শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০২:১২, বুধবার, ০৫ মার্চ, ২০২৫

বিশ্বের লাইটহাউস ড. মুহাম্মদ ইউনূস

ক্ষুদ্রঋণ, সামাজিক ব্যবসা, কার্বন নিঃসরণ হ্রাস, দারিদ্র্যবিমোচন, তারুণ্যের নেতৃত্ব ও উদ্ভাবনী কাজে লাগানোর মতো তাঁর অনেক দর্শন ও চিন্তা বিশ্বকে প্রগতির পথে এগিয়ে নিচ্ছে
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বের লাইটহাউস ড. মুহাম্মদ ইউনূস

প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা। এর বাইরে বিশ্বব্যাপী তাঁর পরিচয় হলো শান্তিতে নোবেলজয়ী বাংলাদেশের কৃতী সন্তান। বাংলাদেশে জন্ম নেওয়া একমাত্র গ্লোবাল সেলেব্রিটি হলেন অর্থনীতিবিদ প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বহুমাত্রিক প্রতিভার অধিকারী। ৮৪ বছরেও তারুণ্যে ভরপুর মানুষটির সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো, তিনি যা গবেষণা করেন তা মাঠে বাস্তবায়ন করেন। বিশ্বের একমাত্র শিক্ষাবিদ যিনি তাঁর চিন্তার ব্যবহারিক প্রয়োগ ঘটিয়ে সফল হয়েছেন। ক্ষুদ্রঋণ, সামাজিক ব্যবসা, কার্বন নিঃসরণ হ্রাস, দারিদ্র্যবিমোচন, তারুণ্যের নেতৃত্ব ও উদ্ভাবনী কাজে লাগানোর মতো তাঁর অনেক দর্শন ও চিন্তা বিশ্বকে প্রগতির পথে এগিয়ে নিচ্ছে প্রতিনিয়ত।

গত বছর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের পর দেশের এক ক্রান্তিকালে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করেন তিনি। দায়িত্ব গ্রহণের আগে থেকেই গোটা জাতিকে ঐক্যের ডাক দিয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। প্যারিস থেকে ঢাকার বিমানবন্দরে নেমেই বলেছিলেন, গোটা বাংলাদেশ একটা পরিবার হয়ে ওঠার কথা। এরপর ওইদিন (৮ আগস্ট) বঙ্গভবনে শপথ গ্রহণ করে অন্তর্বর্তী সরকারের দায়িত্ব পালন করছেন। যে কোনো সংকটে সবসময় ঐক্যকে গুরুত্ব দেন তিনি। গণ অভ্যুত্থানের পরপর দেশের ভিতরে বাইরে যখন প্রতিবিপ্লব কিংবা নানা ষড়যন্ত্র মাথা চাড়া দিয়ে ওঠে তখনই তিনি ধর্মবর্ণ দলমতনির্বিশেষ সবাইকে নিয়ে বসেছেন, সবার কথা শুনেছেন সবাইকে ঐক্যে রেখেছেন খুব শক্তভাবে। রাষ্ট্রক্ষমতার কোনো দাম্ভিকতা স্পর্শ করতে পারেনি নোবেলজয়ী এ অর্থনীতিবিদকে। তিনি এমনই একজন সাধারণ গুণী যার রয়েছে অসাধারণ কৃতিত্ব। ক্ষুদ্র ঋণ নিয়ে কাজ শুরু করলেও যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে তিনি প্রতিটি সেক্টরে তাঁর মেধার সাক্ষ্য রেখেছেন। যার কারণে ব্যক্তিজীবনে তিনি পেয়েছেন অসংখ্য পুরস্কার এবং সম্মাননা। কিছুদিন আগেও তিনি পেয়েছেন নেশন বিল্ডার স্বীকৃতি উপাধি।

নেশন বিল্ডার : গণ অভ্যুত্থানের পর বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই তকমা পেয়েছেন নেশন বিল্ডার হিসেবে। গত ৭ ডিসেম্বর বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞান সাময়িকী নেচার এ উপাধি দিয়েছে। নেচারের সেরা ১০ ব্যক্তিত্বের তালিকার ৭ নম্বরে রাখা হয়েছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে। ২০২৪ সালে বিজ্ঞানের অগ্রগতিতে ভূমিকা রাখা ব্যক্তিদের এ খেতাব দেওয়া হয়। প্রতিবেদন অনুসারে, গত ৫ আগস্ট বাংলাদেশে স্বৈরাচার সরকারের পতনের পর আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া শিক্ষার্থীরা শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সরকারপ্রধানের দায়িত্ব নেওয়ার আমন্ত্রণ জানান। এরপর তাঁর নেতৃত্বে রাষ্ট্র সংস্কার এবং ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা চলছে। নেচারের প্রতিবেদনে ইউনূস সম্পর্কে বলা হয়েছে, ছয় দশকের কর্মজীবনে ড. ইউনূস দারিদ্র্য বিমোচনের জন্য নতুন ধারণা পরীক্ষার মাধ্যমে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। গবেষণার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ এবং অবস্থা বুঝে সমস্যার সমাধান করা ইউনূসের কাজের মূল ভিত্তি।

প্রভাবশালী মুসলিম ব্যক্তি : সম্প্রতি বিশ্বের প্রভাবশালী মুসলিমদের মধ্যে জায়গা পেয়েছে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নাম। প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী মুসলিমদের প্রভাব ও অবদান পর্যালোচনা করে প্রকাশিত হয় দ্য মুসলিম ৫০০ : দ্য ওয়ার্ল্ডস ৫০০ মোস্ট ইনফ্লুয়েনশিয়াল মুসলিমস। এ তালিকায় বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নাম ৫০ নম্বরে স্থান পেয়েছে।

ওয়ার্ল্ড ফুটবল সামিট অ্যাওয়ার্ড : ক্রীড়াজগতে অসাধারণ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে আজীবন কৃতিত্ব ও অর্জনের জন্য ২০২৩ সালে ওয়ার্ল্ড ফুটবল সামিটের (ডব্লিউএফএস) আজীবন সম্মাননা পুরস্কার পান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ওই বছর ১১ ডিসেম্বর সৌদি আরবের জেদ্দায় এ পুরস্কার প্রদান করা হয়।

চ্যাম্পিয়ন অব গ্লোবাল চেজ : ২০২১ সালের ৯ ডিসেম্বর জাতিসংঘ ফাউন্ডেশনের চ্যাম্পিয়ন অব গ্লোবাল চেঞ্জ পুরস্কার পেয়েছেন শান্তিতে নোবেলজয়ী অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। নিউইয়র্কে আয়োজিত উই দ্য পিপলস অনুষ্ঠানে তাঁকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়। মানব মর্যাদা, সমতা এবং ন্যায়বিচার বৃদ্ধির জন্য তাঁর আলোকিত নেতৃত্ব এবং উদ্ভাবনের স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁকে এ পুরস্কার দেওয়া হয়। যৌথভাবে এ পুরস্কার পেয়েছেন বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার মহাপরিচালক ড. এনগোজি ওকনজো-ইওয়েইলা।

অলিম্পিক লরেল অ্যাওয়ার্ড : শিক্ষা, সংস্কৃতি, উন্নয়ন ও শান্তিতে বিশেষ অবদান রাখার জন্য ২০২১ সালে অলিম্পিক লরেল পুরস্কার পান শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস। জাপানের রাজধানী টোকিওতে অলিম্পিক গেমসের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ পুরস্কারে ভূষিত হন।

গ্লোবাল উইমেন লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড : ক্ষুদ্রঋণ ও সামাজিক ব্যবসার মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী নারীর ক্ষমতায়ন ও দারিদ্র্য দূরীকরণের জন্য ২০১৯ সালে গ্লোবাল উইমেন লিডারশিপ অ্যাওয়ার্ড লাভ করেন।

প্রেসিডেনশিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম : ড. মুহাম্মদ ইউনূস হলেন সাতজন ব্যক্তির একজন, যিনি ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার, ২০০৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেনশিয়াল মেডেল অব ফ্রিডম এবং ২০১০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসনাল গোল্ড মেডেল পেয়েছেন।

নোবেল শান্তি পুরস্কার : ২০০৬ সালে ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং তাঁর প্রতিষ্ঠিত গ্রামীণ ব্যাংক যৌথভাবে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন। তিনি প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে এ পুরস্কার লাভ করেন।

পিফার শান্তি পুরস্কার, যুক্তরাষ্ট্র : গ্রামীণ ব্যাংকের মাধ্যমে জামানতবিহীন ঋণ প্রদানের স্বীকৃতি হিসেবে ১৯৯৪ সালে ড. ইউনূসকে পিফার শান্তি পুরস্কার দেয় যুক্তরাষ্ট্র।

কেয়ার পুরস্কার : দরিদ্র নারী ও পুরুষদের ক্ষমতায়নের জন্য ১৯৯৩ সালে যুক্তরাষ্ট্র তাঁকে কেয়ার পুরস্কারে ভূষিত করেন।

মুহাম্মদ সাহেবুদ্দিন বিজ্ঞান (সামাজিক অর্থনীতি) পুরস্কার, শ্রীলঙ্কা : সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নে অবদান রাখার জন্য ১৯৯৩ সালে মুহাম্মদ সাহেবুদ্দিন পুরস্কারে ভূষিত হন ড. ইউনূস।

আগা খান অ্যাওয়ার্ড : দরিদ্রদের জন্য গ্রামীণ ব্যাংক হাউজিং প্রোগ্রাম ডিজাইন ও পরিচালনার ১৯৮৯ এর জন্য জেনেভা-ভিত্তিক আগা খান ফাউন্ডেশন পুরস্কার পান তিনি।

স্বাধীনতা পুরস্কার : পল্লী উন্নয়নে অসামান্য অবদানের জন্য ১৯৮৭ সালে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার পান ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

কেন্দ্রীয় ব্যাংক অ্যাওয়ার্ড : গ্রামীণ ভূমিহীন জনগোষ্ঠীকে ঋণ প্রদানের জন্য একটি নতুন ব্যাংকিং ব্যবস্থা প্রণয়নে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ব্যাংক ১৯৮৫ সালে এ পুরস্কার দেন।

র‌্যামন ম্যাগসাইসাই পুরস্কার : এশিয়ার নোবেল হিসেবে পরিচিত র‌্যামন ম্যাগসাইসাই পুরস্কার পান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ১৯৮৪ সালে গ্রামীণ দরিদ্র নারীদের ক্ষমতায়নে তাঁর ক্ষুদ্রঋণ মডেলের স্বীকৃতিস্বরূপ এ পুরস্কার পান তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
ছুটি ঘোষণা
ছুটি ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
জনগণের মতামত ছাড়াই বাজেট ঘোষণা
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
নিষ্ঠুরতার চিত্র জানাতে হবে বিশ্ববাসীকে
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
ক্ষমতায় গেলে ১৮০ দিনে যা করবে বিএনপি
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
ভুল সংবাদে ব্যবস্থা নেবে সরকার
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
মুক্তিযুদ্ধের সংজ্ঞা পরিবর্তন জরুরি কাজ নয়
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
আওয়ামী লীগ ছাড়াও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
নিবন্ধন ও দাঁড়িপাল্লা পাচ্ছে জামায়াত
পবিত্র হজ আজ
পবিত্র হজ আজ
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
শনিবার পবিত্র ঈদুল আজহা
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
লন্ডনে ইউনূস-তারেক বৈঠক হবে কি?
সর্বশেষ খবর
ঈদে নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে ভাই-বোনের মৃত্যু
ঈদে নানার বাড়িতে বেড়াতে এসে ভাই-বোনের মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভ দমন: লস অ্যাঞ্জেলেসে এবার মেরিন সেনা মোতায়েন
অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভ দমন: লস অ্যাঞ্জেলেসে এবার মেরিন সেনা মোতায়েন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্মৃতির উৎসবে ঈদ পুনর্মিলনীতে কেটে গেল আনন্দঘন একটি দিন
স্মৃতির উৎসবে ঈদ পুনর্মিলনীতে কেটে গেল আনন্দঘন একটি দিন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল গার্ড : কখন, কেন এবং কীভাবে মোতায়েন করা হয়
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল গার্ড : কখন, কেন এবং কীভাবে মোতায়েন করা হয়

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসা
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ
গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের
৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লস অ্যাঞ্জেলেসে মাস্ক পরা বিক্ষোভকারীদের গ্রেফতারের নির্দেশ
লস অ্যাঞ্জেলেসে মাস্ক পরা বিক্ষোভকারীদের গ্রেফতারের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে বিনামূল্যে ওয়াইফাই: কোথায় পাবেন, কীভাবে ব্যবহার করবেন
আমিরাতে বিনামূল্যে ওয়াইফাই: কোথায় পাবেন, কীভাবে ব্যবহার করবেন

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন
সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্টার মিলানের নতুন কোচ ক্রিস্টিয়ান কিভু
ইন্টার মিলানের নতুন কোচ ক্রিস্টিয়ান কিভু

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালিতে নাগরিকত্ব ও শ্রমিক সুরক্ষা ইস্যুতে গণভোট ব্যর্থ
ইতালিতে নাগরিকত্ব ও শ্রমিক সুরক্ষা ইস্যুতে গণভোট ব্যর্থ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঠে দর্শক ১০ জন থাক বা ২০ হাজার, চাপ একই: জামাল ভূঁইয়া
মাঠে দর্শক ১০ জন থাক বা ২০ হাজার, চাপ একই: জামাল ভূঁইয়া

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামী ছাত্রশিবির সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব তৈরির প্রতিষ্ঠান : হামিদুর রহমান আযাদ
ইসলামী ছাত্রশিবির সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব তৈরির প্রতিষ্ঠান : হামিদুর রহমান আযাদ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি

৮ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নেত্রকোনায় ভাগ্নের মারধরে মামার মৃত্যুর অভিযোগ
নেত্রকোনায় ভাগ্নের মারধরে মামার মৃত্যুর অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আল নাসরেই থাকছেন রোনালদো
আল নাসরেই থাকছেন রোনালদো

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জমি নিয়ে বিরোধ, চাচাতো ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
জমি নিয়ে বিরোধ, চাচাতো ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ
সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

খাগড়াছড়ির পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকদের ঢল
খাগড়াছড়ির পর্যটন কেন্দ্রগুলোতে পর্যটকদের ঢল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
মুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নড়াইলে দেড় ডজন মামলার আসামিসহ গ্রেফতার ৫
নড়াইলে দেড় ডজন মামলার আসামিসহ গ্রেফতার ৫

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!
জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফ্যাসিস্টের দোসররা ঘাপটি মেরে বসে আছে: সেলিমা রহমান
ফ্যাসিস্টের দোসররা ঘাপটি মেরে বসে আছে: সেলিমা রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাট পৌরসভায় কোরবানির বর্জ্য অপসারণ শেষ
জয়পুরহাট পৌরসভায় কোরবানির বর্জ্য অপসারণ শেষ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১
কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতভাগ বর্জ্য অপসারণের দাবি ডিএসসিসির
শতভাগ বর্জ্য অপসারণের দাবি ডিএসসিসির

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আবদুল হামিদ প্রসঙ্গে যা বললেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর
কানাডায় নৌকাডুবিতে প্রাণ গেল বাংলাদেশি পাইলট ও ব্যবসায়ীর

২০ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার
ড. ইউনূস ছাগল দিয়ে হালচাষের চেষ্টা করছেন : কনক সরওয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা
মেট্রোরেল ভ্রমণে নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব
এপ্রিলে নির্বাচনের যে ব্যাখ্যা দিলেন প্রেস সচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩
কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা
রণক্ষেত্র লস অ্যাঞ্জেলেস, দফায় দফায় সংঘর্ষে বাড়ছে উত্তেজনা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির
দেশ ছাড়লেন শেখ হাসিনার চাচা শেখ কবির

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির
জামায়াত নেতার মৃত্যু রাজনৈতিকভাবে টেনে না নেওয়ার অনুরোধ বিএনপির

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ
ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু
কক্সবাজার সৈকতে পিতাপুত্রের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস
৮ বিভাগেই বজ্রবৃষ্টির আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ
আটক ‘ম্যাডলিন’ থেকে যে বার্তা দিলেন গ্রেটা থুনবার্গ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪
কোরবানি দিতে গিয়ে ৩ দিনে ৯৪২ জন পঙ্গু হাসপাতালে, ভর্তি ৩২৪

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর
দফায় দফায় সংঘর্ষে উত্তাল ভারতের মণিপুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ
এপ্রিলে নির্বাচন মাথায় রেখে সময়মতো রোডম্যাপ দেবে ইসি: আসিফ মাহমুদ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বন্ধুকে বাঁচাতে গিয়ে সমুদ্র সৈকতে নিখোঁজ পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা
ড. ইউনূস এবং তার কিছু পোষা স্টুডেন্ট ছাড়া সবাই নির্বাচন চায়: রুমিন ফারহানা

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১
কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক
কানাডায় দুর্ঘটনায় ক্যাপ্টেন সাইফুজ্জামানের মৃত্যুতে ‘বাংলাদেশ বিমান’-এর শোক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল
আমরা গণতান্ত্রিক অধিকার ও নির্বাচন চাই : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ
সিকান্দার রাজার অভিযোগের পর বরখাস্ত হলেন কোচ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় : সালাহউদ্দিন
বিএনপি রাজনৈতিক ও গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে চায় : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার
রাজনীতিতে কোন ধরনের পেশি শক্তির ব্যবহার থাকবে না : আখতার

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুসিকের সহকারী প্রকৌশলী তোফাজ্জল গ্রেফতার
কুসিকের সহকারী প্রকৌশলী তোফাজ্জল গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্তুগালকে নেশন্স লিগ জিতিয়ে কাঁদলেন রোনালদো
পর্তুগালকে নেশন্স লিগ জিতিয়ে কাঁদলেন রোনালদো

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন
দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি
ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক