শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২০

ফ্রান্স ও জার্মানিতে ফের লকডাউন

প্রতিদিন ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
ফ্রান্স ও জার্মানিতে ফের লকডাউন

বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাসে গতকাল পর্যন্ত মৃত্যুর সংখ্যা পৌঁছায় ১১ লাখ ৮০ হাজার ৩৬৬ জনে এবং আক্রান্তের সংখ্যা পৌঁছায় প্রায় সাড়ে চার কোটি। এদিকে ভাইরাসে দ্বিতীয় ধাক্কা শুরু হওয়ায় ফ্রান্স জুড়ে এরই মধ্যে লকডাউন জারি করা হয়েছে, আর জার্মানিতে লকডাউন শুরু হচ্ছে আগামী ২ নভেম্বর থেকে। সূত্র : রয়টার্স ও বিবিসি।

প্রাপ্ত খবর অনুযায়ী, গত বুধবার জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে করোনাভাইরাস সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় ফের দেশজুড়ে লকডাউন ঘোষণা করেছেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ। গত শুক্রবার থেকে শুরু হওয়া এ লকডাউন অন্ততপক্ষে নভেম্বরের শেষ পর্যন্ত বজায় থাকবে বলে জানিয়েছেন তিনি। এ সময় শুধু জরুরি পণ্য ক্রয়, এক ঘণ্টার জন্য ব্যায়াম করতে ও চিকিৎসার প্রয়োজনে লোকজনকে বাড়ি থেকে বের হওয়ার অনুমতি দেওয়া হবে। বাড়ির বাইরে আসা প্রত্যেককে বিশেষ ডকুমেন্ট বহন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, কারণ পুলিশ এগুলো খতিয়ে দেখতে পারে। তিনি আরও বলেন, জরুরি নয় এমন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, যেমন রেস্তোরাঁ ও বার, বন্ধ থাকবে; কিন্তু স্কুল ও কারখানা খোলাই থাকবে। তিনি বলেন, মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউয়ে দেশ আচ্ছন্ন হয়ে পড়ার ঝুঁকিতে আছে এবং এটি প্রথমটি থেকে আরও কঠিন হবে এতে কোনো সন্দেহ নেই। উল্লেখ্য, এপ্রিলের পর থেকে ফ্রান্সে কভিড-১৯ এ এক দিনে সর্বোচ্চ মৃত্যুর ঘটনা ঘটছে। মঙ্গলবার দেশটি পূর্ববর্তী ২৪ ঘণ্টায় ৩৩ হাজার নতুন রোগী শনাক্ত ও ৫২৩ জনের মৃর্ত্যু হয়েছে বলে জানিয়েছে। মার্চ-এপ্রিলে ফ্রান্স আট সপ্তাহের জন্য লকডাউনে ছিল। ওই সময় কভিড-১৯ মহামারীতে মৃত্যু ও হাসপাতালে ভর্তি হওয়া রোগীর সংখ্যা সর্বোচ্চ ছিল। তখন মহামারী নিয়ন্ত্রণে লকডাউন কার্যকর ভূমিকা রেখেছিল। কিন্তু ১১ মে থেকে বিধিনিষেধ শিথিলের পর সংক্রমণ ফের ছড়িয়ে পড়া শুরু হয়। এখন মহামারীর দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হওয়ার পর হাসপাতালের নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রগুলো ফের রোগীতে উপচে পড়তে পারে বলে সতর্ক করেছেন চিকিৎসকরা। এদিকে ফ্রান্সের প্রতিবেশী জার্মানিও জরুরিভিত্তিতে লকডাউন জারি করার ঘোষণা দিয়েছে। ২ নভেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া এ লকডাউন ফ্রান্সের মতো কঠোর না হলেও জার্মানিতে রেস্তোরাঁ, বার, জিম, নাট্যশালা, সিনেমা ও সুইমিংপুল বন্ধ থাকবে। খবরে বলা হয়, দ্বিতীয় পর্যায়ে এসে করোনা সংক্রমণ অনেকটাই ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে জার্মানিতে।

এমতাবস্থায় ফেডারেল ও সব রাজ্য সরকার নতুন সংক্রমণ ঠেকাতে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। গত বুধবার চার ঘণ্টাব্যাপী আলোচনা শেষে চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেল ও রাজ্যপ্রধানরা আগামী ২ নভেম্বর থেকে দেশব্যাপী লকডাউনসহ বেশ কিছু কঠোর বিধিনিষেধ আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। যার মধ্যে ২ নভেম্বর থেকে পুরা মাসব্যাপী রেস্তোরাঁ-বার বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়। ফিটনেস স্টুডিও, সুইমিং পুল বন্ধ থাকবে মাসব্যাপী। বিনোদন কেন্দ্র এবং সব ইভেন্ট পুরো জার্মানিজুড়েই নিষিদ্ধ থাকছে নভেম্বর মাসে। তবে রেস্তোরাঁ, বার, থিয়েটার বন্ধ থাকলেও আপাতত খোলা থাকছে স্কুল। চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মেরকেল সংবাদ সমেলনে বলেন, আমাদের সম্মিলিতভাবে কঠোর চেষ্টা করতে হবে, যেন যে কোনো উপায়ে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের মধ্যে নিয়ে আসা যায়। তিনি আরও বলেন, নতুন সংক্রমণের সংখ্যা প্রথমে স্থিতিশীল রাখতে হবে এবং তারপর আরও কমাতে হবে। তবেই তা স্বাস্থ্যব্যবস্থার নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এ ছাড়াও জনগণকে অপ্রয়োজনীয় ব্যক্তিগত ভ্রমণ থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ করেছেন চ্যান্সেলর মেরকেল। দেশটিতে এখন প্রতিদিন রেকর্ড সংখ্যক মানুষ কভিড-১৯ এ আক্রান্ত হচ্ছেন। মঙ্গলবার জার্মানিতে এক দিনে ১৪ হাজার ৯৬৪ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন, যা এখন পর্যন্ত দেশটিতে দৈনিক আক্রান্তের রেকর্ড। সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউয়ে বিপুল সংখ্যক প্রবাসী বাংলাদেশিও কভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়েছেন। জার্মানিতে এখন পর্যন্ত প্রায় ৪ লাখ ৮০ হাজার মানুষ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। যার মধ্যে সুস্থ হয়ে উঠেছেন প্রায় ৩ লাখ ৩৩ হাজার আর করোনা আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন প্রায় সাড়ে ১০ হাজার জন।

ইংল্যান্ডে ভাইরাসের সংস্পর্শে দৈনিক ‘এক লাখ লোক’ : ইংল্যান্ডে প্রতিদিনই প্রায় এক লাখ মানুষ নতুন করোনাভাইরাসের সংস্পর্শে আসছে বলে এক গবেষণায় ইঙ্গিত পাওয়া গেছে। ইম্পেরিয়াল কলেজ লন্ডনের ওই গবেষণা বলছে, কভিড-১৯ মহামারীর গতি ত্বরান্বিত হচ্ছে এবং এখন প্রতি ৯ দিনেই আনুমানিক দ্বিগুণ সংখ্যক মানুষের মধ্যে ভাইরাস সংক্রমিত হচ্ছে। গবেষকরা একে ‘সংকটকালীন পর্যায়’ অভিহিত করে এর গতিমুখ ‘অবশ্যই বদলাতে হবে’ বলে মন্তব্য করেছেন। সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে ফ্রান্স ও জার্মানি এরই মধ্যে ফের লকডাউনের জারির ঘোষণা দিলেও যুক্তরাজ্য সরকার ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে অঞ্চলভিত্তিক আলাদা আলাদা ব্যবস্থাপনার ওপরই ভরসা রাখছে বলে জানিয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বসন্তে সংক্রমণের সর্বোচ্চ মাত্রা দেখার পথে দ্রুতগতিতে এগিয়ে যাচ্ছে যুক্তরাজ্য। দেশটিতে কভিড-১৯ পরিস্থিতি কেমন, সে সংক্রান্ত হালনাগাদ তথ্য থাকায় ‘রিয়েক্ট ১’ নামের এই গবেষণাটি ‘ব্যাপক প্রভাব রাখতে সক্ষম’ বলেই মনে করা হচ্ছে। এতে ৮৬ হাজার স্বেচ্ছাসেবী অংশ নিয়েছেন, সর্বশেষ নমুনা (সোয়াব) নেওয়া হয়েছে রবিবার। গবেষণায় দেখা গেছে, ইংল্যান্ডে এখন প্রতিটি এলাকায় এবং প্রতিটি বয়সভিত্তিক গ্রুপে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। উত্তরের এলাকাগুলোতে এখন সবচেয়ে বেশি রোগী শনাক্ত হলেও দক্ষিণেও সংক্রমণ হু হু করে বাড়ছে। ইম্পেরিয়াল কলেজ লন্ডনের এই গবেষণায় ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে ৫ অক্টোবর পর্যন্ত নেওয়া সোয়াবের সঙ্গে ১৬ থেকে ২৫ অক্টোবর নেওয়া সোয়াবের তুলনা করা হয়। এতে আগেরবারের তুলনায় পরেরবার দ্বিগুণেরও বেশি সংখ্যক আক্রান্তের সন্ধান পাওয়া গেছে। ইংল্যান্ডে এখন প্রতি ৭৮ জনে একজনের দেহে ভাইরাসের উপস্থিতি শনাক্ত হচ্ছে। সবচেয়ে ভয়াবহ অবস্থা ইয়র্কশায়ার অ্যান্ড দ্য হাম্বারের। সেখানে প্রতি ৩৭ জনের মধ্যে একজন আক্রান্তের সন্ধান পাওয়া গেছে। এরপর ভাইরাসের দাপট সবচেয়ে বেশি ইংল্যান্ডের উত্তর পশ্চিমাঞ্চলে। প্রথমবার নেওয়া সোয়াবের সঙ্গে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত নেওয়া সোয়াবের তুলনা করে ৫৫ থেকে ৬৪ বছর বয়সীদের মধ্যে আক্রান্তের হার তিনগুণ এবং ৬৫-ঊর্ধ্বদের দ্বিগুণ বেড়ে গেছে বলে ইঙ্গিত মিলেছে। ‘রিয়েক্ট ১’ গবেষণায় প্রতিদিন ইংল্যান্ডের ৯৬ হাজার মানুষ প্রাণঘাতী এই করোনাভাইরাসের সংস্পর্শে আসছেন বলে ধারণা পাওয়া গেছে। গবেষকদের অন্যতম অধ্যাপক স্টিভেন রিলে বলেছেন, তথ্য আসা শুরু হওয়ার পর থেকেই তিনি ‘অত্যন্ত হতাশ’ হয়ে পড়েন। ভাইরাস নিয়ন্ত্রণে এখন যেসব বিধিনিষেধ আছে, তা যে যথেষ্ট নয়, গবেষণার তথ্যই তা বলছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
জানুয়ারিতে বেতন কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
চাঁদাবাজির অভিযোগে আলিয়া মাদ্রাসা রণক্ষেত্র, আহত ৭
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
ঢাবি ১৫ দিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
খাদ্যের পুষ্টিগুণ বাড়াবে প্লাজমা ট্রিটমেন্ট
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
সর্বশেষ খবর
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

এই মাত্র | নগর জীবন

পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
পেরুর সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে
পঞ্চগড়ে তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল
এবার ঘরের মাঠে নটিংহ্যামের কাছে বিধ্বস্ত লিভারপুল

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি
২৩ নভেম্বর : আজকের নামাজের সময়সূচি

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় আবারও ইসরায়েলি হামলা, নিহত অন্তত ২৪

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

৪১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে জামাতে নফল নামাজের আয়োজন

৫১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি
ক্ষতিগ্রস্ত ভবনগুলোর নিরাপত্তাঝুঁকি খতিয়ে দেখতে তদন্ত কমিটি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব
সর্বদা পরকালের জন্য প্রস্তুত থাকার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ