শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪

সামরিক বাহিনীর জন্য রিফর্ম কমিশন গঠনের প্রস্তাব

কাজী সোহাগ
সামরিক বাহিনীর জন্য রিফর্ম কমিশন গঠনের প্রস্তাব

সামরিক বাহিনীর প্রয়োজনীয় সংস্কার সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করতে একটি ‘ডিফেন্স রিফর্ম কমিশন’ গঠনের প্রস্তাব করা হয়েছে। অধ্যাপক আলী রীয়াজের নেতৃত্বাধীন সংবিধান সংস্কার কমিশনে সশস্ত্র বাহিনীর প্রাক্তন সদস্যদের একটি ফোরাম ‘জাস্টিস ফর কমরেডস’ মঙ্গলবার এ প্রস্তাব জমা দিয়েছে। প্রস্তাবে বিদ্যমান সংবিধানে থাকা ৪৫ অনুচ্ছেদসহ সংশ্লিষ্ট ধারা আমূল সংস্কারের দাবি জানানো হয়েছে। সংবিধানের ওই অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘কোন শৃঙ্খলা-বাহিনীর সদস্য-সম্পর্কিত কোন শৃঙ্খলামূলক আইনের যে কোন বিধান উক্ত সদস্যদের যথাযথ কর্তব্যপালন বা উক্ত বাহিনীতে শৃঙ্খলা রক্ষা নিশ্চিত করিবার উদ্দেশ্যে প্রণীত বিধান বলিয়া অনুরূপ বিধানের ক্ষেত্রে এই ভাগের কোন কিছুই প্রযোজ্য হইবে না।’ এতে সেনাবাহিনীতে মানবাধিকার লঙ্ঘনের পুনরাবৃত্তি বন্ধ হবে। আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব হস্তান্তরকালে উপস্থিতি ছিলেন ব্রিগেডিয়ার (অব.) জেনারেল মোহাম্মদ হাসান নাসির, লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) হাসিনুর রহমান বীরপ্রতীক, লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) মুস্তাফিজুর রহমান ও কমান্ডার (বিএন, অব.) নেসার আহমেদ জুলিয়াস। উচ্চ আদালতের একজন বিচারপতির নেতৃত্বধীন ‘ডিফেন্স রিফর্ম কমিশনে’ মানবাধিকার কর্মী, সামরিক বাহিনীর কর্মকর্তা ও অবসরপ্রাপ্ত সামরিক কর্মকর্তা থাকবেন বলে প্রস্তাবে উল্লেখ করা হয়। চার পৃষ্ঠার লিখিত প্রস্তাবে কেন সামরিক আইন সংস্কার করা প্রয়োজন সেসবের যুক্তি তুলে ধরা হয়। পাশাপাশি অতীতে সামরিক বাহিনীর সদস্যদের ওপর ঘটে যাওয়া অবিচারের প্রসঙ্গ তোলা হয়েছে। লিখিত প্রস্তাবে সামরিক বাহিনীর জন্য সংবিধানে সুনির্দিষ্ট ৬টি বিষয়ের ওপর সংস্কারের প্রস্তাব দেওয়া হয়।

৪৫ অনুচ্ছেদের পর্যালোচনা : প্রস্তাবে বলা হয়, সংবিধানের ৪৫ অনুচ্ছেদের সংশোধন করে সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের সামরিক সিদ্ধান্তগুলোর বিচারিক পর্যালোচনার জন্য উচ্চ আদালতে প্রবেশাধিকারের সুযোগ দিতে হবে। এতে বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক মান ও প্রথার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়ে উঠবে। পাশাপাশি অবিচার ও মানবাধিকার লঙ্ঘনের পুনরাবৃত্তি বন্ধ হবে। অন্যায়ভাবে বরখাস্ত, পদত্যাগে বা অবসর নিতে বাধ্য করা সামরিক কর্মীদের পুনর্বহাল করা, তাদের উপযুক্ত পদমর্যাদায় উন্নীত করা, সম্পূর্ণ আর্থিক এবং অন্যান্য সুবিধাসহ অথবা পূর্ণ সম্মান এবং অন্যান্য সরকারি চাকরির প্রথা অনুযায়ী সুবিধাসহ অবসর নেওয়ার সুযোগ পুনঃস্থাপন করতে হবে। সদস্যদের যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ সরকারি পদে সংহত করতে হবে। এর মধ্যে আছে, সশস্ত্র বাহিনী কল্যাণ সংস্থা (এসকেএস), আর্মি ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, জাতীয় ও বাহিনীগত গোয়েন্দা সংস্থা, দুর্নীতি দমন কমিশন, ভূমি ও সমুদ্রবন্দর কর্তৃপক্ষ, করপোরেশন ও বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের অধীন স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান, গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, কাস্টমস এবং ভ্যাট কর্তৃপক্ষ ইত্যাদি। সক্রিয় সেবা থেকে সামরিক অফিসারদের অসামরিক এবং ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে নিযুক্ত করার প্রয়োজনীয়তাকে একটি স্বাধীন সংস্কার কমিশনের মাধ্যমে বিস্তারিত পর্যালোচনা করা প্রয়োজন। কমিশন অবসরপ্রাপ্ত এবং সাবেক প্রতিরক্ষা অফিসারদের বৃহৎ শিক্ষিত ও অভিজ্ঞ গোষ্ঠীকে কম বয়সে সংহত করার সুযোগগুলোও পর্যালোচনা করতে পারে। এর ফলে সামরিক বাহিনী সামরিক মিশন এবং লক্ষ্যের পথে যে কোনো ধরনের বিভ্রান্তি থেকে মুক্ত থাকতে পারবে। ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগ/পাকিস্তান আমলের প্রাচীন সামরিক আইন, নিয়ম ও নির্দেশাবলি একটি স্বাধীন সংস্কার কমিশনের মাধ্যমে বিস্তারিত পর্যালোচনা এবং সংস্কার করাই সামরিক বিচার ব্যবস্থায় মতো স্বচ্ছতা এবং জবাবদিহি নিশ্চিত করতে পারে। যারা অবিচারের জন্য দায়ী এবং যাদের ফলে প্রশিক্ষিত জনবল ও সরকারি অর্থের ক্ষতি হয়েছে, তাদের পদমর্যাদা বা অবস্থান নির্বিশেষে অবশ্যই জবাবদিহির আওতায় আনতে হবে। এসব সংস্কারের যুক্তি তুলে ধরে প্রস্তাবে বলা হয়, ২০০৯ সাল থেকে বিগত শাসনামলে, বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর প্রায় ৩৫০-৪০০ কর্মকর্তা এবং ১ হাজার জন অন্যায়ভাবে বরখাস্ত, জোরপূর্বক পদত্যাগ/অবসর গ্রহণ, অতিরিক্ত শাস্তি এবং সামাজিক হয়রানিসহ অবিচারের শিকার হয়েছেন। এই কর্মগুলো প্রায়ই রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত লক্ষ্যবস্তুর ওপর ভিত্তি করে ছিল। এই ধরনের মামলা পরিচালনায় স্বচ্ছতার অভাব, একই অভিযুক্ত অপরাধের জন্য একাধিক কোর্ট-মার্শাল অন্তর্ভুক্ত এবং রায়ের যথেচ্ছ পরিবর্তন, ভুক্তভোগীদের জন্য উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিগত এবং পেশাগত দুর্ভোগের দিকে পরিচালিত করেছে। কর্মকর্তাসহ কেউ কেউ দীর্ঘস্থায়ী আর্থিক ক্ষতি এবং সামাজিক অবমাননার কারণে আত্মহত্যার পথ বেছে নিয়েছেন। রাজনীতিবিদ ও সংস্থাগুলোর প্রভাবে এসব অন্যায় সংগঠিত হয়েছে। এর মধ্যে ছিল, অন্যায্য বরখাস্ত, জোরপূর্বক পদত্যাগ/অবসর, অসামঞ্জস্যপূর্ণ শাস্তি, অধিকার ও সুযোগ-সুবিধার ওপর বেআইনি নিষেধাজ্ঞা আরোপ।

সংস্কার প্রস্তাব প্রসঙ্গে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ হাসান নাসির বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সামরিক বাহিনীকে শুধু পোশাক বা অস্ত্রশস্ত্রে আধুনিক করলে হবে না, আইনকেও সংস্কার করতে হবে। বর্তমানে সামরিক বাহিনী যে আইন অনুসরণ করে সেটা ব্রিটিশ আমলের। এসব আইনে কর্তৃত্ববাদ আছে, মানবাধিকার নেই। সামরিক বাহিনীর জন্য পিএনজি নামক শাস্তির বিধান রয়েছে, এটা অসম্পূর্ণ অবৈধ। তিনি বলেন, অনুচ্ছেদ ৪৫ এবং সামরিক বাহিনী সংশ্লিষ্ট ধারা সংস্কার অনিবার্য হয়ে পড়েছে। প্রয়োজনে এসব ধারা বাতিল করে নতুন করে করতে হবে। সংবিধান সংস্কার কমিশনের পক্ষ থেকে আমাদের দাবি ও প্রস্তাবগুলো সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে দেখা হবে বলে জানিয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
আমরা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ চাই
আমরা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ চাই
ভ্যাট প্রত্যাহার বৃদ্ধির প্রতিবাদে গণমিছিল
ভ্যাট প্রত্যাহার বৃদ্ধির প্রতিবাদে গণমিছিল
মেক্সিকো সীমান্তে ১০ হাজার সেনা চান ট্রাম্প
মেক্সিকো সীমান্তে ১০ হাজার সেনা চান ট্রাম্প
সুন্দর সুষ্ঠু নির্বাচন করতে অটল আছি
সুন্দর সুষ্ঠু নির্বাচন করতে অটল আছি
অধ্যাদেশ সংশোধন করুন
অধ্যাদেশ সংশোধন করুন
বাংলাদেশে ভোট নিয়ে আবারও ভারত যুক্তরাষ্ট্র আলাপ
বাংলাদেশে ভোট নিয়ে আবারও ভারত যুক্তরাষ্ট্র আলাপ
বিমান ও বিমানবন্দর নিয়ে ষড়যন্ত্র!
বিমান ও বিমানবন্দর নিয়ে ষড়যন্ত্র!
বার্বুডার নাগরিক জিয়া, ব্যাংকে ১২০ কোটির লেনদেন
বার্বুডার নাগরিক জিয়া, ব্যাংকে ১২০ কোটির লেনদেন
জুলাই নৃশংসতার প্রতিবেদন প্রকাশ ফেব্রুয়ারিতে
জুলাই নৃশংসতার প্রতিবেদন প্রকাশ ফেব্রুয়ারিতে
ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
বাংলাদেশে সমুদ্রবন্দর নির্মাণে আগ্রহ ডিপি ওয়ার্ল্ডের
বাংলাদেশে সমুদ্রবন্দর নির্মাণে আগ্রহ ডিপি ওয়ার্ল্ডের
ইসলামের বিরুদ্ধে ‘প্রথম আলো’ গোষ্ঠীর অপতৎপরতা
ইসলামের বিরুদ্ধে ‘প্রথম আলো’ গোষ্ঠীর অপতৎপরতা
সর্বশেষ খবর
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় নারীদের আগাম সন্তান জন্মদানের হিড়িক
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় নারীদের আগাম সন্তান জন্মদানের হিড়িক

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আমরা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ চাই : জামায়াত আমির
আমরা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ চাই : জামায়াত আমির

৫ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ছেলের হাতে বাবা খুন, ১০ মাস পর রহস্য উদঘাটন
ছেলের হাতে বাবা খুন, ১০ মাস পর রহস্য উদঘাটন

৫ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

জবিতে বুলিং-র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে উপাচার্যের জিরো টলারেন্স ঘোষণা
জবিতে বুলিং-র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে উপাচার্যের জিরো টলারেন্স ঘোষণা

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির চারুকলা ও আইবিএ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
ঢাবির চারুকলা ও আইবিএ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেষ ওভারে ছক্কায় খুলনার জয়
শেষ ওভারে ছক্কায় খুলনার জয়

৬ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী রবিবার গুলশান-২ এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ
আগামী রবিবার গুলশান-২ এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ইথিওপিয়ায় বাস উল্টে নিহত ২৫
ইথিওপিয়ায় বাস উল্টে নিহত ২৫

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ন্যানোটেকনোলজি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ন্যানোটেকনোলজি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৭ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবির সাবেক শিক্ষার্থীদের থেকে শিক্ষক নিয়োগের দাবি
জবির সাবেক শিক্ষার্থীদের থেকে শিক্ষক নিয়োগের দাবি

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নিরপেক্ষ সরকারের নামে আরেকটি ১/১১ চাচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
বিএনপি নিরপেক্ষ সরকারের নামে আরেকটি ১/১১ চাচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

গণফোরাম থেকে মহিউদ্দিন আবদুল কাদিরের পদত্যাগ
গণফোরাম থেকে মহিউদ্দিন আবদুল কাদিরের পদত্যাগ

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভুয়া তথ্য প্রতিরোধে মেটাকে পদক্ষেপ নিতে বললেন ড. ইউনূস
ফেসবুকে ভুয়া তথ্য প্রতিরোধে মেটাকে পদক্ষেপ নিতে বললেন ড. ইউনূস

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় সাংবাদিকের বাড়িতে দুর্ধর্ষ চুরি
বগুড়ায় সাংবাদিকের বাড়িতে দুর্ধর্ষ চুরি

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের জন্য যেন আবারো রাজপথে নামতে না হয়: শামা ওবায়েদ
নির্বাচনের জন্য যেন আবারো রাজপথে নামতে না হয়: শামা ওবায়েদ

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সোনারগাঁয়ে শীতার্ত মানুষদের মাঝে কম্বল বিতরণ
সোনারগাঁয়ে শীতার্ত মানুষদের মাঝে কম্বল বিতরণ

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাটে ক্রীড়া প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠিত

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পরীক্ষা না দিয়েও ছাত্রলীগ নেত্রী উত্তীর্ণ, অভিযুক্ত শিক্ষককে অব্যাহতি
পরীক্ষা না দিয়েও ছাত্রলীগ নেত্রী উত্তীর্ণ, অভিযুক্ত শিক্ষককে অব্যাহতি

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেক্সিকো সীমান্তে সেনা মোতায়েনের নির্দেশ ট্রাম্পের
মেক্সিকো সীমান্তে সেনা মোতায়েনের নির্দেশ ট্রাম্পের

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলমান সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে 
গাজীপুরে বিএনপির জনসমাবেশ
চলমান সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে  গাজীপুরে বিএনপির জনসমাবেশ

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারের সঙ্গে সমঝোতা আলোচনা বাতিল করলেন ইমরান খান
সরকারের সঙ্গে সমঝোতা আলোচনা বাতিল করলেন ইমরান খান

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবীন্দ্র সৃষ্টিতে মুগ্ধতা ছড়ালো শিল্পীরা
রবীন্দ্র সৃষ্টিতে মুগ্ধতা ছড়ালো শিল্পীরা

৯ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জামায়াত ক্ষমতায় গেলে সুশাসন কায়েম করবে : হামিদ আযাদ
জামায়াত ক্ষমতায় গেলে সুশাসন কায়েম করবে : হামিদ আযাদ

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বরিশালে স্কুল ছাত্র হত্যায় মামলা
বরিশালে স্কুল ছাত্র হত্যায় মামলা

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে গোবিপ্রবি প্রশাসন
জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের ওপর হামলাকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে গোবিপ্রবি প্রশাসন

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণ নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না: শাহজাহান চৌধুরী
জনগণ নিয়ে ছিনিমিনি খেলতে দেওয়া হবে না: শাহজাহান চৌধুরী

৯ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউজিসির প্রতিনিধি দলের ডুয়েট পরিদর্শন
ইউজিসির প্রতিনিধি দলের ডুয়েট পরিদর্শন

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোনারগাঁয়ে কোকোর মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া ও কম্বল বিতরণ
সোনারগাঁয়ে কোকোর মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া ও কম্বল বিতরণ

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতির আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্তরা পেল ২৬ লাখ টাকা
হাতির আক্রমণে ক্ষতিগ্রস্তরা পেল ২৬ লাখ টাকা

৯ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
‘সরকার নিরপেক্ষ থাকতে না পারলে নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হবে’
‘সরকার নিরপেক্ষ থাকতে না পারলে নিরপেক্ষ সরকারের প্রয়োজন হবে’

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্কের নতুন প্রেমিকা কে এই শিভন জিলিস?
ইলন মাস্কের নতুন প্রেমিকা কে এই শিভন জিলিস?

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ বৈষম্যমূলক: সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতি
বিচারক নিয়োগ অধ্যাদেশ বৈষম্যমূলক: সুপ্রিম কোর্ট বার সভাপতি

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কোন কোন পণ্য ও সেবায় কত ভ্যাট কমলো
কোন কোন পণ্য ও সেবায় কত ভ্যাট কমলো

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠকে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে জয়শঙ্করের বৈঠকে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়াকে যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে, আমি থাকলে এটা শুরুই হতো না: ট্রাম্প
রাশিয়াকে যুদ্ধ বন্ধ করতে হবে, আমি থাকলে এটা শুরুই হতো না: ট্রাম্প

১৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধ হচ্ছে একের পর এক কারাখানা, অনিশ্চয়তায় কয়েক হাজার শ্রমিক
বন্ধ হচ্ছে একের পর এক কারাখানা, অনিশ্চয়তায় কয়েক হাজার শ্রমিক

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হলেন সেনাবাহিনী প্রধান
‘কর্নেল অব দি রেজিমেন্ট’ হিসেবে অভিষিক্ত হলেন সেনাবাহিনী প্রধান

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

১৬ বছর পর বিডিআরের ১৬৮ সদস্য কারামুক্ত
১৬ বছর পর বিডিআরের ১৬৮ সদস্য কারামুক্ত

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শীতলতম মাসে শীত কম কেন, কী বলছেন আবহাওয়াবিদরা
শীতলতম মাসে শীত কম কেন, কী বলছেন আবহাওয়াবিদরা

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পরীক্ষা না দিয়েও পাস নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেত্রী, তদন্ত কমিটি গঠন
পরীক্ষা না দিয়েও পাস নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেত্রী, তদন্ত কমিটি গঠন

১৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্ত্রীকে হত্যার পর প্রেসার কুকারে রান্না!
স্ত্রীকে হত্যার পর প্রেসার কুকারে রান্না!

১৩ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় জীবনে ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের তাৎপর্য অপরিসীম : তারেক রহমান
জাতীয় জীবনে ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থানের তাৎপর্য অপরিসীম : তারেক রহমান

১৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

হস্তক্ষেপ চেয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে এরিক এরশাদের চিঠি
হস্তক্ষেপ চেয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে এরিক এরশাদের চিঠি

১২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শামীম ওসমান ও তার ভাই-ছেলে-ভাতিজার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
শামীম ওসমান ও তার ভাই-ছেলে-ভাতিজার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

১৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পানামা খাল দখল করতে গিয়ে যে বিপদে পড়তে পারেন ট্রাম্প
পানামা খাল দখল করতে গিয়ে যে বিপদে পড়তে পারেন ট্রাম্প

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বোমা হামলার হুমকিতে বিমানবন্দরে তল্লাশি, মেলেনি কিছুই
আবারও বোমা হামলার হুমকিতে বিমানবন্দরে তল্লাশি, মেলেনি কিছুই

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রে বিপুল বিনিয়োগ করছে সৌদি
ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে যুক্তরাষ্ট্রে বিপুল বিনিয়োগ করছে সৌদি

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানহানির অভিযোগে সাইবার আইনে মামলা করলেন সারজিস আলম
মানহানির অভিযোগে সাইবার আইনে মামলা করলেন সারজিস আলম

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াত নেতা আজহারের রিভিউ শুনানি পেছাল
জামায়াত নেতা আজহারের রিভিউ শুনানি পেছাল

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সাহায্য স্থগিতে শঙ্কা
মার্কিন সাহায্য স্থগিতে শঙ্কা

১৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারখানা খোলার দাবিতে আগুন ভাঙচুর অবরোধ
কারখানা খোলার দাবিতে আগুন ভাঙচুর অবরোধ

২১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউ শুনানি ১৩ ফেব্রুয়ারি
রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের পদমর্যাদাক্রম নিয়ে রিভিউ শুনানি ১৩ ফেব্রুয়ারি

১৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যা : জাতিসংঘের তদন্ত প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারিতে
জুলাই গণহত্যা : জাতিসংঘের তদন্ত প্রতিবেদন ফেব্রুয়ারিতে

২০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বেক্সিমকোর বন্ধ কারখানা নিয়ে বিক্ষোভে উত্তাল শিল্পাঞ্চল
বেক্সিমকোর বন্ধ কারখানা নিয়ে বিক্ষোভে উত্তাল শিল্পাঞ্চল

২০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

মেক্সিকো সীমান্তে সেনা ও হেলিকপ্টার পাঠাচ্ছেন ট্রাম্প
মেক্সিকো সীমান্তে সেনা ও হেলিকপ্টার পাঠাচ্ছেন ট্রাম্প

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে ক্রিস্টিন লাগার্ডের সহায়তা চান ড. ইউনূস
পাচার হওয়া অর্থ ফিরিয়ে আনতে ক্রিস্টিন লাগার্ডের সহায়তা চান ড. ইউনূস

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামের আলোকে চলবে আগামীর বাংলাদেশ : মামুনুল হক
ইসলামের আলোকে চলবে আগামীর বাংলাদেশ : মামুনুল হক

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ফেব্রুয়ারির মধ্যে নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা: আখতার হোসেন
ফেব্রুয়ারির মধ্যে নতুন রাজনৈতিক দল ঘোষণা: আখতার হোসেন

১১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
নৌকা ডুবিয়ে লাপাত্তা তারা
নৌকা ডুবিয়ে লাপাত্তা তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্বুডার নাগরিক জিয়া, ব্যাংকে ১২০ কোটির লেনদেন
বার্বুডার নাগরিক জিয়া, ব্যাংকে ১২০ কোটির লেনদেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে কারখানা বাড়ছে বেকার
বন্ধ হচ্ছে কারখানা বাড়ছে বেকার

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো রহস্যে ঘেরা শাবনূর
এখনো রহস্যে ঘেরা শাবনূর

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

খুনি নিজেই খুন!
খুনি নিজেই খুন!

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দেশি কোচে শীর্ষ তিন
তিন দেশি কোচে শীর্ষ তিন

মাঠে ময়দানে

সিলেটে বাড়ি তৈরি বন্ধ দেড় বছর
সিলেটে বাড়ি তৈরি বন্ধ দেড় বছর

নগর জীবন

ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরকে থামাল রাজশাহী
রংপুরকে থামাল রাজশাহী

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে ভোট নিয়ে আবারও ভারত যুক্তরাষ্ট্র আলাপ
বাংলাদেশে ভোট নিয়ে আবারও ভারত যুক্তরাষ্ট্র আলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ উত্তপ্ত রাজনীতি
হঠাৎ উত্তপ্ত রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভূমিকম্পে কাঁপল ফিলিপাইন
ভূমিকম্পে কাঁপল ফিলিপাইন

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে সমুদ্রবন্দর নির্মাণে আগ্রহ ডিপি ওয়ার্ল্ডের
বাংলাদেশে সমুদ্রবন্দর নির্মাণে আগ্রহ ডিপি ওয়ার্ল্ডের

প্রথম পৃষ্ঠা

অধ্যাদেশ সংশোধন করুন
অধ্যাদেশ সংশোধন করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামের বিরুদ্ধে ‘প্রথম আলো’ গোষ্ঠীর অপতৎপরতা
ইসলামের বিরুদ্ধে ‘প্রথম আলো’ গোষ্ঠীর অপতৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া দিনে মেহজাবীন
বদলে যাওয়া দিনে মেহজাবীন

শোবিজ

ট্রাম্পের ফিরে আসা ও আমাদের আশা-নিরাশা
ট্রাম্পের ফিরে আসা ও আমাদের আশা-নিরাশা

সম্পাদকীয়

মুগ্ধতা ছড়ালেন মিম
মুগ্ধতা ছড়ালেন মিম

শোবিজ

জিতলেই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জিতলেই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

এক ব্যক্তি একাধিক  রিকশার মালিক হতে পারবেন না
এক ব্যক্তি একাধিক রিকশার মালিক হতে পারবেন না

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ এপ্রিলকে ‘বাংলা নববর্ষ’র দিন ঘোষণা
১৪ এপ্রিলকে ‘বাংলা নববর্ষ’র দিন ঘোষণা

নগর জীবন

চুরি হওয়া স্বর্ণ উদ্ধারে ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম
চুরি হওয়া স্বর্ণ উদ্ধারে ৭২ ঘণ্টার আলটিমেটাম

নগর জীবন

ম্যানসিটির হারের দিনে রিয়ালের জয়
ম্যানসিটির হারের দিনে রিয়ালের জয়

মাঠে ময়দানে

পেশাদার লিগে তিনবারের চ্যাম্পিয়ন শেখ জামাল
পেশাদার লিগে তিনবারের চ্যাম্পিয়ন শেখ জামাল

মাঠে ময়দানে

গ্রেপ্তার দাবি আদিবাসী স্বীকৃতি চাওয়াদের
গ্রেপ্তার দাবি আদিবাসী স্বীকৃতি চাওয়াদের

নগর জীবন

ভোরের কাগজ খুলে দেওয়ার দাবিতে অবস্থান সাংবাদিকদের
ভোরের কাগজ খুলে দেওয়ার দাবিতে অবস্থান সাংবাদিকদের

নগর জীবন

দুদকের মামলায় কারাগারে সাবেক এমপি মিজান
দুদকের মামলায় কারাগারে সাবেক এমপি মিজান

নগর জীবন

জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে
জাতীয় ঐক্য গড়ে তুলতে হবে

নগর জীবন

ঢাকায় এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
ঢাকায় এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে