শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ভাড়াটেরা পারেনি তাই নিজেই খুনি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
ভাড়াটেরা পারেনি তাই নিজেই খুনি

এলিম সরকার। ঢাকার আশুলিয়ার একজন সফল ডিশ ব্যবসায়ী। সরকারবাড়ির হাজি ফজল সরকারের ছোট ছেলে এলিমের বেশ সুনাম এলাকায়। ১৪ বছর আগে প্রেম করে বিয়ে করেন সুলতানা আক্তার কেমিলিকে। একই এলাকায় কেমিলি তার নানার বাড়ি থেকে যখন লেখাপড়া করতেন, তখন পরিচয় হয়েছিল এলিমের সঙ্গে। তাদের দুই সন্তান। একজনের বয়স ১০, আরেকজনের ছয়। ভালোই যাচ্ছিল সব কিছু। কিন্তু এক সকালের ভয়ংকর একটি ঘটনা সবকিছু ওলট-পালট করে দেয়।

চলতি বছরের ২৮ মার্চ। শ্বশুরবাড়িতে কাজ আছে বলে খুব সকালে ঘুম থেকে ওঠেন কেমিলি। স্বামী এলিম সরকার আর দুই সন্তানকে ঘুমে রেখে সকাল ৮টায় বাসা থেকে বেরিয়ে যান সুলতানা আক্তার কেমিলি। বাসার কাছেই শ্বশুরবাড়ি। ১০ মিনিটের পথ। শ্বশুর ফজল সরকারের সঙ্গে প্রয়োজনীয় কথা শেষে সকাল ১০টার দিকে নিজ বাসার উদ্দেশে রওনা হন। বাসায় ফিরে ঘরে ঢুকেই চিৎকার দিয়ে ওঠেন কেমিলি। ঘরের খাটের ওপর রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে এলিম সরকার। পাশের রুমেই ঘুমিয়ে ছিল দুই ছেলে। মায়ের চিৎকারে ছুটে আসে বাবা-মায়ের

বেডরুমে। কেমিলির আর্তনাদে আশপাশের লোকজন ছুটে আসেন। খাট রক্তে ভাসছে। এলিমের গলায়, পেটে ও পিঠে ধারালো অস্ত্রের অসংখ্য আঘাতের চিহ্ন। খবর পেয়ে পুলিশ আসে। লাশ উদ্ধার করে। দুর্বৃত্তরা ঘুমন্ত অবস্থায় এলিম সরকারকে খুন করে পালিয়েছে। স্ত্রী কেমিলির আহাজারিতে সেখানকার বাতাস ভারি হয়ে আসে। বারবার জ্ঞান হারান কেমিলি।  এলিম সরকারের বাবা বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ তদন্ত শুরু করে। কিন্তু কোনো সূত্র খুঁজে পায় না তারা। বাইরে থেকে ঘরে ঢুকে ঘুমন্ত অবস্থায় একজনকে খুন করে গেল কীভাবে? খুনিরা কি তাদের পরিচিত? নাকি ডাকাতদলের কাজ এটি। ডাকাতদলের কাজ হলেও লুটপাট হওয়ার কথা। কিন্তু সেরকম কিছু লুট হয়নি বাসা থেকে। পুলিশ একদম ধন্দ্বে পড়ে যায়। বাসার সামনে এবং ভিতরেও সিসিটিভি ছিল। খুনিরা সিসি ক্যামেরার ডিভিআর (ডিজিটাল ভিডিও রেকর্ডার) পর্যন্ত খুলে নিয়ে গেছে। ফলে কোনো ফুটেজও নেই। পরিবারের কাছ থেকেও কোনো তথ্য পাচ্ছে না পুলিশ। কূল-কিনারা হারিয়ে ফেলে খুনের তদন্ত করতে গিয়ে। খুনের পর সপ্তাহ ঘুরে মাস যায়। পুলিশ খুনের কোনো ক্লু খুঁজে পায় না। পুলিশ এলিমের স্ত্রীর কাছ থেকে জানতে চায়, কোনো শত্রুতা ছিল কি না কারও সঙ্গে। স্ত্রী কেমিলি এক সময় পুলিশকে জানান, তার সন্দেহ ডিশ ব্যবসার কোনো বিরোধ থেকে খুন হতে পারে। বিরোধ কার সঙ্গে? এমন প্রশ্নের জবাবে কেমিলি পুলিশকে বলেন, তার ভাসুর এ ঘটনায় জড়িত থাকতে পারেন। পুলিশ তার ভাসুর সম্পর্কে তদন্ত করে কিছু খুঁজে পায় না। এভাবেই দুই মাস কেটে যাওয়ার পর এলিম সরকারের পরিবার পুলিশের ভূমিকায় ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। এলিমের বাবা সংবাদ সম্মেলন করেন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত কেমিলি তার স্বামীর খুনিদের অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি জানান। এরপর আরও সময় চলে যায়। কিন্তু পুলিশ কোনো সুখবর দিতে পারে না। তখন এককভাবে কেমিলি আবারও সংবাদ সম্মেলন করেন। এবার তিনি সরাসরি তার ভাসুর সেলিম সরকারকে দায়ী করেন। তিনি বলেন, তার ভাসুর সব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এবং সহায়-সম্পদ দখলে নিতে চান। এসব দখল করতেই খুন করেছেন এলিমকে। আমি তার ফাঁসি চাই। থানা পুলিশ কোনো সুরাহা করতে না পারায় তদন্তের দায়িত্ব পড়ে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)-এর ওপর। পিবিআই তদন্ত শুরু করে। পিবিআই এলিম সরকারের বড় ভাইকে জেরা করে। তার বিরুদ্ধেই কেমিলি অভিযোগ করেছিলেন খুনের বিষয়ে। কিন্তু জেরায় তিনি নতুন তথ্য দেন পিবিআইকে। তিনি বলেন, আপনারা খোঁজ নেন। কেমিলি পরকীয়ায় জড়িত ছিল। তার প্রেমিক মিলে আমার খোট ভাইকে খুন করতে পারে। এমন তথ্য পেয়ে পুলিশ একটু নড়েচড়ে বসে। পিবিআইয়ের নজরদারিতে এবার এলিমের স্ত্রী কেমিলি। পিবিআই এবার খোঁজ নিতে শুরু করে, এলিমের বাড়িতে কারা যেতেন। বেশি কষ্ট করতে হয়নি পিবিআইকে। অনেকের মুখেই একটি নাম ঘুরে-ফিরে উঠে আসে। তার নাম মোহাম্মদ রবিউল করিম পিন্টু। পিন্টু জামগড়া পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের লাইনম্যান। আশুলিয়ার জামগড়ার বেরন এলাকায় তার বাসা। পিবিআইয়ের তদন্ত কর্মকর্তারা তাদের মোবাইল ফোনের হিস্ট্রি খুঁজে বের করেন। মিলে যায় অনেক কিছু। পিন্টুর সঙ্গে কেমিলির ফোনে আলাপ হতো। কিন্তু খুনের ঘটনার পর তাদের সঙ্গে ফোনে একটিবারের জন্যও কথা হয়নি। শুধু তাই নয়, পিন্টু প্রায় নিয়মিত সেই বাড়িতে গেলেও খুনের পর সেখানে আর দেখা যায়নি পিন্টুকে। এসব নিয়ে পুলিশ বুঝতে পারে, তাদের তদন্তটা ঠিক দিকেই যাচ্ছে। প্রায় এক মাস তাদের দুজনের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতে থাকে পিবিআই। একপর্যায়ে পিবিআই নিশ্চিত হয়, খুনি এরাই। খুনের প্রায় পাঁচ মাস পর পুলিশ আশুলিয়ার জামগড়া থেকে এলিম সরকার হত্যার সঙ্গে জড়িত স্ত্রী কেমিলিকে গ্রেফতার করে। পরের দিন জিরাবো এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় পিন্টুকে। পুলিশের জেরায় এরা দুজনই স্বীকার করে যে, খুন তারাই করেছে। তাদের বর্ণনা শুনে পুলিশ কর্মকর্তারাও হতবাক। এলিম সরকারের বাসায় বিদ্যুতের মিটার লাগানোর কাজ করতে গিয়ে পিন্টুর সঙ্গে পরিচয় হয় কেমিলির। ২০১৯ সালের দিকে পরিচয়ের পর তাদের মধ্যে ফোনে কথাবার্তা চলত। এরপর প্রেম, ঘনিষ্ঠতা। এলিমের অনুপস্থিতে বাসায় এসে কেমিলির সঙ্গে মিলিত হতেন পিন্টু। চলছিল এভাবেই নিয়মিত। বিষয়টি আঁচ করতে পারেন এলিম। এ কারণে বাসার বাইরে, এমনকি ঘরের মধ্যেও সিসি ক্যামেরা স্থাপন করেন এলিম। এতেও কেমিলি-পিন্টুর পরকীয়া বন্ধ করা যায়নি। তাদের মধ্যে দাম্পত্যকলহ চরমভাবে শুরু হয়। এরপরই খুনের পরিকল্পনা করে কেমিলি-পিন্টু। কেমিলি একদিন পিন্টুকে বলেন, আর ভালো লাগছে না। কিছু একটা কর। আমরা দুজনে সুখে-শান্তিতে থাকতে চাই। এ কথা শুনে পিন্টু বলেন, ওকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করছি। খুনের সিদ্ধান্ত নিয়ে পিন্টু দুজন কিলার ভাড়া করেন। তাদের দুজনকে গার্মেন্ট কর্মীর পরিচয়ে এলিমের বাসার একটি ঘর ভাড়া দেওয়া হয়। সুযোগ বুঝে তারাই খুন করবে এলিমকে। এমন চুক্তি করেন পিন্টু। কিন্তু ভাড়াটে কিলাররা সময়মতো কাজ করতে ব্যর্থ হয়। পিন্টু আর কেমিলি দ্বিতীয় পথ ধরেন। তারাই খুন করবেন এলিমকে। এমন পরিকল্পনা নেন দুজন। ২৭ মার্চ রাতের খাবারের পর দই দেওয়া হয় এলিমকে। সেই দইয়ে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে দেন কেমিলি। সেটা খেয়ে বেঘোর ঘুমে এলিম। পরদিন সকালে পরিকল্পনা মতো কেমিলি ডেকে আনেন পিন্টুকে। পিন্টুর সঙ্গে ছিলেন আরও একজন সহযোগী। সকাল সাড়ে ৭টায় তারা রুমে ঢুকে পড়েন। স্ত্রী কেমিলি বাইরের দরজায় পাহারায় থাকেন। ভিতরে পিন্টু আর তার সহযোগী ঝাঁপিয়ে পড়েন ঘুমন্ত এলিমের ওপর।

 ধারালো অস্ত্র এলোপাতাড়ি চালাতে থাকেন দুজন। মৃত্যু নিশ্চিত করেই তারা বেরিয়ে যান। আর কেমিলি যান তার শ্বশুরবাড়িতে। ফিরে এসে কান্নার নাটক। গ্রেফতারের আগ পর্যন্ত দীর্ঘ পাঁচ মাস ধরেই নাটক করে আসছিলেন কেমিলি আর পিন্টু। পিন্টু আর কেমিলি যে আশায় এমন খুনের পরিকল্পনা নিয়েছিলেন, তা তাদের জন্য এখন অভিশাপ। নিষিদ্ধ প্রেমে মত্ত দুজন সুখের ঘর গড়বেন বলে একজন আরেকজনকে কথা দিয়েছিলেন। কিন্তু সুখের ঘর নয়, তাদের কর্মের ফল নিয়ে গেছে কারাগারের ভিতরে। তাদের হয়তো এক সময় গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলতে হবে, নতুবা সারা জীবন কাটাতে হবে অন্ধকার কারাগারে।

এই বিভাগের আরও খবর
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
চট্টগ্রাম বন্দর নিয়ে গোপন চুক্তি, উদ্বেগ জামায়াতের
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
সালিশি আদালতে যাওয়া থেকে আদানিকে বিরত থাকার নির্দেশ
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
আইপিও রুলস করার আগে আলোচনা চায় ডিএসই
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
শাহ আমানতে ২৬ মিনিট বন্ধ ছিল বিমান চলাচল
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে ৪ লাখ টাকা ছিনতাই
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
বিজেএমসির হাজার কোটির সম্পদ লুটের অভিযোগ
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে থাকবে যে আয়োজন
সর্বশেষ খবর
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম