শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০২ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৬, বুধবার, ০২ জুলাই, ২০২৫

চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

♦ বৈশ্বিক অস্থিরতায় সংশয়ে ক্রেতারা ♦ স্থলপথে ভারতের নিষেধাজ্ঞা বাড়ছে ♦ সমঝোতা হয়নি ট্রাম্প শুল্ক সমস্যার ♦ অর্ডারকৃত পণ্য সরবরাহে অনিশ্চয়তা
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

বহির্বিশ্বের নানামুখী চাপের পাশাপাশি একের পর অভ্যন্তরীণ সমস্যা দেশের রপ্তানি খাতে বড় ধরনের হুমকি তৈরি করেছে। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত স্থলপথে বাংলাদেশের রপ্তানি বাণিজ্যে নিষেধাজ্ঞা আরও বাড়িয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষিত শুল্ক নিয়ে এখনো সমঝোতায় পৌঁছাতে পারেনি সরকার। মধ্যপ্রাচ্যে ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি চললেও ইউক্রেন-রাশিয়ার মধ্যে যুদ্ধের প্রকোপ আরও বাড়ছে। বৈশ্বিক অস্থিরতায় ইউরোপের ক্রেতারা সংশয়ে আছেন নতুন অর্ডার নিয়ে। বহির্মুখী এসব চাপের পাশাপাশি রয়েছে অভ্যন্তরীণ সংকট। এনবিআর সংস্কার নিয়ে কর্মকর্তাদের ডাকা শাটডাউনের কারণে কাস্টমস পণ্য ছাড়পত্রের যে জট তৈরি হয়েছে তাতে ক্রেতাদের অর্ডার করা পণ্য সময়মতো সরবরাহ অনিশ্চয়তায় পড়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ঘরে-বাইরে চতুর্র্মুখী সংকটে পড়েছে দেশের রপ্তানি বাণিজ্য। বিকেএমইর সাবেক সভাপতি ফজলুল হক বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, দেশি-বিদেশি নানামুখী চাপে পড়েছে দেশের রপ্তানি বাণিজ্য। বৈশ্বিক অস্থিরতার মধ্যে এমনিতেই সংশয়ে আছেন পশ্চিমা ক্রেতারা। ফলে তারা নতুন অর্ডারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করছেন। পাশাপাশি অভ্যন্তরীণ সমস্যা রপ্তানি খাতে চতুর্মুখী সংকট তৈরি করেছে। গ্যাস, বিদ্যুৎ সংকট, এলসি জটিলতা, ডলারের দাম বৃদ্ধি পুরোনো সমস্যা। এরই মধ্যে এনবিআর নিয়ে প্রশাসনিক সংকটের কারণে রপ্তানি খাতে বড় ক্ষতি হয়েছে। শাটডাউনের কারণে কাস্টমস ক্লিয়ারিংয়ে যে জট তৈরি হয়েছে, তাতে করে ক্রেতাদের অর্ডার অনুযায়ী সময়মতো পণ্য সরবরাহ নিয়ে অনিশ্চয়তাও তৈরি হয়েছে। রপ্তানি বাণিজ্যে বিভিন্ন দেশের শুল্ক ও অশুল্ক বাধাও বড় ধরনের সংকট সৃষ্টি করেছে।

নিট তৈরি পোশাক রপ্তানি খাতের এই নেতা বলেন, ভারতের দিক থেকে স্থলপথে রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি সবচেয়ে বড় অশুল্ক বাধা হয়ে এসেছে দেশের রপ্তানি খাতে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের শুল্ক বৃদ্ধির ঘোষণাটি রপ্তানি খাতের ইতিহাসে অন্যতম শুল্ক বাধা। মধ্যপ্রাচ্যে অস্থিরতা কমতে না কমতে ইউক্রেনে হামলা জোরদার করেছে রাশিয়া। ফলে ইউরোপে পণ্য রপ্তানি নিয়েও অনিশ্চয়তা রয়েছে। ইউক্রেন নিয়ে হয়তো সরকারের কিছু করার নেই, কিন্তু অন্য সমস্যাগুলো সমাধানে উদ্যোগী হতে পারে সরকার।

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত কার্যকর হলে সেটি যে রপ্তানি খাতকে সংকটে ফেলবে- তা অর্থ মন্ত্রণালয়ও স্বীকার করেছে। বাজেটের সঙ্গে প্রকাশিত অর্থ মন্ত্রণালয়ের সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতি বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ট্রাম্প প্রশাসন কর্তৃক সাম্প্রতিক শুল্ক আরোপের কারণে রপ্তানি খাতে নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। অর্থ মন্ত্রণালয় বলছে, একই ধরনের শুল্ক অন্যান্য প্রতিযোগী দেশগুলোর জন্য প্রযোজ্য। এ ছাড়া ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে সরকারের পক্ষ থেকে আলোচনাও চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তার পরও আশঙ্কা কাটেনি। সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতি বিবৃতিতে চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের রপ্তানি আয়ে ১০ শতাংশ প্রবৃদ্ধি প্রক্ষেপণ করা হয়েছে। সে হিসাবে মোট রপ্তানি আয় ৪৮ দশমিক ৯৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নীতি বিবৃতিতে। দেখা যাচ্ছে অর্থ বিভাগ চলতি অর্থবছরে রপ্তানি আয় ও প্রবৃদ্ধির যে লক্ষ্য দেখাচ্ছে, তা সদ্যসমাপ্ত অর্থবছরের প্রাক্কলিত লক্ষ্যের তুলনায় অনেক কম। সদ্যসমাপ্ত ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের রপ্তানি আয় ৫৭.৫ বিলিয়ন ডলার নির্ধারণ করা হয়েছিল। পণ্য ও সেবা উভয় খাতেই প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল ১২ দশমিক ৪ শতাংশ।

ব্যবসায়ীরা জানাচ্ছেন, শুধু এনবিআর আন্দোলনের কারণে রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক খাতে প্রতিদিন গড়ে ২ থেকে আড়াই হাজার কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে। ভারতের স্থলপথে রপ্তানি পণ্যে নিষেধাজ্ঞার ফলে সব মিলিয়ে আরও প্রায় ৬৫ কোটি মার্কিন ডলারের রপ্তানি ক্ষতির মুখে পড়বে। এনবিআরের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে ভারতে রপ্তানির পরিমাণ ছিল ১৫৯ কোটি মার্কিন ডলার। এরমধ্যে প্রথম দফায় গত ১৭ মে ভারত নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিল, তাতে প্রতি বছর বাংলাদেশের প্রায় ৫০ কোটি মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। সর্বশেষ গত বুধবার আরও ৯ পণ্যে নিষেধাজ্ঞা আরোপের কারণে বছরে আরও ১৫ কোটি মার্কিন ডলারের পণ্য রপ্তানি নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। সবমিলিয়ে শুধু ভারতেই ৬৫ কোটি ডলারের পণ্য রপ্তানি নিয়ে অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। এর বাইরে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে শুল্ক সমঝোতা না হলে বড় ধরনের সংকটে পড়বে দেশের রপ্তানি খাত।

বিকেএমইএর সাবেক নির্বাহী সভাপতি ফজলে শামীম আহসান বলেন, রপ্তানি খাত নিয়ে ভারতের সঙ্গে জটিলতার শুরু প্রথমত আমাদের দিক থেকেই তৈরি হয়েছে। এরপর তারা একের পর এক নিষেধাজ্ঞা বাড়িয়ে যাচ্ছে। ভারতের রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার ফলে যে ক্ষতি হবে বড় শিল্প তা মানিয়ে নেওয়ার সুযোগ পেলেও ছোট ছোট রপ্তানিমুখী শিল্প বিপর্যয়ে পড়তে পারে বলে আশঙ্কা করেন তিনি। তবে ট্রাম্প প্রশাসনের আরোপিত শুল্ক নিয়ে সমঝোতা না হলে, ছোট-বড় সব ধরনের রপ্তানিমুখী শিল্প বড় ধরনের সংকটে পড়বে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিহত-আহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
নিহত-আহত পরিবারের পাশে তারেক রহমান
ঢাকাকে বাঁচাতে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন
ঢাকাকে বাঁচাতে সমন্বিত উদ্যোগ প্রয়োজন
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
কাটছে না রাকসু নির্বাচনের শঙ্কা
কাটছে না রাকসু নির্বাচনের শঙ্কা
যেভাবে লুট হয় সিলেটের পাথর
যেভাবে লুট হয় সিলেটের পাথর
ভোট কেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ হবে ১০ সেপ্টেম্বর
ভোট কেন্দ্রের খসড়া প্রকাশ হবে ১০ সেপ্টেম্বর
কাপড় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
কাপড় ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা
ছয় দিনের কর্মসূচি বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে
ছয় দিনের কর্মসূচি বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
গ্যাস না থাকায় শিল্প উৎপাদন ব্যাহত
গ্যাস না থাকায় শিল্প উৎপাদন ব্যাহত
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
সিলেটে গুলিসহ পিস্তল উদ্ধার
সিলেটে গুলিসহ পিস্তল উদ্ধার

এই মাত্র | চায়ের দেশ

ট্রাম্পের হুমকির মুখেই রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান ভারতের
ট্রাম্পের হুমকির মুখেই রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান ভারতের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিস্ফোরণ মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৫ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরণ মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৫ জনকে অব্যাহতি

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারীর জন্য নিরাপদ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশ সৃষ্টি টেকসই উন্নয়ন অর্জনের জন্য অত্যন্ত জরুরি
নারীর জন্য নিরাপদ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক পরিবেশ সৃষ্টি টেকসই উন্নয়ন অর্জনের জন্য অত্যন্ত জরুরি

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যশোরে ‘হানিট্রাপ’ চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ
যশোরে ‘হানিট্রাপ’ চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
হত্যা মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘ব্রেক দ্য সাইলেন্স’ কর্মসূচি ঘোষণা জবির আন্দোলনকারীদের
‘ব্রেক দ্য সাইলেন্স’ কর্মসূচি ঘোষণা জবির আন্দোলনকারীদের

২৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো মৃতপ্রায় তারকার ভেতরের স্তর দেখতে পেলেন বিজ্ঞানীরা
প্রথমবারের মতো মৃতপ্রায় তারকার ভেতরের স্তর দেখতে পেলেন বিজ্ঞানীরা

২৯ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটির সিএসই প্রোগ্রামের পরিদর্শন ইউজিসি’র
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটির সিএসই প্রোগ্রামের পরিদর্শন ইউজিসি’র

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন দফা দাবিতে দক্ষিণবঙ্গ অচলের হুঁশিয়ারি ববি শিক্ষার্থীদের
তিন দফা দাবিতে দক্ষিণবঙ্গ অচলের হুঁশিয়ারি ববি শিক্ষার্থীদের

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদারীপুরে শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
মাদারীপুরে শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কামিল পরীক্ষার ফল প্রকাশ
কামিল পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গৌরনদীতে খালে গোসলে গিয়ে গৃহবধুর মৃত্যু
গৌরনদীতে খালে গোসলে গিয়ে গৃহবধুর মৃত্যু

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খানসামায় অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ মজুত রাখায় ফার্মেসিকে জরিমানা
খানসামায় অনুমোদনহীন ও মেয়াদোত্তীর্ণ ওষুধ মজুত রাখায় ফার্মেসিকে জরিমানা

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি, ৩ কর কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন দুদকের
১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি, ৩ কর কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলার অনুমোদন দুদকের

৫৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সুরমায় ভেসে উঠল মাদ্রাসাছাত্রের লাশ
সুরমায় ভেসে উঠল মাদ্রাসাছাত্রের লাশ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মাগুরায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় কৃষক নিহত
মাগুরায় মোটরসাইকেলের ধাক্কায় কৃষক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৬৪১ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৬৪১ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহরুখপুত্রের পরিচালনায় সালমান, রণবীর, ববি ও করণ
শাহরুখপুত্রের পরিচালনায় সালমান, রণবীর, ববি ও করণ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
আইসিসির চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা ছাড়াই পাকিস্তান সফর করা যাবে : প্রেস সচিব
অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা ছাড়াই পাকিস্তান সফর করা যাবে : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইআরআই’র প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক
আইআরআই’র প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বিএনপির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১
যশোরে স্বর্ণের বার জব্দ, আটক ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে
যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আট মামলা জামিন পেলেও এখনই মুক্তি পাচ্ছেন না ইমরান
আট মামলা জামিন পেলেও এখনই মুক্তি পাচ্ছেন না ইমরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে
দিল্লিতে প্রতি সপ্তাহে উচ্চপদস্থ ভারতীয়দের সঙ্গে বৈঠক করেন কামাল, দাবি রিপোর্টে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত
পাকিস্তানের হুমকির পর দূরপাল্লার শক্তিশালী মিসাইলের পরীক্ষা চালাল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

৫ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে প্রাইভেটকার উল্টে নিহত ৩

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা
ইসরায়েলকে ৫০ কোটি ডলারের এয়ার জ্বালানি ট্যাঙ্কার দিচ্ছে আমেরিকা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা
রাষ্ট্রপতির ছবি থাকা না থাকা নিয়ে ব্যস্ত সরকার : রুমিন ফারহানা

২২ ঘণ্টা আগে | টক শো

গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু
গাজা নগরীতে ইসরায়েলি সামরিক অভিযানের প্রথম ধাপ শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে
ট্রাম্পের ‘অনুরোধে’ মেক্সিকো সীমান্তপ্রাচীরে কালো রং করা হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না
নিউরোসায়েন্সেসে ভর্তি ১৬৭ জুলাই আহতের বেশির ভাগের মাথার খুলি ছিল না

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?
দ্বিতীয় বারের মতো সন্তান বিক্রি করতে চান কুমিল্লার এক মা, আসল ঘটনা কি?

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ আগস্ট)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন দিতে সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে সরকার : আসিফ মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?
আলাস্কায় জ্বালানি ভরতে কেন ৩ কোটি টাকা দিলেন পুতিন?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব
ইধিকাকে ‘বাংলার ক্রাশ’ বললেন দেব

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন
সাদাপাথর লুটপাটে ১৩৭ জন জড়িত: তদন্ত প্রতিবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত
সাইবার ক্রাইম ইউনিটের সাবেক ডিসি নাজমুল ইসলাম বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান
সরকারি সফরে চীনে গেলেন সেনাপ্রধান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান
ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধের মেয়াদ আরও বাড়াল পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো
সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদের অবৈধ বাংলো গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির সিদ্ধান্ত, ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা
১২ ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে সম্মাননা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত জমা দিয়েছে বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি
প্রচলিত পদ্ধতিতেই ভোট প্রস্তুতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান
মালয়েশিয়ায় ২৪ লাখ কর্মী নিয়োগের সংবাদটি সত্য নয়:  রাষ্ট্রদূত শামীম আহসান

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ
স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গভীর খাদে ব্যাংক খাত
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর
ওপরে সিঙ্গাপুর নিচে আব্দুল্লাহপুর

রকমারি নগর পরিক্রমা

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
নসরুল হামিদের বাংলোবাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ
ডাকসুতে হবে কঠিন লড়াই মনোনয়নপত্র জমা শেষ

প্রথম পৃষ্ঠা

চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ
চার দশক পর প্রাণ পেল বড়াল নদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে
আশুগঞ্জ আতঙ্ক ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে
বিএনপির চার, এনসিপি ও জামায়াতের একজন করে

নগর জীবন

দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন
দীর্ঘ হচ্ছে টিসিবির ট্রাকে ক্রেতার লাইন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়
ভারতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন
বিএনপির মনোনয়ন দৌড়ে চারজন

নগর জীবন

তাক লাগানো জুজুবি বাগান
তাক লাগানো জুজুবি বাগান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা
শেষ আবদার পূরণ হলো না : ববিতা

শোবিজ

দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু
দায়িত্ব নেওয়ার পর ১২টি হাতির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন
প্রেমে ব্যর্থ হয়ে বন্ধুর হাতে বন্ধু খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক
ট্রাম্পের টার্গেট ত্রিপক্ষীয় বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ
এনসিপির ১৫ নেতা-কর্মীর পদত্যাগ

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইসি যাচ্ছেন কানাডা
সিইসি যাচ্ছেন কানাডা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
ইসরায়েল-ফ্রান্সের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

পূর্ব-পশ্চিম

প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রী এক মাসের বেশি জেলে থাকলে বরখাস্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও
ছাত্র হত্যার আসামি এখন ইউএনও

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাড়ি শোরুমে চালক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
তিস্তার বুকে চালু স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮
উখিয়ায় পুলিশের লাঠিচার্জে ১৫ শিক্ষক আহত, আটক ২৮

খবর

যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড
যুক্তরাষ্ট্রবিরোধী হলে মিলবে না গ্রিনকার্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ
ঢাকা-সিলেট মহাসড়ক অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি
গুলিবিদ্ধ ছাত্রদের ভর্তি না করতে চাপ দেয় ডিবি

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু
চিকিৎসকের চেম্বারে অপেক্ষারত মায়ের কোলেই নবজাতকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা