শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ জানুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

রোজায় ভোগান্তি কমানোর উদ্যোগ

মানিক মুনতাসির ও শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
রোজায় ভোগান্তি কমানোর উদ্যোগ

প্রায় দুই বছরেরও বেশি সময় দেশের মানুষ সবচেয়ে বেশি কষ্ট পাচ্ছে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে। অবশ্য দু-তিন সপ্তাহ ধরে শীতের সবজির সরবরাহ বাড়ায় বাজারে শাক-সবজির দামে কিছুটা স্বস্তির বাতাস বইছে। যদিও শৈত্যপ্রবাহ শুরুর আগেই প্রচ- শীতে গ্যাসের চাপ কমে অর্ধেকে নেমেছে। দিনভর গ্যাসের চুলা নিভুনিভু করছে। আর গ্রামের মানুষও শীত উপেক্ষা করে জীবন-জীবিকার তাগিদে কাজে যাচ্ছে। দূষিত বায়ু, শীতের প্রকোপ, গ্যাস সংকট ও চড়া দ্রব্যমূল্যকে সঙ্গে নিয়ে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। এ জন্য আসন্ন রোজায় সারা দেশে জনভোগান্তি কমানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। পঞ্জিকা অনুযায়ী এবার মার্চের শেষ ও এপ্রিল জুড়ে থাকবে রমজান মাস। পবিত্র রোজা ও ঈদুল ফিতরে মানুষকে স্বস্তি দিতে চায় সরকার। এদিকে এক বছরের বেশি সময় ধরে চলে আসা ডলার সংকট কাটেনি এখনো। ফলে আমদানি খাতে সরকারের বিধি-নিষেধ এখনো বিদ্যমান। আসন্ন রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির জন্য ১০ বিলিয়নের বেশি ডলার প্রয়োজন হবে। আমদানিতে সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় হবে ভোজ্য তেল আমদানিতে। এ জন্য ব্যয় হবে ৬ বিলিয়ন ডলারের বেশি। অর্থ বিভাগ ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। সূত্র জানায়, ঢাকাসহ সারা দেশে গ্যাসের চাপ বাড়াতে করণীয় নির্ধারণে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশনা দিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। এ জন্য মানুষকে স্বস্তি দিতে দ্র্রব্যমূল্যের লাগাম টানতে বাজারে মনিটরিং বাড়ানোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে জেলা প্রশাসকদেরও। জেলায় জেলায় থাকা বাজার মনিটরিং টিমগুলো প্রয়োজনে পুনর্গঠনও করতে বলা হয়েছে। অত্যাবশ্যকীয় পণ্য হিসেবে তেল, চিনি, চাল, ডাল, ছোলার কৃত্রিম সংকট এড়াতে এবং আমদানি কার্যক্রম যাতে ব্যাহত না হয় সে বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংককে কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া মূল্যস্ফীতির চাপ আমলে নিয়ে শহরাঞ্চলের ৫০ লাখ হতদরিদ্র পরিবারকে ভর্তুকি মূল্যে খাদ্য সহায়তা দেওয়ার পরিকল্পনা করছে সরকার। এসব পরিবারকে ভর্তুকি মূল্যে চাল, ডাল, তেল, চিনিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্র সরবরাহ করা হবে। যারা করোনাভাইরাস মহামারিতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, যাদের আয় কমে গেছে এমন পরিবারগুলোকে বাছাই করে ইতোমধ্যে অর্থ ও খাদ্য সহাতয়া দেওয়া হচ্ছে। তাদের আরও সহায়তা দেওয়া হবে রজমানে। রাজধানী ঢাকা, বিভাগীয় শহর বরিশাল, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, রংপুর ও সিলেট- আটটি বিভাগ থেকে পরিবারগুলোকে বেছে নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। এর বাইরে সারা দেশেই জেলা-উপজেলা পর্যায়ে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে চাল, চিনি, ডাল, খেজুর, তেল, পিঁয়াজসহ নিত্যপণ্য সরবরাহ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ওপেন মার্কেট সেলের (ওএমএস) আওতাও বাড়ানো হবে। এই কর্মসূচির আওতায় সারা দেশের অন্তত এক কোটি মানুষকে খাদ্য সহায়তা দেওয়া হবে।

জানা গেছে, দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আনতে এবং কারসাজি ঠেকাতে বাজার মনিটরিং জোরদার করা হচ্ছে। একই সঙ্গে নতুন করে কোনো পণ্যের দাম যেন না বাড়ে সে জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হবে। রোজার আগে আর কোনো সেবার দাম বাড়িয়ে জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়াতে চায় না সরকার। টিসিবির হিসাবেও বাজারে এখন ৫০-৫৫ টাকার নিচে কোনো চাল পাওয়া যায় না। মোটা চালের চাহিদা বেশি হওয়ায় দামও বেড়েছে বেশি। তবে শুধু চাল নয়, তেল, চিনি, পিঁয়াজ, মাছ-মাংস, সব ধরনের সবজরি দামই বাড়ছে অব্যাহতভাবে। এ জন্য অন্তত চালের বাজার স্থিতিশীল রাখতে কাজ করছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। আর পুরো বাজার স্থিতিশীল করতে মনিটরিং ব্যবস্থা জোরদার করছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এ জন্য জেলায় জেলায় থাকা বাজার মনিটরিং টিমগুলোকে সক্রিয় করা হচ্ছে রোজার আগেই। এ প্রসঙ্গে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতিতে নাভিশ্বাস উঠেছে মানুষের। বিশেষ করে মধ্য ও নিম্নবিত্ত শ্রেণির মানুষ খুবই অসহায়ত্বের মধ্যে সময় পার করছে। কেননা গত দু-তিন বছরে জীবনযাত্রার ব্যয় বাড়তে বাড়তে অসহনীয় পর্যায়ে চলে গেছে। অথচ এই সময়ে অধিকাংশ মানুষের আয় কমেছে বলে মনে করেন তিনি।

 

নিত্যপণ্য আমদানিতে প্রয়োজন ১০ বিলিয়ন ডলার : আসন্ন রমজান মাসে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য আমদানির জন্য ১০ বিলিয়নের বেশি ডলার প্রয়োজন হবে। আমদানিতে সবচেয়ে বেশি অর্থ ব্যয় হবে ভোজ্য তেল আমদানিতে। এ জন্য ব্যয় হবে ৬ বিলিয়ন ডলারের বেশি। পুরো রোজার মাসে ৩ লাখ টন ভোজ্য তেলের চাহিদা রয়েছে। এই পরিমাণ তেল বিশ্ববাজার থেকে আমদানির জন্য প্রতি টনের দাম ১ হাজার ৫০৬ ডলার হিসাবে ৬ বিলিয়নের বেশি ডলার প্রয়োজন। বিশ্ববাজারে বর্তমানে প্রতি টন চিনির ক্রুড বিক্রি হচ্ছে ৫২৮ ডলার। রোজার মাসের জন্য ৩ লাখ টন চিনি আমদানিতে ব্যয় হবে ১৫৮ কোটি ডলার। বছরে ৬ লাখ ৫০ হাজার টনের বেশি আপেল ও মাল্টা আমদানি হয়। রোজার মাসেই চাহিদার অর্ধেক আসে। সে হিসাবে প্রায় ৩ লাখ টন আপেল ও মাল্টা আমদানিতে ব্যয় হবে ২৫০ কোটি ডলার। এ ছাড়া ৫০ হাজার টন খেজুর আমদানিতে লাগবে প্রায় ১০ কোটি ডলার। ৬০ হাজার টন ছোলার জন্য সাড়ে ৩ কোটি ও ডাল আমদানিতে ব্যয় হবে প্রায় ৮ লাখ ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে জানানো হয়েছে রোজায় নিত্যপণ্য আমদানির প্রয়োজনীয় ডলার বরাদ্দ চেয়ে ইতোমধ্যে চিঠি পাঠিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এ বিষয়টি পর্যালোচনা করতে কার্যকর ব্যবস্থা নেবে বাংলাদেশ ব্যাংক।

এই বিভাগের আরও খবর
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
এনসিপিসহ দুই দলকে নিবন্ধন দিয়ে প্রজ্ঞাপন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
মুশফিকের ১০০তম টেস্ট আজ
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বিশ্বব্যাংক প্রতিনিধিদের বৈঠক
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
ভোটের আগে কেনা হবে বডি ওর্ন ক্যামেরা
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
সর্বশেষ খবর
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ
সেই পিয়ন জাহাঙ্গীরের স্ত্রীর আয়কর নথি জব্দের আদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক