শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০৯ জানুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

মাদানী এভিনিউ দখল অভিশাপ

বিক্রি হচ্ছে সড়কের পজেশন, মাসে ৬০ লাখ টাকার চাঁদাবাজি, জে ব্লকও গিলে খাচ্ছে দখলবাজরা, চাঁদার ভাগ যায় পুলিশসহ অনেকের পকেটে
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
মাদানী এভিনিউ দখল অভিশাপ

দখলবাজদের ভয়ঙ্কর অভিশাপে আটকে আছে ১০০ ফুট রোড খ্যাত মাদানী এভিনিউ। রাজউক, সিটি করপোরেশনের বারবার উদ্যোগ সত্ত্বেও কূটনৈতিক পল্লীর গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি কোনোভাবেই জবরদখলমুক্ত হচ্ছে না। এরই মধ্যে গোটা সড়কটি ভিড়-ভাড়াক্কার হাটবাজারে পরিণত হয়েছে। ব্যস্ততম সড়কের মধ্যেই গড়ে উঠেছে হকার্স মার্কেট, রেন্ট-এ-কার সেন্টার, পিকআপ-ট্রাকের মিনি টার্মিনাল, অটোস্ট্যান্ড, লেগুনা  স্ট্যান্ড, বাঁশ বাজার,  ফলপট্টিসহ রমরমা কাঁচাবাজার। সড়কের উভয় পাশে কয়েক সারিতে দোকানপাট গড়ে রাস্তার বেশির ভাগ জায়গা জবরদখল হয়ে গেছে। সড়কের মাঝের আইল্যান্ডও দখল করে বিভিন্ন সংগঠনের কার্যালয়, কফি হাউস, পীর-ফকিরের দরবার শরিফ বসেছে। ফাঁকা থাকা এক চিলতে রাস্তা দিয়ে যানবাহন ও পথচারী চলাচল করতে গিয়েই বাধছে ভয়াবহ যানজট। বেরাইদসহ পূর্বাচল ও রূপগঞ্জে সহজ যোগাযোগের জন্য নির্মিত ১০০ ফুট প্রশস্ত রাস্তাটি রাজধানীর বাইপাস রোড হিসেবে যানজট নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখার কথা ছিল। কিন্তু অসংখ্য গাড়ি আর হাজার হাজার মানুষ চলাচলে ব্যস্ত রাস্তাটির অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়াই এখন কষ্টকর হয়ে দাঁড়িয়েছে। ভাটারা থানার মোড় (নতুনবাজার) থেকে ১০০ ফুট রাস্তার দুই কিলোমিটার জুড়ে বসেছে হাটবাজার। সেখানে ৮-১০টি হকার্স মার্কেটসহ নির্মিত হয়েছে শত শত অবৈধ স্থাপনা। রাস্তার উভয় পাশে ফুটপাথের পুরোটাই গিলে খেয়েছে ক্ষমতাসীন দলের সাইনবোর্ড-সর্বস্ব কার্যালয়গুলো। শুধু সড়ক ও ফুটপাথ দখল করতেই নামের আগে-পিছে ‘লীগ’ আর ‘মুক্তিযোদ্ধা’ ব্যবহার করে বিভিন্ন ভুঁইফোড় সংগঠন খুলে বসেছে কেউ কেউ। এসব সংগঠনের নামে রাস্তার জায়গা রীতিমতো পজিশন আকারে কেনাবেচা পর্যন্ত চলছে। রাস্তার মধ্যবর্তী আইল্যান্ড জুড়ে ফলের দোকান, মাছের বাজার, হোটেল-রেস্তোরাঁ গজিয়ে উঠেছে। এসব স্থানে চার হাত বাই পাঁচ হাত জায়গায় দোকান বসাতেও পজিশন বাবদ এককালীন দিতে হয়েছে পাঁচ হাজার টাকা। এখন প্রতিদিন ২০০ টাকা ভাড়ার পাশাপাশি চাঁদা দিতে হয় ৫০ টাকা। পাশেই ফলের বাজারে চাঁদাবাজি চলে ১০০ টাকা হারে। চাঁদাবাজদের কবল থেকে ভ্রাম্যমাণ হকাররা পর্যন্ত রেহাই পায় না। ডিম, মুড়ি-চানাচুর, পান-সিগারেট বিক্রেতাদের থেকেও  তোলা হচ্ছে ২০ টাকা হারে চাঁদা। হাতেগোনা কয়েকজন প্রভাবশালী নেতা ও পুলিশের সহায়তায় চিহ্নিত চাঁদাবাজরাই নিয়ন্ত্রণ করছে মাদানী এভিনিউ। এ সড়কের জায়গা ভাড়া দেওয়া, পজিশন বরাদ্দ আর চাঁদাবাজির মাধ্যমেই প্রতি মাসে হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে ৬০ লক্ষাধিক টাকা। চাঁদার প্রধান দুটি ভাগ যায় থানা পুলিশ ও স্থানীয় কয়েক নেতার পকেটে। টাকার অপর একটি অংশের টাকা মাসোয়ারা হিসেবে পাঠানো হয় রাজউক ও ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) পাঁচ কর্মকর্তার টেবিলে। বাকি টাকা মাঠপর্যায়ের চাঁদাবাজ লাইনম্যানরা ভাগ-বণ্টন করে নেয়। মোটা অঙ্কের এ চাঁদাবাজি জিইয়ে রাখতেই মাদানী এভিনিউকে দখলমুক্ত হতে দেওয়া হয় না। মাদানী এভিনিউয়ের দুই কিলোমিটার এলাকাকে চারটি সেক্টরে ভাগ করে দেদার চলে চাঁদাবাজি। এর মধ্যে এ রোডে নিষিদ্ধ অটো চালানো বাবদ প্রতিদিনই আদায় করা হয় অন্তত ৫০ হাজার টাকা। থানার অদূরে দাঁড়িয়েই লাইনম্যান শহিদুল ইসলাম শহীদ প্রতি অটোরিকশা থেকে ১৮০ টাকা হারে চাঁদা হাতিয়ে নিয়ে থাকেন। চাঁদা প্রদানে অস্বীকৃতি জানালে তার আর রেহাই নেই। লাইনম্যান শহীদের পক্ষ হয়ে ছুটে আসে ভাটারা থানার পুলিশ। ১০০ ফুট রোডের সাঈদনগর রাস্তা মোড় এলাকার সিএনজি-অটোরিকশা স্ট্যান্ডসহ ফুটপাথ বাজারের যাবতীয় চাঁদা হাতিয়ে নেন জনৈক আজিবর। ১০০ ফুট রোডের বড় ঝামেলা হিসেবে আছে ব্যাটারিচালিত রিকশা। ব্যাটারিচালিত নিষিদ্ধ শত শত অটোরিকশার ধকল চলে ভাটারার সর্বত্র। এসব রিকশা মাদানী এভিনিউয়ে গেলেই চাঁদা হাতিয়ে নেন লাইনম্যান সালাম। প্রতিটি অটোরিকশা থেকে ৫০ টাকা হারে দৈনিক চাঁদা ওঠে ১৫ সহস্রাধিক টাকা। লাইনম্যান আবদুস সালাম চাঁদাবাজির পাশাপাশি অবৈধভাবে গড়ে তুলেছেন বড় আকারের ‘বৈদ্যুতিক চার্জিং পয়েন্ট’। খ্রিস্টান স্কুল-সংলগ্ন তার গ্যারেজে চোরাই বিদ্যুতের মাধ্যমে রাত-দিন চলে অটোরিকশার ব্যাটারির চার্জ। বিদ্যুৎ চার্জের ফি বাবদ একেকটি অটো থেকে দেড় হাজার টাকা হারে প্রতি মাসে সাড়ে চার লাখ টাকা আদায় করেন লাইনম্যান সালাম। তিনি ডেসকোর স্থানীয় দুই দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তার পকেটে ৬০ হাজার এবং ভাটারা থানা পুলিশকে ৫০ হাজার টাকা মাসোয়ারা দেওয়ার মাধ্যমে বিদ্যুৎ চুরির অবৈধ বাণিজ্য বহাল রাখছেন। ভাটারা থানার ঠিক বিপরীত পাশেই ফায়ার সার্ভিস কার্যালয়ের গেট রিকশা-অটোর স্থায়ী টার্মিনালসহ ‘ভিড়-ভাড়াক্কার হাটবাজারে’ পরিণত হয়েছে। অবৈধ এ টার্মিনালে ক্ষমতাসীন দলের এক নেতার তত্ত্বাবধানে চাঁদা আদায় করেন জনৈক ঢালী। প্রতিদিন সেখান থেকে ২০ সহস্রাধিক টাকা চাঁদা আদায় হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। অন্যদিকে থানার সামনে থেকে বিদ্যুৎ গলিসহ আশপাশ এলাকার যাবতীয় চাঁদা তোলা হয় পপির মা খ্যাত সাজেদা বেগমের নামে। থানার পুলিশ ব্যারাকে কাপড়-চোপড় ধোয়ার ‘ঠিকা ঝি’ হওয়ার পর থেকেই দারুণ দাপুটে হয়ে ওঠেন তিনি। শুধু ফুটপাথ চাঁদাবাজির টাকায় গত তিন বছরে সাজেদা চারটি অটোরিকশার মালিক হয়েছেন। সাঈদনগর আবাসিক এলাকায় বহু দামি প্লটও কিনেছেন তিনি।

দখলবাজরা গিলে খাচ্ছে সব : দখলবাজ সিন্ডিকেট জে ব্লক থেকে শুরু করে মাদানী এভিনিউ, এমনকি প্রগতি সরণির বহু জায়গা জবরদখল করে লাখ লাখ টাকায় ভাড়া দিয়ে চলে। জে ব্লকে রাজউকের নির্ধারিত পার্কটিও গিলে খেয়েছে তারা। সেখানে অন্তত দেড়শ প্লটের বরাদ্দপ্রাপ্ত মালিকদের বিতাড়িত করে প্লটগুলো নিজেদের কব্জায় নিয়েছে দখলবাজরা। সেসব আবাসিক প্লটেই চোরাই মোটর গ্যারেজ, ভাঙ্গারি আড়ত, ফার্নিচার দোকান থেকে শুরু করে মাদকের বাণিজ্য পর্যন্ত ফেঁদে বসেছে তারা। ব্যস্ততম প্রগতি সরণির বারিধারা অংশের ফুটপাথ ও রিকশা লেনের একচ্ছত্র নিয়ন্ত্রক হয়ে উঠেছে দখলবাজরা। তারা সরকারি রাস্তা ও ফুটপাথ পজিশন আকারে ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে দিয়েছে। ফলে ১২০ ফুট প্রশস্ত প্রগতি সরণি দিনে দিনে ৬০ ফুটে নেমে এসেছে। অপ্রশস্ত এ রাস্তার মধ্যেও এক লেন দখল করে বানানো হয়েছে অঘোষিত পার্কিং পয়েন্ট। ফলে নর্দ্দা ওভারব্রিজ থেকে সুবাস্তু টাওয়ার পর্যন্ত আড়াই কিলোমিটার সড়কে প্রায়ই শত শত যানবাহনের দুঃসহ যানজট সৃষ্টি হয়। খোঁজ নিয়ে দেখা যায়, ক্ষমতাসীন দল ও সহযোগী সংগঠনের স্থানীয় পর্যায়ের চার নেতা আড়াই কিলোমিটার দীর্ঘ রাস্তার ফুটপাথ ও রিকশার লেন দখল করে নিয়েছেন। তারা পজিশন আকারে অন্তত ৬০০ দোকান গাড়ি-ফার্নিচারের শোরুম, চায়নিজ রেস্টুরেন্ট, সিকিউরিটি গ্রুপ, ওয়ার্কশপ ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করে দিয়েছেন। পজিশন বিক্রি থেকেই তারা হাতিয়ে নিয়েছেন কোটি কোটি টাকা।

এই বিভাগের আরও খবর
আন্দোলন দমাতে চাঁদা দাবি, এনসিপি নেতা বহিষ্কার
আন্দোলন দমাতে চাঁদা দাবি, এনসিপি নেতা বহিষ্কার
হার্টের রিংয়ের নতুন দাম কার্যকর ১ অক্টোবর
হার্টের রিংয়ের নতুন দাম কার্যকর ১ অক্টোবর
লিটারে ১৯ টাকা দাম কমল পাম অয়েলের
লিটারে ১৯ টাকা দাম কমল পাম অয়েলের
রাবি উপাচার্যের বাসভবনে তালা ছাত্রদল নেতার
রাবি উপাচার্যের বাসভবনে তালা ছাত্রদল নেতার
দুই ছেলেসহ ইউপি সদস্যকে গুলি ও কুপিয়ে জখম
দুই ছেলেসহ ইউপি সদস্যকে গুলি ও কুপিয়ে জখম
২০২৪ সালে জামায়াতের আয় ২৯ কোটি টাকা
২০২৪ সালে জামায়াতের আয় ২৯ কোটি টাকা
ছিনতাইয়ে রাজি না হওয়ায় কিনব্রিজে যুবক খুন
ছিনতাইয়ে রাজি না হওয়ায় কিনব্রিজে যুবক খুন
চোখের সমস্যায় ভুগছেন ৭৫ শতাংশ চালক
চোখের সমস্যায় ভুগছেন ৭৫ শতাংশ চালক
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
৩৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৪৬ কোটি টাকার অনিয়ম
ভারতের বাজার চীন থাইল্যান্ডের দখলে
ভারতের বাজার চীন থাইল্যান্ডের দখলে
ছাগলকাণ্ডের মতিউর আদালতে জামিন চেয়ে কাঁদলেন
ছাগলকাণ্ডের মতিউর আদালতে জামিন চেয়ে কাঁদলেন
তিস্তা পদ্মায় বাড়ছে পানি বন্যার শঙ্কা
তিস্তা পদ্মায় বাড়ছে পানি বন্যার শঙ্কা
সর্বশেষ খবর
কসোভোতে জুলাইয়ের তাপপ্রবাহে ভাঙল ৩৮ বছরের রেকর্ড
কসোভোতে জুলাইয়ের তাপপ্রবাহে ভাঙল ৩৮ বছরের রেকর্ড

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএসসি প্রকৌশলীদের প্রতি বৈষম্যের প্রতিবাদে শাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ
বিএসসি প্রকৌশলীদের প্রতি বৈষম্যের প্রতিবাদে শাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ

১৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে নদীর পানি ফের বৃদ্ধি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে নদীর পানি ফের বৃদ্ধি, নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস ২০২৫ পালিত
ফেনীতে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক যুব দিবস ২০২৫ পালিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের ৪০ ঘণ্টা পর নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ৪০ ঘণ্টা পর নদী থেকে যুবকের লাশ উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টি-টোয়েন্টিতে কোহলিকে টপকে গেলেন ওয়ার্নার
টি-টোয়েন্টিতে কোহলিকে টপকে গেলেন ওয়ার্নার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা: গ্রেফতার ১৮
মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা: গ্রেফতার ১৮

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোট নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করবে রাজনীতি থেকে তারা হারিয়ে যাবে: টুকু
ভোট নিয়ে যারা ষড়যন্ত্র করবে রাজনীতি থেকে তারা হারিয়ে যাবে: টুকু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিশিং বোটে নিষিদ্ধ সরঞ্জাম স্থাপন, ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৪
ফিশিং বোটে নিষিদ্ধ সরঞ্জাম স্থাপন, ভারতীয় নাগরিকসহ আটক ৪

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উদ্যোক্তা সৃষ্টি হলে কর্মসংস্থানের নতুন ক্ষেত্র তৈরি হবে : মেয়র শাহাদাত
উদ্যোক্তা সৃষ্টি হলে কর্মসংস্থানের নতুন ক্ষেত্র তৈরি হবে : মেয়র শাহাদাত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৃদ্ধ বাবাকে কুপিয়ে জখম, ছেলে গ্রেপ্তার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৃদ্ধ বাবাকে কুপিয়ে জখম, ছেলে গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সকল ষড়যন্ত্র রুখতে তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : টিপু
সকল ষড়যন্ত্র রুখতে তারেক রহমানের নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : টিপু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রবাসীদের রেমিট্যান্সে অর্থনীতি মজবুত অবস্থায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে’
‘প্রবাসীদের রেমিট্যান্সে অর্থনীতি মজবুত অবস্থায় ঘুরে দাঁড়িয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা
প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার: প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবিতে ‘কোনটাকে বলি সংবাদ?’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত
গোবিপ্রবিতে ‘কোনটাকে বলি সংবাদ?’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধরলায় ভেসে আসা ভারতীয় শিশুর মরদেহ হস্তান্তর
ধরলায় ভেসে আসা ভারতীয় শিশুর মরদেহ হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপর্যস্ত অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ালেও বেসরকারি খাতে আস্থার সংকট রয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
বিপর্যস্ত অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ালেও বেসরকারি খাতে আস্থার সংকট রয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?
গাজায় তীব্র বোমাবর্ষণ, কি বলছে আন্তর্জাতিক মহল?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএল টি-টোয়েন্টি: দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টি: দুবাই ক্যাপিটালসে মুস্তাফিজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় বজ্রপাতে দুই কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রেভিসের রেকর্ড গড়া ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার জয়
ব্রেভিসের রেকর্ড গড়া ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডারউইনে প্রস্তুতি ম্যাচে জয় পেল বাংলাদেশ ‘এ’ দল
ডারউইনে প্রস্তুতি ম্যাচে জয় পেল বাংলাদেশ ‘এ’ দল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাদের কিনারা থেকে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা
খাদের কিনারা থেকে অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : অর্থ উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফ্রিকা জয় করে দেশে ফিরল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল
আফ্রিকা জয় করে দেশে ফিরল বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
শেরপুরে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান
ভোট দিলে ধানের শীষে, দেশ গড়ব মিলেমিশে: তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়া বিএনপির সভাপতি বাদলুর রহমানের মায়ের ইন্তেকাল
মালয়েশিয়া বিএনপির সভাপতি বাদলুর রহমানের মায়ের ইন্তেকাল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে ৬ কোটি টাকার ইয়াবা ও ক্রিস্টাল মেথ জব্দ
টেকনাফে ৬ কোটি টাকার ইয়াবা ও ক্রিস্টাল মেথ জব্দ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৃষ্টিনন্দন কাঠের সেতু নির্মাণে কমেছে ভোগান্তি, বাড়ছে দর্শনার্থী
দৃষ্টিনন্দন কাঠের সেতু নির্মাণে কমেছে ভোগান্তি, বাড়ছে দর্শনার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত
পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পরমাণু যুদ্ধের হুমকির জবাবে কী বলছে ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?
সত্যিই কি ইসরায়েলের জন্য লুকিয়ে অস্ত্র এনেছে সৌদির জাহাজ?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি
ব্যাংকে টাকা তুলতে হয়রানি

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ
বাংলাদেশের পাটপণ্য রপ্তানিতে ভারতের নতুন বিধিনিষেধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে
ট্রাম্পের শুল্কারোপ : চীন-ভারত থেকে পোশাকের আরও ক্রেতা আসছে বাংলাদেশে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের
সারজিস আলমের বিরুদ্ধে গাজীপুর সিএমএম কোর্টে মামলা দায়ের

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা
সচিবালয়ে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য সাত জরুরি নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর
মালয়েশিয়ার সঙ্গে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক ও তিনটি নোট বিনিময় স্বাক্ষর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’
‘গাজায় ইসরায়েলিদের ভয়াবহতার বর্ণনা দেওয়ার ভাষা নেই’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে
সত্যিই কি বিয়ে করতে চলেছেন রোনালদো? জর্জিনার নতুন পোস্ট ঘিরে জল্পনা তুঙ্গে

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার
গোপনে ২২শ’ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম কিনেছিল স্বৈরাচার আওয়ামী লীগ সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!
ভয়ে পালাচ্ছে বাঙালি শ্রমিকরা, দিল্লি, নয়ডা, গুরুগ্রামে গৃহকর্মীর তীব্র সংকট!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত
আরব আমিরাত ক্লাউড সিডিংয়ে সাফল্য পাচ্ছে, বাড়ছে বৃষ্টিপাত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা
১৫ আগস্ট ঘিরে সারা দেশে নিরাপত্তা জোরদার, টুঙ্গিপাড়ায় আলাদা ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে
ড্যাপ সংশোধনের খসড়া চূড়ান্ত, অনুমোদনের জন্য যাবে উপদেষ্টা পরিষদে

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
দাম নিয়ন্ত্রণে পিঁয়াজ আমদানি উন্মুক্ত করা হবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই
ডাকসুর একমাত্র নারী ভিপি মাহফুজা খানম আর নেই

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
বিমানবন্দরে অবতরণের সময় উড়োজাহাজের ধাক্কায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া
ইসরায়েলি আগ্রাসন থেকে বাঁচতে রাশিয়ার সহায়তা চাইছে সিরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র
বেলুচ আর্মিকে ‘সন্ত্রাসী’ তকমা দিল যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির
হাসপাতাল থেকে আজ বাসায় ফিরবেন জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী
নির্বাচনকে বিলম্বিত করতে এখনও ষড়যন্ত্র চলমান : রিজভী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮
আওয়ামী লীগের মিছিল থেকে পুলিশের ওপর হামলা, আটক ১৮

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১
হাইকোর্টে প্রবেশের মুখে ইয়াবা, মদ ও হেরোইনসহ আটক ১

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ
৯৩৫ কোটি টাকায় যুক্তরাষ্ট্র থেকে কেনা হবে দুই জাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার
খোলা পাম অয়েলের দাম কমাল সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ আগস্ট)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিমানবন্দর থেকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর কেলেঙ্কারি
সাদাপাথর কেলেঙ্কারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা
হেমিংয়ের মাসিক বেতন ১০ লাখ টাকা

মাঠে ময়দানে

দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের
দুর্নীতির অভিযোগ থাকলে ছাড় নয় উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!
রাজকাপুরকে সত্যিই ভালোবাসতেন লতা!

শোবিজ

গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে
গাড়িতে দুই লাশ এখনো রহস্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার যুবাদের সফর ইংল্যান্ডে
এবার যুবাদের সফর ইংল্যান্ডে

মাঠে ময়দানে

অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার
অঝোরে কাঁদলেন মোস্তাকিমের বাবা চাইলেন বিচার

প্রথম পৃষ্ঠা

সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’
সুচিত্রা সেনের সেই পছন্দের ‘চা’

শোবিজ

খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে
খায়রুলের ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ হাই কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প
শাবানার বাহারি রান্নার অজানা গল্প

শোবিজ

নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের
নির্বাচন পেছানোর অজুহাত কিছু দলের

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন মুরাসে হার পুরোনো আবাহনীর
নতুন মুরাসে হার পুরোনো আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

১৬ ব্যক্তি ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পাচ্ছে জাতীয় মৎস্য পদক
১৬ ব্যক্তি ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান পাচ্ছে জাতীয় মৎস্য পদক

নগর জীবন

পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে
পিঁয়াজ আমদানির অনুমতি দেওয়া হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশাদার ফুটবলে এ কেমন মানসিকতা!
পেশাদার ফুটবলে এ কেমন মানসিকতা!

মাঠে ময়দানে

একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাবে
একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা পাবে

নগর জীবন

বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট
বেসরকারি খাতে এখনো আস্থার সংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

বাকি না দেওয়ায় দোকানির কানে কামড়!
বাকি না দেওয়ায় দোকানির কানে কামড়!

দেশগ্রাম

পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন
পাথর রক্ষায় পরিবেশ উপদেষ্টা ব্যর্থ হয়েছেন

নগর জীবন

১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ
১২ দেশের লড়াইয়ের প্রস্তুতিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

‘বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা পরিশ্রমী’
‘বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা পরিশ্রমী’

মাঠে ময়দানে

এএফসি কাপে কিংসের প্রথম হ্যাটট্রিক বার্কোসের
এএফসি কাপে কিংসের প্রথম হ্যাটট্রিক বার্কোসের

মাঠে ময়দানে

কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস
কনিষ্ঠ প্রোটিয়া সেঞ্চুরিয়ান ব্রেভিস

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম
গোপনে কেনা হয় ২২০০ কোটি টাকার নজরদারি সরঞ্জাম

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ তিন নির্বাচনের তদন্ত চায় ৭৯ শতাংশ মানুষ
শেষ তিন নির্বাচনের তদন্ত চায় ৭৯ শতাংশ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা