শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

পিঁয়াজে সমস্যা কোথায়

কাজে লাগছে না কোনো উদ্যোগ, চাহিদা ও জোগানে ঘাটতি
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
পিঁয়াজে সমস্যা কোথায়

দেশে এখনো পিঁয়াজের মজুদ আছে প্রায় ৫ লাখ মেট্রিক টন। চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে আরও ৬ লাখ মেট্রিক টন আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমদানি শুল্ক কমানো হয়েছে। ৩০ টাকা কেজির পিঁয়াজ নিয়ে বাজারে নেমেছে টিসিবি। মজুদ বন্ধ করতে মাঠে আছেন গোয়েন্দারা। অতি মুনাফা আর কারসাজি বন্ধে ঘুরছে মনিটরিং টিম। কিন্তু কোনো উদ্যোগেই কাজে আসছে না। ভারত পিঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ ঘোষণার পর  দেশি পিঁয়াজের দাম দ্বিগুণ বেড়ে ১০০ টাকায় ওঠার পর এখনো কমবেশি সেই দামেই বিক্রি হচ্ছে পণ্যটি। আমদানি পিঁয়াজ এখনো ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজি দরে দাম হাঁকা হচ্ছে। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, বারবার একই ধরনের সংকট তৈরি হওয়ার পরও পিঁয়াজের মূল সমস্যাটি কোথায়, কেন সতর্কতার পরও সংকট সমাধানে গৃহীত উদ্যোগ কাজে লাগছে না সরকারের সংশ্লিষ্টদের উচিত সে বিষয়গুলো গভীরভাবে খতিয়ে দেখা। বাজারের সাধারণ সূত্র মেনে শুধু চাহিদা ও জোগানের মধ্যে সমন্বয়হীনতার কারণেই পিঁয়াজ নিয়ে এই সংকট নাকি অভ্যন্তরীণ উৎপাদন ও ভোগের পরিসংখ্যানগত ত্রুটির কারণে বারবার এমনটি ঘটছে- যার সুযোগ নিচ্ছে অসাধু ব্যবসায়ীরা, এসব বিষয়েও অনুসন্ধান করতে হবে। অন্যথায় কোনো উদ্যোগেই থামানো যাবে না, পিঁয়াজের দামে কারসাজি আর অতি মুনাফাখোরি।

জানা গেছে, পিঁয়াজের উৎপাদন ও বাজার পরিস্থিতির ওপর একটি বিশ্লেষণাত্মক প্রতিবেদন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছে ট্যারিফ কমিশন। ওই প্রতিবেদনে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের তথ্য দিয়ে চাহিদা ও স্থানীয় উৎপাদন বিষয়ে বলা হয়েছে : দেশে পিঁয়াজের বার্ষিক চাহিদা প্রায় ২৫ লাখ মেট্রিক টন। গত অর্থবছরে পিঁয়াজের স্থানীয় উৎপাদন ছিল ২৫ দশমিক ৫৭ লাখ টন। এর মধ্যে ২২ থেকে ২৫ শতাংশ সংগ্রহ ও সংরক্ষণের সময় নষ্ট হয়ে যাওয়ায় দেশে উৎপাদিত পিঁয়াজের পরিমাণ দাঁড়ায় ১৯ লাখ মেট্রিক টন প্রায়। ট্যারিফ কমিশনের তথ্য অনুযায়ী  দেখা যাচ্ছে পণ্যটির ঘাটতি আছে প্রায় ৬ লাখ মেট্রিক টন। অর্থাৎ এই ঘাটতি পূরণ করতে হবে আমদানি দিয়ে।

আমদানি পরিস্থিতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের বরাত দিয়ে ট্যারিফ কমিশন ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত দেশে পিঁয়াজ আমদানির পরিমাণ ৪ লাখ ৩৬ হাজার টন। ২০১৯ ও ২০১৮ সালের আগস্ট থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত আলোচ্য সময়ে আমদানির পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ৬ লাখ ৭৪ হাজার মেট্রিক টন ও ৬ লাখ ৯৬ হাজার মেট্রিক টন। অর্থাৎ গত দুই অর্থবছরে যে পরিমাণ আমদানি হয়েছে আগস্ট পর্যন্ত এবার তার চেয়ে প্রায় আড়াই লাখ মেট্রিক টন কম হয়েছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, অভ্যন্তরীণ উৎপাদনে ঘাটতি ৬ লাখ মেট্রিক টন আর সময়ের তুলনায় আমদানিতে ঘাটতি আরও আড়াই লাখ মেট্রিক টন। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী দেশে এখন প্রায় সাড়ে ৮ লাখ মেট্রিক টন পিঁয়াজের জোগান কম আছে। বড় আকারের এই ঘাটতি সম্পর্কে ব্যবসায়ীরা ওয়াকিবহাল। ফলে তারা দেশি সংরক্ষণযোগ্য পিঁয়াজ ধরে রেখে এক ধরনের মূল্য কারসাজি করে থাকতে পারেন।  

কনজুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)-এর সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, পিঁয়াজের চাহিদা ও জোগানের মধ্যে সমস্যা আছে, এর সুযোগ নিচ্ছে ব্যবসায়ীরা। এ কারণে সরকার নানা ধরনের উদ্যোগ নিলেও সেটি কাজ করছে না। সাবেক এই সচিব অবশ্য প্রত্যাশা করছেন, পরিস্থিতি অস্বাভাবিক হলেও গতবারের মতো এবার পণ্যটির দাম অসহনীয় হবে না। 

গতবারের অভিজ্ঞতা কী বলছে : গত বছরও ঠিক সেপ্টেম্বর মাসে এই একই কারণে অর্থাৎ অতিবৃষ্টি ও বন্যায় পণ্যটির উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ভারত রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা দেয়। এতে করে পণ্যটির দাম দেশের বাজারে বাড়তে বাড়তে ৩০০ টাকায় ওঠে। এবারও একই ঘটনা ঘটেছে। তবে গতবার নিষেধাজ্ঞার আগে ভারত রপ্তানি মূল্য বেঁধে দিয়েছিল একাধিকবার। মূল্য নিয়ন্ত্রণে না থাকায় শেষে ২৯ সেপ্টেম্বর নিষেধাজ্ঞা দেয়। এবার কিন্তু সে ধরনের কোনো ঝুঁকি নেয়নি দেশটির। মহারাষ্ট্রের নাসিকে পণ্যটির দাম ৩০ রুপিতে ওঠার পরই প্রথম দফাতেই নিষেধাজ্ঞা জারি করে দিয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভারত যে শিক্ষা গতবার পেয়েছিল, তা থেকে তারা এবার ছিল অতিরিক্ত সতর্ক। ফলে পণ্যটির দামের ঊর্ধ্বগতির শুরুতেই তারা পণ্যটি রপ্তানি বন্ধ করে দিয়েছে। এ ক্ষেত্রে দেশটি পিঁয়াজের দামের চেয়ে যে বিষয়টিতে নজর দিয়েছিল তা হলো আবহাওয়ার পূর্বাভাস। প্রযুক্তির কারণে এখন পরবর্তী ৩ থেকে ৬ মাসের আবহাওয়া-বৃষ্টিপাত সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়, ভারত যখন দেখল এবার সেপ্টেম্বরে একটি নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে যার ফলে মাসজুড়েই চলতে পারে অতিবৃষ্টি এমনকি বন্যা দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে, তখন তারা শুরুতেই আটকে দিয়েছে পণ্যটি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কৃষিপণ্য হিসেবে পিঁয়াজ উৎপাদন ও আমদানি পর্যায়ে আবহাওয়াজনিত পূর্বাভাসকে আমলে নেয়নি সরকার?

গত বছর অতিবৃষ্টি ও বন্যার কারণে পণ্যটির দাম ৩০০ টাকায় ওঠার পর রাষ্ট্রায়ত্ত গবেষণা সংস্থা বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস)-এর জ্যেষ্ঠ গবেষণা ফেলো ড. নাজনীন আহমেদের নেতৃত্বে ‘অনিয়ন মার্কেট অব বাংলাদেশ : রোল অব ডিফরেন্ট প্লেয়ার্স অ্যান্ড অ্যাসেজিং কম্পিটিটিভনেস’ নামক একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রতিযোগিতা কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছিল। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, যেহেতু বাংলাদেশের পিঁয়াজের বাজার ভারতনির্ভর। এ বিষয়টি আগাম মনিটরিং করে বিকল্প বাজার খুঁজলে বর্তমান পরিস্থিতি এড়ানো সম্ভব হতো। বাংলাদেশে পিঁয়াজের মূল্য নিয়ন্ত্রণে ভারতের বাজার সব সময় পর্যবেক্ষণ জরুরি। ভারতে বন্যার সময় থেকেই বাংলাদেশের আরও সতর্ক হয়ে বিকল্প বাজার খোঁজা জরুরি ছিল বলে গবেষণা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছিল।  গতকাল সন্ধ্যায় টেলিফোনে যোগাযোগ করা হলে ড. নাজনীন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গতবারই আমরা গবেষণা প্রতিবেদনে সরকারকে সতর্ক করে দিয়েছিলাম, ভারতের বাজারের ওপর মনিটরিং বাড়াতে। এবারও একই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। কিন্তু পার্শ্ববর্তী দেশটির বাজার সরকার ভালোভাবে মনিটরিং করেনি। বিআইডিএস’র এই সিনিয়র ফেলো বলেন, বৃষ্টি ও বন্যা পরিস্থিতি যেহেতু পিঁয়াজের মতো পচনশীল কৃষিপণ্যের উৎপাদন ও আমদানিতে প্রভাব ফেলে, সে কারণে বিকল্প দেশ থেকে আগেভাগেই আমদানির উদ্যোগ নেওয়া উচিত ছিল। পাশাপাশি অন্তত জুলাই মাস থেকে আবহাওয়া পূর্বাভাসের দিকে গুরুত্বের সঙ্গে নজর রাখা উচিত ছিল।

গোলাম রহমান বলেন, কৃষিপণ্য উৎপাদন আবহাওয়ার সঙ্গে জড়িত, তবে বাস্তবতা হচ্ছে- যে দেশ থেকে আমদানি হবে, সেই দেশের উৎপাদনে আবহাওয়া কী ধরনের প্রভাব ফেলবে সেটি বলা সহজ নয়। তিনি বলেন, ভারতের সঙ্গে আমাদের একটি সমঝোতা ছিল, তারা নিত্যপণ্য রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার আগে বাংলাদেশকে জানাবে। এবার পিঁয়াজের ক্ষেত্রে যেটি হলো এটিকে সুপ্রতিবেশীসুলভ আচরণ বলা যায় না। পরিস্থিতি যাই হোক পিঁয়াজের সংকট কাটাতে উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের জন্য কৃষকের কাছে ভালো বীজ পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি কৃষিপণ্যটি সঠিকভাবে সংরক্ষণের দিকে সরকারকে গুরুত্ব দেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
সর্বশেষ খবর
ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শুরু
ট্রাইব্যুনালের কার্যক্রম শুরু

২৬ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে এনসিপি নেতার মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে এনসিপি নেতার মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১২ মিনিট আগে | শোবিজ

লুটের টাকায় ককটেল কিনে আওয়ামী লীগের নাশকতা : রিজভী
লুটের টাকায় ককটেল কিনে আওয়ামী লীগের নাশকতা : রিজভী

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

শাকসুর প্রার্থী হতে লাগবে ডোপ টেস্ট
শাকসুর প্রার্থী হতে লাগবে ডোপ টেস্ট

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এজলাসে পৌঁছেছেন প্রসিকিউশন টিম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী
এজলাসে পৌঁছেছেন প্রসিকিউশন টিম ও আসামিপক্ষের আইনজীবী

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুত: পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকার প্রস্তুত: পরিবেশ উপদেষ্টা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী
কৃত্রিম পা লাগিয়ে আপাতত সুস্থ সেই গৌরী

৩০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি আজ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ
মেহেরপুর–কুষ্টিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো
নাইজেরিয়াকে হারিয়ে বিশ্বকাপের স্বপ্ন বাঁচিয়ে রাখল কঙ্গো

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ
শাহবাগের ছবির হাটে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি
সুন্দর নির্বাচনের মাধ্যমে সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪
বংশালে জুতার কারখানায় আগুনে দগ্ধ ৪

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫
শাটডাউন ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে প্রশাসন, নারায়ণগঞ্জে গ্রেপ্তার ১৫

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হিজবুল্লাহর দুই কমান্ডার নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল
সেঞ্চুরির পর ছিটকে যাওয়ার শঙ্কায় মিচেল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন
নারায়ণগঞ্জে সড়কে থামিয়ে রাখা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে উত্তেজনা: ক্যারিবীয় অঞ্চলে বৃহত্তম মার্কিন বিমানবাহী রণতরী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি
শিবচরে মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ
কিশোরগঞ্জে গ্রামীণ ব্যাংকে আগুন, সড়কে গাছ ফেলে অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা
ব্যানার-পোস্টার নিয়ে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় শহীদদের স্বজনরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার
ভাঙ্গায় মহাসড়কে কঠোর নজরদারি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর টহল জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন
সোমবার সারা দেশে যানবাহন চলবে : পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ
২০২৬ সালে ব্যাংকের ছুটির তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়
ভারতকে লজ্জায় ফেলে পাকিস্তানের সহজ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!
শাড়ি-নিয়ে ঝগড়া, বিয়ের এক ঘণ্টা আগে হবু স্ত্রীকে হত্যা!

৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর
যুক্তরাজ্যে শরণার্থীরা স্থায়ী নাগরিকত্ব পাবেন ২০ বছর পর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ২৩ কর্মকর্তা বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের
সরকারকে নিরপেক্ষতার আহ্বান আট দলের

প্রথম পৃষ্ঠা