শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ভাড়াটেরা পারেনি তাই নিজেই খুনি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
ভাড়াটেরা পারেনি তাই নিজেই খুনি

এলিম সরকার। ঢাকার আশুলিয়ার একজন সফল ডিশ ব্যবসায়ী। সরকারবাড়ির হাজি ফজল সরকারের ছোট ছেলে এলিমের বেশ সুনাম এলাকায়। ১৪ বছর আগে প্রেম করে বিয়ে করেন সুলতানা আক্তার কেমিলিকে। একই এলাকায় কেমিলি তার নানার বাড়ি থেকে যখন লেখাপড়া করতেন, তখন পরিচয় হয়েছিল এলিমের সঙ্গে। তাদের দুই সন্তান। একজনের বয়স ১০, আরেকজনের ছয়। ভালোই যাচ্ছিল সব কিছু। কিন্তু এক সকালের ভয়ংকর একটি ঘটনা সবকিছু ওলট-পালট করে দেয়।

চলতি বছরের ২৮ মার্চ। শ্বশুরবাড়িতে কাজ আছে বলে খুব সকালে ঘুম থেকে ওঠেন কেমিলি। স্বামী এলিম সরকার আর দুই সন্তানকে ঘুমে রেখে সকাল ৮টায় বাসা থেকে বেরিয়ে যান সুলতানা আক্তার কেমিলি। বাসার কাছেই শ্বশুরবাড়ি। ১০ মিনিটের পথ। শ্বশুর ফজল সরকারের সঙ্গে প্রয়োজনীয় কথা শেষে সকাল ১০টার দিকে নিজ বাসার উদ্দেশে রওনা হন। বাসায় ফিরে ঘরে ঢুকেই চিৎকার দিয়ে ওঠেন কেমিলি। ঘরের খাটের ওপর রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে এলিম সরকার। পাশের রুমেই ঘুমিয়ে ছিল দুই ছেলে। মায়ের চিৎকারে ছুটে আসে বাবা-মায়ের

বেডরুমে। কেমিলির আর্তনাদে আশপাশের লোকজন ছুটে আসেন। খাট রক্তে ভাসছে। এলিমের গলায়, পেটে ও পিঠে ধারালো অস্ত্রের অসংখ্য আঘাতের চিহ্ন। খবর পেয়ে পুলিশ আসে। লাশ উদ্ধার করে। দুর্বৃত্তরা ঘুমন্ত অবস্থায় এলিম সরকারকে খুন করে পালিয়েছে। স্ত্রী কেমিলির আহাজারিতে সেখানকার বাতাস ভারি হয়ে আসে। বারবার জ্ঞান হারান কেমিলি।  এলিম সরকারের বাবা বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ তদন্ত শুরু করে। কিন্তু কোনো সূত্র খুঁজে পায় না তারা। বাইরে থেকে ঘরে ঢুকে ঘুমন্ত অবস্থায় একজনকে খুন করে গেল কীভাবে? খুনিরা কি তাদের পরিচিত? নাকি ডাকাতদলের কাজ এটি। ডাকাতদলের কাজ হলেও লুটপাট হওয়ার কথা। কিন্তু সেরকম কিছু লুট হয়নি বাসা থেকে। পুলিশ একদম ধন্দ্বে পড়ে যায়। বাসার সামনে এবং ভিতরেও সিসিটিভি ছিল। খুনিরা সিসি ক্যামেরার ডিভিআর (ডিজিটাল ভিডিও রেকর্ডার) পর্যন্ত খুলে নিয়ে গেছে। ফলে কোনো ফুটেজও নেই। পরিবারের কাছ থেকেও কোনো তথ্য পাচ্ছে না পুলিশ। কূল-কিনারা হারিয়ে ফেলে খুনের তদন্ত করতে গিয়ে। খুনের পর সপ্তাহ ঘুরে মাস যায়। পুলিশ খুনের কোনো ক্লু খুঁজে পায় না। পুলিশ এলিমের স্ত্রীর কাছ থেকে জানতে চায়, কোনো শত্রুতা ছিল কি না কারও সঙ্গে। স্ত্রী কেমিলি এক সময় পুলিশকে জানান, তার সন্দেহ ডিশ ব্যবসার কোনো বিরোধ থেকে খুন হতে পারে। বিরোধ কার সঙ্গে? এমন প্রশ্নের জবাবে কেমিলি পুলিশকে বলেন, তার ভাসুর এ ঘটনায় জড়িত থাকতে পারেন। পুলিশ তার ভাসুর সম্পর্কে তদন্ত করে কিছু খুঁজে পায় না। এভাবেই দুই মাস কেটে যাওয়ার পর এলিম সরকারের পরিবার পুলিশের ভূমিকায় ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। এলিমের বাবা সংবাদ সম্মেলন করেন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত কেমিলি তার স্বামীর খুনিদের অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি জানান। এরপর আরও সময় চলে যায়। কিন্তু পুলিশ কোনো সুখবর দিতে পারে না। তখন এককভাবে কেমিলি আবারও সংবাদ সম্মেলন করেন। এবার তিনি সরাসরি তার ভাসুর সেলিম সরকারকে দায়ী করেন। তিনি বলেন, তার ভাসুর সব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এবং সহায়-সম্পদ দখলে নিতে চান। এসব দখল করতেই খুন করেছেন এলিমকে। আমি তার ফাঁসি চাই। থানা পুলিশ কোনো সুরাহা করতে না পারায় তদন্তের দায়িত্ব পড়ে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)-এর ওপর। পিবিআই তদন্ত শুরু করে। পিবিআই এলিম সরকারের বড় ভাইকে জেরা করে। তার বিরুদ্ধেই কেমিলি অভিযোগ করেছিলেন খুনের বিষয়ে। কিন্তু জেরায় তিনি নতুন তথ্য দেন পিবিআইকে। তিনি বলেন, আপনারা খোঁজ নেন। কেমিলি পরকীয়ায় জড়িত ছিল। তার প্রেমিক মিলে আমার খোট ভাইকে খুন করতে পারে। এমন তথ্য পেয়ে পুলিশ একটু নড়েচড়ে বসে। পিবিআইয়ের নজরদারিতে এবার এলিমের স্ত্রী কেমিলি। পিবিআই এবার খোঁজ নিতে শুরু করে, এলিমের বাড়িতে কারা যেতেন। বেশি কষ্ট করতে হয়নি পিবিআইকে। অনেকের মুখেই একটি নাম ঘুরে-ফিরে উঠে আসে। তার নাম মোহাম্মদ রবিউল করিম পিন্টু। পিন্টু জামগড়া পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের লাইনম্যান। আশুলিয়ার জামগড়ার বেরন এলাকায় তার বাসা। পিবিআইয়ের তদন্ত কর্মকর্তারা তাদের মোবাইল ফোনের হিস্ট্রি খুঁজে বের করেন। মিলে যায় অনেক কিছু। পিন্টুর সঙ্গে কেমিলির ফোনে আলাপ হতো। কিন্তু খুনের ঘটনার পর তাদের সঙ্গে ফোনে একটিবারের জন্যও কথা হয়নি। শুধু তাই নয়, পিন্টু প্রায় নিয়মিত সেই বাড়িতে গেলেও খুনের পর সেখানে আর দেখা যায়নি পিন্টুকে। এসব নিয়ে পুলিশ বুঝতে পারে, তাদের তদন্তটা ঠিক দিকেই যাচ্ছে। প্রায় এক মাস তাদের দুজনের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতে থাকে পিবিআই। একপর্যায়ে পিবিআই নিশ্চিত হয়, খুনি এরাই। খুনের প্রায় পাঁচ মাস পর পুলিশ আশুলিয়ার জামগড়া থেকে এলিম সরকার হত্যার সঙ্গে জড়িত স্ত্রী কেমিলিকে গ্রেফতার করে। পরের দিন জিরাবো এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় পিন্টুকে। পুলিশের জেরায় এরা দুজনই স্বীকার করে যে, খুন তারাই করেছে। তাদের বর্ণনা শুনে পুলিশ কর্মকর্তারাও হতবাক। এলিম সরকারের বাসায় বিদ্যুতের মিটার লাগানোর কাজ করতে গিয়ে পিন্টুর সঙ্গে পরিচয় হয় কেমিলির। ২০১৯ সালের দিকে পরিচয়ের পর তাদের মধ্যে ফোনে কথাবার্তা চলত। এরপর প্রেম, ঘনিষ্ঠতা। এলিমের অনুপস্থিতে বাসায় এসে কেমিলির সঙ্গে মিলিত হতেন পিন্টু। চলছিল এভাবেই নিয়মিত। বিষয়টি আঁচ করতে পারেন এলিম। এ কারণে বাসার বাইরে, এমনকি ঘরের মধ্যেও সিসি ক্যামেরা স্থাপন করেন এলিম। এতেও কেমিলি-পিন্টুর পরকীয়া বন্ধ করা যায়নি। তাদের মধ্যে দাম্পত্যকলহ চরমভাবে শুরু হয়। এরপরই খুনের পরিকল্পনা করে কেমিলি-পিন্টু। কেমিলি একদিন পিন্টুকে বলেন, আর ভালো লাগছে না। কিছু একটা কর। আমরা দুজনে সুখে-শান্তিতে থাকতে চাই। এ কথা শুনে পিন্টু বলেন, ওকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করছি। খুনের সিদ্ধান্ত নিয়ে পিন্টু দুজন কিলার ভাড়া করেন। তাদের দুজনকে গার্মেন্ট কর্মীর পরিচয়ে এলিমের বাসার একটি ঘর ভাড়া দেওয়া হয়। সুযোগ বুঝে তারাই খুন করবে এলিমকে। এমন চুক্তি করেন পিন্টু। কিন্তু ভাড়াটে কিলাররা সময়মতো কাজ করতে ব্যর্থ হয়। পিন্টু আর কেমিলি দ্বিতীয় পথ ধরেন। তারাই খুন করবেন এলিমকে। এমন পরিকল্পনা নেন দুজন। ২৭ মার্চ রাতের খাবারের পর দই দেওয়া হয় এলিমকে। সেই দইয়ে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে দেন কেমিলি। সেটা খেয়ে বেঘোর ঘুমে এলিম। পরদিন সকালে পরিকল্পনা মতো কেমিলি ডেকে আনেন পিন্টুকে। পিন্টুর সঙ্গে ছিলেন আরও একজন সহযোগী। সকাল সাড়ে ৭টায় তারা রুমে ঢুকে পড়েন। স্ত্রী কেমিলি বাইরের দরজায় পাহারায় থাকেন। ভিতরে পিন্টু আর তার সহযোগী ঝাঁপিয়ে পড়েন ঘুমন্ত এলিমের ওপর।

 ধারালো অস্ত্র এলোপাতাড়ি চালাতে থাকেন দুজন। মৃত্যু নিশ্চিত করেই তারা বেরিয়ে যান। আর কেমিলি যান তার শ্বশুরবাড়িতে। ফিরে এসে কান্নার নাটক। গ্রেফতারের আগ পর্যন্ত দীর্ঘ পাঁচ মাস ধরেই নাটক করে আসছিলেন কেমিলি আর পিন্টু। পিন্টু আর কেমিলি যে আশায় এমন খুনের পরিকল্পনা নিয়েছিলেন, তা তাদের জন্য এখন অভিশাপ। নিষিদ্ধ প্রেমে মত্ত দুজন সুখের ঘর গড়বেন বলে একজন আরেকজনকে কথা দিয়েছিলেন। কিন্তু সুখের ঘর নয়, তাদের কর্মের ফল নিয়ে গেছে কারাগারের ভিতরে। তাদের হয়তো এক সময় গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলতে হবে, নতুবা সারা জীবন কাটাতে হবে অন্ধকার কারাগারে।

এই বিভাগের আরও খবর
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
সরকারি কলেজের প্রভাষকদের নো প্রমোশন নো ওয়ার্ক কর্মসূচি
বিহার বিধানসভা কোটিপতিদের দখলে
বিহার বিধানসভা কোটিপতিদের দখলে
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
লকডাউন মধ্যে গাড়ি চলাচল স্বাভাবিক
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
এনসিপিসহ দুই দলের নিবন্ধন চূড়ান্ত
এনসিপিসহ দুই দলের নিবন্ধন চূড়ান্ত
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
অভ্যুত্থানে নিহত আবুল হোসেনের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তরের নির্দেশ
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
আত্মসমর্পণের পর জামিন অভিনেত্রী মেহজাবীনের
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
সর্বশেষ খবর
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

৪৯ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

২ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ
চায়ের আড্ডায় টুকুর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি
লেবাননে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষীদের ওপর ফের ইসরায়েলি গুলি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে পর্যটকের মরদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার
প্রবাসী কর্মীদের সন্তানদের শিক্ষায় ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকার সহায়তা দিয়েছে সরকার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন
ঢাকাসহ গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
পেট ফাঁপা কমানো এবং হজমশক্তি বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?
ঢেঁড়স ভেজানো পানি কি সত্যিই এত উপকারী?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা
মোংলায় লিফলেট বিতরণ ও ধানের শীষের প্রচারণা

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭০০

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রবীণ ও অসহায় গণি জমাদ্দার দম্পতির পাশে তারেক রহমান
প্রবীণ ও অসহায় গণি জমাদ্দার দম্পতির পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম সরকারি কলেজে বিঘ্নিত হচ্ছে শিক্ষাক্রম
চট্টগ্রাম সরকারি কলেজে বিঘ্নিত হচ্ছে শিক্ষাক্রম

নগর জীবন

ট্রাম্প বনাম বিবিসির লড়াই
ট্রাম্প বনাম বিবিসির লড়াই

পূর্ব-পশ্চিম

আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য
আশ্রয়প্রার্থীদের জন্য কঠোর হচ্ছে যুক্তরাজ্য

পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না
জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না

নগর জীবন

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজ পর্যটকের লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম