শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫ আপডেট: ০০:১২, রবিবার, ২৯ জুন, ২০২৫

কাদেরের কালো অধ্যায় : শেষ পর্ব

বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বিল পেতে চাও যদি দাও ঘড়ি কিংবা নারী

ওবায়দুল কাদেরের ঘড়ি ও নারী প্রসঙ্গ ছিল মন্ত্রণালয় এবং রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনার বিষয়। নিজেই বলেছিলেন- ১০ লাখ টাকা দামের নিচে কোনো ঘড়ি আমি পরি না। নিজের বাড়িতে শখ করে ঘড়ির শোকেস বানিয়েছিলেন, যেখানে শোভা পেত বিশ্বের দামি সব ব্র্যান্ডের ঘড়ি। ওবায়দুল কাদের সগর্বে বলতেন- এক মাসে এক ঘড়ি দুবার পরি না। শত কোটি টাকার ঘড়ি ছিল কাদেরের। অথচ একসময় তিনি বাংলার বাণীর ফ্লোরে ঘুমাতেন নিউজপ্রিন্ট বিছিয়ে। দুবেলা খাওয়ার টাকাও থাকত না। বাড়ি ভাড়ার টাকা দিতে পারেননি এজন্য দুবার বাড়ি থেকে উচ্ছেদ হয়েছেন। সেই ওবায়দুল কাদের মন্ত্রী হওয়ার পর যেন ‘আলাদিনের চেরাগ’ পান। রাতারাতি পাল্টে যায় তার লাইফস্টাইল। একদিকে যেমন তিনি বিলাসী পোশাক-আশাক, ঘড়ি, পারফিউমে আসক্ত হন। জোর করে উপঢৌকন আদায় করতেন, যারা উপঢৌকন দিতেন না তারা সুন্দরী ললনাদের পাঠাতেন কাদেরের কাছে। এ নিয়ে সওজের ঠিকাদারদের একটি ছড়া ছিল- ‘বিল পেতে চাও যদি, দাও ঘড়ি কিংবা নারী।’ তেমনি নারীদের প্রতি তার বিশেষ দুর্বলতা সর্বজনবিদিত। নারী সঙ্গ পেলে তিনি কাজ ভুলে যেতেন। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ঠিকাদারদের কাছ থেকে বিশ্ববিখ্যাত বিভিন্ন ব্র্যান্ডের দামি ঘড়ি উপহার পেতে পছন্দ করতেন কাদের। মোটা অঙ্কের একটি কন্ট্রাক্ট পাস করিয়ে দেওয়ার বিনিময়ে কমিশনের টাকা ছাড়াও কাদের বিলাসবহুল একটি ব্র্যান্ডের খুব দামি ঘড়ি গ্রহণ করতে চাইতেন। এ ধরনের ঘড়ি দিলে দ্রুতই বিল পাস হয়ে যেত। মন্ত্রণালয়ে যেসব ঠিকাদার ঘোরাফেরা করতেন, তারা মন্ত্রীর এই ঘড়িপ্রীতির কথা জানতেন।

ওবায়দুল কাদেরের হাতঘড়িগুলোর দাম কোনোটাই ১০ লাখ টাকার নিচে নয়। এসব ঘড়ি সবই বিভিন্ন দামি ব্র্যান্ডের। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ওবায়দুল কাদের যেসব ঘড়ি ব্যবহার করতেন, তার মধ্যে আছে- রোলেক্স, পাটেক ফিলিপ, শেফার্ড, উলিস নাদা আর লুই ভিটন। ঘড়িগুলোর সর্বমোট মূল্য শত কোটি টাকারও বেশি। এগুলোর কোনো ঘড়ি তিনি কিনতেন না, বরং বিভিন্ন ঠিকাদাররা তাকে দিতেন। ঘড়ি ছাড়াও ওবায়দুল কাদেরের আরেকটি আকর্ষণ ছিল দামি স্যুট পরা, দামি কাপড় পরা। একসময় যিনি একটি কাপড় শুকিয়ে আবার পরতেন, একটি শার্ট ৩-৪ দিন করে পরতেন, সেই ওবায়দুল কাদের পরবর্তীতে দামি দামি ব্র্যান্ডের স্যুট কিংবা শার্ট ছাড়া পরতেন না। সর্বশেষ তাকে পারসোনাল ডিজাইনের আরমানিতে দেখা গেছে। যেটার হাতে ‘ক’ লেখা। অর্থাৎ তার জন্য এই ডিজাইনের স্যুট বানানো হয়েছিল। আরমানি এরকম পারসোনাল ডিজাইন স্যুট (যার কোনো কপি হয় না) করতে নেয় সর্বনিম্ন ৩০ হাজার ডলার। বাংলাদেশি টাকায় ৩৮ লাখ।

জুতার ক্ষেত্রেও ওবায়দুল কাদের ছিলেন ভীষণ খরচে। তিনি দামি জুতা পরতেন। প্রশ্ন হলো- ওবায়দুল কাদেরের কোনো বৈধ আয় ছিল না। তিনি কোনো ব্যবসা-বাণিজ্য করতেন না। বাংলার বাণীতে সাংবাদিকতা করতেন। এরপর তিনি ফুলটাইম রাজনীতিতে যুক্ত হন। সেই ওবায়দুল কাদের রোলেক্স ঘড়ি পরেন কীভাবে? তিনি কীভাবে লুই ভিটনের স্যুট পরেন কিংবা হুগো বসের জুতা পরেন- এই প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই। ওবায়দুল কাদের অবশ্য নিজের এসব দামি পোশাক-আশাক নিয়ে খুবই গর্ব অনুভব করতেন। যে কোনো সাংবাদিক তার কাছে গেলে তিনি উঁচিয়ে ঘুরে দেখাতেন, বলতেন এই ঘড়ির দাম ৭৫ লাখ টাকা। তিনি তার চশমার ফ্রেম দেখিয়ে বলতেন, এই চশমার ফ্রেম ১৫ লাখ টাকা। তার স্যুট দেখিয়ে বলতেন, এই স্যুট কেনা হয়েছে ২০ হাজার ডলার দিয়ে। এভাবেই ওবায়দুল কাদের তার বিত্তের প্রকাশ ঘটাতেন। কিন্তু কেউ তাকে কখন প্রশ্ন করত না যে একজন মন্ত্রী লাখ টাকা বেতনে কীভাবে কোটি টাকার পোশাকে সজ্জিত হন? পোশাকের সঙ্গে সঙ্গে ওবায়দুল কাদেরের নারীপ্রীতি ছিল সর্বজনবিদিত। ওবায়দুল কাদেরের কাছে দলের সাধারণ কর্মীরা দেখা করতে পারত না। এমনকি অ্যাপয়েন্টমেন্ট করেও ওবায়দুল কাদের তাদের দেখা দিতেন না। কিন্তু নারী কর্মী হলে কোনো কথাই নেই। নারী কর্মীদের তিনি সহজেই প্রবেশ করাতেন। ছাত্রীদের ইডেন কলেজ, বদরুনেসা কলেজের কর্মসূচিগুলোতে যাওয়ার ব্যাপারে তার ছিল আগ্রহ। এসব নারীর সঙ্গে বহু ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন সময় আলোড়িত হয়েছে। তবে ওবায়দুল কাদেরের বিশেষ আগ্রহ ছিল চলচ্চিত্র জগতের নায়িকাদের প্রতি। নায়িকাদের বাসায় ডেকে নিয়ে আসা, তাদের সঙ্গে ছবি তোলা, তাদের সঙ্গে বিভিন্ন সময় গল্পগুজব করে কাটিয়ে দিতে তিনি পছন্দ করতেন। নারীদের কবিতার বই উদ্বোধন কিংবা ফ্যাশন শো দেখা, সিনেমার শো-তে নিয়ে দাঁত কেলিয়ে হাসার জন্য কাদেরের হাতে ছিল অফুরন্ত সময়। নারীদের পটানোর জন্য ওবায়দুল কাদের গল্প লিখেছিলেন। সিনেমা বানানোর কথা বলে নায়িকাদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হয়েছিলেন। কিন্তু সেই সিনেমা বানানো হয়নি। এ প্রসঙ্গে উল্লেখ করা যায় যে, ওবায়দুল কাদের ‘গাঙচিল’ নামে একটি গল্প লিখেছিলেন। একজন পরিচালককে ২ কোটি টাকা দিয়েছিলেন, তাকে দিয়ে এ ছবিটি বানিয়ে দেওয়ার জন্য। এ ছবি বানানোর জন্য নায়ক নেওয়া হয়েছিল ফেরদৌসকে এবং নায়িকা হিসেবে নেওয়া হয়েছিল পূর্ণিমাকে। এ ছবির অজুহাতে ওবায়দুল কাদের চিত্রনায়িকা পূর্ণিমার সঙ্গে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন। শুধু চিত্রনায়িকা পূর্ণিমা কেন? মাহিয়া মাহিসহ একাধিক নায়িকার সন্ধান পাওয়া গেছে, যারা ওবায়দুল কাদেরের কাছে গিয়ে বাড়তি সুবিধা নিতেন। দলের ভিতর এটি ছিল ওপেন সিক্রেট। আর ওবায়দুল কাদের যে ঘুষ, দুর্নীতি এবং লুণ্ঠনের মাধ্যমে অর্থ উপার্জন করতেন, সেই অর্থ উপার্জনের একটি বড় অংশ খরচ করতেন এসব নায়িকার পেছনে। ওবায়দুল কাদেরের বড় অভ্যাস ছিল এসব নারীর সঙ্গে ঘণ্টার পর ঘণ্টা চ্যাটিং করা। বিভিন্ন অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ওবায়দুল কাদের যখন বিভিন্ন কাজে বিদেশ যেতেন, তখন তার ফ্লাইটের আগে-পরে এ ধরনের নায়িকারা যেতেন। এদের তিনি পরে আওয়ামী লীগে যোগদান করাতেন। এরা আওয়ামী লীগের পক্ষ হয়ে বিভিন্ন রকম সভা-সমাবেশে শোভাবর্তন করতেন। ওবায়দুল কাদের যখনই ঢাকার বাইরে বিভিন্ন এলাকায় সাংগঠনিক সফর বা মন্ত্রণালয়ের সফরের জন্য যেতেন, তখন তার সঙ্গে অবশ্যই নায়িকারা বা নারীরা থাকতেন।

আসলে তার দরকার ছিল ঘুষের টাকা। ১২ বছর মন্ত্রী থেকে ১০ বছর দলের সাধারণ সম্পাদক থাকার মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা লুণ্ঠন করেছেন ওবায়দুল কাদের। তার ফলে তার বিত্ত-বৈভব এমন বেড়ে গিয়েছিল যে তার জন্য নারী আসক্তি ছিল অত্যন্ত স্বাভাবিক। তার ঘনিষ্ঠরা বলতেন, ওবায়দুল কাদেরের টাকা রাখার জায়গা ছিল না। সেজন্যই নারীদের পেছনে উড়াতেন দেদারসে টাকা।

ওবায়দুল কাদেরের অন্যতম ক্যাডার হিসেবে পরিচিত ছিল গাজীপুরের সাবেক মেয়র জাহাঙ্গীর আলম। জাহাঙ্গীরের একটি বাগানবাড়ি ছিল এবং ওবায়দুল কাদের সেই সময় প্রতিনিয়ত গাজীপুরে যেতেন। সেখানে তিনি সড়ক দেখা, ব্রিজ দেখাসহ নানা অজুহাতে সময় কাটিয়ে দুপুর বেলা বাংলোতে যেতেন এবং সেই বাংলোতে নির্দিষ্ট নারীর উপস্থিতি থাকতে হতো। নারীর উপস্থিতি না থাকলে ওবায়দুল কাদেরের মাথা খারাপ হয়ে যেত। সবাইকে গালাগালি করতেন। আওয়ামী লীগের সবাই জানতেন যে নারীরা বিশেষ করে যাদের চেহারা সুন্দর, তারা যদি ওবায়দুল কাদের সঙ্গে আলাদাভাবে বিশেষভাবে সাক্ষাৎ করেন, তাহলে তার কমিটিতে জায়গা পাওয়া সহজ হয়ে যাবে। এরকম বহু নারী আছেন যারা শুধু ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে সখ্যতা করে নিজেদের কমিটিতে নিতে পেরেছেন। ওবায়দুল কাদের বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি বিরক্তিকর নাম। তিনি একদিকে যেমন দেদারসে দুর্নীতি, লুটপাট করেছেন, অন্যদিকে তেমনি তার লুটের টাকায় কুৎসিত এবং উগ্রতা ঘটিয়ে জনমনে বিরক্তি তৈরি করেছেন। পাশাপাশি নারীপ্রীতি দেখিয়ে তিনি সমাজে এক হাস্যকর কীটে পরিণত হয়েছেন। এখন আশার কথা যে ওবায়দুল কাদেরের দুর্নীতি, অনিয়ম নিয়ে তদন্ত চলছে। দেশে তার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হয়েছে। কিন্তু সংশ্লিষ্টরা মনে করেন, শুধু দেশে নয়, বিদেশের ব্যাংকেও ওবায়দুল কাদেরের বিপুল পরিমাণ সম্পদ রয়েছে, যে অর্থ তিনি দেশ থেকে পাচার করেছেন। এ অর্থ উদ্ধার করতে এখন সরকার আন্তরিকভাবে চেষ্টা করবে এটা সবাই প্রত্যাশা করে।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
নির্বাচনের আগে আন্দোলনে ‘না’ শিক্ষকদের
নির্বাচনের আগে আন্দোলনে ‘না’ শিক্ষকদের
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
জুলাই সনদকে ইতিবাচকভাবে দেখছে বিএনপি
জুলাই সনদকে ইতিবাচকভাবে দেখছে বিএনপি
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
চলে গেলেন সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
চলে গেলেন সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
সর্বশেষ খবর
কুমারখালীতে অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ
কুমারখালীতে অবৈধ কারেন্ট জাল জব্দ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা
সেফ এক্সিট নয়, আমরা চাই স্বাভাবিক এক্সিট : ধর্ম উপদেষ্টা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ১৭ মাসের শিশু নিহত
রংপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় ১৭ মাসের শিশু নিহত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪১৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪১৩

২৩ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর
ঢাকায় বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসমাবেশ ২৯ নভেম্বর

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

কোনো সন্ত্রাসী-চাঁদাবাজ বিএনপির সদস্য হতে পারবেন না: রিজভী
কোনো সন্ত্রাসী-চাঁদাবাজ বিএনপির সদস্য হতে পারবেন না: রিজভী

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ঘিরে খাগড়াছড়িতে পুলিশের বিশেষ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু
জাতীয় নির্বাচন ঘিরে খাগড়াছড়িতে পুলিশের বিশেষ প্রশিক্ষণ কার্যক্রম শুরু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাকসু নির্বাচনের ব্যালট পেপার পাঁচ পৃষ্ঠার, গণনা ওএমআর পদ্ধতিতে
চাকসু নির্বাচনের ব্যালট পেপার পাঁচ পৃষ্ঠার, গণনা ওএমআর পদ্ধতিতে

৩৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাইক্ষ্যংছড়িতে বিজিবির অভিযানে ১৫ বার্মিজ গরু জব্দ
নাইক্ষ্যংছড়িতে বিজিবির অভিযানে ১৫ বার্মিজ গরু জব্দ

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ কিছু এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ : ডিএমপি
প্রধান বিচারপতির বাসভবনসহ কিছু এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ : ডিএমপি

৫৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
স্বামী-স্ত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিসিএ সমঝোতা দ্রুততম সময়ে সম্পন্নে বাংলাদেশ-ইইউ ঐকমত্য
পিসিএ সমঝোতা দ্রুততম সময়ে সম্পন্নে বাংলাদেশ-ইইউ ঐকমত্য

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জ নাগরিক কল্যাণ পরিষদের নবনির্বাচিত কমিটির প্রথম সভা
মানিকগঞ্জ নাগরিক কল্যাণ পরিষদের নবনির্বাচিত কমিটির প্রথম সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮ বছর পর গাইবান্ধা পৌর বিএনপির সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠিত
৮ বছর পর গাইবান্ধা পৌর বিএনপির সম্মেলন ও কাউন্সিল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত
গাইবান্ধায় যাত্রীবাহী বাসের ধাক্কায় ভ্যানযাত্রী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান
রোহিতকে টপকে সৌরভ-ধোনিকে ছুঁয়ে ফেললেন শুভমান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন
ভোলায় মাদক ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে সাংবাদিক মাহাবুব হোসেন সারমাতের দাফন সম্পন্ন
গোপালগঞ্জে সাংবাদিক মাহাবুব হোসেন সারমাতের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন
তাইওয়ানের সামরিক কর্মকর্তাদের তথ্য দিলে পুরষ্কার দেবে চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নওগাঁয় গণপিটুনিতে ডাকাত নিহত
নওগাঁয় গণপিটুনিতে ডাকাত নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে প্রাইভেটকার ও পিকআপের সংঘর্ষ
সিলেটে প্রাইভেটকার ও পিকআপের সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মেঘনায় বিশেষ অভিযানে ২৪ জেলে আটক
মেঘনায় বিশেষ অভিযানে ২৪ জেলে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব
আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেলেন সেই চিকিৎসক বাসুদেব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএইচএমএস কোর্সের প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু রবিবার
বিএইচএমএস কোর্সের প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুষ্ঠু নির্বাচন চাইলে সাংবাদিকদের সাহায্য নিতেই হবে ইসিকে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সুষ্ঠু নির্বাচন চাইলে সাংবাদিকদের সাহায্য নিতেই হবে ইসিকে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
মেহেরপুরে বিএনপির উদ্যোগে বিনামূল্যে মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ
কিছু এলাকা থেকে সরছে ইসরায়েলি সেনারা, ঘরে ফিরছে গাজার মানুষ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ
নোবেল কমিটির ওপর ‌‘ক্ষেপেছে’ হোয়াইট হাউজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি
২০ বিলিয়ন বছর পর ধ্বংস হবে মহাবিশ্ব: নতুন গবেষণায় দাবি

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ
‘নোয়াখালী বিভাগ চাই’ স্লোগানে এবার ঢাকায় বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ভারতের ৯ কোম্পানি ও ৮ নাগরিকের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম আর নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯
হাতিরঝিলে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৯

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের

প্রথম পৃষ্ঠা