শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ আগস্ট, ২০২০

সহযোগী সংগঠনগুলোয় অনুপ্রবেশকারী মুক্ত কমিটি চায় তৃণমূল

ফরিদপুরে আওয়ামী লীগ
কামরুজ্জামান সোহেল, ফরিদপুর
প্রিন্ট ভার্সন
সহযোগী সংগঠনগুলোয় অনুপ্রবেশকারী মুক্ত কমিটি চায় তৃণমূল

দীর্ঘদিন ধরে নানাভাবে নির্যাতিত ছিলেন ফরিদপুর আওয়ামী লীগের ত্যাগী ও রাজপথের সক্রিয় নেতা-কর্মীরা। জেলা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলো থেকে একে একে সরিয়ে দেওয়া হয় তাদের। বিএনপি-জামায়াত থেকে আসা ব্যক্তিরা ক্রমেই দলের গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত হয়ে প্রভাব-প্রতিপত্তি চালাতে থাকেন। নব্যদের দাপট এবং ক্ষমতার প্রভাবে দলের কর্মকান্ড থেকে পুরনোদের অনেকেই সরে যেতে বাধ্য হন। কেউ কেউ নব্যদের বিরুদ্ধে কথা বললে তাকে নির্যাতনের মুখে পড়তে হয়েছে। বিএনপি-জামায়াত থেকে আসা অনুপ্রবেশকারীদের সমর্থনে গঠিত ‘হেলমেট বাহিনী’, ‘হাতুড়ি বাহিনী’র হামলায় মারাত্মকভাবে আহত হন প্রবীণ নেতা নুর মোহাম্মদ বাবুল। এই বাহিনীর কবল থেকে রক্ষা পাননি রাজেন্দ্র কলেজের সাবেক ভিপি ও জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মনিরুজ্জামান মনির, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি শওকত আলী জাহিদ, আওয়ামী লীগ নেতা বদিউজ্জামান বাবুল, ছাত্রলীগ নেতা তাওফিক হোসেন পুচ্ছিসহ অনেকেই। নব্যদের দাপটে আওয়ামী লীগের কোনো অনুষ্ঠানে দাওয়াত পর্যন্ত পাননি বর্তমান কমিটির সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মাসুদ হোসেন। কেবল প্রভাবশালী এক নেতার বিরোধিতা করার কারণেই তাকে দলীয় কর্মকান্ড থেকে শুরু করে সব জায়গা থেকে ‘আউট’ করা হয়। ফলে দীর্ঘদিন ধরে ফুঁসে ওঠা ক্ষোভ বর্তমানে ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে আওয়ামী লীগে দুর্নীতিবিরোধী শুদ্ধি অভিযানে দলে আসা নব্য নেতাদের কয়েকজন গ্রেফতার হলে ফের রাজনীতি করার স্বপ্ন দেখছেন একসময়ের জাঁদরেল নেতারা। ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রবীণ কয়েকজন নেতা জানান, আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলোকে বিএনপি-জামায়াত নিয়ে এক ব্যক্তির দলে পরিণত করা হয়েছিল। দলের নেতাদের বাদ দিয়ে ফরিদপুরে আওয়ামী লীগকে ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। বিগত দিনে যারা জাতির পিতাকে নিয়ে কটূক্তি করেছে, তাদের দলে এনে পদ-পদবি দিয়ে আসল আওয়ামী লীগ নেতাদের রাজনীতি থেকে দূরে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

শনিবার কোতোয়ালি আওয়ামী লীগের এক সভায় এসব বিষয় নিয়ে উপস্থিত নেতারা ছিলেন বেশ সোচ্চার। দলে অনুপ্রবেশকারীদের বহিষ্কারের পাশাপাশি বর্তমান কমিটি বাদ দিয়ে সম্মেলন না হওয়া পর্যন্ত ফরিদপুর জেলার সদর উপজেলার ১২টি ইউনিয়নের পূর্বের কমিটি বহাল রাখার পক্ষে জোরালো দাবি ওঠে। উপস্থিত নেতাদের অভিযোগ, বর্তমানে ১২টি ইউনিয়নে যাদের দিয়ে কমিটি গঠন করা হয়েছে তাদের বেশির ভাগই বিএনপি-জামায়াত থেকে আসা। অন্যায় এবং অবৈধভাবে পূর্বের কমিটি বাতিল করে লোক-দেখানো সম্মেলন করে ‘পকেট কমিটি’ করা হয়েছে। বঞ্চিত করা হয়েছে দলের পরীক্ষিত নেতাদের। অনেকেই অভিযোগ করে বলেন, নব্যদের দাপটে এবং তাদের সন্ত্রাসী কার্যকলাপের কারণে ত্যাগী নেতারা এলাকায় পর্যন্ত থাকতে পারেননি। সভা থেকে  কেন্দ্রীয় নেতাদের বিষয়টি অবহিত করার পাশাপাশি ১৫ আগস্টের পর সম্মেলন নিয়ে সভা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে সূত্র জানায়। তবে শনিবারের সভা শেষ হওয়ার পর সদর উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের মধ্যে খবর ছড়িয়ে পড়ে বর্তমান কমিটি বাতিল করে পূর্বের কমিটি বহাল রাখা হয়েছে। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতে এ বিষয়টি ব্যাপকভাবে আলোচনার সৃষ্টি করে। পূর্বে যারা সভাপতি-সাধারণ সম্পাদক ছিলেন তাদের অনেকেই নড়েচড়ে বসেন। তাদের অনুসারীরা সভাপতি-সম্পাদকের ছবি দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্ট করতে থাকেন। এ ব্যাপারে কোতোয়ালি আওয়ামী লীগের সভাপতি আবদুর রাজ্জাক মোল্লার দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, সভায় অনেকেই বিষয়টি নিয়ে কথা বলেন। ফলে দ্রুতই কেন্দ্রীয় নেতাদের মাধ্যমে নতুন কমিটি করার চিন্তাভাবনা করা হচ্ছে। অনেকেই পূর্বের কমিটি বহাল রাখা হয়েছে এমন কথা বলছেন। কিন্তু দলের গঠনতন্ত্র অনুযায়ীই সবকিছু করতে হবে। ১৫ আগস্টের পর এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। জেলা আওয়ামী লীগের প্রবীণ তিন নেতা জানান, ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগে ত্যাগীদের হটিয়ে নব্য আওয়ামী লীগারদের স্থান দেওয়া হয়েছে। সম্মেলনের মাধ্যমে কমিটি গঠন করার কথা থাকলেও সেটি হয়নি। কেন্দ্র থেকে সভাপতি হিসেবে সুবল চন্দ্র সাহাকে এবং সাধারণ সম্পাদক হিসেবে সৈয়দ মাসুদ হোসেনের নাম ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীতে জেলার প্রভাবশালী এক নেতার ইচ্ছায় ত্যাগীদের বাদ দিয়ে অনুপ্রবেশকারীদের পদে আনা হয়। সহসভাপতি হিসেবে রাখা হয় থানা বিএনপির প্রভাবশালী এক নেতাকে। একইভাবে বিভিন্ন পদে অনুপ্রবেশকারীদের গুরুত্বপূর্ণ পদ দিয়ে একটি ‘পকেট কমিটি’ করা হয়। সাধারণ সম্পাদককে সব কাজের বাইরে রেখে তারা একচ্ছত্র আধিপত্য বিস্তার করে দল চালাতে থাকে।

এদিকে শুধু ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগই নয়, সহযোগী সংগঠনগুলোর কমিটি বিলুপ্ত করে নতুন কমিটি গঠন করার দাবি ক্রমেই জোরালো হচ্ছে। অন্য দল থেকে অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে কমিটি করা নিয়ে সবচেয়ে বেশি সমালোচনার মুখে রয়েছে শহর আওয়ামী লীগ ও শহর যুবলীগ। শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে নাজমুল হাসান খন্দকার লেভী ও সাজ্জাদ হোসেন বরকত বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। তাছাড়া শহর আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা রয়েছেন গ্রেফতারের তালিকায়। ফলে গ্রেফতার এড়াতে তাদের অনেকেই পালিয়ে আছেন। শহর যুবলীগের অবস্থাও একই। বিভিন্ন দল থেকে আসা ব্যক্তিদের টাকার বিনিময়ে গুরুত্বপূর্ণ পদ দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়েছে। বর্তমানে যুবলীগের আহ্বায়ক এ এইচ এম ফোয়াদ পলাতক রয়েছেন। কমিটির গুরুত্বপূর্ণ পদে থাকা নেতারা ফরিদপুর ছাড়া। পালিয়ে থাকা নেতাদের গ্রেফতারে পুলিশ হন্যে হয়ে খুঁজছে তাদের। দীর্ঘদিন ধরে সম্মেলন হয় না জেলা শ্রমিক লীগে। নেই কোনো কর্মকান্ডও। জেলা শ্রমিক লীগের কতিপয় নেতার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিরও অভিযোগ রয়েছে। একই সঙ্গে দলে পদ-পদবি দিয়ে অনেকের কাছ থেকে আর্থিক সুবিধা নেওয়ারও অভিযোগ করেছেন কেউ কেউ। একই অবস্থা জেলা ছাত্রলীগের। দীর্ঘদিন ধরে নেই কোনো সম্মেলন। দলের সভাপতি নিশান মাহমুদ শামীম ও সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে রয়েছে দুর্নীতি ও সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের অভিযোগ। এসব অভিযোগ মাথায় নিয়ে পুলিশের গ্রেফতার এড়াতে বর্তমানে তারা পলাতক রয়েছেন। স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক ফাহাদ বিন ওয়াজেদ ফাইনের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ রয়েছে। তিনিও পলাতক।

জেলা ও উপজেলা আওয়ামী লীগ এবং সহযোগী সংগঠনগুলোতে অনুপ্রবেশকারীদের বিষয়ে কেন্দ্রীয় নেতারা সঠিক সিদ্ধান্ত নেবেন বলে মনে করেন তৃণমূল নেতা-কর্মীরা। জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মাসুদ হোসেন বলেন, আওয়ামী লীগে আর কোনো অনুপ্রবেশকারীকে ঠাঁই দেওয়া হবে না। যারা অনুপ্রবেশ করে দলের ক্ষতি করেছেন, তাদের বিষয়ে কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এদিকে, দুর্নীতিবিরোধী শুদ্ধি অভিযানে আটক এবং ২ হাজার কোটি টাকার মানি লন্ডারিং মামলার আসামি শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি নাজমুল হাসান খন্দকার লেভী, সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বরকত, জেলা শ্রমিক লীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক বিল্লাল হোসেন, শহর যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসিবুর রহমান ফারহান পুলিশ ও সিআইডির জিজ্ঞাসাবাদে দলের অনেক নেতার নাম প্রকাশ করেছেন বলে জানা গেছে। পুলিশের কাছে প্রায় ৬০ জন নেতার নাম রয়েছে গ্রেফতারের তালিকায়। এ বিষয়ে ফরিদপুরের পুলিশ সুপার মো. আলিমুজ্জামান বলেন, বিগত দিনে যারা সন্ত্রাস ও বিভিন্ন বাহিনীর নাম ব্যবহার করে অরাজকতা করেছে তাদের বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। সন্ত্রাসী কেউই ছাড় পাবে না। তারা যত শক্তিশালী ও ক্ষমতাবান হোক না কেন। অনুসন্ধানে যাদের নাম আসছে আমরা তাদের মধ্যে ১৭ জনকে আটক করতে সক্ষম হয়েছি। বাকিদের আটকে অভিযান চলছে। দুর্নীতিবিরোধী অভিযানে আওয়ামী লীগের বিতর্কিত ও প্রভাবশালী নেতাদের আটক করায় ফরিদপুরের পুলিশ সুপার আলিমুজ্জামান সর্বমহলের প্রশংসা কুড়িয়েছেন।

এই বিভাগের আরও খবর
বিভিন্ন দূতাবাসে মিনিস্টার ফার্স্ট সেক্রেটারি হলেন ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে মিনিস্টার ফার্স্ট সেক্রেটারি হলেন ১৭ কর্মকর্তা
নিয়ম নেই, তবুও হলের দোকানে জরিমানা ডাকসু নেতাদের
নিয়ম নেই, তবুও হলের দোকানে জরিমানা ডাকসু নেতাদের
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল!
স্ত্রীকে তালাকের পর দুধ দিয়ে গোসল!
সেই মার্কিন নাগরিকের দুই দিনের রিমান্ড
সেই মার্কিন নাগরিকের দুই দিনের রিমান্ড
একাধিক জন্মসনদ এনআইডি সংশোধন নিয়ে বিপাকে ইসি
একাধিক জন্মসনদ এনআইডি সংশোধন নিয়ে বিপাকে ইসি
নিখোঁজের ৯ বছর পর হাসপাতালে মা-মেয়ের দেখা
নিখোঁজের ৯ বছর পর হাসপাতালে মা-মেয়ের দেখা
পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাবে ভারত
পাঁচ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাবে ভারত
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
পুলিশ কর্মকর্তা ও স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত
পুলিশ কর্মকর্তা ও স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নিহত
দরজা ভেঙে স্বামী স্ত্রী সন্তানের লাশ উদ্ধার
দরজা ভেঙে স্বামী স্ত্রী সন্তানের লাশ উদ্ধার
বেশি প্রাণহানি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়
বেশি প্রাণহানি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায়
সূক্ষ্ম পরিকল্পনায় ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি
সূক্ষ্ম পরিকল্পনায় ফ্যাসিবাদ সৃষ্টি
সর্বশেষ খবর
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ
নেপালে নতুন তিন মন্ত্রীর শপথ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন