শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ১৩:০২, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫

দ্বিতীয় পর্ব

বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

আজিজ খান-ফারুক খান ভাইবেরাদারের অর্থ পাচার
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বিদ্যুৎ খাতে মাফিয়া লুটেরা

বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাত এখন ‘সামিট গ্রুপ’নির্ভর। বিদ্যুতের জন্য দেশের মানুষ সামিট গ্রুপের কাছে রীতিমতো জিম্মি। দেশের বিদ্যুৎ খাত পরনির্ভরশীল এবং ঝুঁকিতে ফেলেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার। মূলত একটি প্রতিষ্ঠানকে বিদ্যুৎ খাতে একচ্ছত্র কর্তৃত্ব দিতেই দেশ ঝুঁকিতে ফেলে পতিত সরকার। সামিট গ্রুপ দেশ জিম্মি করে বিদ্যুৎ খাতে চালায় অবাধ লুণ্ঠন।

আওয়ামী স্বৈরশাসন আমলে নিজেরাই শুধু বিদ্যুৎ খাতে লুট করেনি, এ খাত ঘিরে গড়ে তুলেছে দুর্নীতিবাজ চক্র। শেখ হাসিনার ঘনিষ্ঠ এবং আস্থাভাজন হওয়ায় অঘোষিতভাবে বিদ্যুৎ খাতের সিদ্ধান্ত গ্রহণের কেন্দ্রবিন্দুতে চলে যায় সামিট গ্রুপ। কে কুইক রেন্টাল পাবে, কার কাছ থেকে বিদ্যুৎ কিনতে হবে এসব সিদ্ধান্ত গ্রহণ করত সামিট গ্রুপ। বিদ্যুৎ খাতে প্রতিমন্ত্রী, সচিব এঁদের কাজ ছিল কেবল দুর্নীতি করা, কমিশনের টাকা তোলা আর বিদেশে লুটের টাকা পাচার করা। বিদ্যুতের নীতিনির্ধারণী সিদ্ধান্ত নিত সামিট গ্রুপ।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে দেখা যায়, সামিট গ্রুপের কর্ণধার আজিজ খান এবং তাঁর কন্যা আয়েশা আজিজ খান শেখ হাসিনা এবং তাঁর পুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের ঘনিষ্ঠ ছিলেন। আজিজ খান কোনো মন্ত্রী-এমপি না হলেও দেশে এলে ভিভিআইপি প্রটোকল পেতেন। আজিজ খান এবং আয়েশা আজিজ খান শেখ হাসিনার সঙ্গে কোনো অ্যাপয়েন্টমেন্ট ছাড়াই দেখা করতেন। এ সময় সজীব ওয়াজেদ জয় ঘন ঘন সিঙ্গাপুর যেতেন। সেখানে তিনি আজিজ খানের বাসায় থাকতেন। এ ব্যক্তিগত সম্পর্কের সুযোগ নিয়ে অবাধে লুটপাট করে সামিট গ্রুপ।

দেশের বিদ্যুৎ ঘাটতি পুঁজি করে দ্রুত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সরবরাহ বিশেষ বিধান পাস করা হয় ২০১০ সালে। এ আইনে টেন্ডার ছাড়াই প্রকল্প বাস্তবায়নের সুযোগ দেওয়া হয়। এরপর দেশের ভবিষ্যৎ বিদ্যুৎ চাহিদার অবাস্তব প্রাক্কলন করে একের পর এক ব্যয়বহুল প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। প্রয়োজন না থাকলেও অনেক প্রকল্প দেওয়া হয় রাজনৈতিক বিবেচনায়। শেখ হাসিনার বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সাবেক সংসদ সদস্য নাহিম রাজ্জাকসহ প্রায় দুই ডজন সংসদ সদস্য সৌরবিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ নানান প্রকল্পের কাজ পান। সামিট, বাংলাক্যাট, মোহাম্মদী গ্রুপ, ডরিন, বারাক, সিনহাসহ বেশ কিছু কোম্পানি একের পর এক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করে। যদিও এত বেশি কেন্দ্রের প্রয়োজন ছিল না বলে অনেক বিশেষজ্ঞ মনে করেন। ফলে অনেক কেন্দ্রই নামমাত্র বিদ্যুৎ উৎপাদন করে শত শত কোটি টাকা আয় করে। সামিট গ্রুপের ব্যবসা মূলত বাংলাদেশকেন্দ্রিক হলেও গ্রুপটির বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলোর হোল্ডিং কোম্পানি ‘সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনাল’ নিবন্ধিত হয়েছে সিঙ্গাপুরে। ফলে প্রতিষ্ঠানটির আয়ের বড় অংশই দেশের কাজে আসেনি এবং এ বিদেশি নিবন্ধন থাকার কারণে টাকা পাচারের সুযোগও পেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। সামিট গ্রুপের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের প্রতিষ্ঠানগুলোর মূল ক্রেতা প্রধানত সরকার। ফলে সরাসরি ভোক্তা পর্যায়ে কোনো দায় তাদের ছিল না। কেবল সরকারকে খুশি করেই ব্যবসা বাড়াতে সক্ষম হয়েছে। অন্যদিকে এসব প্রতিষ্ঠানকে বিশেষ সুবিধা দিতে গিয়ে দেশের বিদ্যুৎ খাতের একক ক্রেতাপ্রতিষ্ঠান বিপিডিবি এখন আর্থিক সংকটে সামিটের মতো বেসরকারি বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর (আইপিপি) পাওনা পরিশোধ করতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। দেশি বেসরকারি বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর মোট স্থাপিত সক্ষমতার প্রায় ২১ শতাংশই সামিটের। বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সংখ্যা রয়েছে ২০টি; যার সক্ষমতা প্রায় ৩ হাজার মেগাওয়াট। দেখা গেছে, চাহিদা না থাকা সত্ত্বেও এসব কেন্দ্র বানানোর অনুমতি দিয়েছে সরকার। ফলে গত ১৫ বছর বেশির ভাগ সময় বিদ্যুৎ উৎপাদন না করে ক্যাপাসিটি চার্জ বাবদ হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। ২০১৯ সালের জুলাই থেকে ২০২২ সালের মার্চ পর্যন্ত কেবল সামিট গ্রুপকে ৪ হাজার ৪০৬ কোটি ৩৫ লাখ টাকা শুধু ক্যাপাসিটি চার্জ হিসেবে পরিশোধ করা হয়েছে, যা এ সময়ের মধ্যে পরিশোধিত মোট ক্যাপাসিটি চার্জের প্রায় ১২ দশমিক ৫৭ শতাংশ। ২০১০ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত সামিট গ্রুপ শুধু বাংলাদেশের বিদ্যুৎ খাতেই ৩৬ হাজার কোটি টাকার ব্যবসা করেছে।

দেশে গ্যাসসংকট থাকলেও সামিট গ্রুপকে বিদ্যুৎ কেন্দ্রের অনুমোদন দেওয়া হয়। সর্বশেষ দেশে গ্যাসসংকটের মধ্যে গত বছর নারায়ণগঞ্জের মেঘনাঘাটে সামিটকে প্রায় ৬০০ মেগাওয়াট গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের অনুমতি দেয় এবং এ কেন্দ্রে গ্যাস সরবরাহের জন্য কুমিল্লা থেকে মেঘনাঘাট পর্যন্ত পাইপলাইন নির্মাণের উদ্যোগ নেয় সরকার। আইন অনুযায়ী সব ধরনের জ্বালানি তেল আমদানির একক এখতিয়ার বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম কমিশনের (বিপিসি)। সেই বিপিসিকে দমাতে ২০১৩ সালের জুলাইয়ে সামিট গ্রুপকে বছরে ১ লাখ টন ফার্নেস অয়েল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয় সম্পূর্ণ বেআইনিভাবে। দেওয়া হয় ট্যাক্স অব্যাহতি। শুধু তাই নয়, উল্টো সরকারই ৯ শতাংশ সার্ভিস চার্জ দেয় সামিট পাওয়ারকে। সামিট গ্রুপকে তেল আমদানির অনুমতি দেওয়ায় জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা আপত্তি তুলে বলেছিলেন, এতে ওভার ইনভয়েস করে টাকা পাচার করার সুযোগ তৈরি হবে, হয়েছেও তাই। একাধিক দফায় সামিটের তেল আমদানিতে ওভার ইনভয়েসিংয়ের তথ্য পায় বিপিসি ও কাস্টমস। যদিও পরে সামিটের চাপে সবকিছু হাওয়ায় মিলিয়ে যায়। দেখা গেছে, একই সময়ে বিপিসি যে দামে ফার্নেস অয়েল কিনেছে তার থেকে দেড় গুণ দামে আমদানি দেখিয়ে টাকা পাচার করে কোম্পানিটি। এ ছাড়া আমদানি করা এলএনজি সংরক্ষণ এবং রিগ্যাসিফিকেশনের জন্য দরপত্র ছাড়াই দায়মুক্তি আইনে মহেশখালীতে নির্মাণ করা হয়েছে দুটি ভাসমান এলএনজি টার্মিনাল (এফএসআরইউ)। এর একটি টার্মিনালের কাজ পায় সামিট।

চুক্তি অনুযায়ী, এফএসআরইউ অচল বা বন্ধ থাকলেও প্রতি মাসে সামিটকে ৪৫ লাখ ডলার (প্রায় ৯০ কোটি টাকা) ক্যাপাসিটি চার্জ দিতে হবে। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সামিট গ্রুপের দুর্নীতির বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। সামিট গ্রুপের ১৯১টি ব্যাংক হিসাবে থাকা প্রায় ৪২ কোটি টাকা ফ্রিজের (অবরুদ্ধ) আদেশ দিয়েছেন আদালত। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেওয়া হয়। গত ৯ মার্চ ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ দুদকের আবেদন মঞ্জুর করে এসব ব্যাংক হিসাব ফ্রিজের আদেশ দেন। দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপপরিচালক মো. আলমগীর হোসেন আলোচিত এই ব্যবসায়ী গ্রুপসংশ্লিষ্ট ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন।

আবেদনে বলা হয়, অভিযোগসংশ্লিষ্ট সামিট গ্রুপ এবং তাদের স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগসহ ঘুষ-দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও মানি লন্ডারিংয়ের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধানকালে তাদের নামে সঞ্চয়ী, এফডিআর ও অন্যান্য হিসাবের তথ্য পাওয়া যায়। এসব হিসাবে বিপুল পরিমাণ অর্থ জমা রয়েছে। হিসাবগুলোয় বর্ণিত পরিমাণ অর্থ থাকার বিষয়টি অস্বাভাবিক ও সন্দেহমূলক। যে কোনো সময় বর্ণিত অর্থ উত্তোলনপূর্বক বিদেশে পাচার/গোপন করার সমূহ আশঙ্কা রয়েছে মর্মে অনুসন্ধানকালে প্রতীয়মান হয়।

দুদক ১৯১টি হিসাবে মোট ৪১ কোটি ৭৪ লাখ ৭৬০ টাকা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ১৪ ধারা অনুযায়ী অবরুদ্ধ করা প্রয়োজন বলে আবেদনে করে। দুদকের আবেদেনের পরিপ্রেক্ষিতে এসব অর্থ অবরুদ্ধ করেছেন আদালত। অন্যদিকে সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান ও তাঁর পরিবারের নামে থাকা লুক্সেমবার্গে কোম্পানির শেয়ার অবরুদ্ধের আদেশ দিয়েছেন ঢাকার একটি আদালত। দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে গত ৪ মে ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন।

বিনিয়োগকৃত সম্পদের মূল্য ৪১ লাখ ১৫ হাজার ৪১২ ইউরো। বাংলাদেশি মুদ্রায় ৫৬ কোটি ৬৫ লাখ ৬৮ হাজার টাকা।

দুদকের আবেদনে বলা হয়, সামিট গ্রুপ ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে ঘুষ, দুর্নীতি এবং অপরাধমূলক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগের তদন্ত চলছে। অনুসন্ধানে প্রাপ্ত তথ্যানুসারে, লুক্সেমবার্গে সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান এবং তাঁর সহযোগীদের নামে এ সম্পদ পাওয়া গেছে। সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে তাঁদের এ সম্পদ অবরুদ্ধ করা আবশ্যক। আদালত আবেদন মঞ্জুর করে আদেশ দেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
পি কে হালদারের সহযোগী তাজবীর আটক
পি কে হালদারের সহযোগী তাজবীর আটক
কারও কাছে মাথা নত করবেন না
কারও কাছে মাথা নত করবেন না
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা
বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান
ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
সর্বশেষ খবর
বিশ্বকাপে আজ মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান
বিশ্বকাপে আজ মুখোমুখি ভারত-পাকিস্তান

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়েস্ট হ্যামকে হারিয়ে লিগের শীর্ষে আর্সেনাল
ওয়েস্ট হ্যামকে হারিয়ে লিগের শীর্ষে আর্সেনাল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ান ভাষায় কোরআনের অনুবাদ
ইন্দোনেশিয়ান ভাষায় কোরআনের অনুবাদ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসলামী ঐতিহ্যের প্রাণকেন্দ্র মরক্কোর ফেজ শহর
ইসলামী ঐতিহ্যের প্রাণকেন্দ্র মরক্কোর ফেজ শহর

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চলে গেলেন বলিউড অভিনেত্রী সন্ধ্যা
চলে গেলেন বলিউড অভিনেত্রী সন্ধ্যা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভিয়ারিয়ালকে হারিয়ে ফের শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ
ভিয়ারিয়ালকে হারিয়ে ফের শীর্ষে রিয়াল মাদ্রিদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ভয়াবহ হামলা ও গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল: হামাস
গাজায় ভয়াবহ হামলা ও গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল: হামাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত
ব্যবসায়ীদের টুঁটি চেপে ধরার নিষ্ঠুরতা আর কত

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল চেলসি
শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলকে হারাল চেলসি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর
জুবিনকে বিষ খাইয়ে হত্যা করা হয়েছে: দাবি গ্রেপ্তার হওয়া সহশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ
সান্ডারল্যান্ডকে হারিয়ে জয়ে ফিরলো ম্যানইউ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান
৩৫ লিটারের বদলে ৬২১ লিটারের ভুয়া বিল পেলেন ফারহান

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ
প্রেমাদাসায় ভারতের অনুশীলনের সময় মাঠে সাপ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক
নোয়াখালীর হাতিয়ায় নৌবাহিনীর অভিযান: কয়লাসহ ০৩ ট্রলার আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি
আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর
ব্যাংকিং খাতে দক্ষ এমডির চরম সংকট : গভর্নর

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক
ইসরায়েলের বর্বরতা প্রকাশ করলেন ফ্লোটিলা থেকে আটক থাকা সাংবাদিক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত
যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুকধারীর গুলিতে ভারতীয় শিক্ষার্থী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার
খাগড়াছড়ি-গুইমারায় জারিকৃত ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫
গাজীপুরে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৫

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা
পুলিশ সদস্যকে মারধর-চাঁদা দাবি, স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার বিরুদ্ধে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে অভিযান, জরিমানা
মা ইলিশ রক্ষায় বরিশালে অভিযান, জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের
জামায়াতে ইসলামীকে ভোট না দেওয়ার আহ্বান হেফাজত আমিরের

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প
হামাস প্রস্তাবে রাজি হওয়ায় ইসরায়েলকে গাজায় হামলা থামাতে বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার
‘ইস্টার্ন ন্যাটোতে’ রূপ নিতে পারে পাকিস্তান-সৌদি প্রতিরক্ষা চুক্তি: ইসহাক দার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা
ওমরাহ নিয়মে কড়াকড়ি, মানতে হবে যে ১০ নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার
আবুধাবিতে ৬৬ কোটি টাকার লটারি জিতলেন বাংলাদেশি ট্যাক্সি ড্রাইভার

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭
ট্রাম্পের নির্দেশ উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে
ফ্লোটিলার দুটি নৌযানে ড্রোন হামলার নির্দেশ দেন নেতানিয়াহু, দাবি রিপোর্টে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার
হালট্রিপ কেলেঙ্কারির হোতা তাজবীর আটক, ফেসবুকে যা লিখলেন জুলকার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ
ধারণ ক্ষমতার চেয়েও বেশি মরদেহ পড়ে আছে ঢামেকের মর্গের হিমঘরে, আদালতের দ্বারস্থ পুলিশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের
সত্যিই কি সানা জাবেদের সঙ্গে সংসার ভাঙছে শোয়েব মালিকের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি
অস্ট্রেলিয়া সিরিজ দিয়ে ফিরছেন রোহিত-কোহলি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস
অক্টোবরে ঘূর্ণিঝড়, বন্যার আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের
গাজায় সেনাদের অভিযান সীমিত করার নির্দেশ ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস
ট্রাম্পের ২০ দফা প্রস্তাবে কী ছিল? কিসে কিসে রাজি হামাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী
সোহানকে প্রশংসায় ভাসালেন জাকের আলী

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস
গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে ফিলিস্তিনি সম্মেলন আয়োজন করবে মিশর : হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা
অনলাইনে গেম খেলতে গিয়ে হেনস্তার শিকার অক্ষয়কন্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা
সড়কে চাঁদাবাজির প্রতিবাদ করায় অতিরিক্ত এসপি’র ওপর হামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী
দল অনুগত প্রশাসন দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হবে না : রিজভী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল
আলহামদুলিল্লাহ সফল হতে পেরেছি: শরিফুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা
ভারতের সবচেয়ে নিরাপদ শহর হিসেবে আবারও শীর্ষে কলকাতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর
কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল
আল্লাহর কাছে মর্যাদা বৃদ্ধির বিশেষ ১০ আমল

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া
গাজা নিয়ে ট্রাম্পের প্রস্তাবে হামাসের সম্মতি, বিশ্বনেতাদের প্রতিক্রিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ-চীনের বন্ধুত্ব আরও দৃঢ় হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ অক্টোবর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ
টি-টোয়েন্টিতে আলো ছড়িয়ে ওয়ানডেতেও ডাক পেলেন সাইফ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান
আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ
আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ

মাঠে ময়দানে

নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক
নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক

নগর জীবন

বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা
বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইপিও খরায় শেয়ারবাজার
আইপিও খরায় শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী
মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা
অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩
উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা
স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা
ভারতের নিরাপদ শহরের তালিকায় শীর্ষে কলকাতা

পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের
ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের

প্রথম পৃষ্ঠা

ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা
নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক
সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক

পেছনের পৃষ্ঠা

মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি
মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে
সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে

দেশগ্রাম

বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা
বন্দর সহযোগিতা নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান
ইতিহাসে প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে জাপান

প্রথম পৃষ্ঠা