শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০০, মঙ্গলবার, ৩০ জুন, ২০২০

করোনা এবং আপনার সন্তানের মানসিক যত্ন

আনার কলি
অনলাইন ভার্সন
করোনা এবং আপনার সন্তানের মানসিক যত্ন

জাতি, ধর্ম, বর্ণ নির্বিশেষে আমরা সবাই কম বেশি করোনায় সংক্রমিত এবং নেতিবাচক ভাবে প্রভাবিত। এসময় বড়দের মতো ছোটরাও অনেক শারীরিক ও মানসিক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। তাই চলুন আপনার সন্তানের শারীরিক ও মানসিক যত্নের কিছু দিক নিয়ে আলোচনা করা যাক-

ক) রোল মডেল- একজন মানুষের জীবনে অনেক রোল মডেল বা অনুকরণীয় আদর্শ থাকতে পারে তবে তার প্রথম, তাৎপর্যপূর্ণ মডেল হচ্ছে তার বাবা-মা। তাই প্রায়ই বলি বা শুনে থাকি যে, 'ছেলেটা তার বাবার মতো বুদ্ধিমান হয়েছে, মার মতো গুণবতী হয়েছে, বা রাগী, বা ঝগড়াটে হয়েছে...'
বাচ্চারা ছোটবেলা থেকেই বাবা, মার আচরণ দেখা অথবা অনুকরণের মাধ্যমে শিখে থাকে। আপনার যদি প্রবণতা থাকে যে কোন সমস্যা মোকাবেলায় রেগে যাওয়া, হতাশ হওয়া, অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা করা, কান্নাকাটি করা তাহলে আপনার সন্তানের মধ্যে এই প্রবণতা দেখা দিবে। আর আপনি যদি 'প্রবলেম সলভিং এপ্রোচ' অবলম্বন করেন, যেমন হতে পারে করোনার মতো চ্যালেঞ্জ অথবা আরো অন্য চ্যালেঞ্জকে শান্ত ভাবে মেনে নিয়ে, সবদিক বিবেচনা করে, সার্বিক উপায়ে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার অভ্যাস গড়ে তুলেন তাহলে অনেকটাই সমস্যা থেকে বের হওয়া সম্ভব হবে। এতে আপনার সন্তানেরও করোনা মোকাবেলা করার জন্য একই ব্যবস্থা নেয়ার অভ্যাস গড়ে উঠবে। 
ভালো রোল মডেলের জন্য দরকার চেষ্টা, ভালো চিন্তা ও কাজ করার অভ্যাস এবং নিজেকে শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ রাখা। আপনি সুস্থ থাকলে আপনি সন্তানদের প্রতি মনোযোগী হয়ে, তাদের শারীরিক, মানসিক স্বাস্থ্য নিশ্চিত কর‍তে পারবেন। আপনাকে হয়তো ঘরের কাজ, অফিসের কাজ, ছেলেমেয়েদের বাড়তি যত্ন, করোনার নিত্য নতুন তথ্য ইত্যাদি সবকিছু মিলিয়ে অনেক বেশি উদ্বিগ্ন থাকেন, এবং শংকিত হওয়াটা স্বাভাবিক। তাই যখনই উদ্বিগ্ন হবেন কারো সাথে শেয়ার করুন, এতে মন হালকা হবে এবং সমস্যা সমাধানের অনেক উপায় হয়তো খুঁজে পাবেন। চেষ্টা করবেন পর্যাপ্ত ঘুম, ব্যালেন্সড ডায়েট, মেডিটেশন, ব্যায়াম, গান শোনা, বই পড়া, নাটক দেখা, সিনেমা দেখা, বাগান করা অথবা নতুন কিছু করা যা আপনার শরীর ও মনকে প্রফুল্ল রাখবে।                              

খ) রুটিন মেনে চলা-  পরিবারের মধ্যে একটি নির্দিষ্ট রুটিন রাখুন, তারা কখন ঘুমাবে এবং ঘুম থেকে উঠবে, খাবারের সময়, পড়ার সময়ের রুটিন এতে যার যার কাজ সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয় এবং অনেক কাজ নিয়ন্ত্রণে থাকে। 

ছোট বাচ্চাদের ক্ষেত্রে আপনি তাদের ছবি আঁকা, বিভিন্ন ছড়া, গল্প বলা ও শেখানো, ব্লক তৈরি করা অথবা ইমাজিনারি খেলার মাধ্যমে তাদের ব্যস্ত রাখতে পারেন। স্কুল ও কলেজ পড়ুয়াদের তাদের বয়স ও আগ্রহ অনুসারে তাদের ফ্রি টাইমের জন্য আর্টস, ক্রাফটস, অনলাইনে নাচ, গান শেখা, ডায়েরি, ব্লগ বা গল্প লেখা, বিভিন্ন ভাষা শেখা, 'জুম' বা 'স্কাইপে'র মাধ্যমে আত্মীয়স্বজন, বন্ধুদের সাথে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা, বিভিন্ন অনলাইন কোর্স এবং নানা সৃজনশীল কাজে উৎসাহ দিতে পারেন।

'বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা' সম্প্রতি ঘোষণা দিয়েছে যে, বড়দের ৩০ মিনিট এবং ছোটদের ১ ঘণ্টা শারীরিক কার্যাবলিতে যুক্ত থাকতে, তাই তাদের রুটিন করে বিভিন্ন ব্যায়াম করতে উৎসাহিত করুন।  এছাড়া প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের রিলাক্সেশন মিউজিক শুনে বা মেডিটেশন করে তারা তাদের মন ও শরীরকে ভালো রাখতে পারবে।      

প্রতিদিনের যে রুটিন তৈরি করুন না কেন সবসময় চেষ্টা করবেন আপনার সন্তানদের সাথে 'কোয়ালিটি টাইম' কাটাতে এবং রুটিনে বৈচিত্র্য আনতে, এতে একঘেয়েমি দূর হবে যেমন, হঠাৎ ফ্যামিলি পিকনিক বা একসাথে খেলা যেমন লুডু, ক্যারাম ইত্যাদি। ভবিষ্যতে কি হবে সেটার দুশ্চিন্তা না করে আপনি নিজেকে এবং আপনার সন্তানকে আজকের দিনকে উপভোগ করার ও আজকের দিনের কাজ গুলোকে মনোযোগ দিয়ে করার অভ্যাস করান এতে অনেক দুশ্চিন্তা কমে আসবে। 
             

গ) দায়িত্ববোধ বাড়ানো- স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় পরিবারের বড়দের এখন অনেক বেশি কাজের দায়িত্ব নিতে হচ্ছে। তাই চেষ্টা করুন আপনার সন্তানের বয়স অনুযায়ী ছোট ছোট কাজের দায়িত্ব দিতে। যেমন, খাবারের পর সে তার নিজের প্লেট পরিস্কার করা, ফুলের টবে পানি দেওয়া, টিনেজরা ছোট ভাই বোনদের কিছুটা দেখাশোনা করা, রান্নাতে সাহায্য করা, তাদের নিজেদের ঘর, বাড়িঘর গোছানো ও পরিস্কার রাখা। করোনার সময়ে এই যুদ্ধটা আমাদের সবার তাই সন্তানদের মধ্যে দায়িত্বশীলতার বোধ তৈরি হওয়া জরুরি। যখন কোন কাজ করবে তাদের প্রশংসা করুন এতে তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়বে এবং পরিবারের প্রতি তাদের দায়িত্ববোধ বাড়বে।

ঘ) দুশ্চিন্তার বাক্স ও জার্নালিং- দুশ্চিন্তা লাঘব করার ক্ষেত্রে লেখা একটি শক্তিশালী মাধ্যম। লেখার মাধ্যম হিসেবে দুশ্চিন্তার বাক্স ও জার্নালিং লেখা নিয়ে আলোচনা করবো। 
 
১. দুশ্চিন্তার বাক্স-  বড়দের মতো ছোটরাও রাতে ঘুমানোর সময় আগে কি হয়েছিলো বা ভবিষ্যৎ/ আগামীকাল কি হবে তা নিয়ে দুশ্চিন্তা করে। যার ফলে মন খারাপ করে থাকে এবং রাতে ঘুমাতে পারে না। তাই করোনার এই অনিশ্চয়তার বা অন্য চ্যালেঞ্জের সময়ে যদি আপনার সন্তানের মধ্যে অনেক মন খারাপ বা ঘুমের অসুবিধা হয় তবে 'দুশ্চিন্তার বাক্স' পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন। এটি ৩-১২ বছর বয়সের শিশুর জন্য বেশি কার্যকর। দিনের একটি নির্দিষ্ট সময় অথবা রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ৫-১০ মিনিট ধরে এই প্রক্রিয়া করতে পারেন। আপনি এবং আপনার সন্তান ঠিক করবেন দুশ্চিন্তার বাক্সটি কেমন হবে, হতে পারে এটি টিফিন,টিস্যু বা যেকোন বাক্স। একটি কাগজে আপনার সন্তান তার দুশ্চিন্তা/ মন খারাপের কথা ড্রয়িং করবে বা লিখবে এবং এই বিষয়ে আপনারা দুজন কথা বলবেন, অতপর লেখাটি দুশ্চিন্তার বাক্সে রাখবেন। সবশেষে আপনি এবং আপনার সন্তান বাক্সটি কোন নিরাপদ জায়গায় রাখবেন তা ঠিক করবেন। তবে তা বেডরুমে না রাখাই ভালো। লেখা বা ড্রয়িংয়ের মাধ্যমে সে তার মন থেকে চিন্তা বের করে সেটি দুশ্চিন্তার বাক্সে রাখবে, এতে করে সে তার দুশ্চিন্তাকে নিয়ন্ত্রণ করা শিখবে। এই প্রক্রিয়া নিয়মমাফিক প্রতিদিন করতে হবে যতোদিন না তার সেই ভয়/রাগ/কষ্ট/ দুশ্চিন্তা দূর হয়। যখন তার সমস্যা দূর হয়ে যাবে তখন সন্তানকে সাথে নিয়ে সে কাগজ ছিঁঁড়ে ফেলুন।

২) লেখা বা জার্নালিং-  টিনএজরা করোনার এই সময়ের সমস্যা, দুশ্চিন্তা, কষ্টের কথা লিখতে পারে। টেক্সাস ইউনিভার্সিটির মনোবিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসর জেমস বিশ বছর ধরে গবেষণা করে দেখেছেন যে, মনের কষ্টের কথা লিখতে শারীরিক ও মানসিকভাবে ভালো থাকা যায়। তাই তিনি এই গবেষণার ভিত্তিতে 'রাইটিং টু হিল' নামে একটি বই লিখেছেন। তাই আপনার সন্তানদের এই সময়ে লিখতে বা জার্নালিং করতে উৎসাহিত করতে পারেন।           
 

ঙ) আবেগ চিহ্নিত করা- চাপ বা দুশ্চিন্তার লক্ষন বা প্রকাশ ব্যক্তিভেদে ভিন্ন হয়। এই সময়ে আপনার ছেলেমেয়েদের মধ্যে বেশি মন খারাপ করে থাকা, অতিরিক্ত রাগ প্রদর্শন, ভীত থাকা, স্কুলে না যেতে পেরে একাকীবোধ করা ইত্যাদি সমস্যা দেখা দিতে পারে। টিনএজদের হরমোনের পরিবর্তনের কারণে তাদের আবেগ দ্রুত পরিবর্তিত হয় তাই বাবা মার সাথে মতবিরোধ হবার সম্ভাবনা থাকে বেশি। তাই আপনার সন্তানদের সাথে এমন একটি মানসিক সম্পর্ক তৈরি করুন যাতে তাদের মন ভালো ও খারাপ দুটোই আপনার সাথে শেয়ার করতে পারে। সন্তানদের বয়স অনুযায়ী তাদের আবেগ বুঝুন। তাদেরকে বেশি সময় দিয়ে নিরপেক্ষভাবে তাদের কথা শুনুন, আবেগ মূল্যায়ন করুন, তাদের কষ্টগুলোকে তাদের জায়গা থেকে বোঝার চেষ্টা করুন। এভাবে আপনার সন্তান আপনার সাথে কথা শেয়ার করবে এবং একাত্মবোধ করবে। 

ছ) খোলামেলা আলোচনা করা-  আপনার সন্তানেরা করোনা ভাইরাস সম্পর্কে কতটুক জানে তা নিয়ে আলোচনা করুন, তাদের করোনা সংক্রান্ত কিছু জানার ইচ্ছা থাকলে তা প্রশ্ন করতে উৎসাহিত করুন। আপনার সন্তানের বয়স অনুযায়ী তাদের প্রশ্নের উত্তর দিন। তবে নিজ থেকে খুব বেশি তথ্য না দেওয়াই ভালো, এতে করে তাদের মধ্যে ভয়ের উদ্রেক হতে পারে। কিন্ত অতিমাত্রায় খবর দেখা, আপনার ও আপনার সন্তানদের মধ্যে উদ্বিগ্নতা তৈরি করতে পারে। তাই নির্দিষ্ট সময় করে দিনে ১/২ বার করোনা সম্পর্কিত নিউজ দেখুন বা পড়ুন। 

ঝ) ইতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি করা-  আশাবাদী, ইতিবাচক চিন্তা আমাদের শরীর ও মনকে সুস্থ রাখে। তাই পরিস্থিতি যতই খারাপ হোক না কেন আপনি আপনার এবং সন্তানদের মধ্যে ইতিবাচক মনোভাব জাগ্রত করুন, এতে তারা করোনা পরিস্থিতিকে অনেকটা মোকাবেলা করতে শিখবে। আপনি আপনার সন্তানকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে অভ্যাস করান এবং আশ্বস্ত করুন সে নিরাপদে আছে এবং আরো বলতে পারেন, যদিও করোনা সংক্রান্ত অনেক নেতিবাচক ঘটনা ঘটছে কিন্ত এটা একদিন দূর হয়ে যাবে। অনেক দেশের গবেষক, বিজ্ঞানীরা এর টিকা আবিস্কারের চেষ্টা করছেন, চিকিৎসার  নতুন নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবনের চেষ্টা করছেন। 

চলুন আমরা আমাদের এবং সন্তানদের মধ্যে 'আমরা করবো জয়' এই ইতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি করি এবং সেই অনুযায়ী সর্বোত্তম সতর্ক ব্যবস্থা গ্রহণ করি। 

'আমরা করবো জয়, আমরা করবো জয়,
আমরা করবো জয়, নিশ্চয়,
এই বুকের গভীরে আছে প্রত্যয়,
আমরা করবো করোনা জয়, নিশ্চয়।'    


লেখক, ক্লিনিকাল সাইকোলজিস্ট, এনএইচএস, যুক্তরাজ্য। 

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
এই গরমে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য
এই গরমে পুষ্টি এবং স্বাস্থ্য
ভারতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ভ্রমণে সতর্কতা জারি
ভারতে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, ভ্রমণে সতর্কতা জারি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি
যুক্তরাষ্ট্রে ওষুধের দাম কমানোর প্রতিশ্রুতি দেয়নি ফাইজারসহ অন্যান্য কোম্পানি
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
আরও ৫ জনের করোনা শনাক্ত
আরও ৫ জনের করোনা শনাক্ত
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
শিশুর প্রস্রাবে ইনফেকশন
এইচআইভি নিরাময়ের সম্ভাবনায় বড় সাফল্য, বিস্মিত গবেষকেরা
এইচআইভি নিরাময়ের সম্ভাবনায় বড় সাফল্য, বিস্মিত গবেষকেরা
ঈদ-পরবর্তী স্বাস্থ্য পরিচর্যা
ঈদ-পরবর্তী স্বাস্থ্য পরিচর্যা
বিএমইউতে রোগীদের সুবিধার্থে ৮ ও ১১ জুন বহির্বিভাগ খোলা থাকবে
বিএমইউতে রোগীদের সুবিধার্থে ৮ ও ১১ জুন বহির্বিভাগ খোলা থাকবে
হৃদরোগীরাও কি কোরবানির মাংস খাবেন?
হৃদরোগীরাও কি কোরবানির মাংস খাবেন?
ঈদের খাবার ও স্বাস্থ্য সচেতনতা
ঈদের খাবার ও স্বাস্থ্য সচেতনতা
সর্বশেষ খবর
দিনাজপুর-ঠাকুরগাঁও সীমান্ত দিয়ে ২০ জনকে পুশ ইন
দিনাজপুর-ঠাকুরগাঁও সীমান্ত দিয়ে ২০ জনকে পুশ ইন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিঙ্গাপুরে বিমানবন্দরে চুরি করে আটক ভারতীয় দুই নারী!
সিঙ্গাপুরে বিমানবন্দরে চুরি করে আটক ভারতীয় দুই নারী!

১৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শাকচর মদিন উল্যাহ চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ে রি-ইউনিয়ন
শাকচর মদিন উল্যাহ চৌধুরী উচ্চ বিদ্যালয়ে রি-ইউনিয়ন

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাঁতার শেখাতে গিয়ে চাচা-ভাতিজার মৃত্যু
সাঁতার শেখাতে গিয়ে চাচা-ভাতিজার মৃত্যু

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তিস্তা সেচ ক্যানেল থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার
তিস্তা সেচ ক্যানেল থেকে অজ্ঞাত নারীর মরদেহ উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৫ হাজার ছাড়াল ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা
৫ হাজার ছাড়াল ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা

৩৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

টানা বৃষ্টিতে উৎপাদন বেড়েছে কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের
টানা বৃষ্টিতে উৎপাদন বেড়েছে কাপ্তাই জলবিদ্যুৎ কেন্দ্রের

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে মাটি কাটতে গিয়ে মিলল ৩টি হ্যান্ড গ্রেনেড সদৃশ্য বস্তু
জামালপুরে মাটি কাটতে গিয়ে মিলল ৩টি হ্যান্ড গ্রেনেড সদৃশ্য বস্তু

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সহায়তায় প্রাচীন ধর্মগ্রন্থের বয়স নির্ধারণে বড় অগ্রগতি
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সহায়তায় প্রাচীন ধর্মগ্রন্থের বয়স নির্ধারণে বড় অগ্রগতি

৪৫ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বেঞ্চে জামাল, অভিষেক শমিতের
বেঞ্চে জামাল, অভিষেক শমিতের

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শুধু শুধু সন্তানদের মধ্যে বিভাজন করবেন না: শবনম বুবলী
শুধু শুধু সন্তানদের মধ্যে বিভাজন করবেন না: শবনম বুবলী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে করোনা প্রতিরোধে নতুন নির্দেশনা জারি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে করোনা প্রতিরোধে নতুন নির্দেশনা জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে মেটার ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ পরিকল্পনা
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে মেটার ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ পরিকল্পনা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জামালপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে তিন অপহৃত ব্যক্তি উদ্ধার
জামালপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে তিন অপহৃত ব্যক্তি উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার সুনির্দিষ্ট ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে হামলার হুঁশিয়ারি ইরানের
এবার সুনির্দিষ্ট ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে হামলার হুঁশিয়ারি ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিটিএস তারকাদের সামরিক প্রশিক্ষণ শেষ, ফেরার অপেক্ষায় ভক্তরা
বিটিএস তারকাদের সামরিক প্রশিক্ষণ শেষ, ফেরার অপেক্ষায় ভক্তরা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোটালীপাড়ায় চিকিৎসককে মারধর, আটক ১
কোটালীপাড়ায় চিকিৎসককে মারধর, আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যাটরিনা কাইফকে মালদ্বীপের ‘পর্যটন দূত’ ঘোষণা
ক্যাটরিনা কাইফকে মালদ্বীপের ‘পর্যটন দূত’ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবারের ঈদ আগের তুলনায় স্বস্তিদায়ক হয়েছে: মাওলানা এটিএম মা’ছুম
এবারের ঈদ আগের তুলনায় স্বস্তিদায়ক হয়েছে: মাওলানা এটিএম মা’ছুম

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রিয়ায় স্কুলে বন্দুক হামলা, নিহত ১০
অস্ট্রিয়ায় স্কুলে বন্দুক হামলা, নিহত ১০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুটবলারদের বেতনই দিতে পারছে না ভারত!
ফুটবলারদের বেতনই দিতে পারছে না ভারত!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধুনটে বিএনপির সাবেক এমপি সিরাজকে ছাত্রদলের শুভেচ্ছা
ধুনটে বিএনপির সাবেক এমপি সিরাজকে ছাত্রদলের শুভেচ্ছা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদের পর সবজি ও মুরগির বাজার চড়া
ঈদের পর সবজি ও মুরগির বাজার চড়া

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সব ‘বিদেশি’কেই বাংলাদেশে পুশ ইন করবে আসাম!
সব ‘বিদেশি’কেই বাংলাদেশে পুশ ইন করবে আসাম!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কাঁচের ঘর করে দেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কাঁচের ঘর করে দেওয়া হবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিংগাইরে ঢাবি শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
সিংগাইরে ঢাবি শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় দুর্বার প্রান্নাথপুর ফাউন্ডেশনের আত্মপ্রকাশ
বগুড়ায় দুর্বার প্রান্নাথপুর ফাউন্ডেশনের আত্মপ্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শাহজাদপুরে ট্রাকের পেছনে ধাক্কায় সিএনজির দুই যাত্রী নিহত
শাহজাদপুরে ট্রাকের পেছনে ধাক্কায় সিএনজির দুই যাত্রী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিয়ে বাড়িতে মাংস কম দেওয়ায় সংঘর্ষ, বরসহ আহত ১৫
বিয়ে বাড়িতে মাংস কম দেওয়ায় সংঘর্ষ, বরসহ আহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নরকে গ্রেপ্তার করলে দারুণ হবে : ট্রাম্প
ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নরকে গ্রেপ্তার করলে দারুণ হবে : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
আগামী বছর রমজান ও দুই ঈদের সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা
করোনা নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের জরুরি সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ
গোপন নথি সংগ্রহে ইরানের ভূমিকা উদ্বেগজনক: আইএইএ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় খুন হওয়া এমপি আনারের কোটি টাকার প্রাডো মিলল কুষ্টিয়ায়!
কলকাতায় খুন হওয়া এমপি আনারের কোটি টাকার প্রাডো মিলল কুষ্টিয়ায়!

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩
কাস্টমস অফিসে অসামাজিক কার্যকলাপ, যুবতীসহ গ্রেফতার ৩

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি
ইনসুলিন ছাড়াই আমিরাতে সফল ডায়াবেটিস চিকিৎসার দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ভারতে যাওয়ার সময় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
ভারতে যাওয়ার সময় গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন
সাঁতার শেখাতে গিয়ে পুকুরেই শেষ হলো বাবা-মেয়ের জীবন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ
ড. ইউনূস আসলে ক্ষমতা ছাড়তে চান না : এম এ আজিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১
কোরবানির মাংসের ভাগ নেওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, নিহত ১

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
যুক্তরাজ্যের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসির হল অব ফেমে ৭ ক্রিকেটার
আইসিসির হল অব ফেমে ৭ ক্রিকেটার

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডন পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
লন্ডন পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসের সরকার এখন ভঙ্গুর, শক্তি আর নেই : ইলিয়াস হোসেন
ড. ইউনূসের সরকার এখন ভঙ্গুর, শক্তি আর নেই : ইলিয়াস হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের
৯ মাসে কিছু করতে না পারলে ৭ মাসে কী হবে— প্রশ্ন মাসুদ কামালের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের বৈঠক টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে : ফখরুল
প্রধান উপদেষ্টা ও তারেক রহমানের বৈঠক টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে : ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন
দুবাইয়ে নির্মিত হচ্ছে বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু মেট্রো স্টেশন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যায় বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর মহারণ
সন্ধ্যায় বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর মহারণ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে করোনা প্রতিরোধে নতুন নির্দেশনা জারি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে করোনা প্রতিরোধে নতুন নির্দেশনা জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি
ঢাকায় গরমের দাপট, তাপমাত্রা ছুঁয়েছে ৩৪.৫ ডিগ্রি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল গার্ড : কখন, কেন এবং কীভাবে মোতায়েন করা হয়
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল গার্ড : কখন, কেন এবং কীভাবে মোতায়েন করা হয়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ‘বিদেশি’কেই বাংলাদেশে পুশ ইন করবে আসাম!
সব ‘বিদেশি’কেই বাংলাদেশে পুশ ইন করবে আসাম!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ
সব দলের মতামতের ভিত্তিতে জুলাই সনদ হতে হবে: শামা ওবায়েদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়ে বাড়িতে মাংস কম দেওয়ায় সংঘর্ষ, বরসহ আহত ১৫
বিয়ে বাড়িতে মাংস কম দেওয়ায় সংঘর্ষ, বরসহ আহত ১৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নরকে গ্রেপ্তার করলে দারুণ হবে : ট্রাম্প
ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নরকে গ্রেপ্তার করলে দারুণ হবে : ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!
জাতীয় দলের অধিনায়কই সিঙ্গাপুর ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের সহসভাপতি!

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমিরাতে বিনামূল্যে ওয়াইফাই: কোথায় পাবেন, কীভাবে ব্যবহার করবেন
আমিরাতে বিনামূল্যে ওয়াইফাই: কোথায় পাবেন, কীভাবে ব্যবহার করবেন

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

৩৬ জেলায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ
৩৬ জেলায় বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক