শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ আগস্ট, ২০২০

সহযোগী সংগঠনগুলোয় অনুপ্রবেশকারী মুক্ত কমিটি চায় তৃণমূল

ফরিদপুরে আওয়ামী লীগ
কামরুজ্জামান সোহেল, ফরিদপুর
প্রিন্ট ভার্সন
সহযোগী সংগঠনগুলোয় অনুপ্রবেশকারী মুক্ত কমিটি চায় তৃণমূল

দীর্ঘদিন ধরে নানাভাবে নির্যাতিত ছিলেন ফরিদপুর আওয়ামী লীগের ত্যাগী ও রাজপথের সক্রিয় নেতা-কর্মীরা। জেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলো থেকে একে একে সরিয়ে দেওয়া হয় তাদের। বিএনপি-জামায়াত থেকে আসা ব্যক্তিরা ক্রমেই দলের গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত হয়ে প্রভাব-প্রতিপত্তি চালাতে থাকেন। নব্যদের দাপট এবং ক্ষমতার প্রভাবে দলের কর্মকান্ড থেকে পুরনোদের অনেকেই সরে যেতে বাধ্য হন। কেউ কেউ নব্যদের বিরুদ্ধে কথা বললে তাকে নির্যাতনের মুখে পড়তে হয়েছে। বিএনপি-জামায়াত থেকে আসা অনুপ্রবেশকারীদের সমর্থনে গঠিত ‘হেলমেট বাহিনী’, ‘হাতুড়ি বাহিনী’র হামলায় মারাত্মকভাবে আহত হন প্রবীণ নেতা নুর মোহাম্মদ বাবুল। এই বাহিনীর কবল থেকে রক্ষা পাননি রাজেন্দ্র কলেজের সাবেক ভিপি ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মনিরুজ্জামান মনির, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি শওকত আলী জাহিদ, আওয়ামী লীগ নেতা বদিউজ্জামান বাবুল, ছাত্রলীগ নেতা তাওফিক হোসেন পুচ্ছিসহ অনেকেই। নব্যদের দাপটে আওয়ামী লীগের কোনো অনুষ্ঠানে দাওয়াত পর্যন্ত পাননি বর্তমান কমিটির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মাসুদ হোসেন। কেবল প্রভাবশালী এক নেতার বিরোধিতা করার কারণেই তাকে দলীয় কর্মকান্ড থেকে শুরু করে সব জায়গা থেকে ‘আউট’ করা হয়। ফলে দীর্ঘদিন ধরে ফুঁসে ওঠা ক্ষোভ বর্তমানে ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে আওয়ামী লীগে দুর্নীতিবিরোধী শুদ্ধি অভিযানে দলে আসা নব্য নেতাদের কয়েকজন গ্রেফতার হলে ফের রাজনীতি করার স্বপ্ন দেখছেন একসময়ের জাঁদরেল নেতারা। ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রবীণ কয়েকজন নেতা জানান, আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলোকে বিএনপি-জামায়াত নিয়ে এক ব্যক্তির দলে পরিণত করা হয়েছিল। দলের নেতাদের বাদ দিয়ে ফরিদপুরে আওয়ামী লীগকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। বিগত দিনে যারা জাতির পিতাকে নিয়ে কটূক্তি করেছে, তাদের দলে এনে পদ-পদবি দিয়ে আসল আওয়ামী লীগ নেতাদের রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

শনিবার কোতোয়ালি আওয়ামী লীগের এক সভায় এসব বিষয় নিয়ে উপস্থিত নেতারা ছিলেন বেশ সোচ্চার। দলে অনুপ্রবেশকারীদের বহিষ্কারের পাশাপাশি বর্তমান কমিটি বাদ দিয়ে সম্মেলন না হওয়া পর্যন্ত ফরিদপুর জেলার সদর উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের পূর্বের কমিটি বহাল রাখার পক্ষে জোরালো দাবি ওঠে। উপস্থিত নেতাদের অভিযোগ, বর্তমানে ১২টি ইউনিয়নে যাদের দিয়ে কমিটি গঠন করা হয়েছে তাদের বেশির ভাগই বিএনপি-জামায়াত থেকে আসা। অন্যায় এবং অবৈধভাবে পূর্বের কমিটি বাতিল করে লোক-দেখানো সম্মেলন করে ‘পকেট কমিটি’ করা হয়েছে। বঞ্চিত করা হয়েছে দলের পরীক্ষিত নেতাদের। অনেকেই অভিযোগ করে বলেন, নব্যদের দাপটে এবং তাদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপের কারণে ত্যাগী নেতারা এলাকায় পর্যন্ত থাকতে পারেননি। সভা থেকে  কেন্দ্রীয় নেতাদের বিষয়টি অবহিত করার পাশাপাশি ১৫ আগস্টের পর সম্মেলন নিয়ে সভা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে সূত্র জানায়। তবে শনিবারের সভা শেষ হওয়ার পর সদর উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে খবর ছড়িয়ে পড়ে বর্তমান কমিটি বাতিল করে পূর্বের কমিটি বহাল রাখা হয়েছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে এ বিষয়টি ব্যাপকভাবে আলোচনার সৃষ্টি করে। পূর্বে যারা সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ছিলেন তাদের অনেকেই নড়েচড়ে বসেন। তাদের অনুসারীরা সভাপতি-সম্পাদকের ছবি দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করতে থাকেন। এ ব্যাপারে কোতোয়ালি আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুর রাজ্জাক মোল্লার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, সভায় অনেকেই বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন। ফলে দ্রুতই কেন্দ্রীয় নেতাদের মাধ্যমে নতুন কমিটি করার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। অনেকেই পূর্বের কমিটি বহাল রাখা হয়েছে এমন কথা বলছেন। কিন্তু দলের গঠনতন্ত্র অনুযায়ীই সবকিছু করতে হবে। ১৫ আগস্টের পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। জেলা আওয়ামী লীগের প্রবীণ তিন নেতা জানান, ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগে ত্যাগীদের হটিয়ে নব্য আওয়ামী লীগারদের স্থান দেওয়া হয়েছে। সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি গঠন করার কথা থাকলেও সেটি হয়নি। কেন্দ্র থেকে সভাপতি হিসেবে সুবল চন্দ্র সাহাকে এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সৈয়দ মাসুদ হোসেনের নাম ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীতে জেলার প্রভাবশালী এক নেতার ইচ্ছায় ত্যাগীদের বাদ দিয়ে অনুপ্রবেশকারীদের পদে আনা হয়। সহসভাপতি হিসেবে রাখা হয় থানা বিএনপির প্রভাবশালী এক নেতাকে। একইভাবে বিভিন্ন পদে অনুপ্রবেশকারীদের গুরুত্বপূর্ণ পদ দিয়ে একটি ‘পকেট কমিটি’ করা হয়। সাধারণ সম্পাদককে সব কাজের বাইরে রেখে তারা একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করে দল চালাতে থাকে।

এদিকে শুধু ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগই নয়, সহযোগী সংগঠনগুলোর কমিটি বিলুপ্ত করে নতুন কমিটি গঠন করার দাবি ক্রমেই জোরালো হচ্ছে। অন্য দল থেকে অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে কমিটি করা নিয়ে সবচেয়ে বেশি সমালোচনার মুখে রয়েছে শহর আওয়ামী লীগ ও শহর যুবলীগ। শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে নাজমুল হাসান খন্দকার লেভী ও সাজ্জাদ হোসেন বরকত বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। তাছাড়া শহর আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা রয়েছেন গ্রেফতারের তালিকায়। ফলে গ্রেফতার এড়াতে তাদের অনেকেই পালিয়ে আছেন। শহর যুবলীগের অবস্থাও একই। বিভিন্ন দল থেকে আসা ব্যক্তিদের টাকার বিনিময়ে গুরুত্বপূর্ণ পদ দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়েছে। বর্তমানে যুবলীগের আহ্বায়ক এ এইচ এম ফোয়াদ পলাতক রয়েছেন। কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা নেতারা ফরিদপুর ছাড়া। পালিয়ে থাকা নেতাদের গ্রেফতারে পুলিশ হন্যে হয়ে খুঁজছে তাদের। দীর্ঘদিন ধরে সম্মেলন হয় না জেলা শ্রমিক লীগে। নেই কোনো কর্মকান্ডও। জেলা শ্রমিক লীগের কতিপয় নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিরও অভিযোগ রয়েছে। একই সঙ্গে দলে পদ-পদবি দিয়ে অনেকের কাছ থেকে আর্থিক সুবিধা নেওয়ারও অভিযোগ করেছেন কেউ কেউ। একই অবস্থা জেলা ছাত্রলীগের। দীর্ঘদিন ধরে নেই কোনো সম্মেলন। দলের সভাপতি নিশান মাহমুদ শামীম ও সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে রয়েছে দুর্নীতি ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের অভিযোগ। এসব অভিযোগ মাথায় নিয়ে পুলিশের গ্রেফতার এড়াতে বর্তমানে তারা পলাতক রয়েছেন। স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক ফাহাদ বিন ওয়াজেদ ফাইনের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। তিনিও পলাতক।

জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী সংগঠনগুলোতে অনুপ্রবেশকারীদের বিষয়ে কেন্দ্রীয় নেতারা সঠিক সিদ্ধান্ত নেবেন বলে মনে করেন তৃণমূল নেতা-কর্মীরা। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মাসুদ হোসেন বলেন, আওয়ামী লীগে আর কোনো অনুপ্রবেশকারীকে ঠাঁই দেওয়া হবে না। যারা অনুপ্রবেশ করে দলের ক্ষতি করেছেন, তাদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এদিকে, দুর্নীতিবিরোধী শুদ্ধি অভিযানে আটক এবং ২ হাজার কোটি টাকার মানি লন্ডারিং মামলার আসামি শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি নাজমুল হাসান খন্দকার লেভী, সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বরকত, জেলা শ্রমিক লীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক বিল্লাল হোসেন, শহর যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসিবুর রহমান ফারহান পুলিশ ও সিআইডির জিজ্ঞাসাবাদে দলের অনেক নেতার নাম প্রকাশ করেছেন বলে জানা গেছে। পুলিশের কাছে প্রায় ৬০ জন নেতার নাম রয়েছে গ্রেফতারের তালিকায়। এ বিষয়ে ফরিদপুরের পুলিশ সুপার মো. আলিমুজ্জামান বলেন, বিগত দিনে যারা সন্ত্রাস ও বিভিন্ন বাহিনীর নাম ব্যবহার করে অরাজকতা করেছে তাদের বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। সন্ত্রাসী কেউই ছাড় পাবে না। তারা যত শক্তিশালী ও ক্ষমতাবান হোক না কেন। অনুসন্ধানে যাদের নাম আসছে আমরা তাদের মধ্যে ১৭ জনকে আটক করতে সক্ষম হয়েছি। বাকিদের আটকে অভিযান চলছে। দুর্নীতিবিরোধী অভিযানে আওয়ামী লীগের বিতর্কিত ও প্রভাবশালী নেতাদের আটক করায় ফরিদপুরের পুলিশ সুপার আলিমুজ্জামান সর্বমহলের প্রশংসা কুড়িয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

২৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

৩৪ মিনিট আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

৩৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

৪০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত
৭ কলেজ নিয়ে ‘ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়’ প্রতিষ্ঠার নীতিগত সিদ্ধান্ত

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড আইনের শাসনের উদাহরণ: দুলু

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত
শেকৃবিতে পুনর্জন্ম কৃষি নিয়ে গোল টেবিল বৈঠক অনুষ্ঠিত

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে বড় উত্থান
শেয়ারবাজারে বড় উত্থান

৪৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
তিতাস নদী থেকে মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্নকে ঘিরে বগুড়ায় ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?
তুরস্কে জেলেনস্কি, কি নিয়ে আলোচনা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে