শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৫০, মঙ্গলবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২০

যুক্তরাষ্ট্র প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের হাওয়া পাল্টাচ্ছে, জরিপে বাইডেনের কাছে ট্রাম্প

লাবলু আনসার, যুক্তরাষ্ট্র
অনলাইন ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্র প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের হাওয়া পাল্টাচ্ছে, জরিপে বাইডেনের কাছে ট্রাম্প

নির্বাচনের দিন ঘনিয়ে আসছে, ততোই হিসাবও পাল্টে যাচ্ছে। গত কয়েক সপ্তাহের জরিপেও পরিবর্তন ঘটছে। জর্জিয়া, টেক্সাস, ফ্লোরিডায় বাইডেনের কাছাকাছি এসেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। পেনসিলভেনিয়ায় নিজের জনপ্রিয়তা বাড়াতে ঘনঘন সমাবেশ করছেন ট্রাম্প। মিশিগানেও ট্রাম্পের অবস্থান ক্রমান্বয়ে দৃঢ় হচ্ছে। সোমবার প্রাপ্ত সর্বশেষ তথ্যে এমন আভাস পাওয়া গেছে। 

জরিপকারি সংস্থাগুলো এখন আগাম ভোটের গতি-প্রকৃতি নজরে রেখেছে। কারণ, ২০১৬ সালের নির্বাচনে যত আগাম ভোট পড়েছিল তার চেয়ে ১৩৩% বেশী ভোট পড়েছে সোমবার পর্যন্ত। এ সংখ্যা ৬ কোটি ২৭ লাখ ভোট জমা হয়েছে ডাকযোগে এবং আগাম ভোট কেন্দ্রে। অথচ এখনও নির্বাচনের বাকি ৭ দিন। করোনাভাইরাস সংক্রমণের আতংকে প্রায় সকলেই আগাম ভোটকে নিরাপদ ভাবছেন। 

রিপাবলিকান প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ডাকযোগে ভোট এবং আগাম ভোটের বিরুদ্ধে নানা অনিয়ম-কারচুপির জিকির তুললেও তিনি নিজে যেমন আগাম ভোট দিয়েছেন, একইভাবে ডেমক্র্যাটদের সাথে পাল্লা দিয়ে রিপাবলিকানরাও লাইনে দাঁড়িয়েছেন। 

নির্বাচন কমিশন সূত্রে বলা হয়েছে, ২২ অক্টোবর পর্যন্ত আগাম ভোট কেন্দ্রে যত মানুষ এসেছিলেন, সে সংখ্যা ২০১৬ সালের মোট সংখ্যার সমান। এরপর অতিবাহিত হলো আরো চারদিন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা মানুষ লাইনে ভোট দিচ্ছেন ডেমক্র্যাটদের স্টেট নিউইয়র্কেও। অনেক আগে সিটিজেনশিপ নেয়া সত্বেও যারা আগে ভোট কেন্দ্রে যেতে আগ্রহী ছিলেন না তেমন বাংলাদেশী তথা দক্ষিণ এশিয়ানদেরকেও শতশত ভোটারের লাইনে দেখা যাচ্ছে নিউইয়র্ক, পেনসিলভেনিয়া, ফ্লোরিডা, টেক্সাসে। ট্রাম্পের অভিবাসন বিরোধী নানা পদক্ষেপে অতিষ্ঠ হয়ে সকলেই বাইডেনের পক্ষে মাঠে নেমেছেন বলে জানা গেছে। বিশেষ করে ভারতীয় বংশোদ্ভূত কমলা হ্যারিসকে রানিংমেট করায় ডেমক্র্যাটদের প্রতি এশিয়ানরাও ঝোকে পড়েছেন বলে সকলের ধারণা। আগাম ভোটের এ ধারা ৩৮ স্টেটেই ১ নভেম্বর পর্যন্ত অব্যাহত থাকলে ২০১৬ সালের মোট ভোট ১৩ কোটি ৯০ লাখকেও ছাড়িয়ে যাবে বলে নির্বাচন-বিশ্লেষকরা মনে করছেন।

এদিকে, ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা ক্রমান্বয়ে বাইডেনের কাছাকাছি উঠতে থাকায়। সোমবার পর্যন্ত টেক্সাসে বাইডেনকে ছাড়িয়ে গেছেন ট্রাম্প। জর্জিয়া, ফ্লোরিডা, মিশিগানেও কাছাকাছি এসেছেন ট্রাম্প। পেনসিলভেনিয়ায় বাইডেনের চেয়ে বেশী ভোট পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন ট্রাম্প। এরফলে গত নির্বাচনের মত এবারের চূড়ান্ত নির্বাচনের পর সকল হিসাব পাল্টে যেতে পারে বলে সংশ্লিষ্টরা আশংকা প্রকাশ করছেন। 

উল্লেখ্য, ২২ অক্টোবর পর্যন্ত ১৩টি স্যুইয়িং স্টেটেই বাইডেন এগিয়ে ছিলেন। করোনায় বিপর্যস্ত আমেরিকানদের ঘুরে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে ‘করোনা স্টিমুলাস বিল’ নিয়ে সাম্প্রতিক সময়ে ডেমক্র্যাটদের নানা বাহানায় অতিষ্ঠ স্বল্প আয়ের মানুষ আর ছোট ও মাঝারি তহবিলের ব্যবসায়ীরা। বেকার ভাতার পরিমাণ নিয়ে দর-কষাকষিতে ডেমক্র্যাটরা অনড় থাকায় এখন পর্যন্ত একটি পেনীও পেলেন না অসহায় মানুষেরা। 

উল্লেখ্য, গত মার্চে করোনা রিলিফ বিল অনুযায়ী ৩১ জুলাই পর্যন্ত প্রতি সপ্তাহে একেকজন ৬০০ ডলার করে পেয়েছেন ফেডারেল তহবিল থেকে। সাথে যোগ হয়েছে স্টেট থেকে দেয়া অর্থ। অর্থাৎ একেকজন কমপক্ষে ৮০০ ডলার করে পেয়েছেন প্রতি সপ্তাহে। কিন্তু ডেমক্র্যাটরা আগস্ট থেকে পুনরায় একইহারে বেকার ভাতার বিল পাশ করেন প্রতিনিধি পরিষদে। 

অপরদিকে, ট্রাম্পের রিপাবলিকান নিয়ন্ত্রিত সিনেট চাচ্ছিল সপ্তাহে সর্বোচ্চ সাড়ে চারশত ডলার। প্রথমে তারা তিনশত ডলারের প্রস্তাব দেয়। এরপর ডেমক্র্যাটদের সাথে দর-কষাকষির এক পর্যায়ে সাড়ে চারশত ডলারে সম্মত হয়েছিলেন। ডেমক্র্যাটরা অনড় থাকায় সে আলোচনা ভেস্তে গেছে। এর দায় বর্তাচ্ছে ডেমক্র্যাটদের ওপর। নির্বাচনে এর প্রভাব ইতিমধ্যেই পড়তে শুরু করেছে বলে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের ধারণা। গত নির্বাচনে নারী হিসেবে আমেরিকানদের অধিকাংশই (ডেমক্র্যাটসহ) হিলারি ক্লিন্টনকে পছন্দ করেননি। আর এবার স্প্যানিশ আর কিউবান কৃষ্ণাঙ্গদের বড় একটি অংশ বাইডেনকে পছন্দ করছেন না। ওবামার সাথে টানা ৮ বছর ভাইস প্রেসিডেন্ট থেকেও অবৈধ অভিবাসীদের জন্যে কার্যত: কিছুই করেননি বাইডেন-এ অভিযোগ ক্রমে চাঙ্গা হচ্ছে নির্বাচনের ময়দানে। সর্বশেষ বিতর্কে ট্রাম্পও একই ঘটনার অবতারণা করেছিলেন। যদিও করোনা মহামারিকে যথাযথভাবে মোকাবেলায় চরম ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প-এ বিষয়টি ভোটারের মধ্যে সদা জাগ্রত রয়েছে। 

ট্রাম্পের হোয়াইট হাউজের কর্মকর্তারা অবশ্য মনে করছেন হাউজের মত ইউএস সিনেটের কর্তৃত্ব এবার ডেমক্র্যাটদের কাছে যেতে পারে। এমন অবস্থা তৈরী হলে ট্রাম্পের পক্ষে নির্বাহী আদেশ জারি কিংবা সুপ্রিম কোর্টের মুখাপেক্ষী হয়েই কাজ করতে হবে। সর্বশেষ এ্যামি কোনি ব্যারেট সুপ্রিম কোর্টের বিচারক হিসেবে শপথ নেয়ায় ট্রাম্পের অনুসারি বিচারকরা একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেলেন। 

এদিকে, করোনার কারণে আগাম ভোটের পরিধি এবার প্রসার করা হয়েছে। গত সেপ্টেম্বরে ওয়াশিংটন পোস্ট এবং ইউনিভাসিটি অব ম্যারিল্যান্ড পরিচালিত জরিপে রেজিস্টার্ড ভোটারের ৬০% আগাম ভোটের পক্ষে কথা বলেছিলেন। একইসাথে, ইচ্ছা করলেই যে কেউ ডাকযোগেও ভোট দিতে পারছেন এবার। নিউ হ্যামশায়ার, উইসকনসিন, আরিজোনা, আইওয়া স্টেটও ডাকযোগে ভোটের প্রথা চালু করেছে এবার। এর ফলে নির্বাচনে জয়-পরাজয় নির্ধারণকারি স্টেটসমূহেও ইতিমধ্যেই ৩ কোটি ৪ লাখ ভোট জমা হয়েছে।

এদিকে, ভারত ও বাংলাদেশের সাথে ট্রাম্প প্রশাসনের বিদ্যমান সম্পর্ক দক্ষিণ এশিয়ানদের মধ্যে কিছুটা হলেও প্রভাব ফেলছে। অর্থাৎ বিজেপি এবং আওয়ামী লীগের অনুসারি মার্কিন নাগরিকেরা ডেমক্র্যাট হলেও রিপাবলিকান ট্রাম্পকে ভোটদানের কথা ভাবছেন বলে একাধিক জরিপে উদঘাটিত হয়েছে। এক্ষেত্রে কমলা হ্যারিসের ব্যাপারটি গৌণ হয়ে পড়ছে। তবে এ সংখ্যা প্রার্থীর জয়-পরাজয় নির্ধারণে কোন প্রভাব রাখবে বলে কেউ মনে করছেন না। কারণ, ভোটের সংখ্যায় ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, শ্রীলংকানরা একেবারেই নগন্য। 

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন
 

এই বিভাগের আরও খবর
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
মেলানিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে ট্রাম্পের আবেগঘন বক্তব্য
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন, বিশ্বজুড়ে শেয়ারবাজারে উত্থান
সর্বশেষ খবর
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়