শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ জানুয়ারি, ২০১৫

এনএসআই ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর

গোয়েন্দাদের সতর্ক থাকতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
গোয়েন্দাদের সতর্ক থাকতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

বাংলাদেশকে যারা অকার্যকর করতে চায়, সেই সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে সতর্ক থাকতে ও গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানোর নির্দেশ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, রাজনীতি জনগণের জন্য, জনগণকে পুড়িয়ে মারার জন্য নয়। তিনি বিএনপি-জামায়াতকে ইঙ্গিত করে বলেন, অন্তঃসত্ত্বা নারী থেকে শুরু করে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী- কেউই এখন তাদের হাত থেকে রেহাই পাচ্ছে না। এভাবে একটা দেশ চলতে পারে না। গতকাল রাজধানীর সেগুনবাগিচায় জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা অধিদফতরের (এনএসআই) বহুতলবিশিষ্ট প্রধান কার্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন শেষে কর্মকর্তাদের উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন।  প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিএনপি-জামায়াত জোট আন্দোলন করতে চাইলে মাঠে নেমে জনগণকে সম্পৃক্ত করে আন্দোলন করুক। যারা বোমা মেরে আগুন দিয়ে সাধারণ মানুষকে পুড়িয়ে মারছে, তাদের হাত পুড়িয়ে দিলে বুঝবে পোড়ার কী যন্ত্রণা। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, এসবের সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া প্রয়োজন। দেশের মাটিতে জঙ্গি তৎপরতা বরদাস্ত করা হবে না। তিনি বলেন, কী কারণে, কোন ইস্যুতে আন্দোলন চলছে তা আমার বোধগম্য নয়। উন্নয়নের পথে দেশ যখন এগিয়ে যাচ্ছে, বিশ্বের কাছে বাংলাদেশ যখন রোলমডেল হয়ে উঠেছে তখন বিএনপি-জামায়াত এই অপতৎপরতা শুরু করেছে। ২০১৪ সালের নির্বাচনের পর দেশের উন্নয়ন হয়েছে, প্রবৃদ্ধি বেড়েছে। তারপরও কেন আন্দোলন তার কোনো কারণ আমি খুঁজে পাই না। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২০১৩ সালে এরা জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে আগুন দিয়ে পবিত্র কোরআন পুড়িয়েছে। এ বছর বিশ্ব ইজতেমা ও পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) চলাকালে হরতাল-অবরোধ ডেকেছে। বিএনপি-জামায়াত কোন ইসলামের সেবক আমার তা বোধগম্য নয়। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ১৯৯৬ সালেও যখন দায়িত্ব নেয় তখনো এমন অপতৎপরতা দেখেছি। আওয়ামী লীগের মতো এত অল্প সময়ে এত ভালো কাজ আর কেউ করেনি। গত ছয় বছরে দেশ যদি কোথাও একটু পিছিয়ে যেত তাহলেও আমাদের বিরুদ্ধে তাদের আন্দোলনের যৌক্তিকতা থাকত। তাদের আসলে ইস্যুটা কী তা আমি নিজেই খুঁজে পাই না।  
প্রধানমন্ত্রী বলেন, পাকিস্তানের চেয়ে বাংলাদেশ উন্নয়নের সব সূচকে এগিয়ে আছে দেখেই মনে হয় বিএনপি নেত্রীর মাথা খারাপ হয়ে গেছে। তার তো আবার পেয়ারে পাকিস্তান।
সমালোচকদের সমালোচনা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা আমার বক্তব্যের সমালোচনা করেন, তাদের আহ্বান জানাব, বার্ন ইউনিটে গিয়ে দেখে ?আসুন, কীভাবে পোড়ানো মানুষগুলো কষ্ট পাচ্ছে। তাদের কষ্ট দেখে আমার কষ্ট হয়, আমি সারাক্ষণ তাদের খোঁজখবর রাখি। চিকিৎসা নিশ্চিত করার জন্য সব ধরনের নির্দেশনা দিই।
ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তাবিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমদ সিদ্দিকী, এনএসআই মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শামসুল হক প্রমুখ। অনুষ্ঠানের শুরুতে সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত এনএসআই সদস্য আবদুস সাত্তার স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। অনুষ্ঠানে এনএসআইয়ের প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিভিন্ন সময়ে দেশের প্রয়োজনে এনএসআই সবচেয়ে বেশি ও বৃহৎ পরিসরে তৎপরতা দেখিয়েছে। যুদ্ধাপরাধের বিচার নিশ্চিত করার ক্ষেত্রেও এনএসআইসহ গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর কার্যকর ভূমিকা রয়েছে। বিমানবন্দরে আজ যে সোনা ধরা পড়ছে তা এনএসআই গোয়েন্দাদের তৎপরতার ফলেই সম্ভব হচ্ছে বলে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাদের তৎপরতায় মাদকদ্রব্যও ধরা পড়ছে।
বঙ্গবন্ধু তনয়া স্মরণ করেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট জাতির পিতাকে নির্মমভাবে সপরিবারে হত্যার পর অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীরা বিভিন্ন সময়ে এই সংস্থাটিকে নিজেদের অবৈধ ক্ষমতা স্থায়ী করার হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে। ফলে এই সংস্থার সুনাম ও মর্যাদা ক্ষুণ্ন হয়। এনএসআইর পেশাদারিত্ব হুমকির মুখে পড়ে। প্রতিষ্ঠানটি জনগণের আস্থা হারায়। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২১ বছরের স্বৈরশাসন শেষে ১৯৯৬ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করার পর আমরা এনএসআইকে জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ একটি পেশাদার প্রতিষ্ঠানে পরিণত করার উদ্যোগ নিই। এনএসআই ফিরে পায় তার হারানো গৌরব ও জনগণের আস্থা। এনএসআইকে শক্তিশালী করতে তার সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপ তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে আমরা এ সংস্থাকে আরও শক্তিশালী করতে এবং এর গুণগত মান বাড়াতে ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করি। অবকাঠামো উন্নয়ন, যন্ত্রপাতি ও যানবাহন ক্রয়, প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাসহ বিভিন্ন পদক্ষেপ নিই। কিন্তু ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট আবার ক্ষমতায় এসে আমাদের নেওয়া কর্মসূচিগুলো বন্ধ করে দেয়। শেখ হাসিনা আরও উল্লেখ করেন, আমরা এনএসআইর সামর্থ্য বৃদ্ধি ও আধুনিকায়নের জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করি।
অনিকের চিকিৎসার দায়িত্ব নিলেন প্রধানমন্ত্রী : বিএনপি জোটের অবরোধে বোমার আঘাতে গুরুতর আহত ফেনীর এসএসসি পরীক্ষার্থী মিনহাজুল ইসলাম অনিকের চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। উন্নত চিকিৎসার জন্য অনিককে বিদেশ পাঠানোর ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশও দিয়েছেন তিনি। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে গতকাল তার কার্যালয়ের পরিচালক ডা. ?জুলফিকার লেনিন অনিককে দেখতে জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট হাসপাতালে যান। সেখানে তিনি অনিকের খোঁজখবর নেন। প্রধানমন্ত্রীর উপ-প্রেসসচিব আশরাফুল আলম খোকন এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী অনিকের চিকিৎসার সব দায়িত্ব নিয়েছেন। অনিককে বিদেশে নিয়ে চিকিৎসার জন্য পাসপোর্ট তৈরিসহ প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশও দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। গত ৫ জানুয়ারি বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে ফেনী শহরের খেজুর চত্বর এলাকায় অবরোধ সমর্থকদের বোমার আঘাতে আহত হন মিনহাজুল ইসলাম অনিক। বোমায় তার শরীরের বিভিন্ন অংশ ঝলসে যায়। মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় তার চোখ।

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
খুলনায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে টাকা লুট
খুলনায় ব্যবসায়ীকে গুলি করে টাকা লুট
ইরানে হামলার তীব্র নিন্দা জামায়াতের
ইরানে হামলার তীব্র নিন্দা জামায়াতের
এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইটে এবার বোমাতঙ্ক
এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইটে এবার বোমাতঙ্ক
ডেঙ্গুতে এক দিনে পাঁচ মৃত্যু হাসপাতালে ১৫৯
ডেঙ্গুতে এক দিনে পাঁচ মৃত্যু হাসপাতালে ১৫৯
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল
বিশ্বকে অস্থির করেছে ইসরায়েল
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
সর্বশেষ খবর
ঈদের ১০ দিনের ছুটি শেষে কাল খুলছে অফিস-আদালত
ঈদের ১০ দিনের ছুটি শেষে কাল খুলছে অফিস-আদালত

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এপিবিএন পাবে ভারি অস্ত্র, পুলিশের কাছে থাকবে না মারণাস্ত্র : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
এপিবিএন পাবে ভারি অস্ত্র, পুলিশের কাছে থাকবে না মারণাস্ত্র : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইনি নদীতে লাকড়ি সংগ্রহে গিয়ে শিশু নিখোঁজ
মাইনি নদীতে লাকড়ি সংগ্রহে গিয়ে শিশু নিখোঁজ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় অ্যাম্বুলেন্স-ট্রলি সংঘর্ষে হেলপারের মৃত্যু
কুষ্টিয়ায় অ্যাম্বুলেন্স-ট্রলি সংঘর্ষে হেলপারের মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ তদন্তকারী দল ভারতে
উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত : যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ তদন্তকারী দল ভারতে

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুরে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে যুবক আটক
দিনাজপুরে শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে যুবক আটক

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় একুশে পরিষদের আয়োজনে ফল উৎসব
নওগাঁয় একুশে পরিষদের আয়োজনে ফল উৎসব

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাট সীমান্তে ফের ১২ জনকে পুশইন
লালমনিরহাট সীমান্তে ফের ১২ জনকে পুশইন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেনাপোলে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার
বেনাপোলে স্বামী-স্ত্রীর মরদেহ উদ্ধার

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনা সেতুর দুই প্রান্তে ৩০ কিলোমিটার যানজট
যমুনা সেতুর দুই প্রান্তে ৩০ কিলোমিটার যানজট

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের পরেও সব দলের সঙ্গে কাজ করার প্রত্যয় বিএনপির
নির্বাচনের পরেও সব দলের সঙ্গে কাজ করার প্রত্যয় বিএনপির

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের জনগণকে বিদ্রোহ করার আহ্বান নেতানিয়াহুর
ইরানের জনগণকে বিদ্রোহ করার আহ্বান নেতানিয়াহুর

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস খুব বেশি নিরাপদ নন : মঞ্জুরুল আলম পান্না
ড. ইউনূস খুব বেশি নিরাপদ নন : মঞ্জুরুল আলম পান্না

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানুষের ধর্মীয় মূল্যবোধের বিরুদ্ধে দাঁড়াবেন না : ড. ইউনূসকে পিনাকী
মানুষের ধর্মীয় মূল্যবোধের বিরুদ্ধে দাঁড়াবেন না : ড. ইউনূসকে পিনাকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা
মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের হামলার পর যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা অর্থহীন: ইরান
ইসরায়েলের হামলার পর যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা অর্থহীন: ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ দিন পর চক্ষুবিজ্ঞানে চিকিৎসাসেবা পুরোদমে চালু
১৭ দিন পর চক্ষুবিজ্ঞানে চিকিৎসাসেবা পুরোদমে চালু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান-ইসরায়েল : কার কত সামরিক শক্তি?
ইরান-ইসরায়েল : কার কত সামরিক শক্তি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ধ্যার মধ্যে যেসব অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস
সন্ধ্যার মধ্যে যেসব অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলা চালিয়ে ‘আরেকটি রেড লাইন’ অতিক্রম করেছে ইসরায়েল, নিন্দা চীনের
ইরানে হামলা চালিয়ে ‘আরেকটি রেড লাইন’ অতিক্রম করেছে ইসরায়েল, নিন্দা চীনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শতরানের এক ইনিংসে ইতিহাসের পাতায় মার্করাম
শতরানের এক ইনিংসে ইতিহাসের পাতায় মার্করাম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলার কঠোর নিন্দা জানাল পাকিস্তান
ইরানে ইসরায়েলি হামলার কঠোর নিন্দা জানাল পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মার্করাম-বাভুমার ব্যাটিং দৃঢ়তায় শিরোপার অনেক কাছে প্রোটিয়ারা
মার্করাম-বাভুমার ব্যাটিং দৃঢ়তায় শিরোপার অনেক কাছে প্রোটিয়ারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান
নিজেদের আকাশসীমায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন প্রতিরোধ করছে জর্ডান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের
ইসরায়েলের দুটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও পাইলট আটকের দাবি ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’
‘ইরানে পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের
রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?
ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, যুদ্ধবিমান— ইসরায়েলকে ইরানের জবাবের পথ কী?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া
ইরানে ইসরায়েলি হামলার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত
ইরান এখন পারমাণবিক বোমার পথে আরও দৃঢ় : বিশ্লেষকদের মতামত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে কাঁপলো তেলআবিব : নিহত নারী, আহত অন্তত ৬৩

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের
ইসরায়েলি হামলায় নিহত বেড়ে ৭০, শক্তিশালী জবাবের অঙ্গীকার ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের
ইসরায়েলে তৃতীয় দফায় মিসাইল হামলা ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’
জাতিসংঘকে দেওয়া চিঠিতে ইরান — ‘গভীর অনুতাপ করবে ইসরায়েল’

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন
ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সদর দফতরের পাশে জ্বলছে আগুন

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ
ইরানে গোপন ঘাঁটি গেড়েই হামলা চালায় মোসাদ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!
আত্মগোপনে নেতানিয়াহু!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’
‘ইহুদিবাদীদের বর্বরোচিত হামলার জবাব’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন
নির্দেশনা না মেনে সফরসঙ্গী উপদেষ্টার স্ত্রী ও দুই বোন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র ঠেকাতে ইসরায়েলকে সহায়তা করছে যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল
ইরানে নতুন করে হামলা চালাল ইসরায়েল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’
‘নরকের দরজা খুলে যাবে ইসরায়েলের জন্য’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি
ইরানকে চুক্তির আহ্বান ট্রাম্পের, নইলে আরও ‘ভয়াবহ হামলার’ হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান
লন্ডনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের পাঠানো সব ড্রোন ভূপাতিতের দাবি ইসরায়েলের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা
ইসরায়েল-ইরান সংঘাতে আকাশপথ বন্ধ , সৌদি আরবে ভ্রমণ সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি
গল্পের শেষটা ইরানই করবে, ইসরায়েলকে তেহরানের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের ৬ পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত, দাবি রিপোর্টে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূসকে যে উপহার দিলেন তারেক রহমান
ড. ইউনূসকে যে উপহার দিলেন তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকে অনিশ্চয়তা কেটে গেছে: মির্জা ফখরুল
ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকে অনিশ্চয়তা কেটে গেছে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
লন্ডনে সমঝোতা, ফেব্রুয়ারিতে ভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন
বিমান বিধ্বস্তে অনেক প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা
ভয়ংকর যুদ্ধের দামামা

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের
লন্ডনে কী কথা হলো খসরু খলিলের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!
টিম ম্যানেজমেন্টের ওপর নাখোশ হামজা!

মাঠে ময়দানে

সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব
সমালোচনার মুখে টাকা ফেরত দিলেন শাকিব

শোবিজ

এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী
এখন প্রধান উপদেষ্টার দিকে তাকিয়ে দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন
নাজমুলদের এবার শ্রীলঙ্কা মিশন

মাঠে ময়দানে

পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা
পাঙাশের দাম ৩৫ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

হনুমানের সঙ্গে সখ্য
হনুমানের সঙ্গে সখ্য

শনিবারের সকাল

দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া
দাম কমেছে সবজি মুরগির মাছের বাজার চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা
সোনালি যুগের সিনেমা ‘এপার ওপার’ - সোমার প্রেমে সোহেল রানা

শোবিজ

ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ
ধরা পড়ে মাত্র ১০ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়
ঈদে যে নাটকগুলো আলোচনায়

শোবিজ

নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
নৃশংস হামলার হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির
সাংগঠনিক কার্যক্রমে জোর তৎপরতা এনসিপির

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি
ইসলামপন্থিদের ঐক্য সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও
যুদ্ধে জড়িয়ে যেতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও

প্রথম পৃষ্ঠা

নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ
নীরবে নিভৃতে ক্লাব বিশ্বকাপ

মাঠে ময়দানে

দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন
দুই নেতা জাতিকে এগিয়ে যাওয়ার স্বপ্ন দেখালেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ
বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ
চ্যানেল আইতে মিউজিক অ্যাওয়ার্ডস আজ

শোবিজ

কাজলের অপছন্দ
কাজলের অপছন্দ

শোবিজ

চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান
চ্যাম্পিয়ন হয়েও এলোমেলো মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের
ক্ষমা চেয়ে কামব্যাকের আশা আল আমিনের

মাঠে ময়দানে

স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির
স্বাগত অধিকাংশ দলের, ক্ষোভ প্রকাশ এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬
খুলে দেওয়া হলো রবীন্দ্র কাছারিবাড়ি গ্রেপ্তার আরও ৬

পেছনের পৃষ্ঠা

করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ
করোনা সচেতনতায় বসুন্ধরা শুভসংঘের মাস্ক বিতরণ

নগর জীবন

করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫
করোনায় মারা গেলেন দুজন, শনাক্ত ১৫

প্রথম পৃষ্ঠা