শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০৭, বৃহস্পতিবার, ২২ জুন, ২০২৩ আপডেট:

যে কারণে টাইটানিকের চারপাশের পানি এখনো বিপজ্জনক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে কারণে টাইটানিকের চারপাশের পানি এখনো বিপজ্জনক

১৯১১ সালে শরতের কোনও এক সময়ে, গ্রিনল্যান্ডের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় হিমস্তর থেকে একটি বিশাল বরফখণ্ড পৃথক হয়ে যায়। এরপর ধীরে ধীরে এটি দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত হতে থাকে। অনুমান করা হয় আইসবার্গটি ছিল ৫০০ মিটার দীর্ঘ। তবে সমুদ্রের স্রোত ও বাতাসে বাহিত হয়ে তা গলে ছোট হতে থাকে।

১৯১২ সালের ১৪ এপ্রিল ছোট হয়ে ১২৫ মিটার হওয়া আইসবার্গটির সঙ্গে ধাক্কা লেগে প্রথম সমুদ্রযাত্রাতেই  ডুবে যায় আরএমএস টাইটানিক। মাত্র তিনঘণ্টার মধ্যে বিশাল জাহাজটি তলিয়ে যায় পানিতে।

এ দুর্ঘটনায় জাহাজের দেড় হাজারের বেশি যাত্রী ও ক্রুর মৃত্যু হয়। টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ এখন নিউফাউন্ডল্যান্ড উপকূল থেকে প্রায় ৬৪০ কিলোমিটার দক্ষিণপূর্বে মোটামুটি সাড়ে ১২ হাজার ফুট (৩.৮ কিলোমিটার) গভীর সমুদ্রে পড়ে আছে।

আটলান্টিকে ভেসে বেড়ানো আইসবার্গগুলো এখনো জাহাজের জন্য ঝুঁকির সৃষ্টি করে। ২০১৯ সালের মার্চ থেকে আগস্ট মাসের মধ্যে এক হাজার ৫১৫টি আইসবার্গ প্রবাহিত হয়ে জাহাজ চলাচলের পথে চলে আসে।

কিন্তু সমুদ্রের গভীরে সমাধিস্ত টাইটানিকের চারপাশে আরও অন্যান্য বিপদও লুকিয়ে আছে। যার অর্থে হলো বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত জাহাজের ধ্বংসাবশেষ পরিদর্শনে যাওয়াও একটি উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ। সাবমেরিনে করে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে গিয়ে পাঁচ ব্যক্তি নিখোঁজ হওয়ার পর সমুদ্র তলদেশের এই অঞ্চলটি কেমন তা ব্যাখ্যা করেছে বিবিসি।

গভীর সমুদ্রে চলাচল

গভীর সমুদ্র পুরোপুরি অন্ধকার থাকে। কারণ সূর্যের আলো এক হাজার মিটারের বেশি গভীরে প্রবেশে অক্ষম। এর পরে সাগরে আর কিছু দেখা যায় না। টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষও এরকম 'মিডনাইট জোন' নামে পরিচিত অঞ্চলে রয়েছে।

আগের অভিযানের যাত্রীদের বর্ণনায়, ধ্বংসস্তূপের জায়গায় সাবমেরিনের লাইটের আলোয় সমুদ্রের তলদেশ দেখা যাওয়ার আগ পর্যন্ত সম্পূর্ণ অন্ধকারের মধ্য দিয়ে দুই ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলে এটি। এ সময় গভীর সমুদ্রে চলাচল করা চ্যালেঞ্জিং এবং পথ ভুল করার আশঙ্কাও বেশি থাকে।

কয়েক দশক ধরে করা উচ্চ রেজ্যলুশন স্ক্যানিংয়ের মাধ্যমে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষের বিশদ মানচিত্র তৈরি করা হয়েছে। এছাড়া সোনার পদ্ধতির মাধ্যমে অন্ধকারে বিভিন্ন বস্তু শনাক্ত করতে পারে ক্রুরা।

পাশাপাশি সাবমেরিনের পাইলটেরা 'ইনার্শিয়াল নেভিগেশন' নামক একটি কৌশলের ওপরও ভরসা করেন। এ পদ্ধতিতে যাত্রা শুরুর জায়গা থেকে গতি হিসেব করার মাধ্যমে নিজেদের অবস্থান জানা যায়। টাইটান সাবমেরিনেও অত্যাধুনিক ইনার্শিয়াল নেভিগেশন সিস্টেম থাকে, যা সমুদ্রের গভীরতা এবং সাবমেরিনের গতি অনুমান করতে ডপলার ভেলোসিটি লগ নামক পরিচিত একটি অ্যাকোস্টিক সেন্সরের সঙ্গে যুক্ত থাকে।

তা সত্ত্বেও আগের যাত্রীরা সমুদ্রের তলদেশে পৌঁছানোর পর পথ খুঁজে পাওয়া কতটা কঠিন সে বর্ণনা দিয়েছেন। গত বছর ওশোনগেট-এর সাবমেরিনে চড়ে অভিযানে যাওয়া টিভি কমেডি লেখক মাইক রেইস বলেন, 'তলদেশে পৌঁছানোর পরও আপনি বুঝবেন না কোথায় আছেন। টাইটানিক হয়তো আশেপাশেই আছে। তবে সেখানে এতই অন্ধকার যে, সুমদ্রের নিচে থাকা সবচেয়ে বড় জিনিসটি ৫০০ গজ দূরে থাকা সত্ত্বেও আমাদের খুঁজে পেতে সময় লেগেছিল ৯০ মিনিট।'

গভীর সমুদ্রে তীব্র চাপ

কোনও বস্তু সমুদ্রের যত গভীরে যায়, তার চারপাশের পানির চাপ তত বাড়তে থাকে। সমুদ্রতলে ১২ হাজার ৫০০ ফুট পানির নিচে টাইটানিক এবং তার চারপাশের সবকিছু প্রায় ৪০ মেগাপ্যাসকেল (এমপিএ) চাপ সহ্য করে, যা পৃষ্ঠের তুলনায় ৩৯০ গুণ বেশি।

স্টকহোম ইউনিভার্সিটির সমুদ্র গবেষক রবার্ট ব্লাসিয়াক বলেন, সেখানে পানির চাপ একটি গাড়ির টায়ারের চাপের প্রায় ২০০ গুণ বেশি। তাই সেখানে যেতে এমন সাবমেরিন দরকার যার দেহকাঠামো অনেক পুরু।

কার্বন ফাইবার এবং টাইটানিয়াম দিয়ে তৈরি ওশেনগেটে সাবমেরিনের কাঠামো এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে, যা চার হাজার মিটার গভীরতায় টিকে থাকতে সক্ষম।

নিচের স্রোত

সমুদ্রের উপরিভাগের স্রোতের তাণ্ডব সম্পর্কে আমরা সকলেই পরিচিত। পৃষ্ঠের মতো এতটা শক্তিশালী না হলেও গভীর সমুদ্রেও স্রোত আছে। এ স্রোতও প্রচুর পানি প্রবাহিত করতে পারে।

এছাড়া সমুদ্রের এ অঞ্চলে বেন্থিক ঝড় নামক পরিচিত একটি ঝড় দেখা যায় — এ ঘটনা অবশ্য খুবই বিরল। এ ঝড় এমন স্রোত তৈরিতে সক্ষম যা তলদেশে থাকা বস্তুকে জায়গা থেকে সরিয়ে দিতে পারে।

সম্প্রতি উচ্চ রেজ্যলুশন স্ক্যানিং প্রক্রিয়ায় টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ স্ক্যান করার জন্য একটি অভিযানের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন গভীর সামুদ্রিক প্রত্নতাত্ত্বিক গেরহার্ড সেফার্ট। তিনি বলেন, ওই অঞ্চলের স্রোত সাবমেরিনের জন্য কোনো ঝুঁকি তৈরি করবে তা তিনি বিশ্বাস করেন না। 

সেফার্ট বলেন, এসব স্রোত নিখুঁত ম্যাপিংয়ের জন্য সমস্যা তৈরি করে তবে গভীর সমুদ্রের জলযানের জন্য হুমকি তৈরি করার মতো ততটা শক্তিশালী নয়।

ধ্বংসাবশেষ নিজেই

সমুদ্রের তলদেশে ১০০ বছরের বেশি সময় পরে, টাইটানিক ধীরে ধীরে আরও ক্ষয় হচ্ছে। জাহাজের দুটি প্রধান অংশ সমুদ্রের তলদেশে ধাক্কা খাওয়ার পরই বড় অংশগুলো বিকৃত হয়ে যায়।

সময়ের সাথে সাথে, লোহা নষ্ট করা ব্যাকটেরিয়া ধ্বংসাবশেষকে দ্রুত নষ্ট করছে। বিজ্ঞানীরা অনুমান করছেন, জাহাজের সামনের অংশের চেয়ে পেছনের অংশ দ্রুত নষ্ট হচ্ছে।

সেফার্ট বলেন, প্রধানত ক্ষয়ের কারণে প্রতি বছর একটু একটু করে ধসের পড়ছে অবশিষ্ট অংশগুলো। কিন্তু যতক্ষণ আপনি নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখবেন ততক্ষণ কোনও ক্ষতির আশঙ্কা নেই।

প্রবাহিত পলি

সমুদ্রের তলদেশে হঠাৎ পলির প্রবাহ অতীতে সমুদ্রের তলদেশে মানবসৃষ্ট বস্তু নষ্ট করেছে তার প্রমাণ আছে। এমনকি সেগুলো সরিয়ে নিয়ে গেছে জায়গা থেকে।

পলি প্রবাহের সবচেয়ে বড় ঘটনা ঘটে ১৯২৯ সালে। সে বছর ভূমিকম্পের মতো ঘটনার কারণে আটলান্টিকের তলদেশ দিয়ে নেওয়া ক্যাবল বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

টাইটান সাবমেরিন নিখোঁজ হওয়ার সাথে এই ধরনের ঘটনা ঘটার কোনো ইঙ্গিত নেই। তবে নিখোঁজের ঘটনা অবশ্যই নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে।

গবেষকেরা জানান, টাইটানিক ধ্বংসাবশেষের চারপাশের তলদেশে সুদূর অতীতে বড় ধরনের ভূমিধসের চিহ্ন পাওয়া গেছে।

নিউফাউন্ডল্যান্ড থেকে কন্টিনেন্টাল স্লোপে (সমুদ্রের নির্দিষ্ট গভীরতা) বিপুল পলির স্তরকে বিজ্ঞানীরা 'ইন্সট্যাবিলিটি করিডর' বলে অভিহিত করেছেন। ধারণা করা হয় এমন ধ্বংসাত্মক ঘটনা কয়েক হাজার বছর আগে ঘটেছিল। তখন ১০০ মিটার পুরু পলির স্তর তৈরি হয়েছিল।

টাইটানিকের চারপাশে সমুদ্র তল নিয়ে দীর্ঘ সময় অধ্যয়ন করা কানাডার সামুদ্রিক ভূতত্ত্ব গবেষণা বিজ্ঞানী ডেভিড পাইপার এ ধরনের ঘটনাকে ভিসুভিয়াস বা মাউন্ট ফুজির অগ্ন্যুৎপাতের সাথে তুলনা করেন । অর্থাৎ প্রতি দশ হাজার থেকে কয়েক হাজার বছরে এমন ঘটনা ঘটে।

তবে ঝড়ের কারণে কন্টিনেন্টল স্লোপে পলি ও পানি প্রবাহিত হতে পারে। পাইপার বলেন, প্রতি ৫০০ বছরে এমন কিছু ঘটে। তবে এমন পলি প্রবাহ টাইটানিকের ধ্বংসস্তুপ পর্যন্ত পৌঁছাবে না।

সেফার্ট এবং পাইপার দুজনই টাইটান নিখোঁজ হওয়ার ক্ষেত্রে এই ধরনের ঘটনা ভূমিকা রেখেছে এমন সম্ভাবনা কম বলে মন্তব্য করেছেন।

ধ্বংসাবশেষের চারপাশে আরও ভূতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে যেগুলো এখনো অন্বেষণ করা বাকি। ফরাসি নৌবাহিনীর সাবেক ডাইভার পল-হেনরি নারজিওলেট তার ১৯৯৬ সালের অভিযানে সোনারে একটি রহস্যময় আলো (ব্লিপ) দেখতে পান। পরে দেখা যায় সেটা একটি পাথুরে প্রাচীর।

নিখোঁজ সাবমেরিনের অনুসন্ধান অব্যাহত থাকলেও, সেখানের যাত্রী কিংবা ক্রুর কপালে কী ঘটেছে সে বিষয়ে খুব কমই অনুমান করা যাচ্ছে। তবে এমন একটি চ্যালেঞ্জিং এবং অপ্রত্যাশিত পরিবেশে, টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ পরিদর্শনের ঝুঁকিগুলো এখনো ১৯৮৬ সালের মতো প্রাসঙ্গিক। সে বছর প্রথমবারের মতো ডুবে যাওয়া টাইটানিকে চোখ রাখে মানুষ।

সূত্র : বিবিসি, টিবিএস

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
মালয়েশিয়ায় আনোয়ার সরকারের দুই শীর্ষ মন্ত্রীর পদত্যাগ
মালয়েশিয়ায় আনোয়ার সরকারের দুই শীর্ষ মন্ত্রীর পদত্যাগ
হামাস প্রধান মোহাম্মদ সিনওয়ারকে হত্যা করা হয়েছে: নেতানিয়াহু
হামাস প্রধান মোহাম্মদ সিনওয়ারকে হত্যা করা হয়েছে: নেতানিয়াহু
সিরিয়ার ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল ইউরোপীয় ইউনিয়ন
সিরিয়ার ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল ইউরোপীয় ইউনিয়ন
১৯ বছর পর পাকিস্তানিদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল কুয়েত
১৯ বছর পর পাকিস্তানিদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল কুয়েত
গাজাবাসীর কান্না স্বর্গে পৌঁছে যাচ্ছে: পোপ লিও
গাজাবাসীর কান্না স্বর্গে পৌঁছে যাচ্ছে: পোপ লিও
ইউক্রেনকে ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে জার্মানি
ইউক্রেনকে ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছে জার্মানি
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধই একমাত্র পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধই একমাত্র পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
পশ্চিমবঙ্গসহ চার রাজ্য সফরে বেরোচ্ছেন মোদি
পশ্চিমবঙ্গসহ চার রাজ্য সফরে বেরোচ্ছেন মোদি
ফিলিস্তিনে কলম্বিয়ার প্রথম রাষ্ট্রদূত নিয়োগ
ফিলিস্তিনে কলম্বিয়ার প্রথম রাষ্ট্রদূত নিয়োগ
ফ্রান্স-যুক্তরাষ্ট্র ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে পশ্চিম তীর দখলের হুমকি ইসরায়েলের
ফ্রান্স-যুক্তরাষ্ট্র ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে পশ্চিম তীর দখলের হুমকি ইসরায়েলের
ফিলিস্তিনের জন্য দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান চায় ফ্রান্স
ফিলিস্তিনের জন্য দ্বি-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান চায় ফ্রান্স
ট্রাম্পের আর্থিক নীতিতে হতাশ ইলন মাস্ক
ট্রাম্পের আর্থিক নীতিতে হতাশ ইলন মাস্ক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৯ মে)

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাবি ছাত্রীদের সমস্যা সমাধানে উপাচার্যকে স্মারকলিপি ইসলামী ছাত্রীসংস্থার
ঢাবি ছাত্রীদের সমস্যা সমাধানে উপাচার্যকে স্মারকলিপি ইসলামী ছাত্রীসংস্থার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় আনোয়ার সরকারের দুই শীর্ষ মন্ত্রীর পদত্যাগ
মালয়েশিয়ায় আনোয়ার সরকারের দুই শীর্ষ মন্ত্রীর পদত্যাগ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস প্রধান মোহাম্মদ সিনওয়ারকে হত্যা করা হয়েছে: নেতানিয়াহু
হামাস প্রধান মোহাম্মদ সিনওয়ারকে হত্যা করা হয়েছে: নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক-অ্যাপল-গুগল-নেটফ্লিক্সসহ ২০ কোটি অ্যাকাউন্টের তথ্য ফাঁস
ফেসবুক-অ্যাপল-গুগল-নেটফ্লিক্সসহ ২০ কোটি অ্যাকাউন্টের তথ্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাসানের বোলিং তোপে হার দিয়ে পাকিস্তান সফর শুরু বাংলাদেশের
হাসানের বোলিং তোপে হার দিয়ে পাকিস্তান সফর শুরু বাংলাদেশের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তৃতীয় দফায় সন্দেহজনক ১৩ হাজার ইউনিফর্ম উদ্ধার
চট্টগ্রামে তৃতীয় দফায় সন্দেহজনক ১৩ হাজার ইউনিফর্ম উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিরাপদ পশু উৎপাদনে চুয়াডাঙ্গার খামারিদের সাফল্য
নিরাপদ পশু উৎপাদনে চুয়াডাঙ্গার খামারিদের সাফল্য

৪ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

কমলাপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে কিশোরের দুই পা বিচ্ছিন্ন
কমলাপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে কিশোরের দুই পা বিচ্ছিন্ন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিঠামইনে স্কুল প্রাঙ্গণে ছুরিকাঘাত, গুরুতর আহত দুই ছাত্র
মিঠামইনে স্কুল প্রাঙ্গণে ছুরিকাঘাত, গুরুতর আহত দুই ছাত্র

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরায় জমি বিরোধে কৃষককে পিটিয়ে হত্যা
সাতক্ষীরায় জমি বিরোধে কৃষককে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে তিন শহীদ পরিবারকে ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র প্রদান
মুন্সিগঞ্জে তিন শহীদ পরিবারকে ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র প্রদান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিল পাকিস্তান
বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিষেক মায়ের থেকেও ঐশ্বরিয়াকে বেশি ভয় পায়, শ্বেতার মন্তব্য ভাইরাল
অভিষেক মায়ের থেকেও ঐশ্বরিয়াকে বেশি ভয় পায়, শ্বেতার মন্তব্য ভাইরাল

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা খুনি, টাকা পাচারকারী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে : চরমোনাই পীর
আমরা খুনি, টাকা পাচারকারী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে : চরমোনাই পীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল ইউরোপীয় ইউনিয়ন
সিরিয়ার ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল ইউরোপীয় ইউনিয়ন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে আসছে গুগল পে
বাংলাদেশে আসছে গুগল পে

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নারায়ণগঞ্জে পশুর হাটের শিডিউল ক্রয় ‍নিয়ে দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত ২০
নারায়ণগঞ্জে পশুর হাটের শিডিউল ক্রয় ‍নিয়ে দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত ২০

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান সব মামলায় খালাস পাওয়ায় ইউট্যাব’র সন্তুষ্টি প্রকাশ
তারেক রহমান সব মামলায় খালাস পাওয়ায় ইউট্যাব’র সন্তুষ্টি প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আমরা ন্যায়বিচার চাই’ স্লোগান ছিল একটি গণরায় : প্রধান বিচারপতি
‘আমরা ন্যায়বিচার চাই’ স্লোগান ছিল একটি গণরায় : প্রধান বিচারপতি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীনগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটি
নবীনগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে হোটেল থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
কমলাপুরে হোটেল থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের
অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১৯ বছর পর পাকিস্তানিদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল কুয়েত
১৯ বছর পর পাকিস্তানিদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল কুয়েত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেতাবগঞ্জ চিনি মিল চালুর দাবিতে দিনাজপুরে অবস্থান কর্মসূচি
সেতাবগঞ্জ চিনি মিল চালুর দাবিতে দিনাজপুরে অবস্থান কর্মসূচি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের সংশোধিত প্রকল্প অনুমোদন
জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের সংশোধিত প্রকল্প অনুমোদন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মচারীদের কর্মবিরতি
কুমিল্লায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মচারীদের কর্মবিরতি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্যিক পশুপালনের দিকে ঝুঁকছেন সৌখিন খামারিরা
বাণিজ্যিক পশুপালনের দিকে ঝুঁকছেন সৌখিন খামারিরা

৬ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

ঈশ্বরগঞ্জে বাস-মাহিন্দ্র সংঘর্ষে প্রাণ গেল ৩ জনের
ঈশ্বরগঞ্জে বাস-মাহিন্দ্র সংঘর্ষে প্রাণ গেল ৩ জনের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি
হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিতে যে শর্ত দিল ইন্দোনেশিয়া
ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিতে যে শর্ত দিল ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জমি বেচে টাকা পাচারের হিড়িক
জমি বেচে টাকা পাচারের হিড়িক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তি পেলেন এ টি এম আজহারুল
মুক্তি পেলেন এ টি এম আজহারুল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের
অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে উঠছে স্বর্ণ, গবেষণায় চমকে গেলেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে উঠছে স্বর্ণ, গবেষণায় চমকে গেলেন বিজ্ঞানীরা

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে অনন্য কীর্তি গড়লেন কোহলি
বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে অনন্য কীর্তি গড়লেন কোহলি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশে নেতাকর্মীদের ঢল
নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশে নেতাকর্মীদের ঢল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হতে হবে: তারেক রহমান
ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হতে হবে: তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক: আজহারুল ইসলাম
আমি এখন স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক: আজহারুল ইসলাম

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি না হলেও বাঁচার পথ খুঁজে নেব : ইরান প্রেসিডেন্ট
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি না হলেও বাঁচার পথ খুঁজে নেব : ইরান প্রেসিডেন্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা
আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল: প্লে-অফে কে কার প্রতিপক্ষ?
আইপিএল: প্লে-অফে কে কার প্রতিপক্ষ?

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদ দেখা গেছে, ৭ জুন পবিত্র ঈদুল আজহা
চাঁদ দেখা গেছে, ৭ জুন পবিত্র ঈদুল আজহা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশ শুরু
নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশ শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভিনেতা থেকে ক্রিকেটার, মাধুরীর সঙ্গে নাম জড়িয়েছিল বহু তারকার
অভিনেতা থেকে ক্রিকেটার, মাধুরীর সঙ্গে নাম জড়িয়েছিল বহু তারকার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে অস্ত্র রপ্তানি করবে না জার্মানি!
ইসরায়েলে অস্ত্র রপ্তানি করবে না জার্মানি!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় বিতর্কিত গোষ্ঠীর ত্রাণ বিতরণে উপচে পড়া ভিড়
গাজায় বিতর্কিত গোষ্ঠীর ত্রাণ বিতরণে উপচে পড়া ভিড়

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাপান পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধই একমাত্র পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধই একমাত্র পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ হাজার মেগাওয়াট পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা ইরানের
২০ হাজার মেগাওয়াট পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্স-যুক্তরাষ্ট্র ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে পশ্চিম তীর দখলের হুমকি ইসরায়েলের
ফ্রান্স-যুক্তরাষ্ট্র ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে পশ্চিম তীর দখলের হুমকি ইসরায়েলের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমান খালাস
তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমান খালাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিলহজ মাসের বিশেষ আমল
জিলহজ মাসের বিশেষ আমল

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কর্মচারীদের দাবি প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করবেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব
কর্মচারীদের দাবি প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করবেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ধৈর্যের পরীক্ষা নেবেন না : ছাত্রদল সভাপতি
ছাত্রদলের ধৈর্যের পরীক্ষা নেবেন না : ছাত্রদল সভাপতি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা দু’দিন ৬ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস
টানা দু’দিন ৬ বিভাগে অতি ভারী বর্ষণের আভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আন্দোলনকারীদের কড়া বার্তা দিল সরকার
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আন্দোলনকারীদের কড়া বার্তা দিল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে হীরা গ্রুপের সিইও নওহেরা শেখ গ্রেফতার
ভারতে হীরা গ্রুপের সিইও নওহেরা শেখ গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কপাল পুড়ল যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাসাইলাম প্রার্থীদের
কপাল পুড়ল যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাসাইলাম প্রার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

টালমাটাল ব্যাংকিং খাত
টালমাটাল ব্যাংকিং খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন
জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

চক্ষু হাসপাতালে তুলকালাম
চক্ষু হাসপাতালে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

মামা-ভাগনের লুটপাটের রাজত্ব
মামা-ভাগনের লুটপাটের রাজত্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাঁড়িয়াতেও বাজিমাত
হাঁড়িয়াতেও বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

এখনো অবরুদ্ধ নগর ভবন থমকে গেছে নাগরিকসেবা
এখনো অবরুদ্ধ নগর ভবন থমকে গেছে নাগরিকসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি এখন পরাণ, যেরকম চরিত্রে আগে অভিনয় করা হয়নি
আমি এখন পরাণ, যেরকম চরিত্রে আগে অভিনয় করা হয়নি

শোবিজ

ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসের সতর্কবার্তা
ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

রাখঢাক ছাড়াই হচ্ছে বাল্যবিয়ে
রাখঢাক ছাড়াই হচ্ছে বাল্যবিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে রেজানুর রহমানের একটি পারিবারিক গল্পের খসড়া
ঈদে রেজানুর রহমানের একটি পারিবারিক গল্পের খসড়া

শোবিজ

রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান গিয়েছিল গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে
রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান গিয়েছিল গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলমেট ধরে টানাটানি
হেলমেট ধরে টানাটানি

মাঠে ময়দানে

বড়পর্দায় ঈদের তারকারা
বড়পর্দায় ঈদের তারকারা

শোবিজ

হারে শুরু লিটনদের
হারে শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

হামজা সামিত ফাহামিদুলকে নিয়ে জাতীয় দল
হামজা সামিত ফাহামিদুলকে নিয়ে জাতীয় দল

মাঠে ময়দানে

জলাশয় হারিয়ে যাচ্ছে
জলাশয় হারিয়ে যাচ্ছে

নগর জীবন

দুই রাষ্ট্রদূতকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
দুই রাষ্ট্রদূতকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরপুরে এবার স্বামী-স্ত্রী খুন
মিরপুরে এবার স্বামী-স্ত্রী খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

টার্গেট ছিল ভয়ংকর
টার্গেট ছিল ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলামুক্ত হলেন তারেক রহমান
মামলামুক্ত হলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান
অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক চরিত্রে তটিনী
সাংবাদিক চরিত্রে তটিনী

শোবিজ

আশীষ খন্দকারের নতুন মঞ্চ প্রযোজনা
আশীষ খন্দকারের নতুন মঞ্চ প্রযোজনা

শোবিজ

তানজীব সারোয়ারের ‘নামের জীবন’
তানজীব সারোয়ারের ‘নামের জীবন’

শোবিজ

বিদেশি ঋণের ওপর নির্ভরতা বাড়বে
বিদেশি ঋণের ওপর নির্ভরতা বাড়বে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি
বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে শুনানি আজ পর্যন্ত মুলতবি
ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে শুনানি আজ পর্যন্ত মুলতবি

প্রথম পৃষ্ঠা