শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০২৩

সরকারের সামনে ১০ চ্যালেঞ্জ

♦ মেগা প্রকল্পগুলো চালু ও উদ্বোধন, উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখা ♦ মাঠপ্রশাসনে সমন্বয় ♦ শিক্ষাঙ্গন ও শিল্পাঞ্চলে স্থিতিশীলতা ♦ দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ♦ বিরোধী দলের আন্দোলন মোকাবিলা ♦ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ইমেজ ফিরিয়ে আনা ♦ আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখা জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদ দমন ♦ অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে তোলা ♦ ব্যবসা-বাণিজ্য স্বাভাবিক রাখতে এলসিতে ডলারের জোগান ধরে রাখা ♦ রোহিঙ্গা শিবিরে নজরদারি বাড়ানো
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারের সামনে ১০ চ্যালেঞ্জ

আওয়ামী লীগ সরকার টানা তৃতীয় মেয়াদে ১৪ বছর পার করেছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বাকি এক বছর। আর এ কারণেই এ নির্বাচনের আগে সরকারকে বিভিন্ন রকম চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। আর এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেই আগামী নির্বাচনের মাঠে নামতে হবে আওয়ামী লীগকে।

সরকারের সামনে এখন নানামুখী চ্যালেঞ্জ রয়েছে, রয়েছে নানারকম ষড়যন্ত্র। রাজনৈতিক বিশ্লেষক, অর্থনীতিবিদ ও সাবেক আমলাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সরকারের সামনে অনেক বড় চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এর মধ্যে মোটা দাগে ১০টি চ্যালেঞ্জকে গুরুত্ব দিতে হবে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মেগা প্রকল্পগুলো চালু ও উদ্বোধন, উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখা, মাঠপ্রশাসনে সমন্বয়, শিক্ষাঙ্গন-শিল্পাঞ্চলে স্থিতিশীলতা, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি, বিরোধী দলের আন্দোলন মোকাবিলা, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ইমেজ ফিরিয়ে আনা, আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখা, অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে তোলা, ব্যবসা-বাণিজ্য স্বাভাবিক রাখতে এলসি খোলায় ডলারের জোগান ধরে রাখা, জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদ দমন, রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে নজরদারি বাড়ানো।

এ প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বলেন, ‘চলতি বছর সরকারের জন্য অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শুধু সরকার নয়, জনগণসহ সবার সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রয়োজন।

জনগণের আস্থা, বিরোধী দলের আস্থা, সরকারের দক্ষতা- এগুলো মিলে দেশের কথা চিন্তা করে জনগণের কথা চিন্তা করতে হবে। তা হলেই আমরা আগামীর অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারব।’

সরকারের নীতিনির্ধারকরাও বলছেন, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে জ্বালানির দাম বেড়েছে। এর প্রভাবে খাদ্যসামগ্রীসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে এ বছরে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রেখে জনগণকে খুশি রাখতে হবে। নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে না রাখতে পারলে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তার প্রভাব ফেলতে পারে। আবার বিশ্ব অর্থনৈতিক যে মন্দা চলছে তা-ও কাটিয়ে উঠতে হবে সরকারকে। বিগত বছরের ১০ ডিসেম্বর বিএনপি ঢাকা দখলের যে হাঁকডাক দিয়েছিল, সরকার ও আওয়ামী লীগের সক্রিয়তার কারণে তা তারা পারেনি। কিন্তু নতুন বছরের মার্চ থেকে একতরফা আন্দোলনে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপিসহ বিরোধীদলীয় জোট। এটাও শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। দমন-পীড়ন যেমন করা যাবে না, তেমনি কৌশলে তাদের আন্দোলন সরকারের নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আগামী বছরের শুরুতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এ নির্বাচন সামনে রেখে আমাদের অনেক চ্যালেঞ্জ আছে। এর মধ্যে উন্নয়ন প্রকল্পগুলো চালু রাখা, বাজার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা, জনগণের মন জয় করে ভোটে জিতে আসা।’ তিনি বলেন, ‘সরকারের সামনে যত চ্যালেঞ্জই আসুক তা মোকাবিলা করার সক্ষমতা রয়েছে। কারণ দেশ পরিচালনা করছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। তিনি দেশের মানুষের জন্য কাজ করেন। জনগণের মনের ভাষা বোঝেন। দক্ষতা, সততা, সাহস ও অভিজ্ঞতা দিয়ে সব পরিস্থিতি মোকাবিলায় তিনি সফল হন এবং হবেন।’

আওয়ামী লীগ সরকার টানা ক্ষমতায় থাকার ফলে দেশে অভূতপূর্ব উন্নয়ন চলমান। সরকারের অগ্রাধিকারের অনেক প্রকল্প ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে। অনেক কাজ চলতি বছরে শেষ হবে। বিশ্ব অর্থনৈতিক পরিস্থিতির কারণে খুব বেশি প্রয়োজন না হলে নতুন কোনো প্রকল্প গ্রহণ করার আপাতত পরিকল্পনা সরকারের নেই বলে জানা গেছে। তবে যেসব প্রকল্প চালু রয়েছে সেগুলো দ্রুত শেষ করাই বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ উন্নয়নগুলো দৃশ্যমান হলে এসব প্রকল্পই হবে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ট্রাম্পকার্ড। চলতি বছরে খুলে দেওয়া হবে বঙ্গবন্ধু কর্ণফুলী টানেল। এ বছর স্বপ্নের পদ্মা সেতুতে চলবে রেল, উদ্বোধন হবে বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, বিআরটির মতো মেগা প্রকল্প। খুলনা-মোংলা রেল প্রকল্প, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেল প্রকল্পের কাজ। রংপুর-ঢাকা ফোর লেন মহাসড়ক। চলতি বছরই মতিঝিল পর্যন্ত চালু হবে মেট্রোরেল। মেট্রোরেলের মোট ছয়টি মাল্টিলাইন ২০৩০ সালে শেষ করার টার্গেট, ঢাকা-সিলেট চার লেন প্রকল্প, ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, যমুনা নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলসেতু প্রকল্পের কাজও। এগুলো শেষ করাই বর্তমান সরকারের অন্যতম লক্ষ্য। চলমান উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রাখতে হবে বর্তমান সরকারকে। সরকারের একাধিক সূত্র জানিয়েছেন, আগামী বছরের শুরুতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন হওয়ার কারণে মাঠ প্রশাসন ঢেলে সাজাতে খুব দক্ষতার পরিচয় দিতে হবে। ‘খোলস’ পাল্টানো আমলাদের যেখানে সেখানে পদায়ন বর্তমান সরকারের জন্য বুমেরাং হতে পারে। সেজন্য সঠিক ব্যক্তিকে পদায়ন করতে হবে। আবার মাঠপ্রশাসনের সঙ্গে সঠিকভাবে সমন্বয়ও করতে হবে।

নির্বাচনী বছর হওয়ায় শিক্ষাঙ্গনে স্থিতিশীল পরিবেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হিসেবে ধরা হচ্ছে। কোনোভাবেই যেন শিক্ষাঙ্গন অস্থিতিশীল না হয় সেজন্য সরকারকে তীক্ষè দৃষ্টি রাখতে হবে। একই সঙ্গে বিভিন্ন শিল্পাঞ্চলে নানারকম ইস্যু তৈরি করে সরকারকে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা করতে পারে সরকারবিরোধীরা। সে পরিস্থিতিও শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। শিল্পাঞ্চলে স্থিতিশীল পরিবেশ না থাকলে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে দেশের অর্থনীতি।

আগামী মার্চ থেকে সরকার পতনের একতরফা আন্দোলনের দিকে যাবে বিএনপিসহ বিরোধীদলীয় জোট। বিশ্বের শক্তিশালী দেশগুলো দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সবার অংশগ্রহণ দেখতে চায়। বিরোধী দলগুলোর আন্দোলন নিয়ন্ত্রণে রেখে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করানোও সরকারের সামনে একটি বড় চ্যালেঞ্জ। বিরোধী দলসহ একটি বিশেষ মহল আন্তর্জাতিকভাবে সরকারকে হেয় করতে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে। একই সঙ্গে তারা বিভিন্ন দাতা দেশসহ মোড়ল দেশগুলোয় সরকারের বিরুদ্ধে মানবাধিকার হরণ, গণতন্ত্র হরণসহ নানা অভিযোগ দিচ্ছে। এসব কারণে ইতোমধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই নতুন বছরে সরকারকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ইমেজ ফিরিয়ে আনতে হবে। এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও নিয়ন্ত্রণে রাখা সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ।

অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে হলে ব্যবসা-বাণিজ্য সঠিকভাবে যেন করা যায় সেজন্য সরকারকে সব পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। বিশেষ করে বৈশ্বিক মন্দায় ডলার সংকটে চাহিদামতো এলসি খুলতে না পেরে বিপাকে পড়ছেন আমদানিকারকরা। বাজারের চাহিদা মোতাবেক যেন করা যায় সেজন্য ডলার সাপোর্ট দিতে হবে সরকারকে। চলতি বছর বিশ্বে খাদ্যের সংকট হতে পারে এমন ঘোষণা খোদ সরকারপ্রধান গত বছর থেকে বলে আসছেন। এজন্য দেশবাসীকে কোনো জমি যেন খালি রাখা না হয় সেজন্য তাগিদ দিয়েছেন। শুধু জমিই নয়, বাড়ির আঙিনায় খালি জায়গায়ও সবজি লাগানোর পরামর্শ দিয়েছেন। সে কারণে খাদ্যের ঘাটতি মেটাতে সরকারকে যুগোপযোগী পদক্ষপ গ্রহণ করতে হবে।

সরকারের স্থিতিশীল পরিবেশ রাখার জন্য আরেকটি বড় অন্তরায় জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসের উত্থান। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করার ফলে জঙ্গিবাদের উত্থান না হলেও একেবারে নির্মূল হয়েছে সে দাবি কেউ করেনি। সে কারণে জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে দেশে যেন জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদের উত্থান না ঘটে সেই পদক্ষেপ নিতে হবে। ‘হিজরত’ করার নামে কিছু তরুণ ঘর ছাড়ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো ইতোমধ্যে অনেক বিপথগামী ‘ঘরছাড়া’ তরুণকে উদ্ধার করে তাদের পরিবারে হস্তান্তর করেছে।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে রোহিঙ্গাদের বিষয়টি মাথায় রাখতে হচ্ছে। কারণ টাকা পেলে রোহিঙ্গারা যে কোনো ধরনের কাজে লিপ্ত হতে পারে। একটি চক্র রোহিঙ্গা নাগরিকদের ব্যবহারের সুযোগ খুঁজছে। তবে এ ব্যাপারে স্থানীয় প্রশাসনকে কঠোর অবস্থানে থাকতে হবে। রোহিঙ্গা শিবিরে কড়া নজরদাড়ি বাড়াতে হবে। বর্তমান সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে শূন্য সহিষ্ণুতা নীতি ঘোষণা করেছে। কিন্তু দুর্নীতির ঘটনাগুলো ঘটছে। কিছু ব্যক্তি, কর্মকর্তাকে দুর্নীতির দায়ে সাজা দেওয়া হলেও প্রকৃত দুর্নীতিবাজরা ধরাছোঁয়ার বাইরে, এমন একটি ধারণা ক্রমে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। এ বাস্তবতায় শেষ পর্যন্ত দুর্নীতি মোকাবিলায় সরকার কতটা সফল হয়েছে তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন বাড়ছে। আর এ সবকিছুই সামনে রেখে সরকারকে এগোতে হবে। দেখার বিষয়, এ চ্যালেঞ্জগুলো সরকার কীভাবে মোকাবিলা করে।

এই বিভাগের আরও খবর
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
সংসদ ও গণভোট এক দিনে, ইসিকে চিঠি মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
নিহতদের পরিবারে মাতম থামছেই না
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
৪ উইকেটের অপেক্ষা
৪ উইকেটের অপেক্ষা
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
বিচার বিভাগ ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র ব্যর্থ হয়
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
দুই সমঝোতা স্মারক সই
দুই সমঝোতা স্মারক সই
সর্বশেষ খবর
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের
ভারতীয় খাসিয়াদের গুলিতে প্রাণ গেল সিলেটের যুবকের

৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক
ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে জেনেভায় বসছে যুক্তরাষ্ট্রের শান্তি বৈঠক

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল
টেস্টে নতুন উচ্চতায় তাইজুল

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার
মার্কিন সতর্কবার্তার পর ভেনেজুয়েলায় ফ্লাইট বাতিল ৬টি বিমান সংস্থার

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?
প্রস্তাব নিয়ে জেলেনস্কির ওপর ট্রাম্পের চাপ, কী বলছে মিত্ররা?

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিন যখন লজ্জিত হয়
মুমিন যখন লজ্জিত হয়

৩২ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম
নতুন চমক নিয়ে ফিরছেন মিম

৩৭ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু
ঢাকা উত্তরে প্রথম কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের যাত্রা শুরু

৩৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ
সার উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাসের নতুন দাম ঘোষণা আজ

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু
সুদানে অপুষ্টিতে এক মাসে ২৩ শিশুর মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলার আকাশসীমা ঝুঁকি ঘোষণা করলো যুক্তরাষ্ট্র

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত
ভিকারুননিসায় রবিবারের সব পরীক্ষা স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে প্লট জালিয়াতির মামলায় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল
টেলিকম খাত পুনর্গঠনে গেজেট প্রকাশ, মধ্যস্বত্বভোগী লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা