শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০২:৪০, শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০২৫

বিতর্ক চাই, বিরোধ নয়

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
বিতর্ক চাই, বিরোধ নয়

বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন দুটি ধারা সুস্পষ্টভাবে দৃশ্যমান। একটি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল, যারা শহীদ জিয়ার আদর্শ অনুসরণ করে। বেগম খালেদা জিয়া যে দলটির চেয়ারপারসন এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে যে দলটি এখনো সজীব এবং সতেজ। অন্য একটি নতুন রাজনৈতিক ধারার সূচনা হয়েছে ৫ আগস্টের বিপ্লবের পর। ৫ আগস্টের বিপ্লবের নায়করা একটি নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত করার প্রত্যয়ে একটা নতুন রাজনৈতিক দল তৈরি করেছেন। সে দলটির নাম জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। ২৮ ফেব্রুয়ারি বেশ জাঁকজমকের সঙ্গে এনসিপি আত্মপ্রকাশ করে। আত্মপ্রকাশের পর থেকে দলটি ভিন্ন ধরনের রাজনৈতিক অবস্থান গ্রহণ করেছে। দলটি ক্রমে বিএনপির প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হিসেবেই দৃশ্যমান। এ দুটি রাজনৈতিক দলের মধ্যে অনেক মৌলিক ইস্যুতে বিতর্ক লক্ষণীয়।

একটি গণতান্ত্রিক সমাজে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে মত ও পথের পার্থক্য থাকবে। বহু মত, বহু পথের বিতর্কই হচ্ছে গণতন্ত্রের মূল আকর্ষণ। জনগণ নানা পথ ও মত পর্যবেক্ষণ করবে, পর্যালোচনা করবে এবং জনগণের যে মত পছন্দ সে মতের পক্ষে অবস্থান নেবে। এটিই হলো গণতন্ত্রের নিয়ম। আমরা দীর্ঘদিন পরে রাজনৈতিক দলগুলোর বিতর্ক উপভোগ করছি। বেশ কিছু মৌলিক বিষয়ে এনসিপি এবং বিএনপির মতপার্থক্য এখন প্রকাশ্যে। তাদের মধ্যকার বিতর্ক আরও যুক্তিনির্ভর হোক, এটাই জনগণের প্রত্যাশা। পছন্দের দল বাছাইকরণে জনগণের জন্য যেন একটি সুযোগ তৈরি হয়। এ সুযোগ দীর্ঘদিন অনুপস্থিত ছিল। একটি যুক্তিবাদী, জবাবদিহিমূলক ও স্বচ্ছ সমাজ বিনির্মাণ জরুরি। কিন্তু আমরা লক্ষ করছি এ বিতর্ক যেন কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিরোধে রূপ নিচ্ছে। ঘটছে অনাকাক্সিক্ষত সহিংসতা। এটি আমাদের কাম্য নয়।

বিএনপি নিঃসন্দেহে এ মুহূর্তে দেশের অন্যতম প্রধান জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল। জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠিত এ দলটি মোট চারবার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে। ১৯৭৯ সালে নির্বাচনের মাধ্যমে জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি প্রথম ক্ষমতায় আসে। এরপর ১৯৯১ সালে স্বৈরাচার পতনের পর নির্বাচনে অভূতপূর্ব বিজয় অর্জন করে দলটি। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে বিএনপি টানা দ্বিতীয়বারের মতো বিজয়ী হয়। ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি তৃতীয় দফায় নির্বাচিত হয়। বেগম খালেদা জিয়া প্রথম তিনবারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অনন্য রেকর্ড স্থাপন করেন। এ দলটি ২০০৬ সালে ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়ার পর এক প্রতিকূল রাজনৈতিক পরিস্থিতির মুখে পড়ে। এ সময় দলটিকে এক কঠিন বিপর্যয় মোকাবিলা করতে হয়। দীর্ঘ ১৭ বছর তাদের পাড়ি দিতে হয় এক ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সময়। এ বৈরী সময়ে তারেক রহমানের নেতৃত্বে দলটি অটুট ঐক্য ধরে রাখতে পেরেছিল। বিএনপিকে দমন করার জন্য, রাজনৈতিক দল হিসেবে অস্তিত্ব বিনাশের জন্য হয়েছিল নানামুখী প্রচেষ্টা। তার পরও বিএনপি রাজনৈতিক দল হিসেবে শুধু টিকেই থাকেনি, বরং এ প্রতিকূলতার মধ্যে সাঁতার কেটে দলটি আরও শক্তিশালী হয়েছে। কর্মীরা হয়েছেন আরও বেশি আদর্শবান, ত্যাগী। সোনা যেমন আগুনে পুড়ে খাঁটি হয়, তেমন বিএনপির কর্মীবাহিনীও খাঁটি হয়ে উঠেছে। এ কারণেই ৫ আগস্ট অভ্যুত্থানের পর সবচেয়ে সুবিধাজনক অবস্থানে আছে এ দলটি।

অন্যদিকে ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থান ছিল ছাত্রদের এক অভূতপূর্ব জাগরণের মহাকাব্য। তারা রীতিমতো অসম্ভবকে সম্ভব করেছে। এ ৫ আগস্টের অভ্যুত্থানের মূলনায়ক অবশ্যই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাহসী তরুণরা। তাদের বিজয়ের পর একটি অন্তর্র্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে, যে সরকার কেবল ছাত্রদের সমর্থনপুষ্ট নয়, বরং তাতে ছাত্রদের অংশগ্রহণও রয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা বিপ্লবী ছাত্রদের সরকারের নিয়োগকর্তা বলে অভিহিত করেছেন। জুলাই বিপ্লবের নায়কদের বাংলাদেশ ঘিরে একটি স্বপ্ন রয়েছে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে তাদের নিজস্ব চিন্তাভাবনা আছে। আর এ সমস্ত চিন্তাভাবনা তারা প্রস্ফুটিত করতে চায়। এ কারণেই গণ অভ্যুত্থানের বিজয়ের প্রায় সাত মাস পর তারা নিজেরাই একটি নতুন দল গঠন করেছে। এটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি মাত্রা। রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব গ্রহণের জন্য উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করেন নাহিদ ইসলাম। জুলাই বিপ্লবের কারিগররাই এ রাজনৈতিক দলের হাল ধরেছেন। তারুণ্যে ভরপুর এ রাজনৈতিক দলটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি নতুন শক্তি। ক্ষমতার দৌড়ে এখন বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ নিঃসন্দেহে এনসিপি। আর স্বাভাবিকভাবেই ক্ষমতার লড়াইয়ে এনসিপি এবং বিএনপির মধ্যে আদর্শিক চিন্তা এবং কর্মপরিকল্পনার পার্থক্য আছে। বিএনপি চাইছে সবার আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। ন্যূনতম সংস্কার করে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে তারা নির্বাচনের জন্য জোর দাবি জানাচ্ছে। এমনকি ২৫ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে প্রদত্ত ভাষণে ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে যে নির্বাচনের আকাক্সক্ষা ব্যক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা, তারও সমালোচনা করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্য অস্পষ্ট। তিনি বলছেন, সংকট উত্তরণে নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। অন্যদিকে এনসিপি মনে করে সংস্কার ও গণহত্যায় জড়িতদের বিচারের আগে নির্বাচন অনুষ্ঠানের সুযোগ নেই। এ ধরনের প্রচেষ্টা এনসিপি প্রতিহত করবে বলেও ঘোষণা দিয়েছে। এনসিপি মনে করে বর্তমান যে সংবিধান তা অকার্যকর হয়ে গেছে। এ সংবিধান জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা পূরণে ব্যর্থ। এজন্য তারা নতুন সংবিধান এবং সবার আগে গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি করছে। এটা এনসিপির কৌশলগত অবস্থান। দল গোছানোর জন্যই তাদের নির্বাচন পেছানোর দাবি বলে অনেকে মনে করেন। কারণ, এনসিপি নেতারা নির্বাচনের প্রস্তুতিও শুরু করেছেন। এনসিপি মনে করছে ৫ আগস্টের বিপ্লব হলো দ্বিতীয় স্বাধীনতা। এ কারণেই তারা নতুন রাষ্ট্র বন্দোবস্তের জন্য জুলাই ঘোষণাপত্র দাবি করেছে। গত বছরের শেষ দিনে তাদের এ ঘোষণাপত্র আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করার কথা ছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে সরকারের হস্তক্ষেপে তারা করেনি। এনসিপি মনে করছে জুলাই বিপ্লব দ্বিতীয় স্বাধীনতা। জামায়াতও এ ইস্যুতে এনসিপির সঙ্গে একমত। কিন্তু বিএনপির এ ক্ষেত্রে আপত্তি। বিএনপি মনে করছে গণতন্ত্র লাইনচ্যুত হয়েছিল। ৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গণতন্ত্রের আকাক্সক্ষার বিজয় হয়েছে। এর সঙ্গে কোনো অবস্থাতেই মুক্তিযুদ্ধের তুলনা হয় না। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ সাফ বলে দিয়েছেন, মুক্তিযুদ্ধ একটাই। মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে জুলাই বিপ্লব গুলিয়ে ফেলা ঠিক হবে না। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও স্বাধীনতা দিবসে একই বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, যারা একাত্তরকে চব্বিশের সঙ্গে তুলনা করতে চান, তারা হয় বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ দেখেননি অথবা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছেন। এ কারণে এনসিপি এবং বিএনপির মধ্যে একটি দৃষ্টিভঙ্গিগত বিতর্কের সূচনা হয়েছে। এ ছাড়া এ দুটি রাজনৈতিক দলের মধ্যে আরও অনেক বিষয়ে মতপার্থক্য রয়েছে, আছে মতবিরোধ। এনসিপি যেমন মনে করে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার আর কোনো অধিকার নেই, এটি অপ্রাসঙ্গিক বিষয়। বিএনপি আওয়ামী লীগের যারা দোষী তাদের বিচার দাবি করে। কিন্তু কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ হবে কি না সে দায়িত্ব বিএনপি জনগণের ওপর ছেড়ে দিতে চায়। এ যুক্তিনির্ভর বিতর্ক শক্তি পরীক্ষার পথ খুলে দিচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে এনসিপির সঙ্গে বিএনপির বিরোধের খবর পাওয়া যাচ্ছে। এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ জনসংযোগ করতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন। এ হামলার জন্য বিএনপিকে দায়ী করেছে এনসিপি। এ রকম ঘটনা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পর কিছুটা হলেও চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। অন্যদিকে এনসিপি নেতা সারজিস আলম তাঁর নির্বাচনি এলাকা পঞ্চগড়ে যেভাবে গাড়ির শোডাউন করেছেন তার সমালোচনা করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিভিন্ন স্থানে এনসিপির সঙ্গে বিএনপির টানাপোড়েনের খবর পাওয়া যাচ্ছে। কোথাও কোথাও ঘটছে সহিংসতা।

আমরা মনে করি এনসিপির সঙ্গে বিএনপির মৌলিক রাজনৈতিক বিরোধ থাকতেই পারে, থাকাটাই স্বাভাবিক। এ বিরোধগুলো প্রকাশ্যে আলোচনা হতেই পারে, যেন মানুষ তার নিজস্ব বিচারবুদ্ধি থেকে যে কোনো একটিকে পছন্দ করতে অথবা দুটিকেই প্রত্যাখ্যান করতে পারে। কিন্তু কোনো অবস্থাতেই কাম্য নয় যে এক পক্ষ অন্য পক্ষের মত চাপিয়ে দেওয়ার জন্য পেশিশক্তি প্রয়োগ করবে, সহিংসতার পথ বেছে নেবে। আমরা গণতান্ত্রিক উত্তরণের এক প্রক্রিয়ার মধ্যে আছি। এ সময়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ভিতরে মতপার্থক্য, বিতর্ক থাকাটাই যৌক্তিক। শুধু এনসিপি এবং বিএনপি নয়, আমরা লক্ষ করছি জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে একটি মতপার্থক্য এবং বিভিন্ন ইস্যুতে বিতর্ক দেখা যাচ্ছে। এ সমস্ত বিতর্ক হতেই পারে। কিন্তু এ বিতর্কগুলো যেন কোনো অবস্থাতেই বিরোধে রূপ না নেয়, সহিংসতায় রূপ না নেয় সেদিকে সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে। যুক্তিসংগত বিতর্কে পেশিশক্তির জায়গা নেই। আমাদের মনে রাখতে হবে, একটি মহল গণতন্ত্র উত্তরণ বানচাল করার জন্য সচেষ্ট। রাজনৈতিক দলগুলোকে এ ক্ষেত্রে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। এ চক্রান্তের ফাঁদে যেন কেউ পা না দেয় সেদিকে সবাইকে লক্ষ রাখতে হবে। দেশের জনগণ বিতর্ক চায়। যুক্তিনির্ভর বিতর্কের আলোকে প্রতিটি রাজনৈতিক দল তাদের লক্ষ্য-আদর্শ প্রকাশ করুক। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি হোক রাজনৈতিক দলগুলোর শক্তি। জনগণকে আকৃষ্ট করার জন্য তারা কী কী কর্মসূচি গ্রহণ করবে তা জনগণের কাছে উন্মোচন করুক। এটি জনগণ প্রত্যাশা করে। কিন্তু এক পক্ষ তার মতামত চাপিয়ে দেওয়ার জন্য যদি অন্য পক্ষের ওপর দমন-নিপীড়ন করে, সহিংসতার পথ বেছে নেয় তা হবে অনাকাক্সিক্ষত। এটি হবে গণ অভ্যুত্থানের চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এ বিষয়টি সবাইকে মনে রাখতে হবে।

 

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
জলবায়ু ন্যায়বিচার সংশ্লিষ্ট সংকটও
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
সাদমানের সেঞ্চুরিতে এগিয়ে টাইগাররা
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
দেশ বিশ্বব্যাংক আইএমএফ নির্ভরশীল নয়
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
ভোটারদের নির্ভয়ে ভোটদানের পরিবেশ নিশ্চিত করুন
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের
পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের

৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!
শেরপুরে লাঠি খেলায় মুগ্ধ দর্শক!

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা
শেরপুর সুধীজনদের সাথে জেলার উন্নয়নে দাবি নিয়ে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

৪৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

৫৬ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে