শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ সেপ্টেম্বর, ২০২০ আপডেট:

পিঁয়াজে সমস্যা কোথায়

কাজে লাগছে না কোনো উদ্যোগ, চাহিদা ও জোগানে ঘাটতি
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
পিঁয়াজে সমস্যা কোথায়

দেশে এখনো পিঁয়াজের মজুদ আছে প্রায় ৫ লাখ মেট্রিক টন। চট্টগ্রাম বন্দর দিয়ে সরকারি ও বেসরকারি উদ্যোগে আরও ৬ লাখ মেট্রিক টন আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। আমদানি শুল্ক কমানো হয়েছে। ৩০ টাকা কেজির পিঁয়াজ নিয়ে বাজারে নেমেছে টিসিবি। মজুদ বন্ধ করতে মাঠে আছেন গোয়েন্দারা। অতি মুনাফা আর কারসাজি বন্ধে ঘুরছে মনিটরিং টিম। কিন্তু কোনো উদ্যোগেই কাজে আসছে না। ভারত পিঁয়াজ রপ্তানি বন্ধ ঘোষণার পর  দেশি পিঁয়াজের দাম দ্বিগুণ বেড়ে ১০০ টাকায় ওঠার পর এখনো কমবেশি সেই দামেই বিক্রি হচ্ছে পণ্যটি। আমদানি পিঁয়াজ এখনো ৮০ থেকে ৯০ টাকা কেজি দরে দাম হাঁকা হচ্ছে। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, বারবার একই ধরনের সংকট তৈরি হওয়ার পরও পিঁয়াজের মূল সমস্যাটি কোথায়, কেন সতর্কতার পরও সংকট সমাধানে গৃহীত উদ্যোগ কাজে লাগছে না সরকারের সংশ্লিষ্টদের উচিত সে বিষয়গুলো গভীরভাবে খতিয়ে দেখা। বাজারের সাধারণ সূত্র মেনে শুধু চাহিদা ও জোগানের মধ্যে সমন্বয়হীনতার কারণেই পিঁয়াজ নিয়ে এই সংকট নাকি অভ্যন্তরীণ উৎপাদন ও ভোগের পরিসংখ্যানগত ত্রুটির কারণে বারবার এমনটি ঘটছে- যার সুযোগ নিচ্ছে অসাধু ব্যবসায়ীরা, এসব বিষয়েও অনুসন্ধান করতে হবে। অন্যথায় কোনো উদ্যোগেই থামানো যাবে না, পিঁয়াজের দামে কারসাজি আর অতি মুনাফাখোরি।

জানা গেছে, পিঁয়াজের উৎপাদন ও বাজার পরিস্থিতির ওপর একটি বিশ্লেষণাত্মক প্রতিবেদন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দিয়েছে ট্যারিফ কমিশন। ওই প্রতিবেদনে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতরের তথ্য দিয়ে চাহিদা ও স্থানীয় উৎপাদন বিষয়ে বলা হয়েছে : দেশে পিঁয়াজের বার্ষিক চাহিদা প্রায় ২৫ লাখ মেট্রিক টন। গত অর্থবছরে পিঁয়াজের স্থানীয় উৎপাদন ছিল ২৫ দশমিক ৫৭ লাখ টন। এর মধ্যে ২২ থেকে ২৫ শতাংশ সংগ্রহ ও সংরক্ষণের সময় নষ্ট হয়ে যাওয়ায় দেশে উৎপাদিত পিঁয়াজের পরিমাণ দাঁড়ায় ১৯ লাখ মেট্রিক টন প্রায়। ট্যারিফ কমিশনের তথ্য অনুযায়ী  দেখা যাচ্ছে পণ্যটির ঘাটতি আছে প্রায় ৬ লাখ মেট্রিক টন। অর্থাৎ এই ঘাটতি পূরণ করতে হবে আমদানি দিয়ে।

আমদানি পরিস্থিতি : বাংলাদেশ ব্যাংকের বরাত দিয়ে ট্যারিফ কমিশন ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে আগস্ট পর্যন্ত দেশে পিঁয়াজ আমদানির পরিমাণ ৪ লাখ ৩৬ হাজার টন। ২০১৯ ও ২০১৮ সালের আগস্ট থেকে জানুয়ারি পর্যন্ত আলোচ্য সময়ে আমদানির পরিমাণ ছিল যথাক্রমে ৬ লাখ ৭৪ হাজার মেট্রিক টন ও ৬ লাখ ৯৬ হাজার মেট্রিক টন। অর্থাৎ গত দুই অর্থবছরে যে পরিমাণ আমদানি হয়েছে আগস্ট পর্যন্ত এবার তার চেয়ে প্রায় আড়াই লাখ মেট্রিক টন কম হয়েছে।

বিশ্লেষকরা বলছেন, অভ্যন্তরীণ উৎপাদনে ঘাটতি ৬ লাখ মেট্রিক টন আর সময়ের তুলনায় আমদানিতে ঘাটতি আরও আড়াই লাখ মেট্রিক টন। সরকারি পরিসংখ্যান অনুযায়ী দেশে এখন প্রায় সাড়ে ৮ লাখ মেট্রিক টন পিঁয়াজের জোগান কম আছে। বড় আকারের এই ঘাটতি সম্পর্কে ব্যবসায়ীরা ওয়াকিবহাল। ফলে তারা দেশি সংরক্ষণযোগ্য পিঁয়াজ ধরে রেখে এক ধরনের মূল্য কারসাজি করে থাকতে পারেন।  

কনজুমার অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)-এর সভাপতি গোলাম রহমান বলেন, পিঁয়াজের চাহিদা ও জোগানের মধ্যে সমস্যা আছে, এর সুযোগ নিচ্ছে ব্যবসায়ীরা। এ কারণে সরকার নানা ধরনের উদ্যোগ নিলেও সেটি কাজ করছে না। সাবেক এই সচিব অবশ্য প্রত্যাশা করছেন, পরিস্থিতি অস্বাভাবিক হলেও গতবারের মতো এবার পণ্যটির দাম অসহনীয় হবে না। 

গতবারের অভিজ্ঞতা কী বলছে : গত বছরও ঠিক সেপ্টেম্বর মাসে এই একই কারণে অর্থাৎ অতিবৃষ্টি ও বন্যায় পণ্যটির উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় ভারত রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা দেয়। এতে করে পণ্যটির দাম দেশের বাজারে বাড়তে বাড়তে ৩০০ টাকায় ওঠে। এবারও একই ঘটনা ঘটেছে। তবে গতবার নিষেধাজ্ঞার আগে ভারত রপ্তানি মূল্য বেঁধে দিয়েছিল একাধিকবার। মূল্য নিয়ন্ত্রণে না থাকায় শেষে ২৯ সেপ্টেম্বর নিষেধাজ্ঞা দেয়। এবার কিন্তু সে ধরনের কোনো ঝুঁকি নেয়নি দেশটির। মহারাষ্ট্রের নাসিকে পণ্যটির দাম ৩০ রুপিতে ওঠার পরই প্রথম দফাতেই নিষেধাজ্ঞা জারি করে দিয়েছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভারত যে শিক্ষা গতবার পেয়েছিল, তা থেকে তারা এবার ছিল অতিরিক্ত সতর্ক। ফলে পণ্যটির দামের ঊর্ধ্বগতির শুরুতেই তারা পণ্যটি রপ্তানি বন্ধ করে দিয়েছে। এ ক্ষেত্রে দেশটি পিঁয়াজের দামের চেয়ে যে বিষয়টিতে নজর দিয়েছিল তা হলো আবহাওয়ার পূর্বাভাস। প্রযুক্তির কারণে এখন পরবর্তী ৩ থেকে ৬ মাসের আবহাওয়া-বৃষ্টিপাত সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়, ভারত যখন দেখল এবার সেপ্টেম্বরে একটি নিম্নচাপ সৃষ্টি হতে পারে যার ফলে মাসজুড়েই চলতে পারে অতিবৃষ্টি এমনকি বন্যা দীর্ঘস্থায়ী হতে পারে, তখন তারা শুরুতেই আটকে দিয়েছে পণ্যটি। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কৃষিপণ্য হিসেবে পিঁয়াজ উৎপাদন ও আমদানি পর্যায়ে আবহাওয়াজনিত পূর্বাভাসকে আমলে নেয়নি সরকার?

গত বছর অতিবৃষ্টি ও বন্যার কারণে পণ্যটির দাম ৩০০ টাকায় ওঠার পর রাষ্ট্রায়ত্ত গবেষণা সংস্থা বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিআইডিএস)-এর জ্যেষ্ঠ গবেষণা ফেলো ড. নাজনীন আহমেদের নেতৃত্বে ‘অনিয়ন মার্কেট অব বাংলাদেশ : রোল অব ডিফরেন্ট প্লেয়ার্স অ্যান্ড অ্যাসেজিং কম্পিটিটিভনেস’ নামক একটি গবেষণা প্রতিবেদন প্রতিযোগিতা কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছিল। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, যেহেতু বাংলাদেশের পিঁয়াজের বাজার ভারতনির্ভর। এ বিষয়টি আগাম মনিটরিং করে বিকল্প বাজার খুঁজলে বর্তমান পরিস্থিতি এড়ানো সম্ভব হতো। বাংলাদেশে পিঁয়াজের মূল্য নিয়ন্ত্রণে ভারতের বাজার সব সময় পর্যবেক্ষণ জরুরি। ভারতে বন্যার সময় থেকেই বাংলাদেশের আরও সতর্ক হয়ে বিকল্প বাজার খোঁজা জরুরি ছিল বলে গবেষণা প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছিল।  গতকাল সন্ধ্যায় টেলিফোনে যোগাযোগ করা হলে ড. নাজনীন আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, গতবারই আমরা গবেষণা প্রতিবেদনে সরকারকে সতর্ক করে দিয়েছিলাম, ভারতের বাজারের ওপর মনিটরিং বাড়াতে। এবারও একই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। কিন্তু পার্শ্ববর্তী দেশটির বাজার সরকার ভালোভাবে মনিটরিং করেনি। বিআইডিএস’র এই সিনিয়র ফেলো বলেন, বৃষ্টি ও বন্যা পরিস্থিতি যেহেতু পিঁয়াজের মতো পচনশীল কৃষিপণ্যের উৎপাদন ও আমদানিতে প্রভাব ফেলে, সে কারণে বিকল্প দেশ থেকে আগেভাগেই আমদানির উদ্যোগ নেওয়া উচিত ছিল। পাশাপাশি অন্তত জুলাই মাস থেকে আবহাওয়া পূর্বাভাসের দিকে গুরুত্বের সঙ্গে নজর রাখা উচিত ছিল।

গোলাম রহমান বলেন, কৃষিপণ্য উৎপাদন আবহাওয়ার সঙ্গে জড়িত, তবে বাস্তবতা হচ্ছে- যে দেশ থেকে আমদানি হবে, সেই দেশের উৎপাদনে আবহাওয়া কী ধরনের প্রভাব ফেলবে সেটি বলা সহজ নয়। তিনি বলেন, ভারতের সঙ্গে আমাদের একটি সমঝোতা ছিল, তারা নিত্যপণ্য রপ্তানি নিষেধাজ্ঞার আগে বাংলাদেশকে জানাবে। এবার পিঁয়াজের ক্ষেত্রে যেটি হলো এটিকে সুপ্রতিবেশীসুলভ আচরণ বলা যায় না। পরিস্থিতি যাই হোক পিঁয়াজের সংকট কাটাতে উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের জন্য কৃষকের কাছে ভালো বীজ পৌঁছে দেওয়ার পাশাপাশি কৃষিপণ্যটি সঠিকভাবে সংরক্ষণের দিকে সরকারকে গুরুত্ব দেওয়ার পরামর্শ দেন তিনি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর
সিংড়ায় বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে সাহিত্য আসর

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি
বড় জয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো জার্মানি

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস
জাতিসংঘের গাজা প্রস্তাব ফিলিস্তিনিদের অধিকার পূরণে ব্যর্থ : হামাস

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ
সিলেটে ইয়াবার বিশাল চালান জব্দ

৯ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি
গেল ১০ মাসে রাজধানীতে ১৯৮ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে : ডিএমপি

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ
সুদানে গণহত্যা ও সহিংসতা অব্যাহত, জাতিসংঘের উদ্বেগ

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি
লি‌বিয়া থে‌কে দে‌শে ফি‌রলেন ১৭০ বাংলা‌দে‌শি

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত
টঙ্গীতে ৬ গুদাম ভস্মীভূত

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো
ট্রাম্পের সঙ্গে ‌‘মুখোমুখি’ আলোচনায় প্রস্তুত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট মাদুরো

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে টিএসসিতে মিষ্টি বিতরণ

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ