শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৫, সোমবার, ০৫ মে, ২০২৫

ইউনাইটেড কেআরএস অ্যাস্থেটিক অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি সেন্টার

বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ অ্যাস্থেটিক সার্জারি সেন্টার

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ অ্যাস্থেটিক সার্জারি সেন্টার

অ্যাস্থেটিক প্লাস্টিক সার্জারির চাহিদা এখন আর শুধু উন্নত বিশ্বের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, বাংলাদেশেও এই বিশেষায়িত চিকিৎসাসেবা দ্রুত জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। আধুনিক জীবনযাত্রা, আয়ের প্রবৃদ্ধি ও আত্মসচেতনতার কারণে এখন নারী-পুরুষ উভয়েই সৌন্দর্য বৃদ্ধির লক্ষ্যে নিরাপদ ও বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি বেছে নিচ্ছেন। মুখমণ্ডল কিংবা শরীরের অন্য যেকোনো অঙ্গের কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন বা খুঁত দূর করতে অনেকেই ভরসা রাখছেন বিশেষজ্ঞ শল্যচিকিৎসকদের ওপর। দেশের মানুষের এমন চাহিদার কথা ভেবে ইউনাইটেড হেলথকেয়ারের সহযোগী প্রতিষ্ঠান ধানমণ্ডির মেডিক্স-এ গড়ে উঠেছে বাংলাদেশের সর্বপ্রথম পূর্ণাঙ্গ অ্যাস্থেটিক সার্জারি সেন্টার।

‘ইউনাইটেড কেআরএস অ্যাস্থেটিক অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি সেন্টার’ নামের এ সেন্টারটিতে উন্নত বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে সর্বাধুনিক ও সর্বোচ্চ মানের প্রযুক্তি সংযোজন করা হয়েছে। নিরাপদ প্লাস্টিক সার্জারি সেবা নিশ্চিত করার জন্য দেশবরেণ্য প্লাস্টিক সার্জনদের নেতৃত্বে তৈরি করা হয়েছে অ্যাস্থেটিক সার্জারির টিম। একই সঙ্গে বাংলাদেশে অ্যাস্থেটিক সার্জারির ভবিষ্যৎ চর্চা ও বিকাশের জন্য সেন্টারটিকে একটি উন্নত প্রশিক্ষণকেন্দ্র ও একাডেমিক হাব হিসেবে প্রস্তুত করা হয়েছে।

দেশের তিন প্রথিতযশা প্লাস্টিক সার্জন- অধ্যাপক ডা. মো. আবুল কালাম, অধ্যাপক ডা. মো. সাজ্জাদ খোন্দকার ও অধ্যাপক ডা. রায়হানা আউয়ালের নেতৃত্বে ইউনাইটেড কেআরএস অ্যাস্থেটিক অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি সেন্টার গঠিত। বাংলাদেশের প্লাস্টিক সার্জারির চিকিৎসার ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান রয়েছে এই তিন অভিজ্ঞ সার্জনের।

বাংলাদেশে গত এক দশকে অনেক আধুনিক হাসপাতাল গড়ে উঠলেও অ্যাস্থেটিক সার্জারির ক্ষেত্রে বেশ কিছু সীমাবদ্ধতা এখনো রয়েছে। এর মধ্যে মানসম্মত পরিবেশ, প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতা, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের স্বল্পতা অন্যতম। এ কারণে প্রতিবছর বিপুলসংখ্যক মানুষ প্লাস্টিক সার্জারির জন্য থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর ও ভারতের মতো দেশের মুখাপেক্ষী হতে বাধ্য হচ্ছেন।

এ বিষয়ে ইউনাইটেড কেআরএস অ্যাস্থেটিক অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি সেন্টারের সিনিয়র কনসালট্যান্ট; জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক; বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের সাবেক বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ডা. মো. আবুল কালাম বলেন, সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশও চিকিৎসাসেবায় এগিয়েছে। মানুষের জীবনমানেরও পরিবর্তন এসেছে। যার কারণে বাহ্যিক সৌন্দর্য নিয়ে মানুষের আগ্রহ দিন দিন বাড়ছে। তবে আস্থার সংকটের কারণে রোগীদের বিদেশমুখিতা কমছে না। আমাদের এই সেন্টারটি করার উদ্দেশ্য হলো মানুষের মধ্যে অ্যাস্থেটিক সার্জারির ব্যাপারে আস্থার জায়গা সৃষ্টি করা, মানুষ যাতে সর্বাধুনিক প্রযুক্তি এবং বিশেষজ্ঞ প্লাস্টিক সার্জনদের সেবা বাংলাদেশেই নিতে পারেন।

রোগীকেন্দ্রিক ‘পার্সোনালাইজড প্লাস্টিক সার্জারি’ সেবা

রোগীর শারীরিক অবস্থা ও প্রয়োজন বিশ্লেষণ করে ইউনাইটেড কেআরএস সেন্টারে রোগীকেন্দ্রিক বিশেষায়িত পার্সোনালাইজড অ্যাস্থেটিক সার্জারি প্ল্যান তৈরি করা হয়। সার্জারির প্রতিটি ধাপ পূর্বপরিকল্পিতভাবে নির্ধারণ করা হয়, যাতে রোগীর নিরাপত্তা, সার্ভিস এবং কাঙ্ক্ষিত ফল নিশ্চিত করা যায়।

এই পরিকল্পনার প্রতিটি পর্যায়ে বিশেষজ্ঞ প্লাস্টিক সার্জনরা রোগীর অবস্থা সম্পর্কে অবহিত থাকেন এবং প্রয়োজন অনুযায়ী ‘টাইম-টু-টাইম’ সমাধান দিয়ে থাকেন। এমনকি সার্জারি-পরবর্তী যত্ন ও পুনর্বাসনপ্রক্রিয়াও থাকে তাদের সার্বক্ষণিক নজরদারিতে। চিকিৎসার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ইউনাইটেড কেআরএস সেন্টার রোগীর পাশে থাকবে প্রতিটি পদক্ষেপে।

সব ধরনের অ্যাস্থেটিক অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারির জন্য প্রস্তুত এই সেন্টার, যার মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হলো-

অ্যাস্থেটিক সার্জারি সেবাসমূহ: 

১। টামি টাক

২। লাইপোসাকশন

৩। আই লিড সার্জারি (ব্লেফারোপ্লাস্টি)

৪। নাকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি (রাইনোপ্লাস্টি)

৫। ফেস, নেক ও বডি লিফট

৬। ঠোঁটের সৌন্দর্য বৃদ্ধি

৭। ব্রেস্ট কেয়ার প্লাস্টিক সার্জারি

৮। সব ধরনের জেনিটাল প্লাস্টিক সার্জারি

৯। হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট

১০। সব ধরনের অ্যাস্থেটিক ও রিকনস্ট্রাকটিভ প্লাস্টিক সার্জারি।

নন-সার্জিকাল সেবাসমূহ:

১। স্কার ম্যানেজমেন্ট

২। কিলয়েড ক্লিনিক

৩। স্কিন রিজুভিনেশন

৪। বোটক্স, ফিলার ও ইনজেকটেবলস

৫। PRP ও PRF

৬। ন্যানো ফ্যাট গ্রাফটিং

৭। স্টেম সেল থেরাপি

৮। ওবেসিটি ম্যানেজমেন্ট

৯। সব ধরনের লেজার এবং নন-সার্জিক্যাল বডি কনটুরিং

এ বিষয়ে ইউনাইটেড কেআরএস অ্যাস্থেটিক অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি সেন্টারের কনসালট্যান্ট; সহযোগী অধ্যাপক (প্লাস্টিক সার্জারি) ডা. হোসাইন ইমাম বলেন, দীর্ঘদিনের অভিজ্ঞতা থেকে আমরা দেখেছি, এ দেশের রোগীদের আস্থার সংকটের অন্যতম জায়গা হলো উন্নত প্রযুক্তির স্বল্পতা। এই সমস্যা সমাধানে ইউনাইটেড কেআরএস সেন্টারে যুক্ত করা হয়েছে বিশ্বমানের প্রযুক্তি; যেমন—মডার্ন লাইপোসাকশনের জন্য এই সেন্টারে দেশে প্রথমবারের মতো যুক্ত হতে যাচ্ছে VASER (Vibration Amplification of Sound Energy at Resonance) প্রযুক্তি, যাতে রোগী ব্যথাহীন পদ্ধতিতে দ্রুত লাইপোসাকশন সেবা পেতে পারেন। 

তিনি আরও জানান, পেটের মাংসপেশি সংকোচনের (toning) জন্য থাকছে Intraoperative Radiofrequency Device (IRFD)। এটি একটি মিনিমালি ইনভ্যাসিভ প্রসিডিউর, যেখানে লাইপোসাকশন-পরবর্তী চামড়া ঝুলে পড়ার সমাধানে স্কিন টাইটেনিং (Skin tightening) করা হয়। VASER, IRFD I MicroAire Liposuction-এর মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়ে ন্যূনতম সময়ে স্থূলতা (Obesity) সার্জারির অ্যাস্থেটিক সমাধানে চমক নিয়ে আসবে। এ ছাড়া ভবিষ্যতে এন্ডোস্কপিক প্লাস্টিক সার্জারির প্রযুক্তি যুক্ত করার মাধ্যমে কাটাছেঁড়া ছাড়াই eye brow lift, face lift ও neck lift-এর মতো অ্যাস্থেটিক সার্জারিগুলো করা সম্ভব হবে।

তিনি জানান, পাশাপাশি অতিরিক্ত স্থূলতা বা মোটা শরীরের রোগীদের ওজন কমাতে থাকছে ব্যারিয়াট্রিক সার্জারি । যাঁদের BMI ≥ ৩৫ এবং সঙ্গে গুরুতর শারীরিক জটিলতা রয়েছে, অথবা BMI ≥ ৪০ এবং যাঁরা শুধু ডায়েট ও ব্যায়ামে সফল হননি, তাঁদের জন্য এটি একটি কার্যকর চিকিৎসা পদ্ধতি।

তিনি আরও বলেন, ইউনাইটেড কেআরএস সেন্টারে যুক্ত করা হয়েছে হেয়ার অ্যানালাইজারসহ আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর হেয়ার ট্রান্সপ্লান্ট মেশিন। পাশাপাশি PRP, Peptide, Exosome ও LLLT সুবিধা সংযোজন সেন্টারটিকে একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ হেয়ার ক্লিনিকে রূপ দেবে, যেখানে যৌক্তিক মূল্যে সর্বোচ্চ সেবা প্রদান করা যাবে। উদাহরণস্বরূপ থাইল্যান্ডে যেখানে একটি চুল প্রতিস্থাপনে (পার গ্রাফট) খরচ হয় এক হাজার থেকে বারো শ টাকা, সেখানে এই সেন্টারের লক্ষ্য চুল প্রতিস্থাপনের এই খরচ গ্রাফটপ্রতি  সর্বোচ্চ ১০০ টাকার মধ্যে নিয়ে আসা।

৩৬০ ডিগ্রি হলিস্টিক অ্যাস্থেটিক ও প্লাস্টিক সার্জারি সলিউশন

বাংলাদেশের হেলথকেয়ার ল্যান্ডস্কেপে এর আগে কখনোই যা দেখা যায়নি তা হলো, প্লাস্টিক ও অ্যাস্থেটিক সার্জারির একটি পূর্ণাঙ্গ সমাধান। সার্জারির জন্য এখানে আছে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির মডুলার ওটি। পুরো ইউনিটে থাকবে হেপা ফিল্টারের সুরক্ষা, যা ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র ০.৩ মাইক্রন কণাও অপসারণ করতে সক্ষম।

ইউনাইটেড কেআরএস অ্যাস্থেটিক অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি সেন্টারে শুধু অ্যাস্থেটিক ও প্লাস্টিক সার্জারির ব্যবস্থাই থাকছে না, একই সঙ্গে থাকছে আনুষঙ্গিক সাপোর্ট সেন্টার। সার্জারি-পরবর্তী রোগীর কথা বিবেচনা করে থাকছে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির পোস্ট-অপারেটিভ রুম, যা ২৪/৭ অভিজ্ঞ ডাক্তার ও নার্স দ্বারা পরিচালিত। 

একই সঙ্গে থাকছে ২৪/৭ ল্যাব সুবিধা। অ্যাস্থেটিক সার্জনদের পাশাপাশি রয়েছে হরমোন বিশেষজ্ঞ, পুষ্টিবিদ, ফিজিওথেরাপিস্ট, গাইনোকোলজিস্ট, চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ, ডেন্টিস্ট ও মেন্টাল হেলথ কাউন্সিলিং সার্ভিস, যাতে একজন রোগী তাঁর সার্জারি পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সব সমস্যার সমাধান একই ছাদের নিচে একই সেন্টার থেকেই পেয়ে যান।

এ বিষয়ে ইউনাইটেড কেআরএস অ্যাস্থেটিক অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি সেন্টারের সিনিয়র কনসালট্যান্ট; ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের সাবেক বিভাগীয় প্রধান, বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি অধ্যাপক ডা. মো. সাজ্জাদ খোন্দকার বলেন, দেশের অ্যাস্থেটিক সার্জারির ক্ষেত্রে এখনো সামাজিক ট্যাবু রয়ে গেছে। একই সঙ্গে চাহিদা অনুযায়ী পর্যাপ্ত অভিজ্ঞ প্লাস্টিক সার্জনের অভাব রয়েছে। তাই একই ছাদের নিচে আমাদের এই ব্যবস্থা, যাতে ট্যাবু কাটিয়ে মানুষকে মানসম্মত অ্যাস্থেটিক সার্জারি সেবা দেওয়ার পাশাপাশি এই সেক্টরে প্রশিক্ষিত জনবল তৈরি করা সম্ভব হয়।

ইউনাইটেড কেআরএস অ্যাস্থেটিক অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি সেন্টারের সিনিয়র কনসালট্যান্ট; জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ডা. রায়হানা আউয়াল সুমী বলেন, বেসরকারি পর্যায়ে অ্যাস্থেটিক সার্জারির জনপ্রিয়তা বাড়ানো এবং মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির কাজটি এখনো শুরু হয়নি। আমাদের সেন্টারটি করার উদ্দেশ্য হলো মানুষের নির্ভরশীলতার একটা জায়গা তৈরি করা।

প্রশিক্ষিত জনবল তৈরিতে একাডেমিক অগ্রযাত্রা

দেশজুড়ে অ্যাস্থেটিক সার্জারির চর্চা দিন দিন বাড়ছে, তবে দীর্ঘদিন ধরে এই খাতে নিরাপদ চিকিৎসা পরিবেশ, আধুনিক যন্ত্রপাতি এবং একাডেমিক গবেষণার অভাব ছিল। ইউনাইটেড কেআরএস অ্যাস্থেটিক অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি সেন্টার সেই শূন্যস্থান পূরণে এগিয়ে এসেছে- একটি আধুনিক, সুরক্ষিত ও বৈজ্ঞানিক প্ল্যাটফর্ম গড়ে তুলেছে, যেখানে বিশ্বমানের চিকিৎসাসেবা যেমন নিশ্চিত করা হচ্ছে, তেমনি তৈরি হচ্ছে একটি একাডেমিক হাব, যা আগামী দিনের দক্ষ ও প্রশিক্ষিত জনবল তৈরিতে অগ্রণী ভূমিকা রাখবে।

এখানে অভিজ্ঞ সার্জনদের অপারেশন কার্যক্রম ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে, যেখানে অন্য চিকিৎসক, শিক্ষার্থী ও সহকর্মীরা অংশ নিতে পারবেন এবং পারস্পরিক মতবিনিময়ের মাধ্যমে শিখতে পারবেন বাস্তব সময়েই। এটি শুধু একটি চিকিৎসাকেন্দ্র নয়, বরং একটি জ্ঞানচর্চার কেন্দ্র, যা বাংলাদেশের অ্যাস্থেটিক ও প্লাস্টিক সার্জারির ভবিষ্যৎ এগিয়ে নিয়ে যাবে।

এ বিষয়ে মেডিক্সের হেড অব অপারেশনস সালমীন রাফিক বলেন, বর্তমানে হাজার হাজার বাংলাদেশি অ্যাস্থেটিক সার্জারির জন্য বিদেশে যাচ্ছেন, কিন্তু আমাদের উদ্দেশ্য এই প্রবণতা পরিবর্তন করা। ইউনাইটেড কেআরএস সেন্টারে আমাদের আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সার্জন, নিয়মিত প্রশিক্ষিত স্টাফ, বার্ষিক বিদেশি সার্জন ক্যাম্প এবং CME সেশনগুলো থাকবে। এর মাধ্যমে আমরা এমন মানসম্মত সেবা প্রদান করব, যাতে ভবিষ্যতে বিদেশ থেকেও রোগীরা বিশেষ করে প্রবাসী বাংলাদেশিরা আমাদের এই সেন্টারে চিকিৎসা নিতে আসেন। আমরা মেডিক্সকে দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম মেডিক্যাল ট্যুরিজম গন্তব্য হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে চাই। আমরা রোগীদের জন্য এমন আন্তর্জাতিক মানের সার্বিক সেবা ও যত্ন নিশ্চিত করব, যা এ দেশে এর আগে কখনো দেখা যায়নি।

বাংলাদেশের দুর্বার গতির অগ্রযাত্রায় মানুষের শিক্ষার অগ্রগতী হয়েছে এবং আয়ের ব্যাপক প্রবৃদ্ধি হয়েছে। এর সঙ্গে সঙ্গে আত্মসচেতনতাও বেড়েছে। বেড়েছে তাদের ভেতরে সৌন্দর্য নিয়ে ভাবনা। বাহ্যিক সৌন্দর্য মানুষকে দেয় তারুণ্যের আত্মবিশ্বাস। আজকের প্রজন্ম বাহ্যিক সৌন্দর্যকে শুধু বিলাসিতা নয়, বরং আত্মপ্রকাশ ও আত্মবিশ্বাসের অংশ হিসেবে বিবেচনা করে। একসময় এই ধরনের অ্যাস্থেটিক ও প্লাস্টিক সার্জারি সেবা নিতে বিদেশে যেতে হতো, এখন সেই সেবা দেশেই বিশ্বমানের পরিসরে সহজলভ্য।

ইউনাইটেড কেআরএস অ্যাস্থেটিক অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি সেন্টার আগামী দিনগুলোতে এই পরিবর্তনের নেতৃত্ব দেবে। আধুনিক প্রযুক্তি, আন্তর্জাতিক মানের নিরাপদ চিকিৎসা পরিবেশ এবং অভিজ্ঞ বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে গঠিত এই সেন্টারটি বাংলাদেশের অ্যাস্থেটিক সার্জারির অঙ্গনে একটি নতুন যুগের সূচনা করবে।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য হলে
শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য হলে
রক্তচাপ নিয়ে কিছু কথা
রক্তচাপ নিয়ে কিছু কথা
ডেঙ্গু রোগীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা
ডেঙ্গু রোগীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা
দেশে আরও ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
করোনা: চট্টগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৬ জন
করোনা: চট্টগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৬ জন
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু
হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়
হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত
লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত
চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
সর্বশেষ খবর
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন
আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম
বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার
ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ
প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি
আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২৫ বছর: স্মরণীয় আয়োজনে অভিষেক দলের সংবর্ধনা
টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২৫ বছর: স্মরণীয় আয়োজনে অভিষেক দলের সংবর্ধনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ‘গণমিনার’ নির্মাণের উদ্যোগ
জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ‘গণমিনার’ নির্মাণের উদ্যোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনায় মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন
বরগুনায় মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৮ লাখ ২৬ হাজার নকল
ব্যান্ডরোলসহ ৪ জন গ্রেফতার
বগুড়ায় ৮ লাখ ২৬ হাজার নকল ব্যান্ডরোলসহ ৪ জন গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ২৪ ঘণ্টায় তিনজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
রংপুরে ২৪ ঘণ্টায় তিনজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় সাবেক 
এমপি নুর মোহাম্মদ জেলহাজতে
দুদকের মামলায় সাবেক  এমপি নুর মোহাম্মদ জেলহাজতে

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালো আলোচনা হচ্ছে কিন্তু ঐকমত‍্য হচ্ছে না: এবি পার্টি
ভালো আলোচনা হচ্ছে কিন্তু ঐকমত‍্য হচ্ছে না: এবি পার্টি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গলে শ্রীলঙ্কার বড় জুটি, বাংলাদেশের বোলারদের হতাশা
গলে শ্রীলঙ্কার বড় জুটি, বাংলাদেশের বোলারদের হতাশা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্খা অনুযায়ী বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে : প্রিন্স
গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্খা অনুযায়ী বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে
দেশের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে দেশের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে বিএনপি রাতে আওয়ামী লীগ করেছে তাদের সদস্য পদ নবায়ন হবে না: আমিনুল
দিনে বিএনপি রাতে আওয়ামী লীগ করেছে তাদের সদস্য পদ নবায়ন হবে না: আমিনুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিময়ে নৌবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ৩ সদস্য আটক
অর্থের বিনিময়ে নৌবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ৩ সদস্য আটক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের শিক্ষাদর্শন ও কর্মসূচি নিয়ে পিএইচডি গবেষণা হতে পারে: মঈন খান
জিয়াউর রহমানের শিক্ষাদর্শন ও কর্মসূচি নিয়ে পিএইচডি গবেষণা হতে পারে: মঈন খান

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামায় মিথ্যে প্রেমের গল্প
ক্যাপিটাল ড্রামায় মিথ্যে প্রেমের গল্প

শোবিজ

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান একই গ্রুপে
বাংলাদেশ-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যের ক্যানসার : উ. কোরিয়া
ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যের ক্যানসার : উ. কোরিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

পূর্ব-পশ্চিম