শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ভাড়াটেরা পারেনি তাই নিজেই খুনি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
ভাড়াটেরা পারেনি তাই নিজেই খুনি

এলিম সরকার। ঢাকার আশুলিয়ার একজন সফল ডিশ ব্যবসায়ী। সরকারবাড়ির হাজি ফজল সরকারের ছোট ছেলে এলিমের বেশ সুনাম এলাকায়। ১৪ বছর আগে প্রেম করে বিয়ে করেন সুলতানা আক্তার কেমিলিকে। একই এলাকায় কেমিলি তার নানার বাড়ি থেকে যখন লেখাপড়া করতেন, তখন পরিচয় হয়েছিল এলিমের সঙ্গে। তাদের দুই সন্তান। একজনের বয়স ১০, আরেকজনের ছয়। ভালোই যাচ্ছিল সব কিছু। কিন্তু এক সকালের ভয়ংকর একটি ঘটনা সবকিছু ওলট-পালট করে দেয়।

চলতি বছরের ২৮ মার্চ। শ্বশুরবাড়িতে কাজ আছে বলে খুব সকালে ঘুম থেকে ওঠেন কেমিলি। স্বামী এলিম সরকার আর দুই সন্তানকে ঘুমে রেখে সকাল ৮টায় বাসা থেকে বেরিয়ে যান সুলতানা আক্তার কেমিলি। বাসার কাছেই শ্বশুরবাড়ি। ১০ মিনিটের পথ। শ্বশুর ফজল সরকারের সঙ্গে প্রয়োজনীয় কথা শেষে সকাল ১০টার দিকে নিজ বাসার উদ্দেশে রওনা হন। বাসায় ফিরে ঘরে ঢুকেই চিৎকার দিয়ে ওঠেন কেমিলি। ঘরের খাটের ওপর রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে এলিম সরকার। পাশের রুমেই ঘুমিয়ে ছিল দুই ছেলে। মায়ের চিৎকারে ছুটে আসে বাবা-মায়ের

বেডরুমে। কেমিলির আর্তনাদে আশপাশের লোকজন ছুটে আসেন। খাট রক্তে ভাসছে। এলিমের গলায়, পেটে ও পিঠে ধারালো অস্ত্রের অসংখ্য আঘাতের চিহ্ন। খবর পেয়ে পুলিশ আসে। লাশ উদ্ধার করে। দুর্বৃত্তরা ঘুমন্ত অবস্থায় এলিম সরকারকে খুন করে পালিয়েছে। স্ত্রী কেমিলির আহাজারিতে সেখানকার বাতাস ভারি হয়ে আসে। বারবার জ্ঞান হারান কেমিলি।  এলিম সরকারের বাবা বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ তদন্ত শুরু করে। কিন্তু কোনো সূত্র খুঁজে পায় না তারা। বাইরে থেকে ঘরে ঢুকে ঘুমন্ত অবস্থায় একজনকে খুন করে গেল কীভাবে? খুনিরা কি তাদের পরিচিত? নাকি ডাকাতদলের কাজ এটি। ডাকাতদলের কাজ হলেও লুটপাট হওয়ার কথা। কিন্তু সেরকম কিছু লুট হয়নি বাসা থেকে। পুলিশ একদম ধন্দ্বে পড়ে যায়। বাসার সামনে এবং ভিতরেও সিসিটিভি ছিল। খুনিরা সিসি ক্যামেরার ডিভিআর (ডিজিটাল ভিডিও রেকর্ডার) পর্যন্ত খুলে নিয়ে গেছে। ফলে কোনো ফুটেজও নেই। পরিবারের কাছ থেকেও কোনো তথ্য পাচ্ছে না পুলিশ। কূল-কিনারা হারিয়ে ফেলে খুনের তদন্ত করতে গিয়ে। খুনের পর সপ্তাহ ঘুরে মাস যায়। পুলিশ খুনের কোনো ক্লু খুঁজে পায় না। পুলিশ এলিমের স্ত্রীর কাছ থেকে জানতে চায়, কোনো শত্রুতা ছিল কি না কারও সঙ্গে। স্ত্রী কেমিলি এক সময় পুলিশকে জানান, তার সন্দেহ ডিশ ব্যবসার কোনো বিরোধ থেকে খুন হতে পারে। বিরোধ কার সঙ্গে? এমন প্রশ্নের জবাবে কেমিলি পুলিশকে বলেন, তার ভাসুর এ ঘটনায় জড়িত থাকতে পারেন। পুলিশ তার ভাসুর সম্পর্কে তদন্ত করে কিছু খুঁজে পায় না। এভাবেই দুই মাস কেটে যাওয়ার পর এলিম সরকারের পরিবার পুলিশের ভূমিকায় ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। এলিমের বাবা সংবাদ সম্মেলন করেন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত কেমিলি তার স্বামীর খুনিদের অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি জানান। এরপর আরও সময় চলে যায়। কিন্তু পুলিশ কোনো সুখবর দিতে পারে না। তখন এককভাবে কেমিলি আবারও সংবাদ সম্মেলন করেন। এবার তিনি সরাসরি তার ভাসুর সেলিম সরকারকে দায়ী করেন। তিনি বলেন, তার ভাসুর সব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এবং সহায়-সম্পদ দখলে নিতে চান। এসব দখল করতেই খুন করেছেন এলিমকে। আমি তার ফাঁসি চাই। থানা পুলিশ কোনো সুরাহা করতে না পারায় তদন্তের দায়িত্ব পড়ে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)-এর ওপর। পিবিআই তদন্ত শুরু করে। পিবিআই এলিম সরকারের বড় ভাইকে জেরা করে। তার বিরুদ্ধেই কেমিলি অভিযোগ করেছিলেন খুনের বিষয়ে। কিন্তু জেরায় তিনি নতুন তথ্য দেন পিবিআইকে। তিনি বলেন, আপনারা খোঁজ নেন। কেমিলি পরকীয়ায় জড়িত ছিল। তার প্রেমিক মিলে আমার খোট ভাইকে খুন করতে পারে। এমন তথ্য পেয়ে পুলিশ একটু নড়েচড়ে বসে। পিবিআইয়ের নজরদারিতে এবার এলিমের স্ত্রী কেমিলি। পিবিআই এবার খোঁজ নিতে শুরু করে, এলিমের বাড়িতে কারা যেতেন। বেশি কষ্ট করতে হয়নি পিবিআইকে। অনেকের মুখেই একটি নাম ঘুরে-ফিরে উঠে আসে। তার নাম মোহাম্মদ রবিউল করিম পিন্টু। পিন্টু জামগড়া পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের লাইনম্যান। আশুলিয়ার জামগড়ার বেরন এলাকায় তার বাসা। পিবিআইয়ের তদন্ত কর্মকর্তারা তাদের মোবাইল ফোনের হিস্ট্রি খুঁজে বের করেন। মিলে যায় অনেক কিছু। পিন্টুর সঙ্গে কেমিলির ফোনে আলাপ হতো। কিন্তু খুনের ঘটনার পর তাদের সঙ্গে ফোনে একটিবারের জন্যও কথা হয়নি। শুধু তাই নয়, পিন্টু প্রায় নিয়মিত সেই বাড়িতে গেলেও খুনের পর সেখানে আর দেখা যায়নি পিন্টুকে। এসব নিয়ে পুলিশ বুঝতে পারে, তাদের তদন্তটা ঠিক দিকেই যাচ্ছে। প্রায় এক মাস তাদের দুজনের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতে থাকে পিবিআই। একপর্যায়ে পিবিআই নিশ্চিত হয়, খুনি এরাই। খুনের প্রায় পাঁচ মাস পর পুলিশ আশুলিয়ার জামগড়া থেকে এলিম সরকার হত্যার সঙ্গে জড়িত স্ত্রী কেমিলিকে গ্রেফতার করে। পরের দিন জিরাবো এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় পিন্টুকে। পুলিশের জেরায় এরা দুজনই স্বীকার করে যে, খুন তারাই করেছে। তাদের বর্ণনা শুনে পুলিশ কর্মকর্তারাও হতবাক। এলিম সরকারের বাসায় বিদ্যুতের মিটার লাগানোর কাজ করতে গিয়ে পিন্টুর সঙ্গে পরিচয় হয় কেমিলির। ২০১৯ সালের দিকে পরিচয়ের পর তাদের মধ্যে ফোনে কথাবার্তা চলত। এরপর প্রেম, ঘনিষ্ঠতা। এলিমের অনুপস্থিতে বাসায় এসে কেমিলির সঙ্গে মিলিত হতেন পিন্টু। চলছিল এভাবেই নিয়মিত। বিষয়টি আঁচ করতে পারেন এলিম। এ কারণে বাসার বাইরে, এমনকি ঘরের মধ্যেও সিসি ক্যামেরা স্থাপন করেন এলিম। এতেও কেমিলি-পিন্টুর পরকীয়া বন্ধ করা যায়নি। তাদের মধ্যে দাম্পত্যকলহ চরমভাবে শুরু হয়। এরপরই খুনের পরিকল্পনা করে কেমিলি-পিন্টু। কেমিলি একদিন পিন্টুকে বলেন, আর ভালো লাগছে না। কিছু একটা কর। আমরা দুজনে সুখে-শান্তিতে থাকতে চাই। এ কথা শুনে পিন্টু বলেন, ওকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করছি। খুনের সিদ্ধান্ত নিয়ে পিন্টু দুজন কিলার ভাড়া করেন। তাদের দুজনকে গার্মেন্ট কর্মীর পরিচয়ে এলিমের বাসার একটি ঘর ভাড়া দেওয়া হয়। সুযোগ বুঝে তারাই খুন করবে এলিমকে। এমন চুক্তি করেন পিন্টু। কিন্তু ভাড়াটে কিলাররা সময়মতো কাজ করতে ব্যর্থ হয়। পিন্টু আর কেমিলি দ্বিতীয় পথ ধরেন। তারাই খুন করবেন এলিমকে। এমন পরিকল্পনা নেন দুজন। ২৭ মার্চ রাতের খাবারের পর দই দেওয়া হয় এলিমকে। সেই দইয়ে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে দেন কেমিলি। সেটা খেয়ে বেঘোর ঘুমে এলিম। পরদিন সকালে পরিকল্পনা মতো কেমিলি ডেকে আনেন পিন্টুকে। পিন্টুর সঙ্গে ছিলেন আরও একজন সহযোগী। সকাল সাড়ে ৭টায় তারা রুমে ঢুকে পড়েন। স্ত্রী কেমিলি বাইরের দরজায় পাহারায় থাকেন। ভিতরে পিন্টু আর তার সহযোগী ঝাঁপিয়ে পড়েন ঘুমন্ত এলিমের ওপর।

 ধারালো অস্ত্র এলোপাতাড়ি চালাতে থাকেন দুজন। মৃত্যু নিশ্চিত করেই তারা বেরিয়ে যান। আর কেমিলি যান তার শ্বশুরবাড়িতে। ফিরে এসে কান্নার নাটক। গ্রেফতারের আগ পর্যন্ত দীর্ঘ পাঁচ মাস ধরেই নাটক করে আসছিলেন কেমিলি আর পিন্টু। পিন্টু আর কেমিলি যে আশায় এমন খুনের পরিকল্পনা নিয়েছিলেন, তা তাদের জন্য এখন অভিশাপ। নিষিদ্ধ প্রেমে মত্ত দুজন সুখের ঘর গড়বেন বলে একজন আরেকজনকে কথা দিয়েছিলেন। কিন্তু সুখের ঘর নয়, তাদের কর্মের ফল নিয়ে গেছে কারাগারের ভিতরে। তাদের হয়তো এক সময় গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলতে হবে, নতুবা সারা জীবন কাটাতে হবে অন্ধকার কারাগারে।

এই বিভাগের আরও খবর
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
খুলনায় দুই শিশুসহ তিনজনকে হত্যা
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
নতুন জিপিএ-৫ ৫৫৫ জন, ফেল থেকে পাস ১৪৭৯
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
দশম গ্রেড বাস্তবায়ন আন্দোলনে আহত শিক্ষিকার মৃত্যু
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
ঢাবিতে আদি নববর্ষ উৎসব
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
সর্বশেষ খবর
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান
নাশকতা ঠেকাতে ঢাকা-মাওয়া মহাসড়কে বিএনপির অবস্থান

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারও শুরু করতে হবে: নাহিদ ইসলাম

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড
মুশফিককে শততম টেস্ট রাঙাতে দিতে চায় না আয়ারল্যান্ড

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে উঠার হার ১৯% বেড়েছে

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ
মুন্সীগঞ্জে মৃত্তিকা নমুনা সংগ্রহ ও সুষম মাত্রার সার ব্যবহারে কৃষক প্রশিক্ষণ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান
ন্যায়বিচার ও জনগণের অধিকারকে সর্বোচ্চ মর্যাদায় রাখতে হবে: শফিকুর রহমান

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত
বগুড়ায় পুণ্ড্র ইউনিভার্সিটিতে গবেষণা সেমিনার অনুষ্ঠিত

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
আখাউড়ায় নারী সমাবেশ অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির
শাসক নয়, সেবক হয়ে উঠার রাজনীতি করুন: শিশির মনির

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা
নওগাঁর মান্দায় ধানের শীষে ডা. টিপুর নির্বাচনী পথসভা

২০ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

হাসিনার রায় ঘোষণা: খুলনায় শেখ বাড়িতে আগুন
হাসিনার রায় ঘোষণা: খুলনায় শেখ বাড়িতে আগুন

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন: 'মওলানা ভাসানী ব্রিগেড' প্যানেল ঘোষণা
জকসু নির্বাচন: 'মওলানা ভাসানী ব্রিগেড' প্যানেল ঘোষণা

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু
বাংলার মাটিতে শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিশ্চিত করতে হবে: সপু

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরাসরি টিকেট হারিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি
সরাসরি টিকেট হারিয়ে প্লে-অফের দিকে তাকিয়ে ইতালি

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা
‘ট্রানজিশনকে’ দোষ দিতে চান না পূজারা

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক
মাটিরাঙ্গায় সেনা অভিযানে ইয়াবাসহ ব্যবসায়ী আটক

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি
যে কোন পরিস্থিতিতে প্রস্তুত জানিয়ে ভারতীয় সেনাপ্রধানের হুঁশিয়ারি

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প
চসিকের বিশেষ হেলথ ক্যাম্প

৪৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড
পাঙ্গাস পোনা শিকারের দায়ে জেলের কারাদণ্ড

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা
এখনো ভয় কাটেনি, আগ্নেয়াস্ত্র রাখার লাইসেন্স পেলেন অভিনেত্রীর বাবা

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৫

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান
রায়কে ‘ঐতিহাসিক’ বলল অন্তর্বর্তী সরকার, জনগণকে শান্ত থাকার আহ্বান

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে
পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক
রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের অপেক্ষার অবসান চান জামাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে