শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:০৫, সোমবার, ০৫ মে, ২০২৫ আপডেট: ১২:৩১, সোমবার, ০৫ মে, ২০২৫

বাংলাদেশে চোখের চিকিৎসাব্যবস্থা আন্তর্জাতিক মানের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশে চোখের চিকিৎসাব্যবস্থা আন্তর্জাতিক মানের

বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে গত কয়েক দশকে বাংলাদেশের চক্ষু চিকিৎসাসেবা অনেকটাই এগিয়েছে। বাংলাদেশ আই হসপিটাল অ্যান্ড ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও চক্ষু বিশেষজ্ঞ ডা. মাহবুবুর রহমান চৌধুরী একজন চিকিৎসক হিসেবে দেশে চোখের চিকিৎসাব্যবস্থা প্রত্যক্ষ করছেন দীর্ঘদিন ধরে। বাংলাদেশে চোখের চিকিৎসাব্যবস্থার বিবর্তন ও ভালো-মন্দ নিয়ে তিনি কথা বলেছেন।

প্রথমেই জানতে চাই বাংলাদেশে চোখের চিকিৎসাব্যবস্থার বর্তমান ও সামগ্রিক চিত্র সম্পর্কে। কতটা আন্তর্জাতিক মানে পৌঁছতে পেরেছি আমরা?

সাধারণভাবে বলব, অন্তত চক্ষু চিকিৎসাব্যবস্থায় আমরা প্রায় আন্তর্জাতিক মানের। এ কথা এ জন্যই বলছি, বাংলাদেশ আই হসপিটালসহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাসেবার এই শাখায় আমরা অনেকটাই উন্নতি করেছি। আমরা খুব গর্ব করে বলতে পারি, সিঙ্গাপুর বা লন্ডনে যে অপারেশন (অস্ত্রোপচার) হয়, সেটা আমরা এখানেই করতে পারি। আমাদের যন্ত্রপাতি সর্বোচ্চ প্রযুক্তির। আমরা যে মাইক্রোস্কোপ ও লেন্স ব্যবহার করি, তাও আন্তর্জাতিক মানের। অর্থাৎ সক্ষমতার দিক থেকে আমি বলব, আমরা আন্তর্জাতিক মানের। সবাই মিলেই এটা আমরা করতে পেরেছি।

কয়েক দশক আগের চিত্রটা কেমন ছিল?

এই জায়গায় ছিলাম না আমরা। আমি ১৯৯২ সালে প্রথম আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যাই ভারতের দিল্লিতে। গিয়ে মনে হলো, আমি এত দিন ছাদ দেখেছি, আর এখন আকাশ দেখছি। পার্থক্য ছিল এতটাই। এখন কিন্তু অনেক পরিবর্তন হয়েছে। সবাই মিলে এই পরিবর্তন করেছে। এখন বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেলে মনে হয়, আমরাও তো এসব করছি। এই উপলব্ধি হয় যে অন্য দেশগুলোর প্রায় সমপর্যায়ে চলে এসেছি আমরা।
 
চোখের চিকিৎসায় আমাদের সক্ষমতা আন্তর্জাতিক মানের বলছেন। সেবা প্রদানের বিষয়টিও কি অন্তর্জাতিক মানের? কোনো ঘাটতি আছে বলে মনে করেন?

ঘাটতি তো আছে অবশ্যই। এখনো আমাদের উন্নতির জায়গা রয়েছে। বিশেষ করে আমাদের (চিকিৎসক) বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ আছে- আমরা ধৈর্য ধরে রোগীর কথা শুনি না, মনোযোগ দিই না। রোগীর যদি একটি কথাও বাকি থাকে, তাহলে তার মাথায় কিন্তু এই ভাবনা চলতে থাকবে যে সমস্যা তো পুরোটা বলতে পারলাম না, তাহলে চিকিৎসা কী সঠিক হবে। এ জন্য আমাদের দুটি দিকে মনোযোগ দিতে হবে- কথা শোনা ও ব্যবহার ভালো করা। রোগীর সঙ্গে ব্যবহারের দিক দিয়ে প্রতিবেশী দেশ, বিশেষ করে ভারত ও থাইল্যান্ডের মতো দেশগুলোর তুলনায় আমরা পিছিয়ে আছি। ওরা হসপিটালিটি (আতিথেয়তা) ও হাসিমুখ দিয়ে আপনার মন জয় করে ফেলবে। এই জায়গায় আমাদের ঘাটতি রয়েছে এবং এর প্রভাবও পড়ছে আমাদের চিকিৎসাক্ষেত্রে। আমরা রোগীদের সেই আস্থা দিতে পারিনি বলেই তাঁরা বিদেশমুখী হচ্ছেন। চিকিৎসক হিসেবে বলতে পারি, নার্সিং স্টাফসহ অন্যান্য সহায়তা প্রদানকারী কর্মী, বিশেষ করে দলনেতা হিসেবে ডাক্তারদের এ ক্ষেত্রে অনেক সচেতন হওয়া উচিত।

আস্থাহীনতার এই পরিস্থিতির উন্নতি হতে পারে কিভাবে?

রোগীর মানসিক অবস্থাটা আমাদের চিকিৎসকদের বুঝতে হবে। তাঁদের যেন আমরা সম্মান দিই। ধরা যাক, আমাদের প্রায় এক হাজার ৫০০ জন চোখের ডাক্তার আছেন। তাহলে যে রোগী আমার কাছে এলেন, তিনি বাকি এক হাজার ৪৯৯ জনকে বাদ দিয়ে আমার কাছে এসেছেন। এই যে একজন রোগী সবাইকে বাদ দিয়ে আমার ওপর আস্থা রাখলেন, তাঁকেও তো আমার সেই সম্মান ও ভালোবাসাটা দিতে হবে। আমি চিন্তা করব, একজন রোগী আমার সঙ্গে কথা বলে খুশি মনে বাড়ি ফিরলেন কি না। আমার মনে হয়, এগুলো মাথায় রাখলে এই সমস্যাগুলোর অনেকটা সমাধান হতে পারে। আরেকটি বিষয় আমাদের মাথায় রাখতে হবে। আমরা সামান্য সর্দিকাশি হলেও বড় বিশেষজ্ঞ বা অধ্যাপকের কাছে চলে যেতে চাই। ফলে দেখা যায়, তাঁদের ওপরও চাপ বেশি পড়ে। স্বাভাবিকভাবেই তখন রোগীকে সময় কম দিতে পারেন তিনি। ফলে এ বিষয়েও আমাদের সবার একটু চিন্তা-ভাবনা বা সচেতনতার প্রয়োজন আছে।

রোগীদের বিদেশমুখিতা কমাতে প্রাতিষ্ঠানিক জায়গা থেকে হাসপাতালগুলোর ভূমিকা বা চিকিৎসা ব্যবস্থাপনা কেমন হওয়া উচিত?

জনবল ও সেবার সহজলভ্যতা বাড়াতে হবে। আমাদের হাসপাতালের ১১টি শাখা- ঢাকায় সাতটি, চট্টগ্রামে দুটি এবং একটি করে শাখা রাজশাহী ও খুলনায়। এই সংখ্যা আরো বাড়াতে হবে। কারণ ১৮ কোটি মানুষের জন্য এটা যথেষ্ট নয়। আমি আশা করি, অন্য চক্ষু হাসপাতালগুলোও এটা ভাববে এবং আন্তর্জাতিক মানের চক্ষু চিকিৎসা বিভিন্ন জেলায় নিয়ে যাবে। তাহলে মানুষের বাইরে যাওয়ার প্রবণতা কমবে।

আপনি বাংলাদেশ আই হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। এই হাসপাতালের বিশেষত্ব কোথায় বলে আপনি মনে করেন?

আমি যখন ছাত্র ছিলাম, তখন আমাদের অধ্যাপক চোখের সব বিষয়েই পড়াতেন এবং চিকিৎসা দিতেন। কিন্তু পরে দেখা গেল, চোখের চিকিৎসা নানা ভাগে, যেটাকে আমরা সাবস্পেশালিটি বলি- সেভাবে বিকশিত হয়েছে। ফলে কর্নিয়া বিশেষজ্ঞ, রেটিনা বিশেষজ্ঞ, গ্লকোমা বিশেষজ্ঞ, বাচ্চাদের চোখের বিশেষজ্ঞ, ল্যাসিক, লেজার ইত্যাদি বিশেষায়িত ভাগ দাঁড়িয়ে গেল। বাইরের দেশে চিকিৎসকরা গ্রুপ প্র্যাকটিস (দলগত চিকিৎসা) করেন এবং সাবস্পেশালিটি বজায় রাখেন। অর্থাৎ একজন রেটিনা বিশেষজ্ঞ রেটিনা নিয়ে এবং কর্নিয়া বিশেষজ্ঞ কর্নিয়া নিয়েই কাজ করেন। সেটা না হলে কিন্তু আন্তর্জাতিক মানে যাওয়া যাবে না। ২০০৪ সালে যখন বাংলাদেশ আই হসপিটাল করি, তখন থেকেই আমাদের চিন্তা ছিল, আমরা সাবস্পেশালিটি বজায় রাখব। আমাদের হাসপাতালে এখন এ রকম ১২টি বিভাগ রয়েছে। এই চর্চা কিন্তু আজ দেশের অন্যান্য হাসপাতালেও ছড়িয়ে পড়ছে।

দেশে সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার খরচে বড় পার্থক্য আছে। চক্ষু চিকিৎসা সাধারণ মানুষের নাগালের মধ্যে রাখতে বাংলাদেশ আই হসপিটাল কী ধরনের ভূমিকা রাখছে?

আমাদের ১১টি শাখার মধ্যে ১০টি বাণিজ্যিক শাখা। একটি শাখার নাম বাংলাদেশ আই ট্রাস্ট হসপিটাল। এটি রাজধানীর রায়েরবাজারে অবস্থিত। আর্থিক সমস্যার কারণে যাঁরা আমাদের অন্য শাখাগুলো থেকে চিকিৎসাসেবা নিতে পারেন না, তাঁদের জন্য বাংলাদেশ আই ট্রাস্ট হসপিটালে আমরা বিনামূল্যে ও স্বল্প খরচে একই মানের চিকিৎসাসেবা দিয়ে থাকি। আমরা সবাই এই হসপিটালের সঙ্গে জড়িত। এখানে আমরা অস্ত্রোপচারও করি। সেই সঙ্গে এখানে হাতে-কলমে চিকিৎসা প্রশিক্ষণ ও চিকিৎসা শেখানো হয়। আমরা চেষ্টা করছি নতুন একটি প্রজন্ম তৈরি করতে, যারা আমাদের স্বাস্থ্য খাতকে আরো মানবিক করবে এবং সামনের দিকে এগিয়ে নেবে।

অন্য বেসরকারি হাসপাতালগুলো নিয়ে আপনার পর্যবেক্ষণ কেমন? আমাদের বেসরকারি চক্ষু চিকিৎসাব্যবস্থা কতটা দরিদ্রবান্ধব?

আমি নিজেদের কথাই বলি। দেখুন, আন্তর্জাতিক মানের হতে হলে সবচেয়ে ভালো যন্ত্রপাতি, লেন্স, ওষুধ ইত্যাদি নিশ্চিত করতে হবে। যখনই আপনি ‘সবচেয়ে ভালো’ নিশ্চিত করতে চাইবেন, তখন সেখানে আবার অর্থ বা খরচও বেড়ে যাবে। এ জন্য বাংলাদেশ আই হসপিটালে অন্যান্য জায়গা থেকে খরচ একটু বেশি। আমরা তো কোথাও থেকে অনুদান পাই না। সুতরাং মান নিশ্চিত করতে গিয়ে আমাদের এ ক্ষেত্রে খুব বেশি কিছু করার সুযোগ থাকে না। এই জায়গায় কোনোভাবে একটা সমন্বয় আমাদের করতে হবে।

সমাধান কী? সরকারের পক্ষ থেকে কিছু করার আছে কি?

নিশ্চিতভাবেই আছে। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্ব হলে এ ক্ষেত্রে হয়তো অনেক কিছু করার সুযোগ আছে। এটা সরকার থেকে যেমন দেখতে হবে, তেমনি আমাদের, অর্থাৎ বেসরকারি চিকিৎসা খাতেরও উদ্যোগী হওয়া উচিত।

একটু অন্য প্রসঙ্গে যাই। আমাদের দেশে কী ধরনের চোখের সমস্যা নিয়ে রোগীরা বেশি আসে?

অন্ধত্ব বা কম দেখার সমস্যা। এটি বয়সজনিত, মূলত ছানির কারণে হয়। তবে চিকিৎসা করালে ছানি পুরোপুরি ঠিক হয়ে যায়। ছানির সবচেয়ে আধুনিক চিকিৎসা আমাদের দেশে রয়েছে। আমি একটু গর্ব করে বলতে পারি, এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশে চোখের সবচেয়ে আধুনিক চিকিৎসাব্যবস্থা ফ্যাকো সার্জারি কিন্তু আমিই প্রথম প্রবর্তন করেছি ১৯৯৫ সালে। ফ্যাকো সার্জারিতে কোনো কাটাছেঁড়ার প্রয়োজন হয় না। ছোট্ট একটি ফুটো করে ছানিটিকে ভাগ ভাগ করে গলিয়ে বের করে আনা হয়। ফুটোটাতে একটা লেন্স বসিয়ে দেওয়া হয়। কোনো সেলাই বা ব্যান্ডেজ থাকে না, রোগীকে হাসপাতালে থাকতে হয় না। এই ধরনের সার্জারি অনেক উন্নত ও মানসম্পন্ন। এই সার্জারি আমাদের চোখের চিকিৎসায় একটা বড় গুণগত পরিবর্তন নিয়ে এসেছে।

বর্তমানে শিশু থেকে প্রবীণ- অনেকেই স্মার্টফোনে আসক্ত। এটা চোখের কতটা ক্ষতি করছে এবং এ থেকে পরিত্রাণের উপায় কী?

চোখ দেহের সবচেয়ে মূল্যবান অঙ্গ। অতিমাত্রায় মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ বা ট্যাব ব্যবহার করছি আমরা অনেকেই। এতে চোখের ক্ষতি তো হচ্ছেই, মানসিক বিকাশও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আমরা আমাদের দৈনন্দিন জীবন থেকে মোবাইল বা কম্পিউটারের মতো প্রযুক্তিগুলো বাদ দিতে পারব না। তবে শিশুদের ক্ষেত্রে এ বিষয়ে সচেতন হতে হবে। দীর্ঘক্ষণ পর্দার দিকে তাকিয়ে থাকলে তা চোখকে শুষ্ক করে ফেলে। এতে মস্তিষ্কও ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

চোখের যত্নে ও চিকিৎসায় সাধারণ মানুষের প্রতি আপনার পরামর্শ কী থাকবে?

আমরা বলি, অন্তত বছরে একবার চোখের চিকিৎসক দেখানো উচিত। এটা না হলেও অন্তত তিন বছরে একবার চোখ পরীক্ষা করানো উচিত কোনো সমস্যা আছে কি না বোঝার জন্য। শিশুদের স্কুলে ভর্তি করানোর সময় একবার চোখ পরীক্ষা করানো উচিত। আমাদের একটা বড় অংশের ডায়াবেটিসের সমস্যা রয়েছে। ডায়াবেটিস কিন্তু চোখের মারাত্মক ক্ষতি করতে পারে। ডায়াবেটিসের কারণে চোখের ছানি, রেটিনায় রক্তক্ষরণসহ নানাভাবে দৃষ্টিশক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, ফাস্ট ফুড ও ভেজাল খাদ্য আমাদের চোখের ক্ষতি করছে। সুষম খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে। শাক-সবজি ও ছোট মাছ খেতে হবে। শরীরচর্চাসহ নিয়ন্ত্রিত ও স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন করতে হবে, যাতে ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন (উচ্চ রক্তচাপ) ইত্যাদি থেকে দূরে থাকা যায়। কম্পিউটার, মোবাইল ও অন্যান্য ডিভাইস একটানা লম্বা সময় ধরে ব্যবহার করা যাবে না।

সূত্র - কালের কণ্ঠ।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য হলে
শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য হলে
রক্তচাপ নিয়ে কিছু কথা
রক্তচাপ নিয়ে কিছু কথা
ডেঙ্গু রোগীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা
ডেঙ্গু রোগীর খাদ্য ব্যবস্থাপনা
দেশে আরও ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ২৮ জনের করোনা শনাক্ত
করোনা: চট্টগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৬ জন
করোনা: চট্টগ্রামে ২৪ ঘণ্টায় আক্রান্ত ৬ জন
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু
দেশে ২৪ ঘণ্টায় করোনায় দুইজনের মৃত্যু
হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়
হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত
লিভার সুস্থ রাখতে যেসব খাবার নিয়মিত খাওয়া উচিত
চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত
চট্টগ্রামে আরো একজনের করোনা শনাক্ত
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
কুষ্টিয়ায় পিসিআর ল্যাবের সব যন্ত্রাংশ চুরি, আতঙ্কিত জনসাধারণ
সর্বশেষ খবর
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'
'বিশ্ববাসীকে পরিষ্কার বার্তা দিতে হবে, রোহিঙ্গা সমস্যা অত্যন্ত গুরুতর'

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা
ব্যাংক মালিকদের পেটে পৌনে দুই লাখ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন
আওয়ামী লীগের মুখে জনগণ চুনকালি মেখেছে : খায়রুল কবির খোকন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
২০ বছরের বেশি পুরোনো বাস চলতে পারবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম
বিপিএলের নতুন চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার
কক্সবাজারে অস্ত্রসহ যুবদল নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার
ফেনী সীমান্তে ১১ জনকে বিএসএফের পুশইন, নজরদারি জোরদার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ
প্রায় সকল দলই রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি পরিবর্তনে আগ্রহী : আলী রীয়াজ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার
আড়িয়াল বিলের সব অপরিকল্পিত বাঁধ অপসারণের নির্দেশ পরিবেশ উপদেষ্টার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি
আহত পুলিশ সদস্যদের শয্যাপাশে আইজিপি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২৫ বছর: স্মরণীয় আয়োজনে অভিষেক দলের সংবর্ধনা
টেস্ট মর্যাদা প্রাপ্তির ২৫ বছর: স্মরণীয় আয়োজনে অভিষেক দলের সংবর্ধনা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ‘গণমিনার’ নির্মাণের উদ্যোগ
জুলাই অভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে ‘গণমিনার’ নির্মাণের উদ্যোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরগুনায় মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন
বরগুনায় মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠাসহ ৭ দফা দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ৮ লাখ ২৬ হাজার নকল
ব্যান্ডরোলসহ ৪ জন গ্রেফতার
বগুড়ায় ৮ লাখ ২৬ হাজার নকল ব্যান্ডরোলসহ ৪ জন গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ২৪ ঘণ্টায় তিনজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
রংপুরে ২৪ ঘণ্টায় তিনজন ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনের চূড়ান্ত ফলে অনিয়ম ও বৈষম্যের অভিযোগ, পুনঃনিরীক্ষার দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় সাবেক 
এমপি নুর মোহাম্মদ জেলহাজতে
দুদকের মামলায় সাবেক  এমপি নুর মোহাম্মদ জেলহাজতে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালো আলোচনা হচ্ছে কিন্তু ঐকমত‍্য হচ্ছে না: এবি পার্টি
ভালো আলোচনা হচ্ছে কিন্তু ঐকমত‍্য হচ্ছে না: এবি পার্টি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গলে শ্রীলঙ্কার বড় জুটি, বাংলাদেশের বোলারদের হতাশা
গলে শ্রীলঙ্কার বড় জুটি, বাংলাদেশের বোলারদের হতাশা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্খা অনুযায়ী বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে : প্রিন্স
গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্খা অনুযায়ী বৈষম্যহীন রাষ্ট্র গঠন করতে হবে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে
দেশের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
টাইমস হায়ার এডুকেশন ইমপ্যাক্ট র‌্যাঙ্কিংয়ে দেশের শীর্ষে গাজীপুর কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনে বিএনপি রাতে আওয়ামী লীগ করেছে তাদের সদস্য পদ নবায়ন হবে না: আমিনুল
দিনে বিএনপি রাতে আওয়ামী লীগ করেছে তাদের সদস্য পদ নবায়ন হবে না: আমিনুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থের বিনিময়ে নৌবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ৩ সদস্য আটক
অর্থের বিনিময়ে নৌবাহিনীতে চাকরি দেওয়ার নামে প্রতারণা, ৩ সদস্য আটক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিয়াউর রহমানের শিক্ষাদর্শন ও কর্মসূচি নিয়ে পিএইচডি গবেষণা হতে পারে: মঈন খান
জিয়াউর রহমানের শিক্ষাদর্শন ও কর্মসূচি নিয়ে পিএইচডি গবেষণা হতে পারে: মঈন খান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান
হঠাৎ তেহরান থেকে ওমানে তিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের
ইরানে হামলার পরিকল্পনায় অনুমোদন ট্রাম্পের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!
চীন থেকে ‘রহস্যময়’ উড়োজাহাজের উড্ডয়ন, ইরানের কাছে গিয়ে ‘উধাও’!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া
এবার মিসাইল নিক্ষেপ করল উত্তর কোরিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া
ইসরায়েল হলো মধ্যপ্রাচ্যের ক্যান্সার : উত্তর কোরিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি
ইরানি পরমাণু স্থাপনায় বোমাবর্ষণ চেরনোবিল-ফুকুশিমার মতো বিপর্যয় ডেকে আনবে না: বিবিসি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের হামলার আশঙ্কা; মধ্যপ্রাচ্য থেকে যুদ্ধবিমান ও জাহাজ সরাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের
এমন ক্ষেপণাস্ত্র মজুদ আছে- যা এখনও ব্যবহার করিনি, হুঁশিয়ারি ইরানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ
‘ইরানে কোনো যুদ্ধ নয়’, হোয়াইট হাউসের সামনে মার্কিনিদের বিক্ষোভ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য
ইসরায়েলের হামলায় ভাঙেনি ইরান, উল্টো বাড়ছে জাতীয় ঐক্য

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় নিন্দা উত্তর কোরিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী
অডিও ফাঁস নিয়ে তোলপাড়, পদচ্যুত হতে পারেন থাই প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি
আলজাজিরার সম্প্রচার নিষিদ্ধের পর এবার দর্শকদের বিরুদ্ধেও পদক্ষেপের হুমকি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা
ইসরায়েলের ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় বিষাক্ত পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার শঙ্কা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০
ইসরায়েলে আরও ৩০ মিসাইল হামলা ইরানের, আহত অন্তত ২০

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ
ডিএসসিসিতে যেভাবে নাগরিক সেবা বিঘ্নিত হচ্ছে, আর বসে থাকার সুযোগ নেই: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী
৫ আগস্ট সরকারি ছুটি পালনের সিদ্ধান্ত : ফারুকী

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর
ইরানকে চরম মূল্য দিতে হবে, হুঁশিয়ারি নেতানিয়াহুর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক
ইরানে হামলা নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত যুক্তরাষ্ট্র: মার্কিন কূটনীতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামায় মিথ্যে প্রেমের গল্প
ক্যাপিটাল ড্রামায় মিথ্যে প্রেমের গল্প

শোবিজ

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান একই গ্রুপে
বাংলাদেশ-পাকিস্তান একই গ্রুপে

মাঠে ময়দানে

ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যের ক্যানসার : উ. কোরিয়া
ইসরায়েল মধ্যপ্রাচ্যের ক্যানসার : উ. কোরিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

পূর্ব-পশ্চিম

জোবেদা খানমের কুলখানি আজ
জোবেদা খানমের কুলখানি আজ

নগর জীবন