শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০২৩

সরকারের সামনে ১০ চ্যালেঞ্জ

♦ মেগা প্রকল্পগুলো চালু ও উদ্বোধন, উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখা ♦ মাঠপ্রশাসনে সমন্বয় ♦ শিক্ষাঙ্গন ও শিল্পাঞ্চলে স্থিতিশীলতা ♦ দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ♦ বিরোধী দলের আন্দোলন মোকাবিলা ♦ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ইমেজ ফিরিয়ে আনা ♦ আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখা জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদ দমন ♦ অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে তোলা ♦ ব্যবসা-বাণিজ্য স্বাভাবিক রাখতে এলসিতে ডলারের জোগান ধরে রাখা ♦ রোহিঙ্গা শিবিরে নজরদারি বাড়ানো
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারের সামনে ১০ চ্যালেঞ্জ

আওয়ামী লীগ সরকার টানা তৃতীয় মেয়াদে ১৪ বছর পার করেছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বাকি এক বছর। আর এ কারণেই এ নির্বাচনের আগে সরকারকে বিভিন্ন রকম চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। আর এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেই আগামী নির্বাচনের মাঠে নামতে হবে আওয়ামী লীগকে।

সরকারের সামনে এখন নানামুখী চ্যালেঞ্জ রয়েছে, রয়েছে নানারকম ষড়যন্ত্র। রাজনৈতিক বিশ্লেষক, অর্থনীতিবিদ ও সাবেক আমলাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সরকারের সামনে অনেক বড় চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এর মধ্যে মোটা দাগে ১০টি চ্যালেঞ্জকে গুরুত্ব দিতে হবে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মেগা প্রকল্পগুলো চালু ও উদ্বোধন, উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখা, মাঠপ্রশাসনে সমন্বয়, শিক্ষাঙ্গন-শিল্পাঞ্চলে স্থিতিশীলতা, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি, বিরোধী দলের আন্দোলন মোকাবিলা, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ইমেজ ফিরিয়ে আনা, আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখা, অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে তোলা, ব্যবসা-বাণিজ্য স্বাভাবিক রাখতে এলসি খোলায় ডলারের জোগান ধরে রাখা, জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদ দমন, রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে নজরদারি বাড়ানো।

এ প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বলেন, ‘চলতি বছর সরকারের জন্য অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শুধু সরকার নয়, জনগণসহ সবার সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রয়োজন।

জনগণের আস্থা, বিরোধী দলের আস্থা, সরকারের দক্ষতা- এগুলো মিলে দেশের কথা চিন্তা করে জনগণের কথা চিন্তা করতে হবে। তা হলেই আমরা আগামীর অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারব।’

সরকারের নীতিনির্ধারকরাও বলছেন, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে জ্বালানির দাম বেড়েছে। এর প্রভাবে খাদ্যসামগ্রীসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে এ বছরে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রেখে জনগণকে খুশি রাখতে হবে। নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে না রাখতে পারলে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তার প্রভাব ফেলতে পারে। আবার বিশ্ব অর্থনৈতিক যে মন্দা চলছে তা-ও কাটিয়ে উঠতে হবে সরকারকে। বিগত বছরের ১০ ডিসেম্বর বিএনপি ঢাকা দখলের যে হাঁকডাক দিয়েছিল, সরকার ও আওয়ামী লীগের সক্রিয়তার কারণে তা তারা পারেনি। কিন্তু নতুন বছরের মার্চ থেকে একতরফা আন্দোলনে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপিসহ বিরোধীদলীয় জোট। এটাও শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। দমন-পীড়ন যেমন করা যাবে না, তেমনি কৌশলে তাদের আন্দোলন সরকারের নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আগামী বছরের শুরুতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এ নির্বাচন সামনে রেখে আমাদের অনেক চ্যালেঞ্জ আছে। এর মধ্যে উন্নয়ন প্রকল্পগুলো চালু রাখা, বাজার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা, জনগণের মন জয় করে ভোটে জিতে আসা।’ তিনি বলেন, ‘সরকারের সামনে যত চ্যালেঞ্জই আসুক তা মোকাবিলা করার সক্ষমতা রয়েছে। কারণ দেশ পরিচালনা করছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। তিনি দেশের মানুষের জন্য কাজ করেন। জনগণের মনের ভাষা বোঝেন। দক্ষতা, সততা, সাহস ও অভিজ্ঞতা দিয়ে সব পরিস্থিতি মোকাবিলায় তিনি সফল হন এবং হবেন।’

আওয়ামী লীগ সরকার টানা ক্ষমতায় থাকার ফলে দেশে অভূতপূর্ব উন্নয়ন চলমান। সরকারের অগ্রাধিকারের অনেক প্রকল্প ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে। অনেক কাজ চলতি বছরে শেষ হবে। বিশ্ব অর্থনৈতিক পরিস্থিতির কারণে খুব বেশি প্রয়োজন না হলে নতুন কোনো প্রকল্প গ্রহণ করার আপাতত পরিকল্পনা সরকারের নেই বলে জানা গেছে। তবে যেসব প্রকল্প চালু রয়েছে সেগুলো দ্রুত শেষ করাই বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ উন্নয়নগুলো দৃশ্যমান হলে এসব প্রকল্পই হবে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ট্রাম্পকার্ড। চলতি বছরে খুলে দেওয়া হবে বঙ্গবন্ধু কর্ণফুলী টানেল। এ বছর স্বপ্নের পদ্মা সেতুতে চলবে রেল, উদ্বোধন হবে বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, বিআরটির মতো মেগা প্রকল্প। খুলনা-মোংলা রেল প্রকল্প, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেল প্রকল্পের কাজ। রংপুর-ঢাকা ফোর লেন মহাসড়ক। চলতি বছরই মতিঝিল পর্যন্ত চালু হবে মেট্রোরেল। মেট্রোরেলের মোট ছয়টি মাল্টিলাইন ২০৩০ সালে শেষ করার টার্গেট, ঢাকা-সিলেট চার লেন প্রকল্প, ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, যমুনা নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলসেতু প্রকল্পের কাজও। এগুলো শেষ করাই বর্তমান সরকারের অন্যতম লক্ষ্য। চলমান উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রাখতে হবে বর্তমান সরকারকে। সরকারের একাধিক সূত্র জানিয়েছেন, আগামী বছরের শুরুতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন হওয়ার কারণে মাঠ প্রশাসন ঢেলে সাজাতে খুব দক্ষতার পরিচয় দিতে হবে। ‘খোলস’ পাল্টানো আমলাদের যেখানে সেখানে পদায়ন বর্তমান সরকারের জন্য বুমেরাং হতে পারে। সেজন্য সঠিক ব্যক্তিকে পদায়ন করতে হবে। আবার মাঠপ্রশাসনের সঙ্গে সঠিকভাবে সমন্বয়ও করতে হবে।

নির্বাচনী বছর হওয়ায় শিক্ষাঙ্গনে স্থিতিশীল পরিবেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হিসেবে ধরা হচ্ছে। কোনোভাবেই যেন শিক্ষাঙ্গন অস্থিতিশীল না হয় সেজন্য সরকারকে তীক্ষè দৃষ্টি রাখতে হবে। একই সঙ্গে বিভিন্ন শিল্পাঞ্চলে নানারকম ইস্যু তৈরি করে সরকারকে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা করতে পারে সরকারবিরোধীরা। সে পরিস্থিতিও শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। শিল্পাঞ্চলে স্থিতিশীল পরিবেশ না থাকলে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে দেশের অর্থনীতি।

আগামী মার্চ থেকে সরকার পতনের একতরফা আন্দোলনের দিকে যাবে বিএনপিসহ বিরোধীদলীয় জোট। বিশ্বের শক্তিশালী দেশগুলো দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সবার অংশগ্রহণ দেখতে চায়। বিরোধী দলগুলোর আন্দোলন নিয়ন্ত্রণে রেখে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করানোও সরকারের সামনে একটি বড় চ্যালেঞ্জ। বিরোধী দলসহ একটি বিশেষ মহল আন্তর্জাতিকভাবে সরকারকে হেয় করতে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে। একই সঙ্গে তারা বিভিন্ন দাতা দেশসহ মোড়ল দেশগুলোয় সরকারের বিরুদ্ধে মানবাধিকার হরণ, গণতন্ত্র হরণসহ নানা অভিযোগ দিচ্ছে। এসব কারণে ইতোমধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই নতুন বছরে সরকারকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ইমেজ ফিরিয়ে আনতে হবে। এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও নিয়ন্ত্রণে রাখা সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ।

অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে হলে ব্যবসা-বাণিজ্য সঠিকভাবে যেন করা যায় সেজন্য সরকারকে সব পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। বিশেষ করে বৈশ্বিক মন্দায় ডলার সংকটে চাহিদামতো এলসি খুলতে না পেরে বিপাকে পড়ছেন আমদানিকারকরা। বাজারের চাহিদা মোতাবেক যেন করা যায় সেজন্য ডলার সাপোর্ট দিতে হবে সরকারকে। চলতি বছর বিশ্বে খাদ্যের সংকট হতে পারে এমন ঘোষণা খোদ সরকারপ্রধান গত বছর থেকে বলে আসছেন। এজন্য দেশবাসীকে কোনো জমি যেন খালি রাখা না হয় সেজন্য তাগিদ দিয়েছেন। শুধু জমিই নয়, বাড়ির আঙিনায় খালি জায়গায়ও সবজি লাগানোর পরামর্শ দিয়েছেন। সে কারণে খাদ্যের ঘাটতি মেটাতে সরকারকে যুগোপযোগী পদক্ষপ গ্রহণ করতে হবে।

সরকারের স্থিতিশীল পরিবেশ রাখার জন্য আরেকটি বড় অন্তরায় জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসের উত্থান। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করার ফলে জঙ্গিবাদের উত্থান না হলেও একেবারে নির্মূল হয়েছে সে দাবি কেউ করেনি। সে কারণে জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে দেশে যেন জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদের উত্থান না ঘটে সেই পদক্ষেপ নিতে হবে। ‘হিজরত’ করার নামে কিছু তরুণ ঘর ছাড়ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো ইতোমধ্যে অনেক বিপথগামী ‘ঘরছাড়া’ তরুণকে উদ্ধার করে তাদের পরিবারে হস্তান্তর করেছে।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে রোহিঙ্গাদের বিষয়টি মাথায় রাখতে হচ্ছে। কারণ টাকা পেলে রোহিঙ্গারা যে কোনো ধরনের কাজে লিপ্ত হতে পারে। একটি চক্র রোহিঙ্গা নাগরিকদের ব্যবহারের সুযোগ খুঁজছে। তবে এ ব্যাপারে স্থানীয় প্রশাসনকে কঠোর অবস্থানে থাকতে হবে। রোহিঙ্গা শিবিরে কড়া নজরদাড়ি বাড়াতে হবে। বর্তমান সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে শূন্য সহিষ্ণুতা নীতি ঘোষণা করেছে। কিন্তু দুর্নীতির ঘটনাগুলো ঘটছে। কিছু ব্যক্তি, কর্মকর্তাকে দুর্নীতির দায়ে সাজা দেওয়া হলেও প্রকৃত দুর্নীতিবাজরা ধরাছোঁয়ার বাইরে, এমন একটি ধারণা ক্রমে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। এ বাস্তবতায় শেষ পর্যন্ত দুর্নীতি মোকাবিলায় সরকার কতটা সফল হয়েছে তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন বাড়ছে। আর এ সবকিছুই সামনে রেখে সরকারকে এগোতে হবে। দেখার বিষয়, এ চ্যালেঞ্জগুলো সরকার কীভাবে মোকাবিলা করে।

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া
ভারত সফরের দল ঘোষণা প্রোটিয়াদের, ফিরলেন নরকিয়া

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার
সোনারগাঁয়ে যুবদল নেতা বহিষ্কার

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা

৩৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট
কমেনি প্রশাসনে আওয়ামী সুবিধাভোগীদের দাপট

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা
কুমিল্লায় মোটরসাইকেল র‌্যালিতে জামায়াত প্রার্থীর প্রচারণা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক
যেসব বিষয় পরকালে বিশ্বাসের সম্পূরক

৫০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে
খুশকিমুক্ত চুল পেতে চাইলে

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ
আলজারি-শামারের চোটে উইন্ডিজ দলে রোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী
বিএনপির রাজনীতিতে সব ধর্মের প্রতি সম্মান আছে : এ্যানী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১
কুষ্টিয়ায় কৃষককে গুলি করে হত্যা, আহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার
মোহাম্মদপুরের শীর্ষ ছিনতাইকারী পিচ্চি আবির গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা
জনগণের ভালো থাকাই আমাদের মূল এজেন্ডা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত
ভূমিকম্প আতঙ্কে হল থেকে লাফ, ঢাবির ২১ শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা