শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৬, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫

তারুণ্যের বিশাল সমাবেশে তারেক রহমান

ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে হবে

♦ নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা চলছে ♦ মনে হয় সরকারের অন্য উদ্দেশ্য আছে ♦ আদালত নিয়ে সরকারের স্বৈরাচারী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ ♦ ক্ষমতায় গেলে কর্মসংস্থান, দক্ষ জনশক্তি সৃষ্টি, ৫০ লাখ ফ্যামিলি কার্ড বিতরণ করা হবে
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে হবে

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে বলেছেন, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হতে হবে। তরুণ ও যুবসমাজের উদ্দেশে তিনি বলেন, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন হবে। এ নির্বাচনের জন্য আপনারা সবাই প্রস্তুতি গ্রহণ করুন। তারেক রহমান বলেন, জাতীয় নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা চলছে। অল্প ও বেশি সংস্কারের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে এ আলোচনা। মনে হচ্ছে সরকারের কোনো ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে। আদালত নিয়ে সরকারের স্বৈরাচারী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ দেখতে পাচ্ছি। অন্তর্বর্তী সরকারকে উদ্দেশ করে তারেক রহমান বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রতিপক্ষ বানাবেন না। জনগণের বিশ্বাস ও ভালোবাসা নষ্ট হয়, এমন কোনো পদক্ষেপ (অন্তর্বর্তী সরকারের) নেওয়া ঠিক হবে না।

গতকাল বিকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তারুণ্যের মহাসমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে লন্ডন থেকে দেওয়া ভার্চুয়াল বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশ শেষে তারেক রহমান স্লোগান দেন-দিল্লি নয় পিন্ডি নয়, নয় অন্য কোনো দেশ, সবার আগে বাংলাদেশ। বিএনপির তিন অঙ্গ-সহযোগী সংগঠন জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল এবং ছাত্রদল যৌথভাবে এ সমাবেশের আয়োজন করে। যুবদল সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্নার সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ড. আবদুল মঈন খান, সালাহউদ্দিন আহমেদ বক্তব্য দেন।

তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠা এ প্রতিপাদ্যে অনুষ্ঠিত বিভাগীয় তারুণ্যের সমাবেশ আনুষ্ঠানিকভাবে বেলা ২টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও তার আগেই নয়াপল্টন এলাকায় নেতা-কর্মীর ঢল নামে। সমাবেশ রূপ নেয় তরুণদের মহাসমুদ্রে। সকাল থেকেই রাজধানীসহ ঢাকা, সিলেট, ময়মনসিংহ ও ফরিদপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলা থেকে দলে দলে মিছিল নিয়ে আসেন বিএনপির তিন অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা। তাদের হাতে ছিল জাতীয় ও দলীয় পতাকা, ব্যানার, ফেস্টুন, লাল ও সবুজ রঙের বেলুন। অনেকেই নেচে-গেয়ে স্লোগানে স্লোগানে কর্মসূচিতে প্রাণচাঞ্চল্য যোগ করেন। কয়েক লাখ তরুণ-যুবকের এ সমাবেশ আবারও বার্তা দেয় তারুণ্যের বিজয় অবশ্যম্ভাবী। ফ্যাসিস্ট বিদায়ের পর এবার মানুষের ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর দেশের তরুণ ও যুবসমাজ। নয়াপল্টন ও আশপাশ এলাকায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মোতায়েন করা হয় অতিরিক্ত পুলিশ সদস্য। যানজট এড়াতে নয়াপল্টন সড়কের উভয় পাশে যান চলাচল সাময়িক বন্ধ রাখা হয়। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, আগের সরকারে জনগণ দেখেছিল আদালত অবজ্ঞা করার বিষয়টি। ইশরাকের শপথ না পড়িয়ে এ সরকারের মধ্যে তার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। ইশরাকের শপথ গ্রহণে বাধা সৃষ্টি করায় আমরা সরকারের স্বৈরাচারী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ দেখতে পাচ্ছি। জনগণের প্রতি তিনি প্রশ্ন রাখেন-যারা আদালতের প্রতি শ্রদ্ধা দেখায় না, তাদের কাছ থেকে আমরা কতটুকু সংস্কার আশা করতে পারি?

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করার ওপর জোর দেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, আমরা দেখছি ১০ মাস পার হলেও নির্বাচনের ঘোষণা করছে না সরকার। আমরা বলে দিতে চাই, ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন হতে হবে। আপনারা তার প্রস্তুতি নিতে শুরু করুন। দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, জনগণের কাছে যান, তাদের কথা শুনুন, তাদের প্রত্যাশা বুঝুন। কারণ জনগণই বিএনপির সব রাজনৈতিক ক্ষমতার একমাত্র উৎস।

দিল্লি নয় পিন্ডি নয় নয় অন্য কোনো দেশ সবার আগে বাংলাদেশ

নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা শুরু হয়েছে অভিযোগ করে তারেক রহমান বলেন, দেশকে এগিয়ে নিতে বিএনপির একাধিক উন্নয়ন পরিকল্পনা রয়েছে। তিনি বলেন, যে কোনো দলের তাদের কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে হলে দরকার একটি জবাবদিহিমূলক সরকার, দরকার একটি নির্বাচিত সরকার। তবে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে মনে হয় এরই মধ্যে টালবাহানা শুরু হয়েছে বা চলছে। কথিত অল্প সংস্কার আর বেশি সংস্কারের অভিনব আবর্তে ঘুরপাক খাচ্ছে জাতীয় নির্বাচনের ভবিষ্যৎ। জনগণ বিশ্বাস করতে শুরু করেছে সংস্কার নিয়ে সময়ক্ষেপণের আড়ালে অন্তর্বর্তী সরকারের ভিতরে এবং বাইরে কারও কোনো ভিন্ন উদ্দেশ্য রয়েছে।

তরুণ প্রজন্ম ও দেশবাসীর উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনের জন্য আপনারা প্রস্তুতি শুরু করুন। কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে, কারা প্রতিনিধি হবে সেটা জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিয়ে আপনারা নির্বাচিত করুন। এ সময় তিনি বিএনপি আগামীতে জনগণের রায় নিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তি সৃষ্টিসহ নানান ধরনের উন্নয়ন পরিকল্পনার কথা জানান। বিশেষ করে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে প্রতিটি ৫০ লাখ পরিবারের জন্য ফ্যামিলি কার্ড বিতরণসহ কৃষি, শিক্ষা, মহিলাদের উন্নয়নে বিএনপি এখনই পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে বলে জানান।

সরকারের লোকদের উদ্দেশে বিএনপির শীর্ষনেতা বলেন, আপনাদের কেউ নির্বাচন করতে চাইলে সরকার থেকে বেরিয়ে এসে নির্বাচন করুন। তিনি বলেন, এখানে যে তরুণ সমাজ উপস্থিত তারা, দেশের নতুন ভোটাররা আজ পর্যন্ত একটি নির্বাচনে ভোট দিয়ে জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করার সুযোগ পায়নি। অতীতে পলাতক সরকারের কাছেও নির্বাচন কোনো গুরুত্বপূর্ণ ছিল না। এই অন্তর্বর্তী সরকারের এ পর্যন্ত জাতীয় নির্বাচন নিয়ে দৃশ্যমান কিছু আমরা দেখতে পাচ্ছি না।

নির্বাচন বিলম্বের যে কোনো ষড়যন্ত্র জনগণ রুখে দেবে : মোশাররফ : জাতীয় নির্বাচন বিলম্ব করার জন্য অনেকে ষড়যন্ত্র করছে উল্লেখ করে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, নির্বাচন বিলম্বের যে কোনো ষড়যন্ত্র জনগণ রুখে দেবে। অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, আমরা মনে করেছিলাম, সরকার ওয়াদা দিয়েছিল, অতিদ্রুত মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেবে। কিন্তু ১০ মাসেও তারা ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেয়নি। অনেকে নির্বাচন বিলম্ব করার জন্য ষড়যন্ত্র করছে। তিনি বলেন, সংস্কার আমরাও চাই, কিন্তু এ সংস্কার একা করা যাবে না। আমরা চাই ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দেওয়া হোক। এ নিয়ে যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করবে জনগণ। দেশ নির্বাচনমুখী হলে ষড়যন্ত্র থেমে যাবে। তিনি বলেন, আমরা সরকারকে বলেছি, বিএনপি নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় এলে অবশিষ্ট সংস্কার করবে, কথা দিয়েছি। জাতীয়তাবাদী যুবদলের সভাপতি মোনায়েম মুন্নার সভাপতিত্বে ও স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহসান এবং ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছিরের সঞ্চালনায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, সরকারের মাথা থেকে নিচ পর্যন্ত পচে গেছে। সরকার আরও বেশি দিন থাকলে আওয়ামী লীগ যা করেছে, তার চেয়েও খারাপ হয়ে যাবে। মির্জা আব্বাস বলেন, তারুণ্যের এ মহাসমাবেশ বিরাট বার্তা দিচ্ছে। এ সরকার ঔপনিবেশিক সরকার। তারা নয় মাসে যা পারেনি, নয় বছরেও পারবে না এবং ৯০ বছরেও তা পারবে না। অতএব জনগণের কাছে ক্ষমা চেয়ে কী করবেন করেন। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেন, জুলাই-আগস্টে আমাদের প্রথম বিজয় হয়েছে। আমাদের আন্দোলন কিন্তু থেমে যায়নি। আমরা বিজয়ের দ্বিতীয় পর্যায়ে রয়েছি। তিনি বলেন, আজ নয়াপল্টনে মহাসমাবেশ তারুণ্যের সমুদ্রে পরিণত হয়েছে। তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের তরুণরা জেগে উঠেছে। ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার আমাদের দেশ ধ্বংস করেছিল। দেশের তরুণ-ছাত্রসমাজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। জুলাই-আগস্টে আমাদের প্রথম বিজয় হয়েছে। আমাদের আন্দোলন কিন্তু থেমে যায়নি। আমরা বিজয়ের দ্বিতীয় পর্যায়ে রয়েছি। বিচার ও সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর কোনো সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, বিচার ও সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানো যাবে না। আজ ঢাকায় তারুণ্যের সুনামি হয়েছে। লাখ লাখ তরুণ এখানে উপস্থিত হয়েছে একটা স্পষ্ট বার্তা দিচ্ছে, সেই বার্তা হচ্ছে গণতন্ত্র। আর এ গণতন্ত্রের পথ হচ্ছে নির্বাচন। তাই নির্বাচন নিয়ে কোনো হেলাফেলা চলবে না। সংস্কার ও বিচারের কথা বলে নির্বাচনের রোডম্যাপ পেছানোর কোনো সুযোগ নেই। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা নির্বাচনের রোডম্যাপ চেয়েছিলাম। আমরা প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইনি। কিন্তু তিনি পদত্যাগের নাটক করেছেন। আমরা ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন চেয়েছি। নিরপেক্ষ সরকার, গণতন্ত্র ও নির্বাচনের দাবিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। আমাদের সবার লক্ষ্য হোক-সবার আগে বাংলাদেশ। তারেক রহমানের নেতৃত্বে আগামীর বাংলাদেশ হবে নতুন বাংলাদেশ। জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নেতারা বলেন, তরুণদের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং রাজনৈতিক অংশগ্রহণের অধিকার এখন সংকুচিত। সমাবেশের মাধ্যমে তারা সে অধিকার আদায়ের পথে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
যুক্তরাষ্ট্র থেকে বিএনপি নেতা সাধনকে হত্যা
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
কারফিউ জারি ইন্টারনেট ব্ল্যাক আউটের দিন
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
ক্ষমতাপ্রেমীরা দেশে আগুন জ্বালিয়ে রাখছে
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
আরেকটি গণ অভ্যুত্থানের জন্য প্রস্তুতি নিন
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
শহরজুড়ে বিএনপির মৌনমিছিল
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
ভারতের সুরক্ষায় পশ্চিমবঙ্গ খুবই ক্ষতিকারক
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
জুলাই সনদ না হলে দায় সরকারের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশের প্রশংসা স্পেসএক্সের ভাইস প্রেসিডেন্টের
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
সর্বশেষ খবর
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস
৪ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

শিবগঞ্জ সমিতির ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত
শিবগঞ্জ সমিতির ঈদ পুনর্মিলনী ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস
বিক্ষোভে উত্তাল ইবি ক্যাম্পাস

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তান সংঘাতে ৫টি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত হয়েছিল : ট্রাম্প

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরের ৩০ হাজার নেতাকর্মী জামায়াতের জাতীয় সমাবেশে
চাঁদপুরের ৩০ হাজার নেতাকর্মী জামায়াতের জাতীয় সমাবেশে

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি দ্বন্দ্বে যুবক খুনের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৩
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি দ্বন্দ্বে যুবক খুনের ঘটনায় মামলা, গ্রেফতার ৩

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শালবাহান তেলের খনি পুনরায় চালুর দাবিতে তেঁতুলিয়ায় মানববন্ধন
শালবাহান তেলের খনি পুনরায় চালুর দাবিতে তেঁতুলিয়ায় মানববন্ধন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা
জুলাই অভ্যুত্থান যতটা বিএনপির, ততটা আর কারও নয়: রুমিন ফারহানা

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহত বেনাপোলের শহীদ আব্দুল্লাহর স্মরণে বৃক্ষরোপণ
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে নিহত বেনাপোলের শহীদ আব্দুল্লাহর স্মরণে বৃক্ষরোপণ

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘পরিবেশ রক্ষায় বর্তমান প্রজন্মের মধ্যে মূল্যবোধ গড়ে তোলার এখনই উপযুক্ত সময়’
‘পরিবেশ রক্ষায় বর্তমান প্রজন্মের মধ্যে মূল্যবোধ গড়ে তোলার এখনই উপযুক্ত সময়’

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান
অস্ত্র ছাড়বে না হিজবুল্লাহ, যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউ ১৪ ঘণ্টা শিথিল
গোপালগঞ্জে কারফিউ ১৪ ঘণ্টা শিথিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরাসি কিংবদন্তি প্লাতিনির বাসায় চুরি, ২০টি পুরস্কার নিয়ে গেছে চোর
ফরাসি কিংবদন্তি প্লাতিনির বাসায় চুরি, ২০টি পুরস্কার নিয়ে গেছে চোর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বেশি শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করলে দ্রুতই ভেঙে পড়বে ব্রিকস’
‘বেশি শক্তিশালী হওয়ার চেষ্টা করলে দ্রুতই ভেঙে পড়বে ব্রিকস’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিরাজনিত শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন ট্রাম্প
শিরাজনিত শারীরিক সমস্যায় ভুগছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির
হদিস নেই ৭০০ কারাবন্দির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই পেনাল্টি মিস, তবুও বড় জয় স্পেনের
দুই পেনাল্টি মিস, তবুও বড় জয় স্পেনের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকো সীমান্তে নতুন দেয়ালের অনুমোদন, তোপের মুখে ট্রাম্প
মেক্সিকো সীমান্তে নতুন দেয়ালের অনুমোদন, তোপের মুখে ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালন
শান্ত-মারিয়াম বিশ্ববিদ্যালয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি পালন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জামায়াতের সমাবেশে যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজন নিহত
জামায়াতের সমাবেশে যাওয়ার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় দুইজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় এয়ারলাইনসের ওপর নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় এয়ারলাইনসের ওপর নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ বাড়ালো পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিটের মূল্য প্রকাশ, কিনবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোশ্যাল মিডিয়ার পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়েছে কিনা বুঝবেন যেভাবে
সোশ্যাল মিডিয়ার পাসওয়ার্ড হ্যাক হয়েছে কিনা বুঝবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অসুস্থ বাকশক্তিহীন পিতার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
অসুস্থ বাকশক্তিহীন পিতার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপির নৈতিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন নীলা ইসরাফিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি
কিছু বিকৃত মস্তিষ্কের লোক ছাত্রদের দল গঠনের বুদ্ধি দিয়েছে : কর্নেল অলি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু
ভুল করে গির্জায় হামলা, ট্রাম্পকে জানালেন নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়,  বল হাতেও পেলেন উইকেট
ওপেনিংয়ে নেমে সাকিব ঝড়, বল হাতেও পেলেন উইকেট

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু
জামায়াতের জাতীয় সমাবেশের প্রথম পর্ব শুরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জামায়াত নেতাকর্মীদের ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস
বিএনপিকে ক্ষেপিয়ে কীভাবে মাঠে টিকে থাকবেন : ইলিয়াস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত
কনসার্টে পরকীয়ার ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই মার্কিন সিইও বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা
ফিলিস্তিনিদের ভেড়াগুলোকেও হত্যা করছে ইসরায়েলিরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের
‘ডেথ সেলে’ অমানবিক জীবন কাটাচ্ছেন ইমরান খান, দাবি পিটিআইয়ের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?
কেন ইসরায়েলি সেনাদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা বেড়েছে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো
কৃষি হাসপাতাল ও পাঠাগার ঘিরে আশার আলো

শনিবারের সকাল

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি
২৪ ঘণ্টায় ৭০ হাজার জার্সি বিক্রি

মাঠে ময়দানে

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে