শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০১, মঙ্গলবার, ১৩ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

বিবিসি বাংলার প্রতিবেদন

যেভাবে তৈরি হলো মহাকাশে বেড়াতে যাবার রকেট-বিমান ‘ইউনিটি’

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
যেভাবে তৈরি হলো মহাকাশে বেড়াতে যাবার রকেট-বিমান ‘ইউনিটি’

একটি বিমান- যাতে চড়ে আপনি মহাশূন্য ভ্রমণে যেতে পারবেন, মাটি থেকে ৮০ বা ১০০ মাইল ওপরে কয়েক ঘণ্টার জন্য উড়ে বেড়ানোর পর আবার সেই বিমান- ঠিক একটি সাধারণ উড়োজাহাজের মতই- আবার পৃথিবীর বুকে কোনও একটি বিমানবন্দরে এসে নামবে।

সাধারণ বিমান যাত্রার মতই আপনি এই বিশেষ রকেট-বিমানের টিকিট কিনে মহাকাশ ভ্রমণের অভিজ্ঞতা পেতে পারবেন।

দশকের পর দশক এই স্বপ্ন তাড়া করে ফিরেছে কিছু ধনকুবের আর বিজ্ঞানীকে।

সেই স্বপ্ন এখন বাস্তব হবার পথে। কয়েকদিন আগেই ব্রিটিশ ব্যবসায়ী স্যার রিচার্ড ব্র্যানসন তার রকেট-বিমানে করে প্রথমবারের মত মহাশূন্যের প্রান্তে ঘুরে এসেছেন।

আমাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোসের মত আরও কয়েকজনও চালাচ্ছেন একই ধরনের মহাকাশযান তৈরির গবেষণা, পরীক্ষা নিরীক্ষা।

‘আমি এটা করেই ছাড়বো’

সেটা ১৯৯০-এর দশকের প্রথমদিকের কথা। বিশ্বখ্যাত এ্যারোনটিকাল ইঞ্জিনিয়ার বার্ট রুটান নিজেই নিজেকে এক চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিলেন।

চ্যালেঞ্জটা হলো- একটি স্পেস-প্লেন তৈরি করা। এমন একটি বিমান যা মহাকাশ-ভ্রমণে সক্ষম। বলতে পারেন, রকেট-বিমান।

“আমাকে এটা একটা চেষ্টা করে দেখতেই হবে। আমি এটা করবো, করেই ছাড়বো”- এক দশক আগেকার অনুভূতির স্মৃতিচারণ করে ২০০৪ সালে বলছিলেন রুটান।

এই আবিষ্কারের পেছনে তার একটা লক্ষ্যই কাজ করেছিল - সেটা হলো ‘সাধারণ মানুষের জন্য’ মহাকাশ ভ্রমণের সুযোগ খুলে দেওয়া- যে মানুষেরা “নভোচারী” নন।

“গত ২৫ বছরে আমার কাছে মনে হয়েছে, যে শিশুরা স্বপ্ন দেখে যে তারা একদিন মহাশূন্যে যাবে, মহাকাশ থেকে পৃথিবীকে দেখবে,- আমি নিজেকেও একজন শিশুই মনে করি- তবে তাদের সেই স্বপ্নের সুযোগ ক্রমশ কমে আসছে।”

বার্ট রুটান ভেবেছিলেন, মহাশূন্যে এই ভ্রমণের অভিজ্ঞতা হতে হবে বিমানে ওড়ার মত।

সাধারণত নভোচারীরা যেভাবে রকেট উৎক্ষেপণের মাধ্যমে মহাকাশে যান এবং প্যারাশুটে করে পৃথিবীতে ফিরে আসেন- সেই অভিজ্ঞতা সাধারণ মানুষের জন্য অনেক বেশি দুঃসাহসিক বা ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে যাবে, এটাই মনে হয়েছিল তার।

স্পেসশিপ ওয়ান

এই ভাবনা থেকেই একটা স্পেস-প্লেন বানানোর কাজ শুরু করলেন বার্ট রুটান।

প্রথম তিনি যে যানটি বানালেন তার নাম ছিল স্পেসশিপওয়ান।

১৯৫০ এর দশকে এক্স-১৫ নামে একধরণের পরীক্ষামূলক বিমান উড়িয়েছিলেন টেস্ট পাইলটরা- যা অনেক বেশি উঁচু দিয়ে উড়তে পারে। সেটি থেকেই অনুপ্রেরণা পেয়েছিলেন রুটান।

অবশেষে ২০০৪ সালের ২১ জুন প্রথমবারের মত ব্যক্তিগত অর্থায়নে তৈরি তার যানটি মহাশূন্যে পৌঁছালো- যা ছিল একটি ঐতিহাসিক মাইলস্টোন।

স্পেসশিপওয়ান নামে সাড়ে আট মিটার লম্বা নভোযানটি ক্যালিফোর্নিয়ার মোজাভে মরুভূমির একটি রানওয়ে থেকে তার উড্ডয়ন শুরু করলো। যানটি আটকানো ছিল হোয়াইট নাইট নামে একটি উড়োজাহাজের নিচে ।

মাটি থেকে ১৪ কিলোমিটার ওপরে ওঠার পর ‘মাদারশিপ’ বা বহনকারী বিমান থেকে বিচ্ছিন্ন হলো স্পেসশিপওয়ান। সাথে সাথে জ্বলে উঠলো তার রকেট ইঞ্জিন।

স্পেসশিপওয়ানের আরোহী ছিলেন একজনই টেস্ট পাইলট মাইক মেলভিল।

স্পেসশিপ ওয়ান এরপর একটা রকেটের মতই খাড়া ওপরের দিকে উঠতে শুরু করলো এবং শেষ পর্যন্ত ভূপৃষ্ঠ থেকে ১০০ কিলোমিটার উচ্চতায় পৌঁছালো- যাকে আনুষ্ঠানিকভাবে মহাকাশের সীমানা বলে মানা হয়।

পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে ফিরে আসার আগেই যানটির ভেতরে থাকা পাইলট মেলভিল ওজনহীনতা অনুভব করলেন।

ফেরার পথে স্পেসশিপওয়ান তার আকৃতিতে পরিবর্তন আনলো- ঠিক যেভাবে পরিকল্পনা করা হয়েছিল।

এর লক্ষ্য ছিল বাতাসের ঘর্ষণে নভোযানটি যে বাধা বা রেজিস্ট্যান্স পায়- যাকে বৈমানিকদের পরিভাষায় বলা হয় ‘ড্র্যাগ’ - একদিকে তা বাড়িয়ে দেওয়া, আবার পাশাপাশি যানটিকে স্থির রাখা। একে বলা হয় ফেদারিং সিস্টেম।

স্পেসশিপওয়ান এরপর আরও কয়েকটি উড়ান পরিচালনা করে সাফল্যের সাথে। একটি মহাকাশ পর্যটন শিল্প গড়ে তোলার জন্য উদ্যোক্তা পিট ডায়ামান্ডিসের প্রতিষ্ঠিত এক্স-পুরস্কারও পায় এই যানটি।

মহাকাশে বেড়ানোর প্রকল্প ও রিচার্ড ব্র্যানসন

স্পেসশিপওয়ান নামের এই যানটি বহু মানুষের প্রশংসা পাচ্ছিল। তার মধ্যে একজন ছিলেন ভার্জিন গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ব্রিটিশ ব্যবসায়ী স্যার রিচার্ড ব্র্যানসন।

অনেকদিন ধরেই এ প্রকল্পের ওপর নজর রাখছিলেন তিনি।

রিচার্ড ব্র্যানসন ঠিক করলেন, মহাকাশযান এবং এর প্রযুক্তির জন্য বড় অংকের বিনিয়োগ করবেন তিনি।

২০০৪ সালের সেপ্টেম্বরে তিনি ঘোষণা করলেন, স্পেসশিপওয়ানের আদলে তৈরি যান ব্যবহার করে তিনি মহাকাশে বাণিজ্যিক ফ্লাইট চালু করবেন।

লন্ডনে এক সংবাদ সম্মেলনে রিচার্ড ব্র্যানসন বললেন- তার নতুন ‘ভার্জিন গ্যালাকটিক স্পেসলাইনে’ একটি আসন পেতে ক্রেতাকে দিতে হবে ২ লাখ ডলার।

ভার্জিন স্পেসশিপের একটি মডেলও দেখালেন তিনি।

বার্ট রুটানকে পাশে নিয়ে ব্র্যানসন বললেন, আগামী বছরগুলোতে হাজার হাজার নভোচারী তৈরি হবে, যারা ওপর থেকে আমাদের পৃথিবীর দৃশ্য, মহাকাশের তারা আর ওজনহীনতার অনুভূতি উপভোগ করার যে স্বপ্ন- তা পূরণ করতে পারবে।

ওই ঘোষণার কিছু পরেই বার্ট রুটান এবং রিচার্ড ব্র্যানসন দ্য স্পেসশিপ কোম্পানি নামে এক কোম্পানি গঠন করলেন - যার হাতে থাকবে ভার্জিন গ্যালাকটিকের মহাকাশ পর্যটন ব্যবসায় ব্যবহার্য প্রযুক্তির মালিকানা- যা তৈরি করবে রুটানের প্রতিষ্ঠান স্কেলড কম্পোজিটস।

সাব-অরবিটাল ফ্লাইট কী?

ভার্জিনের পরিকল্পনা ছিল প্রথম মহাকাশ পর্যটকদের সফরটি হবে ২০০৭ সালে।

কিন্তু রিচার্ড ব্র্যানসন চেয়েছিলেন প্রতিটি ফ্লাইটে থাকবে ৬ জন পর্যটক, এবং দু’জন পাইলট।

এই ভ্রমণ হবে সাব-অরবিটাল, অর্থাৎ বিমানটি মোটামুটি ১০০ কিলোমিটার- উচ্চতায় উঠবে- যেখানে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল শেষ হয়ে মহাকাশ শুরু হচ্ছে ।

সেখানে বিমানটি আরোহীরা কয়েক মিনিটের ওজনহীনতা অনুভব করবেন এবং এরপর তা পৃথিবীতে ফিরে আসবে।

বৈজ্ঞানিক ভাষায় বলা যায়, কোনও মহাকাশযান যদি ঘণ্টায় ১৭,৫০০ মাইল বা তার বেশি গতিতে উড়তে থাকে তাহলে তা মাধ্যাকর্ষণের টান কাটিয়ে মহাকাশেই অবস্থান করতে পারবে এবং পৃথিবীর চার দিকে একটা কক্ষপথ বা অরবিটে ঘুরতে থাকবে।

আর তার গতি যদি এর চেয়ে কম হয়- তাহলে তা মহাকাশের সীমা স্পর্শ করে মাধ্যকর্ষণের টানে আবার পৃথিবীতে ফিরে আসবে- যেভাবে একটা বলকে আকাশে ছুঁড়ে দিলে একটা উচ্চতায় ওঠার পর তা আবার নিচের দিকে নেমে আসে। একেই বলে সাব-অরবিটাল।

স্পেসশিপওয়ানকে আকারে বড় করতে হবে কিন্তু নির্মাতাদের সামনে এখন নতুন কতগুলো চ্যালেঞ্জ উপস্থিত হলো।

আটজন আরোহীর উপযুক্ত যান তৈরি করতে হলে ভার্জিনের রকেট শিপকে হতে হবে আরো বড় আকারের। শুধু তাই নয়, একে বহনকারী বিমান হোয়াইট নাইটেও পরিবর্তন আনতে হবে।

তার ওপর এমন একটি আরও শক্তিশালী রকেট মোটর বানাতে হবে যা এই যানটিকে মহাকাশের প্রান্ত পর্যন্ত পৌঁছে দিতে পারবে।

এর পরের কয়েক বছরে রিচার্ড ব্র্যানসন বেশ কয়েকবার সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরলেন- কেমন হবে স্পেসশিপটু-র কেবিন, জানালাগুলো কেমন হবে, আর তা দিয়ে কিভাবে পৃথিবী ও তারা দেখা যাবে।

তিনি ব্যাখ্যা করলেন, টিকিট-কেনা যাত্রীরা তাদের সিটবেল্ট খুলতে পারবেন, প্রায় শূন্য-মাধ্যাকর্ষণ অবস্থায় তারা ঘুরপাক খেতে পারবেন, ইত্যাদি।

কিন্তু ২০০৭ সালে ঘটে গেল এক দুর্যোগ।

স্পেসশিপটু-র রকেট মোটর পরীক্ষার সময় এক বিস্ফোরণে স্কেলড কম্পোজিটের তিনজন কর্মী নিহত হলেন, আহত হল আরও কয়েকজন।

এরপর মোটর তৈরির দায়িত্ব দেওয়া হলো সিয়েরা নেভাদা করপোরেশন নামে আরেকটি কোম্পানিকে।

এবার যে রকেট মোটরটি তৈরি হলো- তাতে এইচটিপিবি নামে একটা রাবারভিত্তিক জ্বালানি এবং তরল নাইট্রাস অক্সাইড ব্যবহৃত হলো। একে বলা হলো হাইব্রিড রকেট মোটর।

স্পেসশিপটুর প্রথম যানটির নাম দেয়া হলো ভিএসএস এন্টারপ্রাইজ- যার টেস্টিং শুরু হয় ২০১০ সালে। বহুরকম পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ২০১৩ সালের এপ্রিলে ভিএসএস এন্টারপ্রাইজের প্রথম শক্তিচালিত উড্ডয়ন হলো।

এতে পাইলট ছিলেন দুজন, মার্ক স্টকি আর মাইক এ্যালসবুরি। মোজাভে মরুভূমির আকাশে এই যানটি শব্দের চেয়ে দ্রুতগতিতে উড়তে সক্ষম হলো।

কিন্তু এই ইঞ্জিনের কারণে রকেটে যে কম্পন হতো তাতে ভার্জিন গ্যালাকটিক সন্তুষ্ট হতে পারছিল না।

তাই ২০১৪ সালে সিয়েরা নেভাদার সাথে সম্পর্ক শেষ করে রকেট তৈরির কাজ নিজেরাই হাতে নিল ভার্জিন। তারা থার্মোপ্লাস্টিক পলিয়ামাইড নামে একটা ভিন্ন ধরনের জ্বালানি ব্যবহার শুরু করলো।

২০১৪ সালে অক্টোবরে ভিএসএস এন্টারপ্রাইজ তার ৫৫তম পরীক্ষামূলক ফ্লাইট শুরু করলো- যার লক্ষ্য ছিল নতুন জ্বালানি পরীক্ষা করা।

কিন্তু বহনকারী বিমানটি থেকে বিচ্ছিন্ন হবার মাত্র ১১ সেকেণ্ড পরই ভিএসএস এন্টারপ্রাইজ ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে গেল, কো-পাইলট মাইক এ্যালসবেরি নিহত হলেন।

পাইলট পিট সাইবল্ড সংজ্ঞাহীন অবস্থায় তার আসনের সাথে যুক্ত প্যারাশুটে ঝুলতে ঝুলতে মাটিতে নেমে এলেন এবং গুরুতর আহত হলেও প্রাণে বেঁচে গেলেন।

এক তদন্তের পর দেখা গেল- যানটির মাটিতে নেমে আসার গতি কমানোর জন্য ফেদার নামে যে প্রযুক্তি ব্যবহৃত হচ্ছিল- তা অনেক আগে সক্রিয় হয়ে ওঠায় যানটি ভেঙে টুকরো হয়ে যায়।

এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা সত্ত্বেও কর্মসূচি বন্ধ হলো না।

ভার্জিন গ্যালাকটিকের দ্বিতীয় স্পেস-প্লেন বা মহাকাশগামী বিমান উদ্বোধন করা হয় ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে। এর নাম ছিল ভিএসএস ইউনিটি- যে নাম দিয়েছিলেন ব্রিটিশ বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং।

কয়েকটি পরীক্ষামূলক ফ্লাইটের পর ইউনিটি প্রথমবার মহাকাশের প্রান্তে পৌঁছায় ২০১৮ সালের ১৩ ডিসেম্বর।

এটি সে সময় সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৮০ কিলোমিটার উচ্চতায় উঠেছিল- যাকে কিছু প্রতিষ্ঠান মহাকাশ বলেই মনে করে।

অবশেষে ২০২১ সালের ১১ জুলাই স্যার রিচার্ড ব্র্যানসন স্বয়ং তার ভিএসএস ইউনিটিতে চড়ে মহাকাশ যাত্রা করলেন। এই ফ্লাইটটি প্রায় ৮৫ কিলোমিটার উচ্চতায় উঠেছিল।

তবে এখানে বলা দরকার, অধিকাংশ বিজ্ঞানীর মতে মহাকাশের সূচনা হচ্ছে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১০০ কিলোমিটার উচ্চতায়- যাকে বলে কারমান লাইন।

কারমান লাইন ছাড়িয়ে যাবে আমাজনের মহাকাশ-পর্যটন বিমান

মহাকাশে মানুষকে বেড়াতে নিয়ে যাবার ব্যবসায় স্যার রিচার্ড ব্র্যানসন একা নন।  তার প্রতিদ্বন্দ্বী বা প্রতিযোগী হচ্ছেন অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা জেফ বেজোস।

তারা যে রকেট-বিমান তৈরি করছেন- তার নাম নিউ শেপার্ড, এবং তারা বলছেন এতে করে যে যাত্রীরা মহাকাশে বেড়াতে যাবেন তারা কারমান লাইন অতিক্রম করতে পারবেন।

এর নির্মাতা ব্লু অরিজিন বলছে, তাদের যানটি একটি প্রকৃত রকেট- অনেক উঁচু দিয়ে উড়তে পারা ‘উড়োজাহাজ’ নয়।

এর জানালাও হবে অনেক বড়, সাধারণ প্লেনের জানালার মত নয়। তা ছাড়া এতে কোনও জরুরি অবস্থায় আরোহীদের যান থেকে বেরিয়ে যাবার ব্যবস্থাও থাকবে।

তারা বলছে, এ যান হবে পরিবেশ বান্ধব এবং এতে ওজোন স্তরের কোনও ক্ষতি হবে না।

ব্লু অরিজিনে দেওয়া তথ্যমতে তাদের এই নিউ শেপার্ড ইতোমধ্যেই ১৫টি পরীক্ষামূলক যাত্রা নিরাপদে সম্পন্ন করেছে।

তবে এই দুই ধরনের রকেট-বিমানের যাত্রীদের অভিজ্ঞতা কিন্তু মোটামুটি একই রকম হবে।

তারা উভয় ক্ষেত্রেই ওজনহীনতা অনুভব করবেন। রকেট-বিমানের ভেতরে শূন্যে ভাসতে পারবেন এবং জানলা দিয়ে দেখতে পারবেন মহাকাশের অপরূপ দৃশ্য।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
লাব্বাইক অ্যাপসে হজযাত্রীদের মোবাইল সেবা
লাব্বাইক অ্যাপসে হজযাত্রীদের মোবাইল সেবা
হোয়াটসঅ্যাপ কাজ না করলে কী করবেন?
হোয়াটসঅ্যাপ কাজ না করলে কী করবেন?
৫০০ টাকায় ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেট পাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা
৫০০ টাকায় ১৫ এমবিপিএস ইন্টারনেট পাচ্ছেন শিক্ষার্থীরা
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ
স্মার্টফোন নষ্ট হওয়ার ৭টি অজানা কারণ
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক অনুমোদন পেল স্টারলিংক
ডিলিটেড হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট কীভাবে ফিরিয়ে আনতে হয়
ডিলিটেড হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট কীভাবে ফিরিয়ে আনতে হয়
বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’
বাংলাদেশে আসতে চায় চীনা জায়ান্ট ‘টেন্সেন্ট’
আইএসপিএবি নির্বাচনে আমিনুল হাকিমের নেতৃত্বে ‘আইএসপি ইউনাইটেড’ প্যানেল
আইএসপিএবি নির্বাচনে আমিনুল হাকিমের নেতৃত্বে ‘আইএসপি ইউনাইটেড’ প্যানেল
হোয়াটসঅ্যাপ লিংকে ক্লিক করতেই আড়াই কোটি স্মার্টফোন হ্যাক
হোয়াটসঅ্যাপ লিংকে ক্লিক করতেই আড়াই কোটি স্মার্টফোন হ্যাক
অর্থ লুটে হ্যাকারদের ঝোঁক, বেড়েছে মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনা
অর্থ লুটে হ্যাকারদের ঝোঁক, বেড়েছে মুক্তিপণ আদায়ের ঘটনা
নম্বর লুকিয়ে রেখেও চ্যাট করা যাবে হোয়াটসঅ্যাপে
নম্বর লুকিয়ে রেখেও চ্যাট করা যাবে হোয়াটসঅ্যাপে
সর্বশেষ খবর
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো
কুষ্টিয়ায় পদ্মা নদীতে টর্নেডো

পেছনের পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগ সড়ক

নগর জীবন

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটি
ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে
বাংলাদেশের প্রথম টেস্ট জয় জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে

মাঠে ময়দানে

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন