শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০০, মঙ্গলবার, ৩০ জুন, ২০২০

করোনা এবং আপনার সন্তানের মানসিক যত্ন

আনার কলি
অনলাইন ভার্সন
করোনা এবং আপনার সন্তানের মানসিক যত্ন

জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমরা সবাই কম বেশি করোনায় সংক্রমিত এবং নেতিবাচক ভাবে প্রভাবিত। এসময় বড়দের মতো ছোটরাও অনেক শারীরিক ও মানসিক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। তাই চলুন আপনার সন্তানের শারীরিক ও মানসিক যত্নের কিছু দিক নিয়ে আলোচনা করা যাক-

ক) রোল মডেল- একজন মানুষের জীবনে অনেক রোল মডেল বা অনুকরণীয় আদর্শ থাকতে পারে তবে তার প্রথম, তাৎপর্যপূর্ণ মডেল হচ্ছে তার বাবা-মা। তাই প্রায়ই বলি বা শুনে থাকি যে, 'ছেলেটা তার বাবার মতো বুদ্ধিমান হয়েছে, মার মতো গুণবতী হয়েছে, বা রাগী, বা ঝগড়াটে হয়েছে...'
বাচ্চারা ছোটবেলা থেকেই বাবা, মার আচরণ দেখা অথবা অনুকরণের মাধ্যমে শিখে থাকে। আপনার যদি প্রবণতা থাকে যে কোন সমস্যা মোকাবেলায় রেগে যাওয়া, হতাশ হওয়া, অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করা, কান্নাকাটি করা তাহলে আপনার সন্তানের মধ্যে এই প্রবণতা দেখা দিবে। আর আপনি যদি 'প্রবলেম সলভিং এপ্রোচ' অবলম্বন করেন, যেমন হতে পারে করোনার মতো চ্যালেঞ্জ অথবা আরো অন্য চ্যালেঞ্জকে শান্ত ভাবে মেনে নিয়ে, সবদিক বিবেচনা করে, সার্বিক উপায়ে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার অভ্যাস গড়ে তুলেন তাহলে অনেকটাই সমস্যা থেকে বের হওয়া সম্ভব হবে। এতে আপনার সন্তানেরও করোনা মোকাবেলা করার জন্য একই ব্যবস্থা নেয়ার অভ্যাস গড়ে উঠবে। 
ভালো রোল মডেলের জন্য দরকার চেষ্টা, ভালো চিন্তা ও কাজ করার অভ্যাস এবং নিজেকে শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ রাখা। আপনি সুস্থ থাকলে আপনি সন্তানদের প্রতি মনোযোগী হয়ে, তাদের শারীরিক, মানসিক স্বাস্থ্য নিশ্চিত কর‍তে পারবেন। আপনাকে হয়তো ঘরের কাজ, অফিসের কাজ, ছেলেমেয়েদের বাড়তি যত্ন, করোনার নিত্য নতুন তথ্য ইত্যাদি সবকিছু মিলিয়ে অনেক বেশি উদ্বিগ্ন থাকেন, এবং শংকিত হওয়াটা স্বাভাবিক। তাই যখনই উদ্বিগ্ন হবেন কারো সাথে শেয়ার করুন, এতে মন হালকা হবে এবং সমস্যা সমাধানের অনেক উপায় হয়তো খুঁজে পাবেন। চেষ্টা করবেন পর্যাপ্ত ঘুম, ব্যালেন্সড ডায়েট, মেডিটেশন, ব্যায়াম, গান শোনা, বই পড়া, নাটক দেখা, সিনেমা দেখা, বাগান করা অথবা নতুন কিছু করা যা আপনার শরীর ও মনকে প্রফুল্ল রাখবে।                              

খ) রুটিন মেনে চলা-  পরিবারের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট রুটিন রাখুন, তারা কখন ঘুমাবে এবং ঘুম থেকে উঠবে, খাবারের সময়, পড়ার সময়ের রুটিন এতে যার যার কাজ সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয় এবং অনেক কাজ নিয়ন্ত্রণে থাকে। 

ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে আপনি তাদের ছবি আঁকা, বিভিন্ন ছড়া, গল্প বলা ও শেখানো, ব্লক তৈরি করা অথবা ইমাজিনারি খেলার মাধ্যমে তাদের ব্যস্ত রাখতে পারেন। স্কুল ও কলেজ পড়ুয়াদের তাদের বয়স ও আগ্রহ অনুসারে তাদের ফ্রি টাইমের জন্য আর্টস, ক্রাফটস, অনলাইনে নাচ, গান শেখা, ডায়েরি, ব্লগ বা গল্প লেখা, বিভিন্ন ভাষা শেখা, 'জুম' বা 'স্কাইপে'র মাধ্যমে আত্মীয়স্বজন, বন্ধুদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা, বিভিন্ন অনলাইন কোর্স এবং নানা সৃজনশীল কাজে উৎসাহ দিতে পারেন।

'বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা' সম্প্রতি ঘোষণা দিয়েছে যে, বড়দের ৩০ মিনিট এবং ছোটদের ১ ঘণ্টা শারীরিক কার্যাবলিতে যুক্ত থাকতে, তাই তাদের রুটিন করে বিভিন্ন ব্যায়াম করতে উৎসাহিত করুন।  এছাড়া প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের রিলাক্সেশন মিউজিক শুনে বা মেডিটেশন করে তারা তাদের মন ও শরীরকে ভালো রাখতে পারবে।      

প্রতিদিনের যে রুটিন তৈরি করুন না কেন সবসময় চেষ্টা করবেন আপনার সন্তানদের সাথে 'কোয়ালিটি টাইম' কাটাতে এবং রুটিনে বৈচিত্র্য আনতে, এতে একঘেয়েমি দূর হবে যেমন, হঠাৎ ফ্যামিলি পিকনিক বা একসাথে খেলা যেমন লুডু, ক্যারাম ইত্যাদি। ভবিষ্যতে কি হবে সেটার দুশ্চিন্তা না করে আপনি নিজেকে এবং আপনার সন্তানকে আজকের দিনকে উপভোগ করার ও আজকের দিনের কাজ গুলোকে মনোযোগ দিয়ে করার অভ্যাস করান এতে অনেক দুশ্চিন্তা কমে আসবে। 
             

গ) দায়িত্ববোধ বাড়ানো- স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় পরিবারের বড়দের এখন অনেক বেশি কাজের দায়িত্ব নিতে হচ্ছে। তাই চেষ্টা করুন আপনার সন্তানের বয়স অনুযায়ী ছোট ছোট কাজের দায়িত্ব দিতে। যেমন, খাবারের পর সে তার নিজের প্লেট পরিস্কার করা, ফুলের টবে পানি দেওয়া, টিনেজরা ছোট ভাই বোনদের কিছুটা দেখাশোনা করা, রান্নাতে সাহায্য করা, তাদের নিজেদের ঘর, বাড়িঘর গোছানো ও পরিস্কার রাখা। করোনার সময়ে এই যুদ্ধটা আমাদের সবার তাই সন্তানদের মধ্যে দায়িত্বশীলতার বোধ তৈরি হওয়া জরুরি। যখন কোন কাজ করবে তাদের প্রশংসা করুন এতে তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়বে এবং পরিবারের প্রতি তাদের দায়িত্ববোধ বাড়বে।

ঘ) দুশ্চিন্তার বাক্স ও জার্নালিং- দুশ্চিন্তা লাঘব করার ক্ষেত্রে লেখা একটি শক্তিশালী মাধ্যম। লেখার মাধ্যম হিসেবে দুশ্চিন্তার বাক্স ও জার্নালিং লেখা নিয়ে আলোচনা করবো। 
 
১. দুশ্চিন্তার বাক্স-  বড়দের মতো ছোটরাও রাতে ঘুমানোর সময় আগে কি হয়েছিলো বা ভবিষ্যৎ/ আগামীকাল কি হবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তা করে। যার ফলে মন খারাপ করে থাকে এবং রাতে ঘুমাতে পারে না। তাই করোনার এই অনিশ্চয়তার বা অন্য চ্যালেঞ্জের সময়ে যদি আপনার সন্তানের মধ্যে অনেক মন খারাপ বা ঘুমের অসুবিধা হয় তবে 'দুশ্চিন্তার বাক্স' পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। এটি ৩-১২ বছর বয়সের শিশুর জন্য বেশি কার্যকর। দিনের একটি নির্দিষ্ট সময় অথবা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ৫-১০ মিনিট ধরে এই প্রক্রিয়া করতে পারেন। আপনি এবং আপনার সন্তান ঠিক করবেন দুশ্চিন্তার বাক্সটি কেমন হবে, হতে পারে এটি টিফিন,টিস্যু বা যেকোন বাক্স। একটি কাগজে আপনার সন্তান তার দুশ্চিন্তা/ মন খারাপের কথা ড্রয়িং করবে বা লিখবে এবং এই বিষয়ে আপনারা দুজন কথা বলবেন, অতপর লেখাটি দুশ্চিন্তার বাক্সে রাখবেন। সবশেষে আপনি এবং আপনার সন্তান বাক্সটি কোন নিরাপদ জায়গায় রাখবেন তা ঠিক করবেন। তবে তা বেডরুমে না রাখাই ভালো। লেখা বা ড্রয়িংয়ের মাধ্যমে সে তার মন থেকে চিন্তা বের করে সেটি দুশ্চিন্তার বাক্সে রাখবে, এতে করে সে তার দুশ্চিন্তাকে নিয়ন্ত্রণ করা শিখবে। এই প্রক্রিয়া নিয়মমাফিক প্রতিদিন করতে হবে যতোদিন না তার সেই ভয়/রাগ/কষ্ট/ দুশ্চিন্তা দূর হয়। যখন তার সমস্যা দূর হয়ে যাবে তখন সন্তানকে সাথে নিয়ে সে কাগজ ছিঁঁড়ে ফেলুন।

২) লেখা বা জার্নালিং-  টিনএজরা করোনার এই সময়ের সমস্যা, দুশ্চিন্তা, কষ্টের কথা লিখতে পারে। টেক্সাস ইউনিভার্সিটির মনোবিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর জেমস বিশ বছর ধরে গবেষণা করে দেখেছেন যে, মনের কষ্টের কথা লিখতে শারীরিক ও মানসিকভাবে ভালো থাকা যায়। তাই তিনি এই গবেষণার ভিত্তিতে 'রাইটিং টু হিল' নামে একটি বই লিখেছেন। তাই আপনার সন্তানদের এই সময়ে লিখতে বা জার্নালিং করতে উৎসাহিত করতে পারেন।           
 

ঙ) আবেগ চিহ্নিত করা- চাপ বা দুশ্চিন্তার লক্ষন বা প্রকাশ ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হয়। এই সময়ে আপনার ছেলেমেয়েদের মধ্যে বেশি মন খারাপ করে থাকা, অতিরিক্ত রাগ প্রদর্শন, ভীত থাকা, স্কুলে না যেতে পেরে একাকীবোধ করা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে। টিনএজদের হরমোনের পরিবর্তনের কারণে তাদের আবেগ দ্রুত পরিবর্তিত হয় তাই বাবা মার সাথে মতবিরোধ হবার সম্ভাবনা থাকে বেশি। তাই আপনার সন্তানদের সাথে এমন একটি মানসিক সম্পর্ক তৈরি করুন যাতে তাদের মন ভালো ও খারাপ দুটোই আপনার সাথে শেয়ার করতে পারে। সন্তানদের বয়স অনুযায়ী তাদের আবেগ বুঝুন। তাদেরকে বেশি সময় দিয়ে নিরপেক্ষভাবে তাদের কথা শুনুন, আবেগ মূল্যায়ন করুন, তাদের কষ্টগুলোকে তাদের জায়গা থেকে বোঝার চেষ্টা করুন। এভাবে আপনার সন্তান আপনার সাথে কথা শেয়ার করবে এবং একাত্মবোধ করবে। 

ছ) খোলামেলা আলোচনা করা-  আপনার সন্তানেরা করোনা ভাইরাস সম্পর্কে কতটুক জানে তা নিয়ে আলোচনা করুন, তাদের করোনা সংক্রান্ত কিছু জানার ইচ্ছা থাকলে তা প্রশ্ন করতে উৎসাহিত করুন। আপনার সন্তানের বয়স অনুযায়ী তাদের প্রশ্নের উত্তর দিন। তবে নিজ থেকে খুব বেশি তথ্য না দেওয়াই ভালো, এতে করে তাদের মধ্যে ভয়ের উদ্রেক হতে পারে। কিন্ত অতিমাত্রায় খবর দেখা, আপনার ও আপনার সন্তানদের মধ্যে উদ্বিগ্নতা তৈরি করতে পারে। তাই নির্দিষ্ট সময় করে দিনে ১/২ বার করোনা সম্পর্কিত নিউজ দেখুন বা পড়ুন। 

ঝ) ইতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি করা-  আশাবাদী, ইতিবাচক চিন্তা আমাদের শরীর ও মনকে সুস্থ রাখে। তাই পরিস্থিতি যতই খারাপ হোক না কেন আপনি আপনার এবং সন্তানদের মধ্যে ইতিবাচক মনোভাব জাগ্রত করুন, এতে তারা করোনা পরিস্থিতিকে অনেকটা মোকাবেলা করতে শিখবে। আপনি আপনার সন্তানকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে অভ্যাস করান এবং আশ্বস্ত করুন সে নিরাপদে আছে এবং আরো বলতে পারেন, যদিও করোনা সংক্রান্ত অনেক নেতিবাচক ঘটনা ঘটছে কিন্ত এটা একদিন দূর হয়ে যাবে। অনেক দেশের গবেষক, বিজ্ঞানীরা এর টিকা আবিস্কারের চেষ্টা করছেন, চিকিৎসার  নতুন নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবনের চেষ্টা করছেন। 

চলুন আমরা আমাদের এবং সন্তানদের মধ্যে 'আমরা করবো জয়' এই ইতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি করি এবং সেই অনুযায়ী সর্বোত্তম সতর্ক ব্যবস্থা গ্রহণ করি। 

'আমরা করবো জয়, আমরা করবো জয়,
আমরা করবো জয়, নিশ্চয়,
এই বুকের গভীরে আছে প্রত্যয়,
আমরা করবো করোনা জয়, নিশ্চয়।'    


লেখক, ক্লিনিকাল সাইকোলজিস্ট, এনএইচএস, যুক্তরাজ্য। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ব্রেস্ট ক্যানসার নিয়ে কিছু কথা
ধূমপান না করেও বাড়ছে ফুসফুস ক্যানসারের ঝুঁকি
ধূমপান না করেও বাড়ছে ফুসফুস ক্যানসারের ঝুঁকি
অল্প হাঁটাতেও কমে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি: হার্ভার্ডের গবেষণা
অল্প হাঁটাতেও কমে অকালমৃত্যুর ঝুঁকি: হার্ভার্ডের গবেষণা
সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন
সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
একটি রক্ত পরীক্ষায় শনাক্ত হতে পারে ৫০টিরও বেশি ধরনের ক্যান্সার
ঢাকায় এভারকেয়ার হসপিটালে বিনামূল্যে ব্রেস্ট হেলথ চেকআপ কর্মসূচি শুরু
ঢাকায় এভারকেয়ার হসপিটালে বিনামূল্যে ব্রেস্ট হেলথ চেকআপ কর্মসূচি শুরু
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
চিকিৎসাসেবার বাইরে ৬০ শতাংশ থাইরয়েড রোগী
চিকিৎসাসেবার বাইরে ৬০ শতাংশ থাইরয়েড রোগী
পায়ুপথের রোগ পাইলস
পায়ুপথের রোগ পাইলস
সর্বশেষ খবর
অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল আয়ারল্যান্ড
অভিবাসনবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল আয়ারল্যান্ড

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিএমএসএস আইসিটি ইনস্টিটিউট ও টাউনলাইফ কোম্পানির মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর
টিএমএসএস আইসিটি ইনস্টিটিউট ও টাউনলাইফ কোম্পানির মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কামারখন্দে মাদ্রাসা ছাত্রীকে ধর্ষণ, দোষীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
কামারখন্দে মাদ্রাসা ছাত্রীকে ধর্ষণ, দোষীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর নতুন ‘সহচর চাঁদ’ নিয়ে যা জানা গেল
পৃথিবীর নতুন ‘সহচর চাঁদ’ নিয়ে যা জানা গেল

৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরিণাকুন্ডুতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
হরিণাকুন্ডুতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশ গড়তে শুধু নেতা নয়, নীতিরও পরিবর্তন করতে হবে: মাসুদ সাঈদী
দেশ গড়তে শুধু নেতা নয়, নীতিরও পরিবর্তন করতে হবে: মাসুদ সাঈদী

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে চাঞ্চল্যকর মিঠুন হত্যার প্রধান আসামি নিক্সন গ্রেপ্তার
নাটোরে চাঞ্চল্যকর মিঠুন হত্যার প্রধান আসামি নিক্সন গ্রেপ্তার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২৯৭ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে ২৯৭ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮০৩
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চারজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৮০৩

২৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

খাবারের সন্ধানে এসে জালে আটকা মেছোবাঘ
খাবারের সন্ধানে এসে জালে আটকা মেছোবাঘ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’
‘বিএনপি রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত বেকারদের কর্মসংস্থানের সমস্যা দূর করা হবে’

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে উদ্বোধনী জুটিতে ১০ বছররের রেকর্ড ভাঙলেন সাইফ-সৌম্য
মিরপুরে উদ্বোধনী জুটিতে ১০ বছররের রেকর্ড ভাঙলেন সাইফ-সৌম্য

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ল ৫ শতাংশ
বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ল ৫ শতাংশ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় আগাম জাতের আমন ধানে কৃষকের মুখে হাসির ঝিলিক
বগুড়ায় আগাম জাতের আমন ধানে কৃষকের মুখে হাসির ঝিলিক

৪৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সৌদির নতুন গ্র্যান্ড মুফতি সালেহ বিন ফাওজান
সৌদির নতুন গ্র্যান্ড মুফতি সালেহ বিন ফাওজান

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইডেন মহিলা কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক উৎসব
ইডেন মহিলা কলেজে বসুন্ধরা শুভসংঘের বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক উৎসব

৪৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নারায়ণগঞ্জে মনোনয়ন প্রত্যাশী বাবুলের উগ্যোগে হাসপাতালে ডেঙ্গু কীট প্রদান
নারায়ণগঞ্জে মনোনয়ন প্রত্যাশী বাবুলের উগ্যোগে হাসপাতালে ডেঙ্গু কীট প্রদান

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রাক্তনের জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানালেন অর্জুন
প্রাক্তনের জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানালেন অর্জুন

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

মিয়ানমারে স্টারলিংক ব্যবহার করে সাইবার প্রতারণা, ফাঁস আন্তর্জাতিক চক্রের তথ্য
মিয়ানমারে স্টারলিংক ব্যবহার করে সাইবার প্রতারণা, ফাঁস আন্তর্জাতিক চক্রের তথ্য

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা অধিকারের অভিযানে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমাম শিকলবন্দি অবস্থায় পঞ্চগড়ে উদ্ধার
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমাম শিকলবন্দি অবস্থায় পঞ্চগড়ে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভাবের তাড়নায় সন্তান বিক্রি করা সেই বাবা পেলেন সহায়তা
অভাবের তাড়নায় সন্তান বিক্রি করা সেই বাবা পেলেন সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এআই বিভাগে ৬০০ কর্মী ছাঁটাই করছে মেটা
এআই বিভাগে ৬০০ কর্মী ছাঁটাই করছে মেটা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’
‘পশ্চিম তীর ইসরায়েলের নয়, ফিলিস্তিনের সার্বভৌম অঞ্চল’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ
শাপলা না দেওয়ার আইনি ব্যাখ্যা দিলে অন্য প্রতীক বিবেচনা করা হবে: নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ
জোবায়েদ হত্যাকাণ্ড নিয়ে ‘ত্রিভুজ প্রেমের গল্প’ সাজানোর অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন
সাব-জেলের বন্দিরা কারা কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে থাকবেন : আইজি প্রিজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার
দুবাই ও মিয়ানমার থেকে এক লাখ টন চাল কিনছে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ
একটি মার্কায় বেহেশতের গ্যারান্টি, প্রতারণা ছাড়া কিছু নয় : আমান উল্লাহ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ
নির্বাচন কমিশনের আচরণ নিরপেক্ষ মনে হচ্ছে না : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত
রাজধানীতে সিনিয়র-জুনিয়র দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাত, দুই কলেজ শিক্ষার্থী আহত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ
যুবদলকে জড়িয়ে এ কে আজাদের বক্তব্যের প্রতিবাদে ফরিদপুরে বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল
৭২ বছর পুরনো লজ্জার সামনে লিভারপুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল
শেখ হাসিনার মামলায় যুক্তিতর্ক শেষ, রায়ের দিন ধার্য হবে কাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক
সিরিয়া পুনর্গঠনে ব্যয় হবে ২১৬ বিলিয়ন ডলার: বিশ্বব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ
মাঝ আকাশে জ্বালানি লিক, ইন্ডিগো বিমানের জরুরি অবতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস
পাবনায় ৪০ লাখ টাকার নিষিদ্ধ চায়না দুয়ারি জাল ধ্বংস

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা
জেন জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, রাজধানীতে জরুরি অবস্থা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জোট বাড়ছে বিএনপির
জোট বাড়ছে বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের

সম্পাদকীয়

মিঠামইনের অঘোষিত রাজা
মিঠামইনের অঘোষিত রাজা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব
প্রশ্নবিদ্ধ মিরাজের নেতৃত্ব

মাঠে ময়দানে

ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক
ভাগবাঁটোয়ারায় উপদেষ্টারা গণভোটের পর তত্ত্বাবধায়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক
এক বছরে বন্ধ ১৮৫ কারখানা বেকার লাখো শ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা
আজাদের গ্রেপ্তার চায় ফরিদপুরের ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই
বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আশাবাদী পাঁচ নেতাই

নগর জীবন

ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না
ধানের শীষের জোয়ার কেউ আটকাতে পারবে না

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি
ক্ষতিগ্রস্ত দেশের ভাবমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

এই চুরি রুধিবে কে?
এই চুরি রুধিবে কে?

নগর জীবন

কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা
কারাগারে ১৫ সেনা কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না
চাপে নতি স্বীকার করা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট
কয়েক উপদেষ্টায় আপত্তি নির্বাচনের আগে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার
দুর্ঘটনায় ভারতের রাষ্ট্রপতির হেলিকপ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন
অভুক্ত প্রাণীর পাশে অ্যানিমেল ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন

নগর জীবন

রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে
রাতযাপন নিষিদ্ধ সেন্ট মার্টিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার
জীবন বাজি রেখে রাস্তা পার

রকমারি নগর পরিক্রমা

দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামি দলের প্রার্থীরা

নগর জীবন

আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই
আগামী নির্বাচন করতে হবে অন্তর্বর্তী সরকারকেই

প্রথম পৃষ্ঠা

অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী
অপকর্মে জড়িতদের প্রশাসনে নয় : রিজভী

নগর জীবন

বাদ পড়লেন শাকিব খান
বাদ পড়লেন শাকিব খান

শোবিজ

সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে রেললাইনে শিক্ষার্থীর লাশ

খবর

হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী
হাজী কালাচাঁন মিয়ার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়ক সংস্কারের দাবি
মহাসড়ক সংস্কারের দাবি

দেশগ্রাম