শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ আপডেট:

মরে যাচ্ছে ভরা নদী

নদীর বুকে ফসল ও মাছ চাষ, চলাচলের রাস্তা
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
মরে যাচ্ছে ভরা নদী

তিন দশক আগেও স্রোতস্বিনী পদ্মার গর্জনে দক্ষ মাঝি-মাল্লারাও অনেক সময় সাহস পাননি পদ্মার বুকে খেয়া ভাসাতে। জেলেরা নদীতে গেলে উদ্বেগে থাকত পরিবার। সেই পদ্মার অধিকাংশ স্থান এখন শুকিয়ে শীর্ণ খালে পরিণত হয়েছে। নদীর বুকে জেগে উঠেছে বড় বড় চর। সেই চরে চাষ হচ্ছে ধান ও বিভিন্ন সবজি। ঘরবাড়ি তুলে বসবাস করছে অনেক পরিবার। একইভাবে মরতে বসেছে মেঘনা, যমুনা, ব্রহ্মপুত্র, ভৈরব, কুমার, নবগঙ্গা, চিত্রা, মধুমতি, ঘাঘট, মহানন্দাসহ দেশের অধিকাংশ নদ-নদী। শুষ্ক মৌসুমে বগুড়ার সারিয়াকান্দি এলাকায় হেঁটে যমুনা নদী পার হয়ে যাচ্ছে মানুষ। নাব্য হারিয়ে মরে যাচ্ছে একের পর এক নদী। এরই মধ্যে অনেক নদী দেশের মানচিত্র থেকে হারিয়ে গেছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) দেশের অনেক স্থানে রেকর্ড দেখে নদী চিহ্নিত করে সাইন বোর্ড বসিয়েছে, বর্তমানে যেখানে নেই নদীর কোনো চিহ্ন।

নদী গবেষকদের হিসাবে দেশে স্বাধীনতা পরবর্তী সহস্রাধিক নদী থাকলেও পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) হিসাবে বর্তমানে দেশের অভ্যন্তরে আছে ৪০৫টি নদ-নদী। এ ছাড়া ৫৭টি আছে আন্তঃদেশীয় নদী সংযোগ। অর্থাৎ, হিসাবের খাতা থেকেই হারিয়ে গেছে অনেক নদী। আবার হিসাবে থাকা নদ-নদীর মধ্যে অনেক নদী দখল ও ভরাট হয়ে বিলুপ্তির পথে।

রিভার অ্যান্ড ডেল্টা রিসার্স সেন্টারের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এজাজ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, আমরা জরিপ করে দেখেছি স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দেশে ১ হাজার ২৭৪টি নদী ছিল। গত বছর নদীগুলোর নামসহ তালিকা প্রকাশ করেছি। নদীরক্ষা কমিশন ৭২০টি নদীর হিসাব পেয়েছে। অর্থাৎ, ৫৫০টি নদী হারিয়ে গেছে। বাকিগুলোর অবস্থাও খুব খারাপ। পাউবো ৮ হাজার নদী, উপনদী ও খাল পেয়েছে যেগুলো পানির অভাবে মরতে বসেছে। অনেক স্থানে বড় নদীর সঙ্গে সংযুক্ত নদীর মুখে চর পড়েছে। এগুলো দ্রুত ড্রেজিং করে পানি প্রবাহ না বাড়ালে মরে যাবে। দখল রোধ, নদীর পাড়ে হাট-বাজারের রেজিস্ট্রি বন্ধ করতে হবে। নিয়মিত ড্রেজিংয়ের পাশাপাশি উজান থেকে পানি আনতে হবে। তাহলেই নদীগুলো বাঁচানো যাবে। আর নদী না বাঁচলে বাংলাদেশ বাঁচবে না।

এদিকে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশের কৃষি ও গ্রামীণ অর্থনীতি এসব নদ-নদী, খাল-বিল, হাওর-বাঁওড় ও অন্যান্য জলাশয়ের ওপর নির্ভরশীল। বাংলাদেশের কৃষি ও গ্রামীণ অর্থনীতি টিকিয়ে রাখতে নদ-নদী দখল রোধের পাশাপাশি নিয়মিত খননের মাধ্যমে নাব্য ধরে রাখতে হবে। নাব্য বাড়াতে নদ-নদী, খাল-বিলের ওপর থেকে পানিপ্রবাহে বাধা সৃষ্টিকারী ছোট ছোট ব্রিজ-কালভার্ট অপসারণ, নতুন ব্রিজ নির্মাণের আগে পরিবেশগত প্রভাব যাচাই ও হাইড্রোমরফোলজিক্যাল স্টাডি করা, নিয়মিত ড্রেজিং এবং খননকৃত মাটি/বালু কোনোমতেই নদী ও নদীর পাড়ে না ফেলার সুপারিশ করেছে। আমাদের প্রতিনিধিদের পাঠানো প্রতিবেদনে উঠে এসেছে নদ-নদীগুলোর করুণ চিত্র।

রাজশাহী : রাজশাহীর পাশ দিয়ে বয়ে যাওয়া এক সময়ের খরস্রোতা পদ্মা নদী এখন বালুচর। বাকি যেসব শাখা নদী আছে তার বেশির ভাগই চেনার উপায় নেই। পদ্মাপাড়ের বাসিন্দারা বলছেন, রাজশাহী শহরের তীরঘেঁষে চর জাগায় প্রতিনিয়ত সরে যাচ্ছে পদ্মার গতিপথ। গোদাগাড়ী উপজেলার বালিয়াঘাটা থেকে সুলতানগঞ্জ পর্যন্ত মহানন্দা নদীর প্রায় ১৫ কিলোমিটার এবং সুলতানগঞ্জ মোহনা থেকে প্রেমতলী পর্যন্ত ২৫ কিলোমিটার পদ্মা নদীর ৬০ ভাগ এলাকায় পানি নেই। ৪০ ভাগ এলাকায় পানি থাকলেও গভীরতা খুবই কম। নদীর মাঝে অসংখ্য ডুবোচর। নগরীর তালাইমারী এলাকায় ছিল খরস্রোতা স্বরমঙ্গলা নদীর উৎসমুখ। এখন নদী বলে এর কোনো পরিচয় নেই। বারাহী নদীর উৎসমুখ রাজশাহী নগরীর ফুদকিপাড়া মহল্লায় পদ্মা থেকে। উৎস থেকে প্রথম পাঁচ কিলোমিটারে নদীর কোনো অস্তিত্ব নেই। বাকি ১৫ কিলোমিটার অংশও মৃতপ্রায়। স্বরমঙ্গলা নদীর শাখা দয়া নদী এখন একটি বন্ধ পুকুরে পরিণত হয়েছে। জেলার ঐতিহাসিক একটি নদী নারদ। এই নদীর রাজশাহীর প্রায় ৩৫ কিলোমিটার প্রবাহ পথে পাঁচটি নীলকুঠি ছিল। বর্তমানে এর উৎসমুখসহ প্রায় ১৫ কিলোমিটার অংশ সম্পূর্ণ বেদখল হয়ে ফসলি মাঠ ও বিভিন্ন স্থাপনা নির্মিত হয়েছে। বাকি অংশ মৃতপ্রায়। নারদের শাখা সন্ধ্যা নদীতে শুষ্ক মৌসুমে একেবারেই পানি থাকে না। রাজশাহী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী শফিকুল ইসলাম শেখ জানান, রাজশাহী পানিবিজ্ঞান উপবিভাগের আওতায় থাকা রাজশাহী বিভাগের ১৩টি প্রধান নদীর মধ্যে ১১টি নদীর তলদেশ শুকিয়ে গেছে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূগোল ও পরিবেশবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান বলেন, এমনিতেই জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বৃষ্টিপাত কমেছে। উষ্ণতা বাড়ছে। আবার পদ্মায় পানির প্রবাহ ঠিকমতো না থাকায় ভূগর্ভস্থ পানির ওপর চাপ পড়ছে। পানির লেভেল নিচে নেমে যাচ্ছে। এভাবে চলতে থাকলে এক সময় মরুকরণের দিক ধাবিত হতে পারে এ অঞ্চল। তাই দ্রুত পদ্মার পানির প্রবাহ নিশ্চিত করতে হবে।

রাজবাড়ী : এ জেলাতেও শুকনো মৌসুমে পানিশূন্য হয়ে পড়ছে পদ্মা নদী। মাঝ পদ্মায় এখন ধুধু বালুচর। সেখানে কৃষকরা ফসল বুনছেন। অনেক বালুচরে আগাছা আর বন-জঙ্গল তৈরি হয়েছে। রাজবাড়ী পানি উন্নয়ন বোর্ডের তথ্যমতে, বর্ষায় পদ্মায় ৩১ ফিট পানি থাকে। বর্তমানে একটি চ্যানেলে ৭-৮ ফিট পানি থাকছে। সখান দিয়ে নৌযান যাতায়াত করছে। বেশির ভাগ জায়গার চর জেগেছে। এদিকে পদ্মায় মাছ ধরা জেলে পরিবারগুলো পেশা বদলে কেউ চালাচ্ছেন ইজিবাইক, কেউ দিনমজুরি করছেন।

বগুড়া : দখল, দূষণ ও ভরাট হয়ে ধীরে ধীরে মানচিত্র থেকে হারিয়ে যেতে বসেছে যমুনা, বাঙ্গালি ও করতোয়াসহ উপনদীগুলো। যমুনা নদীটি বগুড়ার শেষ সীমানা শেরপুর ও ধুনট উপজেলার মধ্য দিয়ে রাজবাড়ী গিয়ে গোয়ালন্দঘাটে পদ্মার সঙ্গে মিশেছে। আন্তর্জাতিক নদী গবেষণা সংস্থার তথ্যমতে, যমুনা নদী এককালে রংপুর, বগুড়া, পাবনা ও ময়মনসিংহ জেলার পশ্চিম সীমানা পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। খরস্রোতা, গভীর ও বিশাল চওড়া নদীটি এখন গভীরতা হারিয়ে মৃত্যুর ক্ষণ গুণছে। নদীর মাঝে অসংখ্য বালুচরে হচ্ছে ফসলের আবাদ। শুষ্ক মৌসুমে নদীর অনেক স্থান দিয়ে হেঁটেই পার হওয়া যাচ্ছে। অপরদিকে নীলফামারী জেলার তিস্তা নদী থেকে জন্ম নেওয়া বাঙ্গালি নদীর অনেক স্থানে পানি নেই। উজানে অপরিকল্পিত বাঁধ নির্মাণ ও বর্ষাকালে নদীর তীর ভাঙনের ফলে তলদেশে পলি জমে নাব্য কমে যাচ্ছে। ফলে শুষ্ক মৌসুমে নদীতে পানি না থাকায় তলদেশে ফসলের আবাদ হচ্ছে। কোথাও আবার ব্রিজ না থাকায় নদী বক্ষে মাটি দিয়ে অস্থায়ী সড়ক নির্মাণ করা হয়েছে। ১২২ কিলোমিটার করতোয়া নদীর তীর ঘেঁষে প্রাচীন পুন্ড্রনগরীর  গোড়া পত্তন হলেও সেই সভ্যতার সঙ্গে এখন করতোয়া নদীও ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই নিতে চলেছে। দখল আর ভরাটের কারণে এখন মরা নদী হিসেবে পরিণত হয়েছে নদীর প্রায় ৪০ কিলোমিটার এলাকা। বগুড়ার পানি উন্নয়ন বোর্ডের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম জানান, নদীগুলোর নাব্য কমে যাওয়ায় বর্ষা মৌসুমে নদী ভরে ওঠে। এতে করে নদীর তীরে ভাঙন দেখা দেয়। নদী ভাঙার কারণে প্রতি বছর তলদেশে পলি জমে যাচ্ছে। এ ছাড়া প্রতি বছর উজান থেকে হাজার হাজার টন পলি আসছে। যে কারণে নদীগুলো মরে যাচ্ছে। নদীগুলোর প্রাণ ফিরিয়ে আনতে মোট ২২৩ কিলোমিটার খনন করা হবে। এর মধ্যে করতোয়া নদী ১১৭ কিলোমিটার, সুবিল খাল ৩১ কিলোমিটার ও ইছামতি ও গজারিয়া নদী মিলিয়ে ৭৫ কিলোমিটার খননের প্রস্তাব করা হয়েছে। করতোয়া নদীর দুই পাড়ে সড়ক, ড্রেন, পানি শোধনাগার নির্মাণ হবে। নতুন সীমানা পিলার বসানো হবে। সব মিলিয়ে ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা। একইভাবে ঠাকুরগাঁও, নীলফামারী, রংপুর, কুড়িগ্রাম, নেত্রকোনা, মেহেরপুর, হবিগঞ্জ, গাইবান্ধা, ফরিদপুর, দিনাজপুর, চুয়াডাঙ্গা, বরিশাল অঞ্চলের অধিকাংশ নদ-নদী নাব্য হারিয়ে মৃত্যুর ক্ষণ গুণছে বলে আমাদের প্রতিনিধিরা জানিয়েছেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
মিরপুর টেস্টে চালকের আসনে বাংলাদেশ
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
ডিবি হেফাজতে আসামির মৃত্যু তদন্ত কমিটি
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
পুরোনো ভবনগুলো কোড মানেনি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
ক্ষতিগ্রস্তদের পাশে থাকবে বিএনপি
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
১৪ বছর ধরে বিকল অগ্রিম সংকেত দেওয়া যন্ত্র
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
সর্বশেষ খবর
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ
মুন্সীগঞ্জে সড়ক মেরামতের দাবিতে বিক্ষোভ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি ক্ষমতায় থাকলে নারীরা সুরক্ষিত থাকে: শামা ওবায়েদ

১৭ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’
‘ধানের শীষ বিজয়ী হলে নতুন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন তারেক রহমান’

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ
নিখোঁজের তিন দিন পর ধানক্ষেতে মিলল কৃষকের মরদেহ

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১
বগুড়ায় মাদক বুপ্রেনরফিনসহ গ্রেফতার ১

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল
ঐক্যবদ্ধ থাকলে ধানের শীষকে কেউ হারাতে পারবে না: চট্টগ্রামে ইসরাফিল

১২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার
বোয়ালমারীতে যুবকের লাশ উদ্ধার

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা
কপ-৩০ চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কা

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আইসিটি-বিষয়ক মাস্টার ট্রেইনার প্রশিক্ষণ শুরু

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'
'তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে প্রতিটি পরিবারের হাতে ফ্যামিলি কার্ড দেওয়া হবে'

৩৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’
বিচারপ্রার্থীদের দুর্ভোগ লাঘবে চালু হচ্ছে ‘ই-ফ্যামেলি কোর্ট’

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন
কোষের বার্ধক্য থামাতে ন্যানোফ্লাওয়ার প্রযুক্তি উদ্ভাবন

৪৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ
দৌলতপুরে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে বৃক্ষরোপণ

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে কবি হিমেল বরকতের পঞ্চম মৃত্যুবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং
বাংলাদেশে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতি সমবেদনা জানালেন কংগ্রেসওম্যান গ্রেস মেং

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু
ধানের শীষকে বিজয়ী করতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে লড়তে হবে : মাজেদ বাবু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা