শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

বৈদেশিক ঋণ দ্বিগুণ শোধ করতে হবে আগামী বছর

ডলারের ওপর চাপ বাড়াবে বিদেশি ঋণের কিস্তি
মানিক মুনতাসির
প্রিন্ট ভার্সন
বৈদেশিক ঋণ দ্বিগুণ শোধ করতে হবে আগামী বছর

চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাসে বিদেশি ঋণ পরিশোধ করা হয়েছে ১১২ কোটি ডলার। একসঙ্গে এত বেশি পরিমাণ ঋণ পরিশোধ এর আগে আর কখনোই করতে হয়নি বাংলাদেশকে। অর্থবছরের বাকি সময় আরও পরিশোধ করতে হবে কমপক্ষে ১৬৬ কোটি ডলার। এতে চলতি অর্থবছর শেষে বিদেশি ঋণ পরিশোধের পরিমাণ দাঁড়াবে অন্তত ২৭৮ কোটি ডলার, যা দেশের অর্থনীতির জন্য একটি বড় চাপ। এর চেয়েও বড় চাপ পড়বে ডলারের ওপর। কেননা টাকার বিপরীতে ডলারের দাম ক্রমাগত বাড়ছে। কারণ প্রায় এক বছর ধরে চলে আসা ডলার সংকট সময়ের সঙ্গে শুধু তীব্রই হচ্ছে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ অব্যাহতভাবে কমছে।

এমতাবস্থায় আগামী ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বিদেশি ঋণ পরিশোধ করতে হবে ৩৫০ কোটি ডলার। আর পরের অর্থবছর ২০২৪-২৫ সময়ে তা বেড়ে দাঁড়াবে ৪০২ কোটি ডলার। এ ছাড়া ২০২৯-৩০ অর্থবছরে ঋণ পরিশোধ করতে সর্বোচ্চ ৫১৫ কোটি ডলার খরচ হবে। অবশ্য এর পর থেকে ঋণ পরিশোধের চাপ কিছুটা কমে আসবে। অর্থ বিভাগ ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ (ইআরডি) সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে। সরকারের ত্রিবার্ষিক বাজেট পরিকল্পনায়ও বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের এমন প্রক্ষেপণ করা হয়েছে। গত এক দশকে বাংলাদেশ অনেক বৃহৎ অবকাঠামো নির্মাণ করেছে। এর মধ্যে রয়েছে পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, পদ্মা সেতু রেলসংযোগ, মাতারবাড়ী বিদ্যুৎ কেন্দ্র, কর্ণফুলী নদীর তলদেশ দিয়ে টানেল নির্মাণ, বিমানবন্দর তৃতীয় টার্মিনাল, পায়রা সমুদ্রবন্দর, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র ইত্যাদি। যদিও পদ্মা সেতু নির্মাণ করা হয়েছে নিজস্ব অর্থায়নে। বাকি প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন করতে বিদেশি ঋণ নেওয়া হয়েছে। সেসব ঋণের গ্রেস পিরিয়ড এখন শেষের পথে। এ প্রসঙ্গে বিশ্বব্যাংক ঢাকা কার্যালয়ের সাবেক মুখ্য অর্থনীতিবিদ ড. জাহিদ হোসেন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘ঋণ পাওয়ার জন্য যেমন সক্ষমতা অর্জন করতে হয়, তেমন এই ঋণ পরিশোধ করাটাও এক ধরনের চাপ। তবে অর্থনীতির সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা ও আর্থিক খাতের সুশাসন যে কোনো দেশের জন্য বিদেশি ঋণ পরিশোধে সহায়ক হিসেবে কাজ করে। আমাদের দেশের আর্থিক কাঠামো দুর্বল নয়। তবে এ দেশের আর্থিক খাতে যেসব ঘটনা ঘটে সেগুলো খুবই স্পর্শকাতর। এতে অর্থনীতির ভিত দুর্বল হয়ে যায়। এ ছাড়া বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের সরকারি চাপ আসে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর। ফলে আমাদের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের পথ আরও সুগম করতে হবে।’ ২০২৬ সালের পর বাংলাদেশ যখন চূড়ান্তভাবে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হবে তখন এ চাপ এমনিতেই বাড়বে বলে তিনি মনে করেন। এদিকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল কয়েকদিন আগে বাংলাদেশের জন্য ৪.৭ বিলিয়ন ডলার ঋণ অনুমোদন করেছে, যার প্রথম কিস্তি ছাড়ও করা হয়েছে। এদিকে চলতি অর্থবছর বিশ্বব্যাংক, এডিবিসহ উন্নয়নশীল দেশ ও সংস্থাগুলোর কাছ থেকে আরও উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ঋণ পাওয়ার আশা করা হচ্ছে। পূর্বে শুরু হওয়া বড় ঋণগুলোর গ্রেস পিরিয়ড শেষ হবে আগামী বছরের মধ্যে। ফলে ২০২৪ সালের মাঝামাঝিতে বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ বাড়বে প্রায় দ্বিগুণ হারে। ইআরডির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, নতুন ঋণচুক্তি না হয়ে শুধু পাইপলাইনে থাকা প্রতিশ্রুতি থেকে ঋণ মিললে ডলারে আগামী কয়েক বছরে ঋণ পরিশোধে কী পরিমাণ অর্থ খরচ করতে হবে তা দেখানো হয়েছে ওই প্রতিবেদনে। চলতি অর্থবছর সবমিলিয়ে ২৭৮ কোটি ডলার পরিশোধ করতে হবে। প্রতি বছরই এরপর সেটা বাড়বে। গত কয়েক বছরে চীন, রাশিয়া ও ভারতের কাছ থেকে নেওয়া কয়েকটি বড় অঙ্কের ঋণ এ চাপ আরও বাড়াবে। এ ছাড়া গত ছয় বছরে বিদেশি ঋণ পরিশোধের পরিমাণও বেড়েছে। সামনে ঋণ পরিশোধের এ চাপ আরও বাড়বে। কারণ আগামী তিন বছরেই ঋণ পরিশোধের পরিমাণ বর্তমান সময়ের চেয়ে বেড়ে দ্বিগুণ হয়ে যাবে। মূলত বিভিন্ন প্রকল্পে চীন ও রাশিয়া থেকে নেওয়া বাণিজ্যিক ঋণ পরিশোধের রেয়াতি সময় (গ্রেস পিরিয়ড) আগামী দেড় থেকে তিন বছরের মধ্যে শেষ হয়ে যাচ্ছে। তখন স্বাভাবিক নিয়মেই কিস্তি পরিশোধের চাপ বাড়বে। ইআরডির তথ্যমতে, ২০১৬-১৭ অর্থবছরে বিদেশি ঋণ পরিশোধের পরিমাণ ছিল মাত্র ১১৭ কোটি ডলার। এর তিন বছর পর ২০২১-২২ অর্থবছরে যার পরিমাণ ছিল ২০১ কোটি ডলার। এর মধ্য দিয়ে গত অর্থবছরে প্রথমবারের মতো বার্ষিক ঋণ পরিশোধ ২০০ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে। ২০২৩-২০২৪ সালে এটা ৩৫০ কোটি ডলার ছাড়িয়ে যাবে। জানা গেছে, এক দশকে এই তিন দেশের কাছ থেকে সবমিলিয়ে ৩ হাজার ৬২৮ কোটি ডলার ঋণ নেওয়ার চুক্তি হয়েছে, বর্তমান বাজারদরে টাকার অঙ্কে যার পরিমাণ সাড়ে ৩ লাখ কোটি টাকার বেশি। এর মধ্যে চীনের ১২ প্রকল্পে ১ হাজার ৭৫৪ কোটি ডলার, রাশিয়া রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের জন্য ১ হাজার ১৩৮ কোটি ডলার এবং ভারত তিনটি লাইন অব ক্রেডিটে (এলওসি) ৭৩৬ কোটি ডলার দিচ্ছে। বিশাল অঙ্কের এই বিদেশি ঋণ পরিশোধের জন্য বাংলাদেশকে এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। এ জন্য বৈদেশিক মুদ্রার আয় বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই বলে মনে করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রধান আসামির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি
প্রধান আসামির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি
দাঙ্গা না হলে তাজা বুলেট নয়
দাঙ্গা না হলে তাজা বুলেট নয়
বাম সংগঠন ও ইনকিলাব মঞ্চের কর্মসূচি উত্তেজনা
বাম সংগঠন ও ইনকিলাব মঞ্চের কর্মসূচি উত্তেজনা
ঈদে বাজারে জাল টাকা
ঈদে বাজারে জাল টাকা
হেল্প অ্যাপে দাখিল ঘটনা প্রাথমিক তথ্য
হেল্প অ্যাপে দাখিল ঘটনা প্রাথমিক তথ্য
ইউনূস সরকার নির্বাচিত
ইউনূস সরকার নির্বাচিত
বিএনপি কর্মীরা চাঁদাবাজিতে লিপ্ত হতে পারে না
বিএনপি কর্মীরা চাঁদাবাজিতে লিপ্ত হতে পারে না
নৈতিক শিক্ষার অভাবেই ধর্ষণ নির্যাতন বাড়ছে
নৈতিক শিক্ষার অভাবেই ধর্ষণ নির্যাতন বাড়ছে
সিয়ামসাধনা সবর বা ধৈর্য অবলম্বন
সিয়ামসাধনা সবর বা ধৈর্য অবলম্বন
সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে
সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠকে নেতারা
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠকে নেতারা
শুভেচ্ছায় সিক্ত বাংলাদেশ প্রতিদিন
শুভেচ্ছায় সিক্ত বাংলাদেশ প্রতিদিন
সর্বশেষ খবর
নীলফামারীতে ‘সুখী’ অ্যাপ নিয়ে আলোচনা সভা
নীলফামারীতে ‘সুখী’ অ্যাপ নিয়ে আলোচনা সভা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে সিএনজিতে শিক্ষিকাকে হেনস্তার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীতে সিএনজিতে শিক্ষিকাকে হেনস্তার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ১২৭ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
পুলিশের ১২৭ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে মাদক কারবারি আটক
শেরপুরে মাদক কারবারি আটক

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবির এফইটি বিভাগের নাম পরিবর্তনের দাবিতে টানা ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন
শাবির এফইটি বিভাগের নাম পরিবর্তনের দাবিতে টানা ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনমানুষের পত্রিকা বাংলাদেশে প্রতিদিন
জনমানুষের পত্রিকা বাংলাদেশে প্রতিদিন

৩৪ মিনিট আগে | প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
গাইবান্ধায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক চাপায় বাবা-ছেলের মর্মান্তিক মৃত্যু
ট্রাক চাপায় বাবা-ছেলের মর্মান্তিক মৃত্যু

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তর মেসিডোনিয়ায় নাইটক্লাবে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৫১
উত্তর মেসিডোনিয়ায় নাইটক্লাবে ভয়াবহ আগুন, নিহত ৫১

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা ভুলে পিকআপভ্যান ফেলে পালালো চোরের দল
রাস্তা ভুলে পিকআপভ্যান ফেলে পালালো চোরের দল

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ৭ দফা দাবিতে এআই টেকনিশিয়ানদের মানববন্ধন
জয়পুরহাটে ৭ দফা দাবিতে এআই টেকনিশিয়ানদের মানববন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রতারণা এড়াতে রেলের অ্যাপ বা কাউন্টার থেকে টিকিট কেনার পরামর্শ
প্রতারণা এড়াতে রেলের অ্যাপ বা কাউন্টার থেকে টিকিট কেনার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক ২৮ মার্চ
চীনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক ২৮ মার্চ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় যুবককে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় যুবককে গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজের অভিযোগে আটক শিবির নেতা দল থেকে বহিষ্কার
অসামাজিক কাজের অভিযোগে আটক শিবির নেতা দল থেকে বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্তোষ প্রকাশ করে দ্রুত রায় কার্যকরের দাবি জানালেন আবরারের মা
সন্তোষ প্রকাশ করে দ্রুত রায় কার্যকরের দাবি জানালেন আবরারের মা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে ডোবা থেকে লাশ উদ্ধার
রাজশাহীতে ডোবা থেকে লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থানে শহীদ-আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়াবে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন
গণঅভ্যুত্থানে শহীদ-আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়াবে জিয়াউর রহমান ফাউন্ডেশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ কলেজের বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম হচ্ছে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’
৭ কলেজের বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম হচ্ছে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মির্জাপুরে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
মির্জাপুরে শিশু ধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবরার হত্যার রায় ছাত্র রাজনীতির জন্য কড়া বার্তা : অ্যাটর্নি জেনারেল
আবরার হত্যার রায় ছাত্র রাজনীতির জন্য কড়া বার্তা : অ্যাটর্নি জেনারেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ দফা দাবিতে মুন্সিগঞ্জে এআই টেকনিশিয়ানদের মানববন্ধন
৭ দফা দাবিতে মুন্সিগঞ্জে এআই টেকনিশিয়ানদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে স্বামী হত্যায় স্ত্রীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
মুন্সিগঞ্জে স্বামী হত্যায় স্ত্রীর যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষকের বিচারের দাবিতে ফরিদপুরে ছাত্রজনতার বিক্ষোভ
ধর্ষকের বিচারের দাবিতে ফরিদপুরে ছাত্রজনতার বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে শিশু ধর্ষণকারীদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
মেহেরপুরে শিশু ধর্ষণকারীদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে মানববন্ধন
নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতার প্রতিবাদে খাগড়াছড়িতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাব পাড়া নিয়ে একই পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে জখম
ডাব পাড়া নিয়ে একই পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে জখম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাধন চন্দ্র মজুমদারের জামিন নামঞ্জুর
সাধন চন্দ্র মজুমদারের জামিন নামঞ্জুর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রায় শুনে যা বললেন আবরার ফাহাদের বাবা ও ভাই
রায় শুনে যা বললেন আবরার ফাহাদের বাবা ও ভাই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাগুরার সেই শিশুর পরিবারকে সহায়তার দায়িত্ব নিল দুই মন্ত্রণালয়
মাগুরার সেই শিশুর পরিবারকে সহায়তার দায়িত্ব নিল দুই মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবরার হত্যায় ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল
আবরার হত্যায় ২০ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের চাঁদ দেখা যাবে কবে, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঈদের চাঁদ দেখা যাবে কবে, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব
ঢাকা ছাড়লেন জাতিসংঘ মহাসচিব

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন নাহিদ
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যা বললেন নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হুথিদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাপক হামলা শুরু, নিহত ২৩
হুথিদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাপক হামলা শুরু, নিহত ২৩

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস
সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনে কাঁপছে সার্বিয়া, রাস্তায় নেমেছে হাজার হাজার মানুষ
আন্দোলনে কাঁপছে সার্বিয়া, রাস্তায় নেমেছে হাজার হাজার মানুষ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মহাপরিচালকসহ সহযোগীদের অপসারণের দাবি
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর মহাপরিচালকসহ সহযোগীদের অপসারণের দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আছিয়ার পরিবারের দায়িত্ব নিল জামায়াতে ইসলামী
আছিয়ার পরিবারের দায়িত্ব নিল জামায়াতে ইসলামী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে শিশু ধর্ষণ চেষ্টার মামলায় অভিযুক্তকে পিটিয়ে হত্যা
বরিশালে শিশু ধর্ষণ চেষ্টার মামলায় অভিযুক্তকে পিটিয়ে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাঁচার জন্য শেখ পরিবার ধর্ম ত্যাগ করেছে: মফিকুল
বাঁচার জন্য শেখ পরিবার ধর্ম ত্যাগ করেছে: মফিকুল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ কলেজের বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম হচ্ছে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’
৭ কলেজের বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম হচ্ছে ‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বেলুচিস্তানে রক্তক্ষয়ী হামলা, পাকিস্তানের অভিযোগের তীর যার দিকে
বেলুচিস্তানে রক্তক্ষয়ী হামলা, পাকিস্তানের অভিযোগের তীর যার দিকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে জাতিসংঘ মহাসচিবের উদ্বেগ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে জাতিসংঘ মহাসচিবের উদ্বেগ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের ৭৪ উপজেলাকে দুর্গম ঘোষণা ইসির
দেশের ৭৪ উপজেলাকে দুর্গম ঘোষণা ইসির

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে মার্কিন হামলার তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান ও হামাস
ইয়েমেনে মার্কিন হামলার তীব্র প্রতিক্রিয়া জানাল ইরান ও হামাস

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক প্রকাশ্যে আসতেই যে সিদ্ধান্ত নিলেন গৌরি
আমিরের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক প্রকাশ্যে আসতেই যে সিদ্ধান্ত নিলেন গৌরি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দাঁত দিয়ে আস্ত ট্রেন টেনে নিয়ে গেলেন তিনি
দাঁত দিয়ে আস্ত ট্রেন টেনে নিয়ে গেলেন তিনি

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

৬ হাজার কোটি টাকার লিগ আনছে সৌদি আরব
৬ হাজার কোটি টাকার লিগ আনছে সৌদি আরব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র কি জাতিসংঘ থেকে সরে যাচ্ছে? ৩৬টি প্রশ্নে ইঙ্গিত!
যুক্তরাষ্ট্র কি জাতিসংঘ থেকে সরে যাচ্ছে? ৩৬টি প্রশ্নে ইঙ্গিত!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা দিয়ে ইরানের তেল রপ্তানি বন্ধ করা যাবে না : মুখপাত্র
নিষেধাজ্ঞা দিয়ে ইরানের তেল রপ্তানি বন্ধ করা যাবে না : মুখপাত্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বকশিশ না পেয়ে অক্সিজেন বন্ধ করার অভিযোগ আয়ার বিরুদ্ধে, নবজাতকের মৃত্যু
বকশিশ না পেয়ে অক্সিজেন বন্ধ করার অভিযোগ আয়ার বিরুদ্ধে, নবজাতকের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চীনে মহড়ার সময় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
চীনে মহড়ার সময় যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমধ্যসাগর দিয়ে প্রবেশ বেড়েছে বাংলাদেশিদের
ভূমধ্যসাগর দিয়ে প্রবেশ বেড়েছে বাংলাদেশিদের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের কথা আমরাই সবার আগে বলেছি : মির্জা ফখরুল
সংস্কারের কথা আমরাই সবার আগে বলেছি : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে জুলাই গণঅভ্যুত্থান সফল হয়েছে : আসিফ মাহমুদ
জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে জুলাই গণঅভ্যুত্থান সফল হয়েছে : আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবরার হত্যা মামলা: ডেথ রেফারেন্স-আপিলের রায় হতে পারে আজ
আবরার হত্যা মামলা: ডেথ রেফারেন্স-আপিলের রায় হতে পারে আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় পড়তে যাচ্ছে ৪৩ দেশ
ট্রাম্পের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় পড়তে যাচ্ছে ৪৩ দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে হচ্ছেন তিন মহাসচিব
বিএনপিতে হচ্ছেন তিন মহাসচিব

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনূস সরকার নির্বাচিত
ইউনূস সরকার নির্বাচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

রূপের ফাঁদে সর্বনাশ
রূপের ফাঁদে সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি
আওয়ামী ফ্যাসিজমের কবলে আমি

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

পানি নিয়ে নতুন সংকট
পানি নিয়ে নতুন সংকট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি কর্মীরা চাঁদাবাজিতে লিপ্ত হতে পারে না
বিএনপি কর্মীরা চাঁদাবাজিতে লিপ্ত হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়
সবাই নির্বাচিত সরকারের অপেক্ষায়

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে
সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে
সংবাদমাধ্যম টিকিয়ে রাখতে হবে গণতন্ত্রের স্বার্থে

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

শুভেচ্ছায় সিক্ত বাংলাদেশ প্রতিদিন
শুভেচ্ছায় সিক্ত বাংলাদেশ প্রতিদিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র
জুলাই অভ্যুত্থানের অনুদ্‌ঘাটিত চিত্র

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

প্রধান আসামির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি
প্রধান আসামির ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাম সংগঠন ও ইনকিলাব মঞ্চের কর্মসূচি উত্তেজনা
বাম সংগঠন ও ইনকিলাব মঞ্চের কর্মসূচি উত্তেজনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বকশিশ না পেয়ে অক্সিজেন বন্ধ, নবজাতকের মৃত্যু
বকশিশ না পেয়ে অক্সিজেন বন্ধ, নবজাতকের মৃত্যু

নগর জীবন

জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠকে নেতারা
জাতিসংঘ মহাসচিবের সঙ্গে বৈঠকে নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ
শিক্ষার সংস্কৃতি কেন গুরুত্বপূর্ণ

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

দাঙ্গা না হলে তাজা বুলেট নয়
দাঙ্গা না হলে তাজা বুলেট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক
সাহিত্য ও সাংবাদিকতার আন্তসম্পর্ক

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

আইনের ফাঁকফোকর
আইনের ফাঁকফোকর

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ আয়োজন-২

মোশাররফ-তানিয়ার টোনাটুনির সংসার
মোশাররফ-তানিয়ার টোনাটুনির সংসার

শোবিজ

হেল্প অ্যাপে দাখিল ঘটনা প্রাথমিক তথ্য
হেল্প অ্যাপে দাখিল ঘটনা প্রাথমিক তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার দাবি ব্যবসায়ী দলের
শেখ হাসিনাকে দেশে এনে বিচার দাবি ব্যবসায়ী দলের

খবর

ঈদে বাজারে জাল টাকা
ঈদে বাজারে জাল টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্ষণ প্রতিরোধে ইসলামের বিধান
ধর্ষণ প্রতিরোধে ইসলামের বিধান

সম্পাদকীয়

সাত মাসেও কোনো সংস্কার হয়নি অতএব নির্বাচন দিন
সাত মাসেও কোনো সংস্কার হয়নি অতএব নির্বাচন দিন

নগর জীবন

রাজশাহীতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষ
রাজশাহীতে দুই ট্রেনের সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিটুনিতে তরুণ নিহত পরিকল্পিত হত্যা বলছে পরিবার
পিটুনিতে তরুণ নিহত পরিকল্পিত হত্যা বলছে পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিঝরা মার্চের অন্তরালের কিছু কথা
অগ্নিঝরা মার্চের অন্তরালের কিছু কথা

সম্পাদকীয়

নেইমার এবারও নেই
নেইমার এবারও নেই

মাঠে ময়দানে

লন্ডনে বিক্ষোভ
লন্ডনে বিক্ষোভ

পূর্ব-পশ্চিম