শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

পিঁয়াজে সমস্যা কোথায়

কাজে লাগছে না কোনো উদ্যোগ, চাহিদা ও জোগানে ঘাটতি
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
পিঁয়াজে সমস্যা কোথায়

দেশে এখনো পিঁয়াজের মজুদ আছে প্রায় ৫ লাখ মেট্রিক টন। চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে আরও ৬ লাখ মেট্রিক টন আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমদানি শুল্ক কমানো হয়েছে। ৩০ টাকা কেজির পিঁয়াজ নিয়ে বাজারে নেমেছে টিসিবি। মজুদ বন্ধ করতে মাঠে আছেন গোয়েন্দারা। অতি মুনাফা আর কারসাজি বন্ধে ঘুরছে মনিটরিং টিম। কিন্তু কোনো উদ্যোগেই কাজে আসছে না। ভারত পিঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ ঘোষণার পর  দেশি পিঁয়াজের দাম দ্বিগুণ বেড়ে ১০০ টাকায় ওঠার পর এখনো কমবেশি সেই দামেই বিক্রি হচ্ছে পণ্যটি। আমদানি পিঁয়াজ এখনো ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজি দরে দাম হাঁকা হচ্ছে। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, বারবার একই ধরনের সংকট তৈরি হওয়ার পরও পিঁয়াজের মূল সমস্যাটি কোথায়, কেন সতর্কতার পরও সংকট সমাধানে গৃহীত উদ্যোগ কাজে লাগছে না সরকারের সংশ্লিষ্টদের উচিত সে বিষয়গুলো গভীরভাবে খতিয়ে দেখা। বাজারের সাধারণ সূত্র মেনে শুধু চাহিদা ও জোগানের মধ্যে সমন্বয়হীনতার কারণেই পিঁয়াজ নিয়ে এই সংকট নাকি অভ্যন্তরীণ উৎপাদন ও ভোগের পরিসংখ্যানগত ত্রুটির কারণে বারবার এমনটি ঘটছে- যার সুযোগ নিচ্ছে অসাধু ব্যবসায়ীরা, এসব বিষয়েও অনুসন্ধান করতে হবে। অন্যথায় কোনো উদ্যোগেই থামানো যাবে না, পিঁয়াজের দামে কারসাজি আর অতি মুনাফাখোরি।

জানা গেছে, পিঁয়াজের উৎপাদন ও বাজার পরিস্থিতির ওপর একটি বিশ্লেষণাত্মক প্রতিবেদন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছে ট্যারিফ কমিশন। ওই প্রতিবেদনে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের তথ্য দিয়ে চাহিদা ও স্থানীয় উৎপাদন বিষয়ে বলা হয়েছে : দেশে পিঁয়াজের বার্ষিক চাহিদা প্রায় ২৫ লাখ মেট্রিক টন। গত অর্থবছরে পিঁয়াজের স্থানীয় উৎপাদন ছিল ২৫ দশমিক ৫৭ লাখ টন। এর মধ্যে ২২ থেকে ২৫ শতাংশ সংগ্রহ ও সংরক্ষণের সময় নষ্ট হয়ে যাওয়ায় দেশে উৎপাদিত পিঁয়াজের পরিমাণ দাঁড়ায় ১৯ লাখ মেট্রিক টন প্রায়। ট্যারিফ কমিশনের তথ্য অনুযায়ী  দেখা যাচ্ছে পণ্যটির ঘাটতি আছে প্রায় ৬ লাখ মেট্রিক টন। অর্থাৎ এই ঘাটতি পূরণ করতে হবে আমদানি দিয়ে।

আমদানি পরিস্থিতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের বরাত দিয়ে ট্যারিফ কমিশন ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত দেশে পিঁয়াজ আমদানির পরিমাণ ৪ লাখ ৩৬ হাজার টন। ২০১৯ ও ২০১৮ সালের আগস্ট থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত আলোচ্য সময়ে আমদানির পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ৬ লাখ ৭৪ হাজার মেট্রিক টন ও ৬ লাখ ৯৬ হাজার মেট্রিক টন। অর্থাৎ গত দুই অর্থবছরে যে পরিমাণ আমদানি হয়েছে আগস্ট পর্যন্ত এবার তার চেয়ে প্রায় আড়াই লাখ মেট্রিক টন কম হয়েছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, অভ্যন্তরীণ উৎপাদনে ঘাটতি ৬ লাখ মেট্রিক টন আর সময়ের তুলনায় আমদানিতে ঘাটতি আরও আড়াই লাখ মেট্রিক টন। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী দেশে এখন প্রায় সাড়ে ৮ লাখ মেট্রিক টন পিঁয়াজের জোগান কম আছে। বড় আকারের এই ঘাটতি সম্পর্কে ব্যবসায়ীরা ওয়াকিবহাল। ফলে তারা দেশি সংরক্ষণযোগ্য পিঁয়াজ ধরে রেখে এক ধরনের মূল্য কারসাজি করে থাকতে পারেন।  

কনজুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)-এর সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, পিঁয়াজের চাহিদা ও জোগানের মধ্যে সমস্যা আছে, এর সুযোগ নিচ্ছে ব্যবসায়ীরা। এ কারণে সরকার নানা ধরনের উদ্যোগ নিলেও সেটি কাজ করছে না। সাবেক এই সচিব অবশ্য প্রত্যাশা করছেন, পরিস্থিতি অস্বাভাবিক হলেও গতবারের মতো এবার পণ্যটির দাম অসহনীয় হবে না। 

গতবারের অভিজ্ঞতা কী বলছে : গত বছরও ঠিক সেপ্টেম্বর মাসে এই একই কারণে অর্থাৎ অতিবৃষ্টি ও বন্যায় পণ্যটির উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ভারত রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা দেয়। এতে করে পণ্যটির দাম দেশের বাজারে বাড়তে বাড়তে ৩০০ টাকায় ওঠে। এবারও একই ঘটনা ঘটেছে। তবে গতবার নিষেধাজ্ঞার আগে ভারত রপ্তানি মূল্য বেঁধে দিয়েছিল একাধিকবার। মূল্য নিয়ন্ত্রণে না থাকায় শেষে ২৯ সেপ্টেম্বর নিষেধাজ্ঞা দেয়। এবার কিন্তু সে ধরনের কোনো ঝুঁকি নেয়নি দেশটির। মহারাষ্ট্রের নাসিকে পণ্যটির দাম ৩০ রুপিতে ওঠার পরই প্রথম দফাতেই নিষেধাজ্ঞা জারি করে দিয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভারত যে শিক্ষা গতবার পেয়েছিল, তা থেকে তারা এবার ছিল অতিরিক্ত সতর্ক। ফলে পণ্যটির দামের ঊর্ধ্বগতির শুরুতেই তারা পণ্যটি রপ্তানি বন্ধ করে দিয়েছে। এ ক্ষেত্রে দেশটি পিঁয়াজের দামের চেয়ে যে বিষয়টিতে নজর দিয়েছিল তা হলো আবহাওয়ার পূর্বাভাস। প্রযুক্তির কারণে এখন পরবর্তী ৩ থেকে ৬ মাসের আবহাওয়া-বৃষ্টিপাত সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়, ভারত যখন দেখল এবার সেপ্টেম্বরে একটি নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে যার ফলে মাসজুড়েই চলতে পারে অতিবৃষ্টি এমনকি বন্যা দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে, তখন তারা শুরুতেই আটকে দিয়েছে পণ্যটি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কৃষিপণ্য হিসেবে পিঁয়াজ উৎপাদন ও আমদানি পর্যায়ে আবহাওয়াজনিত পূর্বাভাসকে আমলে নেয়নি সরকার?

গত বছর অতিবৃষ্টি ও বন্যার কারণে পণ্যটির দাম ৩০০ টাকায় ওঠার পর রাষ্ট্রায়ত্ত গবেষণা সংস্থা বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস)-এর জ্যেষ্ঠ গবেষণা ফেলো ড. নাজনীন আহমেদের নেতৃত্বে ‘অনিয়ন মার্কেট অব বাংলাদেশ : রোল অব ডিফরেন্ট প্লেয়ার্স অ্যান্ড অ্যাসেজিং কম্পিটিটিভনেস’ নামক একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রতিযোগিতা কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছিল। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, যেহেতু বাংলাদেশের পিঁয়াজের বাজার ভারতনির্ভর। এ বিষয়টি আগাম মনিটরিং করে বিকল্প বাজার খুঁজলে বর্তমান পরিস্থিতি এড়ানো সম্ভব হতো। বাংলাদেশে পিঁয়াজের মূল্য নিয়ন্ত্রণে ভারতের বাজার সব সময় পর্যবেক্ষণ জরুরি। ভারতে বন্যার সময় থেকেই বাংলাদেশের আরও সতর্ক হয়ে বিকল্প বাজার খোঁজা জরুরি ছিল বলে গবেষণা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছিল।  গতকাল সন্ধ্যায় টেলিফোনে যোগাযোগ করা হলে ড. নাজনীন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গতবারই আমরা গবেষণা প্রতিবেদনে সরকারকে সতর্ক করে দিয়েছিলাম, ভারতের বাজারের ওপর মনিটরিং বাড়াতে। এবারও একই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। কিন্তু পার্শ্ববর্তী দেশটির বাজার সরকার ভালোভাবে মনিটরিং করেনি। বিআইডিএস’র এই সিনিয়র ফেলো বলেন, বৃষ্টি ও বন্যা পরিস্থিতি যেহেতু পিঁয়াজের মতো পচনশীল কৃষিপণ্যের উৎপাদন ও আমদানিতে প্রভাব ফেলে, সে কারণে বিকল্প দেশ থেকে আগেভাগেই আমদানির উদ্যোগ নেওয়া উচিত ছিল। পাশাপাশি অন্তত জুলাই মাস থেকে আবহাওয়া পূর্বাভাসের দিকে গুরুত্বের সঙ্গে নজর রাখা উচিত ছিল।

গোলাম রহমান বলেন, কৃষিপণ্য উৎপাদন আবহাওয়ার সঙ্গে জড়িত, তবে বাস্তবতা হচ্ছে- যে দেশ থেকে আমদানি হবে, সেই দেশের উৎপাদনে আবহাওয়া কী ধরনের প্রভাব ফেলবে সেটি বলা সহজ নয়। তিনি বলেন, ভারতের সঙ্গে আমাদের একটি সমঝোতা ছিল, তারা নিত্যপণ্য রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার আগে বাংলাদেশকে জানাবে। এবার পিঁয়াজের ক্ষেত্রে যেটি হলো এটিকে সুপ্রতিবেশীসুলভ আচরণ বলা যায় না। পরিস্থিতি যাই হোক পিঁয়াজের সংকট কাটাতে উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের জন্য কৃষকের কাছে ভালো বীজ পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি কৃষিপণ্যটি সঠিকভাবে সংরক্ষণের দিকে সরকারকে গুরুত্ব দেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
ইতিবাচক দেখছেন ৮০.৩২ শতাংশ নেটিজেন
ইতিবাচক দেখছেন ৮০.৩২ শতাংশ নেটিজেন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে হস্তান্তর ১৪ বাংলাদেশিকে
মেহেরপুর সীমান্ত দিয়ে হস্তান্তর ১৪ বাংলাদেশিকে
থালা হাতে মিছিল করবেন এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
থালা হাতে মিছিল করবেন এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা
ডেঙ্গুতে চলতি বছরে ২৪৪ জনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে চলতি বছরে ২৪৪ জনের মৃত্যু
পুলিশের পাঁচ মামলায় আসামি ৯০০
পুলিশের পাঁচ মামলায় আসামি ৯০০
কান্দাহারে পাকিস্তানের হামলা, নিহত ৪০
কান্দাহারে পাকিস্তানের হামলা, নিহত ৪০
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভালো ফল করেও ভর্তি নিয়ে শঙ্কা
ভালো ফল করেও ভর্তি নিয়ে শঙ্কা
ভোগ্যপণ্য মানেই আমদানিনির্ভরতা
ভোগ্যপণ্য মানেই আমদানিনির্ভরতা
জুলাই যোদ্ধাদের মার খাওয়া লজ্জাজনক
জুলাই যোদ্ধাদের মার খাওয়া লজ্জাজনক
সর্বশেষ খবর
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ
টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়
কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম