শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:১৫, শুক্রবার, ১৬ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

বাজারে শীর্ষে থাকা গেমিং ফোন 'ইনফিনিক্স হট ১০ এস'

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাজারে শীর্ষে থাকা গেমিং ফোন 'ইনফিনিক্স হট ১০ এস'

বৈশ্বিক স্মার্টফোনের বাজারে নিজেদের উপস্থিতি বাড়াতে মিডরেঞ্জ এবং স্বল্প বাজেটের বেশ কিছু স্মার্টফোন নিয়ে ২০২১ সালের ক্যাম্পেইন শুরু করেছিল ইনফিনিক্স। এরপর বহুল প্রত্যাশিত গেমিং ও এন্টারটেইনমেন্ট বান্ধব স্মার্টফোন হিসেবে এবং ইনফিনিক্সের হট সিরিজের পোর্টফোলিওতে যুক্ত হয়েছে নতুন হট ১০ এস। 

ফোনটিতে যুক্ত হওয়া নতুন বিশেষ ফিচারগুলো হট ১০ এস স্মার্টফোনটিকে অন্য সব ডিভাইসগুলো থেকে আলাদা করে তুলেছে। নতুন প্রজন্মের স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের লক্ষ্য করে ফোনটি এমনভাবে তৈরি করা হয়েছে, যাতে নতুন কোনো ডিভাইস বাজারের নিয়ে আসার ক্ষেত্রে অন্যান্য প্রতিযোগী ব্র্যান্ডগুলোকে এখন বার বার ভাবতে হবে। 

প্রধান ফিচারসমূহ-
 
ইনফিনিক্স হট ১০ এস এর বিশেষ ফিচারগুলো বিশ্লেষণ শেষে বলা যায়, সাশ্রয়ী বাজেটের মধ্যে যারা ভালো মানের ক্যামেরা এবং পারফরম্যান্সের ফোন খুঁজছেন তাদের জন্য এটি সর্বাপেক্ষা সেরা পছন্দ হতে পারে। ইনফিনিক্স হট ১০ এস এর অনেকগুলো উন্নত ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। আসুন সেসব ফিচারগুলো সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। 

দুর্দান্ত প্রসেসর-

অসাধারণ গেমিং অভিজ্ঞতার দিতে হট ১০ এস ফোনটিতে মিডিয়াটেকের হেলিও জি৮৫ গেমিং চিপসেটটি সাথে একটি ৬৪-বিট অক্টা-কোর প্রসেসর রয়েছে। পাশাপাশি এতে ২.০ গিগাহার্টজের দুটি পারফরম্যান্স কোর এআরএম কর্টেক্স-এ৭৫ এবং ১.৮ গিগাহার্টজ ক্ষমতার ছয়টি পাওয়ার-ইফিসেন্ট কোর কর্টেক্স-এ৫৫ সিপিইউ রয়েছে। সেই সাথে এতে ১ গিগাহার্টজের দ্রুততম জিপিইউগুলোর একটি এআরএম মালি-জি৫ এমসি২ জিপিইউ একীভূত করা হয়েছে। 

সেরা ভিজ্যুয়াল ইফেক্ট এবং সিকিউরিটি-
 
ইনফিনিক্স হট ১০ এস স্মার্টফোনটিতে ৬.৮২ ইঞ্চির এইচডি+ আল্ট্রা-স্মুথ ডিসপ্লে সাথে ৯০ হার্টজের রিফ্রেস রেট সুবিধা থাকছে। এতে থাকা বিশাল বড় ডিসপ্লে ব্যবহারকারীকে স্ক্রিন সোয়াইপ এর ক্ষেত্রে দারুণ সুবিধা দিবে এবং হাই-স্পিড মুভিং ফুটেজ চালানোর ক্ষেত্রে আলটিমেট ভিজ্যুয়াল অভিজ্ঞতা দিবে। দ্রুত চলাচলের সময়েও ফোনটিতে থাকা ১৮০ হার্টজ সুবিধা ডিসপ্লেতে ফিঙ্গারের টাচ ও সঠিকভাবে ফিঙ্গারপ্রিন্ট শনাক্ত করতে পারবে। 

নির্বিঘ্নে হাই-পাওয়ার্ড গেমিং-

দুর্দান্ত ও নির্বিঘ্ন পারফরম্যান্স দিতে ইনফিনিক্স হট ১০ এস ফোনটিতে একসাথে বেশ কিছু প্রযুক্তি সংযুক্ত করা হয়েছে। এসব ফিচারগুলো বিশেষত গেমারদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ যারা গ্রাফিকালি ইনটেনসিভ গেম খেলার জন্য হাই-পারফরম্যান্সের ডিভাইস খোঁজ করছেন। ফোনটিতে বেশ কিছু দুর্দান্ত হার্ডওয়্যার এবং সফটওয়্যার যেমন- মিডিয়াটেক হেলিও জি৮৫ এবং ডার-লিংক আলটিমেট গেম বুস্টার সুবিধা সংযুক্ত রয়েছে। 

প্রতি বিষয় ধারণ করতে বিশেষ ক্যামেরা-

ইনফিনিক্স হট ১০ এস স্মার্টফোনের সামনে এবং পিছনে হাই-পারফরম্যান্স ক্যামেরা যুক্ত করা হয়েছে। যাতে ব্যবহারকারীরা স্বল্প আলোতেও সেরা নাইটস্কেপ ইমেজিং এবং সামগ্রিক পিকচার পারফরম্যান্স সুবিধা পেতে পারেন। এতে থাকা সবশেষ নাইটস্কেপ প্রযুক্তি ছবি তুলার ক্ষেত্রে আগের প্রজন্মের ক্যামেরা থেকে দ্বিগুণ আলোর সুবিধা দিবে। 

উচ্চমানের ছবি তুলার জন্য এর প্রধান ক্যামেরাটিতে ৪৮-এমপি, ০.৮ মাইক্রোমিটার, এফ/১.৭৯, একটি ৬পি লেন্স এবং একটি রিয়ার ফ্ল্যাশ সুবিধা রয়েছে। হট ১০ এস এর ৮ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা দিয়ে ব্যবহারকারীরা আকর্ষণীয় সব সেলফি তুলতে পারবেন। এর ইন্টিগ্রেটেড এআই পোর্ট্রেট ফিচার ক্যামেরার সক্ষমতা আরও বাড়িয়ে ব্যবহারকারীদের দুর্দান্ত ফটোগ্রাফি করার সুযোগ দিবে। পিনহোলটির জন্য ন্যূনতম জায়গা দিয়ে হট ১০ এস ফোনটির দক্ষতা এবং নান্দনিকতার মধ্যেও ভারসাম্য রাখা হয়েছে। 

ভিডিও ধারণের সেরা অভিজ্ঞতা-

ফোনটির ২কে রেজ্যুলিউশনের ভিডিও ধারণ সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে ব্যবহারকারীরা হট ১০ এস দিয়ে ক্লিয়ার ও অথেনটিক ভিডিও তৈরি করতে পারবেন। সেইসাথে বোনাস হিসেবে এতে থাকা ২৪০ এফপিএস স্লো-মোশন ভিডিও ধারণের সুবিধার ফলে সহজেই দ্রুত চলাচলের ভিডিও ক্যাপচার করা যাবে এবং সেগুলো প্রয়োজনে স্লো করে নিতে পারবে, যা ব্যবহারকারীদের আলটিমেট একশন শট নিতে সক্ষম করবে। 

৬০০০ এমএএইচ এর দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি-
 
হট ১০ এস ফোনটি দিয়ে সারাদিন গেম খেলা ও ব্যবহারে জন্য ৬০০০ এমএএইচ (মিলি অ্যাম্পিয়ার আওয়ার) ক্ষমতার শক্তিশালী ব্যাটারি যুক্ত করা হয়েছে। এতে সেফ-চার্জিং প্রযুক্তি থাকায় চার্জিংয়ের সময় ফোনটি একবার পুরোপুরি চার্জ হয়ে গেলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে চার্জ নেওয়া বন্ধ হয়ে যাবে। আর বিশাল ব্যাটারিটি একবার পুরো চার্জ করে নিলে স্ট্যান্ডবাই অবস্থায় ৬২ দিন, মিউজিক প্লেব্যাকে ১৮২ ঘণ্টা, গেমিংয়ে ১৭.৩ ঘণ্টা বা টানা ৭৬ ঘণ্টা ফোন কল করা যাবে। 

এছাড়া ব্যবহারকারীরা ব্যাটারির সম্পূর্ণ ক্ষমতার প্রায় ৫ ভাগ চার্জ থাকা অবস্থায় আল্ট্রা পাওয়ার মোডে স্যুইচ করলে তারা অতিরিক্ত আরও সাড়ে তিন ঘণ্টা কল করার সুবিধা পাবেন। এর পাওয়ার ম্যারাথন প্রযুক্তির ফলে এর ২৫ ভাগ ব্যাটারি ব্যাকআপ পাওয়া যাবে যা দিয়ে ব্যবহারকারীরা সত্যিকার অর্থেই পুরো দিনজুড়ে নন-স্টপ গেমিং উপভোগের সুযোগ পাবেন। 

মনোমুগ্ধকর ডিজাইন-

হট ১০ এস সিরিজের কারুশিল্পকে পুরোপুরি আপগ্রেড করে ইনফিনিক্স হট পোর্টফোলিওটিকে পরবর্তী ধাপে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। ২৪০টি পৃথক দৃশ্যের তুলনামূলক পরীক্ষার মধ্যদিয়ে ফোনটিকে একটি সুন্দর মনোমুগ্ধকর টেক্সচার দেওয়ার জন্য এতে লেজার মাইক্রন লিথোগ্রাফি প্রযুক্তি প্রয়োগ করা হয়েছে। স্টাইলের সাথে মিলিয়ে গ্রাহকরা যাতে তাদের পছন্দের রঙের ডিভাইস কিনতে পারেন সেজন্য ইনফিনিক্স হট ১০ এস ফোনটি চারটি ভিন্ন আকর্ষণীয় রঙে - ৯৫ শতাংশ ব্ল্যাক, মোরান্ডি গ্রিন, হার্ট অব ওশেন এবং ৭ শতাংশ পার্পল- পাওয়া যাচ্ছে। 

অ্যান্ড্রয়েড ১১ সাথে এক্সওএস ৭.৬ প্রযুক্তি-
 
হট ১০ এস ফোনটিতে সাড়া জাগানিয়া ভিজ্যুয়াল ইন্টারফেস এবং স্মার্টার ইন্টারঅ্যাকশন ফিচারযুক্ত এক্সওএস ৭.৬ সিস্টেম সংযুক্ত করা হয়েছে। আইসল্যান্ডের গ্রিন অরোরা দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে আগের ফোনটির তুলনায় নতুন এবং স্মার্ট ইন্টারফেস সহ অ্যান্ড্রয়েড ১১ এর উপর ভিত্তি করে সিস্টেমটি তৈরি করা হয়েছে। এক্সওএস ৭.৬ সিস্টেমটিকেও সাড়া জাগানিয়া ভিজ্যুয়াল ইন্টারফেস দেওয়া হয়েছে। উচ্চ-মানের অভিজ্ঞতা দিতে এতে নতুন করে সমন্বিত রিফ্রেশ আইকন, লাইভ ওয়ালপেপার এবং কালারফুল থিম ফিচার যুক্ত করা হয়েছে। 

পরিশেষে, নির্ধারিত বাজেটের মধ্যে অন্যান্য স্মার্টফোনের সাথে ইনফিনিক্স হট ১০ এস এর প্রধান প্রধান দিক এবং ফিচারগুলোর তুলনা করলে বিনোদন এবং গেমিং স্মার্টফোনগুলোর মধ্যে একে অবশ্যই একটি শীর্ষস্থানীয় ডিভাইস হিসেবে বিবেচনা করতে হবে। আর এটি স্পষ্টতই বলা যায়, বর্তমানে বাজারের হার মানানো '১৫ হাজার টাকার বাজেটের সেরা গেমিং স্মার্টফোন' হিসেবে গেমিংপ্রেমীরা নিঃসন্দেহে ইনফিনিক্স হট ১০ এস ফোনটিকেই বেছে নিবেন।


বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ আল সিফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ফেসবুকের রিকমেন্ডেশন সাসপেন্ড হওয়ার কিছু কারণ
ফেসবুকের রিকমেন্ডেশন সাসপেন্ড হওয়ার কিছু কারণ
যেসব কারণে নষ্ট হতে পারে স্মার্টফোন
যেসব কারণে নষ্ট হতে পারে স্মার্টফোন
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
একজনের নামে সর্বোচ্চ ১০ সিম, কার্যকর ১৫ আগস্ট থেকে
নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ
নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ
হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?
হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
চ্যাটজিপিটিকে যে ৩ শব্দ না বলাই ভালো
চ্যাটজিপিটিকে যে ৩ শব্দ না বলাই ভালো
ইউটিউবে চালু হচ্ছে কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের নতুন নিয়ম
ইউটিউবে চালু হচ্ছে কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের নতুন নিয়ম
চীনে ‘গোল্ড ডিগার’ গেম ঘিরে লিঙ্গবৈষম্য বিতর্ক
চীনে ‘গোল্ড ডিগার’ গেম ঘিরে লিঙ্গবৈষম্য বিতর্ক
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের দুঃসংবাদ দিল ইউটিউব, আসছে নতুন নীতিমালা
থ্রেডসে ‘মেসেজ সিস্টেম’ আনলো মেটা
থ্রেডসে ‘মেসেজ সিস্টেম’ আনলো মেটা
সর্বশেষ খবর
সুন্দরবনে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ আহরণ, ২৭ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মাছ আহরণ, ২৭ জেলে আটক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গণিতে খারাপ ফলে কুমিল্লায় কমেছে পাসের হার
গণিতে খারাপ ফলে কুমিল্লায় কমেছে পাসের হার

১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান বিচারপতি নিয়োগ সংক্রান্ত দুটি বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে : আলী রীয়াজ
প্রধান বিচারপতি নিয়োগ সংক্রান্ত দুটি বিষয়ে ঐকমত্য হয়েছে : আলী রীয়াজ

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিকআপের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু
পিকআপের ধাক্কায় নারীর মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২ দোকানিকে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২ দোকানিকে জরিমানা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচন: বাদ অছাত্ররা, ভোটার তালিকায় থাকবে ছবি ও কিউআর কোড
ডাকসু নির্বাচন: বাদ অছাত্ররা, ভোটার তালিকায় থাকবে ছবি ও কিউআর কোড

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উল্লাপাড়ার এলংজানি দাখিল মাদ্রাসায় পরপর দুই বছর শতভাগ ফেল
উল্লাপাড়ার এলংজানি দাখিল মাদ্রাসায় পরপর দুই বছর শতভাগ ফেল

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

উল্লাপাড়ার এলংজানি দাখিল
মাদ্রাসায় সবাই ফেল
উল্লাপাড়ার এলংজানি দাখিল মাদ্রাসায় সবাই ফেল

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

৩৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দিনভর যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দিনভর যানজট

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় গৃহবধূ হত্যায় স্বামী ও পরকীয়া প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বগুড়ায় গৃহবধূ হত্যায় স্বামী ও পরকীয়া প্রেমিকা গ্রেপ্তার

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ত্রিদেশীয় সিরিজের জন্য যুবাদের দল ঘোষণা
ত্রিদেশীয় সিরিজের জন্য যুবাদের দল ঘোষণা

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পরিত্যক্ত অবস্থায় পাইপগান উদ্ধার
পরিত্যক্ত অবস্থায় পাইপগান উদ্ধার

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসীদের ভোট, কোনো নির্বাচনেই ইভিএম নয়’
‘পোস্টাল ব্যালটে প্রবাসীদের ভোট, কোনো নির্বাচনেই ইভিএম নয়’

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতের পর স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাতের পর স্বামীর আত্মহত্যা

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদকের মামলায় একজনের কারাদণ্ড
মাদকের মামলায় একজনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউএনওর ভাগ্নে পরিচয়ে প্রতারণা, যুবক গ্রেপ্তার
ইউএনওর ভাগ্নে পরিচয়ে প্রতারণা, যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্রপতি-বিচার বিভাগকে বাইরে রেখে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের প্রস্তাব গণসংহতির
রাষ্ট্রপতি-বিচার বিভাগকে বাইরে রেখে তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠনের প্রস্তাব গণসংহতির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় স্থাপনে উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদন
ঢাকায় জাতিসংঘ মানবাধিকার কার্যালয় স্থাপনে উপদেষ্টা পরিষদের অনুমোদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন সবসময় বাংলাদেশের বিশ্বস্ত বন্ধু হতে চায় : ওয়াং ই
চীন সবসময় বাংলাদেশের বিশ্বস্ত বন্ধু হতে চায় : ওয়াং ই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পর্যটন শিল্প টেকসই উন্নয়ন ও সুরক্ষায় ঐক্যবদ্ধসহ স্থানীয়দের এগিয়ে আসার আহ্বান
পর্যটন শিল্প টেকসই উন্নয়ন ও সুরক্ষায় ঐক্যবদ্ধসহ স্থানীয়দের এগিয়ে আসার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

যাত্রাবাড়ীতে দগ্ধ একজনের বার্ন ইনস্টিটিউটে মৃত্যু
যাত্রাবাড়ীতে দগ্ধ একজনের বার্ন ইনস্টিটিউটে মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভ্যানের চাপায় শিশু নিহত
ভ্যানের চাপায় শিশু নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোসল করতে নেমে নিখোঁজ বগুড়ার আসিফের দাফন সম্পন্ন
গোসল করতে নেমে নিখোঁজ বগুড়ার আসিফের দাফন সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!
ইরানের হামলার ক্ষতি দেখে ইসরায়েলের চক্ষু চড়ক গাছ!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ: পাসের হার ৬৮.৪৫, যেভাবে জানবেন ফলাফল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি
আরও একটি জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি
নিজস্ব আকাশ প্রতিরক্ষা আনল হুথি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত
ভোটের মার্কা শাপলা নয়, ইসির নীতিগত সিদ্ধান্ত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
বন্যায় তিন বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার
সেপটিক ট্যাংক থেকে ৪ তরুণের মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা
ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে অতীতের মতো রেজাল্ট দেয়া হবে না: শিক্ষা উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সব প্রস্তুতি শেষ করার নির্দেশ ‍প্রধান উপদেষ্টার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা
ইসরায়েলি সামরিক বহরে কাসাম বিগ্রেডের হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা
১৮ জুলাই বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট পাবেন গ্রাহকরা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!
ঝাড়খণ্ডে ট্রেন থেমে রইল দুই ঘণ্টা; রেললাইনে সন্তান জন্ম দিল মা হাতি!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন
দুই সপ্তাহ তেল ছাড়া খাবার খেলেই শরীরে দেখা দেবে যেসব পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
ইসরায়েলবিরোধী মন্তব্যে জাতিসংঘ দূতের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে
দুপুরের মধ্যে ঝড় হতে পারে যে সাত অঞ্চলে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই
হোয়াটসঅ্যাপকে টক্কর দিতে আসছে বিটচ্যাট, চলবে ইন্টারনেট ছাড়াই

৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি
রিয়ালকে উড়িয়ে দিয়ে ফাইনালে পিএসজি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পাহাড়ে ঘুরতে গিয়ে পা পিছলে পড়ে দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার
বগুড়ার আলোচিত সন্ত্রাসী তুফান সরকারের শ্বশুর-শাশুড়ি ও স্ত্রী গ্রেপ্তার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা
স্থগিত হলো কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের বৃহস্পতিবারের পরীক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের
গাজায় আধুনিক ‘বন্দিশিবির’ গড়ার পরিকল্পনা ইসরায়েলের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না
তারেক রহমান এখন আরও পরিপক্ব ও যোগ্য নেতা: মান্না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি
মেসির রেকর্ড গড়া রাতে জয় পেল ইন্টার মায়ামি

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা
ফের ভয়ংকর রূপে বন্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

রোজার আগে নির্বাচন
রোজার আগে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত
তিন দেশের ঘনিষ্ঠতায় উদ্বিগ্ন ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ

সম্পাদকীয়

কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল
কলকাতায় পুরোনো চোরাচালান ব্যবসায় আবার তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ
প্রতিযোগিতায় ধারে কাছেও নেই বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন
রুট পারমিট ছাড়াই গণপরিবহন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর
লবণাক্ত মাটিতে সৌদি খেজুর

পেছনের পৃষ্ঠা

অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে
অনেক চ্যালেঞ্জ বাংলাদেশে বিনিয়োগে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা
ঋতুপর্ণার ক্যানসার আক্রান্ত মাকে তারেক রহমানের সহায়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু
বাঁশ সমাধান ব্যর্থ, নালায় পড়ে আবার শিশুর মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ
অবৈধ রেলক্রসিং যেন মারণফাঁদ

রকমারি নগর পরিক্রমা

৩০ মিনিটে ৫২ জনকে হত্যা
৩০ মিনিটে ৫২ জনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

তদন্ত শেষ হবে কবে?
তদন্ত শেষ হবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু
রাজধানীতে দুই বাসের চাপায় মর্মান্তিক মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল
দখল-দূষণে বদ্ধ চার খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে
মেয়েকে হত্যার হুমকি দিয়ে মাকে ধর্ষণ, যুবক কারাগারে

দেশগ্রাম

সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ
সন্তান হত্যার ভয় দেখিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ

নগর জীবন

কিংস অ্যারিনা রাঙাতে চান মেয়েরা
কিংস অ্যারিনা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা
অচল সারা দেশ বিচ্ছিন্ন ঢাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের
সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের প্রত্যাশা জনগণের

নগর জীবন

আত্মহত্যার আগে আশা ভোঁসলেকে কেন ফোন করেন গুরু দত্ত
আত্মহত্যার আগে আশা ভোঁসলেকে কেন ফোন করেন গুরু দত্ত

শোবিজ

হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে
হাসিনার বিচার বাংলাদেশেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি ১০০ জনে ৭০ জন শূন্য কর দেয়
প্রতি ১০০ জনে ৭০ জন শূন্য কর দেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু
নিবন্ধনপ্রত্যাশী ১৪৪ দলের আবেদন বাছাই শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা
টি-২০তে ঘুরে দাঁড়াতে চান টাইগাররা

প্রথম পৃষ্ঠা

টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ
টানা বৃষ্টিতে রাজধানীতে জলাবদ্ধতা দুর্ভোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ আজ

নগর জীবন

জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও
জড়িয়ে পড়েছিল বিচার বিভাগও

প্রথম পৃষ্ঠা