শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০১:৫৫, বৃহস্পতিবার, ০৫ জুন, ২০২৫

কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
কুক্ষিগত হয়ে গেল জুলাই বিপ্লব?

জুলাই আন্দোলনের শুরু শিক্ষার্থীদের কোটা সংস্কারের দাবি থেকে। কিন্তু অল্প দিনের মধ্যেই আন্দোলন সর্বব্যাপী এবং সরকার পরিবর্তনে সর্বাত্মক আন্দোলনে রূপ নেয়। শুধু সরকার পরিবর্তন নয়, সারা দেশে রাষ্ট্রব্যবস্থার বৈষম্যমুক্তি এবং রাষ্ট্র সংস্কারের আন্দোলন হিসেবে ব্যাপকতা লাভ করে এ আন্দোলন। সর্বস্তরের মানুষ এ আন্দোলনে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেয়। গড়ে ওঠে স্বৈরাচারবিরোধী জাতীয় ঐক্য। সব রাজনৈতিক দল, সংস্কৃতি কর্মী, বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক, আইনজীবী, নারী, শিশুসহ বিভিন্ন স্তরের পেশাজীবী এ আন্দোলন নিয়ে যান চূড়ান্ত পরিণতির দিকে। আন্দোলনের শেষ পর্যায়ে এসে বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনীও আন্দোলনকারীদের ওপর আক্রমণ না চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়। এটাই ছিল জুলাই আন্দোলনের টার্নিং পয়েন্ট। এখান থেকে আন্দোলন পৌঁছে যায় চূড়ান্ত বিজয়ের বন্দরে। এ আন্দোলনে তাই সশস্ত্র বাহিনীও গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার। কিন্তু দিন যতই যাচ্ছে ততই এ আন্দোলনের সব কৃতিত্ব যেন দখল করছেন কয়েকজন। ফলে আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী স্বতঃস্ফূর্ত শক্তির মধ্যে হতাশা বাড়ছে। জুলাই আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী কয়েকজন শিক্ষার্থী যেন এ আন্দোলন কুক্ষিগত করছেন। এ আন্দোলন শুধু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ছিল-এ রকম একটি আবহ তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে। এমনকি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, আন্দোলনে আহতরাও এখন গুরুত্বহীন, মূল্যহীন। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) যেন এ আন্দোলনের সব কৃতিত্ব দখল করেছে। অন্যদের খাটো করা হচ্ছে। মনে রাখতে হবে, মাত্র ৩৬ দিনের আন্দোলনে সাড়ে পনেরো বছর ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়নি। বিএনপিসহ রাজনৈতিক দলের দীর্ঘ আন্দোলন, ত্যাগ, বেগম জিয়ার ত্যাগ, কারাবরণ, বহু মানুষের বঞ্চনা, নিপীড়ন ও আত্মত্যাগের বিনিময়ে স্বৈরাচারের পতন ঘটে। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার কারও অবদান মূল্যায়ন না করে শুধু কতিপয় ছাত্রের প্রতি পক্ষপাত দেখাচ্ছে। এ সরকার যেন সবার নয়, শুধু বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের। প্রধান উপদেষ্টা নিজেই বলেছেন, ‘ছাত্ররা আমার নিয়োগকর্তা।’ সরকারের কাজেও তার প্রতিফলন ঘটছে। ফলে এ সরকারের নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন হচ্ছে প্রতিনিয়ত। জনগণের মধ্যে বাড়ছে হতাশা। নানান পেশার মানুষ এখন মনে করছেন জুলাই বিপ্লব তার মূল লক্ষ্য থেকে বিচ্যুত হয়েছে।

শেষ পর্যায়ে জুলাই আন্দোলন পাল্টে দেওয়ার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিলেন এ দেশের নারীসমাজ। গৃহিণী, বোনেরা স্বৈরাচারের পতনের জন্য রাজপথে নেমে এসেছিলেন। তাদের উপস্থিতিই আন্দোলন নিয়ে গিয়েছিল চূড়ান্ত বিজয়ের দিকে। এখন এ নারীসমাজই সবচেয়ে হতাশ। গত ১০ মাসে নারীরা ভীষণ অনিরাপদ। নারী নির্যাতন, হয়রানি বেড়েছে। রাস্তাঘাটে নারীদের লাঞ্ছিত হতে হচ্ছে। পোশাকের কারণে নারীদের করা হচ্ছে অপদস্থ। ধর্ষণ, শ্লীলতাহানি ঘটছে প্রতিনিয়ত। নারীর জন্য সমাজ যেন কঠিন থেকে কঠিনতর হয়ে উঠেছে। এ নিয়ে সাধারণ নারীদের আর্তনাদ সমাজমাধ্যমে চোখ রাখলেই দেখা যায়।

জুলাই আন্দোলনে সংস্কৃতি কর্মীদের ভূমিকা ছিল উল্লেখ করার মতো। মূলত এ আন্দোলনে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণ বাড়ে যখন সংস্কৃতি কর্মীরা মাঠে নামেন। শুধু জুলাই বিপ্লব নয়, বাংলাদেশের যে কোনো গণ আন্দোলন, অভ্যুত্থানে আমরা দেখেছি যে সংস্কৃতি কর্মীরা যখন মাঠে নেমেছেন তখন সাধারণ মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে এ আন্দোলনে নিজেদের যুক্ত করেছেন। নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের সময় আমরা দেখেছি সংস্কৃতি কর্মীরা যখন মাঠে নেমেছিলেন তখন পরিস্থিতি পাল্টে গিয়েছিল। ঠিক তেমনিভাবে জুলাই বিপ্লবে যখন সংস্কৃতি কর্মীদের একটি বড় অংশ তৎকালীন সরকারের দমনপীড়ন-নির্যাতনের প্রতিবাদ করেছিল, তখন সাধারণ মানুষও উদ্বুদ্ধ হয়েছিল এবং তারা মাঠে নেমেছিল।

জুলাই বিপ্লবে যারা সক্রিয় ছিলেন তাদের মধ্যে আজমেরী হক বাঁধন, জাকিয়া বারী মমসহ বেশ কিছু শিল্পী-কলাকুশলী আলোচিত। জুলাই বিপ্লবের পর তাঁদের প্রায় সবাই এখন হতাশ। সমাজমাধ্যমে তাঁরা তাঁদের হতাশা প্রকাশ করতে কার্পণ্য করছেন না। আজমেরী হক বাঁধন ইতোমধ্যে একাধিক পোস্টে জুলাই বিপ্লবের স্বপ্নভঙ্গের বেদনার কথা জানিয়েছেন। জাকিয়া বারী মমকে জুলাই বিপ্লবের পর তথ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে চলচ্চিত্র পান্ডুলিপি বাছাই কমিটিতে নেওয়া হয়েছিল। সেখান থেকে তিনি পদত্যাগ করেছেন। তিনি হতাশার জানান দেন ফেসবুকে। শুধু এ দুজনই নন, আজাদ আবুল কালাম পাভেলসহ বিভিন্ন সংস্কৃতি কর্মী যাঁরা জুলাই আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন, তাঁরা এখন প্রায় সবাই নিজেদের গুটিয়ে নিয়েছেন। একা একা হতাশা প্রকাশ করছেন অথবা তাঁরা সমাজমাধ্যমে বেদনার কথা বলছেন। এর একটি বড় কারণ হলো জুলাই বিপ্লবের পর শিল্পী-কলাকুশলীদের বিরুদ্ধে ঢালাও মিথ্যা, হয়রানিমূলক হত্যা মামলা। নুসরাত ফারিয়াকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল এবং যদিও তাঁকে এক দিন পর ছেড়ে দেয়। কিন্তু এটি শিল্পী-কলাকুশলীদের মধ্যে একটা ব্যাপক নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে। ইরেশ যাকের জুলাই আন্দোলনে সক্রিয় থাকলেও তিনি একটি হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি। বিভিন্ন শিল্পী-কলাকুশলীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা নিয়েও এখন শিল্পীসমাজ সরব হচ্ছেন। সংস্কৃতি কর্মীরা মনে করেন মুক্ত সংস্কৃতি চর্চা এখন হুমকির মুখে। বিভিন্ন স্থানে সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে বাধা দেওয়া হচ্ছে। মেহজাবীন, বিদ্যা সিনহা মিমসহ বহু অভিনয়শিল্পীর অনুষ্ঠান উগ্রবাদীদের বাধার মুখে বাতিল করতে হয়েছে। শিল্পকলা একাডেমিতেও ঘটেছে মব সন্ত্রাস। জুলাই বিপ্লবের একটি বড় অনুষঙ্গ ছিলেন আইনজীবীরা। বিশেষ করে নিরপেক্ষ আইনজীবীরা একটা পর্যায়ে সোচ্চার হয়েছিলেন স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে। যখন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের গুরুত্বপূর্ণ সমন্বয়কদের ডিবি হেফাজতে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল, তখন তাঁদের মুক্তির জন্য হাই কোর্টে রিট পিটিশন করেছিলেন কয়েকজন আইনজীবী। সেসব আইনজীবীর বেশির ভাগই এখন হতাশ। যাঁরা এ সময় সক্রিয়ভাবে জুলাই বিপ্লবে সমর্থন দিয়েছিলেন, তাঁদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন, আইনি সহায়তা দিয়েছিলেন তাঁদের অন্যতম ব্যারিস্টার সারা হোসেন। জুলাই বিপ্লবের শুরু থেকেই তিনি ঢালাও মিথ্যা মামলাগুলো নিয়ে উষ্মা প্রকাশ করছেন। জামিন না দেওয়া নিয়ে তিনি আপত্তি প্রকাশ করছেন। জুলাই বিপ্লব-পরবর্তীতে সরকারের বিভিন্ন কর্মকান্ডের কঠোর সমালোচনা করছেন। এ সময় আরেকজন আলোচিত মানবাধিকার আইনজীবী ছিলেন জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। তিনিও এখন জুলাই বিপ্লবের স্বপ্নভঙ্গের কথা সরাসরি প্রকাশ করছেন বিভিন্ন টকশোতে, লেখালেখিতে। জুলাই বিপ্লবের পর প্রথম স্বপ্নভঙ্গের বেদনার জানান জেড আই খান পান্না। যিনি ডিবি হেফাজতে থাকা ছাত্রদের মুক্ত করার জন্য আদালতে লড়াই করেছিলেন। বার্ধক্যের কোঠায় থাকা এ আইনজীবীর বিরুদ্ধেও হত্যাচেষ্টা মামলা দায়ের করা হয়েছে। তিনি প্রকাশ্যে বলেছেন, নতুন করে স্বৈরাচারী ব্যবস্থা কায়েম হয়েছে। জুলাই আন্দোলনে একটি বড় সমর্থন জুগিয়ে ছিল দেশের শিক্ষকসমাজ। বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধের পর শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। শিক্ষার্থীদের যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল তার প্রতিবাদ করেছিলেন শিক্ষকরা। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি জানাতে গঠিত হয়েছিল ‘শিক্ষক নেটওয়ার্ক’। ড. আনু মুহাম্মদ ছিলেন শিক্ষক নেটওয়ার্কের একজন অন্যতম উদ্যোক্তা। এ ছাড়া বেশ কিছু শিক্ষক সে সময় শিক্ষার্থীদের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। কিন্তু তাঁদের প্রায় প্রত্যেকেই এখন হতাশ। আনু মুহাম্মদ নতুন করে স্বৈরাচারী ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। জুলাই বিপ্লব কীভাবে ধ্বংস হয়েছে এবং জুলাই বিপ্লব কীভাবে লক্ষ্যচ্যুত হয়েছে সে কথা প্রতিদিনই বলছেন আনু মুহাম্মদসহ শিক্ষক নেটওয়ার্কের গুরুত্বপূর্ণ সদস্যরা। একটি স্বৈরাচারী ব্যবস্থা থেকে আরেকটি স্বৈরাচারী ব্যবস্থায় বাংলাদেশ প্রবেশ করেছে বলেও তাঁরা মনে করছেন। জুলাই আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী একজন শিক্ষককে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য করা হয়েছিল। পরে তাঁর বিরুদ্ধে আন্দোলন করে তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনাগুলো শিক্ষকদের মধ্যে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েক বছর আগে অবসর নেওয়া সত্তরোর্ধ্ব একজন শিক্ষিকাকে ভুয়া মিথ্যা মামলায় গ্রেপ্তার করার বিষয়টি শিক্ষকসমাজের মধ্যে ব্যাপক নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। যদিও তাঁকে পরে জামিন দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এ ঘটনাটি শিক্ষকদের মধ্যে নেতিবাচক অবস্থান সৃষ্টি করেছে। সাম্প্রতিক সময় শিক্ষক নেটওয়ার্ক বাংলাদেশে উগ্র মৌলবাদীদের উত্থান এবং জুলাই বিপ্লব বিভ্রান্তির চোরাগলিতে আটকে পড়া নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। জুলাই বিপ্লবে বাংলাদেশের সুশীল সমাজ, বুদ্ধিজীবীদের একটি বড় ভূমিকা ছিল। সুশীল এবং বুদ্ধিজীবী মহল শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে শুধু প্রেরণাই দেননি, তাঁরা বিভিন্ন টকশো এবং সমাজমাধ্যমে সরব হয়ে আন্দোলনের পক্ষে জনমত সৃষ্টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। এসব ব্যক্তি এবং সংগঠনের মধ্যেও এখন প্রচ হতাশা লক্ষ করা যাচ্ছে। ইতোমধ্যে জুলাই বিপ্লবে শক্ত সমর্থনদানকারী ড. শাহদীন মালিক নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছেন। তাঁকে সংবিধান সংস্কার কমিশনের আহ্বায়ক করা হয়েছিল। কিন্তু সেখান থেকে তিনি নিজেকে সরিয়ে নেন। এরপর তাঁর কোনো তৎপরতা লক্ষ করা যাচ্ছে না। ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য এখন সরকারের কট্টর সমালোচক। সুশীল সমাজের অনেক প্রতিনিধি এখন সরকারের কঠোর সমালোচনা করছেন। জুলাই বিপ্লবে গণমাধ্যমের একটি বড় ভূমিকা ছিল। বিভিন্ন গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব তৎকালের আওয়ামী লীগ সরকারের দমনপীড়নের কঠোর সমালোচনা করেছিলেন। সেসব বরেণ্য সাংবাদিকও এখন হতাশ। তাঁরা সমাজমাধ্যমে সরকারের ব্যাপক সমালোচনা করছেন। সে সময় যাঁরা আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে ছিলেন তাঁদের মধ্যে মতিউর রহমান চৌধুরী, নূরুল কবীর অন্যতম। মতিউর রহমান চৌধুরী বহু আগে থেকেই বলছেন এখন গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নেই। সবাই আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন। নূরুল কবীর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কর্মকান্ডের সমালোচনা করছেন। প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রের স্বার্থের বদলে নিজের স্বার্থ প্রাধান্য দিচ্ছেন বলেও অভিযোগ করেন নূরুল কবীর। উপদেষ্টাম লীর সমালোচনা করে তাঁদের রাজনৈতিক প্রজ্ঞা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এই সম্পাদক। তাঁরা যে জনবিচ্ছিন্ন সে বক্তব্য তিনি স্পষ্টভাবে বলেছেন। জুলাই আন্দোলনের সময় টকশোতে সরকারের বিরুদ্ধে ঝুঁকি নিয়ে বক্তব্য দিতেন সিনিয়র সাংবাদিক মাসুদ কামাল, এম এ আজিজসহ আরও অনেকে। তাঁরা এখন সরকারের কঠোর সমালোচনায় মুখর। অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে জুলাই বিপ্লবে যেসব ক্রিয়াশীল শক্তির সহযোগিতা এবং সমর্থনের কারণে এ আন্দোলনটি সর্বজনীন রূপ পেয়েছিল, তাঁরা কেউই এখন ১০ মাস ধরে যেভাবে দেশ চলছে তাতে সন্তুষ্ট নন। জুলাই আন্দোলন যেন এখন মুষ্টিমেয় গোষ্ঠীর কাছে বন্দি। সর্বস্তরের মানুষ যারা এ আন্দোলনে সক্রিয় ছিলেন তারা শুধু হতাশ। তারা মনে করছেন এ আন্দোলন ব্যর্থ। জুলাই বিপ্লব থেকে লাভবান হয়েছে মুষ্টিমেয় গোষ্ঠী।

এই বিভাগের আরও খবর
তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে
তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে
ডিএমপিতে সাত মাসে খুন ১৫৪ জন
ডিএমপিতে সাত মাসে খুন ১৫৪ জন
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল সাত দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল সাত দিনের রিমান্ডে
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
গণ অভ্যুত্থানের সাংবিধানিক স্বীকৃতির অঙ্গীকার
গণ অভ্যুত্থানের সাংবিধানিক স্বীকৃতির অঙ্গীকার
রাজনৈতিক দলগুলো চায় আইনি ভিত্তি
রাজনৈতিক দলগুলো চায় আইনি ভিত্তি
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
৫ আগস্ট ঘিরে নিরাপত্তা হুমকি নেই
৫ আগস্ট ঘিরে নিরাপত্তা হুমকি নেই
চামড়াশিল্পের সঙ্গে আমরা অপরাধ করেছি
চামড়াশিল্পের সঙ্গে আমরা অপরাধ করেছি
মার্চ ফর জাস্টিসে উত্তাল দেশ
মার্চ ফর জাস্টিসে উত্তাল দেশ
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
সর্বশেষ খবর
বুলাওয়েতে প্রথম দিনেই নিউজিল্যান্ডের দাপট
বুলাওয়েতে প্রথম দিনেই নিউজিল্যান্ডের দাপট

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানে পর্বতারোহণের সময় দুইবারের স্বর্ণজয়ী অলিম্পিয়ানের মৃত্যু
পাকিস্তানে পর্বতারোহণের সময় দুইবারের স্বর্ণজয়ী অলিম্পিয়ানের মৃত্যু

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ
দক্ষিণ কোরিয়ার ওপর যুক্তরাষ্ট্রের ১৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব এলাকায় শুক্রবার ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না
যেসব এলাকায় শুক্রবার ৫ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের বড় উত্থানে চলছে লেনদেন

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে
তথ্য যাচাইয়ে সাংবাদিকদের আরও সতর্ক হতে হবে

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

লাগামহীন খুন সন্ত্রাস চাঁদাবাজি
লাগামহীন খুন সন্ত্রাস চাঁদাবাজি

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বৃষ্টির পর ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি
বৃষ্টির পর ঢাকার বায়ুমানে কিছুটা উন্নতি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‌‘হিজবুল্লাহ আত্মসমর্পণ করবে না, ছাড়বে না অস্ত্রও’
‌‘হিজবুল্লাহ আত্মসমর্পণ করবে না, ছাড়বে না অস্ত্রও’

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলের তিন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে হুথির ড্রোন হামলা

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসির জোড়া অ্যাসিস্টে মায়ামির জয়, ডি পলের অভিষেক
মেসির জোড়া অ্যাসিস্টে মায়ামির জয়, ডি পলের অভিষেক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার
ফিলিস্তিনকে এবার স্বীকৃতি দেওয়ার পরিকল্পনা কানাডার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন সেই ফারাবী
জামিন পেলেন সেই ফারাবী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত
গাজার পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন বসাচ্ছে আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলায় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সহিংস বিক্ষোভে নিহত ২২
অ্যাঙ্গোলায় জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধি নিয়ে সহিংস বিক্ষোভে নিহত ২২

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?
সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢামেকে এক কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে এক কারাবন্দীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসি থেকে সুসংবাদ পেলেন অভিষেক শর্মা
আইসিসি থেকে সুসংবাদ পেলেন অভিষেক শর্মা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক
উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক
কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই
গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের
মিয়ানমারের ‘দুর্লভ খনিজে’ চোখ যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত
ভূমিকম্পের পর এবার রাশিয়ায় ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু
খালেদা জিয়া নির্বাচন করবেন: আবদুল আউয়াল মিন্টু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে
রাশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা ৫২ দেশে

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন
এ টি এম ভাই বললেন তোমাকে ধৈর্য ধরতে হবে : ইলিয়াস কাঞ্চন

শোবিজ