শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৪

সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস রোগীর খাদ্য

Not defined
সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস রোগীর খাদ্য

সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস হলো অস্থিসন্ধি এক প্রকার ফুলে যাওয়া। যেসব লোকের সোরিয়াসিস রোগ রয়েছে তারা এ রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। সোরিয়াসিস হচ্ছে ত্বকের এমন এক অবস্থা যেখানে কনুই, হাঁটু, বা মাথার ত্বকে লাল, আঁশযুক্ত, চুলকানিময় দাগ দেখা যায়। সোরিয়াসিসে আক্রান্ত প্রায় ৩০ শতাংশ লোকের সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিস হয়ে থাকে। যদি আপনার এ রোগ হয়, শুনে অবাক হবেন যে, আপনার খাদ্যাভ্যাস পরিবর্তন করে অনেক ভালো থাকতে পারবেন। যদিও এ ব্যাপারে কোনো বড় ধরনের প্রমাণ নেই, তবু দেখা গেছে, সোরিয়াসিসে আক্রান্ত যেসব লোক স্বাস্থ্যকর খাবার খেয়েছেন, তাদের রোগের উপসর্গ অনেক কম হয়েছে। এসব কথা মাথায় রেখে, এখানে কিছু জনপ্রিয় খাবারের কথা বলা হলো যা গ্রহণ করলে সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসের রোগীরা উপকৃত হবেন। চলুন তা দেখে নেয়া যাক-

ওজন কমানোর খাদ্য

এটি যে কোনো মৌলিক খাদ্য যা আপনার ওজন কমাতে সাহায্য করে, এই খাবার গ্রহণ একটি ভালো পদক্ষেপ হতে পারে। চিকিৎসকরা নিশ্চিত নন কীভাবে এটা হয়, তবে তারা জানেন যে ফ্যাট টিস্যু প্রোটিন বিমুক্ত করে যা ফোলা সৃষ্টি করে। ওজন কমানোর খাবারে আপনি ফ্যাট, চিনি ও কার্বোহাইড্রেট সীমিত করে ফেলেন। আপনি বেশি করে ফলমূল, শাক-সবজি, পাতলা মাংস ও স্বল্প-চর্বিযুক্ত দুগ্ধজাত খাবার খান। আপনার ওজন কমলে আপনি শুধু ভালো বোধ করেবেন তা-ই নয়, আপনার অন্যান্য রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকিও কমে যাবে।

প্রদাহবিরোধী খাদ্য : কিছু খাবার যেমন চর্বিযুক্ত রেডমিট, প্রক্রিয়াজাত কিছু খাদ্য, আর কিছু সবজি যেমন আলু, টমেটো এবং বেগুন-এ সবই প্রদাহ ঘটাতে পারে। খাদ্যতালিকা থেকে এগুলো বাদ দিয়ে মাছ বেছে নিন, যেসব মাছে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। দেখা গেছে এই উপাদান প্রদাহ কমায়। মিষ্টি আলু, পালংশাক, পাতাকপি এবং নীলজামও প্রদাহ কমায়।

অটোইমিউন প্রটোকল ডায়েট : অটোইমিউন প্রটোকল ডায়েট অটোইমিউন ডিসঅর্ডারে আক্রান্ত ব্যক্তিদের প্রদাহ, ব্যথা এবং অন্যান্য উপসর্গ কমিয়ে দেয়। অটোইমিউন ডিসঅর্ডারের কয়েকটি উদাহরণ হলো রিউমাটয়েড আর্থ্রাইটিস, লুপাস, টাইপ-১ ডায়াবেটিস এবং সোরিয়াসিস। এক্ষেত্রে শস্য, শসা, লেবু, বাদাম, বীজ, নাইটশেড শাকসবজি, ডিম এবং অতিরিক্ত দুগ্ধজাত খাবারগুলো এড়িয়ে যাওয়া হয়। এ ছাড়া কফি, অ্যালকোহল ও ফুড এডিটিভ এড়িয়ে যাওয়া হয়।

গ্লুটেন-মুক্ত ডায়েট : গ্লুটেন হলো নির্দিষ্ট শস্যের মধ্যে পাওয়া বিভিন্ন প্রোটিনের একটি গ্রুপ। এটি মূলত বার্লিতে দেখা যায়। গবেষণায় দেখা গেছে, সোরিয়াসিসে আক্রান্ত ২৫ শতাংশ ব্যাক্তি এই প্রোটিনের প্রতি সংবেদনশীল।

সমস্ত তাজা ফল ও সবজি গ্লুটেন-মুক্ত। এ ছাড়া চাল, মাংস, বিন, আলু ও দুগ্ধজাত খাবার গ্লুটিন-মুক্ত। প্রক্রিয়াজাত খাবারে গ্লুটেন থাকে। যদি গ্লুটিনে অ্যালার্জি থাকে, তাহলে আপনার রক্ত পরীক্ষা করে নিন।

সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসে যে খাবারগুলো বর্জন করবেন : যদি আপনি সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসে আক্রান্ত হোন তাহলে সেই সব খাবার থেকে দূরে থাকুন যেসব খাবার আপনার শরীরে প্রদাহ ঘটাতে পারে। এসব খাবারের মধ্যে রয়েছে- * অ্যালকোহল-এটি আপনার লিভারকে আরও কঠিন করে তোলে এবং আপনার অঙ্গগুলোর একসঙ্গে কাজ করার পদ্ধতিকে ব্যাহত করে।

* প্রক্রিয়াজাত খাবার-এগুলোতে ট্রান্স ফ্যাট থাকে যা আপনার সারা শরীরে প্রদাহ শুরু করতে পারে।

* খাবার সোডা-যদি এটি অ্যাসপার্টাম দিয়ে মিষ্টি করা হয়, তাহলে আপনার শরীর মনে করতে পারে যে এটি একটি বাইরের পদার্থ, তখন আপনার শরীর ইমিউন প্রতিক্রিয়া শুরু করতে পারে।

* যেসব খাবারে ট্রান্স ফ্যাট থাকে যা আপনার সারা শরীরে প্রদাহ শুরু করতে পারে।

* রেডমিট-এটিতে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে, যা প্রদাহকে আরও খারাপ করে তোলে।

* দুগ্ধজাত খাবার-এসব খাবারেও স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে, এবং এগুলোও প্রদাহকে অধিকতর খারাপ করে তুলতে পারে। সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসের জন্য প্রদাহ-বিরোধী খাবার বেছে নিন।

প্রদাহ নিয়ন্ত্রণে রাখতে আপনি ওপরের খাবারের জায়গায় এই খাবারগুলো যোগ করতে পারেন-

* ফলমূল ও শাকসবজি-জাম জাতীয় ফল এবং গাঢ়, পাতাযুক্ত সবুজ শাকসবজি খান। এগুলোতে উচ্চমাত্রার অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট থাকে যা আপনার রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে সুস্থ রাখে এবং প্রদাহের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে পারে।

* বিন এবং সম্পূর্ণ শস্য-এগুলোতে উচ্চমাত্রার আঁশ থাকে যা আপনার রক্তে সি-রিয়্যাকটিভ প্রোটিনকে নিয়ন্ত্রণে রাখে। উচ্চ মাত্রার সি-রিয়্যাকটিভ প্রোটিন থাকার অর্থ আপনার প্রদাহ রয়েছে।

* হলুদ, আদা, ও গোলমরিচ-এসব মসলা প্রদাহ নিয়ন্ত্রণে রাখে।

* সবুজ, সাদা ও কালো চা-এগুলোতে উচ্চমাত্রার পলিফেনল থাকে, যা আপনার রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার উন্নতি ঘটায়।

উদ্ভিদভিত্তিক খাদ্য : অনেক ধরনের উদ্ভিদভিত্তিক খাবারের মধ্য থেকে একটি খাবার বেছে নিন। একটি বিষয় মনে রাখবেন, সেটি হলো, প্রচুর ফলমূল ও শাকসবজি আপনার রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার উন্নয়ন ঘটাতে সাহায্য করে এবং একই সঙ্গে আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখে। এসব খাবার চর্বি, চিনি, লবণ ও পরিশোধিত কার্বোহাইড্রেটের জন্য খুব কম জায়গা ছেড়ে দেয়, যা আপনার শরীরে প্রদাহ ঘটাতে পারে, আপনার রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থাকে দুর্বল করে তোলে এবং আপনাকে ক্লান্ত করে তোলে।

আপনি মাংসের স্থানে উদ্ভিদভিত্তিক প্রোটিন যেমন বিন, সয়া এবং বাদাম নিন। শুধু মনে রাখবেন, অতিরিক্ত চর্বি, সেটার উৎস যা-ই হোক না কেন, সেটি সবার জন্য স্বাস্থ্যকর নয়।

কিটো ডায়েট : এটি একটি খাদ্য পদ্ধতির জন্য একটি সাধারণ শব্দ যেখানে আপনি আপনার শরীরকে কার্বোহাইড্রেট থেকে বঞ্চিত করেন- দৈনিক ৫০ গ্রামের কম- যতক্ষণ না আপনার শরীরে দ্রুত ব্যবহারযোগ্য জ্বালানি (গ্লুকোজ/গ্লাইকোজেন) শেষ হয়ে যায়। এটি ৩-৪ দিন সময় নেয়। আপনার শরীর তখন শক্তির জন্য প্রোটিন ও ফ্যাট ভাঙতে শুরু করে, তৈরি হয় কিটোন। আপনার শরীর তখন শক্তির জন্য কিটোনকে ব্যবহার করে। এটি সব সময় নিরাপদ নয় কিংবা স্বাস্থ্যকর পদ্ধতি নয়- বিশেষ করে যদি আপনার ডায়াবেটিস থাকে কিংবা অন্যকোনো দীর্ঘস্থায়ী রোগ থাকে। তাই কিটো ডায়েট গ্রহণ করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

সোরিয়াসিসের জন্য কিটো ডায়েট নিয়ে গবেষণায় মিশ্র ফল দেখা গেছে। ইঁদুরের ওপর এক গবেষণায় দেখা যায় দীর্ঘ-চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড (ফ্যাট) সমৃদ্ধ কিটো ডায়েট যেমন জলপাই তেল, আভাকাডো, মাছ এবং মাংস সোরিয়াসিসের উপসর্গগুলোকে খারাপ করেনি। কিন্তু মাঝারি চেইন ট্রাইগ্লিসারাইড সমৃদ্ধ কিটো ডায়েট যেমন নারিকেল এবং বাদাম ও বিচি জাতীয় খাবার থেকে প্রাপ্ত ফ্যাটি অ্যাসিড সোরিয়াসিসের উপসর্গগুলোকে আরও তীব্র করে তুলেছে। সুতরাং সোরিয়াসিস আর্থ্রাইটিসের চিকিৎসায় এই ডায়েটের আদৌ কোনো প্রয়োজন রয়েছে কিনা সেটা জানতে আরও গবেষণার প্রয়োজন।

যে কথা মনে রাখবেন : সোরিয়াটিক আর্থ্রাইটিসের রোগীরা স্বাস্থ্যকর খাবারের মাধ্যমে রোগের উপসর্গ কমিয়ে রাখতে পারেন। ফলমূল ও শাকসবজিতে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে। এসব খাবার এবং অন্যান্য পুষ্টিকর খাবার প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে।

এমন খাবার পছন্দ করবেন যা আপনার ওজন বৃদ্ধির ঝুঁকি, ইনসুলিন প্রতিবন্ধকতা ও অন্যান্য দীর্ঘস্থায়ী রোগ কমাতে সাহায্য করে। এসব ব্যাপারে প্রথমেই চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন। তাই এ বিষয়ে অবহেলা না করে যথেষ্ট সচেতন ও যত্নবান হতে হবে। কথায় আছে প্রতিকার নয়, প্রতিরোধ উত্তম।

-অধ্যাপক ডা. মিজানুর রহমান কল্লোল, ভাইস প্রিন্সিপাল, ঢাকা ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
কাঁচা লবণ নিয়ে কিছু কথা...
কাঁচা লবণ নিয়ে কিছু কথা...
অনবরত হাঁচি থেকে মুক্তি পেতে
অনবরত হাঁচি থেকে মুক্তি পেতে
হাড় ব্যথা কেন হয়?
হাড় ব্যথা কেন হয়?
হৃদরোগ : কারণ ও চিকিৎসা
হৃদরোগ : কারণ ও চিকিৎসা
উচ্চরক্তচাপ
উচ্চরক্তচাপ
শ্বাসকষ্ট ও হার্টের সমস্যা
শ্বাসকষ্ট ও হার্টের সমস্যা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
ডায়াবেটিস রোগীর কাঁধে ব্যথা
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
হৃদরোগ প্রতিরোধে করণীয়
হৃদরোগ প্রতিরোধে করণীয়
মুভমেন্ট ডিসঅর্ডার
মুভমেন্ট ডিসঅর্ডার
মধ্যকর্ণের প্রদাহ কানপাকা
মধ্যকর্ণের প্রদাহ কানপাকা
শীতকালীন কিছু চর্মরোগ
শীতকালীন কিছু চর্মরোগ
সর্বশেষ খবর
মাত্র একজন ডোম দিয়ে ফেনী হাসপাতালে
১৫ হাজার লাশের ময়নাতদন্ত
মাত্র একজন ডোম দিয়ে ফেনী হাসপাতালে ১৫ হাজার লাশের ময়নাতদন্ত

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জ সদরে বিএনপির সভাপতি সোহেল, সম্পাদক ইসরাইল
কিশোরগঞ্জ সদরে বিএনপির সভাপতি সোহেল, সম্পাদক ইসরাইল

২ সেকেন্ড আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় অটোরিকশা ছিনতাইয়ের চেষ্টা, নারীসহ গ্রেফতার ৩
বগুড়ায় অটোরিকশা ছিনতাইয়ের চেষ্টা, নারীসহ গ্রেফতার ৩

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির নবীনদের বরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির নবীনদের বরণ

৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল খনন কার্যকর ভূমিকা রাখবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে খাল খনন কার্যকর ভূমিকা রাখবে : মেয়র শাহাদাত

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে বাসের ধাক্কা, সুপারভাইজারসহ নিহত ৩
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে বাসের ধাক্কা, সুপারভাইজারসহ নিহত ৩

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আমরা আদৌ দুর্নীতিমুক্ত কিনা তা প্রকাশ্যে থাকা উচিত’
‘আমরা আদৌ দুর্নীতিমুক্ত কিনা তা প্রকাশ্যে থাকা উচিত’

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ৯ মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের 
মাঝে কম্বল বিতরণ
বগুড়ায় ৯ মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের  মাঝে কম্বল বিতরণ

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় চালু হয়েছে পার্টনার ফিল্ড স্কুল
কলাপাড়ায় চালু হয়েছে পার্টনার ফিল্ড স্কুল

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন ড. ইউনূস
বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন ড. ইউনূস

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে আগুনে পুড়লো চারটি বসতঘর
চট্টগ্রামে আগুনে পুড়লো চারটি বসতঘর

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বুড়িমারী স্থলবন্দরে অবৈধ মালামালসহ ভারতীয় ট্রাকচালক আটক
বুড়িমারী স্থলবন্দরে অবৈধ মালামালসহ ভারতীয় ট্রাকচালক আটক

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ছাত্রশিবিরের ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিজয় দিবস উপলক্ষ্যে ছাত্রশিবিরের ৩ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

২৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের দুই সপ্তাহে এলো ১৩৮ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
ডিসেম্বরের দুই সপ্তাহে এলো ১৩৮ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৩৪ মিনিট আগে | বাণিজ্য

রায়পুরে ইউএনও’র অপসারণের পক্ষে-বিপক্ষে পাল্টাপাল্টি মানববন্ধন
রায়পুরে ইউএনও’র অপসারণের পক্ষে-বিপক্ষে পাল্টাপাল্টি মানববন্ধন

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির ফরম পূরণের সময় আরও বাড়ল
এসএসসির ফরম পূরণের সময় আরও বাড়ল

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে গভীর রাতে ডিসির কম্বল বিতরণ
সিরাজগঞ্জে গভীর রাতে ডিসির কম্বল বিতরণ

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শফিক রেহমানকে আজীবন সম্মাননা দিচ্ছে সিজেএফবি
শফিক রেহমানকে আজীবন সম্মাননা দিচ্ছে সিজেএফবি

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

বিজয় দিবসে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা
বিজয় দিবসে স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচন কবে জনগণের তা জানার অধিকার আছে : তারেক রহমান
নির্বাচন কবে জনগণের তা জানার অধিকার আছে : তারেক রহমান

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বতসোয়ানায় রহস্যজনকভাবে ৩৫০ হাতির মৃত্যু : ৪ বছর পর জানা গেল কারণ
বতসোয়ানায় রহস্যজনকভাবে ৩৫০ হাতির মৃত্যু : ৪ বছর পর জানা গেল কারণ

৫৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
সেই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুনে পুড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু
আগুনে পুড়ে বৃদ্ধার মৃত্যু

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বিজয় দিবস কনসার্টে গাইবেন যারা!
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে বিজয় দিবস কনসার্টে গাইবেন যারা!

১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

বেনজীর ও মতিউর পরিবারের বিরুদ্ধে ৬ মামলা
বেনজীর ও মতিউর পরিবারের বিরুদ্ধে ৬ মামলা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের তিন নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের তিন নেতা গ্রেফতার

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শীতবস্ত্র বিতরণ
সিলেটে শীতবস্ত্র বিতরণ

১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

নরসিংদী চেম্বার নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১৮ পরিচালক
নরসিংদী চেম্বার নির্বাচনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ১৮ পরিচালক

১ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

ভোটার এলাকা পরিবর্তনে যুক্ত হতে যাচ্ছে ফেস ভেরিফিকেশন
ভোটার এলাকা পরিবর্তনে যুক্ত হতে যাচ্ছে ফেস ভেরিফিকেশন

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

স্বৈরাচার আসাদের পতনের পর দামেস্ক বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আনন্দ উৎসব
স্বৈরাচার আসাদের পতনের পর দামেস্ক বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আনন্দ উৎসব

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব
সব সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী মহার্ঘ্য ভাতা পাবেন: জনপ্রশাসন সচিব

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে ‘অসহযোগী’ দেশ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
তাহেরিকে গ্রেফতার করতে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া
৭ বছর পর সমাবেশ মঞ্চে আসছেন খালেদা জিয়া

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩
পুলিশকে মারপিটে উসকানির অভিযোগে তাহেরীর বিরুদ্ধে মামলা, গ্রেফতার ৩

২০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার অভিযান আরও জোরদারের সিদ্ধান্ত: উপদেষ্টা

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল
যে কারণে সিরিয়ার সর্বোচ্চ পর্বত তড়িঘড়ি দখল করে নিল ইসরায়েল

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'
খুলনা রেলস্টেশনের স্ক্রিনে ভেসে উঠলো 'ছাত্রলীগ ভয়ংকর রূপে ফিরবে'

১৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে
পৃথিবীতে সম্ভবত ড. ইউনূসই একমাত্র নেতা, যার এত যোগ্যতা রয়েছে

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

১০ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ
শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন, র‍্যাব বিলুপ্তির সুপারিশ

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা
ঢাকায় পৌঁছেছেন পূর্ব তিমুরের প্রেসিডেন্ট রামোস হোর্তা

১৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান
পাকিস্তানে তেল-গ্যাসের নতুন বিশাল খনির সন্ধান

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

১৪ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র
বিরোধীদের ‘সন্ত্রাসবাদী’ হিসেবে প্রচার করত আওয়ামী লীগ: যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়া পুনর্গঠনে ‘স্পষ্ট লক্ষ্য ও পরিকল্পনার’র কথা জানালেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা
ইউক্রেনে প্রথম রাশিয়ার সাথে যুদ্ধে অংশ নিলেন উত্তর কোরিয়ার সেনারা

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা
কু-প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় শ্যালিকাকে গলা কেটে হত্যা

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ
দক্ষিণ কোরিয়ার গণতান্ত্রিক আন্দোলনে তারেক রহমানের সংহতি প্রকাশ

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি
সিরিয়ায় ইসরায়েলি আগ্রাসন, মুখ খুললেন বিদ্রোহী নেতা জোলানি

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার
২০২৬ বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন নেইমার

৯ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার
ছাত্রলীগ নেত্রী নদী গ্রেফতার

৮ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা
হিজাব না পরে কনসার্টে গান, গ্রেফতার ইরানের গায়িকা

৭ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল
আসাদের পতনের পর সিরিয়ায় রাশিয়ার নতুন কৌশল

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের
নুসরাতের সাথে বিচ্ছেদ: এবার যে নায়িকার সঙ্গে প্রেম নিখিলের

৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান
সিরিয়ায় ইসরায়েলি সেনাদের কবর রচনা করা হবে : আইআরজিসি প্রধান

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর
মূল্যস্ফীতি ৫ শতাংশের নিচে নেমে আসবে : গভর্নর

২২ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’
‘পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে আপাতত কমিশন গঠন সম্ভব হচ্ছে না’

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা
আগামী বাজেটে ব্যবসায়ীদের জন্য প্রণোদনা কমবে : অর্থ উপদেষ্টা

৫ ঘন্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না
বেইমানি করলে ড. ইউনূসকেও ছাড় দেওয়া হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি
প্রশাসনে প্রথমে যুগ্মসচিব পরে উপসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
আবার রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জোড়াতালির বিআরটি
জোড়াতালির বিআরটি

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী
ধর্ষণের গল্প ফেদেছিলেন যে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়
ভারত বাংলাদেশকে ধ্বংস করতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই
দায়িত্ব পালন শেষে সম্মানের সঙ্গে বিদায় নিতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য
চট্টগ্রাম বন্দরে কর্মচাঞ্চল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি
পান্থকুঞ্জ পার্কে নির্মাণকাজ বন্ধের দাবি

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব
আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ফেরা অসম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা
বাশার, হাসিনা ও আওয়ামী লীগের তওবা

সম্পাদকীয়

আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা
আরাকান আর্মির সঙ্গে যোগাযোগ নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার
হিমালিয়ান গৃধিনী শকুন উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন
অপরাধীদের ক্ষমায় রেকর্ড করলেন বাইডেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা
বাধা কাটিয়ে উড়তে শিখছে ওরা

বিশেষ আয়োজন

ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের
ভারতকে অসহযোগী দেশের তালিকাভুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীন সবজি বাজার
সমন্বয়হীন সবজি বাজার

নগর জীবন

বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান
বিপিসি দেশের সবচেয়ে অস্বচ্ছ প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে
আশা করি খুব দ্রুত নির্বাচন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত
দ. এশিয়ার ভূরাজনৈতিক বাস্তবতায় বঙ্গোপসাগরের অবস্থান ও বাংলাদেশ পরিপ্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি
যাত্রা চারজন নিয়ে, এখন শিক্ষার্থী ৪০০-এর বেশি

বিশেষ আয়োজন

২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!
২০৫০ সালের মধ্যে নিউইয়র্কের আশপাশ তলিয়ে যাওয়ার শঙ্কা!

পেছনের পৃষ্ঠা

গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা
গুমের নির্দেশদাতা হাসিনা

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা
রাজস্বে চার মাসে ঘাটতি ৩১ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে
বুদ্ধিজীবী হত্যায় জড়িতদের চিহ্নিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট
আদানির বিপুল দায় মেটাতে হিমশিম, এডিপি কাটছাঁট

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা
কিংস অ্যারিনায় জয়ে ফিরল বসুন্ধরা

মাঠে ময়দানে

১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়
১৬ বছরে সব নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি
শব্দদূষণে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকি

নগর জীবন