শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ আগস্ট, ২০২০

সহযোগী সংগঠনগুলোয় অনুপ্রবেশকারী মুক্ত কমিটি চায় তৃণমূল

ফরিদপুরে আওয়ামী লীগ
কামরুজ্জামান সোহেল, ফরিদপুর
প্রিন্ট ভার্সন
সহযোগী সংগঠনগুলোয় অনুপ্রবেশকারী মুক্ত কমিটি চায় তৃণমূল

দীর্ঘদিন ধরে নানাভাবে নির্যাতিত ছিলেন ফরিদপুর আওয়ামী লীগের ত্যাগী ও রাজপথের সক্রিয় নেতা-কর্মীরা। জেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলো থেকে একে একে সরিয়ে দেওয়া হয় তাদের। বিএনপি-জামায়াত থেকে আসা ব্যক্তিরা ক্রমেই দলের গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত হয়ে প্রভাব-প্রতিপত্তি চালাতে থাকেন। নব্যদের দাপট এবং ক্ষমতার প্রভাবে দলের কর্মকান্ড থেকে পুরনোদের অনেকেই সরে যেতে বাধ্য হন। কেউ কেউ নব্যদের বিরুদ্ধে কথা বললে তাকে নির্যাতনের মুখে পড়তে হয়েছে। বিএনপি-জামায়াত থেকে আসা অনুপ্রবেশকারীদের সমর্থনে গঠিত ‘হেলমেট বাহিনী’, ‘হাতুড়ি বাহিনী’র হামলায় মারাত্মকভাবে আহত হন প্রবীণ নেতা নুর মোহাম্মদ বাবুল। এই বাহিনীর কবল থেকে রক্ষা পাননি রাজেন্দ্র কলেজের সাবেক ভিপি ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মনিরুজ্জামান মনির, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি শওকত আলী জাহিদ, আওয়ামী লীগ নেতা বদিউজ্জামান বাবুল, ছাত্রলীগ নেতা তাওফিক হোসেন পুচ্ছিসহ অনেকেই। নব্যদের দাপটে আওয়ামী লীগের কোনো অনুষ্ঠানে দাওয়াত পর্যন্ত পাননি বর্তমান কমিটির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মাসুদ হোসেন। কেবল প্রভাবশালী এক নেতার বিরোধিতা করার কারণেই তাকে দলীয় কর্মকান্ড থেকে শুরু করে সব জায়গা থেকে ‘আউট’ করা হয়। ফলে দীর্ঘদিন ধরে ফুঁসে ওঠা ক্ষোভ বর্তমানে ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে আওয়ামী লীগে দুর্নীতিবিরোধী শুদ্ধি অভিযানে দলে আসা নব্য নেতাদের কয়েকজন গ্রেফতার হলে ফের রাজনীতি করার স্বপ্ন দেখছেন একসময়ের জাঁদরেল নেতারা। ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রবীণ কয়েকজন নেতা জানান, আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলোকে বিএনপি-জামায়াত নিয়ে এক ব্যক্তির দলে পরিণত করা হয়েছিল। দলের নেতাদের বাদ দিয়ে ফরিদপুরে আওয়ামী লীগকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। বিগত দিনে যারা জাতির পিতাকে নিয়ে কটূক্তি করেছে, তাদের দলে এনে পদ-পদবি দিয়ে আসল আওয়ামী লীগ নেতাদের রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

শনিবার কোতোয়ালি আওয়ামী লীগের এক সভায় এসব বিষয় নিয়ে উপস্থিত নেতারা ছিলেন বেশ সোচ্চার। দলে অনুপ্রবেশকারীদের বহিষ্কারের পাশাপাশি বর্তমান কমিটি বাদ দিয়ে সম্মেলন না হওয়া পর্যন্ত ফরিদপুর জেলার সদর উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের পূর্বের কমিটি বহাল রাখার পক্ষে জোরালো দাবি ওঠে। উপস্থিত নেতাদের অভিযোগ, বর্তমানে ১২টি ইউনিয়নে যাদের দিয়ে কমিটি গঠন করা হয়েছে তাদের বেশির ভাগই বিএনপি-জামায়াত থেকে আসা। অন্যায় এবং অবৈধভাবে পূর্বের কমিটি বাতিল করে লোক-দেখানো সম্মেলন করে ‘পকেট কমিটি’ করা হয়েছে। বঞ্চিত করা হয়েছে দলের পরীক্ষিত নেতাদের। অনেকেই অভিযোগ করে বলেন, নব্যদের দাপটে এবং তাদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপের কারণে ত্যাগী নেতারা এলাকায় পর্যন্ত থাকতে পারেননি। সভা থেকে  কেন্দ্রীয় নেতাদের বিষয়টি অবহিত করার পাশাপাশি ১৫ আগস্টের পর সম্মেলন নিয়ে সভা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে সূত্র জানায়। তবে শনিবারের সভা শেষ হওয়ার পর সদর উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে খবর ছড়িয়ে পড়ে বর্তমান কমিটি বাতিল করে পূর্বের কমিটি বহাল রাখা হয়েছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে এ বিষয়টি ব্যাপকভাবে আলোচনার সৃষ্টি করে। পূর্বে যারা সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ছিলেন তাদের অনেকেই নড়েচড়ে বসেন। তাদের অনুসারীরা সভাপতি-সম্পাদকের ছবি দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করতে থাকেন। এ ব্যাপারে কোতোয়ালি আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুর রাজ্জাক মোল্লার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, সভায় অনেকেই বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন। ফলে দ্রুতই কেন্দ্রীয় নেতাদের মাধ্যমে নতুন কমিটি করার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। অনেকেই পূর্বের কমিটি বহাল রাখা হয়েছে এমন কথা বলছেন। কিন্তু দলের গঠনতন্ত্র অনুযায়ীই সবকিছু করতে হবে। ১৫ আগস্টের পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। জেলা আওয়ামী লীগের প্রবীণ তিন নেতা জানান, ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগে ত্যাগীদের হটিয়ে নব্য আওয়ামী লীগারদের স্থান দেওয়া হয়েছে। সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি গঠন করার কথা থাকলেও সেটি হয়নি। কেন্দ্র থেকে সভাপতি হিসেবে সুবল চন্দ্র সাহাকে এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সৈয়দ মাসুদ হোসেনের নাম ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীতে জেলার প্রভাবশালী এক নেতার ইচ্ছায় ত্যাগীদের বাদ দিয়ে অনুপ্রবেশকারীদের পদে আনা হয়। সহসভাপতি হিসেবে রাখা হয় থানা বিএনপির প্রভাবশালী এক নেতাকে। একইভাবে বিভিন্ন পদে অনুপ্রবেশকারীদের গুরুত্বপূর্ণ পদ দিয়ে একটি ‘পকেট কমিটি’ করা হয়। সাধারণ সম্পাদককে সব কাজের বাইরে রেখে তারা একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করে দল চালাতে থাকে।

এদিকে শুধু ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগই নয়, সহযোগী সংগঠনগুলোর কমিটি বিলুপ্ত করে নতুন কমিটি গঠন করার দাবি ক্রমেই জোরালো হচ্ছে। অন্য দল থেকে অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে কমিটি করা নিয়ে সবচেয়ে বেশি সমালোচনার মুখে রয়েছে শহর আওয়ামী লীগ ও শহর যুবলীগ। শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে নাজমুল হাসান খন্দকার লেভী ও সাজ্জাদ হোসেন বরকত বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। তাছাড়া শহর আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা রয়েছেন গ্রেফতারের তালিকায়। ফলে গ্রেফতার এড়াতে তাদের অনেকেই পালিয়ে আছেন। শহর যুবলীগের অবস্থাও একই। বিভিন্ন দল থেকে আসা ব্যক্তিদের টাকার বিনিময়ে গুরুত্বপূর্ণ পদ দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়েছে। বর্তমানে যুবলীগের আহ্বায়ক এ এইচ এম ফোয়াদ পলাতক রয়েছেন। কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা নেতারা ফরিদপুর ছাড়া। পালিয়ে থাকা নেতাদের গ্রেফতারে পুলিশ হন্যে হয়ে খুঁজছে তাদের। দীর্ঘদিন ধরে সম্মেলন হয় না জেলা শ্রমিক লীগে। নেই কোনো কর্মকান্ডও। জেলা শ্রমিক লীগের কতিপয় নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিরও অভিযোগ রয়েছে। একই সঙ্গে দলে পদ-পদবি দিয়ে অনেকের কাছ থেকে আর্থিক সুবিধা নেওয়ারও অভিযোগ করেছেন কেউ কেউ। একই অবস্থা জেলা ছাত্রলীগের। দীর্ঘদিন ধরে নেই কোনো সম্মেলন। দলের সভাপতি নিশান মাহমুদ শামীম ও সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে রয়েছে দুর্নীতি ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের অভিযোগ। এসব অভিযোগ মাথায় নিয়ে পুলিশের গ্রেফতার এড়াতে বর্তমানে তারা পলাতক রয়েছেন। স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক ফাহাদ বিন ওয়াজেদ ফাইনের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। তিনিও পলাতক।

জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী সংগঠনগুলোতে অনুপ্রবেশকারীদের বিষয়ে কেন্দ্রীয় নেতারা সঠিক সিদ্ধান্ত নেবেন বলে মনে করেন তৃণমূল নেতা-কর্মীরা। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মাসুদ হোসেন বলেন, আওয়ামী লীগে আর কোনো অনুপ্রবেশকারীকে ঠাঁই দেওয়া হবে না। যারা অনুপ্রবেশ করে দলের ক্ষতি করেছেন, তাদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এদিকে, দুর্নীতিবিরোধী শুদ্ধি অভিযানে আটক এবং ২ হাজার কোটি টাকার মানি লন্ডারিং মামলার আসামি শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি নাজমুল হাসান খন্দকার লেভী, সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বরকত, জেলা শ্রমিক লীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক বিল্লাল হোসেন, শহর যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসিবুর রহমান ফারহান পুলিশ ও সিআইডির জিজ্ঞাসাবাদে দলের অনেক নেতার নাম প্রকাশ করেছেন বলে জানা গেছে। পুলিশের কাছে প্রায় ৬০ জন নেতার নাম রয়েছে গ্রেফতারের তালিকায়। এ বিষয়ে ফরিদপুরের পুলিশ সুপার মো. আলিমুজ্জামান বলেন, বিগত দিনে যারা সন্ত্রাস ও বিভিন্ন বাহিনীর নাম ব্যবহার করে অরাজকতা করেছে তাদের বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। সন্ত্রাসী কেউই ছাড় পাবে না। তারা যত শক্তিশালী ও ক্ষমতাবান হোক না কেন। অনুসন্ধানে যাদের নাম আসছে আমরা তাদের মধ্যে ১৭ জনকে আটক করতে সক্ষম হয়েছি। বাকিদের আটকে অভিযান চলছে। দুর্নীতিবিরোধী অভিযানে আওয়ামী লীগের বিতর্কিত ও প্রভাবশালী নেতাদের আটক করায় ফরিদপুরের পুলিশ সুপার আলিমুজ্জামান সর্বমহলের প্রশংসা কুড়িয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

এই মাত্র | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান

১৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

২৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

৩৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক
এরশাদ হাসানের একক অভিনয়ে নতুন নাটক

৫৮ মিনিট আগে | শোবিজ

সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা
সাভারে চালু হচ্ছে বায়োজিনের নতুন শাখা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন
গাজীপুরে তরুণদের স্বাস্থ্য সচেতনতায় বিএনপির উদ্যোগে ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
ডাকসু সদস্য রাফিয়ার বাড়িতে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি
বরফ গলল তবে, ট্রাম্প-মাস্কের খুনসুটি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত
চবিতে চীনের অর্থায়নে কনফুসিয়াস সেন্টার স্থাপনের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী
সমালোচনার জবাব দিলেন রামচরণের স্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী
রাজধানীতে শুরু হচ্ছে ‘সহনশীল রূপান্তর’ শীর্ষক শিল্পকর্ম প্রদর্শনী

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা