শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

মাদানী এভিনিউ দখল অভিশাপ

বিক্রি হচ্ছে সড়কের পজেশন, মাসে ৬০ লাখ টাকার চাঁদাবাজি, জে ব্লকও গিলে খাচ্ছে দখলবাজরা, চাঁদার ভাগ যায় পুলিশসহ অনেকের পকেটে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
মাদানী এভিনিউ দখল অভিশাপ

দখলবাজদের ভয়ঙ্কর অভিশাপে আটকে আছে ১০০ ফুট রোড খ্যাত মাদানী এভিনিউ। রাজউক, সিটি করপোরেশনের বারবার উদ্যোগ সত্ত্বেও কূটনৈতিক পল্লীর গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি কোনোভাবেই জবরদখলমুক্ত হচ্ছে না। এরই মধ্যে গোটা সড়কটি ভিড়-ভাড়াক্কার হাটবাজারে পরিণত হয়েছে। ব্যস্ততম সড়কের মধ্যেই গড়ে উঠেছে হকার্স মার্কেট, রেন্ট-এ-কার সেন্টার, পিকআপ-ট্রাকের মিনি টার্মিনাল, অটোস্ট্যান্ড, লেগুনা  স্ট্যান্ড, বাঁশ বাজার,  ফলপট্টিসহ রমরমা কাঁচাবাজার। সড়কের উভয় পাশে কয়েক সারিতে দোকানপাট গড়ে রাস্তার বেশির ভাগ জায়গা জবরদখল হয়ে গেছে। সড়কের মাঝের আইল্যান্ডও দখল করে বিভিন্ন সংগঠনের কার্যালয়, কফি হাউস, পীর-ফকিরের দরবার শরিফ বসেছে। ফাঁকা থাকা এক চিলতে রাস্তা দিয়ে যানবাহন ও পথচারী চলাচল করতে গিয়েই বাধছে ভয়াবহ যানজট। বেরাইদসহ পূর্বাচল ও রূপগঞ্জে সহজ যোগাযোগের জন্য নির্মিত ১০০ ফুট প্রশস্ত রাস্তাটি রাজধানীর বাইপাস রোড হিসেবে যানজট নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার কথা ছিল। কিন্তু অসংখ্য গাড়ি আর হাজার হাজার মানুষ চলাচলে ব্যস্ত রাস্তাটির অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়াই এখন কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভাটারা থানার মোড় (নতুনবাজার) থেকে ১০০ ফুট রাস্তার দুই কিলোমিটার জুড়ে বসেছে হাটবাজার। সেখানে ৮-১০টি হকার্স মার্কেটসহ নির্মিত হয়েছে শত শত অবৈধ স্থাপনা। রাস্তার উভয় পাশে ফুটপাথের পুরোটাই গিলে খেয়েছে ক্ষমতাসীন দলের সাইনবোর্ড-সর্বস্ব কার্যালয়গুলো। শুধু সড়ক ও ফুটপাথ দখল করতেই নামের আগে-পিছে ‘লীগ’ আর ‘মুক্তিযোদ্ধা’ ব্যবহার করে বিভিন্ন ভুঁইফোড় সংগঠন খুলে বসেছে কেউ কেউ। এসব সংগঠনের নামে রাস্তার জায়গা রীতিমতো পজিশন আকারে কেনাবেচা পর্যন্ত চলছে। রাস্তার মধ্যবর্তী আইল্যান্ড জুড়ে ফলের দোকান, মাছের বাজার, হোটেল-রেস্তোরাঁ গজিয়ে উঠেছে। এসব স্থানে চার হাত বাই পাঁচ হাত জায়গায় দোকান বসাতেও পজিশন বাবদ এককালীন দিতে হয়েছে পাঁচ হাজার টাকা। এখন প্রতিদিন ২০০ টাকা ভাড়ার পাশাপাশি চাঁদা দিতে হয় ৫০ টাকা। পাশেই ফলের বাজারে চাঁদাবাজি চলে ১০০ টাকা হারে। চাঁদাবাজদের কবল থেকে ভ্রাম্যমাণ হকাররা পর্যন্ত রেহাই পায় না। ডিম, মুড়ি-চানাচুর, পান-সিগারেট বিক্রেতাদের থেকেও  তোলা হচ্ছে ২০ টাকা হারে চাঁদা। হাতেগোনা কয়েকজন প্রভাবশালী নেতা ও পুলিশের সহায়তায় চিহ্নিত চাঁদাবাজরাই নিয়ন্ত্রণ করছে মাদানী এভিনিউ। এ সড়কের জায়গা ভাড়া দেওয়া, পজিশন বরাদ্দ আর চাঁদাবাজির মাধ্যমেই প্রতি মাসে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে ৬০ লক্ষাধিক টাকা। চাঁদার প্রধান দুটি ভাগ যায় থানা পুলিশ ও স্থানীয় কয়েক নেতার পকেটে। টাকার অপর একটি অংশের টাকা মাসোয়ারা হিসেবে পাঠানো হয় রাজউক ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) পাঁচ কর্মকর্তার টেবিলে। বাকি টাকা মাঠপর্যায়ের চাঁদাবাজ লাইনম্যানরা ভাগ-বণ্টন করে নেয়। মোটা অঙ্কের এ চাঁদাবাজি জিইয়ে রাখতেই মাদানী এভিনিউকে দখলমুক্ত হতে দেওয়া হয় না। মাদানী এভিনিউয়ের দুই কিলোমিটার এলাকাকে চারটি সেক্টরে ভাগ করে দেদার চলে চাঁদাবাজি। এর মধ্যে এ রোডে নিষিদ্ধ অটো চালানো বাবদ প্রতিদিনই আদায় করা হয় অন্তত ৫০ হাজার টাকা। থানার অদূরে দাঁড়িয়েই লাইনম্যান শহিদুল ইসলাম শহীদ প্রতি অটোরিকশা থেকে ১৮০ টাকা হারে চাঁদা হাতিয়ে নিয়ে থাকেন। চাঁদা প্রদানে অস্বীকৃতি জানালে তার আর রেহাই নেই। লাইনম্যান শহীদের পক্ষ হয়ে ছুটে আসে ভাটারা থানার পুলিশ। ১০০ ফুট রোডের সাঈদনগর রাস্তা মোড় এলাকার সিএনজি-অটোরিকশা স্ট্যান্ডসহ ফুটপাথ বাজারের যাবতীয় চাঁদা হাতিয়ে নেন জনৈক আজিবর। ১০০ ফুট রোডের বড় ঝামেলা হিসেবে আছে ব্যাটারিচালিত রিকশা। ব্যাটারিচালিত নিষিদ্ধ শত শত অটোরিকশার ধকল চলে ভাটারার সর্বত্র। এসব রিকশা মাদানী এভিনিউয়ে গেলেই চাঁদা হাতিয়ে নেন লাইনম্যান সালাম। প্রতিটি অটোরিকশা থেকে ৫০ টাকা হারে দৈনিক চাঁদা ওঠে ১৫ সহস্রাধিক টাকা। লাইনম্যান আবদুস সালাম চাঁদাবাজির পাশাপাশি অবৈধভাবে গড়ে তুলেছেন বড় আকারের ‘বৈদ্যুতিক চার্জিং পয়েন্ট’। খ্রিস্টান স্কুল-সংলগ্ন তার গ্যারেজে চোরাই বিদ্যুতের মাধ্যমে রাত-দিন চলে অটোরিকশার ব্যাটারির চার্জ। বিদ্যুৎ চার্জের ফি বাবদ একেকটি অটো থেকে দেড় হাজার টাকা হারে প্রতি মাসে সাড়ে চার লাখ টাকা আদায় করেন লাইনম্যান সালাম। তিনি ডেসকোর স্থানীয় দুই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তার পকেটে ৬০ হাজার এবং ভাটারা থানা পুলিশকে ৫০ হাজার টাকা মাসোয়ারা দেওয়ার মাধ্যমে বিদ্যুৎ চুরির অবৈধ বাণিজ্য বহাল রাখছেন। ভাটারা থানার ঠিক বিপরীত পাশেই ফায়ার সার্ভিস কার্যালয়ের গেট রিকশা-অটোর স্থায়ী টার্মিনালসহ ‘ভিড়-ভাড়াক্কার হাটবাজারে’ পরিণত হয়েছে। অবৈধ এ টার্মিনালে ক্ষমতাসীন দলের এক নেতার তত্ত্বাবধানে চাঁদা আদায় করেন জনৈক ঢালী। প্রতিদিন সেখান থেকে ২০ সহস্রাধিক টাকা চাঁদা আদায় হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। অন্যদিকে থানার সামনে থেকে বিদ্যুৎ গলিসহ আশপাশ এলাকার যাবতীয় চাঁদা তোলা হয় পপির মা খ্যাত সাজেদা বেগমের নামে। থানার পুলিশ ব্যারাকে কাপড়-চোপড় ধোয়ার ‘ঠিকা ঝি’ হওয়ার পর থেকেই দারুণ দাপুটে হয়ে ওঠেন তিনি। শুধু ফুটপাথ চাঁদাবাজির টাকায় গত তিন বছরে সাজেদা চারটি অটোরিকশার মালিক হয়েছেন। সাঈদনগর আবাসিক এলাকায় বহু দামি প্লটও কিনেছেন তিনি।

দখলবাজরা গিলে খাচ্ছে সব : দখলবাজ সিন্ডিকেট জে ব্লক থেকে শুরু করে মাদানী এভিনিউ, এমনকি প্রগতি সরণির বহু জায়গা জবরদখল করে লাখ লাখ টাকায় ভাড়া দিয়ে চলে। জে ব্লকে রাজউকের নির্ধারিত পার্কটিও গিলে খেয়েছে তারা। সেখানে অন্তত দেড়শ প্লটের বরাদ্দপ্রাপ্ত মালিকদের বিতাড়িত করে প্লটগুলো নিজেদের কব্জায় নিয়েছে দখলবাজরা। সেসব আবাসিক প্লটেই চোরাই মোটর গ্যারেজ, ভাঙ্গারি আড়ত, ফার্নিচার দোকান থেকে শুরু করে মাদকের বাণিজ্য পর্যন্ত ফেঁদে বসেছে তারা। ব্যস্ততম প্রগতি সরণির বারিধারা অংশের ফুটপাথ ও রিকশা লেনের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রক হয়ে উঠেছে দখলবাজরা। তারা সরকারি রাস্তা ও ফুটপাথ পজিশন আকারে ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে দিয়েছে। ফলে ১২০ ফুট প্রশস্ত প্রগতি সরণি দিনে দিনে ৬০ ফুটে নেমে এসেছে। অপ্রশস্ত এ রাস্তার মধ্যেও এক লেন দখল করে বানানো হয়েছে অঘোষিত পার্কিং পয়েন্ট। ফলে নর্দ্দা ওভারব্রিজ থেকে সুবাস্তু টাওয়ার পর্যন্ত আড়াই কিলোমিটার সড়কে প্রায়ই শত শত যানবাহনের দুঃসহ যানজট সৃষ্টি হয়। খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, ক্ষমতাসীন দল ও সহযোগী সংগঠনের স্থানীয় পর্যায়ের চার নেতা আড়াই কিলোমিটার দীর্ঘ রাস্তার ফুটপাথ ও রিকশার লেন দখল করে নিয়েছেন। তারা পজিশন আকারে অন্তত ৬০০ দোকান গাড়ি-ফার্নিচারের শোরুম, চায়নিজ রেস্টুরেন্ট, সিকিউরিটি গ্রুপ, ওয়ার্কশপ ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে দিয়েছেন। পজিশন বিক্রি থেকেই তারা হাতিয়ে নিয়েছেন কোটি কোটি টাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বর্ণের লোভে মা মেয়েকে হত্যা যুবক গ্রেপ্তার
স্বর্ণের লোভে মা মেয়েকে হত্যা যুবক গ্রেপ্তার
সার্জেন্টের কাজে বাধা, স্বামীর কারাদণ্ড স্ত্রীর জরিমানা
সার্জেন্টের কাজে বাধা, স্বামীর কারাদণ্ড স্ত্রীর জরিমানা
বিমানবন্দর ইমিগ্রেশনে যাত্রী হয়রানি চরমে
বিমানবন্দর ইমিগ্রেশনে যাত্রী হয়রানি চরমে
ইউরোপে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি
ইউরোপে পোশাক রপ্তানিতে প্রবৃদ্ধি
খাগড়াছড়িতে বাস উল্টে নিহত ২ আহত ১৩
খাগড়াছড়িতে বাস উল্টে নিহত ২ আহত ১৩
খুলনায় ঘরে ঢুকে যুবককে গুলি
খুলনায় ঘরে ঢুকে যুবককে গুলি
অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রেকর্ড রাজস্ব আদায়
অর্থবছরের প্রথম তিন মাসে রেকর্ড রাজস্ব আদায়
বাংলাদেশের তীব্র নিন্দা, বিবৃতি দিল ভারতও
বাংলাদেশের তীব্র নিন্দা, বিবৃতি দিল ভারতও
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
চালু হলো সহশিক্ষা কার্যক্রম
চালু হলো সহশিক্ষা কার্যক্রম
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
সর্বশেষ খবর
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

৪১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী
জাতীয়ভাবে লালন উৎসব পালন অব্যাহত থাকবে : ফারুকী

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক
এফএও মহাপরিচালকের সঙ্গে কৃষি উপদেষ্টার বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে জবিতে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত
বাংলা একাডেমিতে ৮ম বাংলাদেশ মার্কেটিং ডে উদযাপিত

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'
ক্রিকেটে আসছে নতুন ফরম্যাট 'টেস্ট টোয়েন্টি'

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা
বিরক্ত হয়ে যোগাযোগ বন্ধ করেছে এলিয়েনরা, বিজ্ঞানীদের নতুন ধারণা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি
টাইগারদের বিপক্ষে ম্যাচের আগে আত্মবিশ্বাসী ড্যারেন সামি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল
সালাহউদ্দিনের মাথায় ছাতা ধরে প্রশংসিত মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী
ধানমন্ডি আইডিয়ালে জিপিএ-৫ কমেছে, পাসের হারও নিম্নগামী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি
জুবিন গার্গের মৃত্যু: সিঙ্গাপুর পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে সন্দেহজনক কিছু মেলেনি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি
মৃত ব্যক্তির আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে অভিনব জালিয়াতি

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক
মানসিক চাপ ও উদ্বেগ কমাতে ৭টি প্রাকৃতিক টনিক

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!
ফ্রিতে অটোগ্রাফ দেয়া বন্ধ করছেন ইয়ামাল!

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োসো বাংলাদেশের ষষ্ঠ আউটলেটের বর্ণিল উদ্বোধন

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ
বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল : ডা. জাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে
বিএনপি ক্ষমতায় এলে কৃষক-শ্রমিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ
নোয়াখালীকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা
কুমিল্লায় নারীকে গলা কেটে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের
বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল যুবকের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের
৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করার অঙ্গীকার কণ্ঠশিল্পী মনির খানের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার
এনজিওকর্মীর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
রামুতে ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা
‌‍সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে ইলেক্টেড সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করতে চাই : ধর্ম উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪
মালিবাগে সেই ৫০০ ভরি স্বর্ণ চুরির রহস্য উদঘাটন, গ্রেফতার ৪

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়
কী বলা হয়েছে জুলাই সনদের অঙ্গীকারনামায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা
সংশোধন করা হলো জুলাই সনদ অঙ্গীকারনামার পঞ্চম দফা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের
জুলাই সনদের ৫ নম্বর দফা সংশোধনের প্রস্তাব সালাহউদ্দিন আহমদের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক
সিলেটে আবাসিক হোটেল থেকে চার তরুণ-তরুণী আটক

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’
আইপিএস অফিসারের ঘরে ‘টাকার পাহাড়’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
নির্বাচনের জন্য রাজনৈতিক দলগুলোকে বসে সনদ করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ নেয় ২৫ দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া
‘জুলাই যোদ্ধা’দের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’
স্বাক্ষরিত হলো ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যায় ঢাকার তীব্র নিন্দা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেয়ার সুযোগ নেই : ইসি আনোয়ারুল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত
জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত, আরোহী সকলেই নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
রাজনৈতিক দলগুলোকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ
শনিবার যে কয়েকটি এলাকায় থাকছে না বিদ্যুৎ

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল
রাজধানীতে বিএনপির ব্যতিক্রমী মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজির দাম আকাশছোঁয়া
সবজির দাম আকাশছোঁয়া

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই
এনসিপিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই

নগর জীবন

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ
পরিত্যক্ত দোকানে যুবকের লাশ

নগর জীবন

জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর
জিম্মি ওমরি মিরানকে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর

পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
উন্নয়নের জন্য সার্কভুক্ত দেশগুলোকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে

নগর জীবন

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ

পরিবেশ ও জীবন

মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার
মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর
আবাসিক কক্ষে লাশ এনজিওকর্মীর

দেশগ্রাম

মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত
মিশিগানে জঙ্গলে বিমান বিধ্বস্ত আরোহীর সবাই নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর