ব্যাটিং ব্যর্থতায় শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচটি হেরে যায় বাংলাদেশ ইমার্জিং দল। দক্ষিণ আফ্রিকা ইমার্জিং দলকে হারাতে শেষ ৬ বলে আকবর বাহিনীর প্রয়োজন ছিল ১২ রান। হাতে উইকেট ছিল ২টি। অ্যান্ডাইল সিমিলেনের ওভারে এক রানের বেশি নিতে পারেনি স্বাগতিকরা। হেরে যায় ১০ রানে। রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ম্যাচটি জিতলে সিরিজ জিততেন আকবররা। হেরে যাওয়ায় সমতায় ফিরেছে সিরিজটি। ম্যাচটিতে অসাধারণ ব্যাটিং করেন স্বাগতিক অধিনায়ক আকবর। হাই স্কোরিং ম্যাচে স্বাগতিক অধিনায়ক খেলেন তিন অঙ্কের জাদুকরী ইনিংস। অধিনায়ক আকবর খেলেন ১৩১ রানের লড়াকু ইনিংস। ১১০ বলের ইনিংসটি সাজানো ছিল ১৪ চার ও ২ ছক্কায়। ম্যাচসেরা সিমিলেন ৫২ রানের খরচে নেন ৫ উইকেট। সফরকারীদের ৭ উইকেটে ৩৩২ রান তাড়া করতে নেমে স্বাগতিকরা ৪৯.৪ ওভারে অলআউট হয় ৩২২ রানে।
রাজশাহী বিভাগীয় স্টেডিয়ামের ব্যাটিং সহায়ক উইকেটে টস জিতে প্রতিপক্ষ দলকে ব্যাটিংয়ে পাঠান অধিনায়ক আকবর। স্বাগতিক দলের বোলারদের সাবলীল মোকাবিলায় ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ৩৩২ রান করে সফরকারীরা। দলটির ইনিংসে ছিল তিনটি হাফ সেঞ্চুরি। অ্যান্ডাইল মগাকেন ৬৩ বলে ৫৫, কনোর এস্থারুইজেন ৬৮ বলে ৯১ ও ডিয়ানফস্টোর ৯৬ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলেন ৫৯ বলে। ৩৩৩ রানের টার্গেটে ৮৪ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে কোণঠাসা হয়ে পড়ে স্বাগতিকরা। চতুর্থ উইকেট জুটিতে আরিফুল ইসলাম ও আকবর ১১১ রান যোগ করেন ১৭ ওভারে। আকবর সাজঘরে ফেরেন দলীয় ২৯১ রানে। তখন জিততে দলের দরকার ৩০ বলে ৪২ রান। হাতে ছিল ৫ উইকেট। কিন্তু সেটা পারেননি টেলএন্ডার ব্যাটাররা।