শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৪ আপডেট: ২৩:১৬, শনিবার, ০৭ ডিসেম্বর, ২০২৪

হৃদরোগ প্রতিরোধে করণীয়

ডা. মাহবুবর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
হৃদরোগ প্রতিরোধে করণীয়

প্রতি বছর সারা বিশ্বে প্রায় ৫২ কোটি মানুষ হৃদরোগে ভুগছে। বাংলাদেশেও হৃদরোগীর সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। তাই হৃদরোগ প্রতিরোধে আরও বেশি যত্নবান হতে হবে।

প্রতিরোধের উপায় কী?

প্রথমেই বলে রাখি, হৃদরোগ সংক্রান্ত জটিলতা শতকরা ৮০ ভাগ ক্ষেত্রে প্রতিরোধযোগ্য। বাকি ২০ ভাগ চিকিৎসাযোগ্য কিন্তু ব্যয়বহুল। আক্রান্ত হলে জীবনের কর্মক্ষমতা, শরীরের উৎপাদনক্ষমতা উল্লেখযোগ্যহারে কমিয়ে দেয়। তাহলে যেটি ৮০ ভাগ ক্ষেত্রে প্রতিরোধযোগ্য সেদিকেই মনোযোগ দিতে হবে সবার আগে।

সবার আগে সচেতন সংকল্প

আপনার মাইন্ডসেট পরিবর্তন করুন। দায়সারা গোছের সিদ্ধান্ত চাই না। দৃঢ় সংকল্প করুন। আগামীকাল থেকে নয়, আজকে থেকেও নয়। এখন থেকে করুন। আপনি প্রস্তুত? যদি হ্যাঁ হয়, তবে আপনার কাজ ইতোমধ্যে ৫০% হয়ে গেল!

বাকি ৩০% অর্জনে কী কী করবেন?

ওজন কমান, ব্যায়াম করুন : শরীরের অতিরিক্ত ওজন কমিয়ে ফেলুন। গুগল সার্চ করে জেনে নিন আপনার উচ্চতায় আদর্শ ওজন কত হওয়া উচিত। উচ্চতা আর ওজনের অনুপাত করে bodz mass index বা BMI বের করে নিন। (দেখুন Google BMI Calculator)। আমাদের আদর্শ BMI হলো ১৯ থেকে ২৪.৯। এর নিচে হলে কম ওজন আর ২৫ থেকে ৩০ পর্যন্ত হলো স্থূলতা বা obesity, ৩০-এর বেশি হলে বলি মারাত্মক স্থূলতা (বা morbid obesit)। ওজন বাড়ানো কঠিন কাজ নয়। কোনো রোগ না থাকলে খাদ্য গ্রহণ বাড়ালেই ওজন বেড়ে যাবে। মূলত সমস্যা হলো ওজন কমানো। ওজন কমানোর দুটি উপায় আছে-

ক) প্রথম ও গুরুত্বপূর্ণ উপায় হলো শর্করা জাতীয় খাবার নিয়ন্ত্রণ করা। ভাত, আলু, চিনি, মিষ্টি, মিষ্টান্ন, চাল ইত্যাদি যাবতীয় খাবার কমিয়ে দিতে হবে। পরিমাণ মতো চর্বি, পর্যাপ্ত মাছ, সাদা মাংস (মুরগি), কুসুমসহ একটি ডিম, ইচ্ছে মতো শাকসবজি, সালাদ, পরিমিত তাজা ফল এবং কমপক্ষে দুই লিটার পানি খেতে পারবেন।

খ) ওজন কমানোর দ্বিতীয় কিন্তু কম কার্যকর পদ্ধতি হলো নিয়মিত ব্যায়াম করা। খোলা জায়গায় সপ্তাহে কমপক্ষে ৫ দিন ৩০ থেকে ৪০ মিনিট জোরে জোরে হাঁটবেন যাতে শরীরে ঘাম ঝরে পড়ে এবং হার্টবিট ১২০ পর্যন্ত ওঠে। শুধু হাঁটাচলা বা ব্যায়ামে ওজন তেমন একটা না কমলেও তা হৃদপিণ্ড এবং রক্তনালিকে সতেজ রাখে, ব্লকমুক্ত রাখে, প্রেসার ও ডায়াবেটিস কমায়, কোলেস্টেরল কমায় এবং মনকে সতেজ রাখে।

হাই কোলেস্টেরল নিজেই ডায়াবেটিসের মতো দীর্ঘস্থায়ী, সম্ভবত আজীবন সঙ্গী সমস্যা। রক্তনালিতে ব্লক তৈরির মূল উপাদান চর্বি। তাই সুগার কন্ট্রোল করার মতো চর্বিও কন্ট্রোল করতে হবে

উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করুন : উচ্চরক্তচাপ বা হাই প্রেশার হলো এক নীরব ঘাতক। নীরব এজন্য যে, ৯০% ক্ষেত্রে সে কোনো উপসর্গ বা কষ্ট দেয় না। অনেক রোগী ২০০/১০০ প্রেসার নিয়ে দিব্যি ঘুরে বেড়াচ্ছেন। যেহেতু তার কোনো কষ্ট হচ্ছে না তাই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হচ্ছেন না। অন্য কোনো কারণে চেকআপের সময় প্রেশার ধরা পড়লেও রোগী সেটা তত গুরুত্ব সহকারে নিতে চান না। অনেকে ওষুধ শুরু করলেও পরে তা ছেড়ে দেন। কারণ হাই প্রেশারে তার তো কোনো অসুবিধা হচ্ছে না! মনে রাখতে হবে উচ্চরক্তচাপ ক্রমাগত বহাল থাকলে তা হার্ট, কিডনি, ব্রেন, চোখের রেটিনা এবং পায়ের রক্তনালিসহ সারা শরীরের ক্ষতি করবে। যখন উপসর্গ দেখা দেবে তখন দেখা গেল ওই সব অঙ্গ ইতোমধ্যে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়েছে। তাই উপসর্গের অপেক্ষায় না থেকে হাই প্রেশারের চিকিৎসা করুন। নিজে নিজে ওষুধ বন্ধ করবেন না। ওষুধে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হলে আপনার চিকিৎসকের সঙ্গে আলাপ করুন।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করুন

বছরে একবার চেক করুন। একটা স্যাম্পলে অনেক সময় প্রকৃত চিত্র পাওয়া যায় না। তাই কমপক্ষে দুটো স্যাম্পল (যেমন নাশতার ২ ঘণ্টা পরের সুগার এবং তিন মাসের গড় সুগার জানতে HbA1C) পরীক্ষা করুন।

ডায়াবেটিস হলে কী করবেন?

ডায়াবেটিস মেটাবলিক কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ। অর্থ হলো এটি শুধু মেটাবলিক বা হরমোনাল সমস্যা নয়। এটি শরীরের সব রক্তনালিকে আক্রান্ত করে। তাই হার্টের সঙ্গে এটি সরাসরি যুক্ত। এর গুরুত্ব তাই অনেক বেশি। ডায়াবেটিসের মাত্রার ওপর নির্ভর করে চিকিৎসার ধরন। তবে প্রথম ধাপ হলো ডায়েট এবং ব্যায়াম। এ পদ্ধতিতে সুগার নিয়ন্ত্রণ না হলে ওষুধ প্রয়োজন হয়। প্রথমে খাবার বড়ি তারপর ইনসুলিন। সুগার কত রাখবেন? খালি পেটে ৬ থেকে ৭ এবং খাবার দুই ঘণ্টা পর ৭ থেকে ৯, তবে কোনোভাবে ১০-এর ওপরে নয়। তিন মাসের গড় ঐনঅ১ঈ ৭-এর মধ্যে রাখার চেষ্টা করতে হবে।

ধূমপানসহ তামাকজাত দ্রব্য পরিবার

যে কোনো তামাক, জর্দা, গুল, বিড়ি, সিগারেট বর্জন করুন। তামাক শুধু হৃদরোগ, স্ট্রোক সৃষ্টি করে না; নানান ক্যান্সার, ব্রংকাইটিস ইত্যাদির কারণও সে। এ ছাড়া অ্যালকোহল ছেড়ে দিন। এটি প্রেশার বাড়ায়।

কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করুন

অনেকে হাই কোলেস্টেরলের ওষুধ শুরু করে কিছুদিন পর নিজে নিজে বন্ধ করে দেন। এমনকি কোনো কোনো ডাক্তার সাহেবকেও দেখেছি বুঝে না বুঝে চর্বির ওষুধ বন্ধ করে দেন। এটি ভুল। হাই কোলেস্টেরল নিজেই ডায়াবেটিসের মতো দীর্ঘস্থায়ী, সম্ভবত আজীবন সঙ্গী সমস্যা। রক্তনালিতে ব্লক তৈরির মূল উপাদান চর্বি। তাই সুগার কন্ট্রোল করার মতো চর্বিও কন্ট্রোল করতে হবে।

দুটো ওষুধ কখনো বন্ধ করবেন না

যাদের একবার হৃদরোগ, রক্তনালিতে ব্লক ধরা পড়েছে, হার্ট অ্যাটাক হয়েছে, ব্রেন স্ট্রোক করেছে তারা দুটো ওষুধ সারাজীবন খেয়ে যাবেন। একটি হলো কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধ, আর দ্বিতীয়টি হলো রক্ত পাতলা করার ওষুধ। শুধু হৃদরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শক্রমে বিশেষ ক্ষেত্রে সাময়িক স্থগিত রাখা যেতে পারে।

ডায়াবেটিসে কোলেস্টেরল ওষুধ

যাদের একবার ডায়াবেটিস ধরা পড়েছে তাদের বয়স চল্লিশ বা বেশি হলে সারাজীবন কোলেস্টেরল কমানোর ওষুধ কমবেশি খেয়ে যেতে হবে। এমনকি রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা যাই থাকুক না কেন অনির্দিষ্টকালের মতো স্ট্যাটিন খেতে হবে।

সরাসরি চিকিৎসার অংশ ২০%

প্রতিরোধের পালা শেষ হলে বা আগেই আক্রান্ত হয়ে পড়লে যথাযথ চিকিৎসা তো শুরু করতে হবে। সেখানে ইসিজি, ইটিটি, ইকোকার্ডিওগ্রাম, এনজিওগ্রাম, রিং বা এনজিওপ্লাস্টি, বাইপাসসহ নানান পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং চিকিৎসা পদ্ধতি চলে আসবে। তাই হৃদরোগ প্রতিরোধে এখন থেকেই আমাদের আরও যত্নবান হতে হবে।

লেখক : সিনিয়র কার্ডিওলজিস্ট, ল্যাবএইড কার্ডিয়াক হাসপাতাল, ধানমন্ডি, ঢাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
নিমপাতার গুণাগুণ
নিমপাতার গুণাগুণ
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
অ্যাজমা বা হাঁপানি কি ছোঁয়াচে?
অ্যাজমা বা হাঁপানি কি ছোঁয়াচে?
আনারসের পুষ্টিগুণ
আনারসের পুষ্টিগুণ
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
পেয়ারার গুণাগুণ
পেয়ারার গুণাগুণ
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
হাঁপানির কারণ ও প্রতিকার
হেপাটাইটিস ভাইরাস
হেপাটাইটিস ভাইরাস
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে
কাঁকরোলের গুণাগুণ
কাঁকরোলের গুণাগুণ
পায়ুপথের রোগ পাইলস
পায়ুপথের রোগ পাইলস
ক্ষুধা ও খাদ্য গ্রহণ নিয়ে কিছু কথা
ক্ষুধা ও খাদ্য গ্রহণ নিয়ে কিছু কথা
সর্বশেষ খবর
বজ্রপাত প্রতিরোধ, পরিবেশ সুরক্ষা ও পুষ্টিকর ফল সংরক্ষণে কুমিল্লায় তাল বীজ বপন কর্মসূচি
বজ্রপাত প্রতিরোধ, পরিবেশ সুরক্ষা ও পুষ্টিকর ফল সংরক্ষণে কুমিল্লায় তাল বীজ বপন কর্মসূচি

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন তাকাইচি
জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হতে যাচ্ছেন তাকাইচি

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে আগাম ফুলকপি চাষে কৃষকের মুখে হাসি
নীলফামারীতে আগাম ফুলকপি চাষে কৃষকের মুখে হাসি

৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

শ্বশুরের কোদালের আঘাতে প্রাণ গেলো জামাইয়ের
শ্বশুরের কোদালের আঘাতে প্রাণ গেলো জামাইয়ের

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রোনালদো ছাড়াই গোয়ায় পৌঁছাল আল নাসের
রোনালদো ছাড়াই গোয়ায় পৌঁছাল আল নাসের

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে এলিন ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড-এর এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটর ‘সিল্ক’
সৌদি আরবে এলিন ফুড প্রোডাক্টস লিমিটেড-এর এক্সক্লুসিভ ডিস্ট্রিবিউটর ‘সিল্ক’

১৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মধ্যনগরে অসুস্থ মা-মেয়েকে বসুন্ধরা শুভসংঘের অর্থ সহায়তা
মধ্যনগরে অসুস্থ মা-মেয়েকে বসুন্ধরা শুভসংঘের অর্থ সহায়তা

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শিক্ষকদের আমরণ অনশন চলছে, অসুস্থ কয়েকজন
শিক্ষকদের আমরণ অনশন চলছে, অসুস্থ কয়েকজন

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ান মুসলিম ওয়েলফেয়ার সেন্টারে কুরআন শিক্ষা কর্মসূচি শুরু
অস্ট্রেলিয়ান মুসলিম ওয়েলফেয়ার সেন্টারে কুরআন শিক্ষা কর্মসূচি শুরু

৪০ মিনিট আগে | পরবাস

কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে ঘরোয়া উপায়
কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময়ে ঘরোয়া উপায়

৫৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

আজও শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচিতে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা
আজও শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচিতে এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীরা

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনে এআই-এর অপব্যবহার রোধে সেন্ট্রাল সেল করা হবে : সিইসি
নির্বাচনে এআই-এর অপব্যবহার রোধে সেন্ট্রাল সেল করা হবে : সিইসি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জোবায়েদের দাফন সম্পন্ন
ছাত্রদল নেতা জোবায়েদের দাফন সম্পন্ন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুশ হামলায় ইউক্রেনের বিভিন্ন এলাকা বিদ্যুৎবিহীন
রুশ হামলায় ইউক্রেনের বিভিন্ন এলাকা বিদ্যুৎবিহীন

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিপ্রবিতে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে 'ভিত্তিহীন' দোষারোপের প্রতিবাদ
শাবিপ্রবিতে শিক্ষকদের বিরুদ্ধে 'ভিত্তিহীন' দোষারোপের প্রতিবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি
ইরানের পাশে দাঁড়াল প্রতিবেশী আরব দেশ, নিরাপত্তা নিশ্চিতের প্রতিশ্রুতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে সাত খুন মামলার আপিল শুনানি ৪ সপ্তাহ পর
নারায়ণগঞ্জে সাত খুন মামলার আপিল শুনানি ৪ সপ্তাহ পর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন
সুস্থ থাকতে দিনে কয়টি ডিম খাবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে
পায়ুপথে তীব্র ব্যথা হলে

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

যুক্ত হলো তৃতীয় এয়ারবাস ৩৩০, ইউএস-বাংলার এয়ারক্রাফট বেড়ে ২৫
যুক্ত হলো তৃতীয় এয়ারবাস ৩৩০, ইউএস-বাংলার এয়ারক্রাফট বেড়ে ২৫

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাজীপুরে চলন্ত অ্যাম্বুলেন্সে আগুন
গাজীপুরে চলন্ত অ্যাম্বুলেন্সে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল হেলপারের
সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে বাসের ধাক্কা, প্রাণ গেল হেলপারের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি বিক্ষোভে মাদাগাস্কারে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ
জেন-জি বিক্ষোভে মাদাগাস্কারে নতুন প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?
দেব-রুক্মিণী নিয়ে নতুন গুঞ্জন, ফের ভাঙনের ইঙ্গিত?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরাতে চূড়ান্ত শুনানি শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ পিআর বুঝে না’
‘বাংলাদেশের ১৮ কোটি মানুষ পিআর বুঝে না’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া
বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার আরও ১-২ বছর থাকবে : ইকবাল করিম ভূঁইয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ
এ কে আজাদ যে আওয়ামী লীগ নেতা, তা সর্বজনস্বীকৃত : নায়াব ইউসুফ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ
বলিউডে কার আয় কত? অভিনেত্রীদের পারিশ্রমিক তালিকা প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার
৯ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্মানি বাড়িয়ে পুনঃনির্ধারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
৪ হাজার এএসআই নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রীসহ সাংবাদিক সুভাষ সিংহের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার
প্রতিরক্ষা জোরদারে ৮৮৫০ তরুণ-তরুণীকে প্রশিক্ষণ দেবে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি
রেলপথে নতুন উদ্যোগ সৌদির, চার ঘণ্টায় যাবে ১৫০০ কিমি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির
স্বপ্ন দেখতেই থাকুন, পরমাণু স্থাপনা ধ্বংসের দাবি নিয়ে ট্রাম্পকে খোঁচা খামেনির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?
নবাবদের বংশধররা আজও ব্রিটিশদের পেনশন পাচ্ছেন, কিন্তু কত?

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার
জন্ম নিয়েই বাপের সঙ্গে পাল্লা দিও না: গোলাম পরওয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান
যে কারণে সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিতে বললেন ইরানের সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনের ‘৭৮ শতাংশ দখল’ করে নিয়েছে রাশিয়া, ধারণা ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত
নিয়োগবিধি পেল রেজিস্ট্রেশন ডিপার্টমেন্ট, সাব-রেজিস্ট্রাররা পদোন্নতি পাবেন শীর্ষপদ পর্যন্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী
ইমিগ্রেশন কোর্টে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেফতার বাংলাদেশি নারী

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা
আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে বগুড়াকে সিটি কর্পোরেশন ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প
রাশিয়ার শর্ত মেনে ইউক্রেনকে যুদ্ধ থামাতে বললেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান
যুদ্ধবিরতি টিকিয়ে রাখতে কাবুলকে যা করতে বললো পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক
টি-টোয়েন্টিতে হ্যারি ব্রুকের নতুন মাইলফলক

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ
সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা
‘রকি অউর রানি কি প্রেম কাহানি’-কে জয়া আহসানের না বলার কারণ যা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিয়ে যা বললেন বাংলাদেশ অধিনায়ক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ৫ শতাংশ যথেষ্ট নয় : এ্যানী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া
ইরানের পাশে দাঁড়ালো রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা
দেবরের ছেলের সাথে ‘ব্রেকআপ’, কবজি কাটলেন দুই সন্তানের মা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি
মারা গেলেন 'শোলে'র জেলার গোবর্ধন আসরানি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ
জানুয়ারিতে নির্বাচন চায় গণঅধিকার পরিষদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ
গৃহিণী স্ত্রীকে রেস্টুরেন্ট ব্যবসায়ী দেখিয়ে গড়েছেন অঢেল সম্পদ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন
বিএনপির প্রার্থী হতে মরিয়া রুমিন ফারহানাসহ আটজন

নগর জীবন

আবারও ই-কমার্স প্রতারণা
আবারও ই-কমার্স প্রতারণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আদেশ জারির পর গণভোট
আদেশ জারির পর গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ
চট্টগ্রামে এবার শিক্ষার্থীর রগ কাটা লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার
ভোগান্তির ১১৪ কিলোমিটার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের
জামায়াত ক্ষমতায় এলে ফেরার আশঙ্কা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না
বাপের সঙ্গে পাল্লা দিতে যেয়ো না

প্রথম পৃষ্ঠা

বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা
বিরোধী দল দমনই যার একমাত্র যোগ্যতা

প্রথম পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের
থাইল্যান্ডে ভালো করার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া
উপাদেয় হিরণ্ময় হাতিয়া

সম্পাদকীয়

ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের
ইলিশ রক্ষায় মায়া নেই জেলেদের

নগর জীবন

আবারও আসতে পারে ১/১১
আবারও আসতে পারে ১/১১

নগর জীবন

পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার
পর্নোগ্রাফিতে যুক্ত দম্পতি সিআইডির অভিযানে গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত জাতীয় পার্টি

নগর জীবন

বিপর্যয় কাটবে কীভাবে
বিপর্যয় কাটবে কীভাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির
প্রেমিকার ওপর ক্ষুব্ধ হয়ে খুন করেন মাহির

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী
যুক্তরাষ্ট্রে হাজিরা দিতে গিয়ে গ্রেপ্তার বাংলাদেশি নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা
আজই সিরিজ নিশ্চিত করতে চান মিরাজরা

মাঠে ময়দানে

রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন
রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন
রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত বাতিল করুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক
আগাম শীতের সবজি চাষে স্বপ্ন বুনছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!
২৭তম বিসিএসে বাতিলদের কী হবে কেউ জানে না!

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন
শান্তি ও মুক্তির পাথেয় আল কোরআন

সম্পাদকীয়

নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়
নীরব ঘাতক হাড়ক্ষয়

স্বাস্থ্য

আমরণ অনশন চলছে
আমরণ অনশন চলছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ
বগুড়ায় এনসিপির সভায় ককটেল বিস্ফোরণ

দেশগ্রাম

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

নগর জীবন

আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা
আদানির বিদ্যুৎ কেন্দ্র এখন গলার কাঁটা

পেছনের পৃষ্ঠা