শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫ আপডেট: ০২:০৬, বৃহস্পতিবার, ২৯ মে, ২০২৫

তারুণ্যের বিশাল সমাবেশে তারেক রহমান

ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে হবে

♦ নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা চলছে ♦ মনে হয় সরকারের অন্য উদ্দেশ্য আছে ♦ আদালত নিয়ে সরকারের স্বৈরাচারী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ ♦ ক্ষমতায় গেলে কর্মসংস্থান, দক্ষ জনশক্তি সৃষ্টি, ৫০ লাখ ফ্যামিলি কার্ড বিতরণ করা হবে
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে হবে

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দ্ব্যর্থহীন কণ্ঠে বলেছেন, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হতে হবে। তরুণ ও যুবসমাজের উদ্দেশে তিনি বলেন, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন হবে। এ নির্বাচনের জন্য আপনারা সবাই প্রস্তুতি গ্রহণ করুন। তারেক রহমান বলেন, জাতীয় নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা চলছে। অল্প ও বেশি সংস্কারের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছে এ আলোচনা। মনে হচ্ছে সরকারের কোনো ভিন্ন উদ্দেশ্য আছে। আদালত নিয়ে সরকারের স্বৈরাচারী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ দেখতে পাচ্ছি। অন্তর্বর্তী সরকারকে উদ্দেশ করে তারেক রহমান বলেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রতিপক্ষ বানাবেন না। জনগণের বিশ্বাস ও ভালোবাসা নষ্ট হয়, এমন কোনো পদক্ষেপ (অন্তর্বর্তী সরকারের) নেওয়া ঠিক হবে না।

গতকাল বিকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তারুণ্যের মহাসমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে লন্ডন থেকে দেওয়া ভার্চুয়াল বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সমাবেশ শেষে তারেক রহমান স্লোগান দেন-দিল্লি নয় পিন্ডি নয়, নয় অন্য কোনো দেশ, সবার আগে বাংলাদেশ। বিএনপির তিন অঙ্গ-সহযোগী সংগঠন জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল এবং ছাত্রদল যৌথভাবে এ সমাবেশের আয়োজন করে। যুবদল সভাপতি আবদুল মোনায়েম মুন্নার সভাপতিত্বে সমাবেশে বিশেষ অতিথি হিসেবে বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ড. আবদুল মঈন খান, সালাহউদ্দিন আহমেদ বক্তব্য দেন।

তারুণ্যের রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠা এ প্রতিপাদ্যে অনুষ্ঠিত বিভাগীয় তারুণ্যের সমাবেশ আনুষ্ঠানিকভাবে বেলা ২টায় শুরু হওয়ার কথা থাকলেও তার আগেই নয়াপল্টন এলাকায় নেতা-কর্মীর ঢল নামে। সমাবেশ রূপ নেয় তরুণদের মহাসমুদ্রে। সকাল থেকেই রাজধানীসহ ঢাকা, সিলেট, ময়মনসিংহ ও ফরিদপুর বিভাগের বিভিন্ন জেলা থেকে দলে দলে মিছিল নিয়ে আসেন বিএনপির তিন অঙ্গসংগঠনের নেতা-কর্মীরা। তাদের হাতে ছিল জাতীয় ও দলীয় পতাকা, ব্যানার, ফেস্টুন, লাল ও সবুজ রঙের বেলুন। অনেকেই নেচে-গেয়ে স্লোগানে স্লোগানে কর্মসূচিতে প্রাণচাঞ্চল্য যোগ করেন। কয়েক লাখ তরুণ-যুবকের এ সমাবেশ আবারও বার্তা দেয় তারুণ্যের বিজয় অবশ্যম্ভাবী। ফ্যাসিস্ট বিদায়ের পর এবার মানুষের ভোটাধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর দেশের তরুণ ও যুবসমাজ। নয়াপল্টন ও আশপাশ এলাকায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মোতায়েন করা হয় অতিরিক্ত পুলিশ সদস্য। যানজট এড়াতে নয়াপল্টন সড়কের উভয় পাশে যান চলাচল সাময়িক বন্ধ রাখা হয়। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেন, আগের সরকারে জনগণ দেখেছিল আদালত অবজ্ঞা করার বিষয়টি। ইশরাকের শপথ না পড়িয়ে এ সরকারের মধ্যে তার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। ইশরাকের শপথ গ্রহণে বাধা সৃষ্টি করায় আমরা সরকারের স্বৈরাচারী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ দেখতে পাচ্ছি। জনগণের প্রতি তিনি প্রশ্ন রাখেন-যারা আদালতের প্রতি শ্রদ্ধা দেখায় না, তাদের কাছ থেকে আমরা কতটুকু সংস্কার আশা করতে পারি?

ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করার ওপর জোর দেন তারেক রহমান। তিনি বলেন, আমরা দেখছি ১০ মাস পার হলেও নির্বাচনের ঘোষণা করছে না সরকার। আমরা বলে দিতে চাই, ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন হতে হবে। আপনারা তার প্রস্তুতি নিতে শুরু করুন। দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, জনগণের কাছে যান, তাদের কথা শুনুন, তাদের প্রত্যাশা বুঝুন। কারণ জনগণই বিএনপির সব রাজনৈতিক ক্ষমতার একমাত্র উৎস।

দিল্লি নয় পিন্ডি নয় নয় অন্য কোনো দেশ সবার আগে বাংলাদেশ

নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা শুরু হয়েছে অভিযোগ করে তারেক রহমান বলেন, দেশকে এগিয়ে নিতে বিএনপির একাধিক উন্নয়ন পরিকল্পনা রয়েছে। তিনি বলেন, যে কোনো দলের তাদের কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে হলে দরকার একটি জবাবদিহিমূলক সরকার, দরকার একটি নির্বাচিত সরকার। তবে নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে মনে হয় এরই মধ্যে টালবাহানা শুরু হয়েছে বা চলছে। কথিত অল্প সংস্কার আর বেশি সংস্কারের অভিনব আবর্তে ঘুরপাক খাচ্ছে জাতীয় নির্বাচনের ভবিষ্যৎ। জনগণ বিশ্বাস করতে শুরু করেছে সংস্কার নিয়ে সময়ক্ষেপণের আড়ালে অন্তর্বর্তী সরকারের ভিতরে এবং বাইরে কারও কোনো ভিন্ন উদ্দেশ্য রয়েছে।

তরুণ প্রজন্ম ও দেশবাসীর উদ্দেশে তারেক রহমান বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনের জন্য আপনারা প্রস্তুতি শুরু করুন। কারা রাষ্ট্র পরিচালনা করবে, কারা প্রতিনিধি হবে সেটা জাতীয় নির্বাচনে ভোট দিয়ে আপনারা নির্বাচিত করুন। এ সময় তিনি বিএনপি আগামীতে জনগণের রায় নিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব পেলে মানুষের কর্মসংস্থান তৈরি, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ জনশক্তি সৃষ্টিসহ নানান ধরনের উন্নয়ন পরিকল্পনার কথা জানান। বিশেষ করে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে প্রতিটি ৫০ লাখ পরিবারের জন্য ফ্যামিলি কার্ড বিতরণসহ কৃষি, শিক্ষা, মহিলাদের উন্নয়নে বিএনপি এখনই পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করছে বলে জানান।

সরকারের লোকদের উদ্দেশে বিএনপির শীর্ষনেতা বলেন, আপনাদের কেউ নির্বাচন করতে চাইলে সরকার থেকে বেরিয়ে এসে নির্বাচন করুন। তিনি বলেন, এখানে যে তরুণ সমাজ উপস্থিত তারা, দেশের নতুন ভোটাররা আজ পর্যন্ত একটি নির্বাচনে ভোট দিয়ে জনপ্রতিনিধি নির্বাচন করার সুযোগ পায়নি। অতীতে পলাতক সরকারের কাছেও নির্বাচন কোনো গুরুত্বপূর্ণ ছিল না। এই অন্তর্বর্তী সরকারের এ পর্যন্ত জাতীয় নির্বাচন নিয়ে দৃশ্যমান কিছু আমরা দেখতে পাচ্ছি না।

নির্বাচন বিলম্বের যে কোনো ষড়যন্ত্র জনগণ রুখে দেবে : মোশাররফ : জাতীয় নির্বাচন বিলম্ব করার জন্য অনেকে ষড়যন্ত্র করছে উল্লেখ করে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, নির্বাচন বিলম্বের যে কোনো ষড়যন্ত্র জনগণ রুখে দেবে। অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করে তিনি বলেন, আমরা মনে করেছিলাম, সরকার ওয়াদা দিয়েছিল, অতিদ্রুত মানুষের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেবে। কিন্তু ১০ মাসেও তারা ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেয়নি। অনেকে নির্বাচন বিলম্ব করার জন্য ষড়যন্ত্র করছে। তিনি বলেন, সংস্কার আমরাও চাই, কিন্তু এ সংস্কার একা করা যাবে না। আমরা চাই ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন দেওয়া হোক। এ নিয়ে যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করবে জনগণ। দেশ নির্বাচনমুখী হলে ষড়যন্ত্র থেমে যাবে। তিনি বলেন, আমরা সরকারকে বলেছি, বিএনপি নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় এলে অবশিষ্ট সংস্কার করবে, কথা দিয়েছি। জাতীয়তাবাদী যুবদলের সভাপতি মোনায়েম মুন্নার সভাপতিত্বে ও স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজীব আহসান এবং ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন নাছিরের সঞ্চালনায় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেন, সরকারের মাথা থেকে নিচ পর্যন্ত পচে গেছে। সরকার আরও বেশি দিন থাকলে আওয়ামী লীগ যা করেছে, তার চেয়েও খারাপ হয়ে যাবে। মির্জা আব্বাস বলেন, তারুণ্যের এ মহাসমাবেশ বিরাট বার্তা দিচ্ছে। এ সরকার ঔপনিবেশিক সরকার। তারা নয় মাসে যা পারেনি, নয় বছরেও পারবে না এবং ৯০ বছরেও তা পারবে না। অতএব জনগণের কাছে ক্ষমা চেয়ে কী করবেন করেন। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান বলেন, জুলাই-আগস্টে আমাদের প্রথম বিজয় হয়েছে। আমাদের আন্দোলন কিন্তু থেমে যায়নি। আমরা বিজয়ের দ্বিতীয় পর্যায়ে রয়েছি। তিনি বলেন, আজ নয়াপল্টনে মহাসমাবেশ তারুণ্যের সমুদ্রে পরিণত হয়েছে। তারেক রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের তরুণরা জেগে উঠেছে। ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার আমাদের দেশ ধ্বংস করেছিল। দেশের তরুণ-ছাত্রসমাজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। জুলাই-আগস্টে আমাদের প্রথম বিজয় হয়েছে। আমাদের আন্দোলন কিন্তু থেমে যায়নি। আমরা বিজয়ের দ্বিতীয় পর্যায়ে রয়েছি। বিচার ও সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানোর কোনো সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, বিচার ও সংস্কারের নামে নির্বাচন পেছানো যাবে না। আজ ঢাকায় তারুণ্যের সুনামি হয়েছে। লাখ লাখ তরুণ এখানে উপস্থিত হয়েছে একটা স্পষ্ট বার্তা দিচ্ছে, সেই বার্তা হচ্ছে গণতন্ত্র। আর এ গণতন্ত্রের পথ হচ্ছে নির্বাচন। তাই নির্বাচন নিয়ে কোনো হেলাফেলা চলবে না। সংস্কার ও বিচারের কথা বলে নির্বাচনের রোডম্যাপ পেছানোর কোনো সুযোগ নেই। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ বলেন, আমরা নির্বাচনের রোডম্যাপ চেয়েছিলাম। আমরা প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চাইনি। কিন্তু তিনি পদত্যাগের নাটক করেছেন। আমরা ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন চেয়েছি। নিরপেক্ষ সরকার, গণতন্ত্র ও নির্বাচনের দাবিতে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি। আমাদের সবার লক্ষ্য হোক-সবার আগে বাংলাদেশ। তারেক রহমানের নেতৃত্বে আগামীর বাংলাদেশ হবে নতুন বাংলাদেশ। জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের নেতারা বলেন, তরুণদের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং রাজনৈতিক অংশগ্রহণের অধিকার এখন সংকুচিত। সমাবেশের মাধ্যমে তারা সে অধিকার আদায়ের পথে নিজেদের অবস্থান স্পষ্ট করছে।

এই বিভাগের আরও খবর
মতানৈক্য তত্ত্বাবধায়ক ও নারী আসন নিয়ে
মতানৈক্য তত্ত্বাবধায়ক ও নারী আসন নিয়ে
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
হাসিনার মতো পাকিস্তানিরাও করেনি
হাসিনার মতো পাকিস্তানিরাও করেনি
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
মানুষের প্রয়োজনে না এলে সংস্কার কাজে আসবে না
মানুষের প্রয়োজনে না এলে সংস্কার কাজে আসবে না
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সরকার কাজ করছে বিশ্বাসযোগ্য নির্বাচনের জন্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
সর্বশেষ খবর
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দীর্ঘ ১৫ বছর পর চীনে স্টোর বন্ধ করছে অ্যাপল
দীর্ঘ ১৫ বছর পর চীনে স্টোর বন্ধ করছে অ্যাপল

২৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, লালমনিরহাটের পাঁচ উপজেলা বন্যা
তিস্তার পানি বিপৎসীমার ওপরে, লালমনিরহাটের পাঁচ উপজেলা বন্যা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার  ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার  ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ভূমিকম্পের পর জাপানে সুনামির আঘাত

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা
ইসলামের দৃষ্টিতে প্রচলিত গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়ায় ৮.৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৮.৭ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প, সুনামির সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অভিযোগ পর্যালোচনায় কমিশন গঠন
তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের অভিযোগ পর্যালোচনায় কমিশন গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান শিক্ষকের কাছে আবেদন করে নিজের বিয়ে ঠেকাল স্কুলছাত্রী
প্রধান শিক্ষকের কাছে আবেদন করে নিজের বিয়ে ঠেকাল স্কুলছাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাস্তাঘাট, ফসলি মাঠ তলিয়ে যাচ্ছে: বন্যার মুখে লালমনিরহাট
রাস্তাঘাট, ফসলি মাঠ তলিয়ে যাচ্ছে: বন্যার মুখে লালমনিরহাট

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যামাজনের ১২০ কোটি ফিরিয়ে ইউটিউবেই মুক্তি ‘সিতারে জামিন পার’
অ্যামাজনের ১২০ কোটি ফিরিয়ে ইউটিউবেই মুক্তি ‘সিতারে জামিন পার’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সন্তান জন্ম দিলেই মিলবে ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা
সন্তান জন্ম দিলেই মিলবে ১ লাখ ৮৫ হাজার টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শাবিতে ভোক্তা অধিকার বাস্তবতা ও চ্যালেঞ্জ বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
শাবিতে ভোক্তা অধিকার বাস্তবতা ও চ্যালেঞ্জ বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমোডিটি এক্সচেঞ্জ দেবে বিভিন্ন তথ্যের কমোডিটির প্রবাহ: আমীর খসরু
কমোডিটি এক্সচেঞ্জ দেবে বিভিন্ন তথ্যের কমোডিটির প্রবাহ: আমীর খসরু

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছয় মাসে মেটলাইফের ১৩৯৬ কোটি টাকার বীমা দাবি নিষ্পত্তি
ছয় মাসে মেটলাইফের ১৩৯৬ কোটি টাকার বীমা দাবি নিষ্পত্তি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্তে ভারতীয় পিতলের মূর্তিসহ আটক দুই যুবক
সীমান্তে ভারতীয় পিতলের মূর্তিসহ আটক দুই যুবক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ
ব্যাংক খাতের ইতিহাসে রেকর্ড খেলাপি ঋণ

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওভারটেক করতে গিয়ে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
ওভারটেক করতে গিয়ে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রীর
পটুয়াখালীতে ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩০ জুলাই)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২ বছরের শিশুকে হত্যার অভিযোগে মধুপুরে সৎ মা ও বোন আটক
১২ বছরের শিশুকে হত্যার অভিযোগে মধুপুরে সৎ মা ও বোন আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’
‘ক্যাপিটাল মার্কেট আবার ঘুরে দাঁড়াবে’

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্টামফোর্ডে ফোরাম ও ক্লাব এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ অনুষ্ঠিত
স্টামফোর্ডে ফোরাম ও ক্লাব এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৪ অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘এই পরিবারগুলো ক্লান্ত এবং অপমানিত’
‘এই পরিবারগুলো ক্লান্ত এবং অপমানিত’

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়াকাটায় সমুদ্রের ঢেউয়ে বিধ্বস্ত কোটি টাকার সড়ক
কুয়াকাটায় সমুদ্রের ঢেউয়ে বিধ্বস্ত কোটি টাকার সড়ক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়
মুক্তির আগেই বক্স অফিসে ‘কিংডম’ ঝড়

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফের আইনি নোটিশ পেলেন রিয়া চক্রবর্তী
ফের আইনি নোটিশ পেলেন রিয়া চক্রবর্তী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ জ্যোতির লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার
ম্যানহোলে পড়ে নিখোঁজ জ্যোতির লাশ ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?
এনসিপির কাছে নীলার প্রশ্ন- এতদিন আমাকে কিসের ভিত্তিতে ব্যবহার করেছেন?

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক
সবচেয়ে শক্তিশালী অ-পারমাণবিক বোমা উন্মোচন করল তুরস্ক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক
যুক্তরাষ্ট্রে অবতরণের পরপরই ভারতীয় বংশোদ্ভূত পাইলট আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্তান কোলে নিয়েই পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণ অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপির
সন্তান কোলে নিয়েই পার্লামেন্টে প্রথম ভাষণ অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপির

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ
মেঘনা আলমের ল্যাপটপ-মোবাইলে রাষ্ট্রবিরোধী কিছু আছে কি না তদন্তের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত
স্বরাষ্ট্রের আলোচিত যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস বরখাস্ত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার অডিওগুলো শুনলে দেখবেন এখনও সে প্রতিশোধপরায়ণ: আসিফ নজরুল
হাসিনার অডিওগুলো শুনলে দেখবেন এখনও সে প্রতিশোধপরায়ণ: আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি
দুর্গাপূজার আগে ইলিশ চেয়ে বাংলাদেশকে পশ্চিমবঙ্গের মাছ ব্যবসায়ীদের চিঠি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ
একাত্তর নিয়ে বক্তব্যের পর আসিফ নজরুলের দুঃখ প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়
দশ মাসে বন্ধ ৪১ কারখানা, ধস নেমেছে ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসা ভাড়ায়

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের
মাঝ-আকাশে হঠাৎ বন্ধ বোয়িং বিমানের ইঞ্জিন, মে ডে কল পাইলটের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে বন্দুক হামলায় বাংলাদেশিসহ নিহত ৪
নিউইয়র্কে বন্দুক হামলায় বাংলাদেশিসহ নিহত ৪

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভক্তের দেওয়া ৭২ কোটি রুপির সম্পত্তি ফিরিয়ে দিলেন সঞ্জয় দত্ত
ভক্তের দেওয়া ৭২ কোটি রুপির সম্পত্তি ফিরিয়ে দিলেন সঞ্জয় দত্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি
ভুয়া র‍্যাবকে ধাওয়া আসল র‍্যাবের, দু’পক্ষকেই গণপিটুনি

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ৭ জরুরি নির্দেশনা
সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ৭ জরুরি নির্দেশনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর
ডাকসু নির্বাচন ৯ সেপ্টেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হুইসেল বাজিয়ে সিলেট-ছাতক রেলপথে আবারো ছুটবে ট্রেন!
হুইসেল বাজিয়ে সিলেট-ছাতক রেলপথে আবারো ছুটবে ট্রেন!

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

এআই ভিডিও দিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত : বাংলাফ্যাক্ট
এআই ভিডিও দিয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত : বাংলাফ্যাক্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল : রাষ্ট্রদূত
আগে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল : রাষ্ট্রদূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশ ভ্রমণের  জিওতে থাকতে হবে পাসপোর্ট নম্বর
বিদেশ ভ্রমণের  জিওতে থাকতে হবে পাসপোর্ট নম্বর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে মাঠে ফিরছেন জানালেন তামিম ইকবাল
কবে মাঠে ফিরছেন জানালেন তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে আওয়ামী লীগ’
‘দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস করেছে আওয়ামী লীগ’

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিসাধারীদের সতর্ক করলো ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের
ভিসাধারীদের সতর্ক করলো ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় বাসা থেকে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
কুমিল্লায় বাসা থেকে মা-মেয়ের মরদেহ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা
বিশেষ সতর্কতা গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে: ডিএমপি কর্মকর্তার ব্যাখ্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিয়ানমার ও গুজরাটের ইলিশের দিকে তাকিয়ে কলকাতা
মিয়ানমার ও গুজরাটের ইলিশের দিকে তাকিয়ে কলকাতা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ দেশ
চাঁদাবাজিতে অতিষ্ঠ দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া
ট্রাম্পকে নতুন পারমাণবিক বাস্তবতা মেনে নিতে বলল উত্তর কোরিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’
‘গাজায় যুদ্ধ না থামালে সেপ্টেম্বরে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য’

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য
সাবেক আইজিপির জবানবন্দিতে চাঞ্চল্যকর তথ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি
সাংবিধানিক নয়, রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির পক্ষে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু
ডুবে যাচ্ছে ঝুলন্ত সেতু

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার
মুক্তির উৎসবে অনুদান চেয়ে চিঠি বিতর্কে রাবির সমন্বয়ক আম্মার

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার
ঢাকার আন্ডার ওয়ার্ল্ডের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে
সব ষড়যন্ত্রই প্রকাশ পাবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ
অচল হাসপাতালের আসবাবপত্র কিনতে ৮ কোটি টাকা বরাদ্দ

নগর জীবন

তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস
তিন ক্যাটাগরিতে শিল্পে নতুন গ্যাস

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ মুহূর্তে দেনদরবার
শেষ মুহূর্তে দেনদরবার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান
বাড়ছে শিল্পীদের পারিশ্রমিক কমছে নাটকের মান

শোবিজ

বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না
বিচারের আগে কোনো নির্বাচন হতে পারে না

পেছনের পৃষ্ঠা

খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক
খসড়ার কিছু অংশ বিপজ্জনক

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্যায় ফের ডুবল ফেনী
বন্যায় ফের ডুবল ফেনী

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে
প্রাণ ফিরেছে কুয়েট ক্যাম্পাসে

নগর জীবন

জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট
জীবনযুদ্ধে হার মানছে পকেট

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল
আগে বিএনপি জামায়াতের সঙ্গে চীনের সম্পর্কে বাধা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি
আইনি ভিত্তি ছাড়া খসড়া গ্রহণ করবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব
যুক্তরাষ্ট্রকে প্যাকেজ প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার

সম্পাদকীয়

পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি
পাচারের ফাঁদ এখন প্রযুক্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড
পাঁচ উইকেট শিকারের বিশ্ব রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব
নির্বাচনি আচরণবিধিতে আসছে নতুন প্রস্তাব

প্রথম পৃষ্ঠা

শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ
শোক প্রত্যাখ্যান করে লাল রঙে প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ
দুই চ্যাম্পিয়নের সঙ্গে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ববিতাও অবাক হবেন...
ববিতাও অবাক হবেন...

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন
ক্যাপিটাল ড্রামায় - দেরি করে আসবেন

শোবিজ

পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার
পাহাড়ে সেনাবাহিনীর অভিযান, অস্ত্র গোলাবারুদ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

শীর্ষে ফিরলেন ইংলিশ অধিনায়ক
শীর্ষে ফিরলেন ইংলিশ অধিনায়ক

মাঠে ময়দানে