শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০৬, বুধবার, ২৫ মে, ২০১৬ আপডেট:

জাপান টাইমসে প্রধানমন্ত্রীর নিবন্ধ

'বাংলাদেশ : একটি নতুন উন্নয়ন দৃষ্টান্ত'

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
'বাংলাদেশ : একটি নতুন উন্নয়ন দৃষ্টান্ত'

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাপানের প্রভাবশালী দৈনিক জাপান টাইমসে 'বাংলাদেশ : একটি নতুন উন্নয়ন দৃষ্টান্ত' শিরোনামে একটি নিবন্ধ লিখেছেন। নিবন্ধে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জিডিপি প্রবৃদ্ধি অর্জন ও আর্থ-সামাজিক প্যারামিটারে বাংলাদেশ নতুন উন্নয়ন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশের টিকে থাকা নিয়ে পর্যবেক্ষকদের ধারণা আমরা মিথ্যা প্রমাণ করেছি। এটা বাংলাদেশের মানুষের প্রাণোচ্ছ্বলতা এবং আমাদের সাহসী পদক্ষেপের সংমিশ্রণ, যা আমাদের প্রবৃদ্ধিকে ছাড়িয়ে গেছে, মধ্যম আয়ের দেশের কাতারে নিয়ে গেছে।
 
প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, ভিশন-২০২১, আমাদের দল আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার, এতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন ‘সোনার বাংলা’ গড়ার অঙ্গীকার রয়েছে, বর্তমানে এটি বাস্তব রূপ লাভ করেছে।

২০০৫-০৬ অর্থ বছরে আমাদের মাথাপিছু আয় ছিল মাত্র ৫৪৩ মার্কিন ডলার। চলতি বছরের মার্চে তা বেড়ে এক হাজার ৪৬৬ ডলারে দাঁড়িয়েছে। গত সাত বছর ধরে বাংলাদেশে টেকসই জিডিপি প্রবৃদ্ধি ছিল ৬.৩ শতাংশ এবং চলতি বছরে আমরা তা ৭ দশমিক ০৫ শতাংশের প্রত্যাশা করছি। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২০০৫-০৬ সালের ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে বেড়ে ২৯ বিলিয়ন হয়েছে। দারিদ্রসীমা ১৯৯০ সালের ৫৬ শতাংশ থেকে ২০১৫ সালে ২২ দশমিক ৪ শতাংশ নেমে এসেছে।

অভ্যন্তরীণ সম্পদ কাজে লাগানোর উপর ভিত্তি করেই আমাদের উন্নয়ন করা হয়েছে উল্লেখ করে শেখ হাসিনা বলেন, বিদেশী বিনিয়োগের জন্য একটি সক্রিয় পরিবেশ রয়েছে। আমাদের বিনিয়োগ ব্যবস্থা এই অঞ্চলের সবচেয়ে উদার ব্যবস্থার একটি। আমাদের বিনিয়োগ-বান্ধব নীতি বিদেশি বিনিয়োগের জন্য একটি বিশেষ সুবিধাপ্রাপ্ত গন্তব্যে পরিণত হয়েছে, ফলে দেশের বেসরকারি খাতে পুরোদমে এবং গতিশীল উন্নয়ন হয়েছে। বাংলাদেশে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের (এফডিআই) ঝুঁকি একেবারেই কম।

বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগের সুবিধা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, অবাধ প্রস্থান নীতিসহ আমরা শতভাগ বিনিয়োগের অনুমতি দেই। লভ্যাংশ সহজে দেশে পাঠানো, বিদেশি বিনিয়োগের নিরাপত্তা ও বিদ্যুতের স্থিতিশীল মূল্য বজায় থাকে। বাংলাদেশের নিজস্ব ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক ঐক্যের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের সরকার জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ ইস্যুতে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে এবং বৈশ্বিক ইস্যু হলেও কার্যকরভাবে চরমপন্থা ও জঙ্গিবাদের উত্থান মোকাবেলা করছে।

গণকেন্দ্রিক উন্নয়ন মডেলের মাধ্যমে বোঝার বদলে আমরা জনসংখ্যাকে সম্পদে পরিণত করেছি এবং আজ আমাদের দেশের প্রবৃদ্ধিতে ১২ থেকে ৬৪ বছর বয়সী ১০ কোটি ৫ লাখ মানুষ সরাসরি অবদান রাখছে। আমি দেখছি, আমাদের তরুণ কর্মশক্তি আমাদের উন্নয়ন দৃষ্টান্তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শক্তি।

আমরা গত সাত বছরে অবকাঠামো, বিদ্যুৎ উৎপাদন, যোগাযোগ ও বন্দরের উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি অর্জন করেছি। আমাদের বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা তিনগুণ হয়েছে এবং জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আমরা ২০২১ সালের মধ্যে ২৪ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা নির্ধারণ করেছি। ২০২১ সালের মধ্যে আমরা একটি পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র চালুর সিদ্ধান্ত নিয়েছি।

"
দেশের স্বপ্ন ভৌত অবকাঠামো প্রকল্প পদ্মা সেতু নিজস্ব অর্থায়নে তৈরি করা হচ্ছে। চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দরের ধারণক্ষমতা বৃদ্ধি করা হচ্ছে এবং পায়রা এবং কক্সবাজারের মাতারবাড়িতে আরো দুটি গভীর সমুদ্রবন্দর শিগগিরই নির্মাণ করা হবে। আমরা দেশজুড়ে একশ বিশেষ অর্থনৈতিক এলাকা নির্মাণ করতে যাচ্ছি, এতে  ৪০ বিলিয়ন বিদেশি বিনিয়োগ ও ২০৩০ সালের মধ্যে এক কোটি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা হবে। এর মধ্যে ৩৩টি নির্মাণাধীন রয়েছে এবং ২০১৭ সালের মধ্যে কমপক্ষে ১০টির নির্মাণ কাজ শেষ হবে।

যদিও তৈরি পোশাক বাংলাদেশের প্রধান রফতানি পণ্য, তৈরি পোশাক উৎপাদনে এ অঞ্চলের প্রধান বাজার হওয়ায় রফতানির ওপর নির্ভর করে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছি। বাংলাদেশে এখন জাহাজ থেকে চিপস সবকিছু উৎপাদন হয়। আমরা জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি, কারিগরি দক্ষতা, উদ্যোক্তা উন্নয়ন ও বিনিয়োগের জন্য একটি সমন্বিত নীতি প্রণয়নের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি।

নারী উন্নয়ন নিয়ে সেভেন সামিটে আলোচনা করা হবে এটি দেখতে পেয়ে আমি খুশি। আমরা দেশের উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় নারীকে মূলধারায় নিয়ে আসার উপর সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছি। নারী উন্নয়ন নীতি নিয়ে আমাদের একটি উচ্চাশা আছে, যার লক্ষ্য হচ্ছে, নারীদের অংশগ্রহণের সমান সুযোগ তৈরি করা।

আমরা নারীর শিক্ষা, অর্থনৈতিক ও সামাজিক আত্মনির্ভরশীলতার উপর গুরুত্বারোপ করেছি এবং এই কৌশলের ফলাফল পেয়েছি। ২০১৪ সালের বিশ্ব লিঙ্গ বৈষম্য প্রতিবেদনে ১৪২টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৬৮তম স্থানে রয়েছে। আমরা উচ্চমাধ্যমিক পর্যন্ত মেয়েদের জন্য অবৈতনিক শিক্ষার ব্যবস্তা করেছি এবং স্নাতক পর্যন্ত করার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। প্রাথমিক থেকে স্নাতকোত্তর পর্যন্ত প্রায় এক কোটি ৭২ লাখ শিক্ষার্থীকে বিভিন্ন ধরনের বৃত্তি দেওয়া হচ্ছে।

নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নে আমরা সপ্তম স্থান অর্জন করেছি। বর্তমানে জাতীয় সংসদে ৭০ জন নারী রয়েছে এবং স্থানীয় সরকার ব্যবস্তায় সাড়ে ১২ হাজারেরও বেশি  নারী নির্বাচিত প্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছে। প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ নেতা, বিরোধী দলীয় নেতা, সংসদ উপনেতা এবং স্পিকার সবাই নারী। সাহসী পদক্ষেপ এবং সামাজিক সচেতনতার কারণে রাজনীতি ও নেতৃত্বে নারীর অংশগ্রহণ নিশ্চিত করার জন্য একটি সমন্বিত পদক্ষেপের মাধ্যমে এটি অর্জন করা সম্ভব হয়েছে।

তৃণমূল পর্যায়ে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও স্যানিটেশন ব্যবস্থা বাড়ানো হয়েছে। জন্মহার ৩ দশমিক ৪ শতাংশ থেকে ২ দশমিক ২ শতাংশে নেমে এসেছে। ১৯৯০ সালের মৃত্যুহার প্রতি হাজারে ৯৭ জন থেকে এক তৃতীয়াংশ হ্রাস পেয়েছে। গত বছর এই হার ছিল হাজারে ৩১ জন। একই সময়ে শিশুমৃত্যু হার দুই-তৃতীয়াংশ ও মাতৃমৃত্যু তিন চতুর্থাংশ কমেছে। এখন জন্মকালীন শিশুমৃত্যুর হার প্রতি লাখে ১৭৬ এ দাঁড়িয়েছে।

জাপান টাইমসে প্রধানমন্ত্রী আরো লিখেন, বাংলাদেশ সত্যিই সম্ভাবনাময় একটি দেশ। আমাদের উন্নয়ন সে কথা বলে। আমরা হতাশাবাদীদের ভুর প্রমাণিত করেছি আর এটি হয়েছে আমাদের সংকল্প, আমাদের উদ্ভাবনী এবং অদম্য শক্তির পুনর্জাগরণের মাধ্যমে। আমরা দেখেছি দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর কীভাবে জাপান স্বল্প সময়ের মধ্যে পুনরুত্থান ঘটিয়ে একটি অর্থনৈতিক পরাশক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে। আমাদের আকাঙ্ক্ষা এবং প্রতিজ্ঞা একটি অর্থনৈতিক পাওয়ার হাউজ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করার চেয়ে কোনো অংশে কম নয়।

শেখ হাসিনা আরো লিখেন, আমি জনগণের ক্ষমতাকে বিশ্বাস করি, আমরা ২০২১ সালের মধ্যে একটি মধ্যম আয়ের দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশের পথে রয়েছি, যখন আমরা স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি পালন করবো। এবং  ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশগুলোর কাতারে যোগদান করতে পারবো বলে আশা করি। আমাদের উন্নয়ন যাত্রায়, আমাদের জনগণের জীবনকে একটি উন্নততর বিশ্বের সঙ্গে খাপ খাওয়াতে, একটি ভালো বাসযোগ্য পৃথিবী; একটি শান্তিপূর্ণ এবং সমৃদ্ধ বিশ্ব ব্যবস্থার জন্য এই অঞ্চল এবং বিশ্বের অন্যান্যদের সঙ্গে হাত মেলাতে চাই।

বিডি-প্রতিদিন/এস আহমেদ

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
৩ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা
৩ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা
অস্ত্র আইনের মামলায় ২ দিনের রিমান্ডে আনিসুল
অস্ত্র আইনের মামলায় ২ দিনের রিমান্ডে আনিসুল
ঐকমত্য কমিশন কারো ওপর কিছু চাপিয়ে দেবে না: আলী রীয়াজ
ঐকমত্য কমিশন কারো ওপর কিছু চাপিয়ে দেবে না: আলী রীয়াজ
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ
দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ
হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ
ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির
ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
দেশে ফিরেছেন ৭৩ হাজারের বেশি হাজি
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
৭ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় ও ভারি বর্ষণের আশঙ্কা
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
সর্বশেষ খবর
জাতীয় নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত : গোলাম পরওয়ার
জাতীয় নির্বাচন পেছানো নয়, সুষ্ঠু পরিবেশ চায় জামায়াত : গোলাম পরওয়ার

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফাইনালে গোল করে বন্ধু জোতাকে স্মরণ করলেন হিমেনেজ
ফাইনালে গোল করে বন্ধু জোতাকে স্মরণ করলেন হিমেনেজ

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

৩ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা
৩ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড় ধসের শঙ্কা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

অস্ত্র আইনের মামলায় ২ দিনের রিমান্ডে আনিসুল
অস্ত্র আইনের মামলায় ২ দিনের রিমান্ডে আনিসুল

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ক্ষেতলালে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ
ক্ষেতলালে ডেঙ্গু সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের লিফলেট বিতরণ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশন কারো ওপর কিছু চাপিয়ে দেবে না: আলী রীয়াজ
ঐকমত্য কমিশন কারো ওপর কিছু চাপিয়ে দেবে না: আলী রীয়াজ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি শামীম আহমেদ আর নেই
ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাবেক সভাপতি শামীম আহমেদ আর নেই

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাপানে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, দুই দশক আগের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে চাঞ্চল্য
জাপানে ভয়াবহ অগ্ন্যুৎপাত, দুই দশক আগের ভবিষ্যদ্বাণী নিয়ে চাঞ্চল্য

৫৬ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা
১০ জুলাই এসএসসি ফল প্রকাশের সম্ভাবনা

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চীনে ‘গোল্ড ডিগার’ গেম ঘিরে লিঙ্গবৈষম্য বিতর্ক
চীনে ‘গোল্ড ডিগার’ গেম ঘিরে লিঙ্গবৈষম্য বিতর্ক

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ
হোয়াইট হাউসের সামনে নেতানিয়াহুর সফরবিরোধী বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের মধ্যদিয়ে দেশে গণতন্ত্র ফিরবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বারবার ত্রুটি, এবার জয়পুরে জরুরি অবতরণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মনে হচ্ছে, এই সপ্তাহেই হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি হবে’
‘মনে হচ্ছে, এই সপ্তাহেই হামাসের সঙ্গে একটি চুক্তি হবে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোশ্যাল মিডিয়ায় পাতা ‘লাভের ফাঁদে’ ২.১৫ কোটি রুপি গায়েব ব্যবসায়ীর
সোশ্যাল মিডিয়ায় পাতা ‘লাভের ফাঁদে’ ২.১৫ কোটি রুপি গায়েব ব্যবসায়ীর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কাছে বড় হারের পর পেস আক্রমণে পরিবর্তন আনছে ইংল্যান্ড
ভারতের কাছে বড় হারের পর পেস আক্রমণে পরিবর্তন আনছে ইংল্যান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের বড় উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!
মঙ্গলে ছিল পানি, ছিল পরিবেশও—তবুও প্রাণ টেকেনি!

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে সিরিজ জিতলো অস্ট্রেলিয়া
ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে সিরিজ জিতলো অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে সাত অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারালের ধ্বংসের পর কী ঘটেছিল? পেনিকো শহর দিচ্ছে নতুন ইঙ্গিত
কারালের ধ্বংসের পর কী ঘটেছিল? পেনিকো শহর দিচ্ছে নতুন ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে দফায় দফায় ইসরায়েলের হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ
হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের শুনানি আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্তিন সুবিমেন্দিকে দলে ভেড়াল আর্সেনাল
মার্তিন সুবিমেন্দিকে দলে ভেড়াল আর্সেনাল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির
ফজলে করিম চৌধুরীকে ওয়াসিম হত্যা মামলায় ট্রাইব্যুনালে হাজির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প
মাস্কের নতুন দলকে ‘হাস্যকর’ বললেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা
ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থাপনায় ইসরায়েলের ২০ হামলা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুতিদের পাল্টা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে
মধ্যরাতে নারী ফুটবলারদের সংবর্ধনা দিল বাফুফে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ
চীনকে উড়িয়ে টানা তৃতীয় জয়ে শীর্ষে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪
রাজধানীর ফার্মগেট ও মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ, আহত ৪

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১
টেক্সাসে বন্যায় মৃত বেড়ে ৮২, নিখোঁজ ৪১

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ
ঢাকায় পোল্যান্ড দূতাবাস চালুর অনুরোধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক