শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৭, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫

জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন

আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার উদ্দেশে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া প্রশ্ন করেছিলেন, আপনি আসার ১৩ দিন পর জিয়া মারা গেছেন কেন? আপনি বোরকা পরে বর্ডার পাড়ি দিচ্ছিলেন কেন? তবে কি আপনার মনে কোনো ভয় ছিল? ২০১৪ সালের ২২ জুন বেগম খালেদা জিয়া জয়পুরহাটের রামদেও সরকারি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে জনসভায় এ প্রশ্ন করেছিলেন। আগামীকাল শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবার্ষিকী। প্রশ্ন হচ্ছে-প্রেসিডেন্ট জিয়ার কেন এমন নৃশংস অকালমৃত্যু হলো? দেশিবিদেশি কোন পক্ষের শক্ত প্রতিপক্ষ ছিলেন তিনি? তাঁকে হত্যার পেছনে কার অদৃশ্য হাত ছিল? অনেক দিন ধরে এ প্রশ্নগুলো নানান মহলে ঘুরপাক খাচ্ছে। কিন্তু পরিষ্কার হচ্ছে না। বেগম খালেদা জিয়া একটি শক্ত প্রশ্ন করেছেন। কিন্তু বিস্ময়কর যে, জিয়া ও খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক দল বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে এ প্রশ্নটি এখনো কোনো ধরনের বোধোদয় তৈরি করতে পারেনি।

অনেক বছর পর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি এবার জিয়াউর রহমানের মৃত্যুবার্ষিকী স্বাধীনভাবে পালন করবে। চন্দ্রিমা উদ্যানের সমাধিটি গুঁড়িয়ে দেওয়ার জন্য বিগত সরকার কয়েকবার উদ্যোগ নিয়েছিল। বেশ কয়েকবার জিয়ার সমাধিতে যাওয়ার বেইলি ব্রিজটি তুলে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছে। সমাধিতে জিয়ার লাশ আছে কি নেই, সে প্রশ্নও নিষ্ঠুরভাবে তুলেছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী, পতিত সরকারপ্রধান শেখ হাসিনা। বিএনপির ওপর গত ১৬ বছর ভয়াবহ ধকল গেছে। জাতীয়তাবাদী শক্তির একমাত্র ঠিকানা বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া মৃত্যুর মুখ থেকে সুস্থ হয়ে ফিরে এসেছেন। সবকিছু ঠিক থাকলে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানও খুব শিগগিরই দেশে ফিরবেন। সংস্কার, নির্বাচনসহ বিভিন্ন ইস্যুতে বর্তমান সময়টা বিএনপির জন্য যথেষ্ট অনুকূল নয়। তার পরও জয়পুরহাটের রামদেও স্কুল মাঠে বেগম জিয়া যে প্রশ্নটি করেছিলেন, সে প্রশ্নের উত্তর খোঁজার জন্য দলের নেতা-কর্মীদের এখনই সোচ্চার হওয়ার শ্রেষ্ঠ সময়। শেখ মুজিব হত্যার বিচার যদি ৩৫ বছর পর হতে পারে তাহলে জিয়া হত্যার নেপথ্যের কুশীলবদের নিয়ে যে প্রশ্ন উত্থাপিত হয়েছে, তার উত্তর খুঁজে পাওয়াও সম্ভব হবে।

মন্‌জুরুল ইসলামএকজন মানুষ যত বড় মাপের বা যত ছোটই হোন না কেন, তার মৃত্যু সত্যি অপূরণীয় ক্ষতি। মানুষের শূন্যতা কোনো কিছুতেই পূরণ করা সম্ভব নয়। বিখ্যাত মানুষের মৃত্যুর পর তার শোকবাণীতে অপূরণীয় ক্ষতি শব্দ দুটি লেখা হয়ে থাকে প্রথাগতভাবে। আজকের দিনে দাঁড়িয়ে প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের মৃত্যুর কথা চিন্তা করলে অনুমান করা যায়, তাঁর শূন্যতায় দেশের কত ভয়াবহ ক্ষতি হয়েছে। তাঁর যদি স্বাভাবিক মৃত্যু হতো, তিনি যদি তাঁর স্বপগুলো পূরণ করতে পারতেন, বহুদলীয় গণতন্ত্র সুসংহত করতে পারতেন, ১৯ দফা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে পারতেন, সার্ককে যদি শক্তিশালী করতে পারতেন, তাহলে বাংলাদেশকে হয়তো আজকের বাস্তবতার মুখোমুুখি হতে হতো না। দেশে বহুদলীয় টেকসই গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হলে হয়তো গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও নির্বাচনের জন্য ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে হায়ার করতে হতো না।

দেশ এখন কিছু মৌলিক সংকটে আছে। সংস্কার, নির্বাচন, ফ্যাসিস্টদের বিচার-এ তিন বিষয়ে অগ্রাধিকার দিয়ে কাজ করছে ড. ইউনূসের সরকার। এ তিনটির সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক দলের দ্বিমত নেই। দ্বিমত শুধু অগ্রাধিকার ও সময় নিয়ে। একটি উত্তাল সময়ে দেশের দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন নোবেল লরিয়েট ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি একজন সম্মানিত মানুষ। সব রাজনৈতিক দল ও দেশবাসী তাকে সম্মান করে। কিন্তু সঙ্গীদের কজনের কারণে রাজনৈতিক দলগুলো কখনো কখনো তার প্রতি আস্থার সংকটে পড়ে যাচ্ছে। কয়েকজন সঙ্গী আছেন, যারা মনে করেন তাদের মতো জ্ঞানী, পূতপবিত্র, দক্ষ, দেশপ্রেমিক বাংলাদেশে বিরল। কয়েকজন সঙ্গী মনে করেন দেশের খারাপ মানুষগুলোই রাজনীতি করে। সে কারণে গত ৫৩ বছরে দেশে কিছু হয়নি। ৫৩ বছরে দেশে যা হয়নি তারা তা করে দেখাবেন। কেউ কেউ আবার নিজের ওপর অর্পিত দায়িত্ব বাদ দিয়ে অন্য কাজে ব্যস্ত। আবার শোনা যাচ্ছে ড. ইউনূসের চারদিকে একটি দেয়াল তৈরি করা হয়েছে, যে দেয়ালের কারণে তিনি বাইরের আলো-বাতাস, রোদবৃষ্টি, তাপমাত্রার খবর পাচ্ছেন না। এই নানান কারণে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে রাজনীতিবিদদের দূরত্ব তৈরি হচ্ছে। দেশবাসীর যে শ্রদ্ধা ও পূজনীয় ইমেজ নিয়ে তিনি যাত্রা করেছেন সে ইমেজের পারদ কিছুটা হলেও নিচের দিকে প্রবাহিত হচ্ছে। এ ইমেজের অধোযাত্রা বন্ধের একমাত্র পথ হলো দ্রুত সময়ের মধ্যে নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা। নির্বাচন এবং সংস্কার সমানতালে চলতে কোনো সমস্যা নেই। তা ছাড়া এমন অনেক সংস্কার আছে যেগুলো রাজনৈতিক সরকার ছাড়া করা সম্ভবও নয়। কারণ যে কোনো সংস্কারের সঙ্গে অনেক অংশীজন জড়িত থাকে। নির্বাচিত সরকার ছাড়া ওই সব স্টেকহোল্ডারের আস্থা অর্জন দুরূহ ব্যাপার। বর্তমান সরকারের সংস্কারের যে প্রতিশ্রুতি, সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা হলো অন্যতম। একটি স্মরণীয় নির্বাচন যদি এ সরকার সম্পন্ন করতে পারে তাহলে বিগত ৫৩ বছরে যা করা সম্ভব হয়নি তা হতে পারে।

সব রাজনৈতিক দলেরই একমাত্র টার্গেট রাষ্ট্রক্ষমতা। দেশে এখন নতুন-পুরান অনেক রাজনৈতিক দল। নতুন নতুন আরও অনেক দল জন্মের অপেক্ষায়। নির্বাচনের আগে কতগুলো দল নির্বাচন কমিশনের নিবন্ধন পাবে তা এখনই বলা মুশকিল। ৫ আগস্টের আগ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ-বিএনপি ছিল চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দুই প্রধান দল। প্রতিদ্বন্দ্বী দুই রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে শেখ হাসিনা শত্রুতে পরিণত করেছিলেন। দেশে রাজনৈতিক শূন্যতা তৈরির এজেন্ডা নিয়ে শেখ হাসিনা ১৬ বছর দেশ শাসন করেছেন। সেই দুঃশাসনের বিচারেই তার আওয়ামী লীগ আজ নিষিদ্ধ দলে পরিণত হয়েছে। বর্তমানে দেশের সবচেয়ে বেশি কর্মী-সমর্থকের দল বিএনপি। এ দলের প্রতিষ্ঠাতা মহান স্বাধীনতার ঘোষক, একজন সেক্টর কমান্ডার এবং সাবেক রাষ্ট্রপতি। এ দলের বর্তমান চেয়ারপারসন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী। একটি সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবিতে এ দলটি বিগত ১৬ বছর রাস্তায় ছিল। জুলাই বিপ্লবেরও অন্যতম অংশীদার। সে কারণে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন হলে জনগণের ভোটে এ দলটি ক্ষমতায় যাবে, এমন প্রত্যাশা এ দলের সব নেতা-কর্মীর থাকবে এটাই স্বাভাবিক। দেশের আরেকটি পুরোনো রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। এ দলটির বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ আছে। এ অভিযোগে শেখ হাসিনার শাসনামলে আদালতের রায়ে এ দলের সিনিয়র পাঁচজন নেতাকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। দলটির আরেক নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলাম অভিযোগ থেকে মঙ্গলবার মুক্তি পেয়েছেন। এ দলের দুই নেতা মন্ত্রী ছিলেন। গত ১৬ বছরে এ দলটির ওপরও অত্যাচার কম হয়নি। যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও জুলাই বিপ্লবের অংশীদার হিসেবে এ দলটিও ক্ষমতার প্রত্যাশা করছে। জুলাই বিপ্লব না হলে এখনো হয়তো শেখ হাসিনার স্টিমরোলার চলত জাতির ওপর। ড. ইউনূসকে হয়তো এতদিনে জেলখানায়ই থাকতে হতো। ছোটবড় রাজনৈতিক দলের নেতারা যেভাবে এখন কথা বলছেন, তা হয়তো সম্ভব হতো না। এ বিপ্লবে প্রধানত যারা নেতৃত্ব দিয়েছেন তাদের দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির নেতাদের জনপরিচিতির বয়স নয় মাস। এর আগে তাদের তেমন কেউ চিনত না। নয় মাস সময়ের মধ্যে তারা এখন রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ স্টেকহোল্ডার। এ দলের নেতাদের অনেকেই সমীহ করে চলেন। কেউ সমীহ করেন ভালোবেসে। কেউ করেন ভয়ে। কেউ সমীহ করেন যাতে ফ্যাসিবাদের দোসর ট্যাগ না লাগে। কেউ সমীহ করেন মব সংস্কৃতি থেকে বাঁচার জন্য। এ দলের নেতারা বয়সে তরুণ হলেও ৫৩ বছরের রাজনৈতিক সংস্কৃতি তারা বদলাতে চান। যেহেতু তারা একটি বড় বিপ্লবে নেতৃত্ব দিয়েছেন সে কারণে আগামী নির্বাচনে তারা ক্ষমতায় যেতে চান। অন্য ইসলামি দলগুলোও ক্ষমতায় যেতে চায়। ক্ষমতায় যেতে চাওয়া বা ক্ষমতার প্রত্যাশা করা দোষের নয়। সবার চাওয়া বা প্রত্যাশা পূরণের একমাত্র পথ দ্রুত নির্বাচন। একটি সুচিন্তিত নির্বাচনি রোডম্যাপ, শান্তিপূর্ণ-অবাধ-নিরপেক্ষ সর্বকালের সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণ বেছে নেবে তাদের প্রতিনিধি। রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রয়োজনীয় সব সংস্কারের অঙ্গীকার নিশ্চিত করে নির্বাচিত প্রতিনিধির কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করার মধ্যেই অন্তর্বর্তী সরকারের সার্থকতা।

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি এখনো নাজুক। এমন কোনো সেক্টর নেই, যে সেক্টর নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করা যায়। আইনশৃঙ্খলার উন্নতিতে কচ্ছপগতি। পুলিশ ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করছে কিন্তু বারবার হোঁচট খাচ্ছে। এখনো সেনাবাহিনীর পাহারায় চলছে পুলিশি কার্যক্রম। ব্যবসাবাণিজ্যের অবস্থা খুবই খারাপ। দেশি বিনিয়োগকারীরা দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা করছেন। চারদিকে শুধু আন্দোলন আর আন্দোলন। সরকারি কর্মচারীরা কদিন সচিবালয় অবরুদ্ধ করে রাখেন। এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও আন্দোলনে। প্রাথমিক শিক্ষকরা আন্দোলনে। এমনিতেই শিক্ষার বারোটা বেজে গেছে। সরকারের উপদেষ্টারা কোনো কিছুই সামাল দিতে পারছেন না। বেসামাল এ অবস্থার মধ্যে নতুন করে শুরু হয়েছে বিভেদের রাজনীতি। শুধু রাজনীতিতে নয়, সমাজের সব ক্ষেত্রেই বিভেদ তৈরি হচ্ছে। যে লক্ষ্যে জুলাই বিপ্লব হয়েছে, সে লক্ষ্য অর্জন শুধু জুলাই সনদ নামক কাগুজে চুক্তির মধ্যে রাখলেই হবে না। দেশ নতুনভাবে গড়তে হলে সব বিভেদ ভুলে অটুট জাতীয় ঐক্য দরকার। সেই জাতীয় ঐক্যই যদি না হয়, তাহলে কোনো বিপ্লব বা সংস্কারেই দেশবাসীর মৌলিক উপকার হবে না। এত কিছুর পরও স্থায়ী কোনো পরিবর্তন না হলে, কিছুদিন পরপরই সত্যজিতের সেই হীরক রাজার দেশের মতো জনগণ সমস্বরে বলবে, রশি ধরে মারো টান, রাজা হবে খানখান।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
কুসিক : নামেই তালপুকুর...
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
জুলুমের সমাপ্তিই ইনসাফের পথ তৈরি করে
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
স্বাভাবিক মৃত্যুর নিশ্চয়তা চাই
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
বস্ত্র খাত হুমকিতে
বস্ত্র খাত হুমকিতে
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
সর্বশেষ খবর
পঞ্চগড়ে বিএনপির মৌন মিছিল
পঞ্চগড়ে বিএনপির মৌন মিছিল

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ
ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

লালমনিরহাটে অস্ত্র উদ্ধার, আটক ৫
লালমনিরহাটে অস্ত্র উদ্ধার, আটক ৫

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুরে অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ
মেহেরপুরে অবহেলায় রোগীর মৃত্যুর অভিযোগ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় মুক্ত দিবস পালন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় মুক্ত দিবস পালন

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পাবনার গ্রামে রাস্তা সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন
পাবনার গ্রামে রাস্তা সংস্কারের দাবিতে মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে দিনাজপুরে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে দিনাজপুরে প্রতীকী ম্যারাথন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন
নবীনগরে কৃষক দলের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দিনাজপুরে নিষিদ্ধ জালে বিপন্ন দেশীয় প্রজাতির মাছ
দিনাজপুরে নিষিদ্ধ জালে বিপন্ন দেশীয় প্রজাতির মাছ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মেহেরপুরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাপ্তাই হ্রদের উন্নয়নে দুই উপদেষ্টার মতবিনিময়
কাপ্তাই হ্রদের উন্নয়নে দুই উপদেষ্টার মতবিনিময়

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ইবি শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, রহস্যজনক মনে করছেন স্বজন-সহপাঠীরা
ইবি শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার, রহস্যজনক মনে করছেন স্বজন-সহপাঠীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফরিদপুরে বিএনপির মৌন মিছিল
ফরিদপুরে বিএনপির মৌন মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে বন্যায় ভয়াবহ পরিস্থিতি, ২৪ ঘণ্টায় ৬৩ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে বন্যায় ভয়াবহ পরিস্থিতি, ২৪ ঘণ্টায় ৬৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুনামগঞ্জে পানিতে ডুবে ৩ জনের মৃত্যু
সুনামগঞ্জে পানিতে ডুবে ৩ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জকে ঐক্যবদ্ধ করতে ফের মাঠে সেলিম প্রধান
রূপগঞ্জকে ঐক্যবদ্ধ করতে ফের মাঠে সেলিম প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বরিশাল নগরীতে প্রতীকী ম্যারাথন
বরিশাল নগরীতে প্রতীকী ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
নদী থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় বৃদ্ধের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাক্টরের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
ট্রাক্টরের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আখাউড়ায় ট্রেন চালকের লাশ উদ্ধার
আখাউড়ায় ট্রেন চালকের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাফুফের ফুটসাল ট্রায়াল শুরু রবিবার
বাফুফের ফুটসাল ট্রায়াল শুরু রবিবার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে জুলাই শহীদদের স্মরণে
কোরআন খতম দোয়া মাহফিল
বাগেরহাটে জুলাই শহীদদের স্মরণে কোরআন খতম দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
ইমামদের নিয়োগ ও বরখাস্ত সরকারি নীতিমালা অনুযায়ী হতে হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন
সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ
তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন
একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব : আসিফ মাহমুদ
জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব : আসিফ মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু
জিহ্‌বা যখন বড় শত্রু

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ তৈরির প্রক্রিয়া স্বচ্ছ রাখার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

সম্পাদকীয়

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন
ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন

মাঠে ময়দানে

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা
ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে
প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন