শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০১:০৮, বৃহস্পতিবার, ২১ আগস্ট, ২০২৫

সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
সবকিছু সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে

গণ অভ্যুত্থান ও অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছর পেরিয়ে গেল, কিন্তু দেশের মানুষ শান্তি পেল না। দিনদিন অশান্তি  বরং বাড়ছে। সংস্কার, বিচার এবং নির্বাচন করার গুরুদায়িত্ব নিয়ে এ সরকার ক্ষমতাসীন হয়েছে। এর মধ্যে জুলাই ঘোষণা এবং জুলাই সনদ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্যের বদলে অনৈক্য তৈরি হচ্ছে। সবাই সবাইকে ল্যাং মারার চেষ্টা করছে। মুখে জনগণের সেবার কথা বললেও সবাই চায় ক্ষমতা। যারা ক্ষমতায় যাওয়ার যোগ্য তারাও চায়; যারা যোগ্য নয়, তারাও চায়। আবার যারা দেশটাই চায়নি তারাও স্বাধীন দেশের ক্ষমতা চায়। মনে হচ্ছে এখন ক্ষমতা দখলের সুবর্ণ সুযোগ। এ অবস্থায় নির্বাচনের ঝুঁকি বাড়ছে। গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা এবং জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য এ মুহূর্তে নির্বাচন খুবই জরুরি। ক্ষমতা নিশ্চিত না হলে নির্বাচন দরকার নেই, এমন অবস্থান নিয়েছে বেশ কিছু রাজনৈতিক দল। এদিকে দেশের সাধারণ মানুষের অবস্থা ত্রাহি ত্রাহি। দেশে এখন যা হচ্ছে, তা সকল পর্যায়ের মানুষের সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে। রাজনীতি, অর্থনীতি, ব্যবসাবাণিজ্য, কর্মসংস্থান, সামাজিক শৃঙ্খলা, সামাজিক নিরাপত্তা, ব্যক্তিগত নিরাপত্তা, গণমাধ্যমের নিরাপত্তা ও স্বাধীনতায় প্রকাশ্য-অপ্রকাশ্য চাপা কষ্ট বিরাজ করছে।

বর্তমানে দেশে প্রধান যেসব সমস্যা তার সমাধানের একমাত্র পথ প্রতিশ্রুত সময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচন কমিশনকে চিঠি দিয়ে আয়োজনের অনুমতি দিয়েছেন। নির্বাচন কমিশন একটি রোডম্যাপও ঘোষণা করেছে। তার পরেও শতভাগ আস্থা পাওয়া যাচ্ছে না। কারণ রাজনৈতিক দলের একটি গ্রুপ এরই মধ্যে ঘোষণা দিয়েছে নির্বাচন হতে দেবে না। সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির (পিআর) মাধ্যমে তারা নির্বাচনের আগেই সংসদে নিজেদের আসন নিশ্চিত করতে চায়। রাজনীতি ও নির্বাচনের পুরোনো বন্দোবস্ত ছিল নির্বাচনের আগে জোটগতভাবে আসন ভাগাভাগি করা। অর্থাৎ জোটভুক্ত দলগুলোর মধ্যে কোন দল কয়টি আসনে নির্বাচন করবে, বড় দল ছোট দলকে কয়টি আসনে ছাড় দেবে। এ ব্যবস্থায় নির্বাচনে বিজয়ী হওয়া শতভাগ নিশ্চিত ছিল না। নতুন বন্দোবস্তে পিআর পদ্ধতিতে সেই ঝুঁকি আর থাকছে না। দলের পক্ষ থেকে সংসদে আসন নিশ্চিত হবেই। বর্তমানে নির্বাচন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলো যে অবস্থায় উপনীত হয়েছে, তাতে  জনগণ মন্‌জুরুল ইসলামআস্তে আস্তে সবই বুঝতে পারছে। দেশের মালিক জনগণের কাছে এটা স্পষ্ট হচ্ছে যে তাদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা নয়, রাজনৈতিক দলগুলোর ক্ষমতার ভাগবাঁটোয়ারা নিশ্চিত না হলে নির্বাচন হবে না। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐক্য প্রতিষ্ঠার জন্য যতই চেষ্টা করা হচ্ছে, অনৈক্য তত বেশি বাড়ছে। শুধু অনৈক্য নয়, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে কাদা ছোড়াছুড়িও হচ্ছে নির্লজ্জভাবে। এমন অনৈক্যের পরিণাম কী হতে পারে, তা গত ২৫ ফেব্রুয়ারি সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান স্পষ্ট করেই বলেছিলেন। তিনি সেদিন দেশবাসীকে সতর্ক করেছিলেন। ওই দিন রাওয়া কনভেনশন হলে ২০০৯ সালের পিলখানা হত্যাকাণ্ড নিয়ে বিশেষ অনুষ্ঠানে সেনাপ্রধান বলেছিলেন, ‘আমি আপনাদের সতর্ক করে দিচ্ছি, পরে বলবেন যে সতর্ক করিনি, আপনারা যদি নিজেদের মধ্যে ভেদাভেদ ভুলে একসঙ্গে কাজ না করতে পারেন, নিজেরা যদি কাদা ছোড়াছুড়ি করেন, মারামারি-কাটাকাটি করেন; এ দেশ এবং জাতির স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে।’ নির্বাচন প্রশ্নে প্রধান উপদেষ্টাকে সহযোগিতার বিষয়ে তিনি সেদিন বলেছিলেন, ‘আমি প্রথমেই বলেছিলাম ১৮ মাসের মধ্যে একটা ইলেকশন। আমার মনে হয় সরকার সেদিকেই ধাবিত হচ্ছে। ড. ইউনূস যথাসাধ্য চেষ্টা করে যাচ্ছেন। এ দেশটাকে ইউনাইটেড রাখতে কাজ করে যাচ্ছেন উনি। উনাকে আমাদের সাহায্য করতে হবে। উনি যেন সফল হতে পারেন।’ সামরিক বাহিনীর প্রতি অকারণে বিদ্বেষ না ছড়ানোর আহ্বান জানিয়ে তিনি সেদিন বলেছিলেন, ‘আমাদের প্রতি আক্রমণ করবেন না। উপদেশ দিন, আমরা অবশ্যই ভালো উপদেশ গ্রহণ করব। আমরা একসঙ্গে থাকতে চাই এবং দেশ ও জাতিকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই।’ তাঁর সেই বক্তব্যের পর ছয় মাস অতিক্রান্ত হচ্ছে। কিন্তু সেই আশঙ্কামুক্ত আমরা হতে পারছি না। নিজেদের মধ্যে কাদা ছোড়াছুড়ি আরও বাড়ছে। ড. ইউনূস নির্বাচনের দিকে হাঁটলেও তাঁর আদরের বিপ্লবীরা তাঁকে পেছন দিকে টানছে। বিপ্লবীরা সরকারের দিকে আঙুল তুলে কথা বলছে। গত মঙ্গলবারও সেনাপ্রধান আবার একইভাবে নির্বাচনের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন। একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে সরকারকে সার্বিক সহযোগিতার কথা পুনর্ব্যক্ত করেছেন। তার পরেও দেশের সাধারণ মানুষের হৃৎস্পন্দন কেন যেন স্বাভাবিক হচ্ছে না। আমাদের দেশমাতৃকার অতন্দ্র প্রহরী সশস্ত্র বাহিনী নিয়ে একটি মহল ও নতুন রাজনৈতিক দল এনসিপির নেতারা নানান হুমকিধমকি দিয়ে যাচ্ছেন। এ প্রসঙ্গে সেনাপ্রধান গত মঙ্গলবার বলেছেন, ‘এসব মন্তব্যে অখুশি হওয়ার কিছু নেই। যারা এসব করছে তাদের বয়স কম, আমাদের সন্তানের বয়সি। তারা বড় হলে নিজেদের ভুল বুঝতে পারবে, তখন নিজেরাই লজ্জিত হবে।’ সেনাপ্রধান দায়িত্বশীল মানুষ, তিনি তাঁর অবস্থান থেকে অধীনদের প্রতি অভিভাবকসুলভ বক্তব্য দিয়েছেন। তবে দেশবাসী যা বোঝার বুঝেছে। দেশের সচেতন জনগণ মনে করে, মুখ আছে বলেই সবকিছু বলা উচিত নয়। সশস্ত্র বাহিনী আমাদের গর্ব। সবকিছুরই একটা মাত্রা থাকা উচিত।

দেশের সামাজিক নিরাপত্তা ও অর্থনৈতিক অবস্থা শোচনীয় পর্যায়ে চলে গেছে। শহরের লোকজন মেকি ভাব নিয়ে ভালো থাকার ভান করছে। প্রান্তিক মানুষের অবস্থা খুবই শঙ্কিল। গত ১৫ তারিখে ঋণের চাপে, খাবারের অভাবে চরম হতাশায় চারজন লোক আত্মহত্যা করেছেন। এ ঘটনা জাতির জন্য কতটা গ্লানিকর তা শুধু বিবেকবানেরাই অনুধাবন করতে পারছেন। রাজশাহীর পবা উপজেলার পারিলা ইউনিয়নের বামনশিকড় গ্রামের ঋণগ্রস্ত মিনারুল ইসলামের সুইসাইড নোট পড়লে চোখ ভিজে যায়।

মৃত্যুর আগে একটি সুইসাইড নোটে মিনারুল লিখেছেন, ‘আমি মিনারুল নিচের যেসব লেখা লিখব, সব আমার নিজের কথা। লিখে যাচ্ছি এ কারণে, আমরা চারজন আজ রাতে মারা যাব। এই মরার জন্য কারও কোনো দোষ নেই। কারণ, লিখে না গেলে বাংলার পুলিশ কাকে না কাকে ফাঁসিয়ে টাকা খাবে। আমি মিনারুল প্রথমে আমার বউকে মেরেছি। তারপর আমার মাহিনকে মেরেছি। তারপর আমার মিথিলাকে মেরেছি। তারপর আমি নিজে গলায় ফাঁস দিয়ে মরেছি।’ দ্বিতীয় সুইসাইড নোটে তিনি লিখেছেন, ‘আমি নিজ হাতে সবাইকে মারলাম। এ কারণে যে, আমি একা যদি মরে যাই, তাহলে আমার বউ, ছেলেমেয়ে কার আশায় বেঁচে থাকবে? কষ্ট আর দুঃখ ছাড়া কিছুই পাবে না। আমরা মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে। এত কষ্ট আর মেনে নিতে পারছি না। তাই আমাদের বেঁচে থাকার চেয়ে মরে গেলাম, সেই ভালো হলো।’ না খেয়ে, ঋণের দায়ে এভাবে চারজন লোক পৃথিবী থেকে বিদায় নেবে এটা কারও কাম্য নয়। এমন মৃত্যু গোটা জাতিকে কষ্ট দিয়েছে। মিনারুল যে কাজটি করেছেন, সেটা অন্যায় ও পাপ। আত্মসম্মানবোধসম্পন্ন মিনারুল জেনেশুনেই এমন অন্যায় ও পাপের কাজ করেছেন। গত এক বছরে সারা দেশে শত শত মানুষ মিনারুলে পরিণত হয়েছেন। মিনারুলের পরিস্থিতি সহ্যের বাইরে চলে গিয়েছিল, অন্যরা হয়তো এখনো সহ্য করার চেষ্টা করছেন। যিনি সারা জীবন বাংলাদেশের প্রান্তিক মানুষের ভাগ্যোন্নয়নে কাজ করেছেন, এখন দারিদ্র্যমোচনে তাঁর থ্রি জিরো তত্ত্ব সারা পৃথিবীতে আলোচিত। সেই খ্যাতিমান মানুষ যখন বাংলাদেশের সরকারপ্রধান তখন তাঁর দেশের মানুষই না খেয়ে ঋণের দায়ে আত্মাহুতি দিচ্ছে, এটা ভাবলেও লজ্জা লাগে, গ্লানিবোধ হয়।

বিখ্যাত আইনজ্ঞ গাজী শামছুর রহমানের বক্তব্য আমার খুব প্রিয় ছিল। তাঁর প্রতিটি কথা ছিল শিক্ষণীয়। দবির ও খবিরের নাম উল্লেখ করে তাঁর আইনি ব্যাখ্যা এখনো মনে গেঁথে আছে। তাঁরই সুযোগ্য সন্তান ইমেরিটাস অধ্যাপক ড. আইনুন নিশাত একজন পানিসম্পদ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ। তাঁর বক্তব্য শুনলেও বিস্মিত হতে হয় এই ভেবে যে তিনি এত কিছু জানেন কীভাবে! এক সেমিনারের বক্তব্যে তিনি বলেছিলেন, ‘দেশের কতটা উন্নতি হচ্ছে, কী পরিমাণ উন্নয়ন প্রকল্পের কাজ চলছে, অর্থনৈতিকভাবে দেশ কতটা সুস্থ আছে তা বোঝা যায় খবরের কাগজের বিজ্ঞাপন পড়লে।’ তার পর থেকে আমিও খবরের কাগজে খবরের পাশাপাশি বিজ্ঞাপনের দিকে চোখ রেখেছি। বিজ্ঞাপন দেখে দেশের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, অর্থনৈতিক গতিশীলতা বোঝার চেষ্টা করছি। গত এক বছর দেশের উন্নয়ন এবং আর্থিক খাতের জন্য ছিল চরম দুঃসময়। খবরের কাগজ দেখলেই স্পষ্ট হয় যে কোনো বিজ্ঞাপন নেই। ব্যবসাবাণিজ্য নেই। মানুষের হাতে নগদ টাকা নেই। ব্যাংকে টাকা নেই। গত এক বছরে ৫ শতাধিক শিল্পকারখানা বন্ধ ও রুগ্ণ হয়ে গেছে। শিল্পোদ্যোক্তা, আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উদ্যোক্তা, ক্ষুদ্র আমানতকারী, শেয়ারবাজারের ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা পথে বসে গেছেন। সবার পিঠ দেয়ালে ঠেকেছে। গণমাধ্যমগুলোর অবস্থাও খুব খারাপ। কারণ দেশের সব গণমাধ্যমই বিজ্ঞাপননির্ভর। ব্যবসাবাণিজ্য না থাকলে, দেশের অর্থনীতি খারাপ থাকলে বিজ্ঞাপন থাকবে না, এটাই স্বাভাবিক। গণমাধ্যম টিকে থাকার লড়াইও এখন সহ্যের বাইরে চলে যাচ্ছে। এর মধ্যে সরকার আবার কিছু কিছু গণমাধ্যমের সঙ্গে বিমাতাসুলভ আচরণ করছে। পরোক্ষভাবে গলা টিপে শ্বাসরোধ করার চেষ্টা করছে। যেমন ৫ আগস্ট ছিল জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি। ওই দিন সরকার ২ পৃষ্ঠার বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করেছে। আশ্চর্যের বিষয় হলো, সরকারের খাতায় প্রচারসংখ্যায় শীর্ষে থাকা পত্রিকা বাংলাদেশ প্রতিদিনসহ বেশ কয়েকটি প্রথম সারির পত্রিকায় ওই ক্রোড়পত্রটি দেয়নি তথ্য মন্ত্রণালয়। অথচ ঢাকা থেকে প্রকাশিত ৭০ এবং ঢাকার বাইরে থেকে প্রকাশিত ১০০ পত্রিকায় সেই ক্রোড়পত্র প্রদান করা হয়েছে। কী কারণে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বিশেষ ক্রোড়পত্র দেওয়া হয়নি এর কোনো উত্তর জানা নেই। তবে এটা বিস্ময় ও বেদনাদায়ক। বাংলাদেশ প্রতিদিন পরিবারের সবাইকে এ বঞ্চনা আহত ও ক্ষুব্ধ করেছে। সব ক্ষেত্রে ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠার কথা গলা ফাটিয়ে বলা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে তা কি দৃষ্টিকটুভাবে লঙ্ঘিত হয়নি?

রাষ্ট্রের কয়েকটি স্থানের তথ্যের কখনো মৃত্যু হয় না। এগুলো হলো গণমাধ্যম, গোয়েন্দা সংস্থা ও থানা। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা ব্যবহার করে এ তিনটির সঙ্গে যারা যেমন আচরণ করবে, এর সমুচিত জবাব কোনো না কোনো সময় তাদের পেতেই হবে। এটাই ইতিহাসের শিক্ষা। গণমাধ্যমের সঙ্গে এখন যারা যেমন আচরণ করছেন, তারা শিগগিরই যথোপযুক্ত প্রাপ্তির জন্য অপেক্ষা করুন। গোয়েন্দা সংস্থাগুলো ও থানায় ব্যক্তির পরিবর্তন হয় কিন্তু তথ্যের ফাইলে পরিবর্তন হয় না। সময়মতো সেই ফাইল কথা বলে। পতিত সরকারের ১৭ বছর নানান চাপে ও প্রভাবে যারা গণমাধ্যম, গোয়েন্দা সংস্থা ও থানাগুলো নিজেদের স্বার্থে ব্যবহার করেছেন তারা এখন বুঝতে পারছেন কত ধানে কত চাল! আর এখন যারা এ তিনটিকে নানাভাবে চাপে রেখে ব্যবহার করছেন তাদেরও অতীত থেকে শিক্ষা নিতে হবে।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা
মরণযাত্রা
মরণযাত্রা
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
আলোকবর্তিকা সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
মানবতাবিরোধী অপরাধ
মানবতাবিরোধী অপরাধ
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
চিত্রাপাড়ে ডাঙায় সুলতানের বজরা
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
মীরজুমলা
মীরজুমলা
ময়নাতদন্তে দীর্ঘসূত্রতা
ময়নাতদন্তে দীর্ঘসূত্রতা
উচ্চহারের ঋণ
উচ্চহারের ঋণ
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
ইসলামের মূল ভিত্তি ইমান
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

৫৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি
বিদ্যালয়ের কক্ষে প্রধান শিক্ষকের সংসার, মাঠ যেন গো-চারণভূমি

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু
পেকুয়ায় নৌবাহিনীর তিন দিনব্যাপী বিনামূল্যে মেডিক্যাল ক্যাম্পেইন শুরু

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ‘জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ’ শুরু
বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটিতে ‘জাতীয় স্কোয়াশ চ্যাম্পিয়নশিপ’ শুরু

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সব প্রতিবেদন হুবহু’ প্রকাশ করায় ময়মনসিংহের ১১ সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল
‘সব প্রতিবেদন হুবহু’ প্রকাশ করায় ময়মনসিংহের ১১ সংবাদপত্রের ডিক্লারেশন বাতিল

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!
বক্স অফিসে কান্তারা ঝড়, পিছে পড়ল বাহুবলী-সালার!

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির
পঞ্চগড়ে ‌‘ঘরে ঘরে জনে জনে’ কর্মসূচি নিয়ে নওশাদ জমির

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান
ন্যায্য পানি বণ্টন ও আন্তঃসীমান্ত সহযোগিতা জোরদারে বাংলাদেশের আহ্বান

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ
২০২৫ সালে দেশ ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ দক্ষিণ সুদানী: জাতিসংঘ

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’
‘নির্বাচনে আনসারের দায়িত্ব পালনের চিত্র হবে ভিন্ন ও পেশাদার’

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!
১৭৫ কোটি পারিশ্রমিকে আল্লু অর্জুন!

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘জামায়াত মায়া কান্না করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চায়’
‘জামায়াত মায়া কান্না করে নির্বাচনী বৈতরনী পার হতে চায়’

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আ. রহিম, সম্পাদক মাসুম
ফতুল্লা প্রেস ক্লাবের সভাপতি আ. রহিম, সম্পাদক মাসুম

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাঞ্ছারামপুরে অস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্য গ্রেফতার
বাঞ্ছারামপুরে অস্ত্রসহ আন্তঃজেলা ডাকাত দলের ৫ সদস্য গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ আসছেন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী ড. অ্যালি
দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদারে বাংলাদেশ আসছেন অস্ট্রেলিয়ার মন্ত্রী ড. অ্যালি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক আবদুল জলিল
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক আবদুল জলিল

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্ত ১৫৪ ফিলিস্তিনিকে মিসরে পাঠাল ইসরায়েল
মুক্ত ১৫৪ ফিলিস্তিনিকে মিসরে পাঠাল ইসরায়েল

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ছে উষ্ণায়ন, ধ্বংসের পথে সব প্রবাল প্রাচীর
বাড়ছে উষ্ণায়ন, ধ্বংসের পথে সব প্রবাল প্রাচীর

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তানে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে সহিংসতা, নিহত ৫
পাকিস্তানে ইসরায়েলবিরোধী বিক্ষোভে সহিংসতা, নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব গড়তে প্রধান উপদেষ্টার ৬ প্রস্তাবনা
দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব গড়তে প্রধান উপদেষ্টার ৬ প্রস্তাবনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিযোগিতা থাকতে পারে, তবে ধানের শীষ প্রশ্নে সবাইকে এক হতে হবে : মোতাহার
প্রতিযোগিতা থাকতে পারে, তবে ধানের শীষ প্রশ্নে সবাইকে এক হতে হবে : মোতাহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা
চীনকে ঠেকাতে ভারতের নতুন বাঁধ নির্মাণের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুকে দুর্নীতি থেকে দায়মুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের
নেতানিয়াহুকে দুর্নীতি থেকে দায়মুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ফ্রেমে শাকিব-ববি
এক ফ্রেমে শাকিব-ববি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উড়ন্ত গাড়িতে চমক দেখালো চীন
উড়ন্ত গাড়িতে চমক দেখালো চীন

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

অক্টোবরের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১৮.৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
অক্টোবরের প্রথম ১২ দিনে রেমিট্যান্স প্রবাহ ১৮.৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্যাম্পবেল-হোপের জোড়া সেঞ্চুরিতে পঞ্চম দিনে দিল্লি টেস্ট
ক্যাম্পবেল-হোপের জোড়া সেঞ্চুরিতে পঞ্চম দিনে দিল্লি টেস্ট

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে চিরিরবন্দরে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে চিরিরবন্দরে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানের সতর্কবার্তা
গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া
রান তাড়ায় বিশ্বরেকর্ড গড়ে ভারতকে হারাল অস্ট্রেলিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প
গাজা যুদ্ধ শেষ: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?
পাক-আফগান সংঘাত, হস্তক্ষেপ করবে সৌদি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট
ফিল্মফেয়ারে ইতিহাস গড়লেন আলিয়া ভাট

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি
টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রকে রাশিয়ার কড়া হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’
‘১৮৫ পোশাক কারখানা বন্ধ, হাজারো শ্রমিক বেকার’

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাতের নেপথ্যে কি?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইস্তিগফারের উপকারিতা
ইস্তিগফারের উপকারিতা

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল
ট্রাম্পের শান্তি সম্মেলনে থাকছেন না হামাস-ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা
মিশরে শান্তি সম্মেলনে ট্রাম্পের সাথে থাকছেন যারা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড
গ্যাস ও কোষ্ঠকাঠিন্য কমাবে ৭ সুপারফুড

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!
সর্বনাশা পুতুলনাচের রাজনীতি!

সম্পাদকীয়

কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ
কীভাবে বাঁচবে মা ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়
রোগীর স্যালাইনে নয়ছয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন
উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে রেখেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি
সিটিং সার্ভিসে চিটিংবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে
১৫ সেনা কর্মকর্তাকে অবশ্যই ট্রাইব্যুনালে আনতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী
বিএনপির ছয়, জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলনের একক প্রার্থী

নগর জীবন

রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই
রাজধানীতে যুবককে গুলি করে বাইক ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম
লুটপাটই যখন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নিয়ম

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
ঘর থেকে তুলে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ, প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল
ভোটের মাঠে বিএনপি জামায়াতসহ সব দল

নগর জীবন

কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম
কৃত্রিম সংকটে বেড়েছে সারের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ
ফুট ট্রেইলে ঘুরে ফিরছে বাঘ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে
আইডি হ্যাক করে প্রতারণা বাড়ছে

নগর জীবন

পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান
পুনর্জাগরণের নেতা তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী
রাজধানীতে অধিকাংশই ব্যবহার অনুপযোগী

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব
অবশেষে জনপ্রশাসনে নতুন সচিব

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়
নতুন বিনিয়োগে বড় ভয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন
ভোট চাইলে মুখের ওপর ইনকাম জানতে চাইবেন

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টাকে জামায়াতসহ সাত দলের স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত
বান্দরবানে মাইন বিস্ফোরণে বিজিবি সদস্য আহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি
সেনাবাহিনীর মর্যাদা সুরক্ষায় ন্যায়বিচার জরুরি

নগর জীবন

আটক যুবকের বাড়িতে আগুন
আটক যুবকের বাড়িতে আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ
জেলায় জেলায় সীমাহীন দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

দফায় দফায় লাঠিচার্জ
দফায় দফায় লাঠিচার্জ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি বাস্তবায়নে সাবেক শিক্ষার্থীদের ১০ দফা

খবর

থমকে ছিল সিলেট
থমকে ছিল সিলেট

পেছনের পৃষ্ঠা

অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি
অবরোধ বিক্ষোভে তীব্র যানজট, ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা
ইজারায় অনিয়ম, সরকারের ক্ষতি ৩০৯ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা