শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৯ মে, ২০২৪

স্মরণ

তুমি রবে সরবে হৃদয়ে মম

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
প্রিন্ট ভার্সন
তুমি রবে সরবে হৃদয়ে মম

কবিগুরু আজ বেঁচে থাকলে প্রয়াত আবদুুল গাফ্ফার চৌধুরীকে নিয়ে লিখতে গেলে কবিতার ভাষায় কিঞ্চিত পরিবর্তন এনে, এমনটাই লিখতেন। এ ঘাত-প্রতিঘাতের পৃথিবী ছেড়ে চলে গেলেও তিনি সবার মনেই বিরাজ করছেন, তবে নীরবে নয়, বরং সরবে। জীবিতাবস্থায় তিনি যেমন সরব ছিলেন সব কুসংস্কার, অন্যায়, নির্যাতন, সাম্প্রদায়িক হানাহানির বিরুদ্ধে, তার কোটি কোটি গুণগ্রাহী সেই সরব গাফফার ভাইকেই মনের গভীরে ধারণ করে আছেন। গাফফার ভাইয়ের সারা জীবনের অন্যতম ব্রত ছিল সাম্প্রদায়িকতার মূল উৎপাটন। তার প্রাথমিক শিক্ষা মাদরাসায় হয়েছিল বলে ধর্মান্ধদের চিহ্নিত করতে, তাদের পরিকল্পনা বুঝে নিতে গাফফার ভাইকে বেগ পেতে হতো না। মাদরাসায় শিক্ষাপ্রাপ্ত হওয়ার কারণে তিনি জানতেন কোনো ধর্মই বিভেদ আর হানাহানি সমর্থন করে না, বরং সম্প্রীতির বাণীই হচ্ছে সব ধর্মের মূল প্রতিপাদ্য। তিনি জানতেন আজ ওয়াজের নামে কিছু অর্থলোভী তথাকথিত হুজুর ধর্মের ভিত্তিতে বিভেদ, হিংসা, ঘৃণা, জিঘাংসা প্রসারের যে কথা বলে বেড়াচ্ছে, অর্থের বিনিময়ে তা কখনো ইসলাম ধর্মের কথা নয়। এরা ধর্মকে বিক্রি করে নিজেদের জন্য গড়ে তুলছে সম্পদের পাহাড়।

এসব কারণে অসাম্প্রদায়িক চেতনায় উদ্বুদ্ধ জনগণ গাফফার ভাইয়ের অনুপস্থিতি তিলে তিলে অনুভব করছেন। কদিন আগে মহর্ষী লালন শাহের একটি অতি জনপ্রিয় গানের দুটি লাইন লেখার কারণে সনাতনি ধর্মের এক লেখককে কারাবাস করতে হয়েছে। ধর্মান্ধ দানবের দল তার বাড়ি আক্রমণ করেছে। অথচ লালনের লেখা বহু বাউল গানের মধ্যে অসাম্প্রদায়িকতার যে নিরঙ্কুশ বাণী রয়েছে, এ গানটি তার অন্যতম, যেটি হলো- ‘সব লোকে কয় লালন কি জাত সংসারে।’ এ গান দ্বারা লালন বলেছেন, কোনো মানুষকে জাতের পরিচয় দিয়ে চিহ্নিত করা মহা পংকিলতা। লালন আরও লিখেছেন- ‘যদি সুন্নত দিলে হয় মুসলমান, নারীর তবে হয় কি বিধান।’ এ লাইন দুটো লেখার কারণেই তাকে জেলে যেতে হয়েছে। এটি নাকি কারও কারও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করেছে। হায়রে ধর্মীয় অনুভূতি! যে সব পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেছে তারা নিশ্চিতভাবে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন, কেননা এটি লেখার জন্য ৫৪ ধারায় গ্রেফতার আইনের খেলাপ। বেআইনি আটক আমাদের আইনে শাস্তিযোগ্য। তাছাড়া যেসব ধর্মান্ধ সন্ত্রাসী সঞ্জয়কে আক্রমণ করার জন্য জড়ো হয়ে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছিল, পুলিশ তাদের গ্রেফতার না করে তাদের ওপর আইন দ্বারা অর্পিত দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হয়েছিল। তারা আক্রমণকারীদের গ্রেফতার না করে বরং ভুক্তভোগীকে গ্রেফতার করে শুধু বেআইনিই নয়, একটি চরম নিন্দনীয় কাজ করেছেন। আজ গাফফার ভাই জীবিত থাকলে এ ঘটনার প্রতিবাদে দুনিয়াভর তোলপাড় শুরু করতেন। অন্যান্য গানসহ এ অমর কবিতাটি লালনকে অনন্য উচ্চতায় স্থান করে দিয়েছে। গোটা বিশ্বে আজ তিনি মানবতার অন্যতম প্রতিভাবান দার্শনিক হিসেবে পরিচিত। বিদেশ থেকে বহু জ্ঞানপিপাসু লালনের দরগায় শ্রদ্ধা নিবেদন করতে আসেন। গাফফার ভাই যেমন কবিগুরুর কবিতা/গানের ভক্ত ছিলেন, তেমনি ভক্ত ছিলেন বাউল দর্শনের। তিনি লালন সাঁইজি, শাহ আবদুল করিম প্রমুখ বাউল কবিকে গভীরভাবে শ্রদ্ধা করতেন। তার দিন শুরু হতো রবীন্দ্রসংগীত শুনে, আর শেষ করতেন লালনের গান দিয়ে। যে গানটির দুটি লাইন লেখার জন্য শরিয়তপুরে সঞ্জয় রক্ষিতকে জেলে যেতে হয়েছে, গাফফার ভাই প্রতিদিনই সেই গানটি শুনতেন, আমাকে বলতেন সেই গানটি গাইতে। আশির দশকে ড. সফিউল্লাহ নামক লন্ডনে কর্তৃব্যরত জাতিসংঘের এক কর্মকর্তা দেহত্যাগ করলে লন্ডনের মৌলভীগণ তার জানাজা পড়াতে অস্বীকার করেছিলেন; কারণ ড. সফিউল্লাহ প্রতিদিন সন্ধ্যায় তার বাড়িতে ধুপ জ্বেলে রবীন্দ্রসংগীত এবং কীর্তনের অনুষ্ঠান করতেন। তখন গাফফার ভাই-ই ড. সফিউল্লাহর জানাজা পড়িয়েছিলেন। ধর্মান্ধ মৌলভীদের সংকীর্ণ মানসিকতার প্রতিবাদ করেছিলেন।

বহুদিক বিবেচনায়ই গাফফার ভাই অনন্য। শুধু কাব্য প্রতিভাই নয়, মানবিক চিন্তা-চেতনায় আর একজন গাফফার চৌধুরীকে খুঁজে পাওয়া ভার। আজ দেশে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী অপশক্তি, ধর্ম-ব্যবসায়ীদের দল যেভাবে মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে তা দমন করার জন্য যে ধরনের ক্ষুরধার লেখনী প্রয়োজন, সেটির অভাব গাফফার ভাইয়ের মহা প্রস্থানের ক্ষণ থেকেই শুরু হয়েছে। এ বীর মুক্তিযোদ্ধা ছিলেন বঙ্গবন্ধুর আদর্শের এক অকুতোভয় সৈনিক। পঙ্গু স্ত্রী এবং চার সন্তান নিয়ে বিলেতে শুধু জীবিকা নির্বাহের জন্য তাকে কী ধরনের সংগ্রাম করতে হয়েছে, তা খুব কম মানুষই জানেন। এক সময় তাকে একটি মাছের দোকানে মাছ কাটার কাজ করতে হয়েছে। বিলেতের ইমিগ্রেশন আদালতগুলোতে তরজমাকারীর কাজ করতে হয়েছে, বিবিসি বাংলা বিভাগে বাহ্যিক ভাষ্যকার হিসেবে কাজ করে সংসার চালাতে হয়েছে। তারপরও তিনি কখনো কারও সঙ্গে আপোস করেননি। ক্ষমতাসীনরা বহু প্রলোভন দেখিয়ে তাকে দলভুক্ত করার চেষ্টা করেছে; কিন্তু বহু অনটন সত্ত্বেও তিনি লোভের কাছে পরাজিত হননি। তার দূরদৃষ্টি ছিল গ্রিক পূরাণের ফিনিক্স পাখির মতোই প্রখর। গোটা পৃথিবী জানার বহু আগেই তিনি তার গভীর দূরদৃষ্টি প্রয়োগ করে জানতে পেরেছিলেন যে, বঙ্গবন্ধু হত্যা ষড়যন্ত্রের মূল নায়ক ছিল খুনি জিয়াউর রহমান এবং মোশতাক। ১৯৭৬ সালে তিনি লন্ডন থেকে ‘বাংলার ডাক’ নামে যে পত্রিকাটি প্রকাশ করেছিলেন, গোটা বিশ্বে সেটি ছিল বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রতিবাদে প্রথম মুখপত্র। সেই পত্রিকায় ১৯৭৬ সালেই গাফফার ভাই রাখঢাক না রেখেই লিখেছিলেন- বঙ্গবন্ধুকে জিয়া-মোশতাকই হত্যা করেছে পাকিস্তানি প্রভুদের নির্দেশে, বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তানে পরিণত করার মানসে। ভয় বলে কোনো কথা গাফফার ভাইয়ের অভিধানে ছিল না। যা ন্যায়ভিত্তিক বলে গাফফার ভাই মনে করতেন, কোনো শক্তিই তাকে সে কথা প্রকাশ করা থেকে বিরত করতে পারত না। ২০০৪ সালে তিনি ‘পলাশী থেকে ধানমন্ডি’ নামক নাটকে জিয়া-মোশতাকদ্বয়কে বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল রূপকার হিসেবে চিহ্নিত করে যা লিখেছিলেন এবং প্রদর্শন করেছিলেন জনগণ সেটি দেখেও নিশ্চিত হয়েছিলেন যে, জিয়া-মোশতাকই বঙ্গবন্ধুর আসল খুনি।  মৃত্যুর ৬ মাস আগেই ডাক্তাররা তাকে বলে দিয়েছিলেন তিনি ৬ মাসের বেশি বাঁচবেন না। তা জেনেও তিনি সবাইকে বলতেন, তার বিদায়ের পর যেন অন্যরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা এবং অসাম্প্রদায়িকতার ধারা অব্যাহত রাখার জন্য অবিশ্রান্তভাবে কাজ করে যায়, দেশে যেন তালেবানিতন্ত্র শিকড় গাড়তে না পারে। তিনি ছিলেন সত্যিকার অর্থে একজন জীবন্ত জ্ঞানকোষ। অতীতের বহু কিছুর ওপর তার পরিচিতি ছিল অসাধারণ। প্রয়াণের আগ দিয়ে তার প্রবল ইচ্ছা ছিল আত্মজীবনী লেখার। শুরুও করেছিলেন। কিন্তু কঠোর নিয়তি আর তা হতে দেয়নি।  আজ তার দ্বিতীয় প্রয়াণ দিবসে অনেক কথাই মনে পড়ছে। তিনি অমরত্বের বরপুত্র হিসেবে সবার মনে অনন্তকাল বেঁচে থাকবেন অসাম্প্রদায়িকতা, মানবতা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার প্রেরণাদাতা হিসেবে। 

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি এবং প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে গঠিত ‘আবদুল গাফফার চৌধুরী স্মৃতি সংসদের’ আহ্বায়ক

এই বিভাগের আরও খবর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
চুক্তি বাতিল দাবিতে বাম গণতান্ত্রিক জোটের বিক্ষোভ
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
ঢাকায় ব্যস্ত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
এভারকেয়ারে ভর্তি হলেন খালেদা জিয়া
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
আসনের জন্য কারও সঙ্গে সমঝোতা নয়
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
প্রার্থীদের বিদেশের সম্পদ বিবরণীও দিতে হবে
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
ভোটের আগে আইনশৃঙ্খলা অবনতির আশঙ্কা নেই
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
ইমামদের এই সমাজের দায়িত্ব নিতে হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
আনুষ্ঠানিক অভিযোগ গঠন শুনানি ৩ ও ৭ ডিসেম্বর
সর্বশেষ খবর
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
সোমবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

এই মাত্র | নগর জীবন

নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা
নির্বাচনের পর গাম্বিয়ায় পালিয়েছেন ক্যামেরুনের বিরোধী নেতা

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড
ইসরায়েল-পশ্চিমাদের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি, হুথি আদালতে ১৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব
কানাডায় শীতকালীন পিঠা উৎসব

১৯ মিনিট আগে | পরবাস

আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ
আগুনে আরও একবার ঘি ঢাললেন রিয়ালের সভাপতি পেরেজ

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে ১৭ হাজার ৯০০ প্রবাসীর নিবন্ধন

৪২ মিনিট আগে | পরবাস

ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প
ইউক্রেনকে ফের ‘অকৃতজ্ঞ’ বললেন ট্রাম্প

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে
নিকট ভবিষ্যতে বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কা রয়েছে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন

৫৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!
বৈঠকের পরও ট্রাম্পকে ফ্যাসিস্ট মনে করেন মামদানি!

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের
প্রধান বিচারপতিকে সহযোগিতার আশ্বাস কমনওয়েলথ মহাসচিবের

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মির্জা ফখরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’
আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল
হিজবুল্লাহর শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যা করল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৪ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প
ঈমানদার ও ঈমানহীনদের চোখে ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট
যুদ্ধবিরতির পরও গাজায় খাদ্যের চরম সংকট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার
বার্লিনে দূতাবাসের উদ্যোগে পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধন বিষয়ক সেমিনার

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা
ভূমিকম্প প্রতিরোধে সহায়ক হতে পারে বিদেশি সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ
সস্তা অস্ত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের রূপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার
ভাত রান্নার আগে যে কাজ করলে বাড়বে না সুগার

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত
বনশ্রীতে ট্রাকের ধাক্কায় বৃদ্ধা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল
এজের হ্যাটট্রিকে টটেনহ্যামকে বিধ্বস্ত করল আর্সেনাল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি
শিক্ষার্থীদের বাড়ি পৌঁছে দিতে বিভাগীয় শহরে বাস দিল জবি

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত
শাহজাহান চৌধুরীকে গ্রেপ্তার দাবি বিএনপির, জামায়াত বলছে বক্তব্যটি ব্যক্তিগত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা
গাজায় ভয়ংকর কাণ্ড ঘটাচ্ছে মার্কিন ঠিকাদাররা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
বাগেরহাটে ৩ বান্ধবীকে শ্লীলতাহানি ও একজনকে ধর্ষণের অভিযোগে মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ
বাউলশিল্পীর ফাঁসি ও মুক্তির পাল্টাপাল্টি দাবিতে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত
সিলেটে লড়াই বিএনপি-জামায়াত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ
পা দিয়ে চেপে ধরে সিনহার মৃত্যু নিশ্চিত করেন প্রদীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে
শীত বিনোদন কেন হারিয়ে যাচ্ছে

শোবিজ

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র
ভূমিকম্পের ভয়াবহতা নিয়ে সেরা ৫ চলচ্চিত্র

শোবিজ

শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি
শাহজাহান চৌধুরীকে আইনের আওতায় আনুন : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে
ফেসবুকে পরিচয় ভালোবাসার টানে চীনের যুবক মুন্সিগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’
সালমার ‘বন্ধু কী মন্ত্রণা জানে রে’

শোবিজ

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর
স্বস্তির বার্তা দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ
ছোটপর্দায় প্রসেনজিৎ

শোবিজ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে
সুষ্ঠু নির্বাচনে ইসিকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা