মোটা দাগে ১০টি চ্যালেঞ্জকে গুরুত্ব দিতে হবে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মেগা প্রকল্পগুলো চালু ও উদ্বোধন, উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখা, মাঠপ্রশাসনে সমন্বয়, শিক্ষাঙ্গন-শিল্পাঞ্চলে স্থিতিশীলতা, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি, বিরোধী দলের আন্দোলন মোকাবিলা, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ইমেজ ফিরিয়ে আনা, আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখা, অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে তোলা, ব্যবসা-বাণিজ্য স্বাভাবিক রাখতে এলসি খোলায় ডলারের জোগান ধরে রাখা, জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদ দমন, রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে নজরদারি বাড়ানো।

এ প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বলেন, ‘চলতি বছর সরকারের জন্য অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শুধু সরকার নয়, জনগণসহ সবার সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রয়োজন।

জনগণের আস্থা, বিরোধী দলের আস্থা, সরকারের দক্ষতা- এগুলো মিলে দেশের কথা চিন্তা করে জনগণের কথা চিন্তা করতে হবে। তা হলেই আমরা আগামীর অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারব।’

সরকারের নীতিনির্ধারকরাও বলছেন, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে জ্বালানির দাম বেড়েছে। এর প্রভাবে খাদ্যসামগ্রীসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে এ বছরে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রেখে জনগণকে খুশি রাখতে হবে। নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে না রাখতে পারলে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তার প্রভাব ফেলতে পারে। আবার বিশ্ব অর্থনৈতিক যে মন্দা চলছে তা-ও কাটিয়ে উঠতে হবে সরকারকে। বিগত বছরের ১০ ডিসেম্বর বিএনপি ঢাকা দখলের যে হাঁকডাক দিয়েছিল, সরকার ও আওয়ামী লীগের সক্রিয়তার কারণে তা তারা পারেনি। কিন্তু নতুন বছরের মার্চ থেকে একতরফা আন্দোলনে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপিসহ বিরোধীদলীয় জোট। এটাও শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। দমন-পীড়ন যেমন করা যাবে না, তেমনি কৌশলে তাদের আন্দোলন সরকারের নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আগামী বছরের শুরুতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এ নির্বাচন সামনে রেখে আমাদের অনেক চ্যালেঞ্জ আছে। এর মধ্যে উন্নয়ন প্রকল্পগুলো চালু রাখা, বাজার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা, জনগণের মন জয় করে ভোটে জিতে আসা।’ তিনি বলেন, ‘সরকারের সামনে যত চ্যালেঞ্জই আসুক তা মোকাবিলা করার সক্ষমতা রয়েছে। কারণ দেশ পরিচালনা করছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। তিনি দেশের মানুষের জন্য কাজ করেন। জনগণের মনের ভাষা বোঝেন। দক্ষতা, সততা, সাহস ও অভিজ্ঞতা দিয়ে সব পরিস্থিতি মোকাবিলায় তিনি সফল হন এবং হবেন।’

আওয়ামী লীগ সরকার টানা ক্ষমতায় থাকার ফলে দেশে অভূতপূর্ব উন্নয়ন চলমান। সরকারের অগ্রাধিকারের অনেক প্রকল্প ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে। অনেক কাজ চলতি বছরে শেষ হবে। বিশ্ব অর্থনৈতিক পরিস্থিতির কারণে খুব বেশি প্রয়োজন না হলে নতুন কোনো প্রকল্প গ্রহণ করার আপাতত পরিকল্পনা সরকারের নেই বলে জানা গেছে। তবে যেসব প্রকল্প চালু রয়েছে সেগুলো দ্রুত শেষ করাই বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ উন্নয়নগুলো দৃশ্যমান হলে এসব প্রকল্পই হবে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ট্রাম্পকার্ড। চলতি বছরে খুলে দেওয়া হবে বঙ্গবন্ধু কর্ণফুলী টানেল। এ বছর স্বপ্নের পদ্মা সেতুতে চলবে রেল, উদ্বোধন হবে বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, বিআরটির মতো মেগা প্রকল্প। খুলনা-মোংলা রেল প্রকল্প, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেল প্রকল্পের কাজ। রংপুর-ঢাকা ফোর লেন মহাসড়ক। চলতি বছরই মতিঝিল পর্যন্ত চালু হবে মেট্রোরেল। মেট্রোরেলের মোট ছয়টি মাল্টিলাইন ২০৩০ সালে শেষ করার টার্গেট, ঢাকা-সিলেট চার লেন প্রকল্প, ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, যমুনা নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলসেতু প্রকল্পের কাজও। এগুলো শেষ করাই বর্তমান সরকারের অন্যতম লক্ষ্য। চলমান উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রাখতে হবে বর্তমান সরকারকে। সরকারের একাধিক সূত্র জানিয়েছেন, আগামী বছরের শুরুতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন হওয়ার কারণে মাঠ প্রশাসন ঢেলে সাজাতে খুব দক্ষতার পরিচয় দিতে হবে। ‘খোলস’ পাল্টানো আমলাদের যেখানে সেখানে পদায়ন বর্তমান সরকারের জন্য বুমেরাং হতে পারে। সেজন্য সঠিক ব্যক্তিকে পদায়ন করতে হবে। আবার মাঠপ্রশাসনের সঙ্গে সঠিকভাবে সমন্বয়ও করতে হবে।

নির্বাচনী বছর হওয়ায় শিক্ষাঙ্গনে স্থিতিশীল পরিবেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হিসেবে ধরা হচ্ছে। কোনোভাবেই যেন শিক্ষাঙ্গন অস্থিতিশীল না হয় সেজন্য সরকারকে তীক্ষè দৃষ্টি রাখতে হবে। একই সঙ্গে বিভিন্ন শিল্পাঞ্চলে নানারকম ইস্যু তৈরি করে সরকারকে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা করতে পারে সরকারবিরোধীরা। সে পরিস্থিতিও শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। শিল্পাঞ্চলে স্থিতিশীল পরিবেশ না থাকলে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে দেশের অর্থনীতি।

আগামী মার্চ থেকে সরকার পতনের একতরফা আন্দোলনের দিকে যাবে বিএনপিসহ বিরোধীদলীয় জোট। বিশ্বের শক্তিশালী দেশগুলো দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সবার অংশগ্রহণ দেখতে চায়। বিরোধী দলগুলোর আন্দোলন নিয়ন্ত্রণে রেখে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করানোও সরকারের সামনে একটি বড় চ্যালেঞ্জ। বিরোধী দলসহ একটি বিশেষ মহল আন্তর্জাতিকভাবে সরকারকে হেয় করতে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে। একই সঙ্গে তারা বিভিন্ন দাতা দেশসহ মোড়ল দেশগুলোয় সরকারের বিরুদ্ধে মানবাধিকার হরণ, গণতন্ত্র হরণসহ নানা অভিযোগ দিচ্ছে। এসব কারণে ইতোমধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই নতুন বছরে সরকারকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ইমেজ ফিরিয়ে আনতে হবে। এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও নিয়ন্ত্রণে রাখা সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ।

অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে হলে ব্যবসা-বাণিজ্য সঠিকভাবে যেন করা যায় সেজন্য সরকারকে সব পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। বিশেষ করে বৈশ্বিক মন্দায় ডলার সংকটে চাহিদামতো এলসি খুলতে না পেরে বিপাকে পড়ছেন আমদানিকারকরা। বাজারের চাহিদা মোতাবেক যেন করা যায় সেজন্য ডলার সাপোর্ট দিতে হবে সরকারকে। চলতি বছর বিশ্বে খাদ্যের সংকট হতে পারে এমন ঘোষণা খোদ সরকারপ্রধান গত বছর থেকে বলে আসছেন। এজন্য দেশবাসীকে কোনো জমি যেন খালি রাখা না হয় সেজন্য তাগিদ দিয়েছেন। শুধু জমিই নয়, বাড়ির আঙিনায় খালি জায়গায়ও সবজি লাগানোর পরামর্শ দিয়েছেন। সে কারণে খাদ্যের ঘাটতি মেটাতে সরকারকে যুগোপযোগী পদক্ষপ গ্রহণ করতে হবে।

সরকারের স্থিতিশীল পরিবেশ রাখার জন্য আরেকটি বড় অন্তরায় জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসের উত্থান। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করার ফলে জঙ্গিবাদের উত্থান না হলেও একেবারে নির্মূল হয়েছে সে দাবি কেউ করেনি। সে কারণে জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে দেশে যেন জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদের উত্থান না ঘটে সেই পদক্ষেপ নিতে হবে। ‘হিজরত’ করার নামে কিছু তরুণ ঘর ছাড়ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো ইতোমধ্যে অনেক বিপথগামী ‘ঘরছাড়া’ তরুণকে উদ্ধার করে তাদের পরিবারে হস্তান্তর করেছে।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে রোহিঙ্গাদের বিষয়টি মাথায় রাখতে হচ্ছে। কারণ টাকা পেলে রোহিঙ্গারা যে কোনো ধরনের কাজে লিপ্ত হতে পারে। একটি চক্র রোহিঙ্গা নাগরিকদের ব্যবহারের সুযোগ খুঁজছে। তবে এ ব্যাপারে স্থানীয় প্রশাসনকে কঠোর অবস্থানে থাকতে হবে। রোহিঙ্গা শিবিরে কড়া নজরদাড়ি বাড়াতে হবে। বর্তমান সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে শূন্য সহিষ্ণুতা নীতি ঘোষণা করেছে। কিন্তু দুর্নীতির ঘটনাগুলো ঘটছে। কিছু ব্যক্তি, কর্মকর্তাকে দুর্নীতির দায়ে সাজা দেওয়া হলেও প্রকৃত দুর্নীতিবাজরা ধরাছোঁয়ার বাইরে, এমন একটি ধারণা ক্রমে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। এ বাস্তবতায় শেষ পর্যন্ত দুর্নীতি মোকাবিলায় সরকার কতটা সফল হয়েছে তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন বাড়ছে। আর এ সবকিছুই সামনে রেখে সরকারকে এগোতে হবে। দেখার বিষয়, এ চ্যালেঞ্জগুলো সরকার কীভাবে মোকাবিলা করে।

এই বিভাগের আরও খবর
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
শিল্প বাঁচাতে ঋণের মেয়াদ বাড়ানো যাবে
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে হারিয়েও অপেক্ষায় বাংলাদেশ
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
বর্ধিত তাপমাত্রায় ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
ফের মুখোমুখি বিএসসি ও পলিটেকনিক
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
এলডিসি উত্তরণ তিন বছর পেছাতে চায় সরকার
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
পাঁচ ব্যাংক একীভূত করার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
প্রচারে কৌশলী ছাত্রশিবির, মাঠে ব্যস্ত ছাত্রদলসহ অন্যরা
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
জমজমাট চাকসু মনোনয়নপত্র সংগ্রহ হাজার ছাড়াল
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
ভোজ্য তেলের বাজারে অস্থিরতা
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
জাপানের সহযোগিতা চাইল চেম্বার
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
পরিবেশ উন্নত হলে মার্কিন রপ্তানি বাড়বে
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সম্পর্ক হবে পারস্পরিক সম্মানের
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম