শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২১ আপডেট:

ভাড়াটেরা পারেনি তাই নিজেই খুনি

মির্জা মেহেদী তমাল
প্রিন্ট ভার্সন
ভাড়াটেরা পারেনি তাই নিজেই খুনি

এলিম সরকার। ঢাকার আশুলিয়ার একজন সফল ডিশ ব্যবসায়ী। সরকারবাড়ির হাজি ফজল সরকারের ছোট ছেলে এলিমের বেশ সুনাম এলাকায়। ১৪ বছর আগে প্রেম করে বিয়ে করেন সুলতানা আক্তার কেমিলিকে। একই এলাকায় কেমিলি তার নানার বাড়ি থেকে যখন লেখাপড়া করতেন, তখন পরিচয় হয়েছিল এলিমের সঙ্গে। তাদের দুই সন্তান। একজনের বয়স ১০, আরেকজনের ছয়। ভালোই যাচ্ছিল সব কিছু। কিন্তু এক সকালের ভয়ংকর একটি ঘটনা সবকিছু ওলট-পালট করে দেয়।

চলতি বছরের ২৮ মার্চ। শ্বশুরবাড়িতে কাজ আছে বলে খুব সকালে ঘুম থেকে ওঠেন কেমিলি। স্বামী এলিম সরকার আর দুই সন্তানকে ঘুমে রেখে সকাল ৮টায় বাসা থেকে বেরিয়ে যান সুলতানা আক্তার কেমিলি। বাসার কাছেই শ্বশুরবাড়ি। ১০ মিনিটের পথ। শ্বশুর ফজল সরকারের সঙ্গে প্রয়োজনীয় কথা শেষে সকাল ১০টার দিকে নিজ বাসার উদ্দেশে রওনা হন। বাসায় ফিরে ঘরে ঢুকেই চিৎকার দিয়ে ওঠেন কেমিলি। ঘরের খাটের ওপর রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে এলিম সরকার। পাশের রুমেই ঘুমিয়ে ছিল দুই ছেলে। মায়ের চিৎকারে ছুটে আসে বাবা-মায়ের

বেডরুমে। কেমিলির আর্তনাদে আশপাশের লোকজন ছুটে আসেন। খাট রক্তে ভাসছে। এলিমের গলায়, পেটে ও পিঠে ধারালো অস্ত্রের অসংখ্য আঘাতের চিহ্ন। খবর পেয়ে পুলিশ আসে। লাশ উদ্ধার করে। দুর্বৃত্তরা ঘুমন্ত অবস্থায় এলিম সরকারকে খুন করে পালিয়েছে। স্ত্রী কেমিলির আহাজারিতে সেখানকার বাতাস ভারি হয়ে আসে। বারবার জ্ঞান হারান কেমিলি।  এলিম সরকারের বাবা বাদী হয়ে আশুলিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পুলিশ তদন্ত শুরু করে। কিন্তু কোনো সূত্র খুঁজে পায় না তারা। বাইরে থেকে ঘরে ঢুকে ঘুমন্ত অবস্থায় একজনকে খুন করে গেল কীভাবে? খুনিরা কি তাদের পরিচিত? নাকি ডাকাতদলের কাজ এটি। ডাকাতদলের কাজ হলেও লুটপাট হওয়ার কথা। কিন্তু সেরকম কিছু লুট হয়নি বাসা থেকে। পুলিশ একদম ধন্দ্বে পড়ে যায়। বাসার সামনে এবং ভিতরেও সিসিটিভি ছিল। খুনিরা সিসি ক্যামেরার ডিভিআর (ডিজিটাল ভিডিও রেকর্ডার) পর্যন্ত খুলে নিয়ে গেছে। ফলে কোনো ফুটেজও নেই। পরিবারের কাছ থেকেও কোনো তথ্য পাচ্ছে না পুলিশ। কূল-কিনারা হারিয়ে ফেলে খুনের তদন্ত করতে গিয়ে। খুনের পর সপ্তাহ ঘুরে মাস যায়। পুলিশ খুনের কোনো ক্লু খুঁজে পায় না। পুলিশ এলিমের স্ত্রীর কাছ থেকে জানতে চায়, কোনো শত্রুতা ছিল কি না কারও সঙ্গে। স্ত্রী কেমিলি এক সময় পুলিশকে জানান, তার সন্দেহ ডিশ ব্যবসার কোনো বিরোধ থেকে খুন হতে পারে। বিরোধ কার সঙ্গে? এমন প্রশ্নের জবাবে কেমিলি পুলিশকে বলেন, তার ভাসুর এ ঘটনায় জড়িত থাকতে পারেন। পুলিশ তার ভাসুর সম্পর্কে তদন্ত করে কিছু খুঁজে পায় না। এভাবেই দুই মাস কেটে যাওয়ার পর এলিম সরকারের পরিবার পুলিশের ভূমিকায় ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠে। এলিমের বাবা সংবাদ সম্মেলন করেন। সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত কেমিলি তার স্বামীর খুনিদের অবিলম্বে গ্রেফতারের দাবি জানান। এরপর আরও সময় চলে যায়। কিন্তু পুলিশ কোনো সুখবর দিতে পারে না। তখন এককভাবে কেমিলি আবারও সংবাদ সম্মেলন করেন। এবার তিনি সরাসরি তার ভাসুর সেলিম সরকারকে দায়ী করেন। তিনি বলেন, তার ভাসুর সব ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান এবং সহায়-সম্পদ দখলে নিতে চান। এসব দখল করতেই খুন করেছেন এলিমকে। আমি তার ফাঁসি চাই। থানা পুলিশ কোনো সুরাহা করতে না পারায় তদন্তের দায়িত্ব পড়ে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)-এর ওপর। পিবিআই তদন্ত শুরু করে। পিবিআই এলিম সরকারের বড় ভাইকে জেরা করে। তার বিরুদ্ধেই কেমিলি অভিযোগ করেছিলেন খুনের বিষয়ে। কিন্তু জেরায় তিনি নতুন তথ্য দেন পিবিআইকে। তিনি বলেন, আপনারা খোঁজ নেন। কেমিলি পরকীয়ায় জড়িত ছিল। তার প্রেমিক মিলে আমার খোট ভাইকে খুন করতে পারে। এমন তথ্য পেয়ে পুলিশ একটু নড়েচড়ে বসে। পিবিআইয়ের নজরদারিতে এবার এলিমের স্ত্রী কেমিলি। পিবিআই এবার খোঁজ নিতে শুরু করে, এলিমের বাড়িতে কারা যেতেন। বেশি কষ্ট করতে হয়নি পিবিআইকে। অনেকের মুখেই একটি নাম ঘুরে-ফিরে উঠে আসে। তার নাম মোহাম্মদ রবিউল করিম পিন্টু। পিন্টু জামগড়া পল্লী বিদ্যুৎ জোনাল অফিসের লাইনম্যান। আশুলিয়ার জামগড়ার বেরন এলাকায় তার বাসা। পিবিআইয়ের তদন্ত কর্মকর্তারা তাদের মোবাইল ফোনের হিস্ট্রি খুঁজে বের করেন। মিলে যায় অনেক কিছু। পিন্টুর সঙ্গে কেমিলির ফোনে আলাপ হতো। কিন্তু খুনের ঘটনার পর তাদের সঙ্গে ফোনে একটিবারের জন্যও কথা হয়নি। শুধু তাই নয়, পিন্টু প্রায় নিয়মিত সেই বাড়িতে গেলেও খুনের পর সেখানে আর দেখা যায়নি পিন্টুকে। এসব নিয়ে পুলিশ বুঝতে পারে, তাদের তদন্তটা ঠিক দিকেই যাচ্ছে। প্রায় এক মাস তাদের দুজনের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতে থাকে পিবিআই। একপর্যায়ে পিবিআই নিশ্চিত হয়, খুনি এরাই। খুনের প্রায় পাঁচ মাস পর পুলিশ আশুলিয়ার জামগড়া থেকে এলিম সরকার হত্যার সঙ্গে জড়িত স্ত্রী কেমিলিকে গ্রেফতার করে। পরের দিন জিরাবো এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয় পিন্টুকে। পুলিশের জেরায় এরা দুজনই স্বীকার করে যে, খুন তারাই করেছে। তাদের বর্ণনা শুনে পুলিশ কর্মকর্তারাও হতবাক। এলিম সরকারের বাসায় বিদ্যুতের মিটার লাগানোর কাজ করতে গিয়ে পিন্টুর সঙ্গে পরিচয় হয় কেমিলির। ২০১৯ সালের দিকে পরিচয়ের পর তাদের মধ্যে ফোনে কথাবার্তা চলত। এরপর প্রেম, ঘনিষ্ঠতা। এলিমের অনুপস্থিতে বাসায় এসে কেমিলির সঙ্গে মিলিত হতেন পিন্টু। চলছিল এভাবেই নিয়মিত। বিষয়টি আঁচ করতে পারেন এলিম। এ কারণে বাসার বাইরে, এমনকি ঘরের মধ্যেও সিসি ক্যামেরা স্থাপন করেন এলিম। এতেও কেমিলি-পিন্টুর পরকীয়া বন্ধ করা যায়নি। তাদের মধ্যে দাম্পত্যকলহ চরমভাবে শুরু হয়। এরপরই খুনের পরিকল্পনা করে কেমিলি-পিন্টু। কেমিলি একদিন পিন্টুকে বলেন, আর ভালো লাগছে না। কিছু একটা কর। আমরা দুজনে সুখে-শান্তিতে থাকতে চাই। এ কথা শুনে পিন্টু বলেন, ওকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করছি। খুনের সিদ্ধান্ত নিয়ে পিন্টু দুজন কিলার ভাড়া করেন। তাদের দুজনকে গার্মেন্ট কর্মীর পরিচয়ে এলিমের বাসার একটি ঘর ভাড়া দেওয়া হয়। সুযোগ বুঝে তারাই খুন করবে এলিমকে। এমন চুক্তি করেন পিন্টু। কিন্তু ভাড়াটে কিলাররা সময়মতো কাজ করতে ব্যর্থ হয়। পিন্টু আর কেমিলি দ্বিতীয় পথ ধরেন। তারাই খুন করবেন এলিমকে। এমন পরিকল্পনা নেন দুজন। ২৭ মার্চ রাতের খাবারের পর দই দেওয়া হয় এলিমকে। সেই দইয়ে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে দেন কেমিলি। সেটা খেয়ে বেঘোর ঘুমে এলিম। পরদিন সকালে পরিকল্পনা মতো কেমিলি ডেকে আনেন পিন্টুকে। পিন্টুর সঙ্গে ছিলেন আরও একজন সহযোগী। সকাল সাড়ে ৭টায় তারা রুমে ঢুকে পড়েন। স্ত্রী কেমিলি বাইরের দরজায় পাহারায় থাকেন। ভিতরে পিন্টু আর তার সহযোগী ঝাঁপিয়ে পড়েন ঘুমন্ত এলিমের ওপর।

 ধারালো অস্ত্র এলোপাতাড়ি চালাতে থাকেন দুজন। মৃত্যু নিশ্চিত করেই তারা বেরিয়ে যান। আর কেমিলি যান তার শ্বশুরবাড়িতে। ফিরে এসে কান্নার নাটক। গ্রেফতারের আগ পর্যন্ত দীর্ঘ পাঁচ মাস ধরেই নাটক করে আসছিলেন কেমিলি আর পিন্টু। পিন্টু আর কেমিলি যে আশায় এমন খুনের পরিকল্পনা নিয়েছিলেন, তা তাদের জন্য এখন অভিশাপ। নিষিদ্ধ প্রেমে মত্ত দুজন সুখের ঘর গড়বেন বলে একজন আরেকজনকে কথা দিয়েছিলেন। কিন্তু সুখের ঘর নয়, তাদের কর্মের ফল নিয়ে গেছে কারাগারের ভিতরে। তাদের হয়তো এক সময় গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলতে হবে, নতুবা সারা জীবন কাটাতে হবে অন্ধকার কারাগারে।

এই বিভাগের আরও খবর
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
যা বলল জাতিসংঘ মানবাধিকার দপ্তর
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
থানায় চুরির অভিযোগ দেওয়ায় হত্যা
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
যুক্তরাষ্ট্রে দেনার দায়ে বাড়ি নিলামে ওঠার হার বেড়েছে ১৯%
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
হাসিনার রায়ের খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক কারবারে বাধা দেওয়ায় মা-ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বদলি চসিকের প্রধান নির্বাহী
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
বিএনপি জামায়াত এনসিপির সঙ্গে ইসির সংলাপ কাল
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ফাঁদ পেতে অপেক্ষায় ছিল খুনিরা
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
ওমরায় গিয়ে মর্মান্তিক মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৩৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

২ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ