শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৪ জানুয়ারি, ২০২৩

সরকারের সামনে ১০ চ্যালেঞ্জ

♦ মেগা প্রকল্পগুলো চালু ও উদ্বোধন, উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখা ♦ মাঠপ্রশাসনে সমন্বয় ♦ শিক্ষাঙ্গন ও শিল্পাঞ্চলে স্থিতিশীলতা ♦ দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি ♦ বিরোধী দলের আন্দোলন মোকাবিলা ♦ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ইমেজ ফিরিয়ে আনা ♦ আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখা জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদ দমন ♦ অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে তোলা ♦ ব্যবসা-বাণিজ্য স্বাভাবিক রাখতে এলসিতে ডলারের জোগান ধরে রাখা ♦ রোহিঙ্গা শিবিরে নজরদারি বাড়ানো
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
সরকারের সামনে ১০ চ্যালেঞ্জ

আওয়ামী লীগ সরকার টানা তৃতীয় মেয়াদে ১৪ বছর পার করেছে। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বাকি এক বছর। আর এ কারণেই এ নির্বাচনের আগে সরকারকে বিভিন্ন রকম চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। আর এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করেই আগামী নির্বাচনের মাঠে নামতে হবে আওয়ামী লীগকে।

সরকারের সামনে এখন নানামুখী চ্যালেঞ্জ রয়েছে, রয়েছে নানারকম ষড়যন্ত্র। রাজনৈতিক বিশ্লেষক, অর্থনীতিবিদ ও সাবেক আমলাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সরকারের সামনে অনেক বড় চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এর মধ্যে মোটা দাগে ১০টি চ্যালেঞ্জকে গুরুত্ব দিতে হবে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, মেগা প্রকল্পগুলো চালু ও উদ্বোধন, উন্নয়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখা, মাঠপ্রশাসনে সমন্বয়, শিক্ষাঙ্গন-শিল্পাঞ্চলে স্থিতিশীলতা, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, কৃষি উৎপাদন বৃদ্ধি, বিরোধী দলের আন্দোলন মোকাবিলা, আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ইমেজ ফিরিয়ে আনা, আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখা, অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে তোলা, ব্যবসা-বাণিজ্য স্বাভাবিক রাখতে এলসি খোলায় ডলারের জোগান ধরে রাখা, জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদ দমন, রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে নজরদারি বাড়ানো।

এ প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. এ কে আজাদ চৌধুরী বলেন, ‘চলতি বছর সরকারের জন্য অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শুধু সরকার নয়, জনগণসহ সবার সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রয়োজন।

জনগণের আস্থা, বিরোধী দলের আস্থা, সরকারের দক্ষতা- এগুলো মিলে দেশের কথা চিন্তা করে জনগণের কথা চিন্তা করতে হবে। তা হলেই আমরা আগামীর অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারব।’

সরকারের নীতিনির্ধারকরাও বলছেন, ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে জ্বালানির দাম বেড়েছে। এর প্রভাবে খাদ্যসামগ্রীসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে। জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে এ বছরে দ্রব্যমূল্য স্থিতিশীল রেখে জনগণকে খুশি রাখতে হবে। নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে না রাখতে পারলে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তার প্রভাব ফেলতে পারে। আবার বিশ্ব অর্থনৈতিক যে মন্দা চলছে তা-ও কাটিয়ে উঠতে হবে সরকারকে। বিগত বছরের ১০ ডিসেম্বর বিএনপি ঢাকা দখলের যে হাঁকডাক দিয়েছিল, সরকার ও আওয়ামী লীগের সক্রিয়তার কারণে তা তারা পারেনি। কিন্তু নতুন বছরের মার্চ থেকে একতরফা আন্দোলনে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বিএনপিসহ বিরোধীদলীয় জোট। এটাও শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। দমন-পীড়ন যেমন করা যাবে না, তেমনি কৌশলে তাদের আন্দোলন সরকারের নিয়ন্ত্রণে রাখতে হবে।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আগামী বছরের শুরুতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এ নির্বাচন সামনে রেখে আমাদের অনেক চ্যালেঞ্জ আছে। এর মধ্যে উন্নয়ন প্রকল্পগুলো চালু রাখা, বাজার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা, জনগণের মন জয় করে ভোটে জিতে আসা।’ তিনি বলেন, ‘সরকারের সামনে যত চ্যালেঞ্জই আসুক তা মোকাবিলা করার সক্ষমতা রয়েছে। কারণ দেশ পরিচালনা করছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। তিনি দেশের মানুষের জন্য কাজ করেন। জনগণের মনের ভাষা বোঝেন। দক্ষতা, সততা, সাহস ও অভিজ্ঞতা দিয়ে সব পরিস্থিতি মোকাবিলায় তিনি সফল হন এবং হবেন।’

আওয়ামী লীগ সরকার টানা ক্ষমতায় থাকার ফলে দেশে অভূতপূর্ব উন্নয়ন চলমান। সরকারের অগ্রাধিকারের অনেক প্রকল্প ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে। অনেক কাজ চলতি বছরে শেষ হবে। বিশ্ব অর্থনৈতিক পরিস্থিতির কারণে খুব বেশি প্রয়োজন না হলে নতুন কোনো প্রকল্প গ্রহণ করার আপাতত পরিকল্পনা সরকারের নেই বলে জানা গেছে। তবে যেসব প্রকল্প চালু রয়েছে সেগুলো দ্রুত শেষ করাই বড় চ্যালেঞ্জ। কারণ উন্নয়নগুলো দৃশ্যমান হলে এসব প্রকল্পই হবে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ট্রাম্পকার্ড। চলতি বছরে খুলে দেওয়া হবে বঙ্গবন্ধু কর্ণফুলী টানেল। এ বছর স্বপ্নের পদ্মা সেতুতে চলবে রেল, উদ্বোধন হবে বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল, ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, বিআরটির মতো মেগা প্রকল্প। খুলনা-মোংলা রেল প্রকল্প, চট্টগ্রাম-কক্সবাজার রেল প্রকল্পের কাজ। রংপুর-ঢাকা ফোর লেন মহাসড়ক। চলতি বছরই মতিঝিল পর্যন্ত চালু হবে মেট্রোরেল। মেট্রোরেলের মোট ছয়টি মাল্টিলাইন ২০৩০ সালে শেষ করার টার্গেট, ঢাকা-সিলেট চার লেন প্রকল্প, ঢাকা-আশুলিয়া এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে, যমুনা নদীর ওপর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলসেতু প্রকল্পের কাজও। এগুলো শেষ করাই বর্তমান সরকারের অন্যতম লক্ষ্য। চলমান উন্নয়নের ধারাবাহিকতা রাখতে হবে বর্তমান সরকারকে। সরকারের একাধিক সূত্র জানিয়েছেন, আগামী বছরের শুরুতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন হওয়ার কারণে মাঠ প্রশাসন ঢেলে সাজাতে খুব দক্ষতার পরিচয় দিতে হবে। ‘খোলস’ পাল্টানো আমলাদের যেখানে সেখানে পদায়ন বর্তমান সরকারের জন্য বুমেরাং হতে পারে। সেজন্য সঠিক ব্যক্তিকে পদায়ন করতে হবে। আবার মাঠপ্রশাসনের সঙ্গে সঠিকভাবে সমন্বয়ও করতে হবে।

নির্বাচনী বছর হওয়ায় শিক্ষাঙ্গনে স্থিতিশীল পরিবেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হিসেবে ধরা হচ্ছে। কোনোভাবেই যেন শিক্ষাঙ্গন অস্থিতিশীল না হয় সেজন্য সরকারকে তীক্ষè দৃষ্টি রাখতে হবে। একই সঙ্গে বিভিন্ন শিল্পাঞ্চলে নানারকম ইস্যু তৈরি করে সরকারকে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা করতে পারে সরকারবিরোধীরা। সে পরিস্থিতিও শক্ত হাতে নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। শিল্পাঞ্চলে স্থিতিশীল পরিবেশ না থাকলে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে দেশের অর্থনীতি।

আগামী মার্চ থেকে সরকার পতনের একতরফা আন্দোলনের দিকে যাবে বিএনপিসহ বিরোধীদলীয় জোট। বিশ্বের শক্তিশালী দেশগুলো দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সবার অংশগ্রহণ দেখতে চায়। বিরোধী দলগুলোর আন্দোলন নিয়ন্ত্রণে রেখে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করানোও সরকারের সামনে একটি বড় চ্যালেঞ্জ। বিরোধী দলসহ একটি বিশেষ মহল আন্তর্জাতিকভাবে সরকারকে হেয় করতে অপপ্রচারে লিপ্ত হয়েছে। একই সঙ্গে তারা বিভিন্ন দাতা দেশসহ মোড়ল দেশগুলোয় সরকারের বিরুদ্ধে মানবাধিকার হরণ, গণতন্ত্র হরণসহ নানা অভিযোগ দিচ্ছে। এসব কারণে ইতোমধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কিছু কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে যুক্তরাষ্ট্র। এই নতুন বছরে সরকারকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে ইমেজ ফিরিয়ে আনতে হবে। এ ছাড়া আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিও নিয়ন্ত্রণে রাখা সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ চ্যালেঞ্জ।

অর্থনীতির চাকা সচল রাখতে হলে ব্যবসা-বাণিজ্য সঠিকভাবে যেন করা যায় সেজন্য সরকারকে সব পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। বিশেষ করে বৈশ্বিক মন্দায় ডলার সংকটে চাহিদামতো এলসি খুলতে না পেরে বিপাকে পড়ছেন আমদানিকারকরা। বাজারের চাহিদা মোতাবেক যেন করা যায় সেজন্য ডলার সাপোর্ট দিতে হবে সরকারকে। চলতি বছর বিশ্বে খাদ্যের সংকট হতে পারে এমন ঘোষণা খোদ সরকারপ্রধান গত বছর থেকে বলে আসছেন। এজন্য দেশবাসীকে কোনো জমি যেন খালি রাখা না হয় সেজন্য তাগিদ দিয়েছেন। শুধু জমিই নয়, বাড়ির আঙিনায় খালি জায়গায়ও সবজি লাগানোর পরামর্শ দিয়েছেন। সে কারণে খাদ্যের ঘাটতি মেটাতে সরকারকে যুগোপযোগী পদক্ষপ গ্রহণ করতে হবে।

সরকারের স্থিতিশীল পরিবেশ রাখার জন্য আরেকটি বড় অন্তরায় জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসের উত্থান। আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করার ফলে জঙ্গিবাদের উত্থান না হলেও একেবারে নির্মূল হয়েছে সে দাবি কেউ করেনি। সে কারণে জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে দেশে যেন জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাসবাদের উত্থান না ঘটে সেই পদক্ষেপ নিতে হবে। ‘হিজরত’ করার নামে কিছু তরুণ ঘর ছাড়ছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলো ইতোমধ্যে অনেক বিপথগামী ‘ঘরছাড়া’ তরুণকে উদ্ধার করে তাদের পরিবারে হস্তান্তর করেছে।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে রোহিঙ্গাদের বিষয়টি মাথায় রাখতে হচ্ছে। কারণ টাকা পেলে রোহিঙ্গারা যে কোনো ধরনের কাজে লিপ্ত হতে পারে। একটি চক্র রোহিঙ্গা নাগরিকদের ব্যবহারের সুযোগ খুঁজছে। তবে এ ব্যাপারে স্থানীয় প্রশাসনকে কঠোর অবস্থানে থাকতে হবে। রোহিঙ্গা শিবিরে কড়া নজরদাড়ি বাড়াতে হবে। বর্তমান সরকার দুর্নীতির বিরুদ্ধে শূন্য সহিষ্ণুতা নীতি ঘোষণা করেছে। কিন্তু দুর্নীতির ঘটনাগুলো ঘটছে। কিছু ব্যক্তি, কর্মকর্তাকে দুর্নীতির দায়ে সাজা দেওয়া হলেও প্রকৃত দুর্নীতিবাজরা ধরাছোঁয়ার বাইরে, এমন একটি ধারণা ক্রমে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। এ বাস্তবতায় শেষ পর্যন্ত দুর্নীতি মোকাবিলায় সরকার কতটা সফল হয়েছে তা নিয়ে জনমনে প্রশ্ন বাড়ছে। আর এ সবকিছুই সামনে রেখে সরকারকে এগোতে হবে। দেখার বিষয়, এ চ্যালেঞ্জগুলো সরকার কীভাবে মোকাবিলা করে।

এই বিভাগের আরও খবর
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
তত্ত্বাবধায়কব্যবস্থা ফেরানোর আপিল শুনানি ফের আজ
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
জাপানের প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী তাকাইচি
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
এআইয়ের অপব্যবহার রোধে সমন্বিত সেল
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হেরে গেল বাংলাদেশ
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
ঐক্যবদ্ধ হয়ে নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী বাংলাদেশ ব্যাংক
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি বাতিলের খবর সঠিক নয়
সর্বশেষ খবর
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা
গিফট নিয়ে হয়ে গেলাম প্রতারক : তানজিন তিশা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল
পিচ দেখে ভেবেছিলাম আমার টিভি নষ্ট: আকিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা
স্টেশনে ঢুকে মেট্রোরেলে না চড়লেও দিতে হবে ১০০ টাকা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব
তরুণদের জন্য রাইজ এখন এআই–চালিত ডিজিটাল হাব

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব
ইসলামে ইতিবাচক চিন্তার গুরুত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে
টিকটকে আশ্লীলতা, আদালতের নির্দেশে বিয়ে করতে হচ্ছে দুই নাইজেরিয়ান ইনফ্লুয়েন্সারকে

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল
চট্টগ্রামে এনসিপির নেতৃত্বে নিষিদ্ধ ঘোষিত আওয়ামী লীগ কার্যালয় দখল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক
১৪ বলে ৩৯ রান, তবু সুপার ওভারে নেই রিশাদ! প্রতিপক্ষও অবাক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু
ফটিকছড়িতে ভিমরুলের কামড়ে যুবকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত
এআই এজেন্ট: শুধু নির্দেশ নয়, নিজেরাই নিচ্ছে সিদ্ধান্ত

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য
ব্যর্থতার দায় নিজের কাঁধে নিলেন সৌম্য

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
শরীয়তপুরে বসতঘর থেকে গৃহকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড
জাতীয় সাঁতারের দ্বিতীয় দিনে রাফির চার রেকর্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত
ডুলাহাজারা সাফারি পার্কে হাতির আক্রমণে দুই মাহুত আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল
লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি রনি, সম্পাদক নোবেল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম
ইসোয়াতিনি রাজ্যের অনারারি কনসাল হলেন মোরশেদুল আলম

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি
ওয়াশিংটন সফরে যাচ্ছেন সৌদি ক্রাউন প্রিন্স, স্বাক্ষরিত হতে পারে প্রতিরক্ষা চুক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর
রাবির সমাবর্তন ১৭ ডিসেম্বর

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টঙ্গীতে উঠান বৈঠক
টঙ্গীতে উঠান বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল
সিলেটে নদীতে মিললো গুলিসহ রাইফেল

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত
চোট কাটিয়ে মাঠে ফিরছেন রিশাভ পান্ত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪
ইথিওপিয়ায় ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত ১৪

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০
ইসরায়েলি কারাগারে ফিলিস্তিনি মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৮০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আইআরআই প্রতিনিধি দলের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত
সিলেটে সড়ক দুর্ঘটনায় পুলিশ সদস্য নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
সুপার ওভারের রোমাঞ্চে সিরিজে ফিরল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ফটিকছড়িতে পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’
‘মাসখানেক আগেই জোবায়েদকে হত্যার পরিকল্পনা করে বর্ষা ও মাহির’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়ছে ১৫ শতাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায়, যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ
নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই বেতন কমিশনের সুপারিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা
সিটি কর্পোরেশন হচ্ছে সাভার, কেরানীগঞ্জ পৌরসভা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ থাকবে কি না, সিদ্ধান্ত অন্তর্বর্তী সরকারের: রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম
আজ দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল
বেতন কমিশনের প্রতিবেদন নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে দাখিল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল
অন্তর্বর্তী সরকারকে তত্ত্বাবধায়কের ভূমিকায় যেতে হবে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আভাস, বাড়তে পারে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’
মারা গেছে রাঙামাটির সেই ‘গোলাপি হাতি’

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা
খার্তুম বিমানবন্দর চালুর আগেই ড্রোন হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষকরা নবউদ্যমে শ্রেণিকক্ষে ফিরবেন, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি
পুলিশের ৮০ কর্মকর্তার পদোন্নতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প
যে কারণে হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলছেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা
জিরা ভেজানো পানির ৬ উপকারিতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ
ইসরায়েল ফেরত দিয়েছে ১৩৫ ফিলিস্তিনির বিকৃত মরদেহ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে ইসরায়েলে উড়ে গেলেন জেডি ভ্যান্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড
চীন-যুক্তরাষ্ট্রে আইফোন ১৭ বিক্রির রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি
দেশে একমাত্র মুনাফাকারী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক: বিটিএমএ সভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ অক্টোবর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
ভারতের সঙ্গে ১০ চুক্তি ‘বাতিলের’ তথ্য সঠিক নয়: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!
ইউক্রেন ‌‘বধে’ শীতকেই হাতিয়ার বানাচ্ছেন পুতিন!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ
আরামের আড়ালে মারণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির
চলতি মাসেই ২০০ প্রার্থী চূড়ান্ত বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার
ইলিয়াস কাঞ্চনের পরিবার

শোবিজ

গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা
গৌরীকে শাহরুখের বিশেষ বার্তা

শোবিজ

ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর
ইতিহাসের সাক্ষী হয়ে থাকল মিরপুর

মাঠে ময়দানে

শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের
শতাধিক আসনে বিশেষ গুরুত্ব জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’
ঢাকায় ‘শাম-ই-নুসরাত’

শোবিজ

আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা
আফগানিস্তানের হোম ভেন্যু কিংস অ্যারিনা

মাঠে ময়দানে

আসরানির শেষ পোস্ট
আসরানির শেষ পোস্ট

শোবিজ

সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির
সাঁতারে দিনটি ছিল রাফির

মাঠে ময়দানে

উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী
উচ্ছ্বসিত কেন ঐশী

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন
গলফার সামিরের আকাশছোঁয়া স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ
প্রশাসনের প্রশ্রয়ে আওয়ামী লীগ পুনর্বাসনে এ কে আজাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে
সিআইডির নজর মাফিয়া চক্রের ৯৬ অ্যাকাউন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে
চ্যালেঞ্জ লিগ খেলতে তপুরা গেলেন কুয়েতে

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক
মেয়েদের হাত ধরে বাংলাদেশের প্রথম পদক

মাঠে ময়দানে

অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক
অন্তর্বর্তী হবে তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে
সেই পর্ন তারকা যুগল পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ
ত্রিভুজ প্রেমের বলি জবি ছাত্র জোবায়েদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা
দাবি পূরণ, আজ ক্লাসে ফিরছেন শিক্ষকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসী ১ কোটি ৩৭ লাখ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি
ফার্মাসিউটিক্যাল খাতে ক্ষতি ৪ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর
সহপাঠীদের পিটুনিতে মৃত্যু শিক্ষার্থীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩
নারী হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন গ্রেপ্তার ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি
মারা গেছে রাঙামাটির বিরল গোলাপি হাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট
শাহজালালে আগুনের কারণ এখনো অস্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর
যুক্তিতর্ক চলছে শেখ হাসিনার আইনজীবীর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন
প্রাক্-নির্বাচনি পরিবেশ পর্যবেক্ষণে ঢাকায় মার্কিন মিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত খুন মামলার আপিল শুনানি চার সপ্তাহ মুলতবি
সাত খুন মামলার আপিল শুনানি চার সপ্তাহ মুলতবি

পেছনের পৃষ্ঠা