শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মে, ২০২৪

স্মরণ

তুমি রবে সরবে হৃদয়ে মম

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
তুমি রবে সরবে হৃদয়ে মম

কবিগুরু আজ বেঁচে থাকলে প্রয়াত আবদুুল গাফ্ফার চৌধুরীকে নিয়ে লিখতে গেলে কবিতার ভাষায় কিঞ্চিত পরিবর্তন এনে, এমনটাই লিখতেন। এ ঘাত-প্রতিঘাতের পৃথিবী ছেড়ে চলে গেলেও তিনি সবার মনেই বিরাজ করছেন, তবে নীরবে নয়, বরং সরবে। জীবিতাবস্থায় তিনি যেমন সরব ছিলেন সব কুসংস্কার, অন্যায়, নির্যাতন, সাম্প্রদায়িক হানাহানির বিরুদ্ধে, তার কোটি কোটি গুণগ্রাহী সেই সরব গাফফার ভাইকেই মনের গভীরে ধারণ করে আছেন। গাফফার ভাইয়ের সারা জীবনের অন্যতম ব্রত ছিল সাম্প্রদায়িকতার মূল উৎপাটন। তার প্রাথমিক শিক্ষা মাদরাসায় হয়েছিল বলে ধর্মান্ধদের চিহ্নিত করতে, তাদের পরিকল্পনা বুঝে নিতে গাফফার ভাইকে বেগ পেতে হতো না। মাদরাসায় শিক্ষাপ্রাপ্ত হওয়ার কারণে তিনি জানতেন কোনো ধর্মই বিভেদ আর হানাহানি সমর্থন করে না, বরং সম্প্রীতির বাণীই হচ্ছে সব ধর্মের মূল প্রতিপাদ্য। তিনি জানতেন আজ ওয়াজের নামে কিছু অর্থলোভী তথাকথিত হুজুর ধর্মের ভিত্তিতে বিভেদ, হিংসা, ঘৃণা, জিঘাংসা প্রসারের যে কথা বলে বেড়াচ্ছে, অর্থের বিনিময়ে তা কখনো ইসলাম ধর্মের কথা নয়। এরা ধর্মকে বিক্রি করে নিজেদের জন্য গড়ে তুলছে সম্পদের পাহাড়।

এসব কারণে অসাম্প্রদায়িক চেতনায় উদ্বুদ্ধ জনগণ গাফফার ভাইয়ের অনুপস্থিতি তিলে তিলে অনুভব করছেন। কদিন আগে মহর্ষী লালন শাহের একটি অতি জনপ্রিয় গানের দুটি লাইন লেখার কারণে সনাতনি ধর্মের এক লেখককে কারাবাস করতে হয়েছে। ধর্মান্ধ দানবের দল তার বাড়ি আক্রমণ করেছে। অথচ লালনের লেখা বহু বাউল গানের মধ্যে অসাম্প্রদায়িকতার যে নিরঙ্কুশ বাণী রয়েছে, এ গানটি তার অন্যতম, যেটি হলো- ‘সব লোকে কয় লালন কি জাত সংসারে।’ এ গান দ্বারা লালন বলেছেন, কোনো মানুষকে জাতের পরিচয় দিয়ে চিহ্নিত করা মহা পংকিলতা। লালন আরও লিখেছেন- ‘যদি সুন্নত দিলে হয় মুসলমান, নারীর তবে হয় কি বিধান।’ এ লাইন দুটো লেখার কারণেই তাকে জেলে যেতে হয়েছে। এটি নাকি কারও কারও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেছে। হায়রে ধর্মীয় অনুভূতি! যে সব পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেছে তারা নিশ্চিতভাবে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন, কেননা এটি লেখার জন্য ৫৪ ধারায় গ্রেফতার আইনের খেলাপ। বেআইনি আটক আমাদের আইনে শাস্তিযোগ্য। তাছাড়া যেসব ধর্মান্ধ সন্ত্রাসী সঞ্জয়কে আক্রমণ করার জন্য জড়ো হয়ে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছিল, পুলিশ তাদের গ্রেফতার না করে তাদের ওপর আইন দ্বারা অর্পিত দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছিল। তারা আক্রমণকারীদের গ্রেফতার না করে বরং ভুক্তভোগীকে গ্রেফতার করে শুধু বেআইনিই নয়, একটি চরম নিন্দনীয় কাজ করেছেন। আজ গাফফার ভাই জীবিত থাকলে এ ঘটনার প্রতিবাদে দুনিয়াভর তোলপাড় শুরু করতেন। অন্যান্য গানসহ এ অমর কবিতাটি লালনকে অনন্য উচ্চতায় স্থান করে দিয়েছে। গোটা বিশ্বে আজ তিনি মানবতার অন্যতম প্রতিভাবান দার্শনিক হিসেবে পরিচিত। বিদেশ থেকে বহু জ্ঞানপিপাসু লালনের দরগায় শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আসেন। গাফফার ভাই যেমন কবিগুরুর কবিতা/গানের ভক্ত ছিলেন, তেমনি ভক্ত ছিলেন বাউল দর্শনের। তিনি লালন সাঁইজি, শাহ আবদুল করিম প্রমুখ বাউল কবিকে গভীরভাবে শ্রদ্ধা করতেন। তার দিন শুরু হতো রবীন্দ্রসংগীত শুনে, আর শেষ করতেন লালনের গান দিয়ে। যে গানটির দুটি লাইন লেখার জন্য শরিয়তপুরে সঞ্জয় রক্ষিতকে জেলে যেতে হয়েছে, গাফফার ভাই প্রতিদিনই সেই গানটি শুনতেন, আমাকে বলতেন সেই গানটি গাইতে। আশির দশকে ড. সফিউল্লাহ নামক লন্ডনে কর্তৃব্যরত জাতিসংঘের এক কর্মকর্তা দেহত্যাগ করলে লন্ডনের মৌলভীগণ তার জানাজা পড়াতে অস্বীকার করেছিলেন; কারণ ড. সফিউল্লাহ প্রতিদিন সন্ধ্যায় তার বাড়িতে ধুপ জ্বেলে রবীন্দ্রসংগীত এবং কীর্তনের অনুষ্ঠান করতেন। তখন গাফফার ভাই-ই ড. সফিউল্লাহর জানাজা পড়িয়েছিলেন। ধর্মান্ধ মৌলভীদের সংকীর্ণ মানসিকতার প্রতিবাদ করেছিলেন।

বহুদিক বিবেচনায়ই গাফফার ভাই অনন্য। শুধু কাব্য প্রতিভাই নয়, মানবিক চিন্তা-চেতনায় আর একজন গাফফার চৌধুরীকে খুঁজে পাওয়া ভার। আজ দেশে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী অপশক্তি, ধর্ম-ব্যবসায়ীদের দল যেভাবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে তা দমন করার জন্য যে ধরনের ক্ষুরধার লেখনী প্রয়োজন, সেটির অভাব গাফফার ভাইয়ের মহা প্রস্থানের ক্ষণ থেকেই শুরু হয়েছে। এ বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন বঙ্গবন্ধুর আদর্শের এক অকুতোভয় সৈনিক। পঙ্গু স্ত্রী এবং চার সন্তান নিয়ে বিলেতে শুধু জীবিকা নির্বাহের জন্য তাকে কী ধরনের সংগ্রাম করতে হয়েছে, তা খুব কম মানুষই জানেন। এক সময় তাকে একটি মাছের দোকানে মাছ কাটার কাজ করতে হয়েছে। বিলেতের ইমিগ্রেশন আদালতগুলোতে তরজমাকারীর কাজ করতে হয়েছে, বিবিসি বাংলা বিভাগে বাহ্যিক ভাষ্যকার হিসেবে কাজ করে সংসার চালাতে হয়েছে। তারপরও তিনি কখনো কারও সঙ্গে আপোস করেননি। ক্ষমতাসীনরা বহু প্রলোভন দেখিয়ে তাকে দলভুক্ত করার চেষ্টা করেছে; কিন্তু বহু অনটন সত্ত্বেও তিনি লোভের কাছে পরাজিত হননি। তার দূরদৃষ্টি ছিল গ্রিক পূরাণের ফিনিক্স পাখির মতোই প্রখর। গোটা পৃথিবী জানার বহু আগেই তিনি তার গভীর দূরদৃষ্টি প্রয়োগ করে জানতে পেরেছিলেন যে, বঙ্গবন্ধু হত্যা ষড়যন্ত্রের মূল নায়ক ছিল খুনি জিয়াউর রহমান এবং মোশতাক। ১৯৭৬ সালে তিনি লন্ডন থেকে ‘বাংলার ডাক’ নামে যে পত্রিকাটি প্রকাশ করেছিলেন, গোটা বিশ্বে সেটি ছিল বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে প্রথম মুখপত্র। সেই পত্রিকায় ১৯৭৬ সালেই গাফফার ভাই রাখঢাক না রেখেই লিখেছিলেন- বঙ্গবন্ধুকে জিয়া-মোশতাকই হত্যা করেছে পাকিস্তানি প্রভুদের নির্দেশে, বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তানে পরিণত করার মানসে। ভয় বলে কোনো কথা গাফফার ভাইয়ের অভিধানে ছিল না। যা ন্যায়ভিত্তিক বলে গাফফার ভাই মনে করতেন, কোনো শক্তিই তাকে সে কথা প্রকাশ করা থেকে বিরত করতে পারত না। ২০০৪ সালে তিনি ‘পলাশী থেকে ধানমন্ডি’ নামক নাটকে জিয়া-মোশতাকদ্বয়কে বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল রূপকার হিসেবে চিহ্নিত করে যা লিখেছিলেন এবং প্রদর্শন করেছিলেন জনগণ সেটি দেখেও নিশ্চিত হয়েছিলেন যে, জিয়া-মোশতাকই বঙ্গবন্ধুর আসল খুনি।  মৃত্যুর ৬ মাস আগেই ডাক্তাররা তাকে বলে দিয়েছিলেন তিনি ৬ মাসের বেশি বাঁচবেন না। তা জেনেও তিনি সবাইকে বলতেন, তার বিদায়ের পর যেন অন্যরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং অসাম্প্রদায়িকতার ধারা অব্যাহত রাখার জন্য অবিশ্রান্তভাবে কাজ করে যায়, দেশে যেন তালেবানিতন্ত্র শিকড় গাড়তে না পারে। তিনি ছিলেন সত্যিকার অর্থে একজন জীবন্ত জ্ঞানকোষ। অতীতের বহু কিছুর ওপর তার পরিচিতি ছিল অসাধারণ। প্রয়াণের আগ দিয়ে তার প্রবল ইচ্ছা ছিল আত্মজীবনী লেখার। শুরুও করেছিলেন। কিন্তু কঠোর নিয়তি আর তা হতে দেয়নি।  আজ তার দ্বিতীয় প্রয়াণ দিবসে অনেক কথাই মনে পড়ছে। তিনি অমরত্বের বরপুত্র হিসেবে সবার মনে অনন্তকাল বেঁচে থাকবেন অসাম্প্রদায়িকতা, মানবতা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রেরণাদাতা হিসেবে। 

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে গঠিত ‘আবদুল গাফফার চৌধুরী স্মৃতি সংসদের’ আহ্বায়ক

এই বিভাগের আরও খবর
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ভারতকে আনুষ্ঠানিক চিঠি
হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ভারতকে আনুষ্ঠানিক চিঠি
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়া এভারকেয়ারে
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য খালেদা জিয়া এভারকেয়ারে
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শেখ হাসিনা জয় পুতুলের বিরুদ্ধে রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা জয় পুতুলের বিরুদ্ধে রায় ২৭ নভেম্বর
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৫৩ সেকেন্ড আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

১৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩০ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি
সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি

মাঠে ময়দানে

‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’
‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’

পূর্ব-পশ্চিম

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে