শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ আগস্ট, ২০২০

সহযোগী সংগঠনগুলোয় অনুপ্রবেশকারী মুক্ত কমিটি চায় তৃণমূল

ফরিদপুরে আওয়ামী লীগ
কামরুজ্জামান সোহেল, ফরিদপুর
প্রিন্ট ভার্সন
সহযোগী সংগঠনগুলোয় অনুপ্রবেশকারী মুক্ত কমিটি চায় তৃণমূল

দীর্ঘদিন ধরে নানাভাবে নির্যাতিত ছিলেন ফরিদপুর আওয়ামী লীগের ত্যাগী ও রাজপথের সক্রিয় নেতা-কর্মীরা। জেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলো থেকে একে একে সরিয়ে দেওয়া হয় তাদের। বিএনপি-জামায়াত থেকে আসা ব্যক্তিরা ক্রমেই দলের গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত হয়ে প্রভাব-প্রতিপত্তি চালাতে থাকেন। নব্যদের দাপট এবং ক্ষমতার প্রভাবে দলের কর্মকান্ড থেকে পুরনোদের অনেকেই সরে যেতে বাধ্য হন। কেউ কেউ নব্যদের বিরুদ্ধে কথা বললে তাকে নির্যাতনের মুখে পড়তে হয়েছে। বিএনপি-জামায়াত থেকে আসা অনুপ্রবেশকারীদের সমর্থনে গঠিত ‘হেলমেট বাহিনী’, ‘হাতুড়ি বাহিনী’র হামলায় মারাত্মকভাবে আহত হন প্রবীণ নেতা নুর মোহাম্মদ বাবুল। এই বাহিনীর কবল থেকে রক্ষা পাননি রাজেন্দ্র কলেজের সাবেক ভিপি ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মনিরুজ্জামান মনির, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি শওকত আলী জাহিদ, আওয়ামী লীগ নেতা বদিউজ্জামান বাবুল, ছাত্রলীগ নেতা তাওফিক হোসেন পুচ্ছিসহ অনেকেই। নব্যদের দাপটে আওয়ামী লীগের কোনো অনুষ্ঠানে দাওয়াত পর্যন্ত পাননি বর্তমান কমিটির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মাসুদ হোসেন। কেবল প্রভাবশালী এক নেতার বিরোধিতা করার কারণেই তাকে দলীয় কর্মকান্ড থেকে শুরু করে সব জায়গা থেকে ‘আউট’ করা হয়। ফলে দীর্ঘদিন ধরে ফুঁসে ওঠা ক্ষোভ বর্তমানে ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে আওয়ামী লীগে দুর্নীতিবিরোধী শুদ্ধি অভিযানে দলে আসা নব্য নেতাদের কয়েকজন গ্রেফতার হলে ফের রাজনীতি করার স্বপ্ন দেখছেন একসময়ের জাঁদরেল নেতারা। ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রবীণ কয়েকজন নেতা জানান, আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলোকে বিএনপি-জামায়াত নিয়ে এক ব্যক্তির দলে পরিণত করা হয়েছিল। দলের নেতাদের বাদ দিয়ে ফরিদপুরে আওয়ামী লীগকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। বিগত দিনে যারা জাতির পিতাকে নিয়ে কটূক্তি করেছে, তাদের দলে এনে পদ-পদবি দিয়ে আসল আওয়ামী লীগ নেতাদের রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

শনিবার কোতোয়ালি আওয়ামী লীগের এক সভায় এসব বিষয় নিয়ে উপস্থিত নেতারা ছিলেন বেশ সোচ্চার। দলে অনুপ্রবেশকারীদের বহিষ্কারের পাশাপাশি বর্তমান কমিটি বাদ দিয়ে সম্মেলন না হওয়া পর্যন্ত ফরিদপুর জেলার সদর উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের পূর্বের কমিটি বহাল রাখার পক্ষে জোরালো দাবি ওঠে। উপস্থিত নেতাদের অভিযোগ, বর্তমানে ১২টি ইউনিয়নে যাদের দিয়ে কমিটি গঠন করা হয়েছে তাদের বেশির ভাগই বিএনপি-জামায়াত থেকে আসা। অন্যায় এবং অবৈধভাবে পূর্বের কমিটি বাতিল করে লোক-দেখানো সম্মেলন করে ‘পকেট কমিটি’ করা হয়েছে। বঞ্চিত করা হয়েছে দলের পরীক্ষিত নেতাদের। অনেকেই অভিযোগ করে বলেন, নব্যদের দাপটে এবং তাদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপের কারণে ত্যাগী নেতারা এলাকায় পর্যন্ত থাকতে পারেননি। সভা থেকে  কেন্দ্রীয় নেতাদের বিষয়টি অবহিত করার পাশাপাশি ১৫ আগস্টের পর সম্মেলন নিয়ে সভা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে সূত্র জানায়। তবে শনিবারের সভা শেষ হওয়ার পর সদর উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে খবর ছড়িয়ে পড়ে বর্তমান কমিটি বাতিল করে পূর্বের কমিটি বহাল রাখা হয়েছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে এ বিষয়টি ব্যাপকভাবে আলোচনার সৃষ্টি করে। পূর্বে যারা সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ছিলেন তাদের অনেকেই নড়েচড়ে বসেন। তাদের অনুসারীরা সভাপতি-সম্পাদকের ছবি দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করতে থাকেন। এ ব্যাপারে কোতোয়ালি আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুর রাজ্জাক মোল্লার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, সভায় অনেকেই বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন। ফলে দ্রুতই কেন্দ্রীয় নেতাদের মাধ্যমে নতুন কমিটি করার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। অনেকেই পূর্বের কমিটি বহাল রাখা হয়েছে এমন কথা বলছেন। কিন্তু দলের গঠনতন্ত্র অনুযায়ীই সবকিছু করতে হবে। ১৫ আগস্টের পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। জেলা আওয়ামী লীগের প্রবীণ তিন নেতা জানান, ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগে ত্যাগীদের হটিয়ে নব্য আওয়ামী লীগারদের স্থান দেওয়া হয়েছে। সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি গঠন করার কথা থাকলেও সেটি হয়নি। কেন্দ্র থেকে সভাপতি হিসেবে সুবল চন্দ্র সাহাকে এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সৈয়দ মাসুদ হোসেনের নাম ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীতে জেলার প্রভাবশালী এক নেতার ইচ্ছায় ত্যাগীদের বাদ দিয়ে অনুপ্রবেশকারীদের পদে আনা হয়। সহসভাপতি হিসেবে রাখা হয় থানা বিএনপির প্রভাবশালী এক নেতাকে। একইভাবে বিভিন্ন পদে অনুপ্রবেশকারীদের গুরুত্বপূর্ণ পদ দিয়ে একটি ‘পকেট কমিটি’ করা হয়। সাধারণ সম্পাদককে সব কাজের বাইরে রেখে তারা একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করে দল চালাতে থাকে।

এদিকে শুধু ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগই নয়, সহযোগী সংগঠনগুলোর কমিটি বিলুপ্ত করে নতুন কমিটি গঠন করার দাবি ক্রমেই জোরালো হচ্ছে। অন্য দল থেকে অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে কমিটি করা নিয়ে সবচেয়ে বেশি সমালোচনার মুখে রয়েছে শহর আওয়ামী লীগ ও শহর যুবলীগ। শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে নাজমুল হাসান খন্দকার লেভী ও সাজ্জাদ হোসেন বরকত বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। তাছাড়া শহর আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা রয়েছেন গ্রেফতারের তালিকায়। ফলে গ্রেফতার এড়াতে তাদের অনেকেই পালিয়ে আছেন। শহর যুবলীগের অবস্থাও একই। বিভিন্ন দল থেকে আসা ব্যক্তিদের টাকার বিনিময়ে গুরুত্বপূর্ণ পদ দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়েছে। বর্তমানে যুবলীগের আহ্বায়ক এ এইচ এম ফোয়াদ পলাতক রয়েছেন। কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা নেতারা ফরিদপুর ছাড়া। পালিয়ে থাকা নেতাদের গ্রেফতারে পুলিশ হন্যে হয়ে খুঁজছে তাদের। দীর্ঘদিন ধরে সম্মেলন হয় না জেলা শ্রমিক লীগে। নেই কোনো কর্মকান্ডও। জেলা শ্রমিক লীগের কতিপয় নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিরও অভিযোগ রয়েছে। একই সঙ্গে দলে পদ-পদবি দিয়ে অনেকের কাছ থেকে আর্থিক সুবিধা নেওয়ারও অভিযোগ করেছেন কেউ কেউ। একই অবস্থা জেলা ছাত্রলীগের। দীর্ঘদিন ধরে নেই কোনো সম্মেলন। দলের সভাপতি নিশান মাহমুদ শামীম ও সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে রয়েছে দুর্নীতি ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের অভিযোগ। এসব অভিযোগ মাথায় নিয়ে পুলিশের গ্রেফতার এড়াতে বর্তমানে তারা পলাতক রয়েছেন। স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক ফাহাদ বিন ওয়াজেদ ফাইনের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। তিনিও পলাতক।

জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী সংগঠনগুলোতে অনুপ্রবেশকারীদের বিষয়ে কেন্দ্রীয় নেতারা সঠিক সিদ্ধান্ত নেবেন বলে মনে করেন তৃণমূল নেতা-কর্মীরা। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মাসুদ হোসেন বলেন, আওয়ামী লীগে আর কোনো অনুপ্রবেশকারীকে ঠাঁই দেওয়া হবে না। যারা অনুপ্রবেশ করে দলের ক্ষতি করেছেন, তাদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এদিকে, দুর্নীতিবিরোধী শুদ্ধি অভিযানে আটক এবং ২ হাজার কোটি টাকার মানি লন্ডারিং মামলার আসামি শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি নাজমুল হাসান খন্দকার লেভী, সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বরকত, জেলা শ্রমিক লীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক বিল্লাল হোসেন, শহর যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসিবুর রহমান ফারহান পুলিশ ও সিআইডির জিজ্ঞাসাবাদে দলের অনেক নেতার নাম প্রকাশ করেছেন বলে জানা গেছে। পুলিশের কাছে প্রায় ৬০ জন নেতার নাম রয়েছে গ্রেফতারের তালিকায়। এ বিষয়ে ফরিদপুরের পুলিশ সুপার মো. আলিমুজ্জামান বলেন, বিগত দিনে যারা সন্ত্রাস ও বিভিন্ন বাহিনীর নাম ব্যবহার করে অরাজকতা করেছে তাদের বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। সন্ত্রাসী কেউই ছাড় পাবে না। তারা যত শক্তিশালী ও ক্ষমতাবান হোক না কেন। অনুসন্ধানে যাদের নাম আসছে আমরা তাদের মধ্যে ১৭ জনকে আটক করতে সক্ষম হয়েছি। বাকিদের আটকে অভিযান চলছে। দুর্নীতিবিরোধী অভিযানে আওয়ামী লীগের বিতর্কিত ও প্রভাবশালী নেতাদের আটক করায় ফরিদপুরের পুলিশ সুপার আলিমুজ্জামান সর্বমহলের প্রশংসা কুড়িয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
সার উৎপাদনে গ্যাসের দাম বাড়ানোর ঘোষণা রবিবার
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
শেখ রেহানার স্বামী ড. শফিকের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
লন্ডনে বাংলাদেশ সেন্টারে ন্যক্কারজনক আচরণ করা হয়েছে
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
সিলিন্ডার লিকেজ থেকে আগুন, দগ্ধ ৪
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ভুয়া ট্রাভেল এজেন্ট থেকে সাবধান থাকতে হবে
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
ক্রিকেটার সাকিব আল হাসানকে দুদকে তলব
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
জামায়াতে ইসলামী জান্নাতের টিকিট বিক্রি করে না
সর্বশেষ খবর
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

২ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৫৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা