শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৭, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫

জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার উদ্দেশে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া প্রশ্ন করেছিলেন, আপনি আসার ১৩ দিন পর জিয়া মারা গেছেন কেন? আপনি বোরকা পরে বর্ডার পাড়ি দিচ্ছিলেন কেন? তবে কি আপনার মনে কোনো ভয় ছিল? ২০১৪ সালের ২২ জুন বেগম খালেদা জিয়া জয়পুরহাটের রামদেও সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে জনসভায় এ প্রশ্ন করেছিলেন। আগামীকাল শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী। প্রশ্ন হচ্ছে-প্রেসিডেন্ট জিয়ার কেন এমন নৃশংস অকালমৃত্যু হলো? দেশিবিদেশি কোন পক্ষের শক্ত প্রতিপক্ষ ছিলেন তিনি? তাঁকে হত্যার পেছনে কার অদৃশ্য হাত ছিল? অনেক দিন ধরে এ প্রশ্নগুলো নানান মহলে ঘুরপাক খাচ্ছে। কিন্তু পরিষ্কার হচ্ছে না। বেগম খালেদা জিয়া একটি শক্ত প্রশ্ন করেছেন। কিন্তু বিস্ময়কর যে, জিয়া ও খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক দল বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে এ প্রশ্নটি এখনো কোনো ধরনের বোধোদয় তৈরি করতে পারেনি।

অনেক বছর পর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি এবার জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী স্বাধীনভাবে পালন করবে। চন্দ্রিমা উদ্যানের সমাধিটি গুঁড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিগত সরকার কয়েকবার উদ্যোগ নিয়েছিল। বেশ কয়েকবার জিয়ার সমাধিতে যাওয়ার বেইলি ব্রিজটি তুলে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে। সমাধিতে জিয়ার লাশ আছে কি নেই, সে প্রশ্নও নিষ্ঠুরভাবে তুলেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী, পতিত সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা। বিএনপির ওপর গত ১৬ বছর ভয়াবহ ধকল গেছে। জাতীয়তাবাদী শক্তির একমাত্র ঠিকানা বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া মৃত্যুর মুখ থেকে সুস্থ হয়ে ফিরে এসেছেন। সবকিছু ঠিক থাকলে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও খুব শিগগিরই দেশে ফিরবেন। সংস্কার, নির্বাচনসহ বিভিন্ন ইস্যুতে বর্তমান সময়টা বিএনপির জন্য যথেষ্ট অনুকূল নয়। তার পরও জয়পুরহাটের রামদেও স্কুল মাঠে বেগম জিয়া যে প্রশ্নটি করেছিলেন, সে প্রশ্নের উত্তর খোঁজার জন্য দলের নেতা-কর্মীদের এখনই সোচ্চার হওয়ার শ্রেষ্ঠ সময়। শেখ মুজিব হত্যার বিচার যদি ৩৫ বছর পর হতে পারে তাহলে জিয়া হত্যার নেপথ্যের কুশীলবদের নিয়ে যে প্রশ্ন উত্থাপিত হয়েছে, তার উত্তর খুঁজে পাওয়াও সম্ভব হবে।

মন্‌জুরুল ইসলামএকজন মানুষ যত বড় মাপের বা যত ছোটই হোন না কেন, তার মৃত্যু সত্যি অপূরণীয় ক্ষতি। মানুষের শূন্যতা কোনো কিছুতেই পূরণ করা সম্ভব নয়। বিখ্যাত মানুষের মৃত্যুর পর তার শোকবাণীতে অপূরণীয় ক্ষতি শব্দ দুটি লেখা হয়ে থাকে প্রথাগতভাবে। আজকের দিনে দাঁড়িয়ে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর কথা চিন্তা করলে অনুমান করা যায়, তাঁর শূন্যতায় দেশের কত ভয়াবহ ক্ষতি হয়েছে। তাঁর যদি স্বাভাবিক মৃত্যু হতো, তিনি যদি তাঁর স্বপগুলো পূরণ করতে পারতেন, বহুদলীয় গণতন্ত্র সুসংহত করতে পারতেন, ১৯ দফা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে পারতেন, সার্ককে যদি শক্তিশালী করতে পারতেন, তাহলে বাংলাদেশকে হয়তো আজকের বাস্তবতার মুখোমুুখি হতে হতো না। দেশে বহুদলীয় টেকসই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হলে হয়তো গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও নির্বাচনের জন্য ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে হায়ার করতে হতো না।

দেশ এখন কিছু মৌলিক সংকটে আছে। সংস্কার, নির্বাচন, ফ্যাসিস্টদের বিচার-এ তিন বিষয়ে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করছে ড. ইউনূসের সরকার। এ তিনটির সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক দলের দ্বিমত নেই। দ্বিমত শুধু অগ্রাধিকার ও সময় নিয়ে। একটি উত্তাল সময়ে দেশের দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন নোবেল লরিয়েট ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি একজন সম্মানিত মানুষ। সব রাজনৈতিক দল ও দেশবাসী তাকে সম্মান করে। কিন্তু সঙ্গীদের কজনের কারণে রাজনৈতিক দলগুলো কখনো কখনো তার প্রতি আস্থার সংকটে পড়ে যাচ্ছে। কয়েকজন সঙ্গী আছেন, যারা মনে করেন তাদের মতো জ্ঞানী, পূতপবিত্র, দক্ষ, দেশপ্রেমিক বাংলাদেশে বিরল। কয়েকজন সঙ্গী মনে করেন দেশের খারাপ মানুষগুলোই রাজনীতি করে। সে কারণে গত ৫৩ বছরে দেশে কিছু হয়নি। ৫৩ বছরে দেশে যা হয়নি তারা তা করে দেখাবেন। কেউ কেউ আবার নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব বাদ দিয়ে অন্য কাজে ব্যস্ত। আবার শোনা যাচ্ছে ড. ইউনূসের চারদিকে একটি দেয়াল তৈরি করা হয়েছে, যে দেয়ালের কারণে তিনি বাইরের আলো-বাতাস, রোদবৃষ্টি, তাপমাত্রার খবর পাচ্ছেন না। এই নানান কারণে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে রাজনীতিবিদদের দূরত্ব তৈরি হচ্ছে। দেশবাসীর যে শ্রদ্ধা ও পূজনীয় ইমেজ নিয়ে তিনি যাত্রা করেছেন সে ইমেজের পারদ কিছুটা হলেও নিচের দিকে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ইমেজের অধোযাত্রা বন্ধের একমাত্র পথ হলো দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা। নির্বাচন এবং সংস্কার সমানতালে চলতে কোনো সমস্যা নেই। তা ছাড়া এমন অনেক সংস্কার আছে যেগুলো রাজনৈতিক সরকার ছাড়া করা সম্ভবও নয়। কারণ যে কোনো সংস্কারের সঙ্গে অনেক অংশীজন জড়িত থাকে। নির্বাচিত সরকার ছাড়া ওই সব স্টেকহোল্ডারের আস্থা অর্জন দুরূহ ব্যাপার। বর্তমান সরকারের সংস্কারের যে প্রতিশ্রুতি, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা হলো অন্যতম। একটি স্মরণীয় নির্বাচন যদি এ সরকার সম্পন্ন করতে পারে তাহলে বিগত ৫৩ বছরে যা করা সম্ভব হয়নি তা হতে পারে।

সব রাজনৈতিক দলেরই একমাত্র টার্গেট রাষ্ট্রক্ষমতা। দেশে এখন নতুন-পুরান অনেক রাজনৈতিক দল। নতুন নতুন আরও অনেক দল জন্মের অপেক্ষায়। নির্বাচনের আগে কতগুলো দল নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পাবে তা এখনই বলা মুশকিল। ৫ আগস্টের আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ-বিএনপি ছিল চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দুই প্রধান দল। প্রতিদ্বন্দ্বী দুই রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে শেখ হাসিনা শত্রুতে পরিণত করেছিলেন। দেশে রাজনৈতিক শূন্যতা তৈরির এজেন্ডা নিয়ে শেখ হাসিনা ১৬ বছর দেশ শাসন করেছেন। সেই দুঃশাসনের বিচারেই তার আওয়ামী লীগ আজ নিষিদ্ধ দলে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে দেশের সবচেয়ে বেশি কর্মী-সমর্থকের দল বিএনপি। এ দলের প্রতিষ্ঠাতা মহান স্বাধীনতার ঘোষক, একজন সেক্টর কমান্ডার এবং সাবেক রাষ্ট্রপতি। এ দলের বর্তমান চেয়ারপারসন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী। একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবিতে এ দলটি বিগত ১৬ বছর রাস্তায় ছিল। জুলাই বিপ্লবেরও অন্যতম অংশীদার। সে কারণে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে জনগণের ভোটে এ দলটি ক্ষমতায় যাবে, এমন প্রত্যাশা এ দলের সব নেতা-কর্মীর থাকবে এটাই স্বাভাবিক। দেশের আরেকটি পুরোনো রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এ দলটির বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ আছে। এ অভিযোগে শেখ হাসিনার শাসনামলে আদালতের রায়ে এ দলের সিনিয়র পাঁচজন নেতাকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। দলটির আরেক নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম অভিযোগ থেকে মঙ্গলবার মুক্তি পেয়েছেন। এ দলের দুই নেতা মন্ত্রী ছিলেন। গত ১৬ বছরে এ দলটির ওপরও অত্যাচার কম হয়নি। যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও জুলাই বিপ্লবের অংশীদার হিসেবে এ দলটিও ক্ষমতার প্রত্যাশা করছে। জুলাই বিপ্লব না হলে এখনো হয়তো শেখ হাসিনার স্টিমরোলার চলত জাতির ওপর। ড. ইউনূসকে হয়তো এতদিনে জেলখানায়ই থাকতে হতো। ছোটবড় রাজনৈতিক দলের নেতারা যেভাবে এখন কথা বলছেন, তা হয়তো সম্ভব হতো না। এ বিপ্লবে প্রধানত যারা নেতৃত্ব দিয়েছেন তাদের দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির নেতাদের জনপরিচিতির বয়স নয় মাস। এর আগে তাদের তেমন কেউ চিনত না। নয় মাস সময়ের মধ্যে তারা এখন রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্টেকহোল্ডার। এ দলের নেতাদের অনেকেই সমীহ করে চলেন। কেউ সমীহ করেন ভালোবেসে। কেউ করেন ভয়ে। কেউ সমীহ করেন যাতে ফ্যাসিবাদের দোসর ট্যাগ না লাগে। কেউ সমীহ করেন মব সংস্কৃতি থেকে বাঁচার জন্য। এ দলের নেতারা বয়সে তরুণ হলেও ৫৩ বছরের রাজনৈতিক সংস্কৃতি তারা বদলাতে চান। যেহেতু তারা একটি বড় বিপ্লবে নেতৃত্ব দিয়েছেন সে কারণে আগামী নির্বাচনে তারা ক্ষমতায় যেতে চান। অন্য ইসলামি দলগুলোও ক্ষমতায় যেতে চায়। ক্ষমতায় যেতে চাওয়া বা ক্ষমতার প্রত্যাশা করা দোষের নয়। সবার চাওয়া বা প্রত্যাশা পূরণের একমাত্র পথ দ্রুত নির্বাচন। একটি সুচিন্তিত নির্বাচনি রোডম্যাপ, শান্তিপূর্ণ-অবাধ-নিরপেক্ষ সর্বকালের সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ বেছে নেবে তাদের প্রতিনিধি। রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রয়োজনীয় সব সংস্কারের অঙ্গীকার নিশ্চিত করে নির্বাচিত প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করার মধ্যেই অন্তর্বর্তী সরকারের সার্থকতা।

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি এখনো নাজুক। এমন কোনো সেক্টর নেই, যে সেক্টর নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করা যায়। আইনশৃঙ্খলার উন্নতিতে কচ্ছপগতি। পুলিশ ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে কিন্তু বারবার হোঁচট খাচ্ছে। এখনো সেনাবাহিনীর পাহারায় চলছে পুলিশি কার্যক্রম। ব্যবসাবাণিজ্যের অবস্থা খুবই খারাপ। দেশি বিনিয়োগকারীরা দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা করছেন। চারদিকে শুধু আন্দোলন আর আন্দোলন। সরকারি কর্মচারীরা কদিন সচিবালয় অবরুদ্ধ করে রাখেন। এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও আন্দোলনে। প্রাথমিক শিক্ষকরা আন্দোলনে। এমনিতেই শিক্ষার বারোটা বেজে গেছে। সরকারের উপদেষ্টারা কোনো কিছুই সামাল দিতে পারছেন না। বেসামাল এ অবস্থার মধ্যে নতুন করে শুরু হয়েছে বিভেদের রাজনীতি। শুধু রাজনীতিতে নয়, সমাজের সব ক্ষেত্রেই বিভেদ তৈরি হচ্ছে। যে লক্ষ্যে জুলাই বিপ্লব হয়েছে, সে লক্ষ্য অর্জন শুধু জুলাই সনদ নামক কাগুজে চুক্তির মধ্যে রাখলেই হবে না। দেশ নতুনভাবে গড়তে হলে সব বিভেদ ভুলে অটুট জাতীয় ঐক্য দরকার। সেই জাতীয় ঐক্যই যদি না হয়, তাহলে কোনো বিপ্লব বা সংস্কারেই দেশবাসীর মৌলিক উপকার হবে না। এত কিছুর পরও স্থায়ী কোনো পরিবর্তন না হলে, কিছুদিন পরপরই সত্যজিতের সেই হীরক রাজার দেশের মতো জনগণ সমস্বরে বলবে, রশি ধরে মারো টান, রাজা হবে খানখান।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
সর্বশেষ খবর
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩
মাদক পাচারের চেষ্টাকালে আটক ৩

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের সর্বাঙ্গীণ বিকাশে পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে হবে : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার
কলাপাড়ায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত
মোংলায় বাঘ রক্ষায় সচেতনতা সৃষ্টিতে বাঘ মহড়া ও প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ
রাজাপুরে শিক্ষকের বিরুদ্ধে শিশু শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল
এমন অবস্থা তৈরি করবেন না যাতে ফ্যাসিস্ট হাসিনা ফেরার সুযোগ পায় : ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন
দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্টকে জিজ্ঞাসাবাদে নতুন ওয়ারেন্ট চায় প্রসিকিউশন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১,৩১৬

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি
নিউইয়র্কে দিদারুলকে স্মরণ, মরণোত্তর পদোন্নতির দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
চার খাতের সক্ষমতা বাড়াতে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে নিরাপত্তা বিধিভঙ্গের ৫১ অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

কুসুমের মুগ্ধতা
কুসুমের মুগ্ধতা

শোবিজ