শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ এপ্রিল, ২০১৭

প্রাণ নেই, মান নেই চলচ্চিত্রের গানে

Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রাণ নেই, মান নেই চলচ্চিত্রের গানে

প্রাণ আর মান হারিয়েছে চলচ্চিত্রের গান। ষাট, সত্তর কিংবা আশির দশকের মতো এখনকার গানের কথা ও সুর দর্শকহৃদয়ে সাড়া জাগাতে পারছে না। তখনকার গানগুলো এখনো গুনগুন করে শ্রোতারা। গীতিকার কে জি মোস্তফার লেখা এবং তালাত মাহমুদের কণ্ঠে ষাটের দশকে এহতেশাম নির্মিত ‘রাজধানীর বুকে’ চলচ্চিত্রের গান ‘তোমারে লেগেছে এত যে ভালো চাঁদ বুঝি তা জানে’ কিংবা একই গীতিকারের সত্তরের দশকে অশোক ঘোষ নির্মিত ‘নাচের পুতুল’ চলচ্চিত্রের গান ‘আয়নাতে ওই মুখ দেখবে যখন কপোলের কালো তিল পড়বে চোখে’ আজও জনপ্রিয়। কে জি মোস্তফা ছাড়াও মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান, আবু হেনা মোস্তফা কামাল, খান আতাউর রহমান, সৈয়দ শামসুল হক, গাজী মাজহারুল আনোয়ার, আমজাদ হোসেন, আহমেদ জামান চৌধুরী, রফিকুজ্জামানসহ আরও অনেকের লেখা গান চলচ্চিত্রের ইতিহাসে কালজয়ী হয়ে আছে। আশির দশকের পর থেকে কৌলীন্য হারিয়েছে দেশীয় চলচ্চিত্রের গান। কিন্তু কেন? এর কারণ বর্ণনা করেছেন কয়েকজন সংগীতকার। তাদের কথা তুলে ধরেছেন— আলাউদ্দীন মাজিদ

 

চলচ্চিত্রের গানে-গল্পে ছিল জীবনের ছায়া

কে জি মোস্তফা

গানের প্রধান বৈশিষ্ট্য হচ্ছে কাব্যময়তা ও মেলোডি। এখন তা কোথায়? আগে গান লিখতে  পড়ালেখা করতে হতো। যারা সাহিত্যচর্চা করত তারাই গান, গল্প লিখত। এখন ইচ্ছা করলেই যে কেউ গীতিকার-গল্পকার হয়ে যেতে পারছে। বিষয়টি যেন একেবারেই সহজ হয়ে গেছে। এ ক্ষেত্রে এখন সাহিত্যনির্ভরতাকে বাদ দিয়ে বাণিজ্যকে প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে। আগে চলচ্চিত্রের গান-গল্পে জীবনের ছায়া খুঁজে পাওয়া যেত। এখন তো গান মানে ফান। উচ্চলয়ে যন্ত্র বাজতে থাকে। গানের কথা বোধগম্য হয় না। তাই শুরুতেই শেষ হয়ে যায় এসব গান। এখন গানের ক্ষেত্রে যন্ত্রই প্রধান যন্ত্রণা হয়ে দাঁড়িয়েছে। চিৎকার করতে হবে, লাফালাফি করতে হবে, না হলে গান হবে না। এখনকার গানে মেলোডি, কাব্যময়তা, জীবনবোধ, শিক্ষা এবং গভীরতা বলতে কিছু নেই। তাই এখনকার গান সহজে হারিয়ে যাচ্ছে।

 

গানের কথা ও সুরে নেই গভীরতা

আমজাদ হোসেন

বর্তমানে গানের মৌলিকত্ব দুঃখজনকভাবে হ্রাস পেয়েছে। তাই এখনকার গান আর শ্রোতাদের মনে স্থায়ী আসন গড়ে নিতে পারছে না। এর অনেক কারণ রয়েছে। যোগ্য গীতিকার ও সুরকারের অভাব। গানের কথা ও সুরে এখন মেলোডি এবং জীবনবোধের অভাব, কথা ও সুরে গভীরতা নেই। মান ও প্রাণহীন গান শ্রোতারা গ্রহণ করবে কেন? এখন আর সানাই, সেতার, বাঁশি, তবলা, হারমোনিয়ামসহ কোনো অ্যাকোয়িস্টিক ব্যবহার করা হয় না। এখন সবই

কি-বোর্ডনির্ভর হয়ে পড়েছে। এখন যে কেউ ইচ্ছা করলেই গান লিখে ফেলতে পারছে।  মানে গান লেখা, সুর করা এবং কণ্ঠ দেওয়া অনেক সহজ হয়ে গেছে। চাইলেই যে কেউ গান লিখতে আর সুর করতে পারছে।

মনে রাখতে হবে, কোনো কিছু সহজলভ্য হয়ে গেলে তার মান আর থাকে না। চলচ্চিত্রের গানের ক্ষেত্রে এখন তাই হয়েছে।

 

তথাকথিত আধুনিকতার ছোঁয়ায় বিবর্ণ হচ্ছে গান

গাজী মাজহারুল আনোয়ার

চলচ্চিত্রের গল্প টেনে নিতে গানের প্রয়োজন। দীর্ঘ সময় ধরে গল্প দেখতে দেখতে দর্শক যখন ঝিমিয়ে পড়ে তখন বিনোদনের জন্য গানের আগমন ঘটতে হয়। দর্শক রিল্যাক্স ফিল করে। গল্প ও সিকোয়েন্সের প্রয়োজনেই চলচ্চিত্রে গানের আয়োজন হয়। ষাট থেকে আশির দশক পর্যন্ত গান নিয়ে নির্মাতারা রীতিমতো গবেষণা করত। গানের কারণে সিকোয়েন্স হতো। এখন বলা হয় সিচিউশনের জন্য গান দরকার। এটি আসলেই অবক্ষয়। এখন লেখা, সুর দেওয়া আর গাওয়া যার যার মতো করে চলছে। এক্ষেত্রে ব্যাকরণের ধার ধারা হচ্ছে না। তাই গানের স্থায়িত্ব বা মান বলে কিছুই থাকছে না। তা ছাড়া এখন সব কিছুই আধুনিক হয়ে পড়ছে। এই আধুনিকতার কারণে সব কিছুতেই পরিবর্তন আসছে। এই পরিবর্তন ভালো হলে তাকে মন্দ বলব না। কিন্তু সংগীতশিল্প এখন তথাকথিত আধুনিকতার ছোঁয়ায় ক্রমেই বিবর্ণ হচ্ছে।

 

গানকে জীবন ও আত্মার কাছে নিয়ে যেতে হবে

শহীদুল্লাহ ফরায়েজী

সংগীত হচ্ছে আত্মার খোরাক। মানুষের ভিতর যতদিন আত্মা ও হৃদয় থাকবে ততদিন সংগীত থাকবে। সত্যের কাছে অবস্থান করলে গানের মাঝে প্রাণের ছোঁয়া আসবে। যে গানে জীবনের নৈতিক সৌন্দর্য ছড়িয়ে পড়ে না, পরম সুন্দরের দিকে ধাবিত হওয়ার শক্তি দেয় না। আত্মিক শক্তিতে বলীয়ান হওয়া যায় না— সেই গান অবশ্যই ক্ষণস্থায়ী। অমরত্বের জন্য গানকে হৃদয় ও আত্মার সঙ্গে সংযুক্ত করে রচনা করতে হবে। কারণ সংগীতেই সংগীতের প্রাণ আর ঐতিহ্য নিহিত। চলচ্চিত্রের গান একসময় ছিল জীবনমুখী ও নৈতিকতাপূর্ণ। গল্পের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে যুক্ত, মাখামাখি পূর্ণ। তাই চলচ্চিত্রের সেই গান মানুষের হৃদয়কে দোলা দিত, তাড়িত করত। সেই অবস্থা পুনরুদ্ধার করতে হলে চলচ্চিত্রের গানকে আবারও জীবন ও আত্মার কাছে নিয়ে যেতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।

 

এখন এক বসাতেই গান গেয়ে ফেলা হচ্ছে

খুরশীদ আলম

গান হচ্ছে গুরুমুখী বিদ্যা। সাধনার বিষয়। এখন গুরুর কাছেও কেউ দীক্ষা নেয় না। সাধনাও করে না। তাই শুধু চলচ্চিত্রের গান নয়, সব গানই প্রাণহীন হয়ে পড়েছে। আগে একটি গান তুলতে কয়েক মাসও সময় লেগে যেত। কথা, সুর, গায়কী নিয়ে রীতিমতো গবেষণা হতো। আর এখন মুহূর্তে লেখা থেকে শুরু করে এক বসাতেই গেয়ে ফেলা হচ্ছে। তাই এসব গান আর প্রাণ ছুঁতে পারছে না। মানে আঁতুড় ঘরেই গানের মৃত্যু হচ্ছে। এখন একেবারেই যে ভালো গান হচ্ছে না, তা কিন্তু নয়। এর পরিমাণ নিতান্তই স্বল্প। এই স্বল্পতা দিয়ে এ দেশের ঐতিহ্য হিসেবে সংগীতকে ধরে রাখা যাবে না। একসময় চলচ্চিত্রে গল্পের প্রয়োজনে গান হতো। আর এখন গানের প্রয়োজনে চলচ্চিত্র হয়। এই অবস্থার জন্যই চলচ্চিত্রের গানের অবস্থা নাকাল হয়ে পড়েছে। এ অবস্থার উত্তরণে ওই যে বললাম গুরুর দীক্ষা আর সাধনা অত্যন্ত জরুরি।

এই বিভাগের আরও খবর
কুসুমের নতুন রূপ
কুসুমের নতুন রূপ
অবশেষে প্রভা...
অবশেষে প্রভা...
চ্যানেল আইতে ছোটদের কৃষি
চ্যানেল আইতে ছোটদের কৃষি
শিল্পীর হতাশা বাজে জিনিস
শিল্পীর হতাশা বাজে জিনিস
বিদেশি সিরিয়ালের প্রতি কেন ঝুঁকছে টিভি চ্যানেল, ওটিটি
বিদেশি সিরিয়ালের প্রতি কেন ঝুঁকছে টিভি চ্যানেল, ওটিটি
জাহ্নবীর অজুহাত...
জাহ্নবীর অজুহাত...
বাংলাভিশনে সুলতান আবদুল হামিদ
বাংলাভিশনে সুলতান আবদুল হামিদ
রূপার ছায়ায় তিশা...
রূপার ছায়ায় তিশা...
জনপ্রিয়তায় এভারেস্ট উচ্চতায় ইত্যাদি
জনপ্রিয়তায় এভারেস্ট উচ্চতায় ইত্যাদি
টেলিভিশনের মানুষ মুস্তাফা মনোয়ার
টেলিভিশনের মানুষ মুস্তাফা মনোয়ার
আর কত লোকসান গুনবেন প্রযোজক
আর কত লোকসান গুনবেন প্রযোজক
বৃষ্টি নিয়ে ফাহমিদা নবী
বৃষ্টি নিয়ে ফাহমিদা নবী
সর্বশেষ খবর
অর্থায়নের অভাবে আটকে আছে রুফটপ সোলার বাস্তবায়ন কর্মসূচি
অর্থায়নের অভাবে আটকে আছে রুফটপ সোলার বাস্তবায়ন কর্মসূচি

১ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

সরকারের দৃঢ়তা স্পষ্ট না হলে নির্বাচনের শঙ্কা কাটবে না: মঞ্জু
সরকারের দৃঢ়তা স্পষ্ট না হলে নির্বাচনের শঙ্কা কাটবে না: মঞ্জু

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ৩১ দশমিক ৩৯ বিলিয়ন ডলার

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নুরকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
নুরকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাতক্ষীরা সীমান্তে ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ
সাতক্ষীরা সীমান্তে ভারতীয় চোরাচালান পণ্য জব্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিল্লির উপকণ্ঠে আট ঘণ্টার যানজট, বৃষ্টিতে গুরগাঁও বিপর্যস্ত
দিল্লির উপকণ্ঠে আট ঘণ্টার যানজট, বৃষ্টিতে গুরগাঁও বিপর্যস্ত

২৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চবির সংঘর্ষের ঘটনায় আহত দুই শিক্ষার্থীর অবস্থা অপরিবর্তিত
চবির সংঘর্ষের ঘটনায় আহত দুই শিক্ষার্থীর অবস্থা অপরিবর্তিত

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাজ্যে এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার
স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাজ্যে এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের তিনজন নিহত
পাবনায় সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের তিনজন নিহত

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ১২৪৫টি মামলা নিষ্পত্তি, জরিমানা আদায় ২১ লাখ
সিলেটে ১২৪৫টি মামলা নিষ্পত্তি, জরিমানা আদায় ২১ লাখ

৪৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

আরও ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
আরও ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দিনাজপুরে ৬ ইউনিয়নকে বাল্যবিবাহ ও শিশু শ্রমমুক্ত ঘোষণা
দিনাজপুরে ৬ ইউনিয়নকে বাল্যবিবাহ ও শিশু শ্রমমুক্ত ঘোষণা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অনূর্ধ্ব-২৩ দলের সঙ্গে যোগ দিতে ভিয়েতনামে ফাহামিদুল
অনূর্ধ্ব-২৩ দলের সঙ্গে যোগ দিতে ভিয়েতনামে ফাহামিদুল

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিজয়নগরে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
বিজয়নগরে মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদলের দাবির মুখে রাকসুর ভোটার তালিকায় প্রথমবর্ষ
ছাত্রদলের দাবির মুখে রাকসুর ভোটার তালিকায় প্রথমবর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ভালুকায় পুকুরের পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিশু ময়না হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিশু ময়না হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় একজনের যাবজ্জীবন
নারায়ণগঞ্জে মাদক মামলায় একজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার
রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

না ফেরার দেশে মেহেরপুর নারী ফুটবল দলের অধিনায়ক সুস্মিতা
না ফেরার দেশে মেহেরপুর নারী ফুটবল দলের অধিনায়ক সুস্মিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, দুইজনের ১ বছরের কারাদণ্ড
অবৈধভাবে বালু উত্তোলন, দুইজনের ১ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে ডাকাতির সময় কুপিয়ে হত্যা, পাঁচ ব্যক্তির যাবজ্জীবন
নড়াইলে ডাকাতির সময় কুপিয়ে হত্যা, পাঁচ ব্যক্তির যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে ডাকাতিকালে হত্যায় পাঁচ আসামির যাবজ্জীবন
নড়াইলে ডাকাতিকালে হত্যায় পাঁচ আসামির যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালালেও ভারতে গিয়ে শয়তানি করছেন: মির্জা ফখরুল
শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালালেও ভারতে গিয়ে শয়তানি করছেন: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোনো ষড়যন্ত্র করে নির্বাচন পণ্ড করা যাবে না : খোকন
কোনো ষড়যন্ত্র করে নির্বাচন পণ্ড করা যাবে না : খোকন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় বাস-তেলবাহী ট্যাঙ্কার মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত অন্তত ১২
সিরিয়ায় বাস-তেলবাহী ট্যাঙ্কার মুখোমুখি সংঘর্ষ, নিহত অন্তত ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার হত্যা মামলার আসামি ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত
চার হত্যা মামলার আসামি ইউপি চেয়ারম্যান বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গৃহবধূর মৃত্যু
কুমিল্লায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে গৃহবধূর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প
মোদি-শি-পুতিনের বৈঠকের পরই ভারতকে নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য
সিআইডি হেফাজতেও উচ্ছৃঙ্খল তৌহিদ আফ্রিদি, তদন্তে গুরুত্ব পাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়ার তথ্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন
চীনে বৈঠকের পর ইরানের পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে নতুন বার্তা দিলেন পুতিন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি
সুদানে ভয়াবহ ভূমিধসে পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন, সহস্রাধিক মানুষের প্রাণহানি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের
গ্রিনল্যান্ড বিক্রির জন্য নয়, ট্রাম্পকে কড়া হুঁশিয়ারি ফ্রান্সের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম
জাগপা সভাপতি খন্দকার লুৎফরকে কুপিয়ে জখম

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া
১৪ বছর পর ফের তেল রপ্তানি শুরু করল সিরিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়
সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদ অসাংবিধানিক, বিচার বিভাগের জন্য গঠন করতে হবে আলাদা সচিবালয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র
১০ বছরের জন্য গাজার নিয়ন্ত্রণ চায় ট্রাম্প, বানাবেন পর্যটন কেন্দ্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবে বেলজিয়াম, ইসরায়েলের উপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম
বিশেষ ট্রেনে করে সীমান্ত পেরিয়ে চীন গেলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলা থেকে অব্যাহতি পাচ্ছেন ৩৫ ব্যক্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
নুরকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা
রাজধানীর আদাবরে পুলিশের ওপর কিশোর গ্যাংয়ের হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন
ঢাবি শিবির সভাপতির বিরুদ্ধে রিটকারী ছাত্রীকে 'কুরুচিপূর্ণ' মন্তব্য, তদন্ত কমিটি গঠন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ
ট্রাম্পের ইউটার্ন, চীনা শিক্ষার্থী ভিসা ইস্যুতে সমর্থকদের ক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা
বিকেলে ৭ দলের সঙ্গে বৈঠক করবেন প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে বেতন, জরিমানা ও বিল পরিশোধ করা যাবে ক্রিপ্টোতে!
আমিরাতে বেতন, জরিমানা ও বিল পরিশোধ করা যাবে ক্রিপ্টোতে!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বজ্রসহ ভারী বর্ষণ নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়
এক ম্যাচ হাতে রেখেই বাংলাদেশের সিরিজ জয়

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট
নিলামে তোলপাড়: পাঁচ লাখ দিরহামে বিক্রি এক উট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বার্তা পরিষ্কার, জনগণ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে : আমীর খসরু
বার্তা পরিষ্কার, জনগণ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে : আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী
জেনারেল শাকিলের সঙ্গে হাসিনার কনভারসেশন শুনলে গা হিম হয়ে আসে: ফারুকী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল
জাগপা সভাপতিকে দেখতে হাসপাতালে মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান
আধুনিক যুগে মুসলিম নারীর কর্মসংস্থান

১২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের
ভারতের বিরুদ্ধে এসসিও সদস্যপদ স্থগিতের অভিযোগ আজারবাইজানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিপুল সংখ্যক মানুষ সামান্য ধাক্কায় দারিদ্র হয়ে যেতে পারে’
‘বিপুল সংখ্যক মানুষ সামান্য ধাক্কায় দারিদ্র হয়ে যেতে পারে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান
দুই বছর সাধনার পর আকাশে উড়ল বিমান

নগর জীবন

দিনভর নাটকীয়তা
দিনভর নাটকীয়তা

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত
২২ দলের সভা পাঁচ সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা
ঘরে-বাইরে সংকটে জাপা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা
মনোনয়ন ও কমিটি বাণিজ্যে হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ
হাত উঁচিয়ে পরিচয় দেওয়ার পরও গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে
দেশের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি
বিএনপির দুর্গে হেভিওয়েট প্রার্থীর ছড়াছড়ি

নগর জীবন

সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা
সরকারকে পূর্ণ সহযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের
বাজার নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা বাড়ছে প্রশাসনের

পেছনের পৃষ্ঠা

গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই
গুজব-গুঞ্জন নিয়ে বিচলিত হওয়ার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র
দেশজুড়ে অস্থিরতা পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা
বিএনপির প্রার্থী হাফ ডজন রয়েছে জামায়াত-জাপা

নগর জীবন

ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি
ম্যারাডোনার বিপক্ষে খেলেছি

মাঠে ময়দানে

নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের
নিজের হাসপাতালে গলা কাটা লাশ চিকিৎসকের

পেছনের পৃষ্ঠা

মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি
মজুতদারি ও অনলাইন প্রতারণায় কঠোর শাস্তি

শিল্প বাণিজ্য

মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে
মব সংস্কৃতির অবসান ঘটাতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ
বাংলাদেশের হ্যাটট্রিক সিরিজ

মাঠে ময়দানে

নেপথ্যে চলছে দেনদরবার
নেপথ্যে চলছে দেনদরবার

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়
পিআর পদ্ধতিতে জামায়াত অনড়

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাকে নিয়ে অনিশ্চয়তা
হামজাকে নিয়ে অনিশ্চয়তা

মাঠে ময়দানে

ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে
ভয়াবহ ভূমিকম্প আফগানিস্তানে

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংসের ছেড়ে দেওয়া রবসন মোহনবাগানে
কিংসের ছেড়ে দেওয়া রবসন মোহনবাগানে

মাঠে ময়দানে

বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে
বিএনপি ফিনিক্স পাখির মতো ফিরে এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র
কোনো ব্যক্তি বা দলের পক্ষে নয় যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মেয়ের জন্মদিন রাঙাতে চান জকোভিচ
মেয়ের জন্মদিন রাঙাতে চান জকোভিচ

মাঠে ময়দানে

দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না
দেশের ৯০ ভাগ মানুষ পিআর বোঝে না

নগর জীবন

থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক
থমথমে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় চাপা আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি
জাতীয়করণ থেকে বাদ পড়া ২৭ মডেল স্কুল সরকারীকরণ দাবি

খবর