শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৫, শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০২৫

ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
ছাত্র সংসদ নির্বাচন জাতীয় নির্বাচনের মহড়া

ডাকসুসহ তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। কিন্তু দেশবাসীর আগ্রহ ডাকসুকে ঘিরেই। ডাকসুকে বলা হয় বাংলাদেশের ‘দ্বিতীয় পার্লামেন্ট’। জাতীয় নির্বাচনের আগে ডাকসু নির্বাচন অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। এ নির্বাচনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কিছুটা হলেও প্রভাব থাকবে। ডাকসু নির্বাচন যদি শেষ পর্যন্ত সুন্দর, সুষ্ঠুভাবে হতে পারে, তাহলে নিঃসন্দেহে জাতীয় নির্বাচনের একটি আবহ তৈরি হবে, দেশের মানুষ স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলবে। ডাকসু নির্বাচনের সফলতা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ নির্বাচনকে সুষ্ঠুভাবে করতে উৎসাহ জোগাবে। অন্যদিকে শেষ পর্যন্ত ডাকসু নির্বাচনে যদি অনাকাঙ্ক্ষিত পরিবেশ তৈরি হয়, তাহলে মাশুল দিতে হবে গোটা দেশকে। এর ফলে গণতান্ত্রিক উত্তরণ হুমকির মুখে পড়তে পারে। ডাকসু নির্বাচন এমন একসময়ে হচ্ছে যখন শিক্ষার্থীদের নানান দাবিতে শিক্ষাঙ্গন এবং রাজপথ উত্তপ্ত। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার চেয়ে আন্দোলন বেশি। জুলাই বিপ্লবের পর গত এক বছরে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো ঠিকঠাকমতো শিক্ষাক্রম চালু করতে পারেনি, শিক্ষার্থীরা তাদের পাঠ্যক্রমে মনোযোগ দিতে পারেনি। এক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের ব্যর্থতা রয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকার শিক্ষা কাঠামোকে ঠিক করার জন্য শিক্ষাঙ্গনে পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে উপদেষ্টা বদল করেছে বটে কিন্তু তাতে কোনো কাজ হয়নি। ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে ৯ সেপ্টেম্বর। ডাকসু নির্বাচনের যখন প্রচারণা শুরু হয়েছে, ঠিক সেই সময় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট) এবং অন্য প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তিন দফা দাবিতে রাজপথে আন্দোলন শুরু করেছে। গত বুধবার (২৭ আগস্ট) এ আন্দোলন সহিংসতায় রূপ নিয়েছিল। সামনে এ আন্দোলনের প্রভাব কীভাবে পড়ে সেটি দেখার বিষয়।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে অস্থিরতা। ডাকসুর নির্বাচন নিয়েও অস্বস্তি এবং নানা শঙ্কা আছে। চাপা উত্তেজনা উত্তাপ তৈরি হয়েছে নির্বাচনি প্রচারণায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা। প্রতিদ্বন্দ্বিরা একে অন্যের বিরুদ্ধে আক্রমণ এবং প্রতি আক্রমণে ব্যস্ত। মাঝে মাঝেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের পরিবেশ উত্তপ্ত হচ্ছে। একটি আতঙ্ক সৃষ্টির চেষ্টা করা হচ্ছে কোনো কোনো মহল থেকে। তবে অনেকে মনে করেন নির্বাচনে এ ধরনের পরিবেশ থাকাই স্বাভাবিক। শেষ পর্যন্ত সব মহল দায়িত্বশীল আচরণ করবে সেটি দেশবাসী প্রত্যাশা করে। ডাকসুর নির্বাচনে কে জয়ী হলো, কে পরাজিত হলো সেটি বড় কথা নয়। কিন্তু ডাকসু নির্বাচন যদি শেষ পর্যন্ত অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষভাবে অনুষ্ঠিত হয়, তাহলে সারা দেশে একটি স্বস্তির বার্তা দেবে।

আমরা লক্ষ্য করেছি যে, ডাকসু প্রতিষ্ঠা হওয়ার পর এর আগে ৩৭ বার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সর্বশেষ নির্বাচন হয়েছিল ২০১৯ সালে। সেই নির্বাচনটিও কলঙ্কিত হয়েছিল এবং ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রলীগকে বিজয়ী করার জন্য প্রশাসন নানারকম অপকৌশল ব্যবহার করেছিল বলে অভিযোগ ওঠে। শিক্ষার্থীদের আকাঙ্ক্ষার প্রতিফলন ঘটেনি ওই নির্বাচনে। আর সে কারণে ২০১৯ সালে ডাকসু তেমন কোনো কার্যকর ভূমিকা পালন করতে পারেনি। ডাকসু শিক্ষার্থীদের সমস্যা ও আকাঙ্ক্ষা মেটাতে পারেনি।

স্বাধীনতার পর ৫৪ বছরে মাত্র সাতবার ডাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। একমাত্র শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান নিয়মিতভাবে ডাকসু নির্বাচনের ব্যবস্থা করেছিলেন। সে সময় তিনটি ডাকসু নির্বাচনেই বামপন্থি ছাত্র সংগঠন জয়ী হয়েছিল। দুটিতে জাসদ ছাত্রলীগ এবং একটিতে মাহমুদুর রহমান মান্নার নেতৃত্বে বাসদ ছাত্রলীগ জয়ী হয়। এই গণতান্ত্রিক চর্চা হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ এসে বন্ধ করে দেন। এরশাদ শাসনামলের শেষ দিকে এসে ছাত্রদের চাপে দুটি ডাকসু নির্বাচন সম্পন্ন করেছিলেন। একটি নির্বাচনে বিজয়ী হয়েছিলেন সম্মিলিত ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ নেতা, ছাত্রলীগের সুলতান মাহমুদ মনসুর। পরে ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদল বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়েছিল। ’৯০ সালে অনুষ্ঠিত ডাকসুর ওই নির্বাচনের পরপরই স্বৈরাচার পতনের আন্দোলন তীব্রতা পায়। আমান উল্লাহ আমান, খায়রুল কবির খোকনের নেতৃত্বে ডাকসু স্বৈরাচার পতনের ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে ১৫ বছরে মাত্র একবার ডাকসু নির্বাচন করে। সেই ডাকসু নির্বাচন এমনভাবে সাজানো হয়েছিল যেন ছাত্রলীগ বিজয়ী হয়। এবার ডাকসু নির্বাচনে আশা করা যায় যে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ, সরকার এবং কোনো পক্ষেরই কোনো স্বার্থ নেই। এখানে শিক্ষার্থীরা তাদের নিজেদের পছন্দের প্রার্থীকে নির্বাচিত করবে। ২৬ আগস্ট থেকে শুরু হওয়া প্রচারণার ধরন দেখলে বোঝা যায় ডাকসুতে জাতীয় রাজনীতির চেয়ে ক্যাম্পাসের দাবি-দাওয়া, সমস্যা এসেছে বেশি। বিশেষ করে আবাসন সংকট, শিক্ষার মানোন্নয়ন, লাইব্রেরি, গবেষণা ইত্যাদি বিষয় নির্বাচনি প্রচারণায় প্রাধান্য পাচ্ছে। এটি ইতিবাচক। তবে একটা কথা মনে রাখতে হবে, ডাকসু নির্বাচন যে কোনো মূল্যে সুন্দর এবং সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে হবে। এক্ষেত্রে শুধু ক্যাম্পাসে ক্রিয়াশীল ছাত্র সংগঠনগুলো নয়, দেশের রাজনৈতিক দল এবং সরকারকেও দায়িত্বশীল আচরণ করতে হবে।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ইতোমধ্যে আগামী ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষণা দিয়েছেন। সেই অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন কাজ শুরু করে দিয়েছে। নির্বাচন বানচালের জন্য নানা মহল নানা রকম চক্রান্তে লিপ্ত রয়েছে। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অভিযোগ করেছেন, ‘সরকারের ভিতরের একটি অংশ নির্বাচন বানচালের চেষ্টা করছে।’ তিনি নিশ্চয়ই জেনেবুঝে এ অভিযোগ করেছেন। বাস্তবিকই সরকারের কিছু কিছু উপদেষ্টা এবং সরকারের কিছু মহলের কর্মকাণ্ডে মনে হয় যে, নির্বাচনের ব্যাপারে তাদের নেতিবাচক মনোভাব রয়েছে। এটি অনাকাঙ্ক্ষিত। যে কোনো অবস্থাতেই আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে হবে। একটি গণতান্ত্রিক ধারায় দেশকে এগিয়ে নিতে হবে। নির্বাচিত সরকার ছাড়া বিদ্যমান সংকট সমাধানের কোনো পথ নেই। ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর প্রতিশ্রুতিতে অটল রয়েছেন কিন্তু নির্বাচনের আগে অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার, দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি, মব সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি বন্ধের যে প্রয়োজনীয়তা রয়েছে সেটির ব্যাপারে এখন পর্যন্ত নজরদারির অভাব রয়েছে। তবে সবাই আশা করেন যে, নির্বাচন কমিশনের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরুর পর থেকে এ বিষয়ে সরকার কাজ শুরু করবে। রাজনৈতিক দলগুলো একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করবে।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সবসময় বাংলাদেশকে পথ দেখায়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সবসময় আমাদের আলোকিত করে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে এদেশের মানুষ অধিকার আদায়ের সংগ্রামে ভূমিকা রাখে। ১৯৭১, ১৯৯০ এবং ২০২৪ সালের গণ অভ্যুত্থান সবচেয়ে বড় প্রমাণ। কাজেই আগামী ৯ সেপ্টেম্বর যে ডাকসু নির্বাচন হবে, সেই নির্বাচন যদি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ হয়, একটি অনুকরণীয় নির্বাচন যদি হয়, তাহলে সেটি আগামী জাতীয় নির্বাচনের পথ দেখাবে। সবাই একটি সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ধারার বাংলাদেশ বিনির্মাণের ব্যাপারে আশাবাদী হবে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছিল ফ্যাসিবাদবিরোধী আন্দোলনের কেন্দ্রস্থল। এখান থেকেই আন্দোলন দানা বেঁধে উঠেছিল। কাজেই তারা এখন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় উত্তরণে ডাকসু নির্বাচন বাংলাদেশকে পথ দেখাবে। আগামী জাতীয় নির্বাচনের জন্য এটি অনুপ্রেরণা হবে। তাই আমরা আশা করি যে, সব ছাত্র সংগঠন সহিষ্ণুতার পরিচয় দেবে, গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ দেখাবে। এখানে জয়-পরাজয় বড় কথা নয়, আন্দোলনে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় যেমন পথপ্রদর্শক, ঠিক তেমনিভাবে একটি সুষ্ঠু ডাকসু নির্বাচন উপহার দিয়ে গণতন্ত্র চর্চার উদাহরণ তৈরি করবে এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। আর সে কারণেই ডাকসু নির্বাচন বাংলাদেশে জাতীয় নির্বাচনের আগে একটি মহড়া। এটি গণতন্ত্রের অগ্নিপরীক্ষাও বটে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
বিক্ষোভের পর প্যাসিফিকের ৮ কারখানা বন্ধ
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
অনশনে এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জলবায়ু পরিবর্তনে দারিদ্র্যে ভুগছে ১১০ কোটি মানুষ
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
এনসিপিকে নিয়ে আক্ষেপ
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
হামাসকে ট্রাম্পের নতুন হুমকি
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
সরকারের উচিত আইনি ভিত্তি দেওয়া
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
ইতিহাসে স্মরণীয় হয়ে থাকবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
জুলাই সনদ দেশ পরিচালনা করবে
রাকসুও শিবিরের
রাকসুও শিবিরের
সর্বশেষ খবর
চাইনিজ তাইপের কাছে বড় হারে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
চাইনিজ তাইপের কাছে বড় হারে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার
লালনের গানের মানবতার বাণী আজও সমানভাবে প্রাসঙ্গিক : ফরিদা আখতার

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর
জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

নগর জীবন

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ

পরিবেশ ও জীবন

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম