শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:০৯, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫

গভীর খাদে ব্যাংক খাত

শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
গভীর খাদে ব্যাংক খাত

২০২৪ সাল শেষে দক্ষিণ এশিয়ার অন্য দেশগুলোর তুলনায় সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে আছে বাংলাদেশি ব্যাংকগুলো। গত বছরের আগস্টের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর দীর্ঘদিনের লুকিয়ে রাখা খেলাপি ঋণ ও ক্ষতির হিসাব প্রকাশ পেতেই ব্যাংকগুলোর নিরাপত্তা কমে গেছে। এর ফলে ঝুঁকিপূর্ণ সম্পদের বিপরীতে মূলধন সংরক্ষণের হার (সিআরএআর) নেমে আসে মাত্র ৩ দশমিক ০৮ শতাংশে, যা নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্ধারিত পরিমাণের অর্ধেকেরও কম।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ ফাইন্যান্সিয়াল স্ট্যাবিলিটি রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, দুর্দশাগ্রস্ত ঋণের পরিমাণও হঠাৎ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ লাখ ৫৬ হাজার ৫২৬ কোটি টাকায়, যা ২০২৩ সালের তুলনায় ৫৯ শতাংশ বেশি। দেশের ইতিহাসে এটিই সর্বোচ্চ। এ পরিমাণ ঝুঁকিপূর্ণ ঋণ মোট ঋণের প্রায় ৪৫ শতাংশ এবং ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটের সমান প্রায়। খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৩ লাখ ৪৫ হাজার ৭৬৫ কোটি টাকা; পুনঃ তফসিলকৃত ঋণ : ৩ লাখ ৪৮ হাজার ৪৬১ কোটি টাকা ও অবলোপনকৃত ঋণের পরিমাণ ৬২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ ফাইন্যান্সিয়াল স্ট্যাবিলিটি রিপোর্ট অনুযায়ী, ২০২৪ সালের শেষে বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোর সিআরএআর দাঁড়িয়েছে ৩ দশমিক ০৮ শতাংশে। বিপরীতে ভারতে এ হার ছিল ১৬ দশমিক ৭ শতাংশ, শ্রীলঙ্কায় ১৮ দশমিক ৪ শতাংশ এবং পাকিস্তানের ২০ দশমিক ৬ শতাংশ। এমনকি তুলনামূলক ছোট অর্থনীতির দেশ নেপাল, ভুটান ও আফগানিস্তানেও হার ১০ শতাংশের ওপরে রয়েছে।

আন্তর্জাতিক বেসেল-৩ মানদণ্ডেও ন্যূনতম মূলধন সংরক্ষণের হার ১০ শতাংশ, এর সঙ্গে অতিরিক্ত ২ দশমিক ৫ শতাংশ আপদকালীন সুরক্ষা মূলধন-সিসিবি রাখতে হয়। অর্থাৎ মোট প্রয়োজনীয়তা দাঁড়ায় ১২ দশমিক ৫ শতাংশ। বাংলাদেশ তার ধারে কাছেও নেই।

২০২৪ সালে ব্যাংকগুলোর মূলধন ঘাটতির সবচেয়ে বড় কারণ ছিল বড় বড় ঋণগ্রহীতাদের খেলাপি হওয়া। তার সঙ্গে যোগ হয়েছে বন্ধকি সম্পদের অবমূল্যায়ন। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, বছরের শেষে মাত্র ৪২টি ব্যাংক সিআরএআর মানদণ্ড পূরণ করতে সক্ষম হয়েছে, যারা খাতের মোট সম্পদের ৫৯ শতাংশ ধরে রেখেছে। বিপরীতে বাকি ব্যাংকগুলো ৪১ শতাংশ সম্পদ ও ৪৩ শতাংশ দায় বহন করছে যেখানে দায়ের পরিমাণ সম্পদের চেয়ে বেশি। মূলধন ঘাটতির সবচেয়ে বড় ধাক্কা লেগেছে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক ও শরিয়াভিত্তিক ব্যাংকগুলোতে। ইসলামি ব্যাংকগুলোর সামগ্রিক সিআরএআর ২০২৩ সালে ১২ দশমিক ৭১ শতাংশ থাকলেও ২০২৪ সালে তা নেমে গেছে ঋণাত্মক ৪ দশমিক ৯৫ শতাংশে। সাতটি ইসলামি ব্যাংকের ব্যাপক ক্ষতি এর পেছনে বড় ভূমিকা রেখেছে।

এ বিষয়ে অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স বাংলাদেশের সাবেক চেয়ারম্যান আনিস এ খান বলেন, সমস্যাটি কাঠামোগত। প্রথম প্রজন্মের ব্যাংক স্থাপনের সময় প্রাথমিক মূলধনের শর্ত ছিল মাত্র ৩ কোটি টাকা। অথচ আমানত ও ঋণ চাহিদা দ্রুত বেড়ে গেছে। নতুন শেয়ার ইস্যু বা মুনাফা থেকে মূলধন বাড়াতে না পারায় ব্যাংকগুলো দুর্বল থেকে গেছে। তার মতে, মূলধনভিত্তি দুর্বল হওয়ায় ব্যাংকগুলো ঋণ দিতে পারবে না। এটি প্রমাণ করে যে তাদের জমা টাকাও মূলত শেষ হয়ে গেছে এবং তারা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্দেশনা মেনে চলতে পারছে না। ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর অবস্থাও আরও করুণ। ২০২৪ সালে তাদের খেলাপি ঋণের হার ৩১ দশমিক ৫৫ শতাংশ থেকে বেড়ে ৩৩ দশমিক ৮৩ শতাংশে পৌঁছেছে। একই সঙ্গে তাদের সিআরএআর নেমে গেছে ঋণাত্মক ৬ দশমিক ৪৬ শতাংশে। দেশের দুই বৃহত্তম ঋণগ্রহীতা খেলাপি হলে গোটা খাতই ভয়াবহ সংকটে পড়বে বলে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। এর মধ্যেই বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করেছেন, সাইবার আক্রমণও এখন ব্যাংকিং খাতের আরেকটি বড় ঝুঁকি হিসেবে দাঁড়িয়েছে।

সব মিলিয়ে, দক্ষিণ এশিয়ার তুলনায় বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাত বর্তমানে সবচেয়ে নাজুক অবস্থায় রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, দীর্ঘদিনের কাঠামোগত দুর্বলতা, বড় অঙ্কের খেলাপি ঋণ এবং পর্যাপ্ত মূলধনের ঘাটতি কাটিয়ে না উঠলে আর্থিক খাত টেকসই হতে পারবে না।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্যমতে, মাত্র ১০টি ব্যাংক মিলে খেলাপি ঋণের প্রায় ৭৫ শতাংশ বহন করছে। বিশেষত শরিয়াভিত্তিক ব্যাংকগুলো এবং কিছু রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়েছে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর অনেক ব্যবসায়ীর ঋণ পুনঃতফসিল না করায় ঋণ পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ ঋণের এ বিস্ফোরণ ব্যাংক খাতের মূলধনভিত্তিকে মারাত্মকভাবে নাড়িয়ে দিয়েছে। ২০২৪ সালের শেষে ব্যাংক খাতের মূলধন পর্যাপ্ততার হার ৮ দশমিক ৫৬ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র ৩ দশমিক ০৮ শতাংশে। অথচ বেসেল-৩ মানদণ্ড অনুযায়ী ন্যূনতম প্রয়োজন ১০ শতাংশ। ব্যাংকার ও বিশেষজ্ঞদের মতে, অচল ঋণের এ সংকট ব্যাংক খাতের মুনাফা কমিয়ে দেবে, নিরাপত্তা সঞ্চিতি সংরক্ষণের (প্রভিশন) চাপ বাড়াবে এবং নতুন ঋণ বিতরণকে সীমিত করবে।

এ বিষয়ে পূবালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলী বলেন, এটাই বাস্তবতা বিগত সরকারের সময়ে সৃষ্ট অব্যবস্থাপনার ফল এখন পুরো আর্থিক খাতকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে। পুনরুদ্ধারে সময় লাগবে।

এই বিভাগের আরও খবর
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
ছাত্রদলের ইশতেহারে আশা শিক্ষার্থীদের
নির্বাচনের আগে আন্দোলনে ‘না’ শিক্ষকদের
নির্বাচনের আগে আন্দোলনে ‘না’ শিক্ষকদের
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
রপ্তানিতে বাড়ছে চ্যালেঞ্জ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
জুলাই সনদকে ইতিবাচকভাবে দেখছে বিএনপি
জুলাই সনদকে ইতিবাচকভাবে দেখছে বিএনপি
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
চলে গেলেন সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
চলে গেলেন সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনার মামলায় রবিবার থেকে যুক্তিতর্ক শুরু, হবে সরাসরি সম্প্রচার
শেখ হাসিনার মামলায় রবিবার থেকে যুক্তিতর্ক শুরু, হবে সরাসরি সম্প্রচার

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান
পিআর পদ্ধতি সাধারণ জনগণের উপকারে আসবে না : মঈন খান

৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
গাইবান্ধায় ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
বগুড়ায় ব্যবসায়ীকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘রাষ্ট্রসংস্কারের ৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে জনগণের ন্যায়বিচার ফিরে আসবে’
‘রাষ্ট্রসংস্কারের ৩১ দফা বাস্তবায়িত হলে জনগণের ন্যায়বিচার ফিরে আসবে’

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সপ্তম জাতীয় মানবসম্পদ সম্মেলন ৫ ডিসেম্বর
সপ্তম জাতীয় মানবসম্পদ সম্মেলন ৫ ডিসেম্বর

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্বাচনের রাস্তায় উঠে গেছে গাড়ি, শেষ পর্যন্ত চালিয়ে নিতে হবে: ফখরুল
নির্বাচনের রাস্তায় উঠে গেছে গাড়ি, শেষ পর্যন্ত চালিয়ে নিতে হবে: ফখরুল

৩০ মিনিট আগে | রাজনীতি

রেললাইন, মেডিকেল কলেজ ও নদী সংস্কারের দাবিতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
রেললাইন, মেডিকেল কলেজ ও নদী সংস্কারের দাবিতে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা হচ্ছে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে যাত্রা: কাদের গনি চৌধুরী
শিক্ষা হচ্ছে অন্ধকার থেকে আলোর দিকে যাত্রা: কাদের গনি চৌধুরী

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাসচাপায় সাইকেল আরোহীর মৃত্যু
বাসচাপায় সাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রথমবারের মতো কাল থেকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু
দেশে প্রথমবারের মতো কাল থেকে টাইফয়েড টিকা দেওয়া শুরু

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চিরনিদ্রায় শায়িত সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
চিরনিদ্রায় শায়িত সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন
সাবেক নৌবাহিনী প্রধান সরওয়ার জাহান নিজামের সামরিক মর্যাদায় দাফন সম্পন্ন

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভিক্ষুকের ঘরে মিলল বস্তাভর্তি টাকা
ভিক্ষুকের ঘরে মিলল বস্তাভর্তি টাকা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে ভোট দিতে পর্যাপ্ত সময় পাবেন ভোটাররা, বহিরাগত প্রবেশে কঠোরতা
চাকসুতে ভোট দিতে পর্যাপ্ত সময় পাবেন ভোটাররা, বহিরাগত প্রবেশে কঠোরতা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্টের মাধ্যমে ফুটবলের পুনর্জাগরণ ঘটবে’
‘জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্টের মাধ্যমে ফুটবলের পুনর্জাগরণ ঘটবে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঁচ বছরে এলপিজির চাহিদা বেড়ে দাঁড়াবে আড়াই মিলিয়ন টন
পাঁচ বছরে এলপিজির চাহিদা বেড়ে দাঁড়াবে আড়াই মিলিয়ন টন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নারীর মর্যাদা ও ক্ষমতায়নই হবে আগামীর বাংলাদেশের শক্তি : মীর হেলাল
নারীর মর্যাদা ও ক্ষমতায়নই হবে আগামীর বাংলাদেশের শক্তি : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছুরিকাঘাতে ট্রাকচালকের মৃত্যু
ছুরিকাঘাতে ট্রাকচালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা
রবিবার থেকে লাগাতার আন্দোলনে যাচ্ছেন শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কালকিনিতে বিএনপির ওয়ার্ডভিত্তিক পুরুষ সদস্য নবায়ন ও ফরম বিতরণ
কালকিনিতে বিএনপির ওয়ার্ডভিত্তিক পুরুষ সদস্য নবায়ন ও ফরম বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক এমপি পাভেল
রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক এমপি পাভেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে টাইফয়েড টিকা পাবে ৮ লাখ ৯৩ হাজার ১২৮ জন
দিনাজপুরে টাইফয়েড টিকা পাবে ৮ লাখ ৯৩ হাজার ১২৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণ পিআর'র পক্ষে ভোট না দিলে জামায়াত মেনে নেবে: গোলাম পরওয়ার
জনগণ পিআর'র পক্ষে ভোট না দিলে জামায়াত মেনে নেবে: গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানসিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে অজ্ঞতা অন্যতম প্রতিবন্ধকতা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
মানসিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতে অজ্ঞতা অন্যতম প্রতিবন্ধকতা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকল ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে : দুলু
সকল ভেদাভেদ ভুলে ধানের শীষের পক্ষে কাজ করতে হবে : দুলু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাবনায় ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধ মায়ের
পাবনায় ছেলেকে বাঁচাতে গিয়ে প্রাণ গেল বৃদ্ধ মায়ের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়োগ বোর্ড বাতিলসহ তিন দাবিতে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ
নিয়োগ বোর্ড বাতিলসহ তিন দাবিতে ইবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিরিজে সমতা ফেরানোর ম্যাচে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
সিরিজে সমতা ফেরানোর ম্যাচে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক
সাবেক মন্ত্রীর মেয়ের সঙ্গে বাগদান সারলেন ইশরাক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি
ট্রাম্প কেন নোবেল পেলেন না, জানাল নোবেল কমিটি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!
ট্রাম্পকেই নোবেল শান্তি পুরস্কার উৎসর্গ করলেন মারিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব
বাংলাদেশের বিশ্বকাপ বাছাই খেলা মানায় না: তানজিম সাকিব

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর
জাতীয়ভাবে টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে জরুরি ৫ প্রশ্নের উত্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত
আলোচনা ছেড়ে অভিনয়ে মিষ্টি জান্নাত

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কায় তরল গ্যাস আনা জাহাজে মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া
রাজধানীতে জাতীয় পার্টির কর্মী সমাবেশ পণ্ড, ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
২০২৭ বিশ্বকাপ খেলতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প
নোবেল পাওয়ার পর মাচাদোর সঙ্গে যে কথা বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি
কুমিল্লা বিভাগ ঘোষণা না হলে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধের হুঁশিয়ারি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি
নেতাদের আজ ঢাকায় ডেকেছে জাতীয় পার্টি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের
নিউজিল্যান্ডের কাছে অসহায় আত্মসমর্পণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল
উপদেষ্টা হিসেবে আমাদের সেফ এক্সিটের দরকার নেই : আসিফ নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার
‘সবচেয়ে শক্তিশালী’ পরমাণু ক্ষেপণাস্ত্র প্রদর্শন উত্তর কোরিয়ার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২
পাকিস্তানে রাতভর হামলা-সংঘর্ষে পুলিশসহ নিহত ১২

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে বিস্ফোরক তৈরির কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত সফরে এসে যুক্তরাষ্ট্র ও পাকিস্তান নিয়ে যা বললেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের
চীনের সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ: বাড়তি ১০০ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা ট্রাম্পের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল
গাজায় যুদ্ধবিরতির মধ্যে আরেক দেশে বিমান হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে
সাত রুটে অস্ত্র ঢুকছে দেশে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকতে পারে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত
সম্পর্ক জোরদারে কাবুলে ফের দূতাবাস খুলছে ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি বাংলাদেশের বাঁচা–মরার প্রশ্ন : মামুনুল হক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত
দুর্ঘটনার কবলে র‌্যাবের গাড়ি, নিহত ১, আহত অর্ধশত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক
গাজা টাস্ক ফোর্সে যোগ দিতে প্রস্তুত তুরস্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে
ট্রাইব্যুনালের চার্জশিটে নাম আসা ১৫ কর্মকর্তা সেনা হেফাজতে

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
‘ভারতীয় মদদপুষ্ট’ ৩০ জঙ্গিকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস
সোমবার ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তি দেবে হামাস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা
ভেনেজুয়েলাকে হারিয়ে জয়ে ফিরল আর্জেন্টিনা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির
কে হচ্ছেন জামায়াতের নতুন আমির

প্রথম পৃষ্ঠা

চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি
চূড়ান্ত প্রার্থীর খোঁজে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী
শেয়ারবাজার ছাড়ছেন বিনিয়োগকারী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ
ফুটপাতের ভাইরাল কেকপট্টি উচ্ছেদ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে
সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন পতিত জমিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ
সম্ভাব্য প্রার্থীদের প্রচারে সরব সদর-কামারখন্দ

নগর জীবন

মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য
মরুর ফল সাম্মাম চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা
কিছু না করেই নোবেল পেয়েছেন ওবামা

প্রথম পৃষ্ঠা

মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড
মসজিদের চাবি নিয়ে ফরিদপুরে লঙ্কাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

হলো না শরৎ উৎসব
হলো না শরৎ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ
সীমান্তের ওপারে গোলাগুলি রোহিঙ্গা যুবক গুলিবিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু
গাজীপুরে ধর্ষণের শিকার কিশোরীর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক
ট্রাফিকের মাথা ফাটালেন অটোরিকশা চালক

খবর

সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে
সাংগঠনিক সংকট বাড়ছে এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে
কুড়িয়ে পাওয়া ককটেল বিস্ফোরণ শিশুর হাতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ
বিশ্বনাথে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা
ঋণে দিশাহারা ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২
শাহজালালে ৬৫ ভরি সোনাসহ আটক ২

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে
ভোট ডাকাতি করলে প্রতিহত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার
আসামি ছিনতাই মামলায় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ
ব্যভিচার গর্হিত অপরাধ

সম্পাদকীয়

উপশম সেবায় আমরা কোথায়
উপশম সেবায় আমরা কোথায়

সম্পাদকীয়

কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না
কয়েকজন মিলে আইন করলে গণতন্ত্র হয় না

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে
ইসলামি শক্তিকে ক্ষমতায় আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর
স্বামীর সম্পত্তির দাবি তিন সন্তান ফেলে পালানো নারীর

দেশগ্রাম

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত
ছয়জনকে কুপিয়ে গাছের মগডালে যুবক, শিশু নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার
কিয়েভে ব্যাপক ড্রোন-মিসাইল হামলা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম