শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৭, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫

জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার উদ্দেশে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া প্রশ্ন করেছিলেন, আপনি আসার ১৩ দিন পর জিয়া মারা গেছেন কেন? আপনি বোরকা পরে বর্ডার পাড়ি দিচ্ছিলেন কেন? তবে কি আপনার মনে কোনো ভয় ছিল? ২০১৪ সালের ২২ জুন বেগম খালেদা জিয়া জয়পুরহাটের রামদেও সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে জনসভায় এ প্রশ্ন করেছিলেন। আগামীকাল শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী। প্রশ্ন হচ্ছে-প্রেসিডেন্ট জিয়ার কেন এমন নৃশংস অকালমৃত্যু হলো? দেশিবিদেশি কোন পক্ষের শক্ত প্রতিপক্ষ ছিলেন তিনি? তাঁকে হত্যার পেছনে কার অদৃশ্য হাত ছিল? অনেক দিন ধরে এ প্রশ্নগুলো নানান মহলে ঘুরপাক খাচ্ছে। কিন্তু পরিষ্কার হচ্ছে না। বেগম খালেদা জিয়া একটি শক্ত প্রশ্ন করেছেন। কিন্তু বিস্ময়কর যে, জিয়া ও খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক দল বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে এ প্রশ্নটি এখনো কোনো ধরনের বোধোদয় তৈরি করতে পারেনি।

অনেক বছর পর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি এবার জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী স্বাধীনভাবে পালন করবে। চন্দ্রিমা উদ্যানের সমাধিটি গুঁড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিগত সরকার কয়েকবার উদ্যোগ নিয়েছিল। বেশ কয়েকবার জিয়ার সমাধিতে যাওয়ার বেইলি ব্রিজটি তুলে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে। সমাধিতে জিয়ার লাশ আছে কি নেই, সে প্রশ্নও নিষ্ঠুরভাবে তুলেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী, পতিত সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা। বিএনপির ওপর গত ১৬ বছর ভয়াবহ ধকল গেছে। জাতীয়তাবাদী শক্তির একমাত্র ঠিকানা বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া মৃত্যুর মুখ থেকে সুস্থ হয়ে ফিরে এসেছেন। সবকিছু ঠিক থাকলে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও খুব শিগগিরই দেশে ফিরবেন। সংস্কার, নির্বাচনসহ বিভিন্ন ইস্যুতে বর্তমান সময়টা বিএনপির জন্য যথেষ্ট অনুকূল নয়। তার পরও জয়পুরহাটের রামদেও স্কুল মাঠে বেগম জিয়া যে প্রশ্নটি করেছিলেন, সে প্রশ্নের উত্তর খোঁজার জন্য দলের নেতা-কর্মীদের এখনই সোচ্চার হওয়ার শ্রেষ্ঠ সময়। শেখ মুজিব হত্যার বিচার যদি ৩৫ বছর পর হতে পারে তাহলে জিয়া হত্যার নেপথ্যের কুশীলবদের নিয়ে যে প্রশ্ন উত্থাপিত হয়েছে, তার উত্তর খুঁজে পাওয়াও সম্ভব হবে।

মন্‌জুরুল ইসলামএকজন মানুষ যত বড় মাপের বা যত ছোটই হোন না কেন, তার মৃত্যু সত্যি অপূরণীয় ক্ষতি। মানুষের শূন্যতা কোনো কিছুতেই পূরণ করা সম্ভব নয়। বিখ্যাত মানুষের মৃত্যুর পর তার শোকবাণীতে অপূরণীয় ক্ষতি শব্দ দুটি লেখা হয়ে থাকে প্রথাগতভাবে। আজকের দিনে দাঁড়িয়ে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর কথা চিন্তা করলে অনুমান করা যায়, তাঁর শূন্যতায় দেশের কত ভয়াবহ ক্ষতি হয়েছে। তাঁর যদি স্বাভাবিক মৃত্যু হতো, তিনি যদি তাঁর স্বপগুলো পূরণ করতে পারতেন, বহুদলীয় গণতন্ত্র সুসংহত করতে পারতেন, ১৯ দফা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে পারতেন, সার্ককে যদি শক্তিশালী করতে পারতেন, তাহলে বাংলাদেশকে হয়তো আজকের বাস্তবতার মুখোমুুখি হতে হতো না। দেশে বহুদলীয় টেকসই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হলে হয়তো গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও নির্বাচনের জন্য ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে হায়ার করতে হতো না।

দেশ এখন কিছু মৌলিক সংকটে আছে। সংস্কার, নির্বাচন, ফ্যাসিস্টদের বিচার-এ তিন বিষয়ে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করছে ড. ইউনূসের সরকার। এ তিনটির সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক দলের দ্বিমত নেই। দ্বিমত শুধু অগ্রাধিকার ও সময় নিয়ে। একটি উত্তাল সময়ে দেশের দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন নোবেল লরিয়েট ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি একজন সম্মানিত মানুষ। সব রাজনৈতিক দল ও দেশবাসী তাকে সম্মান করে। কিন্তু সঙ্গীদের কজনের কারণে রাজনৈতিক দলগুলো কখনো কখনো তার প্রতি আস্থার সংকটে পড়ে যাচ্ছে। কয়েকজন সঙ্গী আছেন, যারা মনে করেন তাদের মতো জ্ঞানী, পূতপবিত্র, দক্ষ, দেশপ্রেমিক বাংলাদেশে বিরল। কয়েকজন সঙ্গী মনে করেন দেশের খারাপ মানুষগুলোই রাজনীতি করে। সে কারণে গত ৫৩ বছরে দেশে কিছু হয়নি। ৫৩ বছরে দেশে যা হয়নি তারা তা করে দেখাবেন। কেউ কেউ আবার নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব বাদ দিয়ে অন্য কাজে ব্যস্ত। আবার শোনা যাচ্ছে ড. ইউনূসের চারদিকে একটি দেয়াল তৈরি করা হয়েছে, যে দেয়ালের কারণে তিনি বাইরের আলো-বাতাস, রোদবৃষ্টি, তাপমাত্রার খবর পাচ্ছেন না। এই নানান কারণে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে রাজনীতিবিদদের দূরত্ব তৈরি হচ্ছে। দেশবাসীর যে শ্রদ্ধা ও পূজনীয় ইমেজ নিয়ে তিনি যাত্রা করেছেন সে ইমেজের পারদ কিছুটা হলেও নিচের দিকে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ইমেজের অধোযাত্রা বন্ধের একমাত্র পথ হলো দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা। নির্বাচন এবং সংস্কার সমানতালে চলতে কোনো সমস্যা নেই। তা ছাড়া এমন অনেক সংস্কার আছে যেগুলো রাজনৈতিক সরকার ছাড়া করা সম্ভবও নয়। কারণ যে কোনো সংস্কারের সঙ্গে অনেক অংশীজন জড়িত থাকে। নির্বাচিত সরকার ছাড়া ওই সব স্টেকহোল্ডারের আস্থা অর্জন দুরূহ ব্যাপার। বর্তমান সরকারের সংস্কারের যে প্রতিশ্রুতি, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা হলো অন্যতম। একটি স্মরণীয় নির্বাচন যদি এ সরকার সম্পন্ন করতে পারে তাহলে বিগত ৫৩ বছরে যা করা সম্ভব হয়নি তা হতে পারে।

সব রাজনৈতিক দলেরই একমাত্র টার্গেট রাষ্ট্রক্ষমতা। দেশে এখন নতুন-পুরান অনেক রাজনৈতিক দল। নতুন নতুন আরও অনেক দল জন্মের অপেক্ষায়। নির্বাচনের আগে কতগুলো দল নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পাবে তা এখনই বলা মুশকিল। ৫ আগস্টের আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ-বিএনপি ছিল চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দুই প্রধান দল। প্রতিদ্বন্দ্বী দুই রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে শেখ হাসিনা শত্রুতে পরিণত করেছিলেন। দেশে রাজনৈতিক শূন্যতা তৈরির এজেন্ডা নিয়ে শেখ হাসিনা ১৬ বছর দেশ শাসন করেছেন। সেই দুঃশাসনের বিচারেই তার আওয়ামী লীগ আজ নিষিদ্ধ দলে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে দেশের সবচেয়ে বেশি কর্মী-সমর্থকের দল বিএনপি। এ দলের প্রতিষ্ঠাতা মহান স্বাধীনতার ঘোষক, একজন সেক্টর কমান্ডার এবং সাবেক রাষ্ট্রপতি। এ দলের বর্তমান চেয়ারপারসন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী। একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবিতে এ দলটি বিগত ১৬ বছর রাস্তায় ছিল। জুলাই বিপ্লবেরও অন্যতম অংশীদার। সে কারণে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে জনগণের ভোটে এ দলটি ক্ষমতায় যাবে, এমন প্রত্যাশা এ দলের সব নেতা-কর্মীর থাকবে এটাই স্বাভাবিক। দেশের আরেকটি পুরোনো রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এ দলটির বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ আছে। এ অভিযোগে শেখ হাসিনার শাসনামলে আদালতের রায়ে এ দলের সিনিয়র পাঁচজন নেতাকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। দলটির আরেক নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম অভিযোগ থেকে মঙ্গলবার মুক্তি পেয়েছেন। এ দলের দুই নেতা মন্ত্রী ছিলেন। গত ১৬ বছরে এ দলটির ওপরও অত্যাচার কম হয়নি। যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও জুলাই বিপ্লবের অংশীদার হিসেবে এ দলটিও ক্ষমতার প্রত্যাশা করছে। জুলাই বিপ্লব না হলে এখনো হয়তো শেখ হাসিনার স্টিমরোলার চলত জাতির ওপর। ড. ইউনূসকে হয়তো এতদিনে জেলখানায়ই থাকতে হতো। ছোটবড় রাজনৈতিক দলের নেতারা যেভাবে এখন কথা বলছেন, তা হয়তো সম্ভব হতো না। এ বিপ্লবে প্রধানত যারা নেতৃত্ব দিয়েছেন তাদের দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির নেতাদের জনপরিচিতির বয়স নয় মাস। এর আগে তাদের তেমন কেউ চিনত না। নয় মাস সময়ের মধ্যে তারা এখন রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্টেকহোল্ডার। এ দলের নেতাদের অনেকেই সমীহ করে চলেন। কেউ সমীহ করেন ভালোবেসে। কেউ করেন ভয়ে। কেউ সমীহ করেন যাতে ফ্যাসিবাদের দোসর ট্যাগ না লাগে। কেউ সমীহ করেন মব সংস্কৃতি থেকে বাঁচার জন্য। এ দলের নেতারা বয়সে তরুণ হলেও ৫৩ বছরের রাজনৈতিক সংস্কৃতি তারা বদলাতে চান। যেহেতু তারা একটি বড় বিপ্লবে নেতৃত্ব দিয়েছেন সে কারণে আগামী নির্বাচনে তারা ক্ষমতায় যেতে চান। অন্য ইসলামি দলগুলোও ক্ষমতায় যেতে চায়। ক্ষমতায় যেতে চাওয়া বা ক্ষমতার প্রত্যাশা করা দোষের নয়। সবার চাওয়া বা প্রত্যাশা পূরণের একমাত্র পথ দ্রুত নির্বাচন। একটি সুচিন্তিত নির্বাচনি রোডম্যাপ, শান্তিপূর্ণ-অবাধ-নিরপেক্ষ সর্বকালের সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ বেছে নেবে তাদের প্রতিনিধি। রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রয়োজনীয় সব সংস্কারের অঙ্গীকার নিশ্চিত করে নির্বাচিত প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করার মধ্যেই অন্তর্বর্তী সরকারের সার্থকতা।

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি এখনো নাজুক। এমন কোনো সেক্টর নেই, যে সেক্টর নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করা যায়। আইনশৃঙ্খলার উন্নতিতে কচ্ছপগতি। পুলিশ ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে কিন্তু বারবার হোঁচট খাচ্ছে। এখনো সেনাবাহিনীর পাহারায় চলছে পুলিশি কার্যক্রম। ব্যবসাবাণিজ্যের অবস্থা খুবই খারাপ। দেশি বিনিয়োগকারীরা দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা করছেন। চারদিকে শুধু আন্দোলন আর আন্দোলন। সরকারি কর্মচারীরা কদিন সচিবালয় অবরুদ্ধ করে রাখেন। এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও আন্দোলনে। প্রাথমিক শিক্ষকরা আন্দোলনে। এমনিতেই শিক্ষার বারোটা বেজে গেছে। সরকারের উপদেষ্টারা কোনো কিছুই সামাল দিতে পারছেন না। বেসামাল এ অবস্থার মধ্যে নতুন করে শুরু হয়েছে বিভেদের রাজনীতি। শুধু রাজনীতিতে নয়, সমাজের সব ক্ষেত্রেই বিভেদ তৈরি হচ্ছে। যে লক্ষ্যে জুলাই বিপ্লব হয়েছে, সে লক্ষ্য অর্জন শুধু জুলাই সনদ নামক কাগুজে চুক্তির মধ্যে রাখলেই হবে না। দেশ নতুনভাবে গড়তে হলে সব বিভেদ ভুলে অটুট জাতীয় ঐক্য দরকার। সেই জাতীয় ঐক্যই যদি না হয়, তাহলে কোনো বিপ্লব বা সংস্কারেই দেশবাসীর মৌলিক উপকার হবে না। এত কিছুর পরও স্থায়ী কোনো পরিবর্তন না হলে, কিছুদিন পরপরই সত্যজিতের সেই হীরক রাজার দেশের মতো জনগণ সমস্বরে বলবে, রশি ধরে মারো টান, রাজা হবে খানখান।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ঘুরে দাঁড়াক ব্যাংক
ঘুরে দাঁড়াক ব্যাংক
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
জিলহজের প্রথম দশক ইবাদতের অবহেলিত বসন্তকাল
জিলহজের প্রথম দশক ইবাদতের অবহেলিত বসন্তকাল
শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক
শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক
বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ
বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ
ফের কভিড আতঙ্ক
ফের কভিড আতঙ্ক
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
মুসলমানদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
মুসলমানদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সেনাশাসন নয়, গণতন্ত্রের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনী
সেনাশাসন নয়, গণতন্ত্রের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনী
বিনিয়োগে বন্ধ্যাবস্থা
বিনিয়োগে বন্ধ্যাবস্থা
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ
তামাক, জর্দা ও ইসলামের বিধান
তামাক, জর্দা ও ইসলামের বিধান
সর্বশেষ খবর
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সময় থাকতে লিভারের যত্ন নেয়া প্রয়োজন
সময় থাকতে লিভারের যত্ন নেয়া প্রয়োজন

৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক শুরু
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক শুরু

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৭৬ হাজার ৩২৪ হজযাত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ৭৬ হাজার ৩২৪ হজযাত্রী

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক
শহীদ জিয়া : অস্থির সময়ের সুস্থির রাষ্ট্রনায়ক

৪৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে সারা দেশে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা
গভীর নিম্নচাপের প্রভাবে সারা দেশে ভারি বৃষ্টির সম্ভাবনা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবিতে গণ-অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া ব্যক্তিদের তথ্য চেয়ে গণবিজ্ঞপ্তি
শাবিতে গণ-অভ্যুত্থানের বিরুদ্ধে অবস্থান নেওয়া ব্যক্তিদের তথ্য চেয়ে গণবিজ্ঞপ্তি

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শিশুদের সুরক্ষায় খোলা জায়গায় ধূমপান নিষিদ্ধ করছে ফ্রান্স
শিশুদের সুরক্ষায় খোলা জায়গায় ধূমপান নিষিদ্ধ করছে ফ্রান্স

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হেরা ফেরি থ্রি’ : পরেশের বিষয়ে যা বললেন জনি লিভার
‘হেরা ফেরি থ্রি’ : পরেশের বিষয়ে যা বললেন জনি লিভার

৫৯ মিনিট আগে | শোবিজ

টেইটকে নিয়ে আশাবাদী তাসকিন
টেইটকে নিয়ে আশাবাদী তাসকিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ বিভাগে অতি ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা
পাঁচ বিভাগে অতি ভারী বৃষ্টির আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপ বিদায়, শৈশবের ক্লাবে শেষ অধ্যায় শুরু ডি মারিয়ার
ইউরোপ বিদায়, শৈশবের ক্লাবে শেষ অধ্যায় শুরু ডি মারিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গরুর হাট এলাকায় সান্ধ্য ব্যাংকিং চালুর নির্দেশ
গরুর হাট এলাকায় সান্ধ্য ব্যাংকিং চালুর নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সেঞ্চুরি ছাড়াই ৪০০, ২৩৮ রানে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে উড়িয়ে দিল ইংল্যান্ড
সেঞ্চুরি ছাড়াই ৪০০, ২৩৮ রানে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে উড়িয়ে দিল ইংল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় দমকা হাওয়ার সঙ্গে বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় দমকা হাওয়ার সঙ্গে বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার মতো বাংলাদেশেও আইসিসি পদক্ষেপ নেবে: ফারুক
শ্রীলঙ্কার মতো বাংলাদেশেও আইসিসি পদক্ষেপ নেবে: ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঞ্জাবকে হারিয়ে আইপিএল ফাইনালে কোহলির বেঙ্গালুরু
পাঞ্জাবকে হারিয়ে আইপিএল ফাইনালে কোহলির বেঙ্গালুরু

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭০
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৭০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকাল ৯টার মধ্যে ১৩ জেলায় ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস
সকাল ৯টার মধ্যে ১৩ জেলায় ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্য সংকট সেন্টমার্টিনে, লোকালয় প্লাবিত
খাদ্য সংকট সেন্টমার্টিনে, লোকালয় প্লাবিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গভীর নিম্নচাপ, প্লাবিত ১০ জেলা
গভীর নিম্নচাপ, প্লাবিত ১০ জেলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : আজ বিক্রি হবে ৯ জুনের টিকিট
ট্রেনে ফিরতি যাত্রা : আজ বিক্রি হবে ৯ জুনের টিকিট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বজনের লাশ দেখে ফেরার পথে সড়কে ঝরল শিশুসহ ৩ প্রাণ
স্বজনের লাশ দেখে ফেরার পথে সড়কে ঝরল শিশুসহ ৩ প্রাণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জোড়া লাগানো যমজ শিশুর সফল অস্ত্রোপচার
চট্টগ্রামে জোড়া লাগানো যমজ শিশুর সফল অস্ত্রোপচার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বরিশাল জেলায় ৬৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন
বরিশাল জেলায় ৬৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ছাত্রদলের কমিটি গঠন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জলাবদ্ধতা নিরসনে জরুরি কন্ট্রোলরুম স্থাপন করেছে ডিএনসিসি
জলাবদ্ধতা নিরসনে জরুরি কন্ট্রোলরুম স্থাপন করেছে ডিএনসিসি

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইশরাকের গাড়িবহরে হামলার মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গিয়াস রিমান্ডে
ইশরাকের গাড়িবহরে হামলার মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গিয়াস রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লক্ষ্মীপুরে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন-ফেরি চলাচল বন্ধ
লক্ষ্মীপুরে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন-ফেরি চলাচল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘৯৯৯’-এ ফোনের পর ঢাকা থেকে অপহৃত নারী নরসিংদীতে উদ্ধার
‘৯৯৯’-এ ফোনের পর ঢাকা থেকে অপহৃত নারী নরসিংদীতে উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে দুস্থদের মাঝে জাসাসের খাবার বিতরণ
জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে দুস্থদের মাঝে জাসাসের খাবার বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নতুন নোটের ছবি প্রকাশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক, বাজারে আসছে কবে?
নতুন নোটের ছবি প্রকাশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক, বাজারে আসছে কবে?

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের ‘রাফাল ভূপাতিত’ নিয়ে যা জানাল ফ্রান্স
ভারতের ‘রাফাল ভূপাতিত’ নিয়ে যা জানাল ফ্রান্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা বলেছেন আমাকে ‘কন্টিনিউ’ করাতে চান না: ফারুক আহমেদ
উপদেষ্টা বলেছেন আমাকে ‘কন্টিনিউ’ করাতে চান না: ফারুক আহমেদ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ব্যাংকে ‘আয়নাবাজি’: ১২ বছর পর ধরা নকল ‘আনসারী’
বাংলাদেশ ব্যাংকে ‘আয়নাবাজি’: ১২ বছর পর ধরা নকল ‘আনসারী’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইশরাকের শপথ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন : আপিল বিভাগ
ইশরাকের শপথ নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচন কমিশন : আপিল বিভাগ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতাকর্মীদের প্রতি জামায়াত আমিরের জরুরি বার্তা
নেতাকর্মীদের প্রতি জামায়াত আমিরের জরুরি বার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে ভয় থেকে ইরানে হামলা না চালাতে ট্রাম্পকে অনুরোধ জানায় সৌদি-কাতার-আমিরাত
যে ভয় থেকে ইরানে হামলা না চালাতে ট্রাম্পকে অনুরোধ জানায় সৌদি-কাতার-আমিরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপকূল অতিক্রম করছে গভীর নিম্নচাপ, জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
উপকূল অতিক্রম করছে গভীর নিম্নচাপ, জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটির সম্পত্তি পুরোটাই দান করেছেন জ্যাকি চ্যান, ছেলেকেও দেননি কিছু?
৪ হাজার কোটির সম্পত্তি পুরোটাই দান করেছেন জ্যাকি চ্যান, ছেলেকেও দেননি কিছু?

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে তলিয়ে গেছে সুন্দরবন, মৃত হরিণ উদ্ধার
৬ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাসে তলিয়ে গেছে সুন্দরবন, মৃত হরিণ উদ্ধার

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে হামলার পরিকল্পনা, নেতানিয়াহুকে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
ইরানে হামলার পরিকল্পনা, নেতানিয়াহুকে ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিবির সভাপতি ফারুকের মনোনয়ন বাতিল করল ক্রীড়া পরিষদ
বিসিবির সভাপতি ফারুকের মনোনয়ন বাতিল করল ক্রীড়া পরিষদ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবিরাজকে হত্যার পর ১০ টুকরো, দেবর-ভাবীর ফাঁসির আদেশ
কবিরাজকে হত্যার পর ১০ টুকরো, দেবর-ভাবীর ফাঁসির আদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি
রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সামনে ভয়ংকর দুঃস্বপ্ন, হুথির হুঁশিয়ারি
ইসরায়েলের সামনে ভয়ংকর দুঃস্বপ্ন, হুথির হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিজের স্ত্রীকে সিঁদুর দিচ্ছেন না কেন’, মোদিকে খোঁচা মমতার
‘নিজের স্ত্রীকে সিঁদুর দিচ্ছেন না কেন’, মোদিকে খোঁচা মমতার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল প্লে-অফে থাকছেন না যেসব বিদেশি ক্রিকেটার
আইপিএল প্লে-অফে থাকছেন না যেসব বিদেশি ক্রিকেটার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চলমান ঝড়-বৃষ্টি কি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে? কেমন যাবে আগামী কয়েকদিনের আবহাওয়া
চলমান ঝড়-বৃষ্টি কি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নেবে? কেমন যাবে আগামী কয়েকদিনের আবহাওয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জি এম কাদেরের বাসায় হামলা-অগ্নিসংযোগ
জি এম কাদেরের বাসায় হামলা-অগ্নিসংযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথম কোয়ালিফায়ারে আজ পাঞ্জাব বনাম বেঙ্গালুরু, জিতলেই ফাইনাল
প্রথম কোয়ালিফায়ারে আজ পাঞ্জাব বনাম বেঙ্গালুরু, জিতলেই ফাইনাল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজারে কুপিয়ে ব্যাগ ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৩
মগবাজারে কুপিয়ে ব্যাগ ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেফতার ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক পুলিশ সুপার শফিকুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবেক পুলিশ সুপার শফিকুলের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিআইজি সাইফুল ইসলাম সাময়িক বরখাস্ত
ডিআইজি সাইফুল ইসলাম সাময়িক বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই বাংলাদেশকে গণতন্ত্রে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত দেখতে পাবো: খালেদা জিয়া
শিগগিরই বাংলাদেশকে গণতন্ত্রে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত দেখতে পাবো: খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশের ১১ জেলায় বন্যার শঙ্কা, সতর্কতা জারি
দেশের ১১ জেলায় বন্যার শঙ্কা, সতর্কতা জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রত্যাখ্যাত হয়ে প্রেমিকার বাড়িতে গ্রেনেড ছুঁড়তে গিয়ে মারা গেলেন প্রেমিক নিজেই!
প্রত্যাখ্যাত হয়ে প্রেমিকার বাড়িতে গ্রেনেড ছুঁড়তে গিয়ে মারা গেলেন প্রেমিক নিজেই!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আমিরাতে দুই বিদেশি ব্যাংকের শাখাকে ১৮.১ মিলিয়ন দিরহাম জরিমানা
আমিরাতে দুই বিদেশি ব্যাংকের শাখাকে ১৮.১ মিলিয়ন দিরহাম জরিমানা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে ১০ লাখ মার্কিন ডলারের লটারি জিতলেন প্রবাসী
আমিরাতে ১০ লাখ মার্কিন ডলারের লটারি জিতলেন প্রবাসী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে জবির অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আনোয়ারা বেগম
কারাগারে জবির অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আনোয়ারা বেগম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএসএফের পুশইন ব্যর্থ: ১৭ ঘণ্টা পর ৫৭ ভারতীয়কে ফিরিয়ে নিল ভারত
বিএসএফের পুশইন ব্যর্থ: ১৭ ঘণ্টা পর ৫৭ ভারতীয়কে ফিরিয়ে নিল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কী হবে ইশরাকের শপথের
কী হবে ইশরাকের শপথের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের বন্যার মহাবিপদে মানুষ
ফের বন্যার মহাবিপদে মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

লাখ কোটি টাকার ঋণ কোথায় গেল
লাখ কোটি টাকার ঋণ কোথায় গেল

পেছনের পৃষ্ঠা

কোরবানির ঈদ সামনে বিক্রি নেই মসলার
কোরবানির ঈদ সামনে বিক্রি নেই মসলার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে বাড়িতে জন্ম কমলের
যে বাড়িতে জন্ম কমলের

বিশেষ আয়োজন

এবার লাগবে কোটি পশু
এবার লাগবে কোটি পশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজুস নেতা গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
বাজুস নেতা গ্রেপ্তার ও রিমান্ডে ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে প্রকাশ করা হবে জাতীয় সনদ
জুলাইয়ে প্রকাশ করা হবে জাতীয় সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যার পরের বাংলাদেশ
গণমাধ্যমে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান হত্যার পরের বাংলাদেশ

বিশেষ আয়োজন

সিলেটে সীমান্তজুড়ে সতর্কতা তবু থামছে না পুশইন
সিলেটে সীমান্তজুড়ে সতর্কতা তবু থামছে না পুশইন

নগর জীবন

দূরদৃষ্টির রাষ্ট্রনায়ক
দূরদৃষ্টির রাষ্ট্রনায়ক

বিশেষ আয়োজন

পদে পদে গণতন্ত্রের যাত্রা বাধাগ্রস্ত : খালেদা জিয়া
পদে পদে গণতন্ত্রের যাত্রা বাধাগ্রস্ত : খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?
সরকারকে কে দিল সংস্কারের দায়িত্ব?

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিরক্ষীরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত
শান্তিরক্ষীরা চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চায় ভারত
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চায় ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদেরের বাড়িতে হামলা আগুন
জি এম কাদেরের বাড়িতে হামলা আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি
রাজপথই বেছে নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

৪৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়েও মিলল লাশ
৪৬ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়েও মিলল লাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমিত আয়ের আড়ালে সম্পদের পাহাড়
সীমিত আয়ের আড়ালে সম্পদের পাহাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

এভারেস্ট জয় তরুণ প্রজন্মকে উৎসর্গ করলেন শাকিল
এভারেস্ট জয় তরুণ প্রজন্মকে উৎসর্গ করলেন শাকিল

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় : ড. ইউনূস
শুধু একটি দল ডিসেম্বরে নির্বাচন চায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের কোনো ছাড় নয়
দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গকারীদের কোনো ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ
বিঘ্নসংকুল জাতীয় ঐক্যের পথ

সম্পাদকীয়

দ্রুত নির্বাচন কোনো দলের নয়, জনদাবি
দ্রুত নির্বাচন কোনো দলের নয়, জনদাবি

নগর জীবন

কভিডের পর সবচেয়ে কঠিন সময়ের বাজেট
কভিডের পর সবচেয়ে কঠিন সময়ের বাজেট

পেছনের পৃষ্ঠা

মিছিল-স্লোগানেও থামানো যায়নি ফাঁসি, থানায় জিডি
মিছিল-স্লোগানেও থামানো যায়নি ফাঁসি, থানায় জিডি

শোবিজ

স্কুল ক্যাম্পাসে ময়লার ভাগাড়!
স্কুল ক্যাম্পাসে ময়লার ভাগাড়!

দেশগ্রাম

মগবাজারে সেই ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪
মগবাজারে সেই ছিনতাইয়ের ঘটনায় গ্রেপ্তার ৪

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্ত্র রাখার লাইসেন্স পাচ্ছেন আসামের বাসিন্দারা
অস্ত্র রাখার লাইসেন্স পাচ্ছেন আসামের বাসিন্দারা

পেছনের পৃষ্ঠা