শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০৭, বৃহস্পতিবার, ২২ জুন, ২০২৩ আপডেট:

যে কারণে টাইটানিকের চারপাশের পানি এখনো বিপজ্জনক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যে কারণে টাইটানিকের চারপাশের পানি এখনো বিপজ্জনক

১৯১১ সালে শরতের কোনও এক সময়ে, গ্রিনল্যান্ডের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় হিমস্তর থেকে একটি বিশাল বরফখণ্ড পৃথক হয়ে যায়। এরপর ধীরে ধীরে এটি দক্ষিণ দিকে প্রবাহিত হতে থাকে। অনুমান করা হয় আইসবার্গটি ছিল ৫০০ মিটার দীর্ঘ। তবে সমুদ্রের স্রোত ও বাতাসে বাহিত হয়ে তা গলে ছোট হতে থাকে।

১৯১২ সালের ১৪ এপ্রিল ছোট হয়ে ১২৫ মিটার হওয়া আইসবার্গটির সঙ্গে ধাক্কা লেগে প্রথম সমুদ্রযাত্রাতেই  ডুবে যায় আরএমএস টাইটানিক। মাত্র তিনঘণ্টার মধ্যে বিশাল জাহাজটি তলিয়ে যায় পানিতে।

এ দুর্ঘটনায় জাহাজের দেড় হাজারের বেশি যাত্রী ও ক্রুর মৃত্যু হয়। টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ এখন নিউফাউন্ডল্যান্ড উপকূল থেকে প্রায় ৬৪০ কিলোমিটার দক্ষিণপূর্বে মোটামুটি সাড়ে ১২ হাজার ফুট (৩.৮ কিলোমিটার) গভীর সমুদ্রে পড়ে আছে।

আটলান্টিকে ভেসে বেড়ানো আইসবার্গগুলো এখনো জাহাজের জন্য ঝুঁকির সৃষ্টি করে। ২০১৯ সালের মার্চ থেকে আগস্ট মাসের মধ্যে এক হাজার ৫১৫টি আইসবার্গ প্রবাহিত হয়ে জাহাজ চলাচলের পথে চলে আসে।

কিন্তু সমুদ্রের গভীরে সমাধিস্ত টাইটানিকের চারপাশে আরও অন্যান্য বিপদও লুকিয়ে আছে। যার অর্থে হলো বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত জাহাজের ধ্বংসাবশেষ পরিদর্শনে যাওয়াও একটি উল্লেখযোগ্য চ্যালেঞ্জ। সাবমেরিনে করে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ দেখতে গিয়ে পাঁচ ব্যক্তি নিখোঁজ হওয়ার পর সমুদ্র তলদেশের এই অঞ্চলটি কেমন তা ব্যাখ্যা করেছে বিবিসি।

গভীর সমুদ্রে চলাচল

গভীর সমুদ্র পুরোপুরি অন্ধকার থাকে। কারণ সূর্যের আলো এক হাজার মিটারের বেশি গভীরে প্রবেশে অক্ষম। এর পরে সাগরে আর কিছু দেখা যায় না। টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষও এরকম 'মিডনাইট জোন' নামে পরিচিত অঞ্চলে রয়েছে।

আগের অভিযানের যাত্রীদের বর্ণনায়, ধ্বংসস্তূপের জায়গায় সাবমেরিনের লাইটের আলোয় সমুদ্রের তলদেশ দেখা যাওয়ার আগ পর্যন্ত সম্পূর্ণ অন্ধকারের মধ্য দিয়ে দুই ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে চলে এটি। এ সময় গভীর সমুদ্রে চলাচল করা চ্যালেঞ্জিং এবং পথ ভুল করার আশঙ্কাও বেশি থাকে।

কয়েক দশক ধরে করা উচ্চ রেজ্যলুশন স্ক্যানিংয়ের মাধ্যমে টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষের বিশদ মানচিত্র তৈরি করা হয়েছে। এছাড়া সোনার পদ্ধতির মাধ্যমে অন্ধকারে বিভিন্ন বস্তু শনাক্ত করতে পারে ক্রুরা।

পাশাপাশি সাবমেরিনের পাইলটেরা 'ইনার্শিয়াল নেভিগেশন' নামক একটি কৌশলের ওপরও ভরসা করেন। এ পদ্ধতিতে যাত্রা শুরুর জায়গা থেকে গতি হিসেব করার মাধ্যমে নিজেদের অবস্থান জানা যায়। টাইটান সাবমেরিনেও অত্যাধুনিক ইনার্শিয়াল নেভিগেশন সিস্টেম থাকে, যা সমুদ্রের গভীরতা এবং সাবমেরিনের গতি অনুমান করতে ডপলার ভেলোসিটি লগ নামক পরিচিত একটি অ্যাকোস্টিক সেন্সরের সঙ্গে যুক্ত থাকে।

তা সত্ত্বেও আগের যাত্রীরা সমুদ্রের তলদেশে পৌঁছানোর পর পথ খুঁজে পাওয়া কতটা কঠিন সে বর্ণনা দিয়েছেন। গত বছর ওশোনগেট-এর সাবমেরিনে চড়ে অভিযানে যাওয়া টিভি কমেডি লেখক মাইক রেইস বলেন, 'তলদেশে পৌঁছানোর পরও আপনি বুঝবেন না কোথায় আছেন। টাইটানিক হয়তো আশেপাশেই আছে। তবে সেখানে এতই অন্ধকার যে, সুমদ্রের নিচে থাকা সবচেয়ে বড় জিনিসটি ৫০০ গজ দূরে থাকা সত্ত্বেও আমাদের খুঁজে পেতে সময় লেগেছিল ৯০ মিনিট।'

গভীর সমুদ্রে তীব্র চাপ

কোনও বস্তু সমুদ্রের যত গভীরে যায়, তার চারপাশের পানির চাপ তত বাড়তে থাকে। সমুদ্রতলে ১২ হাজার ৫০০ ফুট পানির নিচে টাইটানিক এবং তার চারপাশের সবকিছু প্রায় ৪০ মেগাপ্যাসকেল (এমপিএ) চাপ সহ্য করে, যা পৃষ্ঠের তুলনায় ৩৯০ গুণ বেশি।

স্টকহোম ইউনিভার্সিটির সমুদ্র গবেষক রবার্ট ব্লাসিয়াক বলেন, সেখানে পানির চাপ একটি গাড়ির টায়ারের চাপের প্রায় ২০০ গুণ বেশি। তাই সেখানে যেতে এমন সাবমেরিন দরকার যার দেহকাঠামো অনেক পুরু।

কার্বন ফাইবার এবং টাইটানিয়াম দিয়ে তৈরি ওশেনগেটে সাবমেরিনের কাঠামো এমনভাবে ডিজাইন করা হয়েছে, যা চার হাজার মিটার গভীরতায় টিকে থাকতে সক্ষম।

নিচের স্রোত

সমুদ্রের উপরিভাগের স্রোতের তাণ্ডব সম্পর্কে আমরা সকলেই পরিচিত। পৃষ্ঠের মতো এতটা শক্তিশালী না হলেও গভীর সমুদ্রেও স্রোত আছে। এ স্রোতও প্রচুর পানি প্রবাহিত করতে পারে।

এছাড়া সমুদ্রের এ অঞ্চলে বেন্থিক ঝড় নামক পরিচিত একটি ঝড় দেখা যায় — এ ঘটনা অবশ্য খুবই বিরল। এ ঝড় এমন স্রোত তৈরিতে সক্ষম যা তলদেশে থাকা বস্তুকে জায়গা থেকে সরিয়ে দিতে পারে।

সম্প্রতি উচ্চ রেজ্যলুশন স্ক্যানিং প্রক্রিয়ায় টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ স্ক্যান করার জন্য একটি অভিযানের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন গভীর সামুদ্রিক প্রত্নতাত্ত্বিক গেরহার্ড সেফার্ট। তিনি বলেন, ওই অঞ্চলের স্রোত সাবমেরিনের জন্য কোনো ঝুঁকি তৈরি করবে তা তিনি বিশ্বাস করেন না। 

সেফার্ট বলেন, এসব স্রোত নিখুঁত ম্যাপিংয়ের জন্য সমস্যা তৈরি করে তবে গভীর সমুদ্রের জলযানের জন্য হুমকি তৈরি করার মতো ততটা শক্তিশালী নয়।

ধ্বংসাবশেষ নিজেই

সমুদ্রের তলদেশে ১০০ বছরের বেশি সময় পরে, টাইটানিক ধীরে ধীরে আরও ক্ষয় হচ্ছে। জাহাজের দুটি প্রধান অংশ সমুদ্রের তলদেশে ধাক্কা খাওয়ার পরই বড় অংশগুলো বিকৃত হয়ে যায়।

সময়ের সাথে সাথে, লোহা নষ্ট করা ব্যাকটেরিয়া ধ্বংসাবশেষকে দ্রুত নষ্ট করছে। বিজ্ঞানীরা অনুমান করছেন, জাহাজের সামনের অংশের চেয়ে পেছনের অংশ দ্রুত নষ্ট হচ্ছে।

সেফার্ট বলেন, প্রধানত ক্ষয়ের কারণে প্রতি বছর একটু একটু করে ধসের পড়ছে অবশিষ্ট অংশগুলো। কিন্তু যতক্ষণ আপনি নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখবেন ততক্ষণ কোনও ক্ষতির আশঙ্কা নেই।

প্রবাহিত পলি

সমুদ্রের তলদেশে হঠাৎ পলির প্রবাহ অতীতে সমুদ্রের তলদেশে মানবসৃষ্ট বস্তু নষ্ট করেছে তার প্রমাণ আছে। এমনকি সেগুলো সরিয়ে নিয়ে গেছে জায়গা থেকে।

পলি প্রবাহের সবচেয়ে বড় ঘটনা ঘটে ১৯২৯ সালে। সে বছর ভূমিকম্পের মতো ঘটনার কারণে আটলান্টিকের তলদেশ দিয়ে নেওয়া ক্যাবল বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

টাইটান সাবমেরিন নিখোঁজ হওয়ার সাথে এই ধরনের ঘটনা ঘটার কোনো ইঙ্গিত নেই। তবে নিখোঁজের ঘটনা অবশ্যই নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে।

গবেষকেরা জানান, টাইটানিক ধ্বংসাবশেষের চারপাশের তলদেশে সুদূর অতীতে বড় ধরনের ভূমিধসের চিহ্ন পাওয়া গেছে।

নিউফাউন্ডল্যান্ড থেকে কন্টিনেন্টাল স্লোপে (সমুদ্রের নির্দিষ্ট গভীরতা) বিপুল পলির স্তরকে বিজ্ঞানীরা 'ইন্সট্যাবিলিটি করিডর' বলে অভিহিত করেছেন। ধারণা করা হয় এমন ধ্বংসাত্মক ঘটনা কয়েক হাজার বছর আগে ঘটেছিল। তখন ১০০ মিটার পুরু পলির স্তর তৈরি হয়েছিল।

টাইটানিকের চারপাশে সমুদ্র তল নিয়ে দীর্ঘ সময় অধ্যয়ন করা কানাডার সামুদ্রিক ভূতত্ত্ব গবেষণা বিজ্ঞানী ডেভিড পাইপার এ ধরনের ঘটনাকে ভিসুভিয়াস বা মাউন্ট ফুজির অগ্ন্যুৎপাতের সাথে তুলনা করেন । অর্থাৎ প্রতি দশ হাজার থেকে কয়েক হাজার বছরে এমন ঘটনা ঘটে।

তবে ঝড়ের কারণে কন্টিনেন্টল স্লোপে পলি ও পানি প্রবাহিত হতে পারে। পাইপার বলেন, প্রতি ৫০০ বছরে এমন কিছু ঘটে। তবে এমন পলি প্রবাহ টাইটানিকের ধ্বংসস্তুপ পর্যন্ত পৌঁছাবে না।

সেফার্ট এবং পাইপার দুজনই টাইটান নিখোঁজ হওয়ার ক্ষেত্রে এই ধরনের ঘটনা ভূমিকা রেখেছে এমন সম্ভাবনা কম বলে মন্তব্য করেছেন।

ধ্বংসাবশেষের চারপাশে আরও ভূতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে যেগুলো এখনো অন্বেষণ করা বাকি। ফরাসি নৌবাহিনীর সাবেক ডাইভার পল-হেনরি নারজিওলেট তার ১৯৯৬ সালের অভিযানে সোনারে একটি রহস্যময় আলো (ব্লিপ) দেখতে পান। পরে দেখা যায় সেটা একটি পাথুরে প্রাচীর।

নিখোঁজ সাবমেরিনের অনুসন্ধান অব্যাহত থাকলেও, সেখানের যাত্রী কিংবা ক্রুর কপালে কী ঘটেছে সে বিষয়ে খুব কমই অনুমান করা যাচ্ছে। তবে এমন একটি চ্যালেঞ্জিং এবং অপ্রত্যাশিত পরিবেশে, টাইটানিকের ধ্বংসাবশেষ পরিদর্শনের ঝুঁকিগুলো এখনো ১৯৮৬ সালের মতো প্রাসঙ্গিক। সে বছর প্রথমবারের মতো ডুবে যাওয়া টাইটানিকে চোখ রাখে মানুষ।

সূত্র : বিবিসি, টিবিএস

বিডি প্রতিদিন/জুনাইদ আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
সিরিয়ায় সহিংসতায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭১৮
সিরিয়ায় সহিংসতায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭১৮
ইরানে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তিন ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ইরানে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তিন ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির
২০১৬ সালের নির্বাচনে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে ওবামার বিচার দাবি তুলসির
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
আমার কিছু হলে সেনাপ্রধান আসিম মুনির দায়ী থাকবেন: ইমরান খান
যুক্তরাজ্যে জেনেটিক রোগ থেকে মুক্তি দিতে তিনজনের ডিএনএ ব্যবহার
যুক্তরাজ্যে জেনেটিক রোগ থেকে মুক্তি দিতে তিনজনের ডিএনএ ব্যবহার
রুপার্ট মারডক ও ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের মামলা
রুপার্ট মারডক ও ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের মামলা
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
‘বেশি শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করলে দ্রুতই ভেঙে পড়বে ব্রিকস’
‘বেশি শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করলে দ্রুতই ভেঙে পড়বে ব্রিকস’
শিরাজনিত শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন ট্রাম্প
শিরাজনিত শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন ট্রাম্প
মেক্সিকো সীমান্তে নতুন দেয়ালের অনুমোদন, তোপের মুখে ট্রাম্প
মেক্সিকো সীমান্তে নতুন দেয়ালের অনুমোদন, তোপের মুখে ট্রাম্প
ভারতীয় এয়ারলাইনসের ওপর নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় এয়ারলাইনসের ওপর নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়ালো পাকিস্তান
সর্বশেষ খবর
কুয়েতে ফল উৎসব
কুয়েতে ফল উৎসব

৪ মিনিট আগে | পরবাস

বাঞ্ছারামপুরে প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
বাঞ্ছারামপুরে প্রবাসীর স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’
‌‘একটা লড়াই হয়েছে ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে, আরেকটা লড়াই হবে দুর্নীতির বিরুদ্ধে’

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঝালকাঠিতে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের স্মরণ
ঝালকাঠিতে জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের স্মরণ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় শহীদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
কুষ্টিয়ায় শহীদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের উদ্বোধন
কুড়িগ্রামে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি ও জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের উদ্বোধন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুর জুলাই শহীদদের কবরের পাশে বৃক্ষরোপণ
চাঁদপুর জুলাই শহীদদের কবরের পাশে বৃক্ষরোপণ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কসবায় শহীদ জুবায়ের ওমর স্মরণে বৃক্ষরোপণ
কসবায় শহীদ জুবায়ের ওমর স্মরণে বৃক্ষরোপণ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ
লক্ষ্মীপুরে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানুষ আর আওয়ামী কায়দায় হত্যা, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি প্রশ্রয় দিবে না: জাগপা
মানুষ আর আওয়ামী কায়দায় হত্যা, ধর্ষণ, চাঁদাবাজি প্রশ্রয় দিবে না: জাগপা

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালের কাজের অগ্রগতি ৯৯.১৮ শতাংশ
শাহজালালের তৃতীয় টার্মিনালের কাজের অগ্রগতি ৯৯.১৮ শতাংশ

২৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

কোম্পানীগঞ্জে বিএনপির বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ
কোম্পানীগঞ্জে বিএনপির বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ সমাবেশ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে মানুষ
শেরপুরে বেহাল সড়ক, দুর্ভোগে মানুষ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা
ধাতব চেইন পরে এমআরআই কক্ষে, অতঃপর ভয়াবহ দুর্ঘটনা

৪৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাজীপুরে গাড়িচাপায় নিহত ১
গাজীপুরে গাড়িচাপায় নিহত ১

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে দোকানি গ্রেফতার
ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে দোকানি গ্রেফতার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাজারে যথাযথ তদারকি ব্যবস্থা এখনো অনুপস্থিত
বাজারে যথাযথ তদারকি ব্যবস্থা এখনো অনুপস্থিত

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

শহীদদের স্মরণে গাছ রোপণ ও দোয়া মাহফিল
শহীদদের স্মরণে গাছ রোপণ ও দোয়া মাহফিল

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ ও স্মৃতিফলক
জুলাই শহীদদের স্মরণে বৃক্ষরোপণ ও স্মৃতিফলক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের সর্বোচ্চ ৪০ শতাংশ বৃত্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক
আফতাবনগর-বনশ্রী সংযোগে নির্মাণ হবে দুই সেতু : ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রমিকদের কালো তালিকাভুক্ত করার অধিকার মালিকদের নেই : শ্রম উপদেষ্টা
শ্রমিকদের কালো তালিকাভুক্ত করার অধিকার মালিকদের নেই : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের ভার্চুয়াল ছবি তৈরি করুন মেটার ‘ইমাজিন মি’ দিয়ে
নিজের ভার্চুয়াল ছবি তৈরি করুন মেটার ‘ইমাজিন মি’ দিয়ে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৩৫৬ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৩৫৬ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় সহিংসতায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭১৮
সিরিয়ায় সহিংসতায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭১৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তিন ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
ইরানে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে তিন ধর্ষকের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একজনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করা হবে : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে
শুটিংয়ে আহত শাহরুখ, নেওয়া হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
গোপালগঞ্জের মরদেহগুলো প্রয়োজনে কবর থেকে তুলে ময়নাতদন্ত : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির
বক্তব্য দিতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াতের সমাবেশ চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান
নৈতিক শিক্ষা ও ভালো মানুষ হলেই দেশ উপকৃত হবে: সেনাপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল
বিলম্ব না করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন, অন্তর্বর্তী সরকারকে ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা
ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম
পাল্টে যেতে পারে পেনাল্টির নিয়ম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার
৬০ লাখ টাকার সিগারেট ও মোবাইল সেট উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো
কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে