শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ২৩:১৬, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৪

হৃদরোগ প্রতিরোধে করণীয়

ডা. মাহবুবর রহমান
হৃদরোগ প্রতিরোধে করণীয়

প্রতি বছর সারা বিশ্বে প্রায় ৫২ কোটি মানুষ হৃদরোগে ভুগছে। বাংলাদেশেও হৃদরোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। তাই হৃদরোগ প্রতিরোধে আরও বেশি যত্নবান হতে হবে।

প্রতিরোধের উপায় কী?

প্রথমেই বলে রাখি, হৃদরোগ সংক্রান্ত জটিলতা শতকরা ৮০ ভাগ ক্ষেত্রে প্রতিরোধযোগ্য। বাকি ২০ ভাগ চিকিৎসাযোগ্য কিন্তু ব্যয়বহুল। আক্রান্ত হলে জীবনের কর্মক্ষমতা, শরীরের উৎপাদনক্ষমতা উল্লেখযোগ্যহারে কমিয়ে দেয়। তাহলে যেটি ৮০ ভাগ ক্ষেত্রে প্রতিরোধযোগ্য সেদিকেই মনোযোগ দিতে হবে সবার আগে।

সবার আগে সচেতন সংকল্প

আপনার মাইন্ডসেট পরিবর্তন করুন। দায়সারা গোছের সিদ্ধান্ত চাই না। দৃঢ় সংকল্প করুন। আগামীকাল থেকে নয়, আজকে থেকেও নয়। এখন থেকে করুন। আপনি প্রস্তুত? যদি হ্যাঁ হয়, তবে আপনার কাজ ইতোমধ্যে ৫০% হয়ে গেল!

বাকি ৩০% অর্জনে কী কী করবেন?

ওজন কমান, ব্যায়াম করুন : শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে ফেলুন। গুগল সার্চ করে জেনে নিন আপনার উচ্চতায় আদর্শ ওজন কত হওয়া উচিত। উচ্চতা আর ওজনের অনুপাত করে bodz mass index বা BMI বের করে নিন। (দেখুন Google BMI Calculator)। আমাদের আদর্শ BMI হলো ১৯ থেকে ২৪.৯। এর নিচে হলে কম ওজন আর ২৫ থেকে ৩০ পর্যন্ত হলো স্থূলতা বা obesity, ৩০-এর বেশি হলে বলি মারাত্মক স্থূলতা (বা morbid obesit)। ওজন বাড়ানো কঠিন কাজ নয়। কোনো রোগ না থাকলে খাদ্য গ্রহণ বাড়ালেই ওজন বেড়ে যাবে। মূলত সমস্যা হলো ওজন কমানো। ওজন কমানোর দুটি উপায় আছে-

ক) প্রথম ও গুরুত্বপূর্ণ উপায় হলো শর্করা জাতীয় খাবার নিয়ন্ত্রণ করা। ভাত, আলু, চিনি, মিষ্টি, মিষ্টান্ন, চাল ইত্যাদি যাবতীয় খাবার কমিয়ে দিতে হবে। পরিমাণ মতো চর্বি, পর্যাপ্ত মাছ, সাদা মাংস (মুরগি), কুসুমসহ একটি ডিম, ইচ্ছে মতো শাকসবজি, সালাদ, পরিমিত তাজা ফল এবং কমপক্ষে দুই লিটার পানি খেতে পারবেন।

খ) ওজন কমানোর দ্বিতীয় কিন্তু কম কার্যকর পদ্ধতি হলো নিয়মিত ব্যায়াম করা। খোলা জায়গায় সপ্তাহে কমপক্ষে ৫ দিন ৩০ থেকে ৪০ মিনিট জোরে জোরে হাঁটবেন যাতে শরীরে ঘাম ঝরে পড়ে এবং হার্টবিট ১২০ পর্যন্ত ওঠে। শুধু হাঁটাচলা বা ব্যায়ামে ওজন তেমন একটা না কমলেও তা হৃদপিণ্ড এবং রক্তনালিকে সতেজ রাখে, ব্লকমুক্ত রাখে, প্রেসার ও ডায়াবেটিস কমায়, কোলেস্টেরল কমায় এবং মনকে সতেজ রাখে।

হাই কোলেস্টেরল নিজেই ডায়াবেটিসের মতো দীর্ঘস্থায়ী, সম্ভবত আজীবন সঙ্গী সমস্যা। রক্তনালিতে ব্লক তৈরির মূল উপাদান চর্বি। তাই সুগার কন্ট্রোল করার মতো চর্বিও কন্ট্রোল করতে হবে

উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করুন : উচ্চরক্তচাপ বা হাই প্রেশার হলো এক নীরব ঘাতক। নীরব এজন্য যে, ৯০% ক্ষেত্রে সে কোনো উপসর্গ বা কষ্ট দেয় না। অনেক রোগী ২০০/১০০ প্রেসার নিয়ে দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছেন। যেহেতু তার কোনো কষ্ট হচ্ছে না তাই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হচ্ছেন না। অন্য কোনো কারণে চেকআপের সময় প্রেশার ধরা পড়লেও রোগী সেটা তত গুরুত্ব সহকারে নিতে চান না। অনেকে ওষুধ শুরু করলেও পরে তা ছেড়ে দেন। কারণ হাই প্রেশারে তার তো কোনো অসুবিধা হচ্ছে না! মনে রাখতে হবে উচ্চরক্তচাপ ক্রমাগত বহাল থাকলে তা হার্ট, কিডনি, ব্রেন, চোখের রেটিনা এবং পায়ের রক্তনালিসহ সারা শরীরের ক্ষতি করবে। যখন উপসর্গ দেখা দেবে তখন দেখা গেল ওই সব অঙ্গ ইতোমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। তাই উপসর্গের অপেক্ষায় না থেকে হাই প্রেশারের চিকিৎসা করুন। নিজে নিজে ওষুধ বন্ধ করবেন না। ওষুধে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলে আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে আলাপ করুন।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করুন

বছরে একবার চেক করুন। একটা স্যাম্পলে অনেক সময় প্রকৃত চিত্র পাওয়া যায় না। তাই কমপক্ষে দুটো স্যাম্পল (যেমন নাশতার ২ ঘণ্টা পরের সুগার এবং তিন মাসের গড় সুগার জানতে HbA1C) পরীক্ষা করুন।

ডায়াবেটিস হলে কী করবেন?

ডায়াবেটিস মেটাবলিক কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ। অর্থ হলো এটি শুধু মেটাবলিক বা হরমোনাল সমস্যা নয়। এটি শরীরের সব রক্তনালিকে আক্রান্ত করে। তাই হার্টের সঙ্গে এটি সরাসরি যুক্ত। এর গুরুত্ব তাই অনেক বেশি। ডায়াবেটিসের মাত্রার ওপর নির্ভর করে চিকিৎসার ধরন। তবে প্রথম ধাপ হলো ডায়েট এবং ব্যায়াম। এ পদ্ধতিতে সুগার নিয়ন্ত্রণ না হলে ওষুধ প্রয়োজন হয়। প্রথমে খাবার বড়ি তারপর ইনসুলিন। সুগার কত রাখবেন? খালি পেটে ৬ থেকে ৭ এবং খাবার দুই ঘণ্টা পর ৭ থেকে ৯, তবে কোনোভাবে ১০-এর ওপরে নয়। তিন মাসের গড় ঐনঅ১ঈ ৭-এর মধ্যে রাখার চেষ্টা করতে হবে।

ধূমপানসহ তামাকজাত দ্রব্য পরিবার

যে কোনো তামাক, জর্দা, গুল, বিড়ি, সিগারেট বর্জন করুন। তামাক শুধু হৃদরোগ, স্ট্রোক সৃষ্টি করে না; নানান ক্যান্সার, ব্রংকাইটিস ইত্যাদির কারণও সে। এ ছাড়া অ্যালকোহল ছেড়ে দিন। এটি প্রেশার বাড়ায়।

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করুন

অনেকে হাই কোলেস্টেরলের ওষুধ শুরু করে কিছুদিন পর নিজে নিজে বন্ধ করে দেন। এমনকি কোনো কোনো ডাক্তার সাহেবকেও দেখেছি বুঝে না বুঝে চর্বির ওষুধ বন্ধ করে দেন। এটি ভুল। হাই কোলেস্টেরল নিজেই ডায়াবেটিসের মতো দীর্ঘস্থায়ী, সম্ভবত আজীবন সঙ্গী সমস্যা। রক্তনালিতে ব্লক তৈরির মূল উপাদান চর্বি। তাই সুগার কন্ট্রোল করার মতো চর্বিও কন্ট্রোল করতে হবে।

দুটো ওষুধ কখনো বন্ধ করবেন না

যাদের একবার হৃদরোগ, রক্তনালিতে ব্লক ধরা পড়েছে, হার্ট অ্যাটাক হয়েছে, ব্রেন স্ট্রোক করেছে তারা দুটো ওষুধ সারাজীবন খেয়ে যাবেন। একটি হলো কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধ, আর দ্বিতীয়টি হলো রক্ত পাতলা করার ওষুধ। শুধু হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শক্রমে বিশেষ ক্ষেত্রে সাময়িক স্থগিত রাখা যেতে পারে।

ডায়াবেটিসে কোলেস্টেরল ওষুধ

যাদের একবার ডায়াবেটিস ধরা পড়েছে তাদের বয়স চল্লিশ বা বেশি হলে সারাজীবন কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধ কমবেশি খেয়ে যেতে হবে। এমনকি রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা যাই থাকুক না কেন অনির্দিষ্টকালের মতো স্ট্যাটিন খেতে হবে।

সরাসরি চিকিৎসার অংশ ২০%

প্রতিরোধের পালা শেষ হলে বা আগেই আক্রান্ত হয়ে পড়লে যথাযথ চিকিৎসা তো শুরু করতে হবে। সেখানে ইসিজি, ইটিটি, ইকোকার্ডিওগ্রাম, এনজিওগ্রাম, রিং বা এনজিওপ্লাস্টি, বাইপাসসহ নানান পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং চিকিৎসা পদ্ধতি চলে আসবে। তাই হৃদরোগ প্রতিরোধে এখন থেকেই আমাদের আরও যত্নবান হতে হবে।

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল, ধানমন্ডি, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
ভিটামিন সি’র অভাব হলে
ভিটামিন সি’র অভাব হলে
স্ট্রোকের লক্ষণ ও চিকিৎসা
স্ট্রোকের লক্ষণ ও চিকিৎসা
রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে...
রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে...
অ্যানজিওগ্রাম কখন করবেন?
অ্যানজিওগ্রাম কখন করবেন?
সঠিকভাবে রক্তচাপ মাপা
সঠিকভাবে রক্তচাপ মাপা
করলার পুষ্টিগুণ
করলার পুষ্টিগুণ
সতর্কতা পরামর্শ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
সতর্কতা পরামর্শ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের
স্ট্রোক-পরবর্তী জটিলতা ও চিকিৎসা
স্ট্রোক-পরবর্তী জটিলতা ও চিকিৎসা
উচ্চরক্তচাপ নিয়ে কিছু কথা
উচ্চরক্তচাপ নিয়ে কিছু কথা
নবজাতকের আইসিইউ বলতে কি বুঝি
নবজাতকের আইসিইউ বলতে কি বুঝি
অতিরিক্ত চুল পড়লে করণীয়
অতিরিক্ত চুল পড়লে করণীয়
কাশির সঙ্গে রক্ত যাওয়ার কারণ
কাশির সঙ্গে রক্ত যাওয়ার কারণ
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় কুইন্সল্যান্ড বিএনপির দোয়া ও পিকনিক আয়োজন
অস্ট্রেলিয়ায় কুইন্সল্যান্ড বিএনপির দোয়া ও পিকনিক আয়োজন

এই মাত্র | পরবাস

'পাকিস্তান জিতবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির শিরোপা'
'পাকিস্তান জিতবে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির শিরোপা'

৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে আগুনে পুড়লো ৯ দোকান
চট্টগ্রামে আগুনে পুড়লো ৯ দোকান

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে অস্ট্রেলিয়া দলে বিশাল ধাক্কা
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে অস্ট্রেলিয়া দলে বিশাল ধাক্কা

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রেলের উন্নয়নে ৪৪ কোটি টাকা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
রেলের উন্নয়নে ৪৪ কোটি টাকা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কবির বিন আনোয়ার ও আব্দুস শহীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা
কবির বিন আনোয়ার ও আব্দুস শহীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতির মামলা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আড়াই দিনেই ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারালো পাকিস্তান
আড়াই দিনেই ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারালো পাকিস্তান

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিডিআর বিদ্রোহ : বিস্ফোরক মামলায় দুই শতাধিক আসামির জামিন
বিডিআর বিদ্রোহ : বিস্ফোরক মামলায় দুই শতাধিক আসামির জামিন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জলবায়ু পরিবর্তনে খরার তীব্রতা ও বিস্তৃতি বাড়ছে
জলবায়ু পরিবর্তনে খরার তীব্রতা ও বিস্তৃতি বাড়ছে

১০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

হবিগঞ্জে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
হবিগঞ্জে এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে গার্মেন্টস শ্রমিকদের বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ
নারায়ণগঞ্জে গার্মেন্টস শ্রমিকদের বিক্ষোভ ও সড়ক অবরোধ

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে বৈষম্যহীন দেশ গড়ার আহ্বান
গণঅভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষাকে ধারণ করে বৈষম্যহীন দেশ গড়ার আহ্বান

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্টের আটকের মেয়াদ বৃদ্ধি করায় আদালতে হামলা
দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্টের আটকের মেয়াদ বৃদ্ধি করায় আদালতে হামলা

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি ইস্যুতে নেতানিয়াহুর নিরাপত্তাসহ তিন মন্ত্রীর পদত্যাগ
যুদ্ধবিরতি ইস্যুতে নেতানিয়াহুর নিরাপত্তাসহ তিন মন্ত্রীর পদত্যাগ

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুরের বাসায় মিলল ১৭ লাখ টাকা
সাবেক ডেপুটি গভর্নর এস কে সুরের বাসায় মিলল ১৭ লাখ টাকা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‌‘কার্যকর প্রেসকাউন্সিল গঠনের মাধ্যমে গণমাধ্যমের সুরক্ষা নিশ্চিত করা হবে’
‌‘কার্যকর প্রেসকাউন্সিল গঠনের মাধ্যমে গণমাধ্যমের সুরক্ষা নিশ্চিত করা হবে’

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকীতে সোনারগাঁওয়ে শীতবস্ত্র বিতরণ
জিয়াউর রহমানের জন্মবার্ষিকীতে সোনারগাঁওয়ে শীতবস্ত্র বিতরণ

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাগুরায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
মাগুরায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের পরিকল্পনা সরকারের নেই : প্রেস সচিব
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের পরিকল্পনা সরকারের নেই : প্রেস সচিব

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শিশুর আত্মহত্যার ঘটনায় ২০ বছর পর আদালতের রায়
শিশুর আত্মহত্যার ঘটনায় ২০ বছর পর আদালতের রায়

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল
মাগুরায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিক্ষোভ মিছিল

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত, ক্ষোভে সড়ক অবরোধ
ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত, ক্ষোভে সড়ক অবরোধ

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

দাবি আদায়ে আন্দোলন করতে হয় এমন দেশ চাইনি : মান্না
দাবি আদায়ে আন্দোলন করতে হয় এমন দেশ চাইনি : মান্না

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আবাসন সমস্যা নিরসনে কমিটি গঠন
জবি শিক্ষার্থীদের আবাসন সমস্যা নিরসনে কমিটি গঠন

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মদিন পালন
নাটোরে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ৮৯ তম জন্মদিন পালন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে জামায়াতের কর্মী সম্মেলন উপলক্ষে মতবিনিময়
বরিশালে জামায়াতের কর্মী সম্মেলন উপলক্ষে মতবিনিময়

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাতক্ষীরায় বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য ধ্বংস
সাতক্ষীরায় বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য ধ্বংস

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে কার্যকর গাজা যুদ্ধবিরতি
অবশেষে কার্যকর গাজা যুদ্ধবিরতি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাগলকাণ্ডের মতিউরের স্ত্রীর রিমান্ড শুনানি আবারও পেছাল
ছাগলকাণ্ডের মতিউরের স্ত্রীর রিমান্ড শুনানি আবারও পেছাল

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউটিউবের নতুন ফিচারে থাকছে যেসব সুবিধা
ইউটিউবের নতুন ফিচারে থাকছে যেসব সুবিধা

৫৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতার সিদ্ধান্ত খুবই যৌক্তিক : প্রেস সচিব
সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতার সিদ্ধান্ত খুবই যৌক্তিক : প্রেস সচিব

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল কবে, জানা যাবে আজ
মেডিকেলে ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল কবে, জানা যাবে আজ

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলি বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা
ইয়েমেনি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলি বিমানবন্দর বন্ধ ঘোষণা

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারী সেজে জাহাঙ্গীরনগর বিশবিদ্যালয়ের ছাত্রী হলে বহিরাগত যুবক, অতঃপর..!
নারী সেজে জাহাঙ্গীরনগর বিশবিদ্যালয়ের ছাত্রী হলে বহিরাগত যুবক, অতঃপর..!

৫ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম দিনে ১০টি কাজের পরিকল্পনা ট্রাম্পের
প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম দিনে ১০টি কাজের পরিকল্পনা ট্রাম্পের

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ দিয়ে দল ভারি করার দরকার নেই: শামা ওবায়েদ
আওয়ামী লীগ দিয়ে দল ভারি করার দরকার নেই: শামা ওবায়েদ

১৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠান: কারা থাকছেন, আয়োজন কী, কেন এতো পরিবর্তন?
ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠান: কারা থাকছেন, আয়োজন কী, কেন এতো পরিবর্তন?

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাকিব আল হাসানের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

পালানোর সময় ওরা চেয়ারের তোয়ালে পর্যন্ত নিয়ে গেছে: ভিসি আমানুল্লাহ
পালানোর সময় ওরা চেয়ারের তোয়ালে পর্যন্ত নিয়ে গেছে: ভিসি আমানুল্লাহ

২০ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজার ‘যুদ্ধবিরতি সাময়িক’ উল্লেখ করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন নেতানিয়াহু
গাজার ‘যুদ্ধবিরতি সাময়িক’ উল্লেখ করে যে হুঁশিয়ারি দিলেন নেতানিয়াহু

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটার তালিকা হালনাগাদে ল্যাপটপ-স্ক্যানার দেবে ইউএনডিপি
ভোটার তালিকা হালনাগাদে ল্যাপটপ-স্ক্যানার দেবে ইউএনডিপি

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ আয়োজন: ৩০ লাখ কুকুরকে হত্যার পরিকল্পনা মরক্কোর
বিশ্বকাপ আয়োজন: ৩০ লাখ কুকুরকে হত্যার পরিকল্পনা মরক্কোর

২১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার সাইফ আলীর মূল হামলাকারীকে গ্রেফতারের দাবি: রিপোর্ট
এবার সাইফ আলীর মূল হামলাকারীকে গ্রেফতারের দাবি: রিপোর্ট

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

নিজস্ব প্রযুক্তির প্রথম নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান
নিজস্ব প্রযুক্তির প্রথম নজরদারি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল পাকিস্তান

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই

১৪ ঘন্টা আগে | পরবাস

‘ভুয়া ‘ভুয়া’ স্লোগান: অসহায়ের মতো তাকিয়ে রইলেন লিটন
‘ভুয়া ‘ভুয়া’ স্লোগান: অসহায়ের মতো তাকিয়ে রইলেন লিটন

২০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে নির্ধারিত সময়ে কার্যকর হল না গাজা যুদ্ধবিরতি
যে কারণে নির্ধারিত সময়ে কার্যকর হল না গাজা যুদ্ধবিরতি

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রক্ত ঝরবে কিন্তু দেশের সীমান্ত সুরক্ষিত থাকবে, কেউ ক্ষতি করতে পারবে না’
‘রক্ত ঝরবে কিন্তু দেশের সীমান্ত সুরক্ষিত থাকবে, কেউ ক্ষতি করতে পারবে না’

৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারত সফরে আসছেন ট্রাম্প, হোয়াইট হাউসে আমন্ত্রণ পাচ্ছেন মোদি
ভারত সফরে আসছেন ট্রাম্প, হোয়াইট হাউসে আমন্ত্রণ পাচ্ছেন মোদি

৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ফের হামলা শুরু ইসরায়েলের
গাজায় ফের হামলা শুরু ইসরায়েলের

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে ৬০০ টাকা কেজি দরে ইলিশ বিক্রি করবে বিএফডিসি
আজ থেকে ৬০০ টাকা কেজি দরে ইলিশ বিক্রি করবে বিএফডিসি

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের সংগ্রাম বাদ দিলে ইতিহাস যাবে ডাস্টবিনে : ছাত্রদল সভাপতি
ছাত্রদলের সংগ্রাম বাদ দিলে ইতিহাস যাবে ডাস্টবিনে : ছাত্রদল সভাপতি

২১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন দেওয়ার চেষ্টা করবে সরকার’
‌‘ডিসেম্বরে জাতীয় নির্বাচন দেওয়ার চেষ্টা করবে সরকার’

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

এবার স্পেসওয়াক করলেন মহাকাশে আটকে থাকা সেই নভোচারী
এবার স্পেসওয়াক করলেন মহাকাশে আটকে থাকা সেই নভোচারী

২১ ঘন্টা আগে | বিজ্ঞান

বেদুইনের সেরা বন্ধু ‘সালুকি’ রক্ষায় সৌদি আরবের উদ্যোগ
বেদুইনের সেরা বন্ধু ‘সালুকি’ রক্ষায় সৌদি আরবের উদ্যোগ

৬ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকার বিরুদ্ধে বড় বাণিজ্য যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত কানাডা
আমেরিকার বিরুদ্ধে বড় বাণিজ্য যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত কানাডা

২৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অভিষেকের প্রতিবাদে ওয়াশিংটনে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের অভিষেকের প্রতিবাদে ওয়াশিংটনে হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক নজরে দেখে নিন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ৮ দলের স্কোয়াড
এক নজরে দেখে নিন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ৮ দলের স্কোয়াড

২০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেফতার শুরু
মঙ্গলবার থেকে যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসীদের গণগ্রেফতার শুরু

৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাইফ সাপোর্টে বিস্ফোরণে আহত কাজী নজরুল ইসলামের নাতি বাবুল
লাইফ সাপোর্টে বিস্ফোরণে আহত কাজী নজরুল ইসলামের নাতি বাবুল

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কোথায় আছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী
কোথায় আছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি খাতে ভরাডুবির শঙ্কা
রপ্তানি খাতে ভরাডুবির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংঘর্ষে এবার সীমান্তবাসী
সংঘর্ষে এবার সীমান্তবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের রোডম্যাপ কবে
নির্বাচনের রোডম্যাপ কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাভিশ্বাসে বিনিয়োগকারীরা
নাভিশ্বাসে বিনিয়োগকারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে ঘাটে বিক্রি হচ্ছে বিপজ্জনক জ্বালানি
মাঠে ঘাটে বিক্রি হচ্ছে বিপজ্জনক জ্বালানি

পেছনের পৃষ্ঠা

কাঠের ঘানিতে সরিষার তেল উৎপাদনে মোটরসাইকেল
কাঠের ঘানিতে সরিষার তেল উৎপাদনে মোটরসাইকেল

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই
যুক্তরাষ্ট্র বিএনপি বলে কিছু নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

রমজানের জন্য প্রস্তুত খাতুনগঞ্জ
রমজানের জন্য প্রস্তুত খাতুনগঞ্জ

নগর জীবন

বিতর্ক ছাড়ছে না জনপ্রশাসনের
বিতর্ক ছাড়ছে না জনপ্রশাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

চোরদের আর নির্বাচন করিয়েন না
চোরদের আর নির্বাচন করিয়েন না

প্রথম পৃষ্ঠা

মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষে জড়ায় গ্রামবাসী
মাইকে ঘোষণা দিয়ে সংঘর্ষে জড়ায় গ্রামবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার মেডিকেল বোর্ডের প্রতিদিনই বৈঠক
খালেদা জিয়ার মেডিকেল বোর্ডের প্রতিদিনই বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিস্ফোরণে দগ্ধ জাতীয় কবির নাতি  আশঙ্কাজনক
বিস্ফোরণে দগ্ধ জাতীয় কবির নাতি আশঙ্কাজনক

পেছনের পৃষ্ঠা

কলকাতায় চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় দোষী সঞ্জয় রায়
কলকাতায় চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় দোষী সঞ্জয় রায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইডেন ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
ইডেন ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসসহ পুলিশের এএসআই গ্রেপ্তার
আইসসহ পুলিশের এএসআই গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ওই লোকগুলো যেন সংসদে যেতে না পারে
ওই লোকগুলো যেন সংসদে যেতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত
জুলাই গণ অভ্যুত্থান ও শহীদ জিয়ার বাংলাদেশ প্রেক্ষিত

সম্পাদকীয়

ফেসবুক স্ট্যাটাসের প্রতিবাদে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি
ফেসবুক স্ট্যাটাসের প্রতিবাদে মধ্যরাতে উত্তাল ঢাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই-আগস্টের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন সম্ভব
জুলাই-আগস্টের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন সম্ভব

পেছনের পৃষ্ঠা

সুবিধা নেই তবু করের বোঝা
সুবিধা নেই তবু করের বোঝা

নগর জীবন

আউলিয়াদের দর্শন সমুন্নত থাকলেই দেশে শান্তি
আউলিয়াদের দর্শন সমুন্নত থাকলেই দেশে শান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

অতিথি পাখিতে মুখর পাহাড়
অতিথি পাখিতে মুখর পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ গ্রেপ্তার
বিএফআইইউর সাবেক প্রধান মাসুদ গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

শৃঙ্খলাভঙ্গে ব্যবস্থা ১২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে
শৃঙ্খলাভঙ্গে ব্যবস্থা ১২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতীয় আধিপত্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : নুর
ভারতীয় আধিপত্যের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : নুর

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ শহীদ জিয়ার ৮৯তম জন্মবার্ষিকী
আজ শহীদ জিয়ার ৮৯তম জন্মবার্ষিকী

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের ভেরিয়েন্ট নিয়ে কথা
ইলিশের ভেরিয়েন্ট নিয়ে কথা

সম্পাদকীয়