শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মে, ২০২৪

স্মরণ

তুমি রবে সরবে হৃদয়ে মম

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
তুমি রবে সরবে হৃদয়ে মম

কবিগুরু আজ বেঁচে থাকলে প্রয়াত আবদুুল গাফ্ফার চৌধুরীকে নিয়ে লিখতে গেলে কবিতার ভাষায় কিঞ্চিত পরিবর্তন এনে, এমনটাই লিখতেন। এ ঘাত-প্রতিঘাতের পৃথিবী ছেড়ে চলে গেলেও তিনি সবার মনেই বিরাজ করছেন, তবে নীরবে নয়, বরং সরবে। জীবিতাবস্থায় তিনি যেমন সরব ছিলেন সব কুসংস্কার, অন্যায়, নির্যাতন, সাম্প্রদায়িক হানাহানির বিরুদ্ধে, তার কোটি কোটি গুণগ্রাহী সেই সরব গাফফার ভাইকেই মনের গভীরে ধারণ করে আছেন। গাফফার ভাইয়ের সারা জীবনের অন্যতম ব্রত ছিল সাম্প্রদায়িকতার মূল উৎপাটন। তার প্রাথমিক শিক্ষা মাদরাসায় হয়েছিল বলে ধর্মান্ধদের চিহ্নিত করতে, তাদের পরিকল্পনা বুঝে নিতে গাফফার ভাইকে বেগ পেতে হতো না। মাদরাসায় শিক্ষাপ্রাপ্ত হওয়ার কারণে তিনি জানতেন কোনো ধর্মই বিভেদ আর হানাহানি সমর্থন করে না, বরং সম্প্রীতির বাণীই হচ্ছে সব ধর্মের মূল প্রতিপাদ্য। তিনি জানতেন আজ ওয়াজের নামে কিছু অর্থলোভী তথাকথিত হুজুর ধর্মের ভিত্তিতে বিভেদ, হিংসা, ঘৃণা, জিঘাংসা প্রসারের যে কথা বলে বেড়াচ্ছে, অর্থের বিনিময়ে তা কখনো ইসলাম ধর্মের কথা নয়। এরা ধর্মকে বিক্রি করে নিজেদের জন্য গড়ে তুলছে সম্পদের পাহাড়।

এসব কারণে অসাম্প্রদায়িক চেতনায় উদ্বুদ্ধ জনগণ গাফফার ভাইয়ের অনুপস্থিতি তিলে তিলে অনুভব করছেন। কদিন আগে মহর্ষী লালন শাহের একটি অতি জনপ্রিয় গানের দুটি লাইন লেখার কারণে সনাতনি ধর্মের এক লেখককে কারাবাস করতে হয়েছে। ধর্মান্ধ দানবের দল তার বাড়ি আক্রমণ করেছে। অথচ লালনের লেখা বহু বাউল গানের মধ্যে অসাম্প্রদায়িকতার যে নিরঙ্কুশ বাণী রয়েছে, এ গানটি তার অন্যতম, যেটি হলো- ‘সব লোকে কয় লালন কি জাত সংসারে।’ এ গান দ্বারা লালন বলেছেন, কোনো মানুষকে জাতের পরিচয় দিয়ে চিহ্নিত করা মহা পংকিলতা। লালন আরও লিখেছেন- ‘যদি সুন্নত দিলে হয় মুসলমান, নারীর তবে হয় কি বিধান।’ এ লাইন দুটো লেখার কারণেই তাকে জেলে যেতে হয়েছে। এটি নাকি কারও কারও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেছে। হায়রে ধর্মীয় অনুভূতি! যে সব পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেছে তারা নিশ্চিতভাবে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন, কেননা এটি লেখার জন্য ৫৪ ধারায় গ্রেফতার আইনের খেলাপ। বেআইনি আটক আমাদের আইনে শাস্তিযোগ্য। তাছাড়া যেসব ধর্মান্ধ সন্ত্রাসী সঞ্জয়কে আক্রমণ করার জন্য জড়ো হয়ে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছিল, পুলিশ তাদের গ্রেফতার না করে তাদের ওপর আইন দ্বারা অর্পিত দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছিল। তারা আক্রমণকারীদের গ্রেফতার না করে বরং ভুক্তভোগীকে গ্রেফতার করে শুধু বেআইনিই নয়, একটি চরম নিন্দনীয় কাজ করেছেন। আজ গাফফার ভাই জীবিত থাকলে এ ঘটনার প্রতিবাদে দুনিয়াভর তোলপাড় শুরু করতেন। অন্যান্য গানসহ এ অমর কবিতাটি লালনকে অনন্য উচ্চতায় স্থান করে দিয়েছে। গোটা বিশ্বে আজ তিনি মানবতার অন্যতম প্রতিভাবান দার্শনিক হিসেবে পরিচিত। বিদেশ থেকে বহু জ্ঞানপিপাসু লালনের দরগায় শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আসেন। গাফফার ভাই যেমন কবিগুরুর কবিতা/গানের ভক্ত ছিলেন, তেমনি ভক্ত ছিলেন বাউল দর্শনের। তিনি লালন সাঁইজি, শাহ আবদুল করিম প্রমুখ বাউল কবিকে গভীরভাবে শ্রদ্ধা করতেন। তার দিন শুরু হতো রবীন্দ্রসংগীত শুনে, আর শেষ করতেন লালনের গান দিয়ে। যে গানটির দুটি লাইন লেখার জন্য শরিয়তপুরে সঞ্জয় রক্ষিতকে জেলে যেতে হয়েছে, গাফফার ভাই প্রতিদিনই সেই গানটি শুনতেন, আমাকে বলতেন সেই গানটি গাইতে। আশির দশকে ড. সফিউল্লাহ নামক লন্ডনে কর্তৃব্যরত জাতিসংঘের এক কর্মকর্তা দেহত্যাগ করলে লন্ডনের মৌলভীগণ তার জানাজা পড়াতে অস্বীকার করেছিলেন; কারণ ড. সফিউল্লাহ প্রতিদিন সন্ধ্যায় তার বাড়িতে ধুপ জ্বেলে রবীন্দ্রসংগীত এবং কীর্তনের অনুষ্ঠান করতেন। তখন গাফফার ভাই-ই ড. সফিউল্লাহর জানাজা পড়িয়েছিলেন। ধর্মান্ধ মৌলভীদের সংকীর্ণ মানসিকতার প্রতিবাদ করেছিলেন।

বহুদিক বিবেচনায়ই গাফফার ভাই অনন্য। শুধু কাব্য প্রতিভাই নয়, মানবিক চিন্তা-চেতনায় আর একজন গাফফার চৌধুরীকে খুঁজে পাওয়া ভার। আজ দেশে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী অপশক্তি, ধর্ম-ব্যবসায়ীদের দল যেভাবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে তা দমন করার জন্য যে ধরনের ক্ষুরধার লেখনী প্রয়োজন, সেটির অভাব গাফফার ভাইয়ের মহা প্রস্থানের ক্ষণ থেকেই শুরু হয়েছে। এ বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন বঙ্গবন্ধুর আদর্শের এক অকুতোভয় সৈনিক। পঙ্গু স্ত্রী এবং চার সন্তান নিয়ে বিলেতে শুধু জীবিকা নির্বাহের জন্য তাকে কী ধরনের সংগ্রাম করতে হয়েছে, তা খুব কম মানুষই জানেন। এক সময় তাকে একটি মাছের দোকানে মাছ কাটার কাজ করতে হয়েছে। বিলেতের ইমিগ্রেশন আদালতগুলোতে তরজমাকারীর কাজ করতে হয়েছে, বিবিসি বাংলা বিভাগে বাহ্যিক ভাষ্যকার হিসেবে কাজ করে সংসার চালাতে হয়েছে। তারপরও তিনি কখনো কারও সঙ্গে আপোস করেননি। ক্ষমতাসীনরা বহু প্রলোভন দেখিয়ে তাকে দলভুক্ত করার চেষ্টা করেছে; কিন্তু বহু অনটন সত্ত্বেও তিনি লোভের কাছে পরাজিত হননি। তার দূরদৃষ্টি ছিল গ্রিক পূরাণের ফিনিক্স পাখির মতোই প্রখর। গোটা পৃথিবী জানার বহু আগেই তিনি তার গভীর দূরদৃষ্টি প্রয়োগ করে জানতে পেরেছিলেন যে, বঙ্গবন্ধু হত্যা ষড়যন্ত্রের মূল নায়ক ছিল খুনি জিয়াউর রহমান এবং মোশতাক। ১৯৭৬ সালে তিনি লন্ডন থেকে ‘বাংলার ডাক’ নামে যে পত্রিকাটি প্রকাশ করেছিলেন, গোটা বিশ্বে সেটি ছিল বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে প্রথম মুখপত্র। সেই পত্রিকায় ১৯৭৬ সালেই গাফফার ভাই রাখঢাক না রেখেই লিখেছিলেন- বঙ্গবন্ধুকে জিয়া-মোশতাকই হত্যা করেছে পাকিস্তানি প্রভুদের নির্দেশে, বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তানে পরিণত করার মানসে। ভয় বলে কোনো কথা গাফফার ভাইয়ের অভিধানে ছিল না। যা ন্যায়ভিত্তিক বলে গাফফার ভাই মনে করতেন, কোনো শক্তিই তাকে সে কথা প্রকাশ করা থেকে বিরত করতে পারত না। ২০০৪ সালে তিনি ‘পলাশী থেকে ধানমন্ডি’ নামক নাটকে জিয়া-মোশতাকদ্বয়কে বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল রূপকার হিসেবে চিহ্নিত করে যা লিখেছিলেন এবং প্রদর্শন করেছিলেন জনগণ সেটি দেখেও নিশ্চিত হয়েছিলেন যে, জিয়া-মোশতাকই বঙ্গবন্ধুর আসল খুনি।  মৃত্যুর ৬ মাস আগেই ডাক্তাররা তাকে বলে দিয়েছিলেন তিনি ৬ মাসের বেশি বাঁচবেন না। তা জেনেও তিনি সবাইকে বলতেন, তার বিদায়ের পর যেন অন্যরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং অসাম্প্রদায়িকতার ধারা অব্যাহত রাখার জন্য অবিশ্রান্তভাবে কাজ করে যায়, দেশে যেন তালেবানিতন্ত্র শিকড় গাড়তে না পারে। তিনি ছিলেন সত্যিকার অর্থে একজন জীবন্ত জ্ঞানকোষ। অতীতের বহু কিছুর ওপর তার পরিচিতি ছিল অসাধারণ। প্রয়াণের আগ দিয়ে তার প্রবল ইচ্ছা ছিল আত্মজীবনী লেখার। শুরুও করেছিলেন। কিন্তু কঠোর নিয়তি আর তা হতে দেয়নি।  আজ তার দ্বিতীয় প্রয়াণ দিবসে অনেক কথাই মনে পড়ছে। তিনি অমরত্বের বরপুত্র হিসেবে সবার মনে অনন্তকাল বেঁচে থাকবেন অসাম্প্রদায়িকতা, মানবতা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রেরণাদাতা হিসেবে। 

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে গঠিত ‘আবদুল গাফফার চৌধুরী স্মৃতি সংসদের’ আহ্বায়ক

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুয়েতের প্রতিনিধিদলের
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
সিরিজ আগুন ভোট বানচালের চেষ্টা হতে পারে
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
দলগুলোর মতপার্থক্য আছে, দূরত্ব নেই
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
পিআর আন্দোলন জামায়াতের প্রতারণা মন্তব্য নাহিদের
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
জামায়াতসহ আট দলের সমাবেশ ও মিছিল আজ
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
এখনো ঠিক হয়নি ফ্লাইট শিডিউল
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
অভ্যুত্থানের বিপরীতে বিএনপিকে দাঁড় করানোর অপচেষ্টা
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
ছাত্রদল নেতার রক্তাক্ত লাশ
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
শিক্ষকদের ভুখামিছিলে পুলিশের বাধা
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
দিনভর অচলাবস্থা চট্টগ্রাম বন্দরে
সর্বশেষ খবর
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল
৪৭ বার যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেঙেছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান
মোসাদ গুপ্তচরকে ফাঁসি দিল ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

৫ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ
সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ
শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?
ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর
রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা
রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সমনেই আটকে আছে বিচার
সমনেই আটকে আছে বিচার

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা
অনৈতিক নিয়োগে ক্ষতি ৩০ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড
নাইটের সেঞ্চুরিতে শেষ চারে ইংল্যান্ড

মাঠে ময়দানে

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী
শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী

প্রাণের ক্যাম্পাস

আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স
আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া
কুমিল্লায় সংঘর্ষ অস্ত্রের মহড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম
পাখির অভয়ারণ্য কানাইপুকুর গ্রাম

নগর জীবন