শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৫, শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৫

ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া

ডাকসুসহ তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। কিন্তু দেশবাসীর আগ্রহ ডাকসুকে ঘিরেই। ডাকসুকে বলা হয় বাংলাদেশের ‘দ্বিতীয় পার্লামেন্ট’। জাতীয় নির্বাচনের আগে ডাকসু নির্বাচন অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। এ নির্বাচনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কিছুটা হলেও প্রভাব থাকবে। ডাকসু নির্বাচন যদি শেষ পর্যন্ত সুন্দর, সুষ্ঠুভাবে হতে পারে, তাহলে নিঃসন্দেহে জাতীয় নির্বাচনের একটি আবহ তৈরি হবে, দেশের মানুষ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলবে। ডাকসু নির্বাচনের সফলতা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠুভাবে করতে উৎসাহ জোগাবে। অন্যদিকে শেষ পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচনে যদি অনাকাঙ্ক্ষিত পরিবেশ তৈরি হয়, তাহলে মাশুল দিতে হবে গোটা দেশকে। এর ফলে গণতান্ত্রিক উত্তরণ হুমকির মুখে পড়তে পারে। ডাকসু নির্বাচন এমন একসময়ে হচ্ছে যখন শিক্ষার্থীদের নানান দাবিতে শিক্ষাঙ্গন এবং রাজপথ উত্তপ্ত। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার চেয়ে আন্দোলন বেশি। জুলাই বিপ্লবের পর গত এক বছরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ঠিকঠাকমতো শিক্ষাক্রম চালু করতে পারেনি, শিক্ষার্থীরা তাদের পাঠ্যক্রমে মনোযোগ দিতে পারেনি। এক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতা রয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার শিক্ষা কাঠামোকে ঠিক করার জন্য শিক্ষাঙ্গনে পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে উপদেষ্টা বদল করেছে বটে কিন্তু তাতে কোনো কাজ হয়নি। ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে ৯ সেপ্টেম্বর। ডাকসু নির্বাচনের যখন প্রচারণা শুরু হয়েছে, ঠিক সেই সময় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এবং অন্য প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তিন দফা দাবিতে রাজপথে আন্দোলন শুরু করেছে। গত বুধবার (২৭ আগস্ট) এ আন্দোলন সহিংসতায় রূপ নিয়েছিল। সামনে এ আন্দোলনের প্রভাব কীভাবে পড়ে সেটি দেখার বিষয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে অস্থিরতা। ডাকসুর নির্বাচন নিয়েও অস্বস্তি এবং নানা শঙ্কা আছে। চাপা উত্তেজনা উত্তাপ তৈরি হয়েছে নির্বাচনি প্রচারণায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা। প্রতিদ্বন্দ্বিরা একে অন্যের বিরুদ্ধে আক্রমণ এবং প্রতি আক্রমণে ব্যস্ত। মাঝে মাঝেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের পরিবেশ উত্তপ্ত হচ্ছে। একটি আতঙ্ক সৃষ্টির চেষ্টা করা হচ্ছে কোনো কোনো মহল থেকে। তবে অনেকে মনে করেন নির্বাচনে এ ধরনের পরিবেশ থাকাই স্বাভাবিক। শেষ পর্যন্ত সব মহল দায়িত্বশীল আচরণ করবে সেটি দেশবাসী প্রত্যাশা করে। ডাকসুর নির্বাচনে কে জয়ী হলো, কে পরাজিত হলো সেটি বড় কথা নয়। কিন্তু ডাকসু নির্বাচন যদি শেষ পর্যন্ত অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হয়, তাহলে সারা দেশে একটি স্বস্তির বার্তা দেবে।

আমরা লক্ষ্য করেছি যে, ডাকসু প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর এর আগে ৩৭ বার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সর্বশেষ নির্বাচন হয়েছিল ২০১৯ সালে। সেই নির্বাচনটিও কলঙ্কিত হয়েছিল এবং ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রলীগকে বিজয়ী করার জন্য প্রশাসন নানারকম অপকৌশল ব্যবহার করেছিল বলে অভিযোগ ওঠে। শিক্ষার্থীদের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেনি ওই নির্বাচনে। আর সে কারণে ২০১৯ সালে ডাকসু তেমন কোনো কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারেনি। ডাকসু শিক্ষার্থীদের সমস্যা ও আকাঙ্ক্ষা মেটাতে পারেনি।

স্বাধীনতার পর ৫৪ বছরে মাত্র সাতবার ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। একমাত্র শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান নিয়মিতভাবে ডাকসু নির্বাচনের ব্যবস্থা করেছিলেন। সে সময় তিনটি ডাকসু নির্বাচনেই বামপন্থি ছাত্র সংগঠন জয়ী হয়েছিল। দুটিতে জাসদ ছাত্রলীগ এবং একটিতে মাহমুদুর রহমান মান্নার নেতৃত্বে বাসদ ছাত্রলীগ জয়ী হয়। এই গণতান্ত্রিক চর্চা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এসে বন্ধ করে দেন। এরশাদ শাসনামলের শেষ দিকে এসে ছাত্রদের চাপে দুটি ডাকসু নির্বাচন সম্পন্ন করেছিলেন। একটি নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছিলেন সম্মিলিত ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ নেতা, ছাত্রলীগের সুলতান মাহমুদ মনসুর। পরে ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদল বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছিল। ’৯০ সালে অনুষ্ঠিত ডাকসুর ওই নির্বাচনের পরপরই স্বৈরাচার পতনের আন্দোলন তীব্রতা পায়। আমান উল্লাহ আমান, খায়রুল কবির খোকনের নেতৃত্বে ডাকসু স্বৈরাচার পতনের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে ১৫ বছরে মাত্র একবার ডাকসু নির্বাচন করে। সেই ডাকসু নির্বাচন এমনভাবে সাজানো হয়েছিল যেন ছাত্রলীগ বিজয়ী হয়। এবার ডাকসু নির্বাচনে আশা করা যায় যে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, সরকার এবং কোনো পক্ষেরই কোনো স্বার্থ নেই। এখানে শিক্ষার্থীরা তাদের নিজেদের পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচিত করবে। ২৬ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া প্রচারণার ধরন দেখলে বোঝা যায় ডাকসুতে জাতীয় রাজনীতির চেয়ে ক্যাম্পাসের দাবি-দাওয়া, সমস্যা এসেছে বেশি। বিশেষ করে আবাসন সংকট, শিক্ষার মানোন্নয়ন, লাইব্রেরি, গবেষণা ইত্যাদি বিষয় নির্বাচনি প্রচারণায় প্রাধান্য পাচ্ছে। এটি ইতিবাচক। তবে একটা কথা মনে রাখতে হবে, ডাকসু নির্বাচন যে কোনো মূল্যে সুন্দর এবং সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে হবে। এক্ষেত্রে শুধু ক্যাম্পাসে ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠনগুলো নয়, দেশের রাজনৈতিক দল এবং সরকারকেও দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ইতোমধ্যে আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন। সেই অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন কাজ শুরু করে দিয়েছে। নির্বাচন বানচালের জন্য নানা মহল নানা রকম চক্রান্তে লিপ্ত রয়েছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেছেন, ‘সরকারের ভিতরের একটি অংশ নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে।’ তিনি নিশ্চয়ই জেনেবুঝে এ অভিযোগ করেছেন। বাস্তবিকই সরকারের কিছু কিছু উপদেষ্টা এবং সরকারের কিছু মহলের কর্মকাণ্ডে মনে হয় যে, নির্বাচনের ব্যাপারে তাদের নেতিবাচক মনোভাব রয়েছে। এটি অনাকাঙ্ক্ষিত। যে কোনো অবস্থাতেই আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে। একটি গণতান্ত্রিক ধারায় দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। নির্বাচিত সরকার ছাড়া বিদ্যমান সংকট সমাধানের কোনো পথ নেই। ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর প্রতিশ্রুতিতে অটল রয়েছেন কিন্তু নির্বাচনের আগে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, মব সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি বন্ধের যে প্রয়োজনীয়তা রয়েছে সেটির ব্যাপারে এখন পর্যন্ত নজরদারির অভাব রয়েছে। তবে সবাই আশা করেন যে, নির্বাচন কমিশনের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরুর পর থেকে এ বিষয়ে সরকার কাজ শুরু করবে। রাজনৈতিক দলগুলো একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সবসময় বাংলাদেশকে পথ দেখায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সবসময় আমাদের আলোকিত করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে এদেশের মানুষ অধিকার আদায়ের সংগ্রামে ভূমিকা রাখে। ১৯৭১, ১৯৯০ এবং ২০২৪ সালের গণ অভ্যুত্থান সবচেয়ে বড় প্রমাণ। কাজেই আগামী ৯ সেপ্টেম্বর যে ডাকসু নির্বাচন হবে, সেই নির্বাচন যদি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়, একটি অনুকরণীয় নির্বাচন যদি হয়, তাহলে সেটি আগামী জাতীয় নির্বাচনের পথ দেখাবে। সবাই একটি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ধারার বাংলাদেশ বিনির্মাণের ব্যাপারে আশাবাদী হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছিল ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের কেন্দ্রস্থল। এখান থেকেই আন্দোলন দানা বেঁধে উঠেছিল। কাজেই তারা এখন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় উত্তরণে ডাকসু নির্বাচন বাংলাদেশকে পথ দেখাবে। আগামী জাতীয় নির্বাচনের জন্য এটি অনুপ্রেরণা হবে। তাই আমরা আশা করি যে, সব ছাত্র সংগঠন সহিষ্ণুতার পরিচয় দেবে, গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ দেখাবে। এখানে জয়-পরাজয় বড় কথা নয়, আন্দোলনে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যেমন পথপ্রদর্শক, ঠিক তেমনিভাবে একটি সুষ্ঠু ডাকসু নির্বাচন উপহার দিয়ে গণতন্ত্র চর্চার উদাহরণ তৈরি করবে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। আর সে কারণেই ডাকসু নির্বাচন বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচনের আগে একটি মহড়া। এটি গণতন্ত্রের অগ্নিপরীক্ষাও বটে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের ১০ দফা ইশতেহার
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের ১০ দফা ইশতেহার
সীমান্ত হত্যা নিয়ে পুরোনো সুর বিএসএফের
সীমান্ত হত্যা নিয়ে পুরোনো সুর বিএসএফের
আবু সাঈদের মাথা থেকে রক্ত ঝরছিল বুকে গুলির চিহ্ন
আবু সাঈদের মাথা থেকে রক্ত ঝরছিল বুকে গুলির চিহ্ন
নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় র‌্যাব
নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় র‌্যাব
সংবিধান পরিবর্তন করতে পারে শুধু নির্বাচিত প্রতিনিধি
সংবিধান পরিবর্তন করতে পারে শুধু নির্বাচিত প্রতিনিধি
চীন সফর শেষে ফিরলেন সেনাপ্রধান
চীন সফর শেষে ফিরলেন সেনাপ্রধান
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য পরীক্ষা
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য পরীক্ষা
রাজনীতিতে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড জরুরি
রাজনীতিতে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড জরুরি
আবারও মব রাজধানীতে
আবারও মব রাজধানীতে
বাহারি প্রতিশ্রুতি কৌশলী প্রচার
বাহারি প্রতিশ্রুতি কৌশলী প্রচার
কমপ্লিট শাটডাউন
কমপ্লিট শাটডাউন
স্বাগত বিএনপির, জামায়াত বলল অস্পষ্ট, প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ মনে করে এনসিপি
স্বাগত বিএনপির, জামায়াত বলল অস্পষ্ট, প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ মনে করে এনসিপি
সর্বশেষ খবর
বায়ু দূষণের কারণে বাংলাদেশিদের গড় আয়ু কমছে সাড়ে ৫ বছর
বায়ু দূষণের কারণে বাংলাদেশিদের গড় আয়ু কমছে সাড়ে ৫ বছর

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচন : প্রথম দিন ডোপ টেস্টের নমুনা দিলেন ৮৭ জন
রাকসু নির্বাচন : প্রথম দিন ডোপ টেস্টের নমুনা দিলেন ৮৭ জন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচন হবে কী হবে না
নির্বাচন হবে কী হবে না

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষা শেষে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে দেশে ফিরেছেন ড. খন্দকার মোশাররফ
লন্ডন থেকে দেশে ফিরেছেন ড. খন্দকার মোশাররফ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষার্থীদের ওপর বলপ্রয়োগ : তদন্তে ডিএমপির ৩ সদস্যের কমিটি
শিক্ষার্থীদের ওপর বলপ্রয়োগ : তদন্তে ডিএমপির ৩ সদস্যের কমিটি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার দুর্ভিক্ষে মন কাঁদছে হাল্ক অভিনেতার
গাজার দুর্ভিক্ষে মন কাঁদছে হাল্ক অভিনেতার

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ভিনগ্রহে প্রাণের ইঙ্গিত
জেমস ওয়েব টেলিস্কোপে ভিনগ্রহে প্রাণের ইঙ্গিত

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রাজশাহীতে ফুফুকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ
রাজশাহীতে ফুফুকে গলা কেটে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ দুই ম্যাচের দল ঘোষণা আর্জেন্টিনার
বিশ্বকাপ বাছাইয়ের শেষ দুই ম্যাচের দল ঘোষণা আর্জেন্টিনার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ধাওয়ায় পালালেন যুবক, পিস্তল-গুলি উদ্ধার
পুলিশের ধাওয়ায় পালালেন যুবক, পিস্তল-গুলি উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ৮ কেজি গাঁজাসহ মাদককারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ৮ কেজি গাঁজাসহ মাদককারবারি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া
ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত
শ্রীপুরে যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাদশ ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ
একাদশ ভর্তির দ্বিতীয় ধাপের ফল প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উপকূলে ঝড়ের আশঙ্কা : সমুদ্রবন্দরে ৩, নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্কতা
উপকূলে ঝড়ের আশঙ্কা : সমুদ্রবন্দরে ৩, নদীবন্দরে এক নম্বর সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে শীর্ষ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে শীর্ষ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোয়ালখালীতে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
বোয়ালখালীতে গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা
সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ মাসে ১ কোটি চাকরি সৃষ্টিতে বিএনপির পূর্ণ প্রস্তুতি রয়েছে : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি চাকরি সৃষ্টিতে বিএনপির পূর্ণ প্রস্তুতি রয়েছে : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী দিনের ক্রিকেট তারকারা স্কুল মাঠেই লুকিয়ে আছে: বিসিবি সভাপতি
আগামী দিনের ক্রিকেট তারকারা স্কুল মাঠেই লুকিয়ে আছে: বিসিবি সভাপতি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুয়েট ও বিআইএমের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত
ডুয়েট ও বিআইএমের মধ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি
ইন্দোনেশিয়ায় গ্রেফতার শ্রীলঙ্কার মোস্ট ওয়ান্টেড ব্যক্তি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিরুদ্ধে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ
শেরপুরে ৬৫ বছরের বৃদ্ধের বিরুদ্ধে শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা
উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার বছর ধরে সেইফ হোমে বাক ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী
চার বছর ধরে সেইফ হোমে বাক ও মানসিক প্রতিবন্ধী নারী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপের আগে সিলেটের মাঠে খেলা বাড়তি সুবিধা হবে : লিটন
এশিয়া কাপের আগে সিলেটের মাঠে খেলা বাড়তি সুবিধা হবে : লিটন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর পৌরসভার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগের শেষ নেই
শেরপুর পৌরসভার সড়কের বেহাল দশা, জনদুর্ভোগের শেষ নেই

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে বিশাল অজগর উদ্ধার, বন বিভাগে হস্তান্তর
বুড়িচংয়ে বিশাল অজগর উদ্ধার, বন বিভাগে হস্তান্তর

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ
ঈদে মিলাদুন্নবীর ছুটির তারিখ পুনঃনির্ধারণ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান
উপদেষ্টা হতে ২০০ কোটির চেক, সেই চিকিৎসকের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল
রোডম্যাপ প্রকাশ: রোজার আগে ভোট, ডিসেম্বরেই তফসিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’
‌‘ইসরায়েলের বহুস্তরীয় ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ভেদ করেছে ইরান’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক
‌‘মঞ্চ ৭১’র অনুষ্ঠানে উত্তেজনা, সাবেক মন্ত্রী লতিফ সিদ্দিকী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা
সংসার ভাঙার পর নতুন করে বাগদান সারলেন দুবাইয়ের রাজকন্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে
জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপে যা আছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা
ট্রাম্পের শুল্ক এড়াতে আমিরাতে ব্যবসা সরাচ্ছেন ভারতীয়রা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার ধ্বংসাবশেষ সরাচ্ছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা
প্লট বরাদ্দ পেতে ভাসমান-অসহায়-গরীব পরিচয় দেন শেখ রেহানা-টিউলিপ-আজমিনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের
গাজা নগরী খালি করতেই হবে, হুঁশিয়ারি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও
চীনে সামরিক কুচকাওয়াজে যোগ দিচ্ছেন কিম জং উন, থাকবেন পুতিনও

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা
উপসচিব হলেন ২৬৮ কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক
আইএসপিএলে বলিউড তারকাদের দল কেনার হিড়িক

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান
চীন সফর শেষে দেশে ফিরলেন সেনাবাহিনী প্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন
৯৬ ভারী ট্রাক দিয়ে বিশ্বের সর্বোচ্চ সেতুর সক্ষমতা পরীক্ষা করল চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা
শি জিনপিংয়ের আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন কিম-পুতিনসহ ২৬ বিশ্বনেতা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি
রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত, মার্কিন কর্মকর্তার হুঁশিয়ারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'
'রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ আসলে মোদির যুদ্ধ'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প
বিদেশি শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময়সীমা সীমিত করছেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি
চোট থেকে ফিরেই মেসির জোড়া গোল, ফাইনালে মায়ামি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক নিয়োগে নতুন বিধিমালা জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগারগাঁও ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা শেকৃবি শিক্ষার্থীদের
আগারগাঁও ‘ব্লকেড’ কর্মসূচির ঘোষণা শেকৃবি শিক্ষার্থীদের

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী প্রচারণায় ইট-পাটকেলের তোপের মুখে পালালেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট
নির্বাচনী প্রচারণায় ইট-পাটকেলের তোপের মুখে পালালেন আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া
ড্রোন হামলা চালিয়ে ইউক্রেনের যুদ্ধজাহাজ ডুবিয়ে দিল রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ার ফাহিমা হত্যায় ঢাকায় স্বামী গ্রেপ্তার
বগুড়ার ফাহিমা হত্যায় ঢাকায় স্বামী গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ৩৬ দল চূড়ান্ত
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ৩৬ দল চূড়ান্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরের পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্স আতঙ্ক, এক মাসে ২০০-র বেশি আক্রান্ত
রংপুরের পীরগাছায় অ্যানথ্রাক্স আতঙ্ক, এক মাসে ২০০-র বেশি আক্রান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বে প্রথম কার্যকরী এইডস টিকা তৈরি করছে রাশিয়া, দাবি রিপোর্টে
বিশ্বে প্রথম কার্যকরী এইডস টিকা তৈরি করছে রাশিয়া, দাবি রিপোর্টে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বহু নারীর জীবন নষ্টে তৌহিদ আফ্রিদি
বহু নারীর জীবন নষ্টে তৌহিদ আফ্রিদি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুকুর যেন সাদাপাথরের খনি
পুকুর যেন সাদাপাথরের খনি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজমির শরিফে অন্যরকম দৃশ্য
আজমির শরিফে অন্যরকম দৃশ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আবারও মব রাজধানীতে
আবারও মব রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডিবি হারুনের স্ত্রীর নামে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি
ডিবি হারুনের স্ত্রীর নামে যুক্তরাষ্ট্রে বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীদের জন্য ১৭ কোটি টাকার ওষুধ এনে দিলেন শীর্ষ শ্রেয়ান
রোগীদের জন্য ১৭ কোটি টাকার ওষুধ এনে দিলেন শীর্ষ শ্রেয়ান

নগর জীবন

রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে অ্যানথ্রাক্স

নগর জীবন

মনোনয়ন চান বিএনপির সাত নেতা, প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
মনোনয়ন চান বিএনপির সাত নেতা, প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

একক প্রার্থী বিএনপিসহ সব দলের
একক প্রার্থী বিএনপিসহ সব দলের

নগর জীবন

কমপ্লিট শাটডাউন
কমপ্লিট শাটডাউন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া মুখোমুখি
বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কেন ছবির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলেন শর্মিলা
কেন ছবির পোস্টার ছিঁড়ে ফেলেন শর্মিলা

শোবিজ

সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার বাংলাদেশিসহ ২ লাখ অভিবাসী
সাত মাসে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার বাংলাদেশিসহ ২ লাখ অভিবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে ভোটের রোডম্যাপ
অবশেষে ভোটের রোডম্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজেদের অসহায় পরিচয় দিয়ে প্লট নেন রেহানা-টিউলিপ
নিজেদের অসহায় পরিচয় দিয়ে প্লট নেন রেহানা-টিউলিপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া
ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় র‌্যাব
নির্বাচনের পরিবেশ সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় র‌্যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাহারি প্রতিশ্রুতি কৌশলী প্রচার
বাহারি প্রতিশ্রুতি কৌশলী প্রচার

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল শুরু অক্টোবরে
কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক বিমান চলাচল শুরু অক্টোবরে

নগর জীবন

‘রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত’
‘রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ না করলে ছাড় পাবে না ভারত’

পূর্ব-পশ্চিম

পাহাড়ি অরণ্যে মিলল গোলবাহার অজগর
পাহাড়ি অরণ্যে মিলল গোলবাহার অজগর

নগর জীবন

শির আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন বিশ্বনেতারা
শির আমন্ত্রণে চীন যাচ্ছেন বিশ্বনেতারা

পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে নগদ টাকা লুট
ব্যাংকের ভল্ট ভেঙে নগদ টাকা লুট

নগর জীবন

প্রাথমিক শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি মেনে নিন
প্রাথমিক শিক্ষকদের ন্যায্য দাবি মেনে নিন

নগর জীবন

আরাকান আর্মিকে বাংলাদেশ ভূখণ্ডে কোনো তৎপরতা চালাতে দেওয়া হবে না
আরাকান আর্মিকে বাংলাদেশ ভূখণ্ডে কোনো তৎপরতা চালাতে দেওয়া হবে না

নগর জীবন

সাইফুজ্জামান ও তার পরিবারের ১২০ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ
সাইফুজ্জামান ও তার পরিবারের ১২০ ব্যাংক অ্যাকাউন্ট অবরুদ্ধ

নগর জীবন

শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব
শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব

নগর জীবন

ফের মোহনীয়রূপে জয়া
ফের মোহনীয়রূপে জয়া

শোবিজ

মার্কিন সিডিসি প্রধান বরখাস্ত
মার্কিন সিডিসি প্রধান বরখাস্ত

পূর্ব-পশ্চিম