শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

মাদানী এভিনিউ দখল অভিশাপ

বিক্রি হচ্ছে সড়কের পজেশন, মাসে ৬০ লাখ টাকার চাঁদাবাজি, জে ব্লকও গিলে খাচ্ছে দখলবাজরা, চাঁদার ভাগ যায় পুলিশসহ অনেকের পকেটে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
মাদানী এভিনিউ দখল অভিশাপ

দখলবাজদের ভয়ঙ্কর অভিশাপে আটকে আছে ১০০ ফুট রোড খ্যাত মাদানী এভিনিউ। রাজউক, সিটি করপোরেশনের বারবার উদ্যোগ সত্ত্বেও কূটনৈতিক পল্লীর গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি কোনোভাবেই জবরদখলমুক্ত হচ্ছে না। এরই মধ্যে গোটা সড়কটি ভিড়-ভাড়াক্কার হাটবাজারে পরিণত হয়েছে। ব্যস্ততম সড়কের মধ্যেই গড়ে উঠেছে হকার্স মার্কেট, রেন্ট-এ-কার সেন্টার, পিকআপ-ট্রাকের মিনি টার্মিনাল, অটোস্ট্যান্ড, লেগুনা  স্ট্যান্ড, বাঁশ বাজার,  ফলপট্টিসহ রমরমা কাঁচাবাজার। সড়কের উভয় পাশে কয়েক সারিতে দোকানপাট গড়ে রাস্তার বেশির ভাগ জায়গা জবরদখল হয়ে গেছে। সড়কের মাঝের আইল্যান্ডও দখল করে বিভিন্ন সংগঠনের কার্যালয়, কফি হাউস, পীর-ফকিরের দরবার শরিফ বসেছে। ফাঁকা থাকা এক চিলতে রাস্তা দিয়ে যানবাহন ও পথচারী চলাচল করতে গিয়েই বাধছে ভয়াবহ যানজট। বেরাইদসহ পূর্বাচল ও রূপগঞ্জে সহজ যোগাযোগের জন্য নির্মিত ১০০ ফুট প্রশস্ত রাস্তাটি রাজধানীর বাইপাস রোড হিসেবে যানজট নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার কথা ছিল। কিন্তু অসংখ্য গাড়ি আর হাজার হাজার মানুষ চলাচলে ব্যস্ত রাস্তাটির অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়াই এখন কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভাটারা থানার মোড় (নতুনবাজার) থেকে ১০০ ফুট রাস্তার দুই কিলোমিটার জুড়ে বসেছে হাটবাজার। সেখানে ৮-১০টি হকার্স মার্কেটসহ নির্মিত হয়েছে শত শত অবৈধ স্থাপনা। রাস্তার উভয় পাশে ফুটপাথের পুরোটাই গিলে খেয়েছে ক্ষমতাসীন দলের সাইনবোর্ড-সর্বস্ব কার্যালয়গুলো। শুধু সড়ক ও ফুটপাথ দখল করতেই নামের আগে-পিছে ‘লীগ’ আর ‘মুক্তিযোদ্ধা’ ব্যবহার করে বিভিন্ন ভুঁইফোড় সংগঠন খুলে বসেছে কেউ কেউ। এসব সংগঠনের নামে রাস্তার জায়গা রীতিমতো পজিশন আকারে কেনাবেচা পর্যন্ত চলছে। রাস্তার মধ্যবর্তী আইল্যান্ড জুড়ে ফলের দোকান, মাছের বাজার, হোটেল-রেস্তোরাঁ গজিয়ে উঠেছে। এসব স্থানে চার হাত বাই পাঁচ হাত জায়গায় দোকান বসাতেও পজিশন বাবদ এককালীন দিতে হয়েছে পাঁচ হাজার টাকা। এখন প্রতিদিন ২০০ টাকা ভাড়ার পাশাপাশি চাঁদা দিতে হয় ৫০ টাকা। পাশেই ফলের বাজারে চাঁদাবাজি চলে ১০০ টাকা হারে। চাঁদাবাজদের কবল থেকে ভ্রাম্যমাণ হকাররা পর্যন্ত রেহাই পায় না। ডিম, মুড়ি-চানাচুর, পান-সিগারেট বিক্রেতাদের থেকেও  তোলা হচ্ছে ২০ টাকা হারে চাঁদা। হাতেগোনা কয়েকজন প্রভাবশালী নেতা ও পুলিশের সহায়তায় চিহ্নিত চাঁদাবাজরাই নিয়ন্ত্রণ করছে মাদানী এভিনিউ। এ সড়কের জায়গা ভাড়া দেওয়া, পজিশন বরাদ্দ আর চাঁদাবাজির মাধ্যমেই প্রতি মাসে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে ৬০ লক্ষাধিক টাকা। চাঁদার প্রধান দুটি ভাগ যায় থানা পুলিশ ও স্থানীয় কয়েক নেতার পকেটে। টাকার অপর একটি অংশের টাকা মাসোয়ারা হিসেবে পাঠানো হয় রাজউক ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) পাঁচ কর্মকর্তার টেবিলে। বাকি টাকা মাঠপর্যায়ের চাঁদাবাজ লাইনম্যানরা ভাগ-বণ্টন করে নেয়। মোটা অঙ্কের এ চাঁদাবাজি জিইয়ে রাখতেই মাদানী এভিনিউকে দখলমুক্ত হতে দেওয়া হয় না। মাদানী এভিনিউয়ের দুই কিলোমিটার এলাকাকে চারটি সেক্টরে ভাগ করে দেদার চলে চাঁদাবাজি। এর মধ্যে এ রোডে নিষিদ্ধ অটো চালানো বাবদ প্রতিদিনই আদায় করা হয় অন্তত ৫০ হাজার টাকা। থানার অদূরে দাঁড়িয়েই লাইনম্যান শহিদুল ইসলাম শহীদ প্রতি অটোরিকশা থেকে ১৮০ টাকা হারে চাঁদা হাতিয়ে নিয়ে থাকেন। চাঁদা প্রদানে অস্বীকৃতি জানালে তার আর রেহাই নেই। লাইনম্যান শহীদের পক্ষ হয়ে ছুটে আসে ভাটারা থানার পুলিশ। ১০০ ফুট রোডের সাঈদনগর রাস্তা মোড় এলাকার সিএনজি-অটোরিকশা স্ট্যান্ডসহ ফুটপাথ বাজারের যাবতীয় চাঁদা হাতিয়ে নেন জনৈক আজিবর। ১০০ ফুট রোডের বড় ঝামেলা হিসেবে আছে ব্যাটারিচালিত রিকশা। ব্যাটারিচালিত নিষিদ্ধ শত শত অটোরিকশার ধকল চলে ভাটারার সর্বত্র। এসব রিকশা মাদানী এভিনিউয়ে গেলেই চাঁদা হাতিয়ে নেন লাইনম্যান সালাম। প্রতিটি অটোরিকশা থেকে ৫০ টাকা হারে দৈনিক চাঁদা ওঠে ১৫ সহস্রাধিক টাকা। লাইনম্যান আবদুস সালাম চাঁদাবাজির পাশাপাশি অবৈধভাবে গড়ে তুলেছেন বড় আকারের ‘বৈদ্যুতিক চার্জিং পয়েন্ট’। খ্রিস্টান স্কুল-সংলগ্ন তার গ্যারেজে চোরাই বিদ্যুতের মাধ্যমে রাত-দিন চলে অটোরিকশার ব্যাটারির চার্জ। বিদ্যুৎ চার্জের ফি বাবদ একেকটি অটো থেকে দেড় হাজার টাকা হারে প্রতি মাসে সাড়ে চার লাখ টাকা আদায় করেন লাইনম্যান সালাম। তিনি ডেসকোর স্থানীয় দুই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তার পকেটে ৬০ হাজার এবং ভাটারা থানা পুলিশকে ৫০ হাজার টাকা মাসোয়ারা দেওয়ার মাধ্যমে বিদ্যুৎ চুরির অবৈধ বাণিজ্য বহাল রাখছেন। ভাটারা থানার ঠিক বিপরীত পাশেই ফায়ার সার্ভিস কার্যালয়ের গেট রিকশা-অটোর স্থায়ী টার্মিনালসহ ‘ভিড়-ভাড়াক্কার হাটবাজারে’ পরিণত হয়েছে। অবৈধ এ টার্মিনালে ক্ষমতাসীন দলের এক নেতার তত্ত্বাবধানে চাঁদা আদায় করেন জনৈক ঢালী। প্রতিদিন সেখান থেকে ২০ সহস্রাধিক টাকা চাঁদা আদায় হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। অন্যদিকে থানার সামনে থেকে বিদ্যুৎ গলিসহ আশপাশ এলাকার যাবতীয় চাঁদা তোলা হয় পপির মা খ্যাত সাজেদা বেগমের নামে। থানার পুলিশ ব্যারাকে কাপড়-চোপড় ধোয়ার ‘ঠিকা ঝি’ হওয়ার পর থেকেই দারুণ দাপুটে হয়ে ওঠেন তিনি। শুধু ফুটপাথ চাঁদাবাজির টাকায় গত তিন বছরে সাজেদা চারটি অটোরিকশার মালিক হয়েছেন। সাঈদনগর আবাসিক এলাকায় বহু দামি প্লটও কিনেছেন তিনি।

দখলবাজরা গিলে খাচ্ছে সব : দখলবাজ সিন্ডিকেট জে ব্লক থেকে শুরু করে মাদানী এভিনিউ, এমনকি প্রগতি সরণির বহু জায়গা জবরদখল করে লাখ লাখ টাকায় ভাড়া দিয়ে চলে। জে ব্লকে রাজউকের নির্ধারিত পার্কটিও গিলে খেয়েছে তারা। সেখানে অন্তত দেড়শ প্লটের বরাদ্দপ্রাপ্ত মালিকদের বিতাড়িত করে প্লটগুলো নিজেদের কব্জায় নিয়েছে দখলবাজরা। সেসব আবাসিক প্লটেই চোরাই মোটর গ্যারেজ, ভাঙ্গারি আড়ত, ফার্নিচার দোকান থেকে শুরু করে মাদকের বাণিজ্য পর্যন্ত ফেঁদে বসেছে তারা। ব্যস্ততম প্রগতি সরণির বারিধারা অংশের ফুটপাথ ও রিকশা লেনের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রক হয়ে উঠেছে দখলবাজরা। তারা সরকারি রাস্তা ও ফুটপাথ পজিশন আকারে ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে দিয়েছে। ফলে ১২০ ফুট প্রশস্ত প্রগতি সরণি দিনে দিনে ৬০ ফুটে নেমে এসেছে। অপ্রশস্ত এ রাস্তার মধ্যেও এক লেন দখল করে বানানো হয়েছে অঘোষিত পার্কিং পয়েন্ট। ফলে নর্দ্দা ওভারব্রিজ থেকে সুবাস্তু টাওয়ার পর্যন্ত আড়াই কিলোমিটার সড়কে প্রায়ই শত শত যানবাহনের দুঃসহ যানজট সৃষ্টি হয়। খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, ক্ষমতাসীন দল ও সহযোগী সংগঠনের স্থানীয় পর্যায়ের চার নেতা আড়াই কিলোমিটার দীর্ঘ রাস্তার ফুটপাথ ও রিকশার লেন দখল করে নিয়েছেন। তারা পজিশন আকারে অন্তত ৬০০ দোকান গাড়ি-ফার্নিচারের শোরুম, চায়নিজ রেস্টুরেন্ট, সিকিউরিটি গ্রুপ, ওয়ার্কশপ ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে দিয়েছেন। পজিশন বিক্রি থেকেই তারা হাতিয়ে নিয়েছেন কোটি কোটি টাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
তিস্তা বাঁচানোর দাবিতে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
তিস্তা বাঁচানোর দাবিতে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
আদালতে সাংবাদিকের ওপর আওয়ামী লীগ নেতার হামলা
আদালতে সাংবাদিকের ওপর আওয়ামী লীগ নেতার হামলা
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নার্সদের কর্মবিরতি
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে নার্সদের কর্মবিরতি
মেট্রোরেলের সময় বাড়ছে এক ঘণ্টা
মেট্রোরেলের সময় বাড়ছে এক ঘণ্টা
অভিনব কায়দায় ছোঁ মেরে ছিনতাই
অভিনব কায়দায় ছোঁ মেরে ছিনতাই
পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতি
পুলিশ পরিচয়ে ডাকাতি
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
শহীদ মিনারে আজ শিক্ষকদের অনশন
শহীদ মিনারে আজ শিক্ষকদের অনশন
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
বসুন্ধরায় কমিউনিটি পার্ক
বসুন্ধরায় কমিউনিটি পার্ক
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
সর্বশেষ খবর
গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকলে হামাসকে হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
গাজায় সহিংসতা অব্যাহত থাকলে হামাসকে হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ

৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

২৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির
রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা
খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম
যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ